
09/04/2025
প্রকৃতি জুড়ে স্বতেজ নিশ্বাস নিন.......
এ্যা জমা বা হ্যা'পানী হলো শ্বাস নালির প্রদাহজনিত দীঘমেয়াদি একটি রোগ। এই প্রদাহের ফলে শ্বাস নালি ফুলে যায় এবং অতিমাত্রায় সংবেদনশীল হয়ে পড়ে। এতে হা'নীর বিভিন্ন উপসর্গ দেখা দেয়। যেমন, কা শি, শ্বাস কষ্ট বু কে চাপ চাপ অনুভব করা দম নিতে কষ্ট হওয়া এবং বাঁশির মতো আওয়াজ হওয়া ইত্যাদি,
এ অবস্থায় শ্বাস নালিতে যদি ধুলা, ঠান্ডা বা গরম বাতাস প্রবেশ করে তাহলে রোগের মাত্রা বেড়ে যায়। তাই শীত আসার সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে এর প্রকোপ।
এ্যা জমার উপসর্গগুলো সাধারণত রাতে বা খুব সকালে বেশি হয় এবং শ্বাস নালিতে কোন ধরনের এ্যা লজেন প্রবেশ করলে বা তাপমাত্রা পরিবর্তিত হলে এ উপসর্গের তীব্রতা বেড়ে যায়। কারও কারও ক্ষেত্রে কা শি বা শ্বাস কষ্ট, বুকে বাঁশির মতো শোঁ শোঁ শব্দ শুরুর আগে নাক বা বুক চুলকায়, হাঁচি হয়, নাক দিয়ে পানি পড়ে, চোখ লাল হয়ে যায়। ওপরের উপসর্গ গুলোর সঙ্গে বংশে কারও যদি এ্যাজমায় আক্রান্ত হওয়ার ইতিহাস থাকে, তাহলে ধরে নেওয়া যায় তার এ্যাজমা রয়েছে।
এ্যা জমা / হাঁপানি যে কোন বয়সে হতেই পারে। তবে শিশুদের ক্ষেএে এইরোগ বেশি দেখা যায়। দেখা গেছে কার ও কার বংশগত কারণে বা পরিবেশগত কারণে ও এ রোগ হতে পারে। এ ছাড়া ধুলোবালির মধ্যে থাকা মাইট নামের ক্ষুদ্র কীট, ফুলের পরাগরেণু থেকে, পশু পাখির পালক ছএাক,মল্ট, ইস্ট, প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে সিগারেটের ধোঁয়ার মধ্যে যারা থাকে তাদের এ রোগ হতে পারে। এ ছাড়া মানসিক চাপে থাকলে হাঁ পানি / শ্বাস কষ্টের তীব্রতা বেড়ে যেতে পারে। কারও কার ও ক্ষেত্রে বিভিন্ন সুগন্ধি, মশার কয়েেল বা কার ও কার ও কিটনাশকের গন্ধ থেকে ও শ্বাস কষ্ট বেড়ে যেতে পারে..
এ্যাজমার বয়স যত বৃদ্ধি পাবে এর সমস্যার পরিধি ও তত বৃদ্ধি পাবে।তাই উক্ত সমস্যা থেকে স্থায়ী সমাধান পেতে ইনবক্সে নক দিয়ে আপনার বয়স এবং সমস্যা খুলে বলুন!!
বিশ্বাসে মিলায় বস্তু, তর্কে বহুদূর!!!