ইউনিক ডায়াগনস্টিক এন্ড মেডিকেল সেন্টার

  • Home
  • Bangladesh
  • Bagerhat
  • ইউনিক ডায়াগনস্টিক এন্ড মেডিকেল সেন্টার

ইউনিক ডায়াগনস্টিক এন্ড মেডিকেল সেন্টার hi

📌 Topic: 🦟 ডেঙ্গু (Dengue) Fever সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন 👇🔴 ডেঙ্গু হলো একটি ভাইরাসজনিত রোগ, যা Aedes aegypti ও Aedes...
04/07/2025

📌 Topic: 🦟 ডেঙ্গু (Dengue) Fever সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন 👇

🔴 ডেঙ্গু হলো একটি ভাইরাসজনিত রোগ, যা Aedes aegypti ও Aedes albopictus প্রজাতির মশার কামড়ের মাধ্যমে ছড়ায়। এটি Dengue Virus (DENV) দ্বারা সংঘটিত হয়, যা Flavivirus গোত্রের অন্তর্ভুক্ত। ডেঙ্গু ভাইরাসের ৪টি প্রধান ধরনের সারোটাইপ আছে:
🔹 DENV-1
🔹 DENV-2
🔹 DENV-3
🔹 DENV-4

একবার একটি সারোটাইপে সংক্রমিত হলে সেই সারোটাইপের বিরুদ্ধে দেহে প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে উঠে, কিন্তু অন্য সারোটাইপে আবার সংক্রমিত হলে Severe Dengue (ডেঙ্গু হেমোরেজিক ফিভার বা ডেঙ্গু শক সিন্ড্রোম) হতে পারে।

✅ সংক্রমণ প্রক্রিয়া (Transmission):

➡️ Aedes মশা সাধারণত দিনের বেলায় কামড়ায়, বিশেষ করে সকালে এবং বিকেলের দিকে।
➡️ কোনো ডেঙ্গু আক্রান্ত ব্যক্তিকে কামড় দিলে মশার শরীরে ভাইরাস চলে যায়।
➡️ এরপর সেই মশা আরেকজনকে কামড়ালে সেই ব্যক্তির শরীরে ভাইরাস প্রবেশ করে।

✅ Signs & Symptoms :

ডেঙ্গুর লক্ষণগুলো সংক্রমণের ৪-১০ দিন পর শুরু হয়। প্রধান লক্ষণগুলো হলোঃ

🔹 হঠাৎ করে জ্বর (High fever, 104°F পর্যন্ত)
🔹 তীব্র মাথাব্যথা
🔹 চোখের পেছনে ব্যথা (Retro-orbital pain)
🔹 জয়েন্ট ও মাংসপেশিতে ব্যথা (Severe muscle and joint pain)।
🔹 গায়ে লালচে র‍্যাশ (Skin rash)
🔹 বমি বমি ভাব বা বমি
🔹 দুর্বলতা ও অবসাদ
🔹 পাতলা পায়খানা হতে পারে
🔹 Platelet count কমে যাওয়া
🔹 হালকা থেকে মারাত্মক রক্তক্ষরণ (Severe cases)

✅ Warning Signs of Severe Dengue :

যেকোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলে হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে:

▪️Abdominal pain or tenderness
▪️Persistent vomiting
▪️Fluid accumulation (ascites or pleural effusion)
▪️Mucosal bleeding
▪️Lethargy or restlessness
▪️Liver enlargement >2 cm
▪️Increasing hematocrit with rapidly decreasing platelet count

✅ Plasma Leakage ও এর গুরুত্ব:

Severe dengue-তে সবচেয়ে ভয়াবহ বিষয় হলো plasma leakage, যার কারণে:

▪️Hypovolemic shock হয়
▪️Organ failure দেখা দেয়
▪️শ্বাসকষ্ট বা pleural effusion হয়

➡️ এ কারণে patient-কে যথাসময়ে fluid replacement দিতে হয় এবং এই অংশটাই চিকিৎসায় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।

✅ Types of Dengue :

1. Classic Dengue Fever: সাধারণ জ্বর, ব্যথা, র‍্যাশ।

2. Dengue Hemorrhagic Fever (DHF): রক্তক্ষরণ, পেটে পানি, প্লেটলেট অনেক কমে যায়।

3. Dengue Shock Syndrome (DSS): ব্লাড প্রেশার কমে যায়, শক, অঙ্গপ্রত্যঙ্গের কার্যকারিতা হ্রাস পায় — এটি প্রাণঘাতী হতে পারে।

✅ Diagnosis :

🔬 Blood Tests:

▪️CBC (Platelet & WBC count কমে যায়)
▪️NS1 Antigen Test (প্রথম ৫ দিনে কার্যকর)
▪️IgM & IgG antibody test (৫ দিন পর থেকে কার্যকর)
▪️RT-PCR (ভাইরাস শনাক্ত করতে)

✅ Treatment :

ডেঙ্গুর নির্দিষ্ট কোনো ওষুধ নেই।
চিকিৎসা সম্পূর্ণ supportive বা উপসর্গ অনুযায়ী পরিচালিত হয়:

🔹 পর্যাপ্ত তরল খাবার ও পানি পান
🔹 বিশ্রাম নেওয়া
🔹 প্যারাসিটামল (জ্বর কমাতে)
❌ Aspirin বা Ibuprofen ব্যবহার করা যাবে না (রক্তক্ষরণের ঝুঁকি বাড়ায়)
🔹 প্লেটলেট খুব বেশি কমে গেলে প্রয়োজনে Platelet transfusion করা হয়

✅ Complications :

🔸 রক্তক্ষরণ (Bleeding)
🔸 প্লেটলেট বিপজ্জনকভাবে কমে যাওয়া
🔸 শক বা হঠাৎ প্রেসার ড্রপ।
🔸 যকৃত, কিডনি বা হার্টের জটিলতা
🔸 মৃত্যুও হতে পারে যদি যথাযথ চিকিৎসা না হয়

✅ Prevention :

✔️ মশা নিধন ও প্রজনন রোধ
✔️ পরিষ্কার পানির পাত্র ঢেকে রাখা
✔️ জমে থাকা পানি ফেলা
✔️ মশারির ব্যবহার
✔️ দিনে ফুলহাতা জামা পরা
✔️ মশার প্রতিরোধী স্প্রে/লোশন ব্যবহার
✔️ Aedes মশা দিনে কামড়ায় — সুতরাং দিনেও সতর্কতা বজায় রাখতে হবে

✅ Aedes মশার বৈশিষ্ট্য (Key Features of Aedes Mosquito):

▪️ দিনে কামড়ায়, বিশেষ করে সকাল ৮টা থেকে ১০টা এবং বিকেল ৪টা থেকে ৬টা।

▪️ পরিষ্কার স্থির পানিতে বংশবিস্তার করে — যেমন ফুলদানি, পরিত্যক্ত টায়ার, ডাবের খোসা, ফ্রিজের নিচে জমে থাকা পানি, প্লাস্টিকের কৌটা, ছাদে রাখা ট্যাংক।

▪️ মশাটি সাদা-কালো ডোরাকাটা পায়ে চেনা যায়।

✅ ডেঙ্গু আক্রান্ত ব্যক্তিকে বাসায় রাখার সময় যা খেয়াল রাখবেন:

1. সম্পূর্ণ বিশ্রামে রাখা
2. তরল খাবার (ORS, স্যুপ, ফলের রস) বেশি দেওয়া
3. কোনভাবেই NSAIDs (যেমন: Diclofenac, Ibuprofen) দেওয়া যাবে না।
4. প্রতি ১২ ঘণ্টা পর পর CBC করে প্লেটলেট ও হেমাটোক্রিট মনিটর করা
5. রোগীর কাপড়-চোপড় পরিষ্কার রাখা — যাতে Aedes মশা নতুন কাউকে না কামড়ায়

✅ Post-Dengue Recovery Phase:

▪️সাধারণত জ্বর যাওয়ার ৭-১০ দিন পর রোগী ধীরে ধীরে সুস্থ হয়
▪️দুর্বলতা অনেকদিন পর্যন্ত থাকতে পারে
▪️কিছু ক্ষেত্রে চুল ঝরার মতো post-viral complication দেখা দেয়
▪️CBC & LFT পুনরায় চেক করা ভালো

✅ ডেঙ্গু ও গর্ভাবস্থা:

গর্ভবতী মায়েদের ক্ষেত্রে ডেঙ্গু অনেক বেশি জটিল হতে পারে। বিশেষত:

▪️রক্তপাতের ঝুঁকি বেশি থাকে
▪️সময়ের আগে প্রসব হতে পারে
▪️সন্তান প্রসবের সময় হেমোরেজ হতে পারে

✅ ডেঙ্গু হলে কখন হাসপাতালে যাবেন ?

🔸 ২ দিন জ্বরের পর হঠাৎ জ্বর কমে গেলেও দুর্বলতা বাড়ছে
🔸 পেটে ব্যথা, রক্ত বমি, কালো পায়খানা
🔸 নাক-মুখ দিয়ে রক্ত
🔸 প্রস্রাব কম হওয়া
🔸 শ্বাসকষ্ট বা মাথা ঘোরা

02/11/2023

জরুরী নিয়োগ
পদের নাম :ল্যাব সহকারী
শিক্ষাগত যোগ্যতাঃ এস এস সি
পদ সংখ্যা : ০১
অভিজ্ঞতা : প্রয়োজন নাই / তবে থাকলে ভালো হয়
শুধুমাত্র মহিলাদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।
প্রতিষ্ঠানের নামঃ ইউনিক ডায়াগনষ্টিক এন্ড মেডিকেল সেন্টার।
প্রতিষ্ঠানের অবস্থানঃ দৈবজ্ঞহাটী বাজার মেইন রোড মোড়েলগঞ্জ, বাগেরহাট
যোগাযোগ: ০১৭১৩ ৯৫৯০৯১
০১৭০৪ ৬৬৪৩৪৭

08/10/2023
08/08/2023

জরুরী নিয়োগ
পদের নাম : আল্ট্রা সহকারী
শিক্ষাগত যোগ্যতাঃ এস এস সি
পদ সংখ্যা : ০১
অভিজ্ঞতা : প্রয়োজন নাই
শুধুমাত্র মহিলাদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে
প্রতিষ্ঠানের নামঃ ইউনিক ডায়াগনষ্টিক এন্ড মেডিকেল সেন্টার।
প্রতিষ্ঠানের অবস্থানঃ দৈবজ্ঞহাটী বাজার মেইন রোড মোড়েলগঞ্জ, বাগেরহাট
যোগাযোগ. ০১৭৪০৫০০০৭০
০১৮১১১৪৫২৩২
০১৭০৪৬৬৪৩৪৭

19/07/2023

ডেঙ্গু প্রতিরোধ ও সুস্থতায় যা খাবেন
ডেঙ্গু ক্রমেই ছড়িয়ে পড়তে শুরু করেছে। ডেঙ্গু সম্পর্কে সচেতনতাও বাড়ছে। কিন্তু ডেঙ্গু হয়ে গেলে যেহেতু কোনো ঔষধ নেই তাই খাদ্যাভ্যাসে কিছু নতুন বিষয় যুক্ত করতে পারলে ভালো। যেসব খাবার আপনার ডেঙ্গুতে সরাসরি বাজে প্রভাব ফেলবে না। চলুন জেনে নেই:

দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার
খাদ্যতালিকায় রাখুন দুধ, দই ও দুগ্ধজাত খাবারের প্রোবায়োটিকসের সমৃদ্ধ সব খাবার। দইয়ে থাকা ল্যাকটোব্যাসিলাস নামক ব্যাকটেরিয়া অন্ত্রের উপকার করে। দুগ্ধজাত খাবার খেলে শরীরে পটাশিয়াম, ফসফরাস ও সোডিয়ামের পরিমাণ ঠিক থাকে।

প্রোটিন
প্রোটিনজাতীয় খাবার তাড়াতাড়ি রোগ সারাতে মুখ্য ভূমিকা নেয়। তাই ডেঙ্গু হলে খাদ্যতালিকায় রাখুন মাছ, মাংস, ডাল, ডিম, বাদাম ইত্যাদি

আয়রনসমৃদ্ধ খাবার
রক্তে প্লাটিলেটের সংখ্যা বাড়াতে আয়রনসমৃদ্ধ খাবার উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখে। তাই খাবার পাতে রাখুন পালংশাক, সামুদ্রিক মাছ, কলিজা, মিষ্টিকুমড়া, ডালিম, মটরশুঁটি, ছোলা, মসুর ডাল, কচুশাক ইত্যাদি। এসব খাবারে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ আয়রন, যা রোগীর শারীরিক দুর্বলতা কাটিয়ে উঠতেও সাহায্য করে।

তরল খাবার
জ্বরে আক্রান্ত রোগীকে প্রচুর তরল খাবার দিতে হবে। পানি, ডাবের পানি, ফলের শরবত উপকারি। শক্ত খাবারের পরিবর্তে খাদ্যতালিকায় রাখুন জাউভাত, পাতলা খিচুড়ি মাংসের স্যুপ, দইয়ের লাচ্ছি ইত্যাদি। এক্ষেত্রে খাবার দু-আড়াই ঘণ্টা অন্তর পরিবেশন করা ভালো।

সবুজ শাকসবজি
ভিটামিন কে এবং আই-এর সমৃদ্ধ উৎস সবুজ শাকসবজি। এই দুটি ভিটামিনই রক্ত জমাট বাঁধার জন্য প্রয়োজনীয় ভিটামিন। পার্সলে পাতা, পালং শাক, পুদিনা, বাধাকপি, শতমূলী ইত্যাদি রক্তে প্লেটলেটের সংখ্যা বাড়াতে কার্যকর ভূমিকা রাখে।

ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার
প্লেটলেটের সংখ্যা বাড়াতে সাহায্য করে ভিটামিন সি। কমলালেবু, পাতিলেবু, জলপাই, আনারস, বেরি, কিউই ফলসহ মৌসুমি টকফল এই ভিটামিনের সমৃদ্ধ উৎস।

ডেঙ্গু

ডেঙ্গু হলে যেসব খাবার এড়িয়ে চলবেন
ডেঙ্গু জ্বরের রোগীদের কিছু খাবার সবসময় এড়িয়ে যাওয়া উচিত। যেমন:

তৈলাক্ত ও ভাজা খাবার
প্রক্রিয়াজাত খাবার
স্যাচুরেটেড ফ্যাটযুক্ত খাবার
মসলাযুক্ত খাবার
আচার
চিনিযুক্ত খাবার
কাঁচা সবজি
এড়াতে হবে উচ্চ আঁশযুক্ত খাবার, চা-কফি, কোকো, অন্যান্য ক্যাফেইনযুক্ত পানীয় ইত্যাদিও।
ডেঙ্গু আক্রান্ত হলে আতঙ্কের আসলে কিছু নেই। ঠিকমতো বিশ্রাম এবং সঠিক খাদ্য গ্রহণের মাধ্যমে বেশিরভাগ মানুষই দুই সপ্তাহের মধ্যে ডেঙ্গু থেকে সেরে ওঠেন। রক্তক্ষরণ বা অন্য কোনো শারীরিক জটিলতা দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করুন।

ডা:সবুজ সাহা
250 শয্যা জেনারেল হাসপাতাল খুলনা

16/07/2023

যা সবার জানা দরকার ......!

আমরা আমাদের পরিবারের বাচ্চা বা বয়স্ক সদস্যদের বিভিন্ন অসুখের কারণে সিরাপ ঔষধ দিয়ে থাকি।

অনেক সময় দেখা যায় ঔষধটি খোলার পর কিছুদিন পরে আর আমরা খাওয়াই না বা খাওয়ানোর প্রয়োজন হয় না ।কিন্তু অনেকদিন পরে সেই অসুখটা যদি আবার হয় বা যদি সেই ওষুধটি আবার খাওয়ানোর প্রয়োজন হয় ,তাহলে আমরা অনেক সময় সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগি তা হলো, ওষুধটি আমরা পুনরায় খাওয়াতে পারব কিনা……!?! এক্ষেত্রে দুইটি বিষয় মনে রাখা উচিত-

১. এন্টিবায়োটিক ছাড়া যে কোন সিরাপ ঔষধ একবার খোলার পরে তা ২৮ দিনের মধ্যে খেয়ে ফেলা উচিত বা ব্যবহার করা উচিত ।এরপরে আর না খাওয়ানোই ভালো। কারণ এতে ওষুধের কার্যকারিতা থাকে না বা মেয়াদ উত্তীর্ণের কারণে বিভিন্ন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও দেখা দিতে পারে।

২. এন্টিবায়োটিক সিরাপ (যা পাউডারের সাথে পানি মিশিয়ে তৈরি করা হয়) এগুলো সাধারণত ১০ দিনের মধ্যে শেষ করা উচিত। তবে যদি নরমাল ফ্রিজে সংরক্ষণ করেন তাহলে তা সর্বোচ্চ ১৪ দিন পর্যন্ত খাওয়ানো যাবে।

Address

Bagerhat
৯৩২০

Telephone

+8801740500070

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ইউনিক ডায়াগনস্টিক এন্ড মেডিকেল সেন্টার posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to ইউনিক ডায়াগনস্টিক এন্ড মেডিকেল সেন্টার:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category