Khairun nahar sumaia

Khairun nahar sumaia Health and Education

একটি পরিবারে নতুন সদস্যের আগমন ঘটেছে, কিন্তু তবুও খুশি হওয়ার উপায় নেই। সদ্য সন্তানপ্রসবা মায়ের জীবন অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের...
16/10/2024

একটি পরিবারে নতুন সদস্যের আগমন ঘটেছে, কিন্তু তবুও খুশি হওয়ার উপায় নেই। সদ্য সন্তানপ্রসবা মায়ের জীবন অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের কারণে সংকটাপন্ন। এমন দৃশ্য একসময় হরহামেশাই দেখা যেতো, কিন্তু বর্তমানে নতুন মায়েদের অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের কারণে মৃত্যুহার অনেক কমে গিয়েছে। ডাক্তার সায়েবা খাতুনের উদ্ভাবন ‘Condom Catheter Tamponade’ এর বদৌলতে পৃথিবী জুড়ে লক্ষ লক্ষ নতুন মায়েদের জীবন বাঁচানো সম্ভব হচ্ছে।

২০০০ সালে, ডাক্তার সায়েবা আক্তার ঢাকা মেডিকেল কলেজের গাইনোকলজি এবং অবস্টেট্রিকস ডিপার্টমেন্টের চেয়ার ছিলেন। তিনি খেয়াল করেন, অনেক নারী সন্তান প্রসবের পর অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের কারণে মারা যাচ্ছেন। চিকিৎসাবিজ্ঞানে এই অবস্থাকে বলা হয় ‘Postpartum Hemorrhage’। মারাত্মক পর্যায়ের Postpartum Hemorrhage এ রোগীর দেহ থেকে দুই লিটার পর্যন্ত রক্ত ক্ষরিত হয়। ফলে, রোগী মৃত্যুবরণ করে।
ডাক্তার সায়েবা আক্তার এই সমস্যার একটি সহজ এবং সাশ্রয়ী সমাধান খুঁজে বের করেন। বর্তমানে এই পদ্ধতি সারাবিশ্বে ‘Condom Catheter Tamponade’ কিংবা ‘Sayeba’s Method’ নামে পরিচিত। দেহের যে অংশে রক্তক্ষরণ হয়, সেখানে চাপ প্রয়োগ করলে রক্তক্ষরণ বন্ধ হয়ে যায়। এই পদ্ধতিটিও এই মূলনীতি মেনেই কাজ করে। এই পদ্ধতিতে জরায়ুতে চাপ প্রয়োগ করার ফলে, রক্তক্ষরণ কিছু সময়ের মধ্যেই বন্ধ হয়ে যায়। Condom Catheter Tamponade পদ্ধতির জন্য প্রয়োজন হয় একটি ক্যাথেটার, একটি কনডম, কিছুটা মেডিকাল স্ট্রিং, স্যালাইন সেট এবং স্যালাইন ফ্লুইড। কনডমটিকে ক্যাথেটারের একপ্রান্তে যুক্ত করে আরেকপ্রান্তে স্যালাইন সলিউশন স্যালাইন সেটের মাধ্যমে সংযুক্ত করা হয়। এরপর কনডমটি জরায়ুতে প্রবেশ করানো হয়, এটি স্যালাইন সলিউশনে পূর্ণ থাকায় জরায়ুতে চাপ বজায় রাখে, ফলে ১০ মিনিটের মধ্যেই রক্তক্ষরণ বন্ধ হয়ে যায়।
বাংলাদেশে ৩১% মাতৃত্বকালীন মৃত্যু রক্তক্ষরণের কারণে হলেও, এই আবিষ্কারের পর তা কমে এসেছে ব্যাপকহারে। ডাক্তার সায়েবার এই উদ্ভাবন বিভিন্ন আন্তর্জাতিক জার্নালে প্রকাশ হওয়ার পর বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল, শ্রীলঙ্কা এবং কানাডার মতো দেশে ব্যবহৃত হচ্ছে। ডাক্তার সায়েবা আক্তার এই উদ্ভাবনের জন্য ইংল্যান্ডের রয়্যাল কলেজ থেকে পুরষ্কৃত হয়েছেন।

ডাক্তার সায়েবা আক্তারের এই উদ্ভাবনের কারণে বিশ্বজুড়ে লাখ লাখ মায়ের প্রাণ রক্ষা পাচ্ছে অকালমৃত্যু থেকে, চিকিৎসা বিজ্ঞানের মাইলফলক হয়েই থাকবে।

🩸 স্যালাইন 🩸 IV Saline এর নাম এবং প্রধান ব্যবহার:‌1. নরমাল স্যালাইন (0.9% Sodium Chloride):== ডিহাইড্রেশন: শরীরে পানির অ...
14/08/2024

🩸 স্যালাইন 🩸 IV Saline এর নাম এবং প্রধান ব্যবহার:‌

1. নরমাল স্যালাইন (0.9% Sodium Chloride):

== ডিহাইড্রেশন: শরীরে পানির অভাব হলে নরমাল স্যালাইন প্রয়োগ করা হয় শরীরের পানি এবং ইলেকট্রোলাইট ভারসাম্য পুনরুদ্ধার করতে।

== রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ: নিম্ন রক্তচাপ বা শকের সময় রক্তচাপ বাড়াতে এই স্যালাইন ব্যবহার করা হয়।

== ওষুধ মিশিয়ে দেওয়া: বিভিন্ন ধরনের ওষুধ শিরায় প্রবেশ করানোর জন্য নরমাল স্যালাইন ব্যবহার করা হয়।

2. হাইপারটনিক স্যালাইন (3% বা 5% Sodium Chloride):

== হাইপোনাট্রেমিয়া: রক্তে সোডিয়ামের মাত্রা খুব কম হলে এই স্যালাইন ব্যবহার করা হয়।

== মস্তিষ্কের ফোলাভাব: মস্তিষ্কে অতিরিক্ত পানি জমে গেলে, হাইপারটনিক স্যালাইন এটি কমাতে সহায়ক।

3. হাইপোটনিক স্যালাইন (0.45% Sodium Chloride):

== মৃদু ডিহাইড্রেশন: মৃদু ডিহাইড্রেশনের ক্ষেত্রে এবং যখন শরীরে অতিরিক্ত সোডিয়াম জমে থাকে, তখন এই স্যালাইন ব্যবহার করা হয়।
এই স্যালাইনগুলির প্রয়োগ কেবলমাত্র প্রশিক্ষিত স্বাস্থ্যকর্মী বা ডাক্তারের নির্দেশনা অনুযায়ী করা উচিত।

কিভাবে বুঝবেন আপনি একজন ইন্ট্রোভার্ট১.আপনার কি নিরবতা পছন্দ?২০২. আলোর চেয়ে অন্ধকারে থাকতে ভালো লাগে?২০৩. রাত বেশি ভালো ল...
14/08/2024

কিভাবে বুঝবেন আপনি একজন ইন্ট্রোভার্ট

১.আপনার কি নিরবতা পছন্দ?২০
২. আলোর চেয়ে অন্ধকারে থাকতে ভালো লাগে?২০
৩. রাত বেশি ভালো লাগে?২০
৪. মানুষের সাথে কথা বলতে এখন ইচ্ছে হয় না?২০
৫. নতুন কোনো বন্ধু বানাতে ইচ্ছে হয় না?২০
৬. মন খারাপের কথা কারো সাথে বলবার চেয়ে লুকাতে ভালো লাগে? ২০

যদি স্কোর ৬০ এর উপরে আসে তাহলে আপনি ইন্ট্রোভার্ট।

জরায়ু ক্যান্সারের প্রধান কারণগুলো হলো: 🌑হিউম্যান প্যাপিলোমাভাইরাস (HPV) সংক্রমণ: এটি জরায়ু ক্যান্সারের প্রধান কারণ। বিশে...
14/07/2024

জরায়ু ক্যান্সারের প্রধান কারণগুলো হলো:

🌑হিউম্যান প্যাপিলোমাভাইরাস (HPV) সংক্রমণ: এটি জরায়ু ক্যান্সারের প্রধান কারণ। বিশেষত উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ HPV প্রকারগুলো (যেমন, টাইপ ১৬ ও ১৮)।

🌑ধূমপান: ধূমপানের কারণে জরায়ু ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ে।

🌑দীর্ঘস্থায়ী গর্ভনিরোধক ব্যবহার: দীর্ঘ সময় ধরে জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল ব্যবহার জরায়ু ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।

🌑এইচআইভি সংক্রমণ: এইচআইভি সংক্রমিত ব্যক্তিদের প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকায় তাদের HPV সংক্রমণের ঝুঁকি বেশি থাকে, যা জরায়ু ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়।

🌑অল্প বয়সে যৌন সম্পর্ক**: অল্প বয়সে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করলে HPV সংক্রমণের ঝুঁকি বেশি থাকে।
🌑বংশগত কারণ: পরিবারে জরায়ু ক্যান্সারের ইতিহাস থাকলে ঝুঁকি বাড়ে।

🌑সামাজিক ও অর্থনৈতিক অবস্থা: নিম্ন সামাজিক ও অর্থনৈতিক অবস্থার ব্যক্তিদের মধ্যে জরায়ু ক্যান্সারের ঝুঁকি বেশি থাকে।

🌑অন্যান্য যৌন সংক্রমণ: ক্লামিডিয়া ও গনোরিয়া সংক্রমণ জরায়ু ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।

এই কারণগুলো ছাড়াও, জীবনধারা ও স্বাস্থ্যকর অভ্যাস বজায় রাখার মাধ্যমে ঝুঁকি কিছুটা কমানো সম্ভব।

07/06/2024

আসুন! এই গুলো একটু মেনে চলার চেষ্টা করি | Personality Development

১. একটানা দু'বারের বেশি কাউকে কল করবেন না। যদি তারা আপনার কলটি গ্রহণ না করে, তার অর্থ হল তারা হয়তো আপনার ফোনটির থেকে আরও গুরুত্বপূর্ণ কোনো কাজে ব্যাস্ত আছে।

২. যখন কেউ আপনাকে তাদের ফোনে একটি ছবি দেখাতে চাইবে, তখন ফোনের বাম বা ডানদিকে সোয়াইপ করবেন না। কারন আপনি জানেন না এর পরে কি আছে।

৩. দীর্ঘ সময় পরে কারও সাথে দেখা হলে, তাদের বয়স এবং বেতন জিজ্ঞাসা করবেন না, অবশ্যই যদি তারা এ ব্যাপারে কথা বলতে না চায়।

৪. কারো থেকে কিছু ধার করে থাকলে, দ্বিতীয় ব্যক্তি চাওয়ার আগে তার ধার শোধ করুন। এতে আপনার কর্তব্যপরায়ণতা ও চরিত্র প্রকাশ পায়।

৫. কেউ যখন আপনাকে মধ্যাহ্নভোজ বা রাতের খাবারের জন্য আমন্ত্রন করে তখন, কখনই মেনুতে ব্যয়বহুল খাবারটি অর্ডার করবেন না। সম্ভব হলে তাদের পছন্দমতো খাবারের অর্ডার করতে বলুন।

৬. কারো কথার মাঝখানে কথা বলে বাঁধা সৃষ্টি করবেন না। আগে মনযোগ দিয়ে শুনুন, তারপর সময় নিয়ে উত্তর দিন।

৭. কেউ আপনাকে সহায়তা করলে তাকে ধন্যবাদ বলুন। কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করুন।

৮. যদি আপনার কোনো বন্ধু আপনাকে বলে যে তার ডাক্তারের সাথে অ্যাপয়েন্টমেন্ট আছে, তবে তাদের কখনোই আ্যপয়েন্টমেন্ট এর কারন বা রোগ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করবেন না, শুধু বলতে পারেন,, আশা করি দ্রুত সুস্থ হও। যদি তারা এ বিষয়ে কথা বলতে চান, তবে তারা আপনাকে নিজে থেকেই বলবে। তাদের ব্যক্তিগত অসুস্থতা সম্পর্কে জানতে চেয়ে অস্বস্তিকর অবস্থার সৃষ্টি করবেন না...

৯. অফিস কিংবা রাস্তায় একজন ক্লিনার কে ঠিক ততোটাই সম্মান দিয়েই কথা বলুন! যতোটা আপনি আপনার অফিসের CEO কে দেন।

১০. রাস্তায় কারও সাথে কথা বলার সময় সানগ্লাসটি চোখ থেকে খুলে নিন। এটি শ্রদ্ধার নিদর্শন,, তাছাড়া চোখের যোগাযোগ বা আই কন্টাক আপনার বক্তব্যের মতোই গুরুত্বপূর্ণ!

চোখের সাদা অংশ হলুদ হলে শরীরে অতিরিক্ত বিলিরুবিনের উপস্থিতি নির্দেশ করে। বিলিরুবিন হলুদ পদার্থ, যা লাল রক্তকণিকা ভেঙে গে...
03/06/2024

চোখের সাদা অংশ হলুদ হলে শরীরে অতিরিক্ত বিলিরুবিনের উপস্থিতি নির্দেশ করে। বিলিরুবিন হলুদ পদার্থ, যা লাল রক্তকণিকা ভেঙে গেলে তৈরি হয়। জন্ডিস আক্রান্তের জন্য এটি অত্যন্ত সাধারণ লক্ষণ, যা ত্বকও হলুদ বর্ণের করে ফেলে। তবে হলুদ চোখ মানেই জন্ডিস নয়। জন্ডিস ছাড়াও শরীরে কিছু সমস্যার কারণে চোখ হলুদ হতে পারে। চলুন জেনে নেওয়া যাক-

লিভারের রোগ

লিভার বিভিন্ন শারীরিক কাজ করতে সাহায্য করে। তাদের মধ্যে একটি হল বিলিরুবিন ফিল্টার করা। লিভারের রোগে ভুগলে এই শারীরিক প্রক্রিয়া ব্যাহত হতে পারে। এটি রক্ত ​​​​প্রবাহে বিলিরুবিন তৈরির দিকে করর, যা তারপরে আপনার ত্বক এবং চোখে চলে আসে, এর ফলে চোখ হলুদ বর্ণের দেখায়। লিভারের রোগ যেমন হেপাটাইটিসের কারণে চোখ হলুদ হতে পারে।

পিত্তে পাথর

গলব্লাডার হলো লিভারের নিচে অবস্থিত থলি, যা আপনার লিভার দ্বারা উৎপন্ন পিত্ত সঞ্চয় ও ঘনীভূত করার কাজ করে। পিত্তপাথর শক্ত, যন্ত্রণাদায় হয় যা পিত্ত নালীগুলোকে ব্লক করে এবং পিত্তকে অন্ত্রে পৌঁছাতে বাধা দেয়। এই আটকে থাকা পিত্তের মধ্যে রয়েছে বিলিরুবিন। ব্লকেজের কারণে বিলিরুবিন রক্তপ্রবাহে পুনরায় প্রবেশ করে এবং তৈরি হয়, অবশেষে ত্বক এবং চোখের সাদা অংশ হলুদ হয়ে যায়।

প্যানক্রিয়াটাইটিস

অগ্ন্যাশয় হলো একটি অঙ্গ যা পেটের গভীরে অবস্থিত এবং হজম এবং রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সাধারণত, অগ্ন্যাশয় পিত্ত নালীর পাশে শান্তিপূর্ণভাবে বিশ্রাম নেয়, যা যকৃত থেকে অন্ত্রে পিত্ত নামক পরিপাক তরল বহন করে। প্যানক্রিয়াটাইটিস আঘাত করলে অগ্ন্যাশয়ের প্রদাহ সৃষ্টি হয় এবং ফুলে যায়, তখন অঙ্গটি পিত্ত নালীতে চাপ দিতে পারে। ফলে আংশিক বা সম্পূর্ণরূপে পিত্ত প্রবাহকে বাধা দিতে পারে, যাতে বিলিরুবিন থাকে। যখন বিলিরুবিন রক্ত ​​​​প্রবাহে তৈরি হয় এবং ত্বক ও চোখের মধ্যে উপচে পড়ে, তখন এটি তাদের হলুদ হয়ে যেতে পারে।

ক্যারোটেনমিয়া

হলুদ চোখের অন্যান্য কারণগুলোর মতো লিভারের সমস্যার সঙ্গে সম্পর্কিত নয় এই রোগ। ক্যারোটেনমিয়া বিটা ক্যারোটিন দ্বারা সৃষ্ট হয়। বিটা ক্যারোটিন হলো একটি রঙ্গক যা কমলা রঙের ফল এবং সবজি যেমন গাজর এবং মিষ্টি আলুর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে থাকে। আপনি যখন অত্যধিক পরিমাণে বিটা ক্যারোটিন-সমৃদ্ধ খাবার খান, তখন আপনার শরীর একবারে এটি প্রক্রিয়া করতে অক্ষম হয়, এই কারণেই অতিরিক্ত পরিমাণ আপনার ত্বকে, বিশেষ করে হাতের তালু এবং তলদেশের মতো অংশে জমা হয় এবং এটি একটি হলুদ আভা তৈরি করতে পারে। এমনকী চোখের সাদা অংশও হলুদ দেখায়। এই হলুদ বর্ণ সাধারণত হালকা হয় এবং বিটা ক্যারোটিন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া কমিয়ে দিলে হলদেভাব চলে যায়।

কিছু ওষুধ

কিছু নির্দিষ্ট ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হিসাবে চোখহলুদ হতে পারে। এর মধ্যে রয়েছে এমন ওষুধ যা লিভারকে প্রভাবিত করে বা হেমোলাইসিস সৃষ্টি করে। কিছু অ্যান্টিবায়োটিক বা কোলেস্টেরল-হ্রাসকারী ওষুধ লিভারের রক্ত ​​​​প্রবাহ থেকে বিলিরুবিন অপসারণ করার ক্ষমতাকে কিছুটা ব্যাহত করতে পারে, যার ফলে বিলিরুবিনের মাত্রা বেশি হয় এবং চোখ হলুদ হয়ে যায়।

Our Nurses😊Our Future🖤Happy Nurses Day🖤12th may,, 2024
11/05/2024

Our Nurses😊
Our Future🖤
Happy Nurses Day🖤
12th may,, 2024

27/04/2024
23/04/2024

Address

Barishal

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Khairun nahar sumaia posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Khairun nahar sumaia:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram