Dr. Bulbul Islam 'Esa

Dr. Bulbul Islam 'Esa Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Dr. Bulbul Islam 'Esa, Doctor, Bagerhat.

আমি একজন সার্টিফাইড হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক। দেশে এবং বিদেশে অ্যাংজাইটি, ডিপ্রেশন, ওসিডি, প্যানিক অ্যাটাকের মতো মানসিক সমস্যা ছাড়াও বিভিন্ন জটিল ও দীর্ঘমেয়াদি শারীরিক রোগে বিজ্ঞানভিত্তিক পার্সোনালাইজড ও নিরাপদ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা প্রদান করে থাকি।

VIA পজিটিভ (Positive) হলে পরবর্তী করণীয়:.চলুন আজ আমরা আগের আলোচনার ধারাবাহিকতায় দেখি—VIA Positive হলে এরপর কী করতে হয়। আ...
29/10/2025

VIA পজিটিভ (Positive) হলে পরবর্তী করণীয়:
.চলুন আজ আমরা আগের আলোচনার ধারাবাহিকতায় দেখি—VIA Positive হলে এরপর কী করতে হয়। আগের পোস্টে আপনাদের অনেকেই জানতে চেয়েছিলেন, "স্যার, পজিটিভ এলে পরের ধাপে কী করা উচিত?" তাই আজ বিষয়টা একদম পরিষ্কারভাবে ব্যাখ্যা করছি।

​প্রথমেই একটি বিষয় পরিষ্কারভাবে বোঝা দরকার— VIA টেস্ট পজিটিভ (Positive) হওয়ার মানেই ক্যানসার নয়।
​এর অর্থ হলো, জরায়ুমুখে এমন কিছু কোষগত পরিবর্তন লক্ষ্য করা গেছে, যা ক্যানসার-পূর্ববর্তী (Pre-cancerous) বা কখনো কখনো ক্যানসারের প্রাথমিক ধাপ হতে পারে। তাই, এই পরিবর্তনটি ঠিক কী ধরনের বা কতটা গভীর, তা নিশ্চিত করার জন্য আরও কিছু পরীক্ষা করা অত্যন্ত জরুরি।

​VIA পজিটিভ হলে আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞান (Standard Medical Protocol) অনুযায়ী সাধারণত নিম্নলিখিত ধাপগুলো অনুসরণ করা হয়:

​ধাপ ১: বিশেষজ্ঞের কাছে রেফার করা
​VIA টেস্টে পজিটিভ ফলাফল এলে রোগীকে আর দেরি না করে একজন স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ (Gynecologist) বা নিকটস্থ সরকারি হাসপাতালের কলপোস্কোপি ক্লিনিকে (Colposcopy Clinic) রেফার করা হয়।

​ধাপ ২: কলপোস্কোপি (Colposcopy) পরীক্ষা
​এটি হলো পরবর্তী প্রধান ধাপ।
• ​কলপোস্কোপি কী? -এটি একটি বিশেষায়িত পরীক্ষা, যেখানে 'কলপোস্কোপ' নামক একটি যন্ত্রের মাধ্যমে জরায়ুমুখকে (Cervix) প্রায় ১০ থেকে ৪০ গুণ বড় করে দেখা হয়। এটি একটি শক্তিশালী আতশ কাচের মতো কাজ করে।
• ​কীভাবে করা হয়? VIA টেস্টের মতোই এই পরীক্ষাতেও জরায়ুমুখে অ্যাসিটিক অ্যাসিড (Acetic Acid) লাগানো হয়। কলপোস্কোপ যন্ত্রের মাধ্যমে চিকিৎসক খুব সূক্ষ্মভাবে দেখতে পান ঠিক কোন কোন জায়গায় সাদা ভাব (Acetowhite lesions) তৈরি হয়েছে এবং সেই পরিবর্তনগুলো কতটা অস্বাভাবিক দেখাচ্ছে।

​ধাপ ৩: বায়োপসি (Biopsy) নেওয়া
​কলপোস্কোপি করার সময় যদি চিকিৎসক কোনো স্থানকে সন্দেহজনক বা অস্বাভাবিক মনে করেন, তখন তিনি সেই স্থান থেকে একটি ছোট মাংসের নমুনা (Tissue Sample) সংগ্রহ করেন। এই প্রক্রিয়াটিকে বায়োপসি বলা হয়।
• ​বায়োপসি নেওয়ার উদ্দেশ্য হলো, কোষের পরিবর্তনটি ঠিক কোন পর্যায়ের, তা ল্যাবরেটরিতে পরীক্ষা করে (Histopathology) নিশ্চিত হওয়া।

• ​এই পরীক্ষাতেই definitively বোঝা যায় যে পরিবর্তনটি স্বাভাবিক, নাকি CIN 1, CIN 2, CIN 3 (ক্যানসার-পূর্ববর্তী বিভিন্ন ধাপ) অথবা ক্যানসার।

CIN এর পূর্ণরূপ হলো Cervical Intraepithelial Neoplasia।
এর মানে, জরায়ুমুখের ভেতরের স্তরের কোষে অস্বাভাবিক বৃদ্ধি হয়েছে।
এটি তিনটি স্তরে ভাগ করা হয়—

CIN 1: হালকা পরিবর্তন (Lower grade)। অনেক সময় চিকিৎসা ছাড়াই নিজে থেকে ভালো হয়ে যায়।

CIN 2: মাঝারি মাত্রার পরিবর্তন (Moderate dysplasia)। চিকিৎসা দরকার।

CIN 3: উচ্চমাত্রার পরিবর্তন (Severe dysplasia)। এটিকে ক্যানসারের প্রাথমিক ধাপ ধরা হয়।

​ধাপ ৪: চিকিৎসা পরিকল্পনা (বায়োপসি রিপোর্টের ভিত্তিতে)
​বায়োপসি রিপোর্ট পাওয়ার পর চিকিৎসক চিকিৎসার বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেন।

​১. যদি CIN 1 (নিম্ন-ঝুঁকিপূর্ণ) হয়:
• অনেক ক্ষেত্রে (বিশেষ করে তরুণীদের) এই পরিবর্তনগুলো কোনো চিকিৎসা ছাড়াই শরীরের নিজস্ব রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার মাধ্যমে স্বাভাবিক হয়ে যায়।
• চিকিৎসক সাধারণত ৬ মাস বা ১ বছর পর পর ফলোআপ কলপোস্কোপি বা প্যাপস টেস্ট (Pap's Smear) করার পরামর্শ দেন।

​২. যদি CIN 2 বা CIN 3 (উচ্চ-ঝুঁকিপূর্ণ বা ক্যানসার-পূর্ববর্তী) হয়:
• এই পর্যায়গুলোকে গুরুত্ব সহকারে চিকিৎসা করা হয়, কারণ এগুলো ভবিষ্যতে ক্যানসারে রূপ নেওয়ার ঝুঁকি বেশি।
• চিকিৎসার মূল উদ্দেশ্য হলো জরায়ুমুখের ওই অস্বাভাবিক কোষগুলোকে সম্পূর্ণ অপসারণ বা ধ্বংস করা। প্রচলিত পদ্ধতিগুলো হলো:
• লিপ (LEEP - Loop Electrosurgical Excision Procedure): একটি ছোট বৈদ্যুতিক তারের লুপের মাধ্যমে জরায়ুমুখের আক্রান্ত অংশটি কেটে ফেলা হয়। এটি সবচেয়ে প্রচলিত পদ্ধতি।
• ক্রায়োথেরাপি (Cryotherapy): খুব নিম্ন তাপমাত্রা (ঠান্ডা) প্রয়োগ করে অস্বাভাবিক কোষগুলোকে জমিয়ে ধ্বংস করে ফেলা হয়।
• কোল্ড নাইফ কোনাইজেশন (Cold Knife Conization): সার্জিক্যাল ছুরি দিয়ে জরায়ুমুখের শঙ্কু (Cone) আকৃতির একটি অংশ কেটে ফেলা হয়।
..এই ছিল প্রচলিত পদ্ধতি অনুযায়ী VIA টেস্টের পরবর্তী করনীয় এবং চিকিৎসা ব্যবস্থাপনা। এখন আপনারা চাইলে আমরা আরো একটি পর্ব লিখতে পারি যেখানে এই সমস্যার হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা দেওয়া হবে।

চলুন, আজ একটু সহজভাবে একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করি—VIA টেস্ট নিয়ে। অনেকেই নামটা জানেন, কিন্তু রোগীকে বোঝাতে গি...
28/10/2025

চলুন, আজ একটু সহজভাবে একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করি—VIA টেস্ট নিয়ে। অনেকেই নামটা জানেন, কিন্তু রোগীকে বোঝাতে গিয়ে বিভ্রান্ত হন, আসলে ব্যাপারটা কীভাবে হয়।

VIA মানে হলো Visual Inspection with Acetic Acid—অর্থাৎ জরায়ুমুখে (cervix) হালকা এসিটিক অ্যাসিড (প্রায় ৩–৫%) লাগিয়ে চোখে পর্যবেক্ষণ করা। কয়েক মিনিট পর দেখা হয় কোনো অংশ সাদা হয়ে উঠছে কি না।

যদি কোনো জায়গা সাদা হয়ে যায়, তাহলে ধরে নেওয়া হয় ঐ অংশে কোষের অস্বাভাবিক পরিবর্তন হচ্ছে—অর্থাৎ VIA Positive। আর যদি কোনো পরিবর্তন না দেখা যায়, সেটি VIA Negative।

এই টেস্টের সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো—এটি দ্রুত, সাশ্রয়ী এবং প্রাথমিক পর্যায়েই জরায়ুমুখ ক্যান্সার শনাক্ত করতে সক্ষম।

আমার মতে, প্রতিটি চিকিৎসক হিসেবে আমাদের উচিত রোগীদের এই স্ক্রিনিংয়ের গুরুত্ব বোঝানো।
আপনারা কী চান, আমি পরের পোস্টে VIA Positive হলে পরবর্তী করণীয় বিস্তারিতভাবে আলোচনা করি?

ডা. বুলবুল ইসলাম 'ঈসা
কনসালটেন্ট হোমিওপ্যাথ
গ্লোবাল হোমিও সেন্টার।

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Mohammed Shadat Hossen Mojahidi, Kawsar Ahmed, Saddam Hos...
26/10/2025

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Mohammed Shadat Hossen Mojahidi, Kawsar Ahmed, Saddam Hossain, MD Shofikul Islam, Nakir Sk, Suren Baskey, Sambhu Das, Mucha Molla, Majibur Sha, MD Rabiul Islam, Afzal Hossain, Rabiul Awal, Riasat Hasan, Raj Lingkon, Tozammel Hoque, Abdullah Al Mamun, বোল্লা মায়ের পরম্ ভক্ত, আল্লাহ আমার রব, Abu Sufian

সকাল সকাল মনটা ভালো হয়ে গেল! স্বামী-স্ত্রী দুইজনেই আমার রোগী। কনসিভ হচ্ছিল না, সাথে ইরেগুলার পিরিয়ড ছিল।
24/10/2025

সকাল সকাল মনটা ভালো হয়ে গেল! স্বামী-স্ত্রী দুইজনেই আমার রোগী। কনসিভ হচ্ছিল না, সাথে ইরেগুলার পিরিয়ড ছিল।

23/10/2025

...ক্ষমা চাইলেই সকল অপরাধের ক্ষমা হয় না।

ক্যাটালেপসি (Catalepsy) বনাম এপিলেপসি (Epilepsy) - দু'টি ভিন্ন স্নায়বিক অবস্থাআমরা প্রায়শই বিভিন্ন স্নায়বিক অবস্থা নি...
23/10/2025

ক্যাটালেপসি (Catalepsy) বনাম এপিলেপসি (Epilepsy) - দু'টি ভিন্ন স্নায়বিক অবস্থা

আমরা প্রায়শই বিভিন্ন স্নায়বিক অবস্থা নিয়ে দ্বিধায় পড়ি, বিশেষ করে যখন লক্ষণগুলো কিছুটা একরকম মনে হয়। আজ আমরা দুটি গুরুত্বপূর্ণ স্নায়বিক অবস্থা – ক্যাটালেপসি (Catalepsy) এবং এপিলেপসি (Epilepsy) – এর পার্থক্যগুলো সহজভাবে জেনে নেব।

ক্যাটালেপসি (Catalepsy) বা দেহ অনমনীয়তা:

ক্যাটালেপসি হলো এমন একটি অবস্থা যেখানে ব্যক্তির মাংসপেশী অনমনীয় বা শক্ত হয়ে যায়। এসময় শরীরকে যে ভঙ্গিতে রাখা হয়, সেভাবেই দীর্ঘক্ষণ থাকতে পারে, অনেকটা মোমের মূর্তির মতো! এই অবস্থাকে 'ওয়াক্সি ফ্লেক্সিবিলিটি' (Waxy Flexibility) বা মোমের মতো নমনীয়তা বলা হয়।

মুখ্য বৈশিষ্ট্য: পেশী শক্ত হয়ে যাওয়া, নড়াচড়া করতে না পারা।

সচেতনতা: রোগী সাধারণত সচেতন থাকে, তবে প্রতিক্রিয়া জানাতে পারে না।

সাধারণত এর কারণ: এটি প্রায়শই নারকোলেপসি (Narcolepsy) নামক ঘুমের ব্যাধির সাথে সম্পর্কিত। তীব্র মানসিক চাপ বা আবেগ এর কারণ হতে পারে।

এপিলেপসি (Epilepsy) বা মৃগীরোগ:

এপিলেপসি একটি মস্তিষ্কের ব্যাধি, যা মস্তিষ্কের স্নায়ুকোষের অস্বাভাবিক বৈদ্যুতিক কার্যকলাপের কারণে বারবার খিঁচুনি (seizures) সৃষ্টি করে।

মুখ্য বৈশিষ্ট্য: মস্তিষ্কের অস্বাভাবিক বৈদ্যুতিক কার্যকলাপের ফলে বিভিন্ন ধরনের খিঁচুনি হয়।

সচেতনতা: খিঁচুনির সময় আংশিক বা সম্পূর্ণভাবে চেতনা লোপ পেতে পারে।

সাধারণত এর কারণ: মস্তিষ্কের আঘাত, স্ট্রোক, টিউমার, সংক্রমণ বা কখনও কখনও অজানা কারণেও হতে পারে।

মূল পার্থক্য সংক্ষেপে:

ক্যাটালেপসি: মাংসপেশীর অনমনীয়তা, নড়াচড়া করতে না পারা, সচেতনতা বজায় থাকা, খিঁচুনি হয় না।

এপিলেপসি: মস্তিষ্কের বৈদ্যুতিক গোলযোগের কারণে বারবার খিঁচুনি হওয়া, চেতনা লোপ পাওয়া (আংশিক বা সম্পূর্ণ)।

এই দুটি অবস্থাই চিকিৎসাযোগ্য এবং সঠিক নির্ণয় ও চিকিৎসার জন্য একজন পেশাদার চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি। আপনার বা আপনার পরিচিত কারো মধ্যে এই ধরনের লক্ষণ দেখা গেলে দ্রুত একজন নির্ভরযোগ্য হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

🧠 MIND – THROWING OFF THE RIDER, ANGER; FROMউৎস: Synthesis Repertoryশব্দ বিশ্লেষণ:Throwing off → ঝেড়ে ফেলা বা ফেলে দেওয়া...
21/10/2025

🧠 MIND – THROWING OFF THE RIDER, ANGER; FROM

উৎস: Synthesis Repertory

শব্দ বিশ্লেষণ:

Throwing off → ঝেড়ে ফেলা বা ফেলে দেওয়া

Rider → যিনি নিয়ন্ত্রণ করছেন, চালাচ্ছেন বা নেতৃত্ব দিচ্ছেন

Anger from → রাগের প্রতিক্রিয়ায়

অর্থাৎ — রাগের বশে সে এমন আচরণ করে যেন নিজের উপর বসে থাকা কাউকে ফেলে দিচ্ছে, নিজের নিয়ন্ত্রণ সে আর অন্যের হাতে রাখতে চায় না।

রুব্রিক ব্যাখ্যা:

এই রুব্রিক মানসিকভাবে সেই ব্যক্তিকে নির্দেশ করে,
যিনি কারও কর্তৃত্ব, নিয়ন্ত্রণ বা নির্দেশনা সহ্য করতে পারেন না।
যখন কেউ তার উপরে চেপে বসে (symbolically or emotionally), সে হঠাৎ রাগে তা ঝেড়ে ফেলে দেয়।
এই মানসিক অবস্থা হতে পারে —

আত্মসম্মান রক্ষার তীব্র ইচ্ছা,

আত্মনিয়ন্ত্রণ পুনরুদ্ধারের প্রয়াস,

বা কারও প্রভাব থেকে মুক্তির প্রবল রাগ।

মেটাফোরিক্যাল ব্যাখ্যা:

“Throwing off the rider” মূলত একটি অভ্যন্তরীণ বিদ্রোহের প্রতীক।
রোগী যেন বলছে —

> “আমি আর কারও দ্বারা চালিত হতে চাই না।”
“আমার জীবন, আমার পথ — কেউ আমার মাথায় বসে আদেশ দেবে না।”

এখানে rider মানে বাস্তব ব্যক্তি না-ও হতে পারে —
এটা হতে পারে কোনো ধারণা, ভয়, কর্তব্য, বা সামাজিক চাপে থাকা মানসিক বোঝা —
যা তাকে চেপে ধরেছে, এবং সে হঠাৎ তা ঝেড়ে ফেলতে চায়।

কেমন হতে পারে রোগীর ভাষ্যে (Metaphorical expressions):

1. “সবাই আমার মাথায় চড়ে বসেছে, আমি আর সহ্য করতে পারছি না।”

2. “আমাকে দিয়ে সবাই নিজের ইচ্ছামতো কাজ করায়।”

3. “আমার ওপর কেউ বসে থাকলে মনে হয় ঝেড়ে ফেলে দিই।”

4. “যখন কেউ আমাকে বোঝাতে চায়, আমি উল্টো ক্ষেপে যাই।”

5. “আমি আর কারও নিয়ন্ত্রণে থাকতে চাই না।”

এই রুব্রিক ব্যবহৃত হয় সেইসব মানসিক অবস্থায়,
যেখানে রোগীর রাগ আসে অধীনতা বা নিয়ন্ত্রণের অনুভূতি থেকে।
তার রাগের মূল কারণ অভ্যন্তরীণ স্বাধীনতার সংকট।

🩺 হোমিওপ্যাথি: একটি আধুনিক চিকিৎসা কলাহোমিওপ্যাথি শুধু একটি বিকল্প চিকিৎসা নয় — এটি একটি ব্যক্তিনির্ভর, গভীর পর্যবেক্ষণভ...
21/10/2025

🩺 হোমিওপ্যাথি: একটি আধুনিক চিকিৎসা কলা

হোমিওপ্যাথি শুধু একটি বিকল্প চিকিৎসা নয় — এটি একটি ব্যক্তিনির্ভর, গভীর পর্যবেক্ষণভিত্তিক, নিরাপদ এবং কার্যকর চিকিৎসা পদ্ধতি, যা শত শত বছর ধরে লক্ষ লক্ষ মানুষের সুস্থতার পথ দেখিয়ে চলেছে।

এই চিকিৎসা পদ্ধতির সূচনা করেন ১৮শ শতকে জার্মান চিকিৎসক স্যামুয়েল হ্যানিম্যান, যিনি রোগকে শুধু উপসর্গ নয়, বরং সম্পূর্ণ মানুষকে—তার শারীরিক গঠন, মানসিক অবস্থা, খাদ্যাভ্যাস, ঘুম, আবেগ, আচরণ—সহ বিশ্লেষণ করে চিকিৎসা করতেন।

🔍 মূলনীতি তিনটি:

1️⃣ সমরূপতার নীতি (Law of Similars):
যে উপাদান সুস্থ মানুষের মধ্যে উপসর্গ তৈরি করে, সেই উপাদানই বিশুদ্ধভাবে প্রয়োগ করে সেই উপসর্গ সারানো যায়—এই বিজ্ঞানভিত্তিক পর্যবেক্ষণই হোমিওপ্যাথির ভিত্তি।

2️⃣ নিম্নমাত্রায় প্রয়োগ (Minimum Dose):
সঠিক মাত্রায় প্রস্তুত ও প্রয়োগকৃত হোমিওপ্যাথিক ওষুধ শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতাকে উদ্দীপ্ত করে—অপ্রয়োজনীয় রাসায়নিকের চাপ না দিয়েই।

3️⃣ একক ওষুধ প্রয়োগ (Single Remedy):
সঠিকভাবে নির্বাচন করা একটি মাত্র ওষুধ—একইসঙ্গে শরীর ও মনের গভীর স্তরে কাজ করে।

🌿 ওষুধ প্রস্তুতপ্রণালী:

হোমিওপ্যাথিক ওষুধ তৈরি হয় উদ্ভিদ, খনিজ, প্রাণিজ, রোগজ, শক্তিজ প্রভৃতি উৎস থেকে। ভেষজগুলোকে ধারাবাহিকভাবে মিশ্রণ ও শুদ্ধিকরণের মাধ্যমে ‘পোটেন্টাইজ’ করা হয়, যাতে ওষুধের নিরাময়ক্ষমতা বহুগুণে বৃদ্ধি পায়।

✅ চিকিৎসার সুবিধা:

কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই কার্যকর ফলাফল

শিশু, গর্ভবতী মহিলা, বয়স্ক—সব বয়সের জন্য নিরাপদ

রোগের গোড়া থেকে নিরাময়ে মনোযোগ

দীর্ঘমেয়াদি ও জটিল রোগেও সুস্থতার পথ দেখায়

⚖️ বৈজ্ঞানিক বিতর্কের জবাব:

অনেকেই হোমিওপ্যাথির কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন তোলে, তবে একজন অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথ জানেন—প্রতি রোগীর অন্তরালে থাকা ‘ব্যক্তিগত রোগ-প্রবণতা’ কীভাবে সুনির্বাচিত ওষুধের মাধ্যমে নিরসন করা যায়।

হাজারো সফল কেস এবং নিরন্তর অভিজ্ঞতাই আমাদের প্রমাণ—হোমিওপ্যাথি বিজ্ঞান ও অভিজ্ঞতার সম্মিলন, কল্পনা নয়।

📌 উপসংহার:

হোমিওপ্যাথি শুধু একটি চিকিৎসা নয়, এটি শরীর, মন ও আত্মার ভারসাম্যের শিল্প। সঠিক রোগ বিশ্লেষণ ও উপযুক্ত ওষুধ নির্বাচনই এই চিকিৎসা পদ্ধতির মেরুদণ্ড। সেজন্য প্রয়োজন অভিজ্ঞ ও নিবেদিতপ্রাণ চিকিৎসকের দিকনির্দেশনা।

👨‍⚕️ Dr. Bulbul Islam 'Esa
Global Homeo Center

কোন ভয়কে কী বলে? রেপার্টরির ভয়-সংক্রান্ত রুব্রিক শেখা: হোমিওপ্যাথিক শিক্ষার্থীদের জন্যরেপার্টরির "Mind" অধ্যায়ে বিভিন্...
19/10/2025

কোন ভয়কে কী বলে? রেপার্টরির ভয়-সংক্রান্ত রুব্রিক শেখা: হোমিওপ্যাথিক শিক্ষার্থীদের জন্য

রেপার্টরির "Mind" অধ্যায়ে বিভিন্ন ধরনের ভয় বা Phobia সম্পর্কিত রুব্রিক পাওয়া যায়, যা আমাদের মানসিক রোগ বিশ্লেষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
রোগীর ভয়ের ধরন—বস্তু, পরিবেশ, প্রাণী বা পরিস্থিতি নির্ভর—বোঝা গেলে উপযুক্ত মানসিক রুব্রিক নির্বাচন করা যায়।
একজন ভালো হোমিওপ্যাথের কাজ হলো রোগীর ভয়কে শব্দে চেনা এবং রেপার্টরিতে তার যথার্থ প্রতিফলন খুঁজে বের করা।

নিচে “Mind” অধ্যায়ে ব্যবহৃত কিছু গুরুত্বপূর্ণ Phobia সম্পর্কিত রুব্রিকের শব্দ এবং তাদের অর্থ দেওয়া হলো—
(এই শব্দগুলো রেপার্টরিতে সার্চ করলে আপনি সরাসরি সংশ্লিষ্ট রুব্রিক পেতে পারেন)

Acrophobia – উচ্চতার ভয়
Acarophobia – ক্ষুদ্র পরজীবী বা দানাদার বস্তুর ভয়
Agoraphobia – খোলা স্থান বা জনসমাগমের ভয়
Aichmophobia – ধারালো বা সূঁচালো বস্তুর ভয়
Ailurophobia – বিড়ালের ভয়
Algophobia – ব্যথার ভয়
Amathophobia – ধূলোর ভয়
Amaxophobia – গাড়ি চালানোর ভয়
Androphobia – পুরুষের প্রতি ভয়
Anemophobia – বাতাস বা ঝোকার ভয়
Angiophobia – রক্তনালী বা রক্ত-সম্পর্কিত ভয়
Anthropophobia – মানুষের সংস্পর্শের ভয়
Aquaphobia – পানি বা ডুবে যাওয়ার ভয়
Arachnophobia – মাকড়সার ভয়
Astraphobia – বজ্রপাতের ভয়
Autophobia – একা থাকার ভয়
Basphobia – হাঁটা বা পড়ে যাওয়ার ভয়
Belonephobia – সূঁচ বা ধারালো জিনিসের ভয়
Brontophobia – বজ্র-গর্জনের ভয়
Cardiophobia – হৃদরোগ বা হৃদপিণ্ডের ভয়
Catoptrophobia – আয়নার ভয়
Claustrophobia – সঙ্কীর্ণ বা বন্ধ স্থানের ভয়
Cynophobia – কুকুরের ভয়
Ergasiaphobia – কাজ বা পরিশ্রমের ভয়
Lectophobia – বক্তৃতা দেওয়ার ভয়
Haphephobia – স্পর্শের ভয়
Hematophobia / Hemophobia – রক্তের ভয়
Homophobia – সমলিঙ্গ বা সমলিঙ্গ সম্পর্কিত ভয়
Hydrophobia – পানি বা র‍্যাবিস সংক্রমণের ভয়
Mysophobia – ময়লা বা জীবাণুর ভয়
Necrophobia – মৃতদেহ বা মৃত্যুর ভয়
Nosophobia – রোগ বা অসুস্থতার ভয়
Nyctophobia – অন্ধকারের ভয়
Ophidiophobia – সাপের ভয়
Ponophobia – কষ্ট বা যন্ত্রণার ভয়
Pyrophobia – আগুনের ভয়
Taphephobia – সমাধি বা জীবন্ত কবরের ভয়
Thanatophobia – মৃত্যুর ভয়
Xenophobia – অপরিচিত বা বিদেশির ভয়
Zoophobia – প্রাণীর ভয়

এই ফোবিয়াগুলোর প্রতিটি রেপার্টরিতে “MIND – … – fear of …” রুব্রিক বা সাবরুব্রিক আকারে পাওয়া যায়।
ছাত্রদের উচিত—
১️. রোগীর ভয় বা আতঙ্কের প্রকৃতি মনোযোগ দিয়ে পর্যবেক্ষণ করা।
২️. সঠিক রুব্রিকের ইংরেজি নাম মনে রাখা বা সার্চ করা।
৩️. প্রয়োজনে রুব্রিকের synonym বা মূল শব্দ (যেমন fear, dread, anxiety) দিয়েও অনুসন্ধান করা।

ফোবিয়া বা ভয় কেবল মানসিক দুর্বলতা নয়, এটি রোগীর মনোজগতের গভীর প্রতিক্রিয়ার প্রতিফলন।
একজন দক্ষ হোমিওপ্যাথ যখন এই সূক্ষ্ম মানসিক লক্ষণ শনাক্ত করতে শেখে, তখন চিকিৎসা হয়ে ওঠে সত্যিকার অর্থে Individualized।
ভয়কে বুঝুন, রুব্রিককে চিনুন—আর আপনার চিকিৎসা হোক আরও নির্ভুল, আরও মানবিক।

Rubric Study- 2Fear, Diarrhea, From — Vs — Fear, Diarrhea, Withরুব্রিকের সূক্ষ্ম পার্থক্য বোঝা হোমিওপ্যাথির গভীর অধ্যয়নে...
15/10/2025

Rubric Study- 2

Fear, Diarrhea, From — Vs — Fear, Diarrhea, With

রুব্রিকের সূক্ষ্ম পার্থক্য বোঝা হোমিওপ্যাথির গভীর অধ্যয়নের প্রথম ধাপ।

রেপার্টরিতে Mind চ্যাপ্টারে “ভয়” বা fear সংক্রান্ত অসংখ্য রুব্রিক আছে। কিন্তু “fear, diarrhea, from” এবং “fear, diarrhea, with” — এই দুটি রুব্রিক দেখতে প্রায় একই হলেও তাদের অর্থ, ব্যবহার ও ক্লিনিক্যাল প্রয়োগ সম্পূর্ণ আলাদা।

১️⃣ Fear, diarrhea, from —
এখানে “from” শব্দটি মূল কথা। ভয় হচ্ছে কারণ — এবং সেই ভয় থেকে শারীরিক প্রতিক্রিয়া হিসেবে ডায়রিয়া হয়।
অর্থাৎ ভয় → ডায়রিয়া
রোগীর মানসিক উত্তেজনা তার অন্ত্রের গতিশীলতাকে বাড়িয়ে দেয়।

🔸 রোগীর ভাষ্য হতে পারে —

“যখনই ভয় পাই, আমার পেট খারাপ হয়ে যায়।”

“পরীক্ষার আগে বা সাক্ষাৎকারের আগে আমার পেট নরম হয়ে যায়।”

“কোন দুঃসংবাদ শুনলেই টয়লেটে যেতে হয়।”

এখানে ভয় ডায়রিয়ার কারণ।

২️⃣ Fear, diarrhea, with —
এখানে ভয় ও ডায়রিয়া একসাথে উপস্থিত। ভয় ডায়রিয়ার কারণ নয়, বরং দুটোই একযোগে ঘটে। এটি এক ধরনের সহ-লক্ষণ (concomitant)।
অর্থাৎ ভয় ও ডায়রিয়া একসাথে ওঠানামা করে।

🔸 রোগীর ভাষ্য হতে পারে —

“ভয় লাগলেই পেট খারাপ শুরু হয়ে যায়।”

“আমার ভয় আর পেট ব্যথা একসাথে আসে।”

“আমার ডায়রিয়া হলেই মনের ভিতর কেমন ভয় ভয় লাগে।”

এখানে ভয় ও ডায়রিয়া সমসাময়িক।

৩️⃣ সারকথা:

“Fear, diarrhea, from” বোঝায় ভয় ডায়রিয়ার কারণ।

“Fear, diarrhea, with” বোঝায় ভয় ও ডায়রিয়া একসাথে।

👉 শিক্ষার্থীদের জন্য শিক্ষা:
রেপার্টরি স্টাডিতে একটি preposition (“from” বা “with”) পুরো মানসিক ছবির অর্থ পাল্টে দিতে পারে। তাই রুব্রিক মুখস্থ নয়, বরং অনুভব করতে শিখুন।

....."Dare to be wise!"রুব্রিক বিশ্লেষণ: “Fear, Claustrophobia” vs “Fear, Closet, when in”..হোমিওপ্যাথিতে রুব্রিক নির্বা...
12/10/2025

....."Dare to be wise!"
রুব্রিক বিশ্লেষণ: “Fear, Claustrophobia” vs “Fear, Closet, when in”
..হোমিওপ্যাথিতে রুব্রিক নির্বাচন শুধুমাত্র শব্দের মিলের ওপর নির্ভর করে না; বরং রোগীর অভ্যন্তরীণ অনুভূতি, তার ভয়ের প্রকৃতি, এবং সেই ভয়কে উদ্দীপিত করে এমন পরিস্থিতি (situation) গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করাই মূল চাবিকাঠি।

আজ আমরা দেখব—“Fear, Claustrophobia” ও “Fear, Closet, when in” — এই দুটি আপাতদৃষ্টিতে কাছাকাছি রুব্রিকের মধ্যে আসলে কতটা সূক্ষ্ম কিন্তু তাৎপর্যপূর্ণ পার্থক্য আছে।

👉 Fear, Claustrophobia

এটি একটি generalized fear of confinement।
রোগী যেকোনো বন্ধ, সীমাবদ্ধ বা সংকীর্ণ পরিবেশে (লিফট, ঘর, টানেল, ভিড় ইত্যাদি) থাকলে দমবন্ধ লাগা, পালানোর প্রবল ইচ্ছা, এবং শ্বাসরোধের আতঙ্ক অনুভব করে।

মনস্তাত্ত্বিক দিক:
এই ভয় মূলত আসে নিজের নিয়ন্ত্রণ হারানোর ভয়, বন্দিত্বের অনুভূতি, এবং মৃত্যুভয়ের অবচেতন প্রতিফলন থেকে।

রোগীর ভাষ্য হতে পারে:

“বন্ধ ঘরে ঢুকলেই গা ঘিনঘিন করে।”

“লিফটে উঠলে মনে হয় অক্সিজেন শেষ হয়ে যাবে।”

👉 Fear, Closet, when in

এটি claustrophobia-এর একটি নির্দিষ্ট (localized) রূপ, যেখানে ভয়টি নির্দিষ্টভাবে closet বা ছোট কক্ষের মধ্যে অবস্থানকালে প্রকাশ পায়।
এখানে ভয়ের উৎস হলো সিচুয়েশন বা পরিবেশ বিশেষ, সাধারণভাবে সব জায়গায় নয়।

মনস্তাত্ত্বিক দিক:
রোগী মনে করে — “আমি এই ঘরে আটকা পড়ব”, “দরজা বন্ধ হয়ে যাবে”, “আমি এখান থেকে বের হতে পারব না।”
এটি একধরনের situational fear, যা নির্দিষ্ট শর্তে পুনরায় সক্রিয় হয়।

রোগীর ভাষ্য হতে পারে:

“ওই ছোট ঘরে ঢুকলেই শ্বাস নিতে পারি না।”

“দরজা বন্ধ থাকলে মনে হয় আমি মারা যাব।”

👉 তুলনামূলক বিশ্লেষণ

★Fear, Claustrophobia

ভয়ের প্রকৃতি: সাধারণভাবে সংকীর্ণ জায়গায় ভয়
ট্রিগার: বন্ধ জায়গা, লিফট, গুহা ইত্যাদি
মনস্তাত্ত্বিক ব্যাখ্যা: স্বাধীনতা হারানোর ভয়
ধরণ: Generalized phobia

★Fear, Closet, when in

ভয়ের প্রকৃতি: নির্দিষ্ট ছোট ঘরে ভয়
ট্রিগার: Closet বা সুনির্দিষ্ট সীমাবদ্ধ কক্ষ
মনস্তাত্ত্বিক ব্যাখ্যা: আটকা পড়ার বাস্তব আশঙ্কা
ধরণ: Situational phobia

রোগীর অভিব্যক্তি শুনে যদি বোঝা যায় সে সাধারণভাবে যেকোনো বন্ধ জায়গায় ভয় পায়—তাহলে “Fear, claustrophobia”।
কিন্তু ভয় যদি নির্দিষ্টভাবে ছোট ঘর বা closet-এর মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে—তবে “Fear, closet, when in”।
এই সূক্ষ্ম পার্থক্যটাই আমাদের রেপার্টরাইজেশনে পারদর্শিতা নির্ধারণ করে।

❓ অনলাইনে হোমিও চিকিৎসা নেয়া কি নিরাপদ?বর্তমানে ইন্টারনেটের মাধ্যমে অনেকেই সহজেই চিকিৎসা নিতে চান। কিন্তু প্রশ্ন থাকে — ...
09/10/2025

❓ অনলাইনে হোমিও চিকিৎসা নেয়া কি নিরাপদ?
বর্তমানে ইন্টারনেটের মাধ্যমে অনেকেই সহজেই চিকিৎসা নিতে চান। কিন্তু প্রশ্ন থাকে — হোমিওপ্যাথিতে অনলাইন চিকিৎসা কতটা নিরাপদ?

উত্তর: হ্যাঁ, নিরাপদ — তবে কিছু শর্তে।
হোমিওপ্যাথি এমন একটি চিকিৎসা পদ্ধতি যেখানে রোগীর শারীরিক ও মানসিক উপসর্গ বিস্তারিতভাবে জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সঠিক তথ্য পেলে অনলাইনেও হোমিও চিকিৎসা সম্পূর্ণ নিরাপদ এবং কার্যকর হতে পারে।

✅ কখন অনলাইন হোমিও চিকিৎসা নিরাপদ?

1. যদি আপনি অভিজ্ঞ ও রেজিস্টার্ড হোমিওপ্যাথের সাথে যোগাযোগ করেন

2. যদি ডাক্তার আপনার সমস্যার বিস্তারিত ইতিহাস নেন (শরীর, মন, অভ্যাস, আগের রোগ)

3. যদি ফলো-আপের সুযোগ থাকে

4. যদি প্রেসক্রিপশন দেওয়া হয় ওষুধের মাত্রা ও ব্যবহারের নিয়ম সহ

⚠️ কখন অনলাইন চিকিৎসা এড়িয়ে চলা উচিত?

1. শুধুমাত্র গুগল বা ফেসবুক পোস্ট দেখে ওষুধ খাওয়া

2. পরিচয়হীন বা ভুয়া প্রোফাইল থেকে চিকিৎসা নেয়া

3. কোনো প্রশ্ন ছাড়াই অটো-প্রেসক্রিপশন দেয়া হয় — এটা বিপদজনক

🩺 মনে রাখবেন:

হোমিওপ্যাথি রোগকে শুধু দমন করে না, মূল কারণ ধরে চিকিৎসা করে। তাই বিস্তারিতভাবে জানা ছাড়া ওষুধ দেয়া সম্ভব নয়।

তাই আপনি যদি অনলাইনে হোমিও চিকিৎসা নিতে চান, বিশ্বস্ত এবং অভিজ্ঞ ডাক্তার বাছুন।

Address

Bagerhat
9371

Telephone

+8801999995662

Website

http://drbulbulesa.com/

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Bulbul Islam 'Esa posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr. Bulbul Islam 'Esa:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram