What are the opening hours?

Monday 18:00 - 21:00 Tuesday 18:00 - 21:00 Wednesday 18:00 - 21:00 Thursday 18:00 - 21:00 Saturday 18:00 - 21:00 Sunday 18:00 - 21:00

https://www.facebook.com/100522462471928/

Dr. Mohammad Faisal Hasan Bhuiyan, Barisal (2025)

25/06/2025

📣 ঘোষণা :
আগামীকাল ২৬/০৬/২০২৫ তারিখ রোজ বৃহস্পতিবার চেম্বার বন্ধ থাকবে।

তার পরিবর্তে ২৭/০৬/২০২৫ তারিখ রোজ শুক্রবার সন্ধ্যা ৭টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত চেম্বার করবো ইনশাআল্লাহ।

🏨চেম্বার:
কক্ষ নং: ৩০৭, ৩য় তলা
রাহাত আনোয়ার হাসপাতাল,
চাঁদমারী, বরিশাল।

☎️সিরিয়াল :
01324-999701,
01324-999710

কৃতজ্ঞতায়-
ডা: মোহাম্মদ ফয়সাল হাসান ভূঞা
শিশু বিশেষজ্ঞ

18/06/2025

📣গৃহস্থালি ধারালো অস্ত্র থেকে শিশুদের সুরক্ষা:

আমাদের প্রত্যেকের বাসা-বাড়িতেই দৈনন্দিন ব্যবহারের জন্য বটি, ছুরি, দা, ব্লেড, চাপাতি ইত্যাদি ধারালো অস্ত্র থাকে। যাদের বাসায় ছোট শিশু রয়েছে তাদের শিশুদের নিরাপত্তায় কিছু সতর্কতা আবশ্যক।

🔺ধারালো অস্ত্র ব্যবহারের সময় ছোট শিশুদের নিকটে রাখা যাবেনা।
🔺ব্যবহার শেষে এসকল অস্ত্র শিশুদের নাগালের বাহিরে সুরক্ষিত জায়গায় রাখতে হবে।
🔺বুঝার বয়সী শিশু হলে এসকল ধারালো অস্ত্রের সম্ভাব্য ক্ষতির বিষয়ে ছোটবেলা থেকেই কাউন্সিলিং করতে হবে। অন্যথায় কৌতুহল বশত এগুলো নিয়ে খেলতে গিয়ে আহত হতে পারে।
🔺দূর্ঘটনা বশত কাটা-ছেঁড়ার প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য গজ, ব্যান্ডেজ, পভিডন আয়োডিন সলুশন ইত্যাদি সহ ফার্স্ট এইড বক্স বাসায় রাখতে হবে।
🔺কোনো জায়গা কেটে গেলে বা রক্তপাত হলে আতঙ্কিত না হয়ে দ্রুত গজ/ জীবানু মুক্ত সুতির কাপড় দিয়ে ব্যান্ডেজ করে নিকটস্থ হাসপাতালের জরুরী বিভাগে নিয়ে যেতে হবে।

সচেতনতায়-
ডা: মোহাম্মদ ফয়সাল হাসান ভূঞা
শিশু বিশেষজ্ঞ
কনসালটেন্ট (পেডিয়াট্রিক্স)
রাহাত আনোয়ার হাসপাতাল,
বরিশাল।

12/06/2025

নতুন করে করোনা সংক্রমণ দেখা দেওয়ায় স্বাস্থ্য অধিদফতর এর পক্ষ থেকে সংশ্লিষ্ট সকলের মধ্যে স্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে ১১ দফা নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
সেগুলো হলো—

১. জনসমাগম যথাসম্ভব এড়িয়ে চলুন এবং উপস্থিত হতেই হলে সেক্ষেত্রে অবশ্যই মাস্ক ব্যবহার করুন।

২. শ্বাসতন্ত্রের রোগ সমূহ হতে নিজেকে রক্ষার জন্য মাস্ক ব্যবহার করুন।

৩. হাঁচি/কাশির সময় বাহু বা টিস্যু দিয়ে নাক মুখ ঢেকে রাখুন।

৪. ব্যবহৃত টিস্যুটি অবিলম্বে ঢাকনা যুক্ত ময়লা ফেলার ঝুড়িতে ফেলুন।

৫. ঘনঘন সাবান ও পানি কিংবা হ্যান্ড স্যানিটাইজার দিয়ে হাত ধুয়ে ফেলুন (অন্তত ২০ সেকেন্ড)।

৬. অপরিষ্কার হাতে চোখ, নাক, মুখ ধরবেন না।

৭. আক্রান্ত ব্যক্তিদের সংস্পর্শ এড়িয়ে চলুন এবং কমপক্ষে ৩ ফুট দূরত্ব বজায় রাখুন;

সন্দেহজনক রোগীদের ক্ষেত্রে করণীয়-

১. জ্বর, কাশি এবং শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত হলে সুস্থ না হওয়া পর্যন্ত বাড়িতে থাকুন।

২. রোগীর নাক-মুখ ঢাকার জন্য মাস্ক ব্যবহার করতে বলুন।

৩. রোগীর সেবাদানকারীগনও সতর্কতা হিসেবে মাস্ক ব্যবহার করুন।

৪. প্রয়োজন হলে নিকটস্থ হাসপাতালে অথবা আইইডিসিআর (০১৪০১-১৯৬২৯৩) অথবা স্বাস্থ্য বাতায়ন (১৬২৬৩) এর নম্বারে যোগাযোগ করুন।

সচেতনতায়:
ডা: মোহাম্মদ ফয়সাল হাসান ভূঞা
শিশু বিশেষজ্ঞ

03/06/2025

ভিডিও লিংক :
https://youtu.be/Tp54tIXSKPY?si=whpDzHsyNwH1jTw_

09/05/2025

🐝ভীমরুল দংশন

শহরাঞ্চলে সাধারণত না দেখা গেলেও গ্রাম ও মফস্বলে ভীমরুল প্রায়ই দেখা যায়। নিচের ছবির শিশুটিকে ভীমরুল আগের দিন কামড় দিয়েছিলো। ভীমরুল, মৌমাছি, বিষ পিঁপড়া ইত্যাদি পোকায় কামড়ালে শরীরে Type-1 Hypersensitivity Reaction বা তীব্র এলার্জিক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়। সারা শরীর ফুলে যাওয়া, লালচে চাকা চাকা র‍্যাশ, তীব্র চুলকানি, কামড়ানোর স্থানে তীব্র ব্যথা ইত্যাদি সমস্যা দেখা যেতে পারে।

💊💉প্রতিকার :
এধরণের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা যেকোনো সময় ঘটতে পারে। তাই এনার্জির ঔষধ সার্বক্ষণিক ঘরে রাখা জরুরী। কামড়ানোর সাথে সাথেই সেট্রিজিন (এলাট্রল)/ ফেক্সোফেনাডিন ( ফেক্সো)/ হাইড্রক্সিজিন ( জাইরিল) ইত্যাদি ঔষধ থেকে যেকোনো একটি ট্যাবলেট বা সিরাপ বয়স এবং ওজন অনুযায়ী শুরু করতে হবে। ব্যথা থাকলে প্যারাসিটামল ট্যাবলেট বা সিরাপও সাথে খাওয়াতে হবে। দংশন বা র‍্যাশের স্থানে ১% হাইড্রোকর্টিসোন ( টপিকর্ট) ক্রিম প্রাথমিকভাবে মাখানো যেতে পারে। উন্নতি না হলে বা তীব্র এলার্জিক প্রতিক্রিয়া দেখা দিলে অতি দ্রুত নিকটস্থ শিশু বিশেষজ্ঞ বা রেজিস্টার্ড ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে।

☠️জটিলতা :
কিছু রোগীর ক্ষেত্রে শ্বাসনালী ফুলে গিয়ে তীব্র শ্বাসকষ্ট, কিডনি বিকল হয়ে যাওয়ার মতো মারাত্মক জটিলতা দেখা দেয়। সেরকম লক্ষণ থাকলে জরুরী ভিত্তিতে উচ্চতর হাসপাতালে ভর্তি করাতে হবে।

✊প্রতিরোধ :
কৌতুহলের কারনে শিশুরা এধরণের পোকামাকড়ের শিকার হয়ে থাকে। তাই শিশুদের সুরক্ষিত রাখার চেষ্টা করতে হবে। বাড়িঘর ও আশেপাশের পরিবেশ পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে।

সচেতনতায়-
ডা: মোহাম্মদ ফয়সাল হাসান ভূঞা
শিশু বিশেষজ্ঞ

05/05/2025

👶👶👶ট্রিপ্লেট বেবি: ইবরাহীম, হাসান ও হোসাইন।

জন্মের সময় ওজন ছিলো যথাক্রমে 1.555, 1.520 & 1.500 Kg। আজ ৩ মাস ২৭ দিন বয়সে ফলোআপে এসেছিলো। আলহামদুলিল্লাহ বর্তমানে ওজন যথাক্রমে 4.8, 4.1 & 4.2 Kg। এবং সবাই সুস্থ আছে।
সঠিক নিয়মে পরিচর্যা করতে পারলে ট্রিপ্লেট বেবিদেরও বৃদ্ধি ও বিকাশ ওদের মতোই স্বাভাবিক হবে ইনশাআল্লাহ ।

🌹কৃতজ্ঞতায়-
ডা: মোহাম্মদ ফয়সাল হাসান ভূঞা
শিশু বিশেষজ্ঞ

18/04/2025

বর্তমানে চিকেন পক্সের বেশ প্রকোপ চলছে। নিচের ছবিগুলোতে পক্সে আক্রান্ত শিশুর কিছু উদাহরণ রয়েছে। আপনার শিশুর ত্বকে এধরনের র‍্যাশের সাথে যদি জ্বর, সর্দি, শরীর ব্যথা, চুলকানি ইত্যাদি লক্ষন দেখা দেয় তাহলে অতি দ্রুত শিশু বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। শুরুতেই চিকিৎসা করালে শিশু দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠে এবং জটিলতার সম্ভাবনা কমে যায়।

চিকেন পক্সে আক্রান্ত রোগী থেকে সুস্থ শিশুদের পৃথক রাখা, সাবান দিয়ে নিয়মিত হাত ধোয়া, ভ্যাক্সিনেশন ইত্যাদির মাধ্যমে আপনার শিশুকে আগে থেকেই সুরক্ষিত রাখা সম্ভব হবে ইনশাআল্লাহ।

সচেতনতায়:
ডা: মোহাম্মদ ফয়সাল হাসান ভূঞা
শিশু বিশেষজ্ঞ

29/03/2025

◑ঈদে শিশুর সুস্বাস্থ্য◑

বছর ঘুরে আবার এসেছে ঈদ। সুস্থ শিশু পরিবারে ঈদের আনন্দকে বাড়িয়ে দেয়। অন্যদিকে ঈদে শিশুর অসুস্থতা ঈদের আনন্দকে ম্লান করে দিতে পারে। শিশুর সুস্বাস্থ্য রক্ষায় তাই অভিভাবকদের থাকতে হবে সতর্ক।

🚂🚢🚅শিশুর ঈদ যাত্রা:
ঈদ আনন্দ শুরু হয় নাড়ির টানে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে ভ্রমণ দিয়ে। দূর পাল্লার ভ্রমন শিশুদের জন্য যেনো আরামদায়ক হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। আপনার শিশুর শারীরিক ও মানসিক সামর্থ্য অনুযায়ী ভ্রমণ পরিকল্পনা করুন। ভ্রমণে শিশুকে আরামদায়ক পোশাক পরিধান করান। চলতি পথে বিশুদ্ধ পানি সাথে রাখুন। খাবারের প্রয়োজন হলে সেটি যথাসম্ভব ঘরে তৈরি বা বিশুদ্ধ খাবার হতে হবে। ভ্রমণ জনিত বমি/ মোশন সিকনেস থাকলে বমির ঔষধ ভ্রমনের আগেই খাওয়াতে পারেন। পাতলা পায়খানা, সাধারণ সর্দিকাশি, জ্বর ইত্যাদির ঔষধ সাথে রাখাটাই বুদ্ধিমান অভিভাবকদের কাজ হবে।

🥻👕🥿👒ঈদের পোশাক:
ছেলে বা মেয়ে যেই হোক তার ঈদের দিনের পোশাক অবশ্যই আরামদায়ক হতে হবে। এই সময়ে সুতির ঢিলেঢালা পোশাক তাদের জন্যে ভালো হবে। সিন্থেটিক/ অস্বস্তিকর পোশাক এড়িয়ে চলা উচিৎ। পায়ের জুতো জোড়াও হালকা, নরম, আরামদায়ক হওয়া চাই।

🍛🍇🥮ঈদে শিশুর খাবার :
ঈদে শিশুর খাবারের দিকে বাড়তি দৃষ্টি রাখতে হবে। এসময় ঘরে ঈদ উৎসবের যেসব খাবার রান্না করা হবে তাতে যেনো শিশুদের উপযোগী আইটেম থাকে। অতিরিক্ত তেল বা মসলা জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। শিশু খাবার সবসময় পর্যাপ্ত আঁশযুক্ত সুষম হওয়া উচিৎ। শাক-সবজি, ফলমূল, পর্যাপ্ত তরল খাবার বর্তমান আবহাওয়ায় বেশ স্বাস্থ্য উপযোগী হতে পারে। কোথাও বেড়াতে গেলেও আপনার শিশুর উপযোগী খাবারের বিষয়টি মাথায় রাখুন। রাস্তা ঘাটের খাবার একদমই পরিহার করা উচিৎ। কোনো বিশেষ খাবারে এলার্জি থাকলে এড়িয়ে চলতে হবে।

🏖️🎠🛝বিনোদন কেন্দ্রে যাওয়া :
ঈদে সাধারণত শিশুদের বিনোদন কেন্দ্র সমূহ যেমন শিশু পার্ক/ চিড়িয়াখানায় নিয়ে যাওয়া হয়। সেক্ষেত্রে আবহাওয়ার সাথে মানানসই সময় বেছে নিতে হবে। রাইডে চড়ার সময় অবশ্যই অভিভাবকের তত্ত্বাবধান থাকতে হবে। কড়া রোদে ছাতা ব্যবহার করা যেতে পারে। সাথে অবশ্যই বিশুদ্ধ খাবার পানি থাকতে হবে।

👨‍👩‍👧‍👧শিশুর সামাজিকীকরণ :
কর্মজীবি হওয়ার কারনে সারা বছর অনেকক্ষেত্রেই শিশুরা অভিভাবকদের একান্তে পায় না। ঈদের ছুটি সে সুযোগ এনে দেয়। টিভি/ স্মার্টফোনে ব্যস্ত না থেকে এসময় পারিবারিক আবহে শিশুকে মানসম্মত সময় দিন। তাকে সামাজিকতা শেখান। আত্মীয় স্বজনদের সাথে মিশতে অভ্যস্ত করে তুলুন। সমবয়সী অন্য শিশুদের সাথে খেলতে দিন।

পরিশেষে :
আমাদের সমাজে আশেপাশে অনেক সুবিধা বঞ্চিত, এতিম, গরীব শিশু রয়েছে। তাদের সাথে ঈদ আনন্দ ভাগাভাগি করা আমাদের নৈতিক দ্বায়িত্ব। সামর্থ্য অনুযায়ী তাদের খাবার ও পোশাকের ব্যবস্থা করুন।🙏

ঈদ মুবারাক🎆

ডা: মোহাম্মদ ফয়সাল হাসান ভূঞা
শিশু বিশেষজ্ঞ

22/01/2025

নিরব মহামারীর মতো ঘরে ঘরে শিশুরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ক্যাবিস নামক চর্মরোগে। আসুন সচেতন থাকি সবসময়...

14/12/2024

বাংলাদেশসহ সমস্ত দুনিয়ায় প্রতিবছর অসংখ্য শিশু জন্ম নেয় তাদের জন্য নিরধারিত জন্মতারিখের অনেক আগেই, যাদেরকে বলা হয় প্রিম্যাচুউর বেবী। এদের শরীর হয় অপুষ্ট, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা থাকে খুবই কম এবং তাদের অনেকেই মারা যায় জীবনের শুরুতেই। অনেকেরই হয়ে উঠেনা বিশেষায়িত হাসপাতালে থেকে চিকিৎসা নেয়ার সুযোগ। এরপর ভাগ্যক্রমে যারা বেচে যায় তাদের শরীরে হয় নানাধরনের জটিলতা।
এর মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ জটিলতা হোয়ে থাকে চোখের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এরিয়া রেটিনাতে ক্ষতিসাধন যার ফলাফল সারাজীবনের জন্য অন্ধত্ব।
এ পরিস্থিতিতে আমাদের সবার দায়িত্ব কি?
এই অন্ধত্ব যে কোনভাবে ঠেকাতেই হবে, তা নাহোলে আমাদের এসব সন্তানরা হয়ে যাবে চিরজীবনের জন্য অন্ধ। শুধু তাইনা দেশও হয়ে যাবে অন্ধকার।
তাই যে পরিবারে প্রিম্যাচুউর শিশুর জন্ম হবে, সে পরিবারের প্রধান দায়িত্ব হবে দুটি :
ক) জরুরীভাবে বেবীকে নিকটস্থ হাস্পাতালে নিয়ে তার প্রয়োজনীয় চিকিৎসা করা এবং প্রয়োজনে হাস্পাতালে রেখে চিকিৎসা করানো
খ) চোখের ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ কোরে চোখের ROP screening করে তার প্রয়োজনীয় চিকিৎসা নেয়া।
চোখ (আর ও পি) পরীক্ষা শিশুর কোন বয়সে করতে হবে?
-শিশুর ২০-৩০ দিন বয়সের মধ্যেই এই ROP পরীক্ষা করাতে হবে, দেরী করা ঠিক হবে না।
তবে যাদের জন্ম ২৮ সপ্তাহ বা তার আগে এবং জন্ম ওজন ১৫০০ গ্রাম এর নিচে তাদের চোখ পরীক্ষাও এই নিরধারিত বয়সসীমার মধ্যে করাতে হবে।তবে এই বয়স সীমারেখার গোড়ার দিকে যেমন ২০ দিন বয়সের দিকে চোখের ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেলে ভাল।
মনে রাখতে হবে জন্মের পর প্রথম ২-৩ সপ্তাহের মধ্যে RPO স্ক্রিনিং করার কোন দরকার নেই।

11/03/2024

To whom it may concern...

25/01/2024

শিশুদের টিকাদান সম্পর্কিত আলোচনা...

Dr. Mohammad Faisal Hasan Bhuiyan

25/06/2025

18/06/2025

12/06/2025

03/06/2025

09/05/2025

05/05/2025

18/04/2025

29/03/2025

22/01/2025

14/12/2024

11/03/2024

25/01/2024

Address

Opening Hours

Website

Alerts

Shortcuts

Share

Category

Monday	18:00 - 21:00
Tuesday	18:00 - 21:00
Wednesday	18:00 - 21:00
Thursday	18:00 - 21:00
Saturday	18:00 - 21:00
Sunday	18:00 - 21:00