Shailen Par

Shailen Par Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Shailen Par, Medical and health, Barishal.

লিভারের সমস্যায় ভুগছেন কি না বুঝে নিন ৯ লক্ষণেলিভারের সমস্যায় ভুগছেন কি না বুঝে নিন ৯ লক্ষণেবর্তমানে লিভারের রোগে আক্রান...
02/11/2023

লিভারের সমস্যায় ভুগছেন কি না বুঝে নিন ৯ লক্ষণে

লিভারের সমস্যায় ভুগছেন কি না বুঝে নিন ৯ লক্ষণে
বর্তমানে লিভারের রোগে আক্রান্তের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, ১০০টিরও বেশি লিভারের রোগ আছে। আবার এসব লিভারের বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হওয়ার কারণ ভিন্ন হতে পারে। যেমন- সংক্রমণ, মদ্যপান, ওষুধ, স্থূলতা, ক্যানসার ইত্যাদি কারণেও লিভারের রোগ হওয়ার ঝুঁকি থাকে।

কারও কারও ক্ষেত্রে লিভারে রোগ বাসা বাঁধতেই বিভিন্ন উপসর্গ শরীরে ফুটে ওঠে, আবার অনেকের অজান্তেই লিভারের অসুখ বেড়ে যায় কোনো উপসর্গ ছাড়াই। আবার এমনো হয় যে, অনেকেই সেসব লক্ষণ বা উপসর্গ টের পান না।

প্রারম্ভিক লিভারের রোগের লক্ষণ কী কী?

পেট ব্যথা, ক্ষুধা না লাগা, ক্লান্তি বা শক্তির অভাব, ডায়রিয়াসহ বেশ কিছু লক্ষণ লিভারের সমস্যা হলে দেখা দিতে পারে। তবে অনেকেই বিষয়গুলো সাধারণ ভেবে অবহেলা করেন। এছাড়া আরও ৯ লক্ষণ আছে যেগুলো দেখলে দ্রুত চিকিৎসকের শরনাপন্ন হতে হবে-

>> ত্বক বা চোখ হলুদ হয়ে যাওয়া জন্ডিসের লক্ষণ। যখন লোহিত রক্তকণিকা থেকে বিলিরুবিন নামক একটি হলুদ পদার্থের অত্যধিক পরিমাণ তৈরি হয়, তখন এ সমস্যা দেখা দেয়। লিভার সঠিকভাবে কাজ করতে না পারলে বিলিরুবিন পরিষ্কার করতে পারে না। ফলে শরীরে বিলিরুবিনের প্রভাব বাড়তে থাকে।

>> দীর্ঘস্থায়ী লিভারের সমস্যায় ভুগলে ত্বকে চুলকানি অনুভব করতে পারেন। ত্বকে ফুসকুড়ি না থাকলেও এমনটি ঘটে। এর ফলে ঘুমেও প্রভাব পড়তে পারে। ওষুধের সাহায্যে এই চুলকানিভাব কমানো যায়। তার আগে লিভারের রোগ শনাক্ত করা জরুরি।

>> পেট ফুলে ওঠাও লিভারের সমস্যার কারণ হতে পারে। লিভারে রক্ত প্রবাহকে বাঁধা দিলে এর চারপাশে রক্তনালিতে চাপ বাড়ে। যা পেট থেকে তরল বের করে ও তা সংগ্রহ করে। এ কারণে পেট বড় হওয়ার লক্ষণকে অবহেলা করবেন না।

>> লিভারের সমস্যা হলে অনেকেরই পা ও গোড়ালি ফুলে যায় ও তরল জমা হয়। কম লবণ খাওয়া ও ওষুধের সাহায্যে এ সমস্যা কমানো যায়।

>> প্রস্রাবের রং গাঢ় ও ফ্যাকাশে মলত্যাগ করলে সাধান হয়ে যান। লিভারের সমস্যা হলে মলের রং বাদামি হয়। জন্ডিসের সমস্যা বেড়ে গেলেও ফ্যাকাশে মলত্যাগ হতে পারে। অতিরিক্ত বিলিরুবিন ত্বক এমনকি প্রস্রাবের রংও গাঢ় করে তোলে।

>> লিভার রোগে আক্রান্ত অনেকেই দীর্ঘস্থায়ী ক্লান্তিতে ভোগেন। শরীরে টক্সিন তৈরি হওয়ার কারণে এটি ঘটে। শরীর ও রক্ত প্রবাহে বিষাক্ত পদার্থ বেড়ে গেলে মস্তিষ্কের কার্যকারিতাতেও ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে। ফলে হঠাৎ করেই বিভিন্ন বিষয় ভুলে যাওয়ার সমস্যা দেখা দেয়।

>> অতিরিক্ত পেট খারাপের সমস্যা হলেও সাধান হতে হবে। লিভারের রোগের কারণে শরীরে টক্সিনের মাত্রা বেড়ে গেলে পেট খারাপ ও বমি বমি ভাব ও বমি হতে পারে। লিভার ফেইলিওরের ক্ষেত্রে বমি বা মলের সঙ্গেও রক্ত পড়তে পারে।

>> লিভার ফেইলিওরের কারণে শরীরের বিভিন্ন স্থানে ক্ষতের সৃ্ষ্টি হতে পারে। নাক দিয়ে রক্তপাতও হতে পারে। অনেকের আবার শরীরে রক্ত জমাট বেঁধে যায়।

>> ত্বকের নিচে রক্তনালিগুলো দেখা যাওয়া কিংবা মাকড়সার জালের মতো লালচে হয়ে ওঠার লক্ষণ দেখলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। এগুলো প্রায়শই গাল, নাক ও ঘাড়ে ঘটে। এমন দাগ হাতের তালুতেও দেখা দিতে পারে। এই লক্ষণ দেখলেই বুঝতে হবে লিভারের সমস্যা গুরুতর হয়ে উঠেছে।

যারা রাত্রে বা ভোরে বাথরুমে যাবার জন্য ঘুম থেকে ওঠেন তাদের জন্য ডাক্তারদের একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ উপদেশ:আমরা প্রায়ই শুনত...
03/09/2023

যারা রাত্রে বা ভোরে বাথরুমে যাবার জন্য ঘুম থেকে ওঠেন তাদের জন্য ডাক্তারদের একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ উপদেশ:

আমরা প্রায়ই শুনতে পাই একেবারে সুস্থ একজন মানুষ রাতের বেলা হঠাৎ মারা গেছেন। এটার একটা কারন হচ্ছে রাতে বাথরুমে যাবার জন্য ঘুম ভেঙ্গে গেলে আমরা তাড়াহুড়ো করে হঠাৎ উঠে দাঁড়িয়ে পড়ি, যা ব্রেইনে রক্তের প্রবাহ হঠাত কমিয়ে দেয়। এটা আপনার ইসিজি প্যাটার্নও বদলে দেয়।

হুট্ করে ঘুম থেকে উঠেই দাঁড়িয়ে পড়ার দরুন আপনার ব্রেইনে সঠিক ভাবে অক্সিজেন পৌছাতে পারেনা, যার ফলে হতে পারে হার্ট এ্যাটাকের মত ঘটনাও।

ডাক্তাররা ঘুম থেকে উঠে বাথরুমে যাবার আগে সবাইকে 'দেড় মিনিট' সময় নেয়ার একটি ফর্মুলা দিয়েছেন।

এই দেড় মিনিট সময় নেয়াটা জরুরি কারন এটা কমিয়ে আনবে আপনার আকস্মিক মৃত্যুর সম্ভাবনা।

হঠাৎ এই উঠে পড়ার সময়ে এই দেড় মিনিটের ফর্মুলা বাঁচিয়ে দিতে পারে আমাদের জীবন।

১। যখন ঘুম থেকে উঠবেন, হুট করে না উঠে মিনিমাম তিরিশ সেকেন্ড বিছানায় শুয়ে থাকুন।

২। এরপর উঠে বিছানায় বসে থাকুন তিরিশ সেকেন্ড।

৩। শেষ তিরিশ সেকেন্ড বিছানা থেকে পা নামিয়ে বসুন।

এই দেড় মিনিটের কাজ শেষ হবার পর আপনার ব্রেইনে পর্যাপ্ত পরিমানে অক্সিজেন পৌছাবে যা আপনার হার্ট এ্যাটাকের ঝুঁকি একদম কমিয়ে আনবে।

খুবই গুরুত্তপুর্ন এই স্বাস্থ্য সম্পর্কিত তথ্যটি‌ ছড়িয়ে দিন আপনার পরিবার, বন্ধু এবং পরিচিত লোকজনের মাঝে। নিজে এই ফর্মুলাটি মেনে চলুন এবং অন্যদেরকেও মানতে বলুন।

মনে রাখবেন যেকোন বয়সের মানুষের ক্ষেত্রেই এমন দুর্ঘটনা ঘটে। সুতরাং সবাই নিয়মটি মানতে চেষ্টা করবেন প্লিজ।

23/08/2023
স্বাস্থ্য সম্পর্কে নিজে সচেতন হউন ও অন্যকে সচেতন করুন।এবংস্বাস্থ্য সম্পর্কিত সকল তথ্য পেতে পেইজে ফলো দিয়ে সাথে থাকুন।
15/08/2023

স্বাস্থ্য সম্পর্কে নিজে সচেতন হউন ও অন্যকে সচেতন করুন।এবং
স্বাস্থ্য সম্পর্কিত সকল তথ্য পেতে পেইজে ফলো দিয়ে সাথে থাকুন।

14/08/2023

╱◥██████◣
│∩│🪟▤│🪟│
▓▆▇█▓🚪▓█▇
অনেক কষ্ট করে স্বপ্নের একটা বাড়ি বানিয়েছি।

14/08/2023

#কার্যকর_কিছু_স্বাস্থ্য_টিপস_যা_বদলে_দেবে_আপনার_জীবন

স্বাস্থ্য ই সকল সুখের মূল হলেও দুঃখের বিষয় হলো, আমরা স্বাস্থ্য টিপস বা কোনো প্রকার স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলি না, অথবা আমরা স্বাস্থ্য বিধি বা স্বাস্থ্য টিপস সম্পর্কে কোনো প্রকার ধারণাই রাখি না, ফলে আমাদের অজ্ঞতা বশত আমাদের অকালে বা অসময়ে স্বাস্থ্য হানি ঘটে। তাই আর দেরি না করে; আসুন জেনে নিই কয়েকটি সহজ ও সেরা আধুনিক স্বাস্থ্য টিপস ।যে বিষয় গুলো আলোচনা করা হয়েছে

১.সকালে পানি পান করা
২.প্রতিদিন ফল খাওয়া
৩.নিয়মিত ব্যায়াম করা
৪.পুষ্টিমান বিবেচনা করে খাবার খাওয়া
৫.পরিমিত প্রোটিন গ্রহণ করা
৬.ওজন কম রাখার চেষ্টা করা
৭.মিষ্টি কম খাওয়া
ওজন কম রাখার চেষ্টা করাকারনেই বিশেষজ্ঞরা সকালে এক গ্লাস বিশুদ্ধ পানি পানের পরামর্শ দিয়ে থাকেন। এছাড়া সকালে খালি পেটে পানি পান করলে আরো অনেক উপকার পাবেন।

রাতে একটানা ঘুমানোর কারণে হজম প্রক্রিয়ার কোনো কাজ থাকে না। এজন্য; সকালে ঘুম থেকে উঠেই পানি পানের ফলে হজম প্রক্রিয়া তড়ান্বিত হয় এবং হজম শক্তি বেড়ে যায়।

প্রতি দিন সকালে ঘুম থেকে উঠে ১ গ্লাস হালকা গরম পানি পানে শরিরের মেটাবলিজম বৃদ্ধি পায়। সকালে ১ গ্লাস পানি পানের কারণে দেহের রক্তের দূষিত পদার্থ বের হয়ে যায়।

ঘুম থেকে উঠে নিয়মিত পানি পানের ফলে ত্বক সুন্দর ও উজ্জ্বল হয়। প্রতিদিন সকালে নাস্তার আগে খালি পেটে পানি খেলে দেহের মাংশ পেশি ও কোষ সুগঠিত হয়।

সকালে পানি পানের অভ্যসের ফলে কিডনির সমস্যা, মাসিকের সমস্যা, বমি বমি ভাব, ডায়ড়িয়া সহ বিভিন্ন রোগে বিশেষ উপকার পাওয়া যায়। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে পানি পানের কারণে মলাশয় পরিষ্কার থাকে; এবং কোষ্ঠকাঠিন্য রোগ থেকে মুক্তি মেলে এবং মল ত্যাগ আরামদায়ক হয়।

প্রতিদিন ফল খাওয়াঃ
শুধু দামি দামি মাছ মাংস খেলেই আমাদের খাদ্যর সকল চাহিদা পূরণ হবে বলে আমরা অনেকেই মনে করি, কিন্তু এ ধারণা ঠিক নয়। তাই প্রতি বেলা ভাত ত্রকারীর উপর ঝাঁপিয়ে না পরে; টাটকা ফল খাওয়া অভ্যাস করতে হবে। কাঁচা-পাঁকা বিভিন্ন ফলে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন সি; ও ভিটামিন এ সহ প্রায় সকল প্রকার ভিটামিন থাকে। ভিটামিন সি ত্বক ভালো রাখে এবং আমাদের চেহারার সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায়! কিন্তু; ভিটামিন সি তাপে নষ্ট হয়; এজন্য আমরা শুধু মাত্র রান্না করা খাবারের উপর নির্ভর হয়ে থাকলে এসকল অতি প্রয়োজনীয় খাদ্য উপাদান থেকে বঞ্চিত হবো ! সুতরাং আমাদের সুস্থ্য শরীল ও ভালো নিরোগ স্বাস্থ্যর অধিকারী হতে হলে প্রতি দিন টাটকা ফল খাওয়ার অভ্যস করতে হবে।

নিয়মিত ব্যায়াম করাঃ
ব্যায়াম করার বিষয় টি আমরা সকলেই জানি! কিন্তু আমরা দুঃখের বিষয় হলো, বিনা পয়সায় পাওয়া এই সেরা স্বাস্থ্য টিপস আমরা মানতে রাজি নই। কারণ ব্যায়ামের উপকারিতা কি ; কখন ব্যায়াম করা ভালো; সঠিক ভাবে ব্যায়ামের নিয়ম আমরা জানি না। ফলে ফলে আমাদের অনেকেই কিছু দিন ব্যায়াম করলেও , পরে আর অগ্রহ থাকে না। তাই ব্যায়ামের গুরুত্ব মাথায় রাখতে হবে ।

নিয়মিত শারীরিক পরিশ্রম ও ব্যায়াম করার ফলে; শরীরের ওজন ঠিক থাকে। উচ্চ রক্ত চাপ কমে যায়। শিশু এবং কিশোরদের প্রতি দিন অন্তত ১ ঘন্টা ব্যায়াম করতে হবে অথবা ব্যায়ামের বিকল্প হিসেবে খেলাধূলায় অংশ্রগ্রহণ করতে হবে ! সু-স্বাস্থ্য ধরে রাখার জন্য পূর্ণ বয়স্ক ব্যক্তির প্রতি দিন কমপক্ষে দেড় ঘন্টা থেকে দুই ঘন্টা ব্যায়াম অথবা তিন চার ঘন্টা শারীরিক বা কায়িক শ্রম করতে হবে।

পুষ্টিমান বিবেচনা করে খাবার খাওয়াঃ
খিদে পেলে আমরা কোনো কিছু বিবেচনা না করেই বা খাবারে পুষ্টিমান বিচার না করে খাবার সাবার করে দেই। আবার অনেকেই মনে করি; পুষ্টিকর খাবার মানেই হলো দামি খাবার । এধারণা মোটেই ঠিক না। আমাদের দেশে অনেক কম মূল্যে পুষ্টি সমৃদ্ধ স্বাস্থ্যকর খাবার পাওয়া যায়। এর মধ্যে উদ্ভিজ খাবার শাক-সবজি অন্যতম। তাছাড়া, রাস্তার পাশের খোলা খাবার খেলে আমাদের স্বাস্থ্য নাশের আশংকা রয়েছে। তাই খাদ্যর গুণাগুণ সম্পর্কে আমাদের সর্বদা সচেতন থাকতে হবে । অতিরিক্ত তেল চর্বি যুক্ত খাবার বর্জন করে চলতে হবে।

পরিমিত প্রোটিন গ্রহণ করাঃ
ভালো স্বাস্থ্য পেতে সুনির্দিষ্ট মাত্রায় প্রোটিন গ্রহণ করতে হবে। কারণ; প্রোটিন আমাদের দেহ গঠন করে; ক্ষয় পূরণ করে; দেহের বৃদ্ধি করে। মাছ, মাংস, ডিম হলো প্রণিজ প্রোটিনের প্রধান উৎস। এছাড়া যারা অপেক্ষাকৃত বেশি পরিশ্রম করেন, তাদের শর্করা বা কার্বহাইড্রেট জাতীয় খাবার বেশি বেশি গ্রহণ করতে হবে।

ওজন কম রাখার চেষ্টা করাঃ
সুস্থ শরীর পেতে ওজন কমানোর কোনো বিকল্প নেই; এবং বর্তমানে অধুনিক সময়ে ওজন কমানো খুব কঠিন কাজ নয়। তাই ওজন কমানো হতে পারে আপনার জন্য সেরা স্বাস্থ্য টিপস। তো চলুন দেখে নেয়া যাক কি কি সহজ উপায়ে ওজন কমানো যায়ঃ

গ্রীন টিঃ

একটি গবেষণার প্রতিবেদেনে দেখা গেছে যে; ১ দিনে মাত্র চার কাপ সবুজ চা বা গ্রীণ টি পান করার ফলে শরীরের ৪০০ ক্যালরি ক্ষয় হতে পারে। ফলে; এটি ওজন ঠিক রাখতে দারুণ কার্যকর ।

দিনে ঘুমানো যাবে নাঃ

আমরা অনেকেই আছি , যারা দিনের বেলা ঘুমিয়ে থাকি। কিন্তু এর ফলে, ওজন বেড়ে যাওয়ার সমস্যা সৃষ্টি হয়। তাই; রাতে নিয়ম করে ৮ ঘন্টা ঘুমাতে হবে ।

মশলাযুক্ত খাবারঃ

শুধু সেদ্ধ করা খাদ্য কখনোই খাওয়া যাবে না। আবার; জিরে গুড়া; হলুদ; ধনে ইত্যাদি মশলা নিয়মিত খেতে হবে; কারণ, এগুলো ওজন কমায়।

পানি ও তরল পান করাঃ

ওজন কমাতে পানি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বিশেষ করে; পানি আমাদের দেহ থেকে অতিরিক্ত টক্সিন বা বিষাক্ত পদার্থ বের করে দেয়।

মিষ্টি কম খাওয়াঃ

মিষ্টি বা চিনি জাতীয় খাবার আপনাকে ছাড়তেই হবে। কারন; চিনি থেকে প্রাপ্ত অতিরিক্ত ক্যালোরি দেহে জমা হয়ে ওজন বাড়তে পারে।

14/08/2023

#সুস্বাস্থ্যের_জন্য_সেরা_১২টি_হেলথ_টিপস।
১. সকালের নাস্তা ছাড়বেন না:
আপনি যদি ওজন কমাতে চান, তাহলে যে কাজগুলো করতে পারেন সেগুলোর মধ্যে একটি হলো সময়মতো সকালের নাস্তা করা। নাস্তা না করলে উল্টো ওজন বেড়ে যেতে পারে। একটা স্বাস্থ্যকর নাস্তার উদাহরণ হতে পারে: ফল, কর্ণ ফ্লেক্স, টোস্ট, ডিম এবং দুধ।

২. ঠিকভাবে দাঁত ব্রাশ করুন:
অনেকেই জানেন না কীভাবে ঠিকমতো ব্রাশ করতে হয়। এতে দাঁতের এবং মাড়ির ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। পেন্সিল ধরার মতো করে টুথব্রাশ ধরুন এবং অন্তত ২ মিনিটের জন্য ব্রাশ করুন। দাঁত, মাড়ি, জিহ্বা সবকিছু ব্রাশ করতে হবে। নিয়মিত ডেন্টিস্ট এর কাছে যান।

৩. বিড়ালকে অনুকরণ করুন:
সকালে ঘুম থেকে উঠার পর কিছুক্ষণ স্ট্রেচিং করুন। এতে ব্লাড সার্কুলেশন তাড়াতাড়ি হবে, পরিপাকতন্ত্র কাজ করা শুরু করবে এবং ব্যাক পেইন কমে যাবে।

৪. নিজ ধর্মে মনোযোগ দিন:
হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটির একটি গবেষণা অনুযায়ী ধর্মীয় বিশ্বাস এবং কাজ মানুষের মনকে প্রফুল্ল রাখে।

৫. পেঁয়াজ, রসুন গ্রহণ করুন:
পেঁয়াজ, রসুনে আছে সেই সকল উপাদান যেগুলো শরীরের জন্য অনেক উপকারী। এরা ব্লাড প্রেসার ও কোলেস্টরল কমায় এবং অনেক রোগের সম্ভাবনাও দূর করে। কেপ টাউনের চাইল্ড হেলথ্ ইন্সটিটিউট এর রিসার্চ অনুযায়ী কাঁচা রসুন চাইল্ডহুড ইনফেকশন রোধে ভূমিকা রাখে। তাপে আবার এদের গুনাবলি নষ্ট হয়ে যায়। তাই কাঁচা খাওয়াই ভালো।

৬. হাঁড়ের যত্ন প্রতিদিন:
দুধ বা দই থেকে আপনার প্রতিদিনকার প্রয়োজনীয় ক্যালসিয়াম গ্রহণ করতে পারেন। এতে আপনার অস্থি শক্তিশালী হবে। ৩০ বছর বয়সের পরে আপনার অস্থির ঘনত্ব কমতে থাকে। একদম কম করে হলেও প্রতিদিন অন্তত ২০০ মি.গ্রা. ক্যালসিয়াম দরকার।

৭. পরিমিত মসলাযুক্ত খাবার গ্রহণ:
ঝাল, মসলাদার খাবার গ্রহণে এনডোরফিন হরমোন নিঃসৃত হয়। এই হরমোন ব্যাথা দূর করে এবং ব্যায়ামের পর ভালো অনুভূতি দান করে। তবে, অতিরিক্ত মসলাযুক্ত খাবারের গ্রহণ পরিমিত সীমার মধ্যে রাখা উচিত।

৮. ক্যান্সার প্রতিরোধে টমেটো:
টমেটোতে আছে লাইসোপিন, যা ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে। এছাড়াও, এতে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি। আর শুধু কাঁচা টমেটোই না, রান্না করা টমেটোও অনেক পুষ্টিকর।

৯. পর্যাপ্ত ভিটামিন সি গ্রহণ:
প্রতিদিন আমাদের অন্তত ৯০ মি.গ্রা. ভিটামিন সি দরকার। ফ্রেশ ফলমূল আর শাকসবজি গ্রহণ করলেই এই চাহিদা পূরণ হয়ে যায়। কমলা আর পেয়ারা ভিটামিন সি এর ভালো উৎস হতে পারে।

১০. ফলিক এসিড গ্রহণে অবহেলা নয়:
যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম তাদের এবং গর্ভবতী মহিলাদের নিয়মিত ফলিক এসিড গ্রহণ করা উচিৎ। ফলিক এসিড গর্ভজাত বাচ্চাদের স্পাইনা বিফিডা হওয়ার থেকে বাঁচায়। ক্যান্সার প্রতিরোধেও এর ভূমিকা আছে। ফলিক এসিড পাওয়া যায় সবুজ শাকসবজি, ফল এবং কলিজায়।

১১. ভিটামিন এ কে ভুলে যাওয়া যাবে না:
ভিটামিন এ এবং বিটা ক্যারোটিন মানব শরীরের ইমিউনিটি সিস্টেমকে শক্তিশালী করে। ভিটামিন এ এর উল্লেখযোগ্য উৎসগুলো হল: কলিজা, দুগ্ধজাত পণ্য, সবুজ এবং হলুদ শাকসবজি, আম ইত্যাদি।

১২. পর্যাপ্ত পানি গ্রহণ:
ব্যায়ামের সময় কোনোভাবেই সফট্ ড্রিংকস্ বা এনার্জি ড্রিংকস্ খাওয়া উচিৎ নয়। বরং, শরীর হাইড্রেটেড রাখার জন্য পর্যাপ্ত পানি পান করতে হবে। জিমের ছোটো ছোটো এক্সারসাইজ সেশনে এনার্জি ড্রিংকস্ পান করলে শরীর ড্রিংকস্ থেকে পাওয়া গ্লুকোজ আগে বার্ন করবে। অর্থাৎ কষ্টের ব্যায়াম করার পরও আশানুরূপ ফল পাওয়া যাবে না।

10/08/2023

#দীর্ঘদি_সুস্থ_থাকতে_মনে_রাখুন_অবশ্যই_এই_দশটি_স্বাস্থ‌্য_টিপস_মেনে_চলুনঃ-

শুধু ওজন কমাতে নয় দীর্ঘদিন সুস্থ থাকতে মনে রাখুন এই দশটি হেলথ টিপস। সারাজীবন কাজে লাগবে ।

এক
প্রতিদিন অন্তত ২০-৩০ মিনিট এক্সারসাইজ করুন। সেটা সকাল, দুপুর, সন্ধ্যা যখনই হোক না কেন।
দুই
সারাদিন বসে শুয়ে থাকার অভ্যাস যতোটা সম্ভব ত্যাগ করুন।
তিন
দুধ চা, দুধ কফি, কোল্ড ড্রিংক, কার্বোনেটেড ড্রিংক এর পরিবর্তে পানি, গ্রীন টি,আদা চা,লেবু চা, ডাবের পানি, টক দ্ই এর লাচ্ছি এসব পান করুন।
চার
ছোট খাট কাজ বিশেষ করে নিজের কাজগুলো নিজেই করার চেস্টা করুন। এতে মেটাবলিক রেট বাড়ে।
পাঁচ
সময় নিয়ে ভালোমতো চিবিয়ে খাবার খান। খাবার খাওয়ার সময় টিভি, ফোন, কম্পিউটার ব্যাবহার করা থেকে বিরত থাকুন।
ছয়
প্রতিদিন অন্তত ৬-৮ ঘন্টা ঘুমান। তবে দিনে ঘুমানো পরিহার করুন।
সাত
চিনি এবং মিস্টি জাতীয় খাবার যতোটা সম্ভব বাদ দিন।
আট
প্রতি বেলায় খাবারের সঙ্গে কিছু কাঁচা খাবার যেমন লেবু, মরিচ, রসুন, সালাদ ইত্যাদি রাখুন।
নয়
মাছ, মাংস, শাক সবজি খাওয়ার ভিতর ব্যালেন্স রাখুন। যেমন ৩ দিন মাছ, ৩ দিন মুরগী আর একদিন সম্পূর্ন শাক-সবজি রাখার চেস্টা করুন।
দশ
যতোটুকু সম্ভব স্ট্রেসমুক্ত জীবনযাপন করুন। দিনে ১০ মিনিট ব্রিদিং এক্সারসাইজ বা মেডিটেশন করুন।

 #স্বাস্থ্য_সচেতনতা_ও_সর্তকতাঃ-Heart Healthy Food: উচ্চ রক্তচাপ, উচ্চ কোলেস্টেরলের মতো বিষয়গুলোই মূলত হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়...
09/08/2023

#স্বাস্থ্য_সচেতনতা_ও_সর্তকতাঃ-
Heart Healthy Food: উচ্চ রক্তচাপ, উচ্চ কোলেস্টেরলের মতো বিষয়গুলোই মূলত হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে তোলে। তাই এসব রোগ যাতে দূরে থাকে, তার জন্য খাদ্যতালিকায় বিশেষ নজর দিতে হবে। কী ধরনের খাবার খাবেন আর কোন অভ্যাস থেকে দূরে থাকবেন, রইল টিপস।
প্রতি বছর বিশ্বজুড়ে ১ কোটিরও বেশি মানুষ মারা যান হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে। তাই সময় থাকতেই হার্টের যত্ন নেওয়া দরকার। হার্টের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে গেলে প্রথমে থেকে ডাক্তারের কাছে প্রয়োজন নেই। দরকার লাইফস্টাইলের উপর জোর দেওয়া।
উচ্চ রক্তচাপ, উচ্চ কোলেস্টেরলের মতো বিষয়গুলোই মূলত হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে তোলে। তাই এসব রোগ যাতে দূরে থাকে, তার জন্য খাদ্যতালিকায় বিশেষ নজর দিতে হবে।
প্রথমেই আপনাকে ভাজাভুজি, প্রক্রিয়াজাত খাবার, রেড মিট, মদ্যপান ও ধূমপান থেকে দূরে থাকতে হবে। নিয়মিত শরীরচর্চা, দিনে ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমের পাশাপাশি আপনার ডায়েটে কোন ধরনের খাবারগুলো খাবেন, রইল টিপস।
রোজের খাদ্যতালিকায় রুটি, পাউরুটি থাকে। কিন্তু সেগুলো যেন গোটা শস্য যেমন আটা, জোয়ার, বাজরা, রাগি দিয়ে তৈরি হয় এটা খেয়াল রাখুন। গোটা শস্য ফাইবারে পরিপূর্ণ হয়, যা কোলেস্টেরল ও প্রেশারকে বশে রাখে। খেতে পারেন ওটস, ডালিয়া, কিনোয়াও।
পরিবারে উচ্চ রক্তচাপের হিস্ট্রি রয়েছে? নিয়ম করে ফ্ল্যাক্স সিড খাওয়া শুরু করুন। এটি রক্তচাপ কমায়। পাশাপাশি ফ্ল্যাক্স সিডে আলফা-লিনোলেনিক অ্যাসিড রয়েছে, যা হার্টের রোগকে দূরে রাখে। আপনি সারাদিনে চার চামচ ফ্ল্যাক্স সিড খেতে পারেন।
আমন্ড, আখরোট, কাজু, চিনাবাদাম ইত্যাদি স্যাচুরেটেড ফ্যাট কম থাকে। পাশাপাশি ফাইবার, ভিটামিন ই, অ্যান্টিঅক্সিডন্টের মতো পুষ্টিতে পরিপূর্ণ। বাদাম খেলে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে এবং ধমনীতে রক্ত সঞ্চালন সচল থাকে। ফুল ফ্যাট ক্রিম, দুগ্ধজাত পণ্য ও মাংসের চেয়ে সোয়া পণ্য অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর। এতে স্যাচুরেটেড ফ্যাটের পরিমাণ কম এবং কোলেস্টেরলের মাত্রাও বাড়ায়। তাই হার্টের জন্য ভাল সোয়াজাত খাবার। তবে থাইরয়েডের সমস্যা থাকলে সোয়া পণ্য খাওয়া চলে না।
উচ্চ রক্তচাপে ভুগছেন? বিটরুটের রস পান করুন। এই সবজির মধ্যে নাইট্রেট রয়েছে যা রক্তচাপ কমিয়ে হৃদরোগের ঝুঁকি প্রতিরোধ করে। রোজ ১ গ্লাস করে বিটরুটের রস পান করলে বশে থাকবে রক্তচাপের সমস্যা।
উচ্চ রক্তচাপে ভুগছেন? বিটরুটের রস পান করুন। এই সবজির মধ্যে নাইট্রেট রয়েছে যা রক্তচাপ কমিয়ে হৃদরোগের ঝুঁকি প্রতিরোধ করে। রোজ ১ গ্লাস করে বিটরুটের রস পান করলে বশে থাকবে রক্তচাপের সমস্যা।
উচ্চ রক্তচাপে ভুগছেন? বিটরুটের রস পান করুন। এই সবজির মধ্যে নাইট্রেট রয়েছে যা রক্তচাপ কমিয়ে হৃদরোগের ঝুঁকি প্রতিরোধ করে। রোজ ১ গ্লাস করে বিটরুটের রস পান করলে বশে থাকবে রক্তচাপের সমস্যা।
Dr.Shailen par

Address

Barishal

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Shailen Par posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram