Kazi Office Savar - কাজী অফিস সাভার

Kazi Office Savar - কাজী অফিস সাভার We handle everything to make your memorable wedding day perfect

তালাক কেন হচ্ছে জানার জন্য গত ৯ মাস ধরে আমি ২৪৫ জন তালাক প্রাপ্ত পুরুষ ও মহিলার  সাথে কথা বলেছি, কেন তালাক হলো।এর  ৭২% ত...
26/08/2025

তালাক কেন হচ্ছে জানার জন্য গত ৯ মাস ধরে আমি ২৪৫ জন তালাক প্রাপ্ত পুরুষ ও মহিলার সাথে কথা বলেছি, কেন তালাক হলো।
এর ৭২% তালাক হয়েছে ভুলবুঝা বুঝি একে অপরকে অসন্মান। আর ১৮℅ তালাকের কারণ পরকীয়া। ১০% তালাক স্ত্রীর উচ্চ বিলাশিতার কারনে। ৭৮℅ তালাক হয়েছে মেয়ের কারণে। ২২℅ পুরুষের দোষে।

মজার বিষয় হলো ৯২℅ তালাক প্রাপ্ত মহিলা পুরুষ তালাকের পরে অনুতপ্ত তারা বলছে সিদ্ধান্তটি ভুলছিলো। তালাক প্রাপ্ত ৮৯℅ মেয়েদের আর বিয়ে হচ্ছে না।

০৪℅ মেয়ে বিয়ের প্রতি অনিহা। ০৭℅ মেয়ে পথভ্রষ্টা। ছেলেদের মধ্যে ৮৫ ℅ বিয়ে করে সংসার করছে।

১৩℅ ছেলে বিয়ের প্রতি অনিহা। ০২ ℅ ছেলে পথভ্রষ্ট।

আরো মাজার বিষয় হলো ৬৭℅ ছেলেই কুমারি মেয়ে বিয়ে করেছে। আর মেয়েরা কুমার ছেলে পেয়েছে ০০১℅।
আমি তালাকের বিরুদ্ধে তাই এই জরিপ করেছি।

যারা দাম্পত্য জিবন নিয়ে হতাশ তাদের পরামর্শকের কাজ করতে চাই। চাইলে আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
প্লিজ তালাক দেওয়ার এগে ভাবুন আবার ভাবুন দেখুন সমযতা করা যায় কিনা।

সততার পথেই সঠিক পথ যা আল্লাহ পছন্দ করেন। দ্বিতীয় বিয়ের পরে ১২℅ মেয়ের আবারও তালাক হয়েছে।
৮৯% মেয়ে দ্বিতীয় সংসারে অসুখি।

অপর দিকে মাত্র ০২℅ ছেলের আবারও তালাক হয়েছে আর অসুখি ০৩℅ পুরুষ। অবাক করা বিষয় হলো দ্বিতীয় তালাক দেওয়া ছেলেদের স্ত্রী হয়েছিল কোন তালাক প্রাপ্ত মহিলা।
আর বিধ্বা মহিলাকে বিয়ে করে চরম সুখি ৯৩℅ পুরুষ। আশা করি বুঝতে পারছেন।

24/08/2025

ঘরে নেককার দ্বীনদার স্ত্রী থাকলে ঘর হয়ে যায় বেহেশতের টুকরা।
কে কে একমত?

15/08/2025
রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন,"আমি জান্নাতের দরজায় দাঁড়ালাম। দেখলাম, যারা জান্নাতে প্রবেশ করছে ...
15/08/2025

রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন,

"আমি জান্নাতের দরজায় দাঁড়ালাম। দেখলাম, যারা জান্নাতে প্রবেশ করছে তাদের অধিকাংশই গরীব-মিসকীন। আর ধনীদেরকে (হিসাবের জন্য) আটকে রাখা হয়েছে।
( ছহীহ বুখারী হাদিস নং ৫১৯৬)

রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর এই হাদিসটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি আমাদের সমাজের একটি গভীর সত্যের দিকে ইঙ্গিত করে। হাদিসটির মূল বক্তব্য হলো, জান্নাতে প্রবেশকারীদের মধ্যে অধিকাংশ হবেন গরিব ও মিসকীন।

ধনীদেরকে তাদের সম্পদের হিসাব দিতে হবে। তারা কীভাবে সম্পদ উপার্জন করেছে এবং তা কোন পথে ব্যয় করেছে—এই সবকিছুর চুলচেরা হিসাব নেওয়া হবে। গরিব ও মিসকীনদের এই ধরনের কোনো হিসাব দিতে হবে না। তাই তারা দ্রুত জান্নাতে প্রবেশ করবে।

ধন-সম্পদ মানুষকে আল্লাহ থেকে দূরে সরিয়ে দিতে পারে। সম্পদের মোহ মানুষকে অনেক সময় আল্লাহর আনুগত্য থেকে বিমুখ করে। গরিবদের জন্য এই ধরনের পরীক্ষা কম থাকে। দারিদ্র্যের কারণে তারা প্রায়ই আল্লাহর ওপর বেশি নির্ভরশীল হয়।

দারিদ্র্য একটি বড় পরীক্ষা। যারা দারিদ্র্যে ধৈর্য ধারণ করে এবং আল্লাহর ওপর ভরসা রাখে, আল্লাহ তাদের প্রতিদান দেন। তাদের এই ধৈর্যের বিনিময়ে জান্নাতে উচ্চ মর্যাদা দেওয়া হয়।

এই হাদিসের অর্থ এই নয় যে, ধনী হওয়া খারাপ। বরং এর উদ্দেশ্য হলো, ধন-সম্পদ একটি বড় দায়িত্ব। ধনীরা যদি তাদের সম্পদ আল্লাহর পথে ব্যয় করে, গরিবদের সাহায্য করে এবং হিসাব-নিকাশের ভয় রাখে, তবে তারাও জান্নাতে উচ্চ মর্যাদা লাভ করতে পারে। ইনশা-আলাহ

বিবাহ সংক্রান্ত যেকোনো সেবা নেওয়ার জন্য আমাদের পেইজে লাইক এবং ফলো দিয়ে রাখুন। নতুন দাম্পত্যের জন্য দোয়া চাই।
12/08/2025

বিবাহ সংক্রান্ত যেকোনো সেবা নেওয়ার জন্য আমাদের পেইজে লাইক এবং ফলো দিয়ে রাখুন।
নতুন দাম্পত্যের জন্য দোয়া চাই।

বিবাহ নেকির কাজ আর ব্যভিচার মহা অপরাধ। বিবাহ করুন ঈমান ও চরিত্রকে হেফাজত করেন
08/08/2025

বিবাহ নেকির কাজ আর ব্যভিচার মহা অপরাধ।
বিবাহ করুন ঈমান ও চরিত্রকে হেফাজত করেন

আল্লাহ বরকত দান করুন
22/07/2025

আল্লাহ বরকত দান করুন

14/07/2025

এই বৃষ্টিস্নাত দিনে ইংলিশ মিডিয়াম পড়ুয়া আলোচিত সেই মেয়েটির বাবা-মার কথা ভাবছি। নিশ্চয় বুকে জমানো সবটুকু আবেগ, ভালোবাসা ও মমতা দিয়ে তারা মেয়েটিকে বড় করছিলেন।

ছোটবেলায় মেয়েটি যখন জ্বরে পড়েছে, বাবা-মার অসংখ্য নির্ঘুম রাত নিশ্চয় মেয়ের শিয়রে বসে কেটেছে। মেয়েটি কোনো কিছু পাওয়ার আব্দার করলে বাবা-মা হয়তো হৃদয় উজাড় করে তা দেয়ার চেষ্টা করেছেন। নিজেদের কষ্টার্জিত উপার্জন নিশ্চয় তারা ব্যয় করেছেন মেয়েটির সুস্থ-সবল ও হাসি-আনন্দে বেড়ে ওঠার জন্য। নিজেদের চেয়ে মেয়েকে অগ্রাধিকার দিয়েছেন সবকিছুতে।

মেয়ে বাবা-মার চক্ষু শীতলকারী সন্তান হবে— আর দশজন বাবা-মার মতো এমন স্বপ্ন তারাও নিশ্চয়ই লালন করতেন।

কিন্তু কে জানত, জীবনের মাঝপথে এসে ডানাভাঙা পাখির মতো তাদের সকল আশা লুটিয়ে পড়বে মাটিতে!

সন্তানের করা মামলায় সেই বাবা-মাকে যখন জনাকীর্ণ আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হয়েছিল, অসংখ্য মিডিয়ার সামনে তীর্যক গলায় মেয়েটি যখন বাবা-মাকে ক্রিমিনাল বলছিল, তাদের মনের অবস্থা কেমন হয়েছিল? নিশ্চয় তারা বাকরুদ্ধ হয়ে পড়েছিলেন। বড় বেশি মায়া হচ্ছে ওই হতবাক বাবা-মার জন্য।

আমরা প্রায় সকলেই ছোটবেলায় মা-বাবার শাসনের মধ্য দিয়ে বড় হয়েছি। এই পরিণত বয়সে এসে সেসব দৃশ্য যখন চোখের সামনে ভেসে ওঠে, বাবা-মায়ের প্রতি শ্রদ্ধায় নুয়ে পড়ে হৃদয়, চক্ষু হয়ে ওঠে অশ্রুসজল।

তাদের সেসব আদরমাখা শাসনই আমাদের আজকের সাফল্যের সিঁড়ি। আজ এই মুহূর্তে একটি কথা বড় বেশি মনে হচ্ছে, তাদের শাসন ছিল অন্যদের আদরের চেয়েও মূল্যবান, জীবনের পথ নির্দেশক।

আজকাল প্রায়ই সন্তানরা আমাদের স্বপ্নভঙ্গ করছে। এর দায় অধিকাংশ ক্ষেত্রে আমাদের, মা-বাবাদের। পশ্চিমা সংস্কৃতি দ্বারা প্রভাবিত হয়ে আমরা অনেক বেশি বস্তুবাদী, ভোগবাদী, আত্মকেন্দ্রীক ও ক্যারিয়ারিস্ট হয়ে উঠছি।

সন্তান প্রতিপালনের ক্ষেত্রে ঈমান, আত্মপরিচয়, ধর্মীয় ও সামাজিক মূল্যবোধকে আমরা উপেক্ষা করছি। সন্তানের ক্যারিয়ার, ইহজাগতিক সাফল্যই আমাদের কাছে হয়ে উঠছে প্রধান অর্জন।

ফলে একটা সময় আমাদের সন্তানরা হয়ে উঠছে স্বেচ্ছাচারী, উশৃঙ্খল, বেপরোয়া। যার সর্বশেষ পরিণতি আমরা দেখলাম, অধিকার খর্বের অভিযোগে বাবা-মার বিরুদ্ধে সন্তানের মামলা। এটাই বোধহয় সতর্কতার কফিনে শেষ পেরেক।

এরপরও যদি আমরা না শুধরাই, পড়াশোনার পাশাপাশি সন্তানকে আত্মপরিচয় ও মূল্যবোধ না শেখাই, তবে আফসোস, হতাশা ও স্বপ্নভঙ্গের বেদনাই হবে আমাদের চিরসাথী।

সেই দুর্দিন আসার আগেই আসুন সচেতন হই।

Address

তালবাগ, সাভার, ঢাকা। (থানা রোড)
ঢাকা।
1340

Telephone

+8801734503585

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Kazi Office Savar - কাজী অফিস সাভার posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Kazi Office Savar - কাজী অফিস সাভার:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram