ডা. মোঃ মাহমুদুল হাসান- 𝕯𝖗. 𝕸𝖉 𝕸𝖆𝖍𝖒𝖚𝖉𝖚𝖑 𝕳𝖆𝖘𝖆𝖓

  • Home
  • Bangladesh
  • Barisal
  • ডা. মোঃ মাহমুদুল হাসান- 𝕯𝖗. 𝕸𝖉 𝕸𝖆𝖍𝖒𝖚𝖉𝖚𝖑 𝕳𝖆𝖘𝖆𝖓

ডা. মোঃ মাহমুদুল হাসান- 𝕯𝖗. 𝕸𝖉 𝕸𝖆𝖍𝖒𝖚𝖉𝖚𝖑 𝕳𝖆𝖘𝖆𝖓 nothing special about me, I'm just trying to be a human-being & a muslim...

ডেঙ্গু জ্বর সম্পর্কে আমাদের সচেতনতার অভাবে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দিনদিন বেড়েই চলেছে এবং মৃত্যুর সংখ্যাও বাড়ছে।আমা...
08/10/2024

ডেঙ্গু জ্বর সম্পর্কে আমাদের সচেতনতার অভাবে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দিনদিন বেড়েই চলেছে এবং মৃত্যুর সংখ্যাও বাড়ছে।

আমাদের উচিত ডেঙ্গু প্রতিরোধের লক্ষ্যে ডেঙ্গু সম্পর্কে সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় সচেতনতা আরো বৃদ্ধি করা--

👉 বাড়ির আশপাশের পরিবেশ পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখা
👉 রাতে ঘুমাতে যাওয়ার পূর্বে মশারী ব্যবহার করা।
👉 জ্বর হওয়ামাত্রই এন্টিবায়োটিক ব্যবহার না করে, বরং চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করা।

নিউজটা কোন সময়ের তা আমার সঠিক জানা নেই,তবে এই নিউজের তথ্যটা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই সত্য। ফুচকাতে শুধু টাইফয়েডের জীবানুই নয়,হে...
24/09/2024

নিউজটা কোন সময়ের তা আমার সঠিক জানা নেই,
তবে এই নিউজের তথ্যটা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই সত্য।

ফুচকাতে শুধু টাইফয়েডের জীবানুই নয়,
হেপাটাইটিস এর জীবনু পাওয়ারও প্রমান রয়েছে।

আমি বেশ কিছু রোগী পেয়েছি, যারা হেপাটাইটিস-এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে এবং অনুসন্ধান করার পর জানা যায় তারা প্রায় সময়ই ফুচকা খেতো।।

তাই আমাদের স্ট্রীট ফুড খাওয়ার ব্যাপারে আরো সচেতন হওয়া উচিত এবং স্ট্রীট ফুড বর্জন করতে পারলে সবচেয়ে ভালো হয়।

19/09/2024

বন্যা পরবর্তী সময়ে বন্যাকবলিত অঞ্চলে বিভিন্ন রোগের প্রাদুর্ভাব বেড়ে গিয়েছে। তার মধ্যে অন্যতম হলো--

📍ডায়রিয়া
📍টাইফয়েড জ্বর
📍ডেঙ্গু জ্বর
📍চর্ম রোগ

এই রোগসমুহ প্রতিরোধ করার লক্ষ্যে আমাদের উচিত ব্যক্তিগত ও সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি করা।
যেমন-

📌 বিশুদ্ধ ও পরিস্কার পানি ব্যবহার করা।
📌 বাড়ির আশপাশের পরিবেশ পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখা।
📌 রাতে ঘুমানোর সময় মশারী ব্যবহার করা।

👉 কখন চিকিৎসকের সরনাপন্ন হবেন ❓

📌 শরীরে প্রচন্ড জ্বর আসলে ( >= ১০২' F)
📌 জ্বরের সাথে শরীর ব্যাথা ও চোখ ব্যাথা থাকলে
📌 ৫ দিনের বেশী জ্বর থাকলে
📌 দিনে ৩ বারের বেশী পাতলা পায়খানা হলে
📌 ডায়রিয়ার সাথে প্রচন্ড বমি হলে

আপনার ব্যক্তিগত স্বাস্থ্য সচেতনতা,
আপনার সুস্বাস্থ্যের সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে।

ধন্যবাদ।।

Be conscious about Dengue Fever.
18/09/2024

Be conscious about Dengue Fever.

No Prescription, No Antibiotics.
19/08/2024

No Prescription, No Antibiotics.

MonkeyPox Virus (মাংকিপক্স ভাইরাস)-----------------------------------মাংকিপক্স ভাইরাস আফ্রিকার দানব।এটা সাম্প্রতিককালে ক...
13/08/2024

MonkeyPox Virus (মাংকিপক্স ভাইরাস)
-----------------------------------

মাংকিপক্স ভাইরাস আফ্রিকার দানব।
এটা সাম্প্রতিককালে কঙ্গোতে ছড়িয়ে পড়েছে।
এই রোগএখন আফ্রিকার সবচেয়ে বড়ো মাথাব্যথা।

এই ভাইরাস আফ্রিকা থেকে এশিয়ায় একবার আউটব্রেক হলে তা কোভিড-১৯ কেও হার মানাবে।।

তবে এর চিকিৎসায় ভ্যাক্সিন মোটামুটি কার্যকর
(যা আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে আসার ৪ দিনের মধ্যে ব্যবহার করতে হয়)

এবং
আক্রান্ত ব্যক্তির জন্য কিছু এন্টিভাইরাল ব্যতীত এর তেমন কোনো ফলপ্রসূ চিকিৎসা নাই, শুধু সাপোর্টিভ চিকিৎসা দিতে হয়। এবং রোগের কারনে শারীরিক জটিলতা তৈরি হলে তার চিকিৎসা নিয়ে হয়।।

তবে,
আপনি যদি জানেন এটা কিভাবে ছড়ায়, তাহলে আপনি বুঝতে পারবেন নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে হবে।।

মাংকি পক্স কিভাবে ছড়ায়❓
-----------------------

👉 জীবাণু রয়েছে এমন কোনো বস্তুর (টেবিল, চেয়ার, যেকোনো পাত্র) সরাসরি সংস্পর্শে আসলে।

👉 আক্রান্ত ব্যাক্তির থুতু / লালার সংস্পর্শে আসলে। এমনকি আক্রান্ত ব্যক্তিকে চুমু খেলে।

👉 আক্রান্ত ব্যক্তির হাঁচি / কাশি / অন্য কোনো বডি ফ্লুইডের সংস্পর্শে আসলে।

👉 আক্রান্ত ব্যক্তির সাথে যৌন মিলনের মাধ্যমে প্রাইভেট পার্টে অবস্থিত জীবাণুসৃষ্ট ক্ষত দ্বারা।

👉 প্রেগন্যান্সি অথবা সন্তান জন্মদানের সময়ে মা থেকে নবজাতকে ছড়াতে পারে।

👉 মাক্স ব্যবহার করা ব্যতীত আক্রান্ত ব্যক্তির সাথে মুখোমুখি বসে কথা বললে এটা ছড়াতে।।

করনীয় কি ❓
------------

Mpox-এ আক্রান্ত অধিকাংশ রোগীই 2-4 সপ্তাহের মধ্যে সেরে উঠে। উপসর্গগুলি প্রশমিত করতে এবং অন্যদের সংক্রামিত হওয়া প্রতিরোধ করার জন্য করণীয় হলো--

👉 সম্ভব হলে বাড়িতে এবং নিজের ঘরে থাকুন।

👉 সাবান এবং পানি বা হ্যান্ড স্যানিটাইজার দিয়ে প্রায়শই হাত ধুয়ে নিন। বিশেষ করে ঘা স্পর্শ করার আগে বা পরে।

👉 আপনার ফুসকুড়ি সেরে না যাওয়া পর্যন্ত অন্য লোকেদের আশেপাশে থাকাকালীন একটি মাস্ক পরুন এবং ক্ষত ঢেকে রাখুন ত্বক শুষ্ক এবং অনাবৃত রাখুন (যদি না অন্য কারো সাথে একটি ঘরে থাকে)।।

👉 শেয়ার্ড স্পেসে আইটেম স্পর্শ করা এড়িয়ে চলুন এবং শেয়ার্ড স্পেস ঘন ঘন জীবাণুমুক্ত করুন।

👉 মুখের মধ্যে ঘা জন্য নোনা জল rinses ব্যবহার করুন

👉 শরীরের ঘাগুলির জন্য সিটজ বাথ বা বেকিং সোডা বা ইপসম সল্ট দিয়ে উষ্ণ স্নান করুন।।

মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন আমাদের সবাইকে এই মহামারী থেকে হেফাজত করুন।।

(তথ্যসমূহ WHO এর ওয়েবসাইট থেকে সংগৃহীত)

আমিন



অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স। অ্যান্টিবায়োটিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের এক আশীর্বাদ। কিন্তু সেই অ্যান্টিবায়োটিক সঠিক উপায়ে প্রয়...
28/05/2024

অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স।

অ্যান্টিবায়োটিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের এক আশীর্বাদ।
কিন্তু সেই অ্যান্টিবায়োটিক সঠিক উপায়ে প্রয়োগ না করলেই হতে পারে এন্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স।।

❓অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স কী?

কেউ যদি অ্যান্টিবায়োটিক (চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী) সঠিক পরিমাণে এবং পর্যাপ্ত সময় ধরে গ্রহণ না করেন তাহলে জীবানুসমুহ পুরোপুরি ধ্বংস না হয়ে বরং আরও শক্তিশালী হয়ে উঠে। তখন ঐ জীবানুর বিরুদ্ধে ঐ অ্যান্টিবায়োটিক পরবর্তীতে আর কাজ করে না। এটাকেই অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স বলা হয়।।

❓অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্সের কারণ কী?

বিশ্বে নতুন অ্যান্টিবায়োটিক তৈরি করতে যে পরিমান সময় প্রয়োজন হয়, তার থেকে কয়েকগুণ বেশি হারে বাড়ছে অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স।।

যার ফলে অদূর ভবিষ্যতে সামান্য হাঁচি-কাশি-জ্বরেও মানুষের মৃত্যু-ঝুঁকি হতে পারে বলেও আশঙ্কা করা হচ্ছে।।

👉 অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্সের সবচেয়ে বড় কারণ হল সাম্প্রতিক সময়ে অত্যধিক মাত্রায় অপ্রয়োজনীয় অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহার।।

👉 জ্বর, সর্দি, হাচি, কাশি, মাথাব্যথা , সামান্য অসুস্থ হলেই চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্র ছাড়াই অ্যান্টিবায়োটিক সেবন করা।।

👉 চিকিৎসকের পরামর্শে অ্যান্টিবায়োটিক নিলেও সেটার পূর্ণ কোর্স সম্পন্ন না করে কয়েকটি ডোজের পর ভালো বোধ করলেই ছেড়ে দেওয়া।।

👉 এছাড়া, প্রাকৃতিকভাবেও সৃষ্টি হতে পারে এন্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স।

যেমন মাছ, হাঁস, মুরগি বা গরুকে অ্যান্টিবায়োটিক-যুক্ত খাবার দেয়া হলে এবং শাকসবজির উৎপাদনে অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করলে অ্যান্টিবায়োটিক রেসিস্ট্যান্স তৈরি হওয়ার আশঙ্কা থাকে।

❓ এন্টিবায়োটিক রেজিস্টেন্স হলে আমাদের কি ক্ষতি বা অসুবিধে হতে পারে?

এন্টিবায়োটিক রেজিস্টেন্স বৃদ্ধির সাথে সাথে আমাদের চিকিৎসা ব্যয় বৃদ্ধি পাবে, এমনকি সামান্য ইনফেকশানের কারনে মৃত্যুর আশংকাও দিন দিন বৃদ্ধি পাবে।।

একটা উদাহরণ দিয়ে বলছি-

ধরুন আপনার দীর্ঘদিন যাবৎ প্রস্রাবে জ্বালাপোড়ার সমস্যা। আপনি চিকিৎসকের সরনাপন্ন হলে- চিকিৎসক আপনার রোগটা "প্রস্রাবের ইনফেকশন" ডায়াগোনোসিস করলো এবং আপনাকে ৭ দিনের একটা ছোট এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করতে বললো।।

আপনি ৭ দিন এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করলেন।।

কিন্তু এরপরও আপনার প্রস্রাবের ইনফেকশান ভালো হলো না, কারন ঐ এন্টিবায়োটিকটা আপনার শরীরে রেজিস্ট্যান্ট হওয়াতে সেটা কাজ করেনি।।

৭ দিন পর আপনার প্রস্রাবে ইনফেকশন বেড়ে গিয়ে প্রচন্ড জ্বর+ বমি হলো, তার মানে এন্টিবায়োটিকটা কাজ না করাতে ইনফেকশনটা আরো বেড়ে গিয়েছে।।

এখন চিকিৎসক আপনাকে কিছু পরীক্ষা করাতে বল্লো এবং হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পরামর্শ দিলো।কারন, আপনার এই ইনফেকশন দ্রুত নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে, আপনার জন্য বড় বিপদ অপেক্ষা করছে।।

আপনার এই সামান্য প্রস্রাবের ইনফেকশন বৃদ্ধি পেয়ে পাইলোনেফ্রাইটিস হয়ে, ইউরোসেপসিস হয়ে, আপনার ব্লাড প্রেসার কমে গিয়ে আপনার মৃত্যুর কারনও হতে পারে।।

এবার চিন্তা করুন, শুধুমাএ এন্টিবায়োটিক রেজিস্টেন্সের কারনে, সামান্য প্রস্রাবের ইনফেকশন আপনাকে হাসপাতালে ভর্তি পর্যন্ত নিয়ে যেতে বাধ্য করছে।।

❓ আমাদের করনীয় কি?

আমাদের উচিত সামাজিক সচেতনতা তৈরি করা। এন্টিবায়োটিক রেজিস্টেন্স সম্পর্কে নিজে জানা এবং অন্যকে জানানো ও বুঝানো।।

সামাজিক ও ব্যক্তিগত সচেতনতার মাধ্যমে এন্টিবায়োটিকের রেজিস্ট্যান্স প্রতিরোধ করা সম্ভব।।

যে কোনো সমস্যা হওয়া মাএই চিকিৎসকের (এমবিবিএস/বিডিএস) পরামর্শ ব্যতীত এন্টিবায়োটিক ব্যবহার থেকে বিরত থাকা উচিত।।

এতে শুধু আমরা না, আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মও এন্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স এর ভয়ানক পরিনতি থেকে রক্ষা পাবে ইংশা-আল্লাহ।।

আসুন,
আমরা সবাই এন্টিবায়োটিক এর ব্যবহার নিয়ে নিজেরা সচেতন হই এবং অন্যকেও সচেতন করি।।

রিপোর্টটা আমার এক আত্নীয়ের।।এটা আমাদের বাস্তবতা এবং ভবিষ্যৎ গন্তব্য 🙄।।সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি হলেই আমরা যেভাবে মুড়ির ...
28/05/2024

রিপোর্টটা আমার এক আত্নীয়ের।।
এটা আমাদের বাস্তবতা এবং ভবিষ্যৎ গন্তব্য 🙄।।

সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি হলেই আমরা যেভাবে মুড়ির মত করে ফার্মাসি থেকে নিজ দায়িত্বে কিনে এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করতেছি, এটা তারই ফলাফল।।

আমাদের ভবিষ্যৎ খুবই উজ্জ্বল ফকফকা।।

ভবিষ্যতে এমন সময় আসবে,
যখন সামান্য জ্বর হলেই প্যারাসিটামল না দিয়ে রোগীকে আইসিইউ তে ভর্তির জন্য রেফার করতে হবে।।

এর দ্বায়ভার যে শুধু ফার্মাসির ঔষধ বিক্রেতাদের তা নয়, আমরা সবাই এর জন্য দোষী। আমাদের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার কর্তাব্যক্তিরা সব জেনে শুনেও কোনো এক অজানা কারনে চোখে টিনের চশমা পরে বসে আছেন।।

সব কিছু জানার পরও,
আমাদের স্বাস্থ্যখাতের সাথে জড়িত দায়িত্বশীল ডিপার্টমেন্টসমুহ থেকে নূন্যতম কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে না।।

এভাবে চলতে থাকলে,
হয়তো কোনো এক সময় ডায়নোসরের মত আমরাও বিলুপ্ত হয়ে যাবো এই পৃথিবী থেকে।।

08/03/2024

শরীরের ওজন বৃদ্ধিজনিত সমস্যা

আমাদের শরীরের ওজন স্বাভাবিক থেকে বৃদ্ধি পেলে স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি হয়। শরীরের অতিরিক্ত ওজন শরীরে যে কোনো রোগ তৈরিতে ভূমিকা পালন করতে পারে। শরীরে ওজন বৃদ্ধির ফলে সাধারণত যে সকল রোগ তৈরি হয় তা হলো-

- ফ্যাটি লিভার।
- টাইপ-২ ডায়াবেটিস ম্যালাইটাস।
- হার্ট এ্যাটাক ।
- উচ্চ রক্ত-চাপের (হাই-প্রেসার)।
- হাড়ের রোগ, হাড় ব্যাথা, আর্থ্রাইটিস।

করনীয় কি❓

শরীরের ওজন বৃদ্ধির চিকিৎসা হলো- ওজন কমিয়ে ফেলা। স্বাস্থ্য ঝুঁকি প্রতিরোধ করার জন্য শরীরের বাড়তি ওজন কমিয়ে ফেলাটাই একমাত্র সমাধান। শরীরের বাড়তি ওজন কামানোর জন্য-

- নিয়মিত শরীরিক ব্যায়াম করতে হবে।
এবং
- প্রয়োজনের অতিরিক্ত খাবার গ্রহন থেকে বিরত থাকতে হবে ।

নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম এবং সুষম খাদ্যাভ্যাস মেনে চলার পরও ওজন না কমলে চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহন করতে হবে।

⚠️⚠️ সর্তকতা

- শরীরের বাড়তি ওজন দ্রুত সময়ের মধ্যে কমানো যাবে না। দ্রুত ওজন কমালে শরীরের পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া তৈরি হওয়ার সম্ভবনা থাকে। চিকিৎসা বিজ্ঞান অনুযায়ী প্রতিমাসে সর্বোচ্চ ৪-৫ কেজি ওজন কমানো যায়, তবে তা অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী হতে হবে।

- চিকিৎসকের পরামর্শ ব্যতীত ওজন কামনোর ঔষধ (যেমন- হার্বাল / আয়ুর্বেদিক অথবা অন্য যে কোনো ঔষধ) ব্যবহার থেকে বিরত থাকা উচিত।

আপনার সামান্য একটু প্রয়াস,
হতে পারে আপনার সুস্বাস্থ্যের সহায়ক।।

ধন্যবাদ।।

বেসরকারি ক্লিনিক সম্পর্কে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অফিস আদেশ।
26/02/2024

বেসরকারি ক্লিনিক সম্পর্কে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অফিস আদেশ।

25/02/2024

জন-সচেতনতামূলক পোস্ট

আপনারা যারা ডায়াবেটিসের রোগী অথবা, আপনাদের যাদের পরিবারে ডায়াবেটিস রোগী আছে এই পোস্ট তাদের জন্য।

ডায়াবেটিস রোগীর জন্য কতিপয় সতর্কবার্তা:-
------------------------------------

👉 প্রতি তিনমাস পরপর সকালে খালি পেটে হাসপাতালে গিয়ে ডায়াবেটিস চেক করাবেন। আপনার ডায়াবেটিস যদি নিয়ন্ত্রণে থাকে এরপরও চেক করাবেন। যাদের ডায়াবেটিস সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে থাকে তারা ৬ মাস পরপর চেক করালেও হবে।।

👉 যদি আপনার ডায়াবেটিস লেভেল সকালে খালি পেটে ৭.৮ এর কম থাকে এবং নাস্তার ২ ঘন্টা পরে ভরা পেটে ১১.১ এর কম থাকে তখন বুঝবেন আপনার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনে বা কন্ট্রোলে আছে।।

👉 যদি অধিকাংশ সময় আপনার ডায়াবেটিস ১১.১ এর বেশী থাকে তাহলে দ্রুত আপনার চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করুন।

আপনার চিকিৎসকের নির্দেশিত ঔষধ ব্যবহারের পরও যদি আপনার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে না থাকে, তাহলে বুঝবেন আপনি যে ঔষধ ব্যবহার করছেন সেটা আপনার শরীরে কার্যকর হচ্ছে না। সেক্ষেত্রে আপনার ঔষধ পরিবর্তন করতে হবে অথবা, ডোজ এডজাস্ট করতে হবে।।

👉 আপনার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের জন্য শুধুমাএ ঔষধের উপর নির্ভরশীল না হয়ে, ঔষধের পাশাপাশি চিকিৎসকের নির্দেশিত খাদ্যাভ্যাস মেনে চলুন এবং নিয়মিত ব্যায়াম করুন।।

👉 কখনোই ডায়াবেটিসের জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ ব্যতীত ফার্মাসি থেকে ঔষধ ক্রয় করে ব্যবহার করবেন না। এতে আপনার স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি হবে।।

👉 মনে রাখবেন, ডায়াবেটিস দীর্ঘদিন অনিয়ন্ত্রিত থাকলে আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। তখন শরীরের যে কোনো ছোট সমস্যাও ভালো হতে চায় না। এমনকি যে কোনো সময়--
✅ হার্ট এ্যাটাক।
✅ স্ট্রোক।
✅ পায়ে পচন ধরা।
✅ কিডনীর রোগ।
এর মত ভয়াবহ রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি তৈরি হয়।।

👉 নিয়মিত ঔষধ ব্যবহার
+
নিয়মিত খাদ্যাভ্যাস মেনে চলা
+
নিয়মিত ব্যায়ামের মাধ্যমে
(সপ্তাহে ১৫০ মিনিট)

ডায়াবেটিস সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ সম্ভব এবং ডায়াবেটিস সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে অনেক অনাকাঙ্ক্ষিত স্বাস্থ্য জটিলতা এড়ানো সম্ভব।।

আপনার সামান্য একটু প্রয়াস,
হতে পারে আপনার সুস্বাস্থ্যের সহায়ক।।

ধন্যবাদ।।

Address

Feni
Barisāl

Telephone

+8801977671244

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ডা. মোঃ মাহমুদুল হাসান- 𝕯𝖗. 𝕸𝖉 𝕸𝖆𝖍𝖒𝖚𝖉𝖚𝖑 𝕳𝖆𝖘𝖆𝖓 posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to ডা. মোঃ মাহমুদুল হাসান- 𝕯𝖗. 𝕸𝖉 𝕸𝖆𝖍𝖒𝖚𝖉𝖚𝖑 𝕳𝖆𝖘𝖆𝖓:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category