Online HomeoPathic And Organic Treatment

Online HomeoPathic And Organic Treatment এই পেইজের মাধ্যমে দেশের যে কোনো প্রান?

বাতজ্বরের লক্ষনভিত্তিক হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা :Aconite nap : তরুণ বাতজ্বর রোগের সূচনায় ইহা উপকারী।প্রবল জ্বর সহ সন্ধিস্থলে ...
28/04/2023

বাতজ্বরের লক্ষনভিত্তিক হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা :

Aconite nap :
তরুণ বাতজ্বর রোগের সূচনায় ইহা উপকারী।
প্রবল জ্বর সহ সন্ধিস্থলে এবং পেশীতে চিড়িকমারা বেদনা।
আক্রান্ত স্থান রক্তিম এবং স্ফীত ও বেদনাযুক্ত।
ঘাড় আড়ষ্ট ও ঠান্ডা লেগে রোগের সূত্রপাত।

Bryonia alb :
কেটে ফেলার ন্যায়,সূচবিদ্ধের ন্যায়, চেপে ধরার ন্যায় বেদনা।
সামান্য নড়াচড়াতে বেদনার বৃদ্ধি।
কোষ্ঠকাঠিন্য- মল শুকনো এবং কঠিন।
প্রচুর পানির পিপাসা- ঠোট মুখ শুকিয়ে যায়।
জিহ্বা ও গায়ের চামড়া শুকনো।

Rhus tox :
রাত্রে, বিশ্রামকালে, প্রাতঃকালে জেগে উঠার সময় এবং শয্যার উত্তাপে বেদনার বৃদ্ধি।
নড়াচড়ায় বা আক্রান্ত স্থানে উত্তাপ প্রয়োগে বেদনা উপশম।
অত্যন্ত অস্থিরতা ও ঠান্ডা বাতাস সহ্য হয় না।

Arnica mont :
আঘাত পেয়ে বা পড়ে গিয়ে বাতজ্বর হলে।
কেউ যেন তাকে মেরেছে এমন অনুভূতি।
স্পর্শকাতর বেদনা। কাউকে কাছে আসতে দেয় না।
পেশী সমূহে বেদনা পরে শক্ত ও আড়ষ্ট হয়ে যায়।

Pulsatila :
সন্ধিস্থান অল্পস্ফীত ও সামান্য লালচে।
পরিবর্তনশীল বেদনা-বেদনা এক স্থান হতে অন্য স্থানে চলে যায়।হাত পায়ের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র সন্ধিতে বেদনা।
রোগী খুব গরম কাতর কিন্তু পিপাসা শুন্য।
ঔষধটি কোমল ও নরম স্বভাবের মানুষদের জন্য নির্দেশিত হয়।

Cholophylum :
ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র সন্ধিতে বাত বেদনা।
হাত পায়ে এবং আঙুলের সন্ধিতে অত্যন্ত বেদনা।
বেদনা এক স্থানে বেশীক্ষন থাকে না।
গরম প্রয়োগে বেদনার উপশম হয়।

Calcarea carb :
দৈহিক অবয়ব স্থুলোকার ও মোটাসোটা।
ঠান্ডা লাগার প্রবণতা।
শরীরের সমস্ত জয়েন্ট ও মাংসপেশী ব্যাথা হয়।
সমস্ত শরীর ঘামে বিশেষত মাথা বেশী ঘামে।
রোগীর ডিমের প্রতি অতিরিক্ত চাহিদা থাকে।

Medorroeanium :
বংশগত সাইকোসিস প্রবণতা যুক্ত রোগী ক্ষেত্রে নির্দেশক।
বাতজ্বরের বেদনা সমস্ত শরীর আক্রমণ করে।
পায়ের গোড়ালিতে এত ব্যাথা হয় যে রোগী হাটতে পারে না। ব্যাথা দিনের বেলা বৃদ্ধি পায়।
গরম প্রয়োগে ব্যাথা বেদনা হ্রাস পায়।
ব্যাথায় শরীরের প্রত্যেকটি জয়েন্ট ফুলে উঠে।

Tuberculinum :
ঘন ঘন ঠান্ডা লাগার প্রবণতা।
গরম সেক ও ম্যাসাজে বাত ব্যাথার উপশম।
পরিবর্তনশীল বেদনা।মাংস খেলে বাত ব্যাথা বাড়ে।

ডা: মোহাম্মদ আলাউদ্দিন
ডি এইচ এম এস ( বি এইচ বি ঢাকা)
রেজিষ্ট্রেশন নং : ৩৩০৮৭
মাষ্টার হোমিও হল।
আজিজনগর, লামা, বান্দরবান।

15/02/2023
31/12/2021

মাষ্টার হোমিও হল এর পক্ষ থেকে আপনাকে এবং আপনার পরিবারকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা। নতুন বছর আপনার এবং আপনার পরিবারের জন্য সুখ, শান্তি এবং সমৃদ্ধি বয়ে আনুক এই প্রত্যাশায়-
হ্যাপি নিউ ইয়ার ২০২২

23/07/2021

ঘোষণাঃ

>>>যারা স্বাস্থ্য বিষয়ক পরামর্শ চান অনুগ্রহ করে পরিষ্কার ভাবে নাম, বয়স লিখে শুরু করুন।

>>> সমস্যা লিখুন, কতদিন ধরে ভুগছেন সেটা লিখুন। প্রতিটি সমস্যা আলাদা আলাদা করে উল্লেখ করুন।

>>> যেহেতু কোভিড পরিস্থিতি বেশি ভয়াবহ আকার ধরন করেছে, তাই এই সম্পর্কিত সমস্যাই এখন বেশি,
সময় থাকলে, সুযোগ থাকলে আমরা সাথে সাথেই উত্তর দেয়ার চেষ্টা করবো। দেরি হতে পারে, সেক্ষেত্রে দেরি করার মত না হলে সরাসরি ডাক্তারের কাছে যান।

আল্লাহ সহায় হোক আমাদের। সবাই ভাল থাকবেন। আমাদের জন্য দোয়া করবেন যেন আমরা সুস্থ্য থেকে আপনাদের পাশে থাকতে পারি।
ধন্যবাদ সবাইকে।

12/01/2021

নাকের অ্যালার্জির স্হায়ী চিকিৎসাঃ
*****************************************
কোন কোন রোগী আছেন বছরের বার মাসেই অনবরত হাঁচি, নাক চুলকানো, নাক দিয়ে পানি পড়া এবং চোখ লাল হয়ে যায়। ঘরের পুরনো ধুলাবালি যাতে মাইট থাকে, ছত্রাক বা পোষা প্রানীর লোমের সংস্পর্শে এলেই এই উপসর্গগুলো দেখা যায়। গ্রীষ্মের শেষে এবং বর্ষা ও শরতের শুরুতে এ রোগের প্রকোপ বেশি দেখা দেয়।
♠বংশানুক্রমে অ্যালার্জিঃ এ রোগীরা কোন অ্যালারজেনের সংস্পর্শে এলেই রক্তে এ রোগের প্রকোপ বেশি দেখা দেয়।
♠রোগ নির্ণয়ঃ সাইনাসের এক্স-রে করা হয়। এছাড়া ত্বকের ওপর বিভিন্ন অ্যালারজেন দিয়ে পরীক্ষা করা হয়। একে স্কিন প্রিক টেষ্ট বলে।
★নাকের ড্রপ ও স্প্রে ব্যবহারঃ দেখা যায় এ রোগীরা যতদিন নাকের ড্রপ ও স্প্রে ব্যবহার করেন ততদিন কিছুটা ভালো থাকেন।

হোমিও চিকিৎসা : লক্ষণানুসারে, সদৃশ বিধানমতে নাকের এলার্জি, সর্দি, সাইনাস, পলিপস এবং অ্যালার্জি জনিত যে কোন সমস্যা সম্পূর্ন আরোগ্য হয়।
Allium cepa: এলিয়াম সেপা নামক ঔষধটি (ক্লার্কের মতে) হোমিওপ্যাথিতে সর্দির সবচেয়ে ভালো ঔষধ। সর্দির সাথে যদি হাঁচি ও জ্বরও এসে যায়, তথাপি অন্য কোন ঔষধ খাওয়ার প্রয়োজন হবে না।
Natrum muriaticum: নাক দিয়ে পানি ঝড়াসহ হঠাৎ সর্দির আক্রমণ হলে নেট্রাম মিউর দুয়েক ঘন্টা পরপর খেতে পারেন। এটিও সর্দির একটি ভালো ঔষধ।
Bromium: অত্যন্ত বিরক্তিকর কাচাঁ সর্দিতে ব্রোমিয়াম একটি মনে রাখার মতো ঔষধ। বিশেষত যাদের সর্দি, গলা ব্যথা, টনসিলের সমস্যা ইত্যাদি সারা বছর লেগেই থাকে তাদের জন্য এটি উপযুক্ত।
Sticta pulmonaria: স্টিকটা সর্দির একটি ভালো ঔষধ। ইহার সর্দিতে পানি ঝড়ে কম কিন্তু নাক বন্ধ হয়ে থাকে। সর্দির সাথে মাথা ব্যথা এবং চোখের সমস্যা থাকে। নাকের গোড়াকে মনে হয় বোধশক্তিহীন এবং ভারি।
এছাড়া * Pulsatilla, Kali sulph, Calcarea carb,Bacillinum, S.nite. ইত্যাদি ঔষধ লক্ষন অনুযায়ী ব্যবহৃত হয়।

♥ডাক্তারের পরার্মশ ছাড়া ঔষধ খাবেন না।

ডাঃ মোহাম্মদ আলাউদ্দিন
ডি এইচ এম এস, বি এইচ বি (ঢাকা)
রেজিঃ নংঃ ৩৩০৮৭
মাস্টার হোমিও হল, আজিজনগর,
লামা,বান্দরবান।

10/12/2020

🎗️পক্ষাঘাত বা প্যারালাইসিসের হোমিও লক্ষনভিওিক চিকিৎসাঃ

সঠিক হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার মাধ্যমে পক্ষাঘাত বা প্যারালাইসিস সম্পূর্ণরুপে আরোগ্য সম্ভব।

💊একোনাইট নেপিলাস:
শুষ্ক শীতল বায়ু প্রবাহে কিংবা মরুঝড়ে রক্তাধিক্যতার কারনে পক্ষাঘাত এবং আক্রান্ত স্হান ঠান্ডা অনুভূত হলে এবং আক্রান্ত স্হানে অসারতা ও ঝিণঝিণ অনুভূত হলে সেই রোগীর জন্য দ্রুত একোনাইট নেপিলাস প্রয়োগ জরুরী। একোনাই বিফল হলে কষ্টিকাম প্রযোজ্য হবে।
💊এ্যাসকুলাস গ্লেবরাঃ
পায়ের পক্ষাঘাত এবং সংকোচন ভাব বিদ্যমান থাকে সেই রোগীর ক্ষেত্রে এ্যাসকুলাস গ্লেবরা প্রয়োগ দরকার।
💊এ্যাসকুলাস হিপঃ
হাতের পক্ষাঘাত হাত উঠাইতে পারে না, কোমরে দূর্বলতা ও অবশতার কারণে চলিতে না পারিলে এ্যাসকুলাস হিপ এই রোগীর জন্য খুবই উপকারী ঔষধ।
💊এগারিকাসঃ
নিম্ন-অঙ্গের পক্ষাঘাতসহ বাহুদ্বয়ের ক‌ম্পন; মেরুমজ্জার কোমলতার জন্য হাত পায়ে পক্ষাঘাত।লাম্বার প্রদেশে মেরুমজ্জার রক্তাধিক্যের কারনে প্যারালাইসিস এবং তৎসহ প্যারালাইসিস অংগে তীব্রবেদনা। লাম্বার সেক্রামপ্রদেশে
বেদনা। বসিয়া থাকিলে বেদনা বৃদ্ধি। হাত ও পায়ে ঝিনঝিন বেদনা।একপাশের হাত অপর পাশের পা পক্ষাঘাত হইলে এগারিকাস উপযোগী।
💊এলুমিনাঃ
মেরু মজ্জার বিকার বশতঃ পক্ষাঘাত। পায়ের তলায় অবসতা; রাতে যে রোগী অন্ধকারে হাটতে পারে না; চোখ বন্ধ করিয়া হাটিতে পারে না সেই রোগীর জন্য এলুমিনা উপযোগী।
💊এপিস মেলঃ
ডিপথেরিয়া, টাইফয়েড, মেনিঞ্জাইটিস প্রভৃতি রোগ ভোগের পর পক্ষাঘাত; দেহের একপাশে পক্ষাঘাত; অপর পাশে ক‌ম্পন; দেহের নিচের অংশ নীল ও শীতল। এই লক্ষণ সমষ্টিসহ এপিস মেলের ধাতুগত মিল যে রোগীর মাঝে পাওয়া যাবে সেই রোগীর জন্য এটি গুরুত্বপুর্ণ ঔষধ।
💊আর্জেন্ট নাইট্রিকামঃ
অত্যধিক ক্লান্তি, মদ্যপান অথবা হিষ্টিরিয়া ও ডিপথেরিয়ার কারনে পক্ষাঘাত ও যে সকল রোগীর মাঝে আর্জেন্ট নাইট্রিকামের লক্ষণসমষ্টি বিদ্যমান সেই রেগীর জন্য এটি পরম বন্ধু।
💊আর্নিকা মন্টেনা:
মস্তিষ্ক বা মেরুদন্ডের উপর আঘাত বশতঃ রক্ত বা রসস্রাব জনিত পক্ষাঘাত।ডান পাশের পক্ষঘাত; শীতল ও সিক্ত আবহাওয়ায় বৃদ্ধি। আর্নিকা ব্যবহারে রক্তের ক্লট শোষিত হয়ে রোগ আরোগ্য হয়।
💊আর্সেনিক এলবম:
রোগীর পেশীসমূহ ক্রমাগত শীর্নতা অঙ্গাদির ক্রমাগত কম্পন। রোগী যদি মদ্যপায়ী হয় তার জন্য আরো উপযোগী। হাত পায়ের বেদনা, আক্রান্ত পাশে শুইতে পারে না।আক্রান্ত অঙ্গ চালনায় আরাম। অত্যধিক দূর্বলতা ও অবসতা। ইহা সিসক বিষের প্রতিষেধক। এই রোগ লক্ষণের সাথে আর্সেনিকের ধাতুগত মিল থাকলে আর্সেনিক এলবম অত্যন্ত কার্যকরী ঔষধ।
💊ব্যারাইটা কা্র্বঃ
বৃদ্ধদিগের পক্ষাঘাত; বালকের ন্যায় ব্যবহার করে, কিছু মনে রাখতে পারে না। শিশুর শারীরিক ও মানসিক বর্ধন হয় না, মাথার খুলি আংশিক ভাবে উন্মুক্ত থাকে এবং লালা নির্গত হয়। মস্তিষ্ক ও মেরু মজ্জা দুর্বল। হাত পায়ের কম্পন। মুখের পক্ষাঘাত রোগীর জন্য ব্যারাইটা কার্ব উপযোগী।
💊বেলেডোনাঃ
এপোপ্লেক্সি, মস্তিষ্কের রক্তাধিক্য। দেহের এক পাশে কম্পন। মুখের পক্ষাঘাত। লোকোমোটর এট্রাক্সিয়া রোগীর জন্য বেলেডোনা উপযোগী।
💊ক্যালকেরিয়া কার্বঃ
বার বার পানিতে ভেজা; অতিরিক্ত স্ত্রী সহবাস ইত্যাদি কারনে পক্ষাঘাতের ন্যায় দূর্বলতা। শিশুদের পক্ষাঘাতসহ ক্যালকেরিয়া ধাতুর রোগীর পক্ষাঘাতে জন্য উপযোগী।
💊ক্যানাবিস ইন্ডিকাঃ
পক্ষাঘাতে আক্রান্ত অঙ্গ ঝিনঝিন ভাব; দুই পা ও ডান হাতের কম্পন। মানসিক বিভ্রম; খাওয়ার পরেই বলে সে অনেক সময় হলো আহার করে নাই। স্থান ও সময় নিয়ে ভুল ধারনা। পিঠে বেদনা, বসিয়া থাকিলে বাড়ে এই লক্ষণ সমষ্টিতে ক্যানাবিস ইন্ডিকা উপযোগী।
💊কষ্টিকামঃ
শুষ্ক ও শীতল বায়ুতে একক স্নায়ুর পক্ষাঘাত।চোখের পাতা, জিহ্বা, ঠোটের পক্ষাঘাত; খাইতে ও কথা বলিতে অক্ষম।আক্রান্ত অঙ্গে বেদনা। স্পর্শ অনুভুতি ক্ষমতা ঠিক থাকে। রোগীর পক্ষাঘাত আস্তে আস্তে বাড়ে; স্মৃতি শক্তি কমিয়া যায়। একোনাইট নেপিলাস প্রয়োগের পরে কষ্টিকামের প্রয়োজন হয়।
💊চায়নাঃ
যে রোগীর অত্যধিক রক্ত ও শুক্রক্ষয়ের কারণে পক্ষাঘাত হয় তার জন্য চায়না উপযোগী।
💊কোকুলাস ইন্ডিকাঃ
মুখ কন্ঠ জিহ্বায় পক্ষাঘাত; প্যারাপ্লেক্সিজিয়া, উরুদন্ডে অবসাদ ও বেদনা বোধ এ জন্য চলিতে পারে না। দুই পায়ের অবসতা, দুই হাতের অবসতা, মাথার পিছনে পেশীসমূহের পক্ষাঘাতের মত দুর্বল ও বেদনা। অতিরিক্ত স্রী সহবাসের কারনে পক্ষাঘাত।মাথাঘোরা, দূর্বলতা, মূর্ছার ভাব থাকিলে কোকুলাস ইন্ডিকা উপযোগী।
💊কোনিয়াম মেকুলেটামঃ
পক্ষাঘাত নিচ থেকে শুরু হয়ে উপরের দিকে পরিচালিত হলে সুষুমা শীর্ষ বা মেডেলা আক্রান্ত হলে কোনিয়াম উপযোগী। বৃদ্ধ ও বৃদ্ধাগনের পক্ষাঘাতে উপযোগী। মেরুদন্ডে পক্ষাঘাত অথবা ডিপথেরিয়ার পরে পক্ষাঘাত হলে মাথায় অসারতা অনুভব ও মাথা ঘুরানোর ইতিহাস যে রোগীর মাঝে পাওয়া যাবে সেই রোগীর জন্য কেনিয়াম মেকুলেটাম উপযোগী।
💊কুপ্রম মেটঃ
নিম্ন অঙ্গে পক্ষাঘাত শুরু হয়ে উপরের দিকে ধাবিত হয়। খিচুনির পরে পক্ষাঘাত বুকে রক্তাধিক্যতা, প্রবল হৃৎস্পন্দন, নাড়ী ধীর, ক্ষুদ্র ও ক্ষীণ, চক্ষু মুদ্রিত থাকে।তাকাইলে চক্ষু গোল ঘুরিতে থাকে। রোগীর অনুভূতি ঠিক থাকে। সেই রোগীর জন্য কুপ্রম মেট উপযোগী।
💊ডালকামারাঃ
ঠান্ডা ও স্যাতস্যাতে আবহাওয়া পরিবর্তনের পরিবেশে বসবাসের কারণে মেরুমজ্জা বা স্পাইনাল কর্ড এ রক্তাধিক্যের কারণে জিহ্বার আড়ষ্টতা বোধ ও পক্ষাঘাত কথা বলিতে পারে না। মুত্রস্থলীর পক্ষাঘাত, দূর্গন্ধ ও অত্যধিক শ্লেষ্মাময় মূত্র। হাতে ও পক্ষাঘাত অঙ্গে শীতল অনুভব হলে সেই রোগীর জন্য ডালকামরা উপযোগী। ডালকামরা পরে রাসটক্স প্রয়োজনীয় ঔষধ।
💊জেলসিমিয়াঃ
যে পক্ষাঘাত রোগীর অনুভূতি থাকে ও অনুভূতির প্রবলতা বৃদ্ধি পায় সেই রোগীর জন্য জেলসিমিয়াম উপযোগী।শিশুদিগের পক্ষাঘাত, সমগ্র পেশী গুলির পক্ষাঘাত; হাত ও পায়ের অবশতা ও ভারী বোধ।ইচ্ছা অনুযায়ী ব্যবহার করা যায় না।। চোখের পাতা উঠানো যায় না। কথা বলায় জড়তা আসে। কোন খাদ্য গিলিতে কষ্ট হয়।পায়ের পক্ষাঘাতের কারনে হাটতে টালমাতাল
অবস্থা হয়। হাত নড়াচড়া করতে নড়তে থাকে।লোকোমোটর এট্রাক্সির তীব্রতার সাথে বেদনা থাকে। ডিপথেরিয়ার পরে পক্ষাঘাত হলে জেলসিমিয়াম উপযোগী ঔষধ।
💊হিপার সাল্ফঃ
পারদ বিষ জনিত কারনে পক্ষাঘাত হলে সেই রোগীর জন্য হিপার সাল্ফ উপযোগী ঔষধ।
💊হায়োসিয়ামাসঃ
প্লাজম হবার পর প্যারালাইসিস এজিট্যান্স।বাহু ও হাতের কম্পন। হাত ও পা শীতল। হাতের আঙ্গুল গুলি ছোট মনে হয়। অসারে মলমূত্র ত্যাগ করে। এই লক্ষণ সমষ্টি যে রোগীতে বিদ্যমান তার জন্য হায়োসিয়ামাস উপযোগী।
💊ইগ্নেসিয়াঃ
মানসিক উত্তেজনা বশতঃ পক্ষাঘাত, অতিরিক্ত রাত্রী জাগরনের কারনে নিম্নাঙ্গের পক্ষাঘাত; হিষ্টিরিয়া জনিত পক্ষাঘাত হলে ইগ্নেসিয়া উপযোগী ঔষধ।
💊ল্যাথাইরাসঃ
নিম্নাঙ্গের গতি শক্তির পক্ষাঘাত; স্পর্শ অনুভূতি ঠিক থাকে অথবা বৃদ্ধি পায়। হাটা চলায় টল টলায়মান গতি। এই পক্ষাঘাত রোগীর জন্য ল্যাথাইরাস উপযোগী।
💊লিডাম পালঃ
পা হইতে উপরের দিকে ধাবমান পক্ষাঘাতে লিডাম পাল উপযোগী।
💊ম্যাগনেসিয়া ফসঃ
প্যারালাইসিস এজিট্যান্স, হাত পা এমনকি মাথাও কম্পন হতে থাকলে ম্যাগনেসিয়া ফস উপযোগী।
💊ম্যাঙ্গানামঃ
নিম্ন অঙ্গ হতে পক্ষাঘাত শুরু হয়; দেহ টলমল করে হাটিতে চেষ্টা করিলে দৌড়াইয়া অগ্রসর হয়।হাড়ে বেদনা বোধ করে এই লক্ষণ সমষ্টি যে রোগীর মাঝে পাওয়া যাবে তার জন্য ম্যাঙ্গানাম উপযোগী।
💊মার্ক সলঃ
যে রোগীর পক্ষাঘাত হাত হতে শুরু হয়ে নিচের দিকে প্রবাহিত হয় সেই রোগীর জন্য মার্ক সল প্রয়োজন।রোগীর পাদ্বয়ে আড়ষ্টতা দেখা দেয় রোগী নিজে পা নড়াতে না পারলেও অন্যে নড়াইতে পারে। স্পাইনাল মেনিনজাইটিসের পরে পক্ষাঘাত হলে মার্ক সল উপযোগী ঔষধ। যে রোগীর উপরোক্ত লক্ষণ সহ মানসিক ও শারিরীক অবসন্নতা বিদ্যমান তার জন্য মার্কসল উপযোগী ঔষধ।
💊নেট্রাম মিউরঃ
ম্যালেরিয়া জ্বর, ডিপথেরিয়া, অতিরিক্ত স্ত্রী সম্ভোগের কারনে পক্ষাঘাত; অত্যধিক মানসিক অবসাদ, আবেগ, উত্তেজনা বশতঃ পক্ষাঘাত,নিম্নাঙ্গের পক্ষাঘাত। রোগীর মেরুদন্ডে স্পর্শ সহ্যহীন বেদনা । রোগী যদি শক্ত বিছানায় আরাম বোধ করে তবে ন্যাট্রাম মিউর উপযোগী ঔষধ।
💊নাক্স ভম:
এপোপ্লেক্সিজিয়া, ডিপথেরিয়া, অতিরিক্ত মদ্যপান, স্ত্রী সঙ্গম অথবা আর্সেনিক বিষজনিত নিম্নাঙ্গের পক্ষাঘাত। যে রোগী অলস তার জন্য নাক্স ভম উপযোগী।পক্ষাঘাত গ্রস্থ অঙ্গ শীতল অসাড় ও শীর্ণ। অসম্পূর্ণ পক্ষাঘাত গতি শক্তি সম্পূর্ণ শেষ হয় না। কিন্তু আক্রান্ত অঙ্গ নড়াইতে গেলে কম্পন শুরু হয়। হাটার সময় পা টানিয়া নিতে হয়। পা উঠাইতে পারে না।মদ্যপায়ীদের হাতের কম্পসহ পক্ষাঘাত রোগীর জন্য নাক্স ভম উপযোগী ঔষধ।
💊ওপিয়ামঃ
এপোপ্লেক্সির পর পক্ষাঘাতসহ স্পর্শ অনুভুতি লোপ। বৃদ্ধ ও
মদ্যপায়ী দের পক্ষাঘাত; যে রোগী নাক ডাকে ও চক্ষু অর্ধেক খোলা রাখে সেই রোগীর জন্য ওপিয়াম উপযোগী।
💊এসিড অক্জালিকঃ
মেরুমজ্জার ও মেরুদন্ডের নিচের দিকে তীব্র বেদনা, নিচের দিকে ধাবিত হয়।রোগীর শ্বাসকষ্টসহ আড়ষ্টতা বিদ্যমান থাকলে উপযোগী।
💊ফসফরাসঃ
মস্তিষ্ক ক্ষয়, স্পাইনাল হাইপার ট্রফিক প্যারালাইসিস। অতিরিক্ত স্ত্রী সঙ্গম, টাইফয়েড জ্বরবশতঃ সন্তান প্রসবের পরে পক্ষাঘাত। প্রায়ই মেরুদন্ডে অসহ্য বেদনা।আক্রান্ত পেশীসমূহের সংকোচন। আক্রান্ত অঙ্গের অত্যধিক উত্তাপ বোধ কিন্তু স্পর্শ অনুভূতি লোপ পায়।
💊ফাইজোষ্টিগমাঃ
প্যারালাইসিস এজিট্যান্স।বুদ্ধিবৃত্তি অটুট থাকে।খাল ধরার ন্যায় বেদনা থাকে।ঘুমের মাঝে হাত পা কাপিয়া উঠে। যে পক্ষাঘাত রোগীর মাথার পিছন দিক হতে মেরুদন্ড বাহিয়া পা পর্যন্ত ছড়াইয়া যায়, রোগী অবসতা ও দুর্বলতা বোধ করলে ফাইজোষ্টিগমা উপযোগী ঔষধ।
💊প্লামবাম মেটঃ
প্রগ্রেসিভ মাসকিউলার এট্রফি। আক্রান্ত স্থানে বেদনা এবং তৎসহ পাকাশয়ের বেদনা পর্যায়ক্রমে আসে। আক্রান্ত হওয়ার আগে অঙ্গ প্রত্যঙ্গের কম্পন শুরু হয়।ডান অঙ্গের হেমিপ্রেক্সিজিয়া। জিহ্বা, স্বরযন্ত্র, ও হাতের কব্জির পক্ষাঘাত। আক্রান্ত অঙ্গ শীর্ণ হয়। হাত ও পা শীতল বোধ হয়। ঘর্ম কখনও হয়না ও দুর্দমনীয় কোষ্টবদ্ধতা যে রোগীর মাঝে পাওয়া যাবে তার জন্য প্লাম্বাম মেট উপযোগী।

পক্ষাঘাত একটি জটিল রোগ। তাই একজন দক্ষ হোমিও চিকিৎসকের শরণাপন্ন হয়ে আপনার সমস্যার চিকিৎসা নিন।

ডাঃ মোহাম্মদ আলাউদ্দিন
ডি এইচ এম এস, বি এইচ বি (ঢাকা)
রেজিঃ নংঃ ৩৩০৮৭
মোবাইলঃ ০১৭১৬০৮৬৩৫৯
মাস্টার হোমিও হল, আজিজনগর,
লামা, বান্দরবান।

বিঃদ্রঃ কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে ঔষধ পাঠানোর ব্যবস্থা রয়েছে।

28/11/2020

স্তনদুগ্ধ বৃদ্ধি করার হোমিওপ্যাথি লক্ষণভিওিক চিকিৎসাঃ

যে-সব নারী শিশুকে বুকের দুধ খাওয়ান, তাদের বুকে যথেষ্ট দুধ উৎপন্ন না হলে অনেক সময় শিশুদের জীবন নিয়ে টানাটানি শুরু হয়ে যায়। এজন্য ঔষধের পাশাপাশি দুধ, কলা, মিষ্টি, গুড়া মাছ প্রভৃতি খাবারও যথেষ্ট পরিমাণে খাওয়া উচিত।

Urtica urens : আর্টিকা ইউরেন্স ঔষধটি বুকের দুধ বৃদ্ধির জন্য একটি অসাধারণ ঔষধ।

Ricinus communis : স্তনে দুধের উৎপাদন বৃদ্ধিতে রিসিনাস ঔষধটি শ্রেষ্টত্বের দাবীদার। এটি এমনকি কুমারী এবং বিধবাদের স্তনেও দুধ আনতে পারে।

Pulsatilla pratensis : পালসেটিলা ঔষধটিও অধিকাংশ ক্ষেত্রে বুকের দুধ বৃদ্ধি করতে পারে। ঠান্ডা মেজাজী এবং কথায় কথায় চোখ দিয়ে পানি ঝরে এমন মেয়েদের ওপর এটি বেশী কাজ করে।

পক্ষান্তরে স্তনদুগ্ধ হ্রাস করতে বা শুকিয়ে ফেলতে Chionanthus virginica, Fragaria vesca, Lac Caninum ঔষধগুলোর যে-কোন একটি (২০০ শক্তিতে)রোজ তিনবেলা করে কিছুদিন খান।

সতর্কতাঃ ঔষধ সবচেয়ে নিম্নশক্তিতে অর্থাৎ মাদার টিংচার (Q) শক্তিতে খাবেন। অন্যকোন উচ্চতর শক্তিতে খাবেন না। অন্যথায় দুধের উৎপাদন বৃদ্ধি না পেয়ে বরং আরো কমে যাবে।

ডাঃ মোহাম্মদ আলাউদ্দিন
ডি এইচ এম এস, বি এইচ বি (ঢাকা)
রেজিঃ নংঃ ৩৩০৮৭
মাস্টার হোমিও হল, আজিজনগর,
লামা, বান্দরবান।

24/11/2020

⭕ #দাদের হোমিওপ্যাথি লক্ষনভিওিক চিকিৎসাঃ

✅ #ব্যারাইটা_কার্ব

গন্ডমালা ধাতুগ্রস্হ শিশুর মাথায় দাদ হলে এবং মাথার চুল ঝড়ে পরলে ব্যাবাইটা কার্ব উপযোগী ।

✅ #ক্যালকেরিয়া_কার্ব

স্ক্রুফুলা ধাতুগ্রস্হ মোটা থলথলে যে কোন রোগীর মাথায় দাদ হলে, মোটা মামড়ী পড়লে, হলুদাভ পুজ জন্মিলে তবে এই ঔষধটি উপযোগী।

✅ #নেট্রাম_কার্ব

হাতে, পিঠে, নাক-মুখে, ঠোটে দাদ হলে ভীষণ চুলকানী, ঘর্ষনে ও ঠান্ডায় আরাম বোধ হলে উপযোগী ।

✅ #নেট্রাম_মিউর

কনুই, জানু, অন্ডকোষ ও উরুতে দাদ ভয়ানক চুলকানী, রসঝড়ে, লবন প্রিয় রোগীর জন্য অত্যন্ত কার্যকরী।

✅ #সিপিয়া

কনুই, জানু, হাত-পা, গ্রীবা, কানের পাশে, কোমড়ে দাদ, অত্যন্ত চুলকানী, জ্বালা, আইশ উঠে, গর্ভাবস্হায়, ঋতুকালে, শিশু লালন কালে বৃদ্ধি হলে সিপিয়া উপযোগী।

✅ #টেলুরিয়াম

সর্ব-শরীরে দাদ হলে, একটি বৃত্তকে ছেদ করে আরেকটি বৃত্ত তৈরী হলে এভাবে সমস্ত শরীর ছড়িয়ে পড়লে এটি অত্যন্ত কার্য্করী।

✅ #গ্রাফাইটিস

মোটা দেহ মোটা মল রস ঝড়ে এরুপ রোগীর দাদে গ্রাফাইটিস উপযোগী। দাদ কানের পশ্চাতে শুরু হইয়া গলা পর্যন্ত ছড়াইয়া পরে। দাদ হতে প্রচুর চটচটে রস ঝড়ে। মধুর মত রস ঝড়ে। অত্যধিক চুলকায়, জ্বলে। দাদ কান মাথা, হাত পায়ে ছড়াইয়া পরে, চামড়া ফেটে যায়। ক্ষত স্হানে কোন বেদনা থাকে না। এইরুপ দাদে গ্রাফাইটিস উপযোগী।

✅ #পেট্রোলিয়াম

মুখে, মাথায়, অন্ডকোষে হলুদাভ সবুজ মামড়ী যুক্ত দাদ ও গভীর ফাটলযুক্ত একজিমা প্রতি বছর শীতকালে আবির্ভাব হয় এরুপ দাদে পেট্রোলিয়াম উপযোগী।

✅ #মেজেরিয়াম

মাথা হতে সকল স্হানেই দাদ প্রকাশ পাইতে পারে এবং ক্ষতের উপর শুষ্ক চামড়ার ন্যায় মোটা মামড়ী পড়ে। এর নিচে পুজ জন্মে। মাথায় ভয়ানক চুলকানী চুল জড়িয়া যায়। চুলকাইলে চুলকানি আরো বাড়ে। শিশু চুলকাইয়া মাথার চামড়া রক্তাক্ত করে। তাপে চুলকানী বাড়ে। এই রোগীর জন্য মেজেরিয়াম প্রয়োজন।

✅ #আর্সেনিক_এলবম

মস্তক, মুখমন্ডল, পায়ে, শুস্ক আইশযুক্ত উদ্ভেদ, হাজাকারক ও দুর্গন্ধ যুক্ত রসসহ অসহ্য চুলকানি ও জ্বালা। রাতে ঠান্ডায় বৃদ্ধি গরম তাপে আরাম। যে রোগীর ধাতুগত আর্সেনিকের মিল পাবেন তার দাদে অত্যন্ত কার্যকর।

✅✅ #দাদ বা রিংওয়ার্ম প্রতিরোধে করণীয়:

* ক্ষতস্থান শুকনো রাখার চেষ্টা করুন।

* দাদ সংক্রমণ হলে সেই স্থানে যতটা সম্ভব তেল-সাবান না লাগানো ভালো।

* সংক্রমণের জায়গাটা যতটা সম্ভব খোলা রাখতে হবে এবং গেঞ্জি, মোজা, আণ্ডারওয়্যার প্রতিদিন পরিষ্কার করতে হবে।

✅এটি ছোঁয়াচে রোগ, তাই পরিবারে একজনের হলে তার কাপড় চোপড় আলাদা করে ফেলুন এবং ব্যবহার্য জিনিসপত্র নিয়মিত পরিষ্কার করুন।

বিঃদ্রঃ ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ঔষধ সেবন করবেন না।

ডাঃ মোহাম্মদ আলাউদ্দিন
ডি এইচ এম এস, বি এইচ বি ( ঢাকা)
রেজিঃ নংঃ ৩৩০৮৭
মাস্টার হোমিও হল, আজিজনগর,
লামা, বান্দরবান।
মোবাঃ ০১৭১৬০৮৬৩৫৯

06/11/2020

💢 আই.বি.এস বা পুরাতন আমাশয় কিংবা পেটের পীড়ায় ভূগছেন ?? স্হায়ীভাবে সুস্হ হতে আজই যোগাযোগ করুন ☎ ০১৭১৬০৮৬৩৫৯

✅ আমাশয়ের সমস্যার মধ্যে একটি হলো আই বি এস বা ইরিটেবল বাওয়েল সিনড্রোম। এটি অন্ত্র ও পরিপাক তন্ত্রের একটি জটিল সমস্যা। এটি একটি যন্ত্রণাদায়ক রোগ। হঠাৎ পেটে কামড় তারপর সাথে সাথে মলত্যাগ করা জরুরী। এ রোগে পেট অধিকতর স্পর্শকাতর হয় বলে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি ক্রিয়াশীল থাকে। কখনও কোষ্টবদ্ধ (শক্তমল) আবার কখনও উদরাময় ( নরম মল বা পানির মত তরল মল ) । অনেক সময় মল বের হওয়ার আগে কিংবা পরে যথেষ্ট পরিমাণ মিউকাস ক্ষরণ হয়ে থাকে ।
বাংলাদেশে প্রতি ১০০ জন পুরুষের মধ্যে ২০ জন ও প্রতি ১০০ জন নারীর মধ্যে ২৭ জন এ রোগে আক্রান্ত

✅ আই বি এস-এর প্রকারভেদ :

যে সমস্ত লক্ষণ খুব ঘন ঘন দেখা দেয় তার ভিত্তিতে এ রোগটি নিম্নরূপে শ্রেণিবিভক্ত করা হয়

১. স্প্যাসটিক কোলন : পেটে ব্যথা এবং কোষ্টবদ্ধতা এটির প্রধান বৈশিষ্ট্য । সাধারণত পেটের বামপাশে অস্বস্থি থাকে এবং টয়লেট সেরে নেয়ার পর কিছুটা শান্তি পাওয়া যায় । এ ক্ষেত্রে অনেক সময় কোষ্টবদ্ধতার পর উদরাময় দেখা যেতে পারে ।
২. ফান্‌কসান্যাল ডায়রিয়া : ঘন ঘন উদরাময় হওয়ার প্রবণতা । তবে অধিকাংশ ক্ষেত্রে খুব ভোর বেলায় ঘুম থেকে জেগে উঠার পরপরই পায়খানায় ছুটতে হয় । পাতলা পানির মত মল তরল হতে পারে । এক্ষেত্রে রোগী দীর্ঘ সময় পর্যন্ত টয়লেটে যাতায়াত করে থাকে ।
৩. ফোরগাট ডিসমোটিলিটি : পেটে প্রচণ্ড গ্যাস হওয়া এবং খাবার গ্রহণের পর পেটে অস্বস্থিবোধ । প্রায়ই পেট ফেঁপে আকারে বড় হয়ে থাকে এবং ডানপাশে ব্যথা হয়।

✅ আই বি এস কি কি কারণে হয়ে থাকে :

আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞান এখনও এ রোগের প্রাইমারি বা প্রাথমিক কারণ খুঁজে পায়নি । তবে সেকেণ্ডারি অনেক বিষয় এ রোগ জন্ম দেয়ার ক্ষেত্রে অনেকাংশে দায়ী বলে গবেষণায় পাওয়া যায় ।

১. মানসিক চাপ
২. বিভিন্ন খাদ্য হজম না হওয়া/এলার্জি
৩. খাদ্যাভ্যাস হঠাৎ পরিবর্তন করা ( অতিরিক্ত গরম কিংবা ঠাণ্ডা খাবার গ্রহণ
৪. অনিয়মিত খাদ্য গ্রহণ সঠিক সময়ে খাদ্য গ্রহণ না করা ।
৫. দীর্ঘ সময় পেট খালি রাখা এবং গ্যাসে পরিপূর্ণ হওয়া ।
৬. পরিমিত ঘুম না হওয়া ।
৭. পর্যাপ্ত পানি পান না করা ।
৮. হঠাৎ বড় কোন মানসিক আঘাত বা ভয় বা শোক পাওয়া ।
৯. নার্ভাস সিস্টেম এর দুর্বলতা
১০. ভীষণ ক্রোধ এবং উদ্বেগ ।
১১. কোলন বা মলাশয়ের মধ্যে অস্বাভাবিক গাঁজন প্রক্রিয়া ।
১২. অতিরিক্ত এলোপ্যাথিক ঔষধ ব্যবহার, যেমন এন্টিবায়োটিক, এন্টিডিপ্রেসেন্ট ( বিষন্নতার জন্য ), সরবিটল ( ফলজাত চিনি যা দিয়ে সিরাপ জাতীয় ঔষধ তৈরি হয় )
১৩. মাসিক ঋতু চলাকালীন হরমোনাল পরিবর্তন হওয়া ।

✅ আই বি এস-এর গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণসমূহ :

এ রোগের লক্ষণসমূহ সব মানুষের ক্ষেত্রে একই হয় না । লক্ষণসমূহ ব্যক্তিভেদে ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে । কখন হালকা আবার কখনও কঠিন ভাবে প্রকাশ পায় । তবে অধিকাংশ মানুষের মধ্যে লক্ষণসমূহ খুবই হালকাভাবে প্রকাশিত হয়ে থাকে । নিম্নলিখিত লক্ষণগুলো যদি তিন মাস সময়ের মধ্যে প্রতি মাসে কমপক্ষে তিন দিন দেখা যায় তাহলে চিকিৎসকগণ আই, বি, এস বলে ধারনা করে থাকেন।

✅ উল্লেখযোগ্য লক্ষণসমূহ নিম্নরূপ:

১. পেটে ব্যথা হওয়া ও টয়লেট সেরে নেয়ার পর ব্যথা হ্রাস পাওয়া ।
২. প্রতিনিয়ত গ্যাস হওয়া এবং পেটের মধ্যে কলকল শব্দ হওয়া ।
৩. হজমের গোলোযোগ, কোষ্টবদ্ধতা ও পর্যায়ক্রমে উদরাময় ।
৪. পেটে ফাঁপা, পেটে জ্বালাপোড়া, গলায় জ্বালা অনুভব ও বমি বমি ভাব ।
৫. ঘন ঘন মলদ্বার দিয়ে গ্যাস বের হওয়া কিংবা ঢেকুর তোলা ।
৬. ঘন ঘন পাতলা মল কিংবা পানির মত তরল উদরাময় ।
৭. পায়খানায় যাওয়ার বেগ সামলাতে না পারা এবং মলদ্বারে ব্যথা ।
৮. কোষ্টবদ্ধ অবস্থায় মলের বেগ না আসা কিংবা খুবই শক্তমল কষ্টে অল্প অল্প বের হওয়া।
৯. ক্ষুধা মন্দা হওয়া বা অতিরিক্ত ক্ষুধা থাকা ।
১০. প্রতিবার মলত্যাগের আগে বা পরে এবং মলের সঙ্গে মিউকাস ক্ষরণ ।
১১. ওজন হ্রাস পাওয়া ।
১২. মানসিক বিশৃঙ্খলা ( যেমন- খিটখিটে মেজাজ, উত্তেজনা, অবসাদ ও উদ্বিগ্নতা ) ।
১৩. কখনও কখনও যৌন ক্ষমতা হ্রাস পাওয়া ।
১৪. প্রচণ্ড শারীরিক দুর্বলতা, মস্তিষ্ক ক্লান্তি ও কাজের প্রতি অমনোযোগিতা ।
হোমিওপ্যাথি এমন একটি চিকিৎসা ব্যবস্থা যা কখনও রোগের চিকিৎসা করে না, শুধুমাত্র রোগীর চিকিৎসা করে থাকে । দৈহিক ও মানসিক অবস্থা আগের অবস্থায় ফিরে যায় এবং সম্পূর্ণ আরোগ্য লাভ করে ।

💢 হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা

হোমিওপ্যাথি ঔষধ এর সাহায্যে আই.বি.এস বা পুরাতন আমাশয়, পেটের পীড়ার সহজ এবং স্বল্প খরচে কোন রকম পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াহীন প্রাকৃতিক ভাবে ১০০% আরোগ্য করে।

💢💢 আমাদের চিকিৎসা সেবাসমূহ:

১. আমরা হোমিওপ্যাথির সর্বশেষ সংস্করণ অর্থাৎ ৬ষ্ঠ সংস্করণ ঔষধ দিয়ে চিকিৎসা করে থাকি যা গভীর কার্যকরী এবং যেকোনো রোগ স্হায়ীভাবে আরোগ্য করতে সক্ষম।

২. হোমিওপ্যাথি লক্ষণ ভিওিক চিকিৎসা ঔষধ নির্বাচন সঠিক না হলে কখনো রোগী সম্পূর্ণ সুস্হ হবেনা তাই আমরা রোগীকে গুরুত্ব সহকারে চিকিৎসা দিয়ে থাকি।

৩. আমরা সরাসরি এবং অনলাইনে চিকিৎসা দিয়ে থাকি। রোগীর সাথে কথা বলে প্রেসক্রিপশন করে রোগীর ঠিকানায় ঔষধ পাঠানো হয়।

আমাদের সাথে যোগাযোগের ঠিকানা :
ডাঃ মোহাম্মদ আলাউদ্দিন
ডি.এইচ.এম.এস, বি.এইচ.বি ( ঢাকা )
মোবাঃ ০১৭১৬০৮৬৩৫৯
রেজিঃ নংঃ ৩৩০৮৭
মাস্টার হোমিও হল, আজিজনগর,
লামা,বান্দরবান।

28/10/2020

জরায়ুর স্থানচ্যুতি বা জরায়ু নেমে যাওয়ার হোমিওপ্যাথি চিকিৎসাঃ

1.Sepia: ইউটেরাইন প্রলাপস এর প্রধান ঔষধ হচ্ছে সিপিয়া। রোগীনীর মনে হয় পেট থেকে সবকিছু জরায়ু দিয়ে বের হয়ে যাবে এইজন্য বসার সময় এক পায়ের উপর অপর পা ক্রস করে রাখে সবসসময়,সাথে লিউকোরিয়া এবং জননাঙ্গে চুলকানি থাকে।

2. Lilium Tigrinum: ইউটেরাইন প্রলাপসের সাথে তাড়াতাড়ি প্রস্রাব এবং পায়খানায় যাওয়ার বেগ এবং বসার সাথে সাথেই জরায়ু নিচের দিকে নেমে যায় সাথে পেলভিক রিজিয়নে ছিঁড়ে ফেলার মত ব্যথা।

3. Murex: যেসব মহিলাদের জরায়ু বড় (Bulky) বা জরায়ু সঠিক পজিশনে থাকেনা এবং জরায়ুতে ইনফেকশনের ইতিহাস থাকে তাদের ক্ষেত্রে কার্যকরী

4. Lappa Arcticuma: ইউটেরাইন প্রলাপসের চমৎকার ঔষধ, জরায়ুর মাংসপেশি শিথিল এবং লিগামেন্ট ছিঁড়ে যাওয়ার কারনে প্রলাপস হলে এই ঔষধ কার্যকরী।

5. Fraxinus Americana: ইউটেরাইন প্রলাপসসহ ইউটেরাইন ফাইব্রয়েড বা টিউমার থাকলে ফ্রেক্সিনাস কার্যকরী।

বিঃদ্রঃ ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ঔষধ সেবন করবেন না।

ডাঃ মোহাম্মদ আলাউদ্দিন
রেজিঃ নংঃ ৩৩০৮৭
মোবাঃ ০১৭১৬০৮৬৩৫৯
মাস্টার হোমিও হল, আজিজনগর,
লামা,বান্দরবান।

বিঃদ্রঃ কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে ঔষধ পাঠানোর ব্যবস্থা রয়েছে।

27/10/2020

ফোড়ার হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় ব্যবহৃত ঔষধের পার্থক্য বিচারঃ

*মাথায় ফোড়া- ক্যালকেরিয়া, মার্ক সল, সাইলিশিয়া ইত্যাদি।
*কানের মধ্যে ফোড়া - ক্যালকেরিয়া সালফ, সাইলিশিয়া ইত্যাদি।
*বগলের ফোড়া - ক্যালকেরিয়া সালফ, মার্ক সল, এসিড নাইট, রাস টক্স, সাইলিশিয়া ইত্যাদি।
*যোনিদ্বারে ফোড়া - মার্ক সল, সিপিয়া, সালফার ইত্যাদি।
*সন্ধিস্হানে ফোড়া - মাইরিস্টিকা, স্ট্র্যামোনিয়াম, থুজা ইত্যাদি।
*ফোড়া ক্রমাগত একটির পর একটি - আর্ণিকা, সালফার, সিফিলিনাম, সারসাপেরিলা ইত্যাদি।

ফোড়ার চিকিৎসায় ব্যবহৃত ঔষধের লক্ষণভিত্তিক আলোচনাঃ

বেলাডোনাঃ ঔষধটি ফোড়ার প্রথম দিকে ব্যবহার করতে হবে।যখন ফোড়া মাত্র উঠেছে,আক্রান্ত স্থানটি গরম হয়ে আছে এবং লাল হয়ে ব্যথা করছে।বেলাডোনা ফোড়াতে পুঁজ হওয়া বন্ধ করে তাকে পাকতে দিবে না এবং তাকে অঙ্কুরেই শেষ করে দিবে।

হিপার সালফঃ এটি ফোড়ার সবচেয়ে বিখ্যাত হোমিও ঔষধ। যে সব ফোড়ায় সাংঘাতিক ব্যথা থাকে,ব্যথার কারণে স্পর্শ করা যায় না, তাতে হিপার সালফ নির্দেশিত।

আর্নিকাঃ যে-কোন ফোড়ার মাত্রাতিরিক্ত ব্যাথার জন্য আর্নিকা প্রযোজ্য। শরীরে ক্রমাগত একের পর এক ফোড়া উঠতে থাকলে ও আর্নিকা নির্দেশিত।

সাইলিশিয়াঃ যেই ফোড়া পেকে অনেকদিন ধরে পুঁজ পড়তেছে কিন্তু সারছে না এমন অবস্থায় সাইলিশিয়া ঔষধটি প্রযোজ্য।সাইলিশিয়ার পুঁজ থাকে পানির মতো পাতলা।

মার্ক সলঃ যে ফোড়াতে পুজ হয়ে গেছে তাতে মার্ক সল প্রযোজ্য।মার্ক সলের ব্যাথা রাতের বেলা বৃদ্ধি পায়।

ল্যাকেসিসঃ ফোড়ার রঙ যদি একটু নীলচে-লাল হয়, তবে ল্যাকেসিস হলো তার উপযুক্ত ঔষধ।


ইচিনেশিয়াঃ ইচিনেশিয়া’কে বলা হয় হোমিওপ্যাথিক এন্টিবায়োটিক। যে-কোন মারাত্মক ধরণের ফোড়ার নিশ্চিনে- এই ঔষধটি ব্যবহার করা হয়।

এসিড নাইট্রিকঃ অতীতে যাদের সিফিলিস হয়েছিল অথবা সিফিলিস আক্রান্ত পিতা-মাতার সন্তানদের ফোড়াতে এসিড নাইট্রিক ঔষধটি অসাধারণ।

পাইরোজেনঃ যখন কোন ফোড়া দীর্ঘদিনেও সারতে চায় না কিংবা যাদের শরীরে সারা বছরই ফোড়া উঠতে থাকে,তাদের ক্ষেত্রে পাইরোজেন ঔষধটি অত্যান্ত ভাল ফলাফল দিয়ে থাকে।

মাইরিস্টিকাঃ এই ঔষধটি নিম্নশক্তিতে খেলে সেটি ফোড়াকে পাকিয়ে সারাবে আর উচ্চশক্তিতে খেলে না পাকিয়ে সারাবে।

ডাঃ মোহাম্মদ আলাউদ্দিন
রেজিঃ নংঃ ৩৩০৮৭
মোবাঃ ০১৭১৬০৮৬৩৫৯
মাস্টার হোমিও হল, আজিজনগর,
লামা,বান্দরবান।

বিঃদ্রঃ কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে ঔষধ পাঠানোর ব্যবস্থা রয়েছে।

26/10/2020

অতিরিক্ত ঘামের হোমিওপ্যাথি লক্ষনভিত্তিক চিকিৎসাঃ

সাইলিশিয়াঃ শীত কাতর রোগী হাত ও পায়ের তলায় দূর্গন্ধ ঘাম।মাথার সম্মুখ ভাগ অর্থাৎ মুখমন্ডলের ঘামেও সাইলিশিয়া উপকারী।

ক্যালেডিয়ামঃ ঘাম মিষ্টি,শরীর ঘামিলেই গায়ে মাছি বসে,তাদের জন্য ক্যালাডিয়াম সেগ উপযোগী।

এসিড নাইটঃ শীত কাতর,ক্রুদ্ধ স্বভাবের,ভীরু,প্রস্রাবে তীব্র গন্ধ,হাতে,পায়ে,বগলে দুর্গন্ধ ঘাম।পায়ের ঘামে আঙ্গুলের ফাকে ঘা এর রোগীর জন্য উপযোগী।

ক্যালকেরিয়া কার্বঃ মোটা থলথলে মেদপূর্ণ রোগীদের সমস্থ শরীর ঘামে।টক গন্ধযুক্ত মাথার ঘামে বালিশ ভিজে,সেই রোগীর জন্য ক্যালকেরিয়া কার্ব উপযোগী।

এসিড ল্যাকটিকঃ হাত বা পায়ের তালু অত্যন্ত ঘামে,ঘামে কোন গন্ধ না থাকিলে ইহা উপকারী।

ভিরেট্রাম এলবঃ কপালে ঠান্ডা ঘাম।নতুন,পুরাতন,জটিল,কঠিন যে কোন রোগই হোক কপালে ঠান্ডা ঘাম থাকিলে ভিরেট্রাম তা আরোগ্য করিতে পারে।

বোভিষ্টাঃ শীত কাতুরে রোগীর বগলের ঘামে রসুনের গন্ধের মত গন্ধ হইলে ইহা উপযোগী।

সোরিনামঃ শীত কাতর,স্নান করিতে চায় না।এই ধাতুর রোগীদের শরীরে দূর্গন্ধ ঘাম,লোক কাছে বসিতে চায় না।

কোনিয়ামঃ ঘুমের জন্য চক্ষু মুদিত করিলে ঘুমের তন্দ্রা আসিলে সমস্ত শরীর ঘামিয়া যায়।

থুজাঃ বদ মেজাজী,নাতিশীতোষ রোগীর নিদ্রা অবস্থায় শরীর ঘামে।ঘুম ভাঙ্গলে ঘাম বন্ধ সেই রোগীর জন্য থুজা উপযোগী।

স্যাম্বুকাসঃ ঘুমের সময় শরীর শুস্ক,ঘুম থেকে জাগলে শরীর ঘামলে স্যাম্বুকাস উপযোগী।

ডাঃ মোহাম্মদ আলাউদ্দিন
রেজিঃ নংঃ ৩৩০৮৭
মোবাঃ ০১৭১৬০৮৬৩৫৯
মাস্টার হোমিও হল, আজিজনগর,
লামা, বান্দরবান।

বিঃদ্রঃ কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে ঔষধ পাঠানোর ব্যবস্থা রয়েছে।

25/10/2020

ব্রনের কার্যকরী হোমিও চিকিৎসাঃ

Sulphur Iod: ব্রণে পুঁজ জমিয়া টাটানি ব্যাথা হলে Sulphur Iod খেতে পারেন। 30/200 শক্তি ১ ফোটা করে দুইদিন খেতে পারেন। না সারলে উচ্চ শক্তি খাবেন।

Calcarea Phos: এ ঔষধ ব্রণের সবচেয়ে কমন এবং কার্যকর ঔষধ বিশেষ করে মেয়েদের। 6x/12x শক্তি রোজ দুইবেলা করে এক বা দুই সপ্তাহ খান।

Kali Brom: এ ঔষধটি মুখের, বুকের, কাধের এবং ঘাড়ের ব্রণ নিরাময়ে একটি সর্বোৎকৃষ্ট ঔষধ । 30/200 শক্তি ১ ফোটা করে দুইদিন খেতে পারেন।

Bovista: কসমেটিক্স ব্যবহারের ফলে মুখে ব্রণ হলে Bovista সর্বোৎকৃষ্ট ঔষধ। 30/200 শক্তি ১ ফোটা করে দুইদিন খেতে পারেন। না সারলে উচ্চ শক্তি খাবেন।

Asterias Rubens: ব্রণের মাথা যদি কালো এবং গোড়া লাল হয়, তবে তাতে Asterias Rubens প্রযোজ্য। 30/200 শক্তি ১ ফোটা করে দুইদিন খেতে পারেন।

Calcarea Pic: যে কোন ধরনের ব্রণে অত্যান্ত কার্যকর একটি ঔষধ। 3x/30 শক্তি রোজ তিনবেলা করে এক বা দুই সপ্তাহ খান।

Acid Pic: অতিশয় ইন্দ্রিয় চালনার কারণে মুখ মন্ডলের ব্রণে কার্যকর। 30/200 শক্তি ১ ফোটা করে দুইদিন খেতে পারেন।

বাহ্যিক ব্যবহারঃ Acne Aid cream দিনে ২ বার।

ডাঃ মোহাম্মদ আলাউদ্দিন
রেজিঃ নংঃ ৩৩০৮৭
মোবাঃ ০১৭১৬০৮৬৩৫৯
মাস্টার হোমিও হল, আজিজনগর,
লামা, বান্দরবান।

বিঃদ্রঃ কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে ঔষধ পাঠানোর ব্যবস্থা রয়েছে।

24/10/2020

আচিঁলের ঔষধ নির্বাচনের সহজ গাইড লাইনঃ

·প্রদাহিত আচিঁল- ক্যালকেরিয়া কার্ব, কষ্টিকাম, নাইট্রিক এসিড, সিপিয়া, সাইলেসিয়া, ষ্ট্যাফিসেগ্রিয় ইত্যাদি।

আচিঁলে সহজই রক্তপাত হয়- সিনাবেরিস, এডি নাই, থুজা ইত্যাদি।

ক্ষতযুক্ত আচিঁল- আর্সেনিক এলবম, কষ্টিকাম, হিপার সালফ, সাইলেসিয়া, থুজা ইত্যাদি।

চ্যাপ্টা আচিঁল- ডল্কামারা, ল্যাকেসিস।

দন্তযুক্ত আচিঁল-এন্টিম ক্রুড, এসিড ফস, গ্রাফাইটিস, এসেটিক এসিড, সিপিয়া, থুজা।

বৃন্তযুক্ত আচিঁল- কষ্টি, ডল্কা, লাইকো, থুজা ইত্যাদি।

বৃহৎ আচিঁল=কষ্টি, ডল্কা, এসিড নাই, সিপিয়া ইত্যাদি।

ক্ষুদ্র আচিঁল- ক্যালকেরিয়া কার্ব, এসিড নাই, সার্সাপেরিলা, সিপিয়া, থুজা ইত্যাদি।

মুখ মন্ডলে আচিঁল- কষ্টি, ডল্কা, এসিড নাই, সিপিয়া, থুজা ইত্যাদি।

চক্ষুপল্লবে- এসিড নাই।

নাকের উপর- কষ্টি, থুজা ইত্যাদি।

জিহ্বা আচিঁল- অরাম মিউর, থুজা ইত্যাদি।

গ্রীবায় আচিঁল- এসিড নাই।

বাহুর উপর আচিঁল- ক্যালকেরিয়া ফস, এসিড নাই, সিপিয়া সালফার ইত্যাদি।

হাতের আচিঁল- ক্যালকেরিয়া ফস, এসিড নাই, লাইকো, সিপিয়া, সালফার, থুজা ইত্যাদি।

করতলে আচিঁল- এনাকার্ডিয়াম ওরি, নেট্রাম মিউর ইত্যাদি।

আঙ্গুলে আচিঁল- বার্বারিস, ক্যাল, কষ্টি, নেট্রাম মিউর, এসিড এসেটিক, রাসটক্স, সিপিয়া, সালফার, থুজা ইত্যাদি।

বৃদ্ধ আঙ্গুলিতে আচিঁল- ল্যাকেসিস।

প্রেপুসের উপর আচিল- সিনাবেরিস, ষ্ট্যাফিসেগ্রিয়া, থুজা ইত্যাদি।

থুতনিতে - লাইকোপোডিয়াম, থুজা অক্সিডেন্টাল ইত্যাদি।

লিঙ্গ মুণ্ডে- এসিডনাই, এসিড ফস, থুজা ইত্যাদি।

স্ত্রীজননেন্দ্রিয়ে আচিঁল- এসিড নাই , ষ্ট্যাফি, থুজা ইত্যাদি।

বিঃদ্রঃ ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ঔষধ সেবন করবেন না।

ডাঃ মোহাম্মদ আলাউদ্দিন
রেজিঃ নংঃ ৩৩০৮৭
মোবাঃ ০১৭১৬০৮৬৩৫৯
মাস্টার হোমিও হল, আজিজনগর,
লামা, বান্দরবান।

বিঃদ্রঃ কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে ঔষধ পাঠানোর ব্যবস্থা রয়েছে।

23/10/2020

ক্রনিক মাথা ব্যাথার হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় ব্যবহৃত ঔষধসমূহের লক্ষণভিত্তিক আলোচনাঃ

একোনাইটঃ ঠান্ডা লাগিয়া তরুন শিরঃপীড়া, রোগী অস্হির হইয়া পড়ে, ছটফট করিতে থাকে তখন এই ঔষধ অব্যর্থ।

বেলেডোনাঃ সর্দি বসিয়া প্রচন্ড মাথা ব্যাথা মস্তকে রক্তাধিক্য, মাথা গরম,কপালের দুই পাশের শিরা দপদপ করিতে থাকে।চোখ,মুখ লাল হইয়া চিড়িক মারা ব্যাথা তখন এই ঔষধ উপকারী।

ব্রাইওনিয়াঃ মাথা ধরা বা বেদনা নড়াচড়া করিলে বা কথা বলিলে মাথার যন্ত্রণা বাড়ে। চুপ করিয়া থাকিলে আরাম বোধ এরুপ লক্ষণে নির্দেশিত।

এসিড ফসঃ অতিরিক্ত লেখাপড়ার কারণে যাদের মাথা ধরা বা মাথাব্যাথা হইয়াছে এসিড ফস তাহাদের পরম বন্ধু।

ইথুজাঃ বিদ্যালয়ের ছাত্র ছাত্রীদের মাথা ব্যাথার জন্য পড়া শোনার ব্যাঘাতে ইথুজা একটি প্রসিদ্ধ ঔষধ।

স্পাইজেলিয়াঃ বাম দিকে আধ কপালে মাথা ব্যথা,সকালে মাথা ব্যাথা আরম্ভ হইয়া দুপুরে বৃদ্ধি পায়। বিকালে আস্তে আস্তে উপশমিত হইয়া সন্ধা ছাড়িয়া যায়।বাম দিকে চক্ষু হইতে জল পড়ে,ইত্যাদি লক্ষণে ইহা উপকারী।

আর্সেনিক মেটঃ বাম দিকে আধ কপালে মাথা ব্যথায় এই ঔষধ উপকারী।

ল্যাকেসিসঃ রৌদ্রের তাপ লাগিয়া বা স্রাব বন্ধ হইয়া বাম দিকে আধ কপালে মাথা ব্যথা উওাপে উপশম হইলে ইহা উপকারী।

আর্জেন্টাম নাইটঃ আধ কপালে মাথা ব্যথার উৎকৃষ্ট ঔষধ। বাম দিকের কপালে ভীষণ যন্ত্রণা দায়ক ব্যথা। কোন বস্তু দিয়া শক্ত করিয়া মাথা বাধিয়া দিলে বেদনার উপশম হয়।

স্যাঙ্গুনেরিয়া ক্যানঃ ডান দিকে আধ কপালে মাথা ব্যথা।সূর্য উদয় হইতে ব্যথা আরম্ভ হইয়া বেলা বৃদ্ধির সহিত ব্যথা বাড়িতে থাকে। বিকালের দিকে কমে। সন্ধায় ছাড়িয়া যায়।

ক্যাকটাস গ্রান্ডঃ মাথার ডান দিকে শিরঃপীড়া আলোতে, গোলমালে, ক্ষুধা লাগিয়া বেদনার বৃদ্ধি। মাথায় অত্যন্ত ভারী বোধ,দপদপানি মাথা ব্যাথায় ইহা উপকারী।

চেলিডোনিয়ামঃ ডান দিকের মাথা ব্যাথা,ব্যাথা ডান দিকের চোখ পর্যন্ত পরিচালিত হয়। বিছানা হইতে উঠিতে,বসা থেকে দাড়াইতে,চোখ বুজাইলে মাথা ঘুরায়।ডান কাধের নিচে ব্যাথার রোগীতে ইহা অধিক ফলদায়ক।

আইরিসঃ ডান দিকের মাথা ব্যাথা,ব্যাথার সহিত প্রায়ই বমি বমি ভাব থাকে। বেদনা সন্ধ্যা কালে বৃদ্ধি,বিশ্রামে বৃদ্ধি।

গ্লোনয়িনঃ রৌদ্রে কাজ করিয়া কিংবা আগুনের উওাপে মাথা ধরা বা বেদনায় ইহা উপযোগী।মাথা ব্যাথা প্রায়ই ঘাড় হইতে আরম্ভ হইয়া সমস্ত মাথা ছড়াইয়া পড়ে। প্রচন্ড বেদনায় মনে হয় মাথা চুর্ণ বিচুর্ণ হইয়া যাইতেছে।

ষ্ট্র্যামোনিয়মঃ রৌদ্রের তাপ মাথায় লাগিয়া প্রচন্ড মাথা ব্যাথা। শুইলে ব্যাথা বাড়ে।তাই রোগী বসিয়া থাকিতে বাধ্য হয়।

ল্যাক ক্যানঃ পার্শ্ব পরিবর্তনশীল মাথাব্যাথায় কার্যকর।

এসিড পিক্রিকঃ ছাত্র,শিক্ষক,উকিল,ব্যারিষ্টার গণের মস্তিস্কের পরিশ্রমের জন্য মাথা ব্যাথায় ইহা অব্যার্থ।

সিফিলিনামঃ রাত্রে মাথা ব্যাথার একটি উৎকৃষ্ট ঔষধ।

বিঃ দ্রঃ ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ঔষধ সেবন করবেন না।

ডাঃ মোহাম্মদ আলাউদ্দিন
রেজিঃ নংঃ ৩৩০৮৭
মোবাঃ ০১৭১৬০৮৬৩৫৯
মাস্টার হোমিও হল, আজিজনগর,
লামা, বান্দরবান।

বিঃদ্রঃ কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে ঔষধ পাঠানো হয়।

Address

ভাইয়া সুপার মার্কেট, গজালিয়া সড়ক, আজিজনগর
Bandarban
4641

Telephone

+8801878757899

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Online HomeoPathic And Organic Treatment posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Online HomeoPathic And Organic Treatment:

Share


Other Medical & Health in Bandarban

Show All

You may also like