MedicalWiki

MedicalWiki Get involved in improving healthcare Medical Wiki is a trusted health information channel. Get involved in improving healthcare.

06/10/2024

✅হোমিওপ্যাথিক দর্শনঃ

যখন একজন ব্যক্তি অসুস্থ হয়, তখন পুরো ব্যক্তিটাই অসুস্থ হয়: বিষয়টি এমন নয় যে, কারো পেটে সমস্যা হলে কেবল পেট ই অসুস্থ হয়, বরং পুরো শরীর, মন, আত্মা আক্রান্ত হয়।

যদিও আমরা অসুস্থ হলে শরীর,(এবং আবেগ ও মন) অসুস্থতার লক্ষণ প্রকাশ করে, কিন্তু এটি অসুস্থতার উৎস নয়।

মৃত্যুর পরে, ভৌত নিথর দেহ পড়ে থাকে, আশ্চর্যজনক বিষয় হলো মরা দেহ আর মোটেই নিরাময়যোগ্য নয়!

একই মানুষ যার দেহের চিকিৎসা নিয়ে এত গবেষণা, এতকিছু, অথচ সেই দেহ প্রানশক্তি বের হয়ে গেলেই বলা হয় এ দেহের আর চিকিৎসা সম্ভব না!

তাহলে নিরাময়যোগ্য বা চিকিৎসাযোগ্য কী? আসলেই কী রোগাবস্থায় দেহ চিকিৎসাযোগ্য? নাকি দেহের প্রানশক্তিই সব?
কখনো এভাবে ভেবে দেখেছেন?

যা নিরাময়যোগ্য, তা হলো ‘প্রাণশক্তি’ -- যা দেহকে ত্যাগ করলে দেহ হয়ে পড়ে নির্জীব, মূল্যহীন।

অসুখের উৎপত্তি ‘প্রাণশক্তির’ ভারসাম্যহীনতায়।
শরীর, মন এবং আত্মা দ্বারা প্রকাশিত লক্ষণগুলো সেই ভারসাম্যহীনতার প্রকাশ।

উপযুক্ত হোমিওপ্যাথিক ওষুধের সাথে অসুস্থতার লক্ষণগুলোকে মিলিয়ে প্রয়োগ করলে, প্রাণশক্তি ভারসাম্য ফিরে পায়।

ব্যক্তি নিজেকে আরোগ্য করার সাথে সাথে লক্ষণগুলোও অদৃশ্য হয়ে যায়।

05/12/2023

বাচ্চারা বিছানায় বারবার প্রসাব করা রোগের কারণ ও প্রতিকার।

20/10/2023

ব্রণের সমস্যার মূল কারণগুলো। কিভাবে ব্রণ এর সমস্যা দুর করবেন?
…………………………………………..
Dr. Shekh Tauhidul Islam
MBBS (DHAKA), BCS (HEALTH), CMU (ULTRA)
Medical Officer
Sarankhola Health Complex
…………………………………
Terms of Use:
The videos on this page are made for informational purposes only. They are not intended to be a substitute for professional medical consultancy, diagnosis, or treatment. Always seek the expert health advice of your doctor regarding any medical condition or health problems. Reliance on any information provided on this page is solely at your own risk.
…………………………………….

09/10/2023

দাদ রোগটা সাধারনত কাদের হয় এবং কিভাবে হয়?
দাদ রোগের প্রকারভেদ।
দাদ রোগ আমরা প্রতিরোধ করবো কিভাবে?
দাদ রোগটি বারবার হয় কেনো?
দাদের চিকিৎসা।
#দাদ #দাউদ

02/10/2023

ছোঁয়াচে চুলকানি স্ক্যাবিজ রোগের কারণ ও প্রতিকার

আগে যখন এই ছবিটা দেখেছিলাম.... এর পেছনের অর্থ বুঝিনি... দেখা যাচ্ছে যে বিড়ালটি একটি ছোট গর্ত থেকে একটি সাপের লেজ আটকে থ...
25/09/2023

আগে যখন এই ছবিটা দেখেছিলাম.... এর পেছনের অর্থ বুঝিনি...

দেখা যাচ্ছে যে বিড়ালটি একটি ছোট গর্ত থেকে একটি সাপের লেজ আটকে থাকতে দেখেছে এবং বিড়ালটি ভেবেছিল যে এটি একটি ইঁদুরের লেজ, তাই সে এটিকে টেনে টেনে তাড়িয়ে দিতে চেয়েছিল যতক্ষণ না এটি বেরিয়ে আসে...।

তখন আমি বুঝলাম যে... এই ছবিটি বিখ্যাত ইতালীয় চিত্রশিল্পী মার্কো মেলগ্রাতির কাজ,

তার পেইন্টিংয়ের অর্থ: "ঝুঁকি না জেনে আপনি কখনই জানেন না আপনি কার সাথে খেলছেন, কারণ আমরা আজকের গুণাবলী যেমন অজ্ঞতা, শো-অফ, কঠোর পরিশ্রম, দ্রুত সমাধান ইত্যাদিতে পরিপূর্ণ।"

আজকের দ্রুত এবং ব্যস্ত জীবনে আমরা যা দেখি তা সত্যের একটি ক্ষুদ্র ভগ্নাংশ মাত্র।

যদি আমরা অন্যদের স্বাস্থ্যের যন্ত্রণাকে ঘনিষ্ঠভাবে দেখি, তাদের জীবন অন্যের উপর বোঝা, আশার পিছনে ছুটছে, দিন গুনছে, উদযাপনের আনন্দ থেকে দূরে, মনোমুগ্ধকর এবং পেশাদারিত্ব থেকে দূরে ইত্যাদি ইত্যাদি।

আমরা কি করছি ?? আমরা স্বাস্থ্যের অবস্থাকে ইঁদুরের লেজ হিসাবে বিবেচনা করি এবং কখনই অনুমান করি না যে প্রাচীরের পিছনে আসল কোবরা।

তাই আপনার স্বাস্থ্যকে প্রাধান্য দিন।
আপনার স্বাস্থ্যের অবস্থাকে কখনই উপেক্ষা করবেন না।
কোবরার লেজকে ইঁদুরের লেজ ভেবে খেলা করবেন না।
অবশেষে, জীবন গুরুত্বপূর্ণ, তাই স্বাস্থ্য গুরুত্বপূর্ণ।

এই ছবিটি মনে রাখবেন: আপনি পুরো ছবিটি দেখতে পারবেন না। আপনি যদি পুরো চিত্রটি দেখতে পারেন তবে আপনি বুঝতে পারবেন যে আমরা যাকে ছোট মনে করি তা আসলে আমাদের চেয়ে অনেক বড়।

তাই আসুন আপনার স্বাস্থ্যের অবস্থার যত্ন নিন এবং সুস্থ থাকুন।
আশা করি এটি ভাগ করে আপনি সুস্থতার সচেতনতা তৈরি করতে সহায়তা করতে পারেন।

স্বাস্থ্য এই যুগের নতুন বিলাসিতা...

Collected: © Mahbubur Rahman

14/09/2023

শিশুকে নতুন খাবার দিবেন কিভাবে ⁉️⁉️‼️

শিশুর ৬ মাস বয়স হলে বুকের দুধের পাশাপাশি দুইবেলা বেলা বাচ্চাকে বাড়তি খাবার দিতে হবে। এই বাড়তি খাবার হতে পারে ফলের পিউরি সবজি পিউরি সাবুদানা ওটস ভাতের মাড় পাতলা ডাল সুজি স্যুপ ঝাউভাত ।সাত মাস থেকে চাল, ডাল, সবজি, দিয়ে খিচুড়ি দেওয়া শুরু করবেন, পাশাপাশি নরম ভাত সবজি দিবেন , ফল (কলা/আপেল/পাকা পেঁপে/মৌসুমি ফল চটকে) ইত্যাদি। নতুন খাবার শুরু করার সময় সচেতন থাকতে হবে কিছু বিষয়ে।

● প্রথমে ২ বা ৩ চামচ করে খাবার একদম পিষে (দইয়ের মতো থকথকে হবে, কিন্তু স্যুপের মতো পাতলা নয়) শুরু করতে হবে। তারপর ধীরে ধীরে বাড়িয়ে প্রতি বেলা ১ কাপের চার ভাগের এক ভাগ (৬৫-৭০ মিলি) করে ৩ বেলা দিতে হবে।

● সব খাবার একবারে শুরু করতে যাবেন না। একটা একটা করে যোগ করতে হবে। যেমন চাল + ডাল, এরপর চাল + ডাল + একটা সবজি, তারপর চাল + ডাল + একটা সবজি + মুরগির মাংস—এভাবে। যেকোনো নতুন খাবার শুরু করে দুই–তিন দিন পর্যবেক্ষণ করতে হবে, পাতলা পায়খানা বা কোনো অ্যালার্জি হয় কি না।

● ৯ মাস বয়স থেকে আধা কাপ (১২৫ মিলি) ভারী খাবার ৩ বেলা ও ২ বেলা হালকা নাশতা দিতে হবে। ১ বছর বয়স থেকে ৩ বেলা ১ কাপ (২৫০ মিলি) ভারী খাবার ও ২ বেলা নাশতা।

● ১ বছর বয়স পর্যন্ত প্রথমে বুকের দুধ খাইয়ে তারপর বাড়তি খাবার খাওয়াতে হবে। এরপর এক বছর বয়স থেকে প্রথমে বাড়তি খাবার, তারপর বুকের দুধ দিতে হবে।

● ডিমের সাদা অংশ, গরু অথবা খাসির মাংস (রেড মিট), কলিজা, চর্বিযুক্ত খাবার ১ বছর এবং গরুর দুধ ২ বছর বয়সের পর দিতে হবে।

‼️সতর্ক থাকুন ‼️

■ বাচ্চার খাবার কখনো যেন শুধু চাল বা গমের সুজি না হয়। প্রতিদিন গাজর বা মিষ্টিকুমড়া না দিয়ে সপ্তাহে দুই–তিন দিন দেবেন।

■ বাচ্চার খাবারে ১ বছর বয়স পর্যন্ত কোনো আলাদা লবণ, চিনি বা মিছরি দেওয়া যাবে না।

■ প্রিজারভেটিভ ও রংযুক্ত খাবার, কোলাজাতীয় খাবার, ফাস্টফুড দেওয়া যাবে না।

■ টিভি, মোবাইল, কম্পিউটার দেখিয়ে কখনো বাচ্চাকে খাওয়ানো উচিত নয়।

■ বাচ্চার পেছনে খাবার নিয়ে লেগে থাকবেন না। আধা ঘণ্টার মধ্যে যতটুকু খায়, তা শেষ করে দিতে হবে। প্রতি বেলা খাবারের মধ্যে তিন–চার ঘণ্টা ব্যবধান থাকতে হবে।
©

মা শাহ আল্লাহ বলে দিবেন সবাই 🥰
আল্লাহুম্মাহ বারিক লাহা ❤️




শিশুর বুকে কফ জমে গেলে করনীয়: বড়দের সঙ্গে সঙ্গে সর্দি কাশিতে আক্রান্ত হয় শিশুরাও। সর্দিতে নাক বন্ধ হয়ে যায়, নিঃশ্বা...
30/08/2023

শিশুর বুকে কফ জমে গেলে করনীয়:

বড়দের সঙ্গে সঙ্গে সর্দি কাশিতে আক্রান্ত হয় শিশুরাও। সর্দিতে নাক বন্ধ হয়ে যায়, নিঃশ্বাস নিতে ছটফট করতে থাকে, পরে কান্না জুড়ে দেয়। বুকে জমে থাকা কফ ও কাশির কারণে ঘুমাতে পারে না। এসময় শিশুর সঙ্গে মা-বাবাকেও নির্ঘুম রাত কাটাতে হয়।

এ সমস্যার সমাধান পেতে অনেক মা- বাবা চিকিৎসকের কাছে গিয়ে হাই-এন্টিবায়োটিক ও ঠাণ্ডার ওষুধ খাওয়ান শিশুকে। তবে এসব হালকা বিষয়ে শিশুকে কড়া পাওয়ারের ওষুধ না খাওয়ানোই ভালো। এক্ষেত্রে ঘরোয়া কিছু উপায়ে শিশুর বুকে জমানো কফ দূর করতে পারেন।

চলুন জেনে নেওয়া যাক সেই ঘরোয়া কার্যকরী উপায়গুলো:

১. গরম পানির সঙ্গে এক চামচ মধু এবং লেবুর রস মিশিয়ে খাওয়ান। এটি আপনার শিশুটিকে আরাম দেবে। তবে ১ বছরের কম বয়সী শিশুকে মধু খাওয়াবেন না।

২. সর্দি, জ্বরে শিশুকে ঘুমানোর সময় মাথা কিছুটা উঁচু করে রাখুন। এতে করে তার শ্বাস-প্রশ্বাস নেয়া অনেকটা সহজ হবে।

৩. ঠাণ্ডায় শিশুকে টমেটো এবং রসুনের স্যুপ খাওয়াতে পারেন। এটি শরীরে পানির চাহিদা পূরণ করার সঙ্গে সঙ্গে কফ গলিয়ে শিশুকে আরাম দেবে।

৪. একটি পাত্রে গরম পানি নিয়ে সেটি দিয়ে শিশুটিকে ভাপ দিন। এভাবে শিশুটিকে কিছুক্ষণ রাখুন। গরম পানিরভাব শিশুর নাকের ছিদ্র পরিষ্কার করে দেয়।

৫. অনেক অভিভাবক শিশুর সর্দি কাশি হলে গোসল করাতে চান না। এটা ঠিক নয়, প্রতিদিন কুসুম গরম পানিতে শিশুটিকে গোসল করাতে হবে। এতে সর্দি বুকে বসতে পারে না।

৬. রোগ জীবাণুর কারণে আপনার শিশুটি ঠাণ্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত হয়। এতে সে দুর্বল হয়ে পড়ে। তাই এসময়টা শিশুর পর্যাপ্ত বিশ্রামের প্রয়োজন। এটি শরীরের ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে লড়াই করার শক্তি যোগায়।

৭. সর্দি-কাশিতে দ্রুত আরাম পেতে শিশুকে নাকের ড্রপ দেওয়া যেতে পারে। আপনি চাইলে এই ড্রপ ঘরে তৈরি করে নিতে পারেন। একটি পাত্রে ৪ চা চামুচ গরম পানির সঙ্গে আধা চা চামচ লবণ দিয়ে ভালো করে জ্বাল দিন। ঠাণ্ডা হয়ে গেলে এটি নাকের ড্রপ হিসেবে ব্যবহার করুন।

৮. ২টি রসুনের কোয়া ও ১ টেবিল চামচ মৌরি ভালো করে ভেজে বেটে নিন। এবার এই মিশ্রণটি একটি পরিষ্কার কাপড়ে বেঁধে পুটলি তৈরি করে শিশুর ঘুমানোর স্থানে রেখে দিন। এটি গরম হয়ে এর থেকে বের হওয়া বাষ্প শিশুর বন্ধ নাক খুলে দেবে এবং কফ চলে যাবে। রসুন ও মৌরিতে অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি ভাইরাল উপাদান থাকে, যা শিশুর ঠাণ্ডা দূর করতে সাহায্য করে।

30/08/2023

বাচ্চাদের ঘামাচি না হওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ:

👉প্রচুর পানি খাওয়াবেন।

👉ঘাড়, বাহুমূল, জঙ্ঘা ও ভাঁজ হয়—এমন অংশে ঘাম বেশি জমে ।

👉ঢিলেঢালা ও সুতির কাপড় পরাবেন।

👉যদি ঘন ঘন ঘেমে যায়, তাহলে তাদের ত্বক ভেজা কাপড় দিয়ে মুছে পরিষ্কার করে দিন ।

👉চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোনো ক্রিম বা পাউডার ব্যবহার করবেন না।

ডেঙ্গু প্রতিকারে করণীয় : * তীব্র  #জ্বর, মাথাব্যথা ও মাংসপেশিতে ব্যথা, শরীরে লালচে দানা ইত্যাদি ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ হলেও ...
26/08/2023

ডেঙ্গু প্রতিকারে করণীয় :
* তীব্র #জ্বর, মাথাব্যথা ও মাংসপেশিতে ব্যথা, শরীরে লালচে দানা ইত্যাদি ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ হলেও সাম্প্রতিককালে এর ব্যতিক্রম পাওয়া যাচ্ছে।
* জ্বর হলে প্যারাসিটামল ব্যতীত অন্য ব্যথানাশক ওষুধ খাওয়া থেকে বিরত থাকুন, রোগীকে বেশি বেশি তরল খাবার খাওয়ান।
* জ্বর হলে #ডেঙ্গু হয়েছে কিনা তার পরীক্ষা করুন।
* জ্বর ভালো হওয়ার পরও ডেঙ্গুজনিত মারাত্মক সমস্যা দেখা দিতে পারে, তাই সতর্ক থাকুন।

৬ মাস পর থেকে ‼️বাচ্চাদের ৬ মাস শেষ হলে মায়েরা বাচ্চার সলিড খাবার নিয়ে অনেক চিন্তা করে থাকেন। কি খাবার দিবেন,কিভাবে দিবে...
21/08/2023

৬ মাস পর থেকে ‼️

বাচ্চাদের ৬ মাস শেষ হলে মায়েরা বাচ্চার সলিড খাবার নিয়ে অনেক চিন্তা করে থাকেন। কি খাবার দিবেন,কিভাবে দিবেন,কয় বেলা দিবেন।

✅ বাচ্চাদের সলিড শুরুতে সুজি টা কম দিবেন, না দিলে আরও ভালো । দিলেও লাল বিন্নি চালের সুজি দিতে পারেন মাঝে মাঝে। সিরিয়াল দেওয়া নিয়ে ও সেইম চিন্তা,এই সময় বাচ্চাদের শুধু খাবার পরিচয় করাবেন।বুকের দুধ/ফর্মুলা দুধ এর পাশাপাশি অল্প অল্প সলিড খাবার দিতে পারেন।

✅ প্রথমে ফল পিউরি দিতে পারেন ( কলা, আপেল,পাকা পেপে,আম,ড্রাগন, )
ভেজিটেবল পিউরি(মিষ্টি কুমড়া,ব্রকলি,ফুলকপি, মিষ্টি আলু,গাজর,আলু,বরবটি,টমেটো) । খুম সামান্য দিয়ে দেখতে পারেন।শুরুর দিকে ভাতের মাড় দিয়ে দিতে পারেন। ভাতের মাড় হতে পারে খুব উপকারী ও সুন্দর একটা খাবার।
পরপর ২/৩ দিন দিয়ে দেখবেন কোন প্রবলেম না হলে দিতে পারেন। ভাত চটকে দিতে পারেন, আপেল এর সাথে ভাতের মাড়, আলুর সাথে ভাতের মাড় দিয়ে দিতে পারেন।ডিমের কুসুম দিতে পারেন।

✅ অনেকে প্রশ্ন করেছেন পিউরি কি? কিভাবে করবো?
পিউরি হচ্ছে এই সবজি/ ফল এগুলো সিদ্ধ করে নরম করে চটকে ভাতের মাড়, দুধ দিয়ে তরল করে নেয়াকে বোঝায়।আর যে ফল সিদ্ধ করতে হবে না তা চটকে নরম করে দিবেন।
সাবু দিতে পারেন খেজুর দিয়ে। চিড়া দিতে পারেন খেজুর, ফল দিয়ে।বাচ্চার খাবার মিষ্টি করতে খেজুর, কিসমিস, ফল দিতে পারেন। তাল মিস্রি দিতে চাই অনেকেই। আমার মতে এক বছরের আগে না দেয়া ই ভালো তবে ৯/১০ মাসে দিতে পারেন।

✅ প্রথমে এক বেলা খাবার দিবেন।খাবে হয়তো ২/৩ চামচ বা তার একটু বেশি।যেহেতু বাচ্চা এতদিন দুধ খেয়েছে,সলিড শুরু টা আস্তে আস্তে পাকস্থলীতে অভ্যাস করতে হবে। এরপর ২ বেলা কিছুদিন দিয়ে ৩ বেলা করে দিবেন।শুরু টা শুধুই খাবার চিনবে,খেতে শিখবে। পটি খেয়াল করবেন।

✅ ৭ মাসে শিং মাছ পাতলা করে রান্না করে দিতে পারেন। খিচুড়ি তে মাছ দিতে পারেন। এই সময় শিং,পাবদা,রুই,মাগুর,শোল,টেংরা দিতে পারেন। মাছের পেটির অংশ দেয়ার ট্রাই করবেন এতে মাছের তেল থাকে।
চেষ্টা করবেন প্রতিদিনকার রান্নাতে এক চামচ মত যেন তেল থাকে।সামান্য হলুদ দিতে পারেন।সামান্য পেয়াজ দিতে পারেন।

✅ ইন্ডিভিজুয়াল খাবার চেনাতে পারলে আপনি খুব তাড়াতাড়ি বাচ্চাকে খাবার শিখাতে পারবেন।
সব মিশিয়ে খাবার খাওয়ালে প্রথম দিকে আপনার জন্য খুব সহজ হলেও পরবর্তীতে আপনার জার্নি খুব কঠিন হবে।
বাচ্চাকে শুয়ে খাবার খাওয়াবেন না।

✅ ইলিশ মাছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড থাকে ইলিশ মাছ দিতে পারবেন ৮ মাসের পর থেকে। তবে এলার্জি থাকলে দিবেন না আর অনেক কাটা থাকায় খুব সাবধানে দিবেন।
নদীর ভেটকি বা কোরাল দিতে পারবেন।
বড় সামুদ্রিক মাছ গুলো এক বছর পর থেকে দিতে পারবেন।

✅ আপনার বাচ্চার যেসব খাবারে এলার্জি আছে কিনা আপ্নি নিজেই ভালো বুঝবেন।
কবুতরের কলিজা কোয়েল পাখির কলিজা দেশি মুরগির কলিজা হতে পারে খুব ভাল অপশন।
কবুতরের মাংস ১ বিছরের আগে না দেয়া ই ভালো।
গরুর বা খাসির কলিজাও আপনি দিতে পারবেন ৮ মাসের পর থেকে।

✅ যেসব বাচ্চাদের মুখের রুচি একেবারে চলে যায় তাদেরকে একটু আমলকি থেঁতো করে রস খাওয়ালে আপনি ভালো উপকার পাবেন।

✅ এক বছর থেকে ১৬ মাস পর্যন্ত বাচ্চাদের কৃমির উপদ্রব দেখা গেলে আপনি লেবুর বিচি ৩/৪ টা একদম পাটায় পিষে একটা মধু দিয়ে খাইয়ে দেবেন। মাসে একবার এটা আপনি খাওয়াতে পারবেন বা বাচ্চা রুচি একদমই চলে যায় বাচ্চা পায়ুপথে বারবার হাত দেয় তাহলে অবশ্যই আপনার চিকিৎসকের সাথে কথা বলুন।

✅ ৬+ মাস থেকে বাচ্চাকে টক দই খাওয়ানোর অভ্যাস করুন।
যদি একেবারে টক দই খেতে না পারে তাহলে ফল,ভাত,চিড়া এর সাথে মিশিয়ে দিতে পারেন।
ঘরে পাতা টক দই এ আপনি প্রচুর পরিমাণে প্রোবায়োটিক এজেন্ট পাবেন যেটা হজমের জন্য অনেক বেশি সহায়ক।
এক বছর পর থেকে আপনি মধু শুরু করতে পারেন অল্প।আর গরুর দুধ দুই বছরের আগে না দেয়া ই ভালো। এক বছরের পর দুধ এর তৈরি খাবার পুডিং, পায়েস দিতে পারেন।

🛑 মনে রাখবেন সব বাবু এক না আর বাবুদের হজম শক্তি ও এক না।


©

একজিমা একটি দীর্ঘস্থায়ী (দীর্ঘস্থায়ী) অবস্থা, এবং বাচ্চারা বড় হওয়ার সাথে সাথে এটি সম্পূর্ণরূপে পরিষ্কার হয়ে যেতে পা...
20/08/2023

একজিমা একটি দীর্ঘস্থায়ী (দীর্ঘস্থায়ী) অবস্থা, এবং বাচ্চারা বড় হওয়ার সাথে সাথে এটি সম্পূর্ণরূপে পরিষ্কার হয়ে যেতে পারে। এটি হাঁটুর পিছনে এবং প্রাপ্তবয়স্ক, কিশোর এবং শিশুদের কনুইয়ের ভিতরেও দেখা দিতে পারে। কদাচিৎ, এটি কিশোরদের মধ্যে বয়ঃসন্ধির সময় প্রথম প্রদর্শিত হতে পারে। হাঁপানি রোগী এবং খড় জ্বরের মতো মৌসুমি অ্যালার্জিযুক্ত রোগীদের একজিমার প্রবণতা বেশি।

অ্যালার্জিক কন্টাক্ট ডার্মাটাইটিস এবং বিরক্তিকর ডার্মাটাইটিস একজিমেটাস ডার্মাটোসের একটি অংশ। অ্যালার্জিক কন্টাক্ট ডার্মাটাইটিস হল কোষ-মধ্যস্থিত অ্যালার্জি যেমন নিকেল বা পয়জন ওক এবং বিরক্তিকর ডার্মাটাইটিস কঠোর রাসায়নিকের অত্যধিক এক্সপোজার, স্ক্যাবিস ইনফেস্টেশন, দাদ (ছত্রাক সংক্রমণ), অ্যাস্টেটোসিস (খুব শুষ্ক ত্বক), ডাইশিরোসিস, সিইডিওসিস। ডার্মাটাইটিস এবং নিউমুলার ডার্মাটাইটিস। তীব্র ক্ষেত্রে, অনেক তরল-ভরা ক্ষত তৈরি হয় যাকে ভেসিকেল বলা হয়, যখন সেগুলি ভেঙে যায়, জলযুক্ত বা হলুদাভ তরল বেরিয়ে যায় এবং ত্বকে ক্রাস্ট তৈরি করে। পুরানো ক্ষতগুলির ক্ষেত্রে এই ভেসিকলগুলি মাইক্রোস্কোপের নীচে পর্যবেক্ষণ করা যেতে পারে।

একজিমা কোনো অ্যালার্জির অবস্থা নয়। কিন্তু অল্প কিছু শিশুর ক্ষেত্রে কিছু নির্দিষ্ট দুগ্ধজাত খাবার যেমন ডিম, দুধ এবং বাদাম গ্রহণ করলে একজিমা হতে পারে এবং এর কারণ অজানা। নিউরোডার্মাটাইটিস, হাঁপানি এবং খড় জ্বর, ঘুমের সমস্যা এবং ত্বকের সংক্রমণের মতো জটিলতা দেখা দিতে পারে যদি একজিমার যথাযথ চিকিৎসা না করা হয়।

আমরা যখন খাবার খাই, তখন আমাদের প্যানক্রিয়াস থেকে ইনসুলিন নিঃসৃত হয়। ইনসুলিনের কাজ হলো, যে খাবার খাচ্ছি, সেটার অতিরিক্ত গ...
16/08/2023

আমরা যখন খাবার খাই, তখন আমাদের প্যানক্রিয়াস থেকে ইনসুলিন নিঃসৃত হয়। ইনসুলিনের কাজ হলো, যে খাবার খাচ্ছি, সেটার অতিরিক্ত গ্লুকোজ কমিয়ে দেওয়া। যখন ইনসুলিনের উৎপাদন কমে যায় বা ইনসুলিন উৎপাদন হওয়ার পরও যখন কাজ করতে পারে না, তখন শরীরে অতিরিক্ত গ্লুকোজ থাকে। সেই অবস্থাকে আমরা ডায়াবেটিস বলছি। খালি পেটে যদি গ্লুকোজের মাত্রা ৭-এর বেশি থাকে আর খাওয়ার পর যদি ১১-এর বেশি থাকে, তখন সেই অবস্থাকে ডায়াবেটিস বলে। টাইপ-১ ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে সবাই বুঝতে পারে। হঠাৎ করে স্বাস্থ্য খারাপ হয়ে যায়। ওজন কমে যায়। সমস্যা হয় টাইপ-২ ডায়াবেটিসের রোগীদের বেলায়। তাঁরা বুঝতেই পারেন না যে তাঁদের ডায়াবেটিস আছে। বারবার প্রস্রাব করা, খাবার খেয়েও ক্ষুধা না মেটা, ক্লান্ত লাগা, ঝিম ধরা ভাব, কোথাও কেটে গেলে বা ঘা হলে সহজে সেটা না শুকানো—এ রকম কিছু লক্ষণ থাকে। যেহেতু তাঁরা চিকিৎসকের কাছে যান না, তাই তিন-চার বছরে অনেক ক্ষতি হয়ে যায়। দেখা গেল, চোখে রক্ত জমেছে। হার্টে ব্লক, যকৃতে ক্রিয়েটিনিন বেশি।
চারটি করণীয়। মুখে সেবন করা ওষুধ, ইনসুলিন, স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন, মানসিক সমর্থন। এগুলো খুবই জরুরি। ড্রাগ (ওষুধ), ডায়েট, শৃঙ্খলা (ডিসিপ্লিন)—এগুলো জরুরি। জীবনযাপন ঠিক রাখতে হবে, ব্যায়াম করতে হবে। নিয়মিত চেকআপও করতে হবে। বাসায় গ্লুকোমিটার রেখে নিয়মিত মাপতে হবে। ডায়াবেটিস হওয়ার পর যদি কোনো রোগী এসব মেনে খাওয়ার আগে পাঁচ থেকে ছয় আর খাওয়ার পরে দশের নিচে রাখতে পারেন, তাহলে ভালো। তিনি দীর্ঘ সময় ডায়াবেটিস নিয়ে সুস্থ থাকবেন। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের জন্য পরিবারের সমর্থন খুবই জরুরি।

 #ডায়াবেটিস থাকলে তবে এমন অনেক জিনিস রয়েছে যা আপনার খাওয়া উচিত নয়। যেমন-- উচ্চ চর্বিযুক্ত মাংস- সম্পূর্ণ চর্বিযুক্ত ...
14/08/2023

#ডায়াবেটিস থাকলে তবে এমন অনেক জিনিস রয়েছে যা আপনার খাওয়া উচিত নয়। যেমন-

- উচ্চ চর্বিযুক্ত মাংস
- সম্পূর্ণ চর্বিযুক্ত দুগ্ধজাত পণ্য (চর্বিযুক্ত দুধ, মাখন, পনির)
- মিষ্টি (ক্যান্ডি, কুকিজ, মিষ্টি, বেকড পণ্য, আইসক্রিম)
- মিষ্টি পানীয় (রস, সোডা, মিষ্টি চা, ক্রীড়া পানীয়)
- সুইটনার (টেবিল সুগার, ব্রাউন সুগার, মধু, ম্যাপেল সিরাপ)
- প্রক্রিয়াজাত খাবার (চিপস, প্রক্রিয়াজাত মাংস, মাইক্রোওয়েভড পপকর্ন)
- ট্রান্স ফ্যাট (ভাজা খাবার, ডেইরি ফ্রি কফি ক্রিমার ইত্যাদি)

Address

Bagerhat
9330

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when MedicalWiki posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram