সবুজ মেডিকেল হল

সবুজ মেডিকেল হল আপনাদের সুস্থতায় আমাদের কাম্য

✅ বাংলাদেশে ছড়িয়ে পড়েছে ছোঁ'য়া'চে রো'গ ‘স্ক্যা'বি'স’ 😌স্ক্যাবিস (Scabies) একটি ছোঁয়াচে ত্বকের রোগ। এটি Sarcoptes scabie...
30/04/2025

✅ বাংলাদেশে ছড়িয়ে পড়েছে ছোঁ'য়া'চে রো'গ ‘স্ক্যা'বি'স’ 😌

স্ক্যাবিস (Scabies) একটি ছোঁয়াচে ত্বকের রোগ। এটি Sarcoptes scabiei নামক ক্ষুদ্র মাকড়সার (mite) কারণে হয়ে থাকে। এই মাকড়সা ত্বকের উপরিভাগে গর্ত তৈরি করে এবং ডিম পাড়ে, যার ফলে ত্বকে তীব্র চুলকানি এবং ফুসকুড়ি দেখা দেয়।
স্ক্যাবিসের প্রধান লক্ষণগুলো হলো:
▶️তীব্র চুলকানি: বিশেষ করে রাতে চুলকানি বাড়ে।
▶️ফুসকুড়ি: ছোট ছোট লালচে দানা বা ফোস্কার মতো দেখা যায়।
⏩গর্তের চিহ্ন: ত্বকের উপর ছোট, আঁকাবাঁকা, ধূসর বা সাদা রঙের সরু রেখা দেখা যেতে পারে, যা মাকড়সার তৈরি করা গর্ত।
স্ক্যাবিস সাধারণত নিম্নলিখিত স্থানগুলোতে বেশি দেখা যায়:
⏭️আঙুল ও পায়ের আঙুলের মাঝে
⏭️কবজি
⏭️কনুই ও হাঁটুর ভাঁজে
➡️বগলের নিচে
➡️কোমর
➡️নিতম্ব

স্ক্যাবিস অত্যন্ত ছোঁয়াচে এবং সরাসরি চামড়ার সংস্পর্শে আসা, অথবা আক্রান্ত ব্যক্তির ব্যবহার করা কাপড়, বিছানা ইত্যাদির মাধ্যমে ছড়াতে পারে।
যদি আপনার মনে হয় আপনার স্ক্যাবিস হয়েছে, তাহলে একজন ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত। ডাক্তার সাধারণত শারীরিক পরীক্ষা এবং প্রয়োজনে ত্বকের নমুনা নিয়ে রোগ নির্ণয় করতে পারেন। স্ক্যাবিসের চিকিৎসার জন্য বিশেষ ধরনের ক্রিম বা লোশন পাওয়া যায় যা মাকড়সা এবং তাদের ডিম ধ্বংস করে। পরিবারের সকল সদস্য এবং ঘনিষ্ঠ সংস্পর্শে আসা ব্যক্তিদেরও একই সময়ে চিকিৎসা করানো উচিত, এমনকি তাদের লক্ষণ না থাকলেও। এছাড়া, ব্যবহৃত কাপড় ও বিছানা গরম পানিতে ধুয়ে বা ভালোভাবে পরিষ্কার করে জীবাণুমুক্ত করা জরুরি

ডায়রিয়া প্রতিরোধ ও প্রাথমিক যত্ন.সচেতনতা: গরমকালে এবং বর্ষার শুরুতে শিশুদের মধ্যে ডায়রিয়ার প্রকোপ বাড়ে। পানিবাহিত এই রোগ...
29/04/2025

ডায়রিয়া প্রতিরোধ ও প্রাথমিক যত্ন.

সচেতনতা: গরমকালে এবং বর্ষার শুরুতে শিশুদের মধ্যে ডায়রিয়ার প্রকোপ বাড়ে। পানিবাহিত এই রোগ প্রতিরোধে পরিচ্ছন্নতা সবচেয়ে জরুরি। শিশুকে ফোটানো বা নিরাপদ পানি পান করান, খাবার ভালোভাবে ঢেকে রাখুন, বাইরে থেকে আনা খোলা খাবার খাওয়াবেন না এবং শিশুকে খাওয়ানোর আগে ও তার পায়খানা পরিষ্কারের পর সাবান দিয়ে ভালোভাবে হাত ধুয়ে নিন।

করণীয়: ডায়রিয়া শুরু হলে শিশুকে ঘন ঘন খাবার স্যালাইন ও অন্যান্য তরল খাবার দিন। শরীরে পানিশূন্যতার লক্ষণ (যেমন: চোখ বসে যাওয়া, জিহ্বা শুকিয়ে যাওয়া, প্রস্রাব কমে যাওয়া, নিস্তেজ হয়ে পড়া) দেখা দিলে একটুও দেরি না করে হাসপাতালে নিয়ে আসুন।

#ডায়রিয়া #শিশুরোগ #পানিশূন্যতা #স্বাস্থ্যবিধি #স্যালাইন #সবুজমেডিকেলহল

ইদানিং স্ক্যাবিস মারাত্বক ভাবে বেড়ে গিয়েছে!বেশিরভাগ ক্ষেত্রে মাদ্রাসা পড়ুয়া ছোট শিশুরা বেশি আক্রান্ত হচ্ছে।দেখা যাচ্...
22/01/2024

ইদানিং স্ক্যাবিস মারাত্বক ভাবে বেড়ে গিয়েছে!
বেশিরভাগ ক্ষেত্রে মাদ্রাসা পড়ুয়া ছোট শিশুরা বেশি আক্রান্ত হচ্ছে।
দেখা যাচ্ছে,সঠিক চিকিৎসার অভাবে রোগী ঠিক তো হচ্ছেই না বরং বারবার সংক্রমণের শিকার হচ্ছেন এবং রোগীর পাশাপাশি রোগীর পরিবারের সদস্যরাও আক্রান্ত হচ্ছেন।
যদি নিচের একটি লক্ষণও প্রকাশ পায় দেরি না করে ডাক্তার পরামর্শ নিন
🔴আঙ্গুল,আঙ্গুলের ফাঁকে চুলকানি
🔴ছেলে শিশু বা পুরুষদের যৌনাঙ্গে চুলকানি
🔴মেয়ে শিশু বা মহিলাদের বুকে/পেটে বিশেষ করে নাভির চারদিকে চুলকানি
🔴রাতের বেলা চুলকানি অত্যধিক বেড়ে যাওয়া
🔴শুকনো চুলকানি হতে পারে বা ভিতরে পানি সহ ছোট ছোট ফোসকা সহ চুলকানিও হতে পারে।
স্কিনের যেকোনো সমস্যায় আমাদের রয়েছেন অভিজ্ঞ চিকিৎসক!
যোগাযোগ করুন সবুজ মেডিকেল হল বামুন্দি বাজার ,গাংনি ,মেহেরপুর।

শীতের সময় আমাদের ত্বক অনেক বেশি সংবেদনশীল হয়ে পড়ে।শীতের রুক্ষতা থেকে আমাদের ত্বককে বাঁচাতে আমরা কিছু সহজ টিপস মেনে চল...
17/01/2024

শীতের সময় আমাদের ত্বক অনেক বেশি সংবেদনশীল হয়ে পড়ে।শীতের রুক্ষতা থেকে আমাদের ত্বককে বাঁচাতে আমরা কিছু সহজ টিপস মেনে চলতে পারি।
👉সাবান:
গোসলের সময় বেশি ক্ষারযুক্ত সাবান ব্যবহার করবো না।
এর বদলে গ্লিসারিন যুক্ত সাবান বা লিকুইড বডি ওয়াশ ব্যবহার করতে পারি।প্রতিদিন সাবান ব্যবহারেরও প্রয়োজন নেই।এতে ত্বকের কোমলতা অনেকটাই রক্ষা পায়।
👉পানি:যেহুতু শীতকাল সবারই গরম পানি দিয়ে গোসল করা হয়।খেয়াল রাখবো যেনো পানিটা কুসুম গরম থাকে,বেশি গরম না হয়।বেশি গরম পানি ব্যবহারে কিন্তু ত্বক রুক্ষ হয়ে পড়ে ।
👉সানস্ক্রিন : শীতকালেও ত্বকের ধরণ অনুযায়ী সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে ভুলবো না!
👉 ময়শ্চারাইজার: শীতে ত্বকের জন্য সবচে গুরুত্বপূর্ণ।
মুখ,হাত,পা ইত্যাদি সারা শরীরেই ত্বকের ধরন অনুযায়ী উপযুক্ত ময়শ্চারাইজিং ক্রিম বা লোশন ব্যবহার করতে হবে।
হাত মুখ ধোয়া, ওযু,গোসল এবং রাতে ঘুমানোর আগে বা যখনই সাবান ব্যবহার করবো তার পরপরই ময়শ্চারাইজার ব্যবহার মাস্ট!নয়তো ত্বকে শুষ্কতাজনিত চুলকানি বা চামড়া উঠার মত সমস্যা দেখা দিতে পারে।
👉 খাদ্যাভ্যাস: অবশ্যই অবশ্যই পরিমিত পরিমাণে পানি পান করতে হবে ,পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে।
✅ত্বকের যেকোনো সমস্যায় চিকিৎসা ও পরামর্শের জন্য চলে আসুন সবুজ মেডিকেল হল বামুন্দি বাজার|

আপনার শিশু, কিশোর ও নবজাতকের চিকিৎসা হোক পরম মমতা ও নির্ভরতায়,সবুজ মেডিকেল হল সব সময় আপনার পাশে |যে সকল রোগের চিকিৎসা ...
13/01/2024

আপনার শিশু, কিশোর ও নবজাতকের চিকিৎসা হোক পরম মমতা ও নির্ভরতায়,সবুজ মেডিকেল হল সব সময় আপনার পাশে |
যে সকল রোগের চিকিৎসা সেবা প্রদান করা হয় :
🟢শিশুদের ঠান্ডা,
🟢জ্বর, কাশি,
🟢নিউমোনিয়া,
🟢শ্বাস-কষ্ট,
🟢টনসিলাইটিস
🟢ডায়ারিয়া,
🟢পেট ব্যাথা,
🟢বমি, ক্ষুদা মন্দা,
🟢শিশুদের সকল প্রকার রোগের সু-চিকিৎসা প্রদান করা হয় ।
এছাড়া সকল প্রকার চর্ম রোগের চিকিৎসা সেবা প্রদান করা হয় |

রোগী দেখছেন-প্রতিদিন সকাল ১০ টা হতে দুপুর ১ টা এবং বিকেল ৩ টা হতে সন্ধ্যা ৬ টা পর্যন্ত |
চেম্বার-সবুজ মেডিকেল হল | বামুন্দি বাজার জামে মসজিদ উত্তর পার্শ্বে কিরণ ট্রেডার্স বা পলাশের দোকানের সামনে|
মোবাইল নং: 01918-630539

সবুজ মেডিকেল হলের পক্ষ থেকে চর্ম রোগীদের জন্য দারুণ সুখবর | এখন থেকে নিয়মিত চর্ম রোগীদের চিকিৎসা প্রদান করা হচ্ছে সবুজ ...
13/01/2024

সবুজ মেডিকেল হলের পক্ষ থেকে চর্ম রোগীদের জন্য দারুণ সুখবর | এখন থেকে নিয়মিত চর্ম রোগীদের চিকিৎসা প্রদান করা হচ্ছে সবুজ মেডিকেল হলে
যে সকল চর্ম রোগের চিকিৎসা সেবা প্রদান করা হয়
🟢ব্রণ, ব্রণ জনিত দাগ
🟢মুখের ছোপ ছোপ সাদা দাগ
🟢সোরিয়াসিস, একজিমা,
🟢দাদ, খোশপাচড়া
🟢ফোড়া, চিকেন পক্স,
🟢ত্বক ফাটা, হাত-পা ফাটা,
🟢দীর্ঘ মেয়াদী চুলকানী, আঁচিল,
🟢কনি পাকা, চুল পড়া,
🟢দীর্ঘমেয়াদী খুশকি সমস্যা

রোগী দেখছেন-প্রতিদিন সকাল ১০ টা হতে দুপুর ১ টা এবং বিকেল ৩ টা হতে সন্ধ্যা ৬ টা পর্যন্ত |
চেম্বার-সবুজ মেডিকেল হল | বামুন্দি বাজার জামে মসজিদ উত্তর পার্শ্বে কিরণ ট্রেডার্স বা পলাশের দোকানের সামনে|
মোবাইল নং: 01918-630539

মাম্পস |মাম্প্‌স একটি ছোঁয়াচে রোগ, যা সাধারণত আক্রান্ত ব্যক্তি থেকে সংক্রামক উপাদান, যেমন মুখের লালা ইত্যাদির মাধ্যমে, ...
24/11/2023

মাম্পস |
মাম্প্‌স একটি ছোঁয়াচে রোগ, যা সাধারণত আক্রান্ত ব্যক্তি থেকে সংক্রামক উপাদান, যেমন মুখের লালা ইত্যাদির মাধ্যমে, ব্যক্তি থেকে ব্যক্তিতে ছড়ায়। আক্রান্ত ব্যক্তি হাঁচি দিলে কিংবা সর্দি ঝাড়লে তার সূক্ষ্ম কণাগুলো বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে, এবং অন্য ব্যক্তির নাক, চোখ কিংবা মুখ দিয়ে ভিতরে গিয়ে সংক্রমণ ঘটায়।
মাম্পস একটি সংক্রামক ভাইরাল রোগ যা কান, গলা এবং চোয়ালের গ্রন্থিগুলিকে প্রভাবিত করে। এটি 'Parotitis' নামেও পরিচিত। এটি 'মম্পক্স ভাইরাস' দ্বারা সৃষ্ট হয়। মাম্পস সাধারণত শিশুদের মধ্যে দেখা যায়, তবে যেকোনো বয়সে এটি হতে পারে।

মাম্পসের লক্ষণ

মাম্পসের সাধারণ লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে:

জ্বর
মাথাব্যথা
ক্লান্তি
ক্ষুধা হ্রাস
গলা ব্যথা
মুখের এক বা উভয় পাশে ফোলা গ্রন্থি
চোখের চারপাশে লালভাব এবং ফোলাভাব
কানে ব্যথা

মাম্পসের প্রতিরোধ

মাম্পসের বিরুদ্ধে সবচেয়ে কার্যকর প্রতিরোধ হল টিকা। মাম্পস, হাম এবং রুবেলা (MMR) টিকা একটি সংমিশ্রণ টিকা যা এই তিনটি রোগের বিরুদ্ধে সুরক্ষা দেয়। MMR টিকা সাধারণত 12 থেকে 15 মাস বয়সে দেওয়া হয়, এবং তারপরে 4 থেকে 6 বছর বয়সে পুনরাবৃত্তি করা হয়।

মাম্পস একটি অত্যন্ত সংক্রামক রোগ। সংক্রমিত ব্যক্তির সাথে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগের মাধ্যমে এটি ছড়িয়ে পড়ে। সংক্রমণের ঝুঁকি কমাতে, সংক্রমিত ব্যক্তির সাথে যোগাযোগ এড়ানো উচিত।

হ্যান্ড ফুট অ্যান্ড মাউথ ডিজিজ |এটি মূলত একটি ভাইরসাবাহিত ব্যাধি, যা মূলত কক্সস্যাকিভাইরাস (coxsackievirus ) নামে একটি গ...
22/11/2023

হ্যান্ড ফুট অ্যান্ড মাউথ ডিজিজ |

এটি মূলত একটি ভাইরসাবাহিত ব্যাধি, যা মূলত কক্সস্যাকিভাইরাস (coxsackievirus ) নামে একটি গোত্রের ভাইরাস দ্বারা হয়ে থাকে। শিশু থেকে শুরু করে বয়স্ক- সবারই হতে পারে। তবে সাধারণত দশ বছরের কম বয়সী বাচ্চাদের ক্ষেত্রে বেশি দেখা যায়। প্রাকৃতিকভাবে প্রতি দু-তিন বছর পর পর এই রোগ মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে। তখন একইসাথে অনেক শিশু আক্রান্ত হয়।

পাঁচ বছরের নিচে বাচ্চাদের জ্বর হবার অন্যতম কারণ এইচএফএমডি। শিশুদের সবচেয়ে বেশি হওয়া সংক্রামক রোগের তালিকাতেও এর স্থান উপরের দিকে। আক্রান্ত শিশুর সংস্পর্শ থেকে দ্রুত তার আশেপাশে ছড়িয়ে যায় রোগের ভাইরাস।

উপসর্গসমূহ:

এইচএফএমডি-র প্রাথমিক লক্ষণ ভিন্ন। মূলত গলা ব্যথা, উচ্চমাত্রার জ্বর, খেতে অনীহা ইত্যাদি দেখা যায় শিশুর মধ্যে। হাত-পায়ে ফুসকুড়ি, মুখে ঘা এসব হয় আরো কয়েকদিন পর। এখান থেকেই আসলে এইচএফএমডি নামের আবির্ভাব।

মুখে ঘায়ের কারণে খেতে কষ্ট হতে পারে রোগীর। ফুসকুড়ি ছড়িয়ে পড়তে পারে শরীরের অন্যান্য অংশেও। যাদের বয়স পাঁচ বছরের কম, তাদের ক্ষেত্রে উপসর্গের প্রকোপ বেশি হতে পারে।

প্রতিরোধ:

কিছু নিয়ম মেনে চললে এই রোগের ঝুঁকি অনেকটা কমানো সম্ভব। কোভিড আমাদের হাত ধোয়ার ব্যাপারে সচেতন করেছে। এই অভ্যাস ধরে রাখতে হবে, এবং সন্তানদেরও নিয়মিত সাবান দিয়ে হাত পরিষ্কারের অভ্যাস করাতে হবে। একইভাবে স্যানিটাইজার, ডিসইনফেক্টেন্ট ইত্যাদি ব্যবহার করতে হবে। ঘর পরিচ্ছন্ন রাখা এবং রোগীর সংস্পর্শ থেকে দূরত্ব বজায় রাখাও গুরুত্বপুর্ণ।
আক্রান্ত ব্যক্তি থেকে দূরে থাকুন।
হাত নিয়মিত ধুয়ে ফেলুন, বিশেষ করে খাওয়ার আগে এবং পরে।
আক্রান্ত ব্যক্তির তরল বা ত্বকের ফুসকুড়ির সংস্পর্শ এড়িয়ে চলুন।
বাচ্চাদের মুখ, নাক এবং চোখ স্পর্শ করার আগে হাত ধুয়ে ফেলতে বলুন।

এইচএফএমডি প্রাণঘাতী কোনো ব্যাধি নয়। তবে স্বাভাবিকভাবেই সন্তানের কষ্টে বাবা-মা উৎকণ্ঠিত হয়ে পড়েন। তাদের খুব বেশি চিন্তিত হবার কিছু নেই, কারণ আমাদের দেশে কয়েক বছর পর পর এই রোগের প্রাদুর্ভাব স্বাভাবিক ব্যাপার। রোগীকে বাসায় রেখে উপযুক্ত সেবা দেয়াই যথেষ্ট। তবে কখন দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে সেটাও মাথায় রাখা দরকার।

ইম্পেটিগোইম্পেটিগো হলো একটি ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণ যা ত্বকের উপরের স্তরকে প্রভাবিত করে। এটি সাধারণত বাচ্চাদের মধ্যে দেখা ...
19/11/2023

ইম্পেটিগো

ইম্পেটিগো হলো একটি ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণ যা ত্বকের উপরের স্তরকে প্রভাবিত করে। এটি সাধারণত বাচ্চাদের মধ্যে দেখা যায়, তবে বয়স্কদের মধ্যেও হতে পারে। ইম্পেটিগো সাধারণত ছোট লালচে দাগ হিসাবে শুরু হয় যা দ্রুত ফোস্কায় পরিণত হয়। ফোস্কাগুলি ফেটে যায় এবং হলুদ-বাদামী পাউডারযুক্ত পুঁজের সাথে পরিপূর্ণ হয়। ইম্পেটিগো সাধারণত খুব চুলকানি হয়। ইম্পেটিগো সাধারণত স্ট্যাফাইলোকক্কাস অরিয়াস বা স্ট্রেপ্টোকক্কাস পাইওজেনেস নামক ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সৃষ্ট হয়। এই ব্যাকটেরিয়াগুলি সাধারণত ত্বকের উপরে থাকে এবং ক্ষত বা ফাটলের মাধ্যমে শরীরে প্রবেশ করতে পারে। ইম্পেটিগো সংক্রমণ ছোঁয়াচে, তাই সংক্রমিত ব্যক্তির সাথে যোগাযোগ করা থেকে এড়ানো গুরুত্বপূর্ণ।
ইম্পেটিগো প্রতিরোধের জন্য নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি নেওয়া যেতে পারে:

ত্বকের ক্ষতিগ্রস্ত অংশগুলি পরিষ্কার এবং শুকনো রাখুন।
ক্ষতিগ্রস্ত অংশে কাপড় বা অন্য কোনও জিনিস দিয়ে ঢেকে রাখুন যাতে ব্যাকটেরিয়া ছড়িয়ে না পড়ে।
অন্যদের সাথে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ এড়িয়ে চলুন যদি আপনার ইম্পেটিগো থাকে।
আপনার হাত নিয়মিত ধুয়ে ফেলুন, বিশেষ করে খাওয়ার আগে, টয়লেট ব্যবহারের পরে এবং আপনার মুখ বা নাক স্পর্শ করার পরে।

শীতে শিশুদের ত্বকের যত্নশীতকালে ত্বক শুষ্ক হয়ে যাওয়ার প্রবণতা বেশি থাকে। শিশুদের ত্বক প্রাপ্তবয়স্কদের তুলনায় বেশি পা...
10/11/2023

শীতে শিশুদের ত্বকের যত্ন

শীতকালে ত্বক শুষ্ক হয়ে যাওয়ার প্রবণতা বেশি থাকে। শিশুদের ত্বক প্রাপ্তবয়স্কদের তুলনায় বেশি পাতলা ও সংবেদনশীল হওয়ায় তারা শীতকালে আরও বেশি ত্বকের সমস্যার সম্মুখীন হতে পারে। তাই শীতে শিশুদের ত্বকের যত্ন নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

শীতে শিশুদের ত্বকের যত্নের জন্য কিছু টিপস:

স্নান করানোর সময়:
শিশুদের দিনে একবার বা দুবার ঈষদুষ্ণ জলে স্নান করানো উচিত।
স্নান করার জন্য হাইপোঅ্যালার্জেনিক এবং শিশুদের ত্বকের জন্য উপযুক্ত সাবান ব্যবহার করা উচিত।
স্নানের সময় খুব বেশি ঘষবেন না, হালকা হাতে মালিশ করবেন।
স্নানের পর ত্বক ভালো করে মুছে নিন।
ত্বক ময়শ্চারাইজ করা:
স্নানের পর এবং বাইরে যাওয়ার আগে শিশুর ত্বকে ময়শ্চারাইজার লাগাতে হবে।
ময়শ্চারাইজার ব্যবহারের সময় ত্বকের প্রয়োজনের সাথে সামঞ্জস্য রেখে ময়েশ্চারাইজারের ধরন নির্বাচন করতে হবে।
হাতা-মোজা পরানো:
বাইরে যাওয়ার সময় শিশুকে হাতা-মোজা পরানো উচিত।
হাতা-মোজা পাতলা ও আরামদায়ক হওয়া উচিত।
ঘরে আর্দ্রতা বজায় রাখা:
ঘরে আর্দ্রতা বজায় রাখার জন্য রুমের মধ্যে বাষ্পীভবনকারী রাখতে পারেন।
এছাড়াও, নিয়মিত ঘর ঝাড়ু দিয়ে পরিষ্কার রাখতে হবে।
শীতে শিশুদের ত্বকের সমস্যা হলে:

ত্বক শুষ্ক হয়ে গেলে:
ত্বক শুষ্ক হয়ে গেলে ত্বককে ময়েশ্চারাইজ করা জরুরি।
এছাড়াও, ত্বককে রক্ষা করার জন্য ত্বককে রোদে ফেলবেন না।
ত্বকে ফুসকুড়ি হলে:
ত্বকে ফুসকুড়ি হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
ত্বকে চুলকানি হলে:
ত্বকে চুলকানি হলে ত্বককে ঘষবেন না।
চুলকানি কমাতে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে পারেন।
শীতে শিশুদের ত্বকের যত্ন নিলে শিশুর ত্বক সুস্থ ও সুন্দর থাকবে।

 #স্ক্যাবিস স্ক্যাবিস হল একটি ছোঁয়াচে চর্মরোগের নাম। এটি Sarcoptes scabei নামক একটি ক্ষুদ্র জীবাণু দ্বারা সৃষ্ট হয়। এই...
07/11/2023

#স্ক্যাবিস

স্ক্যাবিস হল একটি ছোঁয়াচে চর্মরোগের নাম। এটি Sarcoptes scabei নামক একটি ক্ষুদ্র জীবাণু দ্বারা সৃষ্ট হয়। এই জীবাণুটি ত্বকের বাইরের স্তরে বাসা বাঁধে এবং ত্বকের নিচে গর্তে ডিম পাড়ে। স্ক্যাবিসের প্রধান লক্ষণ হল শরীরে চুলকানি।
স্ক্যাবিসের প্রধান লক্ষণ হল শরীরে চুলকানি। এই চুলকানি সাধারণত রাতে বেশি হয়। এছাড়াও, শরীরে ছোট ছোট লালচে ফুসকুড়ি দেখা দিতে পারে। এই ফুসকুড়িগুলো সাধারণত আঙুলের ফাঁকে, কনুই, বগল, কোমরের চারপাশে, নিতম্বে এবং যৌনাঙ্গে দেখা যায়।
ত্বকে লালচে র‍্যাশ
ত্বকে গুটি গুটি ফোঁড়া
ত্বকে চুলকানির ফলে ক্ষত বা ঘা

স্ক্যাবিস যেকোনো বয়সের মানুষের হতে পারে, তবে শিশু এবং বয়স্করা বেশি আক্রান্ত হয়। স্ক্যাবিস সংক্রমণ ঘটে ঘনিষ্ঠ শারীরিক সংস্পর্শের মাধ্যমে। এছাড়াও, রোগীর ব্যবহৃত কাপড়, বিছানা, তোয়ালে ইত্যাদি ব্যবহার করলেও স্ক্যাবিস হতে পারে।
স্ক্যাবিস প্রতিরোধে নিম্নলিখিত বিষয়গুলো লক্ষ্য রাখা উচিত:

স্ক্যাবিস আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শ এড়িয়ে চলুন।
স্ক্যাবিস আক্রান্ত ব্যক্তির ব্যবহৃত কাপড়, বিছানা, তোয়ালে ইত্যাদি ব্যবহার করবেন না।
নিয়মিত হাত ধুয়ে পরিষ্কার রাখুন।
স্ক্যাবিস একটি সহজেই প্রতিরোধযোগ্য এবং চিকিৎসাযোগ্য রোগ। তবে, রোগটি থেকে পুরোপুরি নিরাময় পেতে এবং সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়া রোধে সঠিক চিকিৎসা এবং প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা জরুরি।

👉শীতের শুরুতে শিশুর যত্নশীত পড়তে শুরু করেছে। আর শীতে শিশুরা একটু বেশিই অসুস্থ হয়ে পড়ে। তবে দুশ্চিন্তা না করে এ সময়টাতে শ...
06/11/2023

👉শীতের শুরুতে শিশুর যত্ন

শীত পড়তে শুরু করেছে। আর শীতে শিশুরা একটু বেশিই অসুস্থ হয়ে পড়ে। তবে দুশ্চিন্তা না করে এ সময়টাতে শিশুদের বিশেষ পরিচর্যা নিলে শীতেও আপনার সোনামণি থাকবে সুস্থ। শীতের সময়টা শিশুর বিশেষ করে শিশুরা সর্দি, কাশি, গলাব্যথা, জ্বর, নিউমোনিয়ায় বেশি আক্রান্ত হয়। শীতে আবহাওয়া শুষ্ক ও ধুলাবালি থাকার কারণেই মূলত শিশুরা এসব রোগে আক্রান্ত হয়। তাই এ সময়টা অভিভাবকদের কিছুটা সচেতন থাকতে হবে।

👉গরম পানি

শিশুদের হালকা কুসুম গরম পানি পান ও ব্যবহার করানো উচিত। সকালে ঘুম থেকে উঠার পর দাঁত ব্রাশ করা, হাত-মুখ ধোয়া, খাওয়াসহ শিশুদের নানা কাজে হালকা কুসুম গরম পানি ব্যবহার করলে এ সময় শিশুরা ঠাণ্ডাজনিত সমস্যা থেকে অনেকটাই মুক্ত থাকবে। শীতেও শিশুকে নিয়মিত গোসল করাতে হবে। তবে গোসলের সময় শরীরের কাছাকাছি তাপমাত্রার হালকা গরম পানি ব্যবহার করা ভালো। তবে নবজাতক কিংবা ঠাণ্ডার সমস্যা আছে এমন শিশুর ক্ষেত্রে গরম পানিতে কাপড় ভিজিয়ে পুরো শরীর মুছে দেয়া যেতে পারে। অনেকেই শিশুকে জবজবে করে সরিষার তেল মাখিয়ে গোসল করিয়ে থাকেন। এতে গোসল শেষেও শিশুর চুল ভেজা থাকে এবং ঠাণ্ডা লাগে।

👉উষ্ণ পোশাক

শিশুদের অবশ্যই উলের পোশাক পরিয়ে রাখা উচিত। তবে চিকিৎসকের মতে শিশুদের সরাসরি উলের পোশাক পরানো ঠিক নয়। এতে উলের ক্ষুদ্র লোমে শিশুদের অ্যালার্জি হতে পারে। সুতি কাপড় পরিয়ে তার ওপর উলের পোশাক পরানো উচিত এবং পোশাকটি যেন নরম কাপড়ের হয়। কারণ খসখসে বা শক্ত কাপড়ে শিশুদের নরম ত্বকে সমস্যা দেখা দিতে পারে। তবে হালকা শীতে শিশুদের গরম পোশাকটি খুব বেশি গরম কাপড়ের হওয়া উচিত নয়। কারণ খুব বেশি গরম কাপড় পরালে গরমে ঘেমে শিশুর ঠাণ্ডা লেগে যেতে পারে। শিশুদের রাতে ঘুমানোর আগে হালকা ফুল হাতা গেঞ্জি পরিয়ে রাখুন এবং সকালে স্কুলে যাওয়া-আসার পথে ও বিকালের দিকটাতে হালকা শীতের পোশাক পরিয়ে রাখুন।

👉খাবার

শীতের সময়টা শিশুদের খাওয়ার প্রবণতা কমে যায়। ফলে তাদের শরীর খারাপ হয়ে যায়। তাদের ঘনঘন পুষ্টিকর খাবার খাওয়াতে হবে। শিশুদের ত্বকের মসৃণতা ও উজ্জ্বলতা বাড়াতে ডিমের কুসুম, সবজির স্যুপ এবং ফলের রস খাওয়ানো উচিত। বিশেষ করে গাজর, বিট, টমেটো শিশুদের ত্বকের জন্য বেশ উপকারী। এ ছাড়াও বিভিন্ন ধরনের শীতের সবজি দিয়ে খিচুড়ি রান্না করে খাওয়াতে পারেন। শিশুরা এ সময় যেন কোনো ধরনের ঠাণ্ডা খাবার না খায় সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে।

👉ত্বকের যত্ন

শিশুদের ত্বক বড়দের থেকে অনেক বেশি সেনসেটিভ। তাই তাদের ত্বক অনেক বেশি রুক্ষ হয়ে যায়। শিশুর মুখে এবং সারা শরীরে বেবি লোশন, বেবি অয়েল, গ্লিসারিন ইত্যাদি ব্যবহার করুন।

Address

বামুন্দি বাজার , গাংনি
মেহেরপুর।
7110

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when সবুজ মেডিকেল হল posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram