MS TUHIN pharmacy

MS TUHIN pharmacy Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from MS TUHIN pharmacy, Barishal.

ঔষধ সম্পর্কে সঠিক ধারণা নিন চিকিৎসক এর পরামর্শ নিয়ে ঔষধ সেবন করুন সুস্থ থাকুন।
ঔষধ সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন সঠিক নিয়মে নিয়মিত ঔষধ সেবন করুন সচেতন হোন জীবন বাঁচান।
মো:রায়হান হোসেন (ফার্মাসিস্ট) বাংলাদেশ ড্রাগ এন্ড কেমিস্ট।

⚠️কুষ্টিয়ায় দৌলত পুরে এক গৃহবধুর ঘরে ডাকাত দল ডাকাতির শেষে তিন বছরের শিশুর গলায় অ"স্ত্র ঠেকিয়ে গৃহবধুর হাত-পা বেঁ"ধে...
22/10/2025

⚠️কুষ্টিয়ায় দৌলত পুরে এক গৃহবধুর ঘরে ডাকাত দল ডাকাতির শেষে তিন বছরের শিশুর গলায় অ"স্ত্র ঠেকিয়ে গৃহবধুর হাত-পা বেঁ"ধে পা"লাক্রমে ধ"র্ষণ করে।

খুবই দুঃখজনক একটি ঘটনা :
20/10/2025

খুবই দুঃখজনক একটি ঘটনা :

👨‍⚕️দয়া করে ফার্মেসি থেকে কেউ চিকিৎসক এর প্রেসক্রিপশন ছাড়া  ঔষধ  কিনবেন না ছোট্ট বাচ্চাদের জন্য 🥲😓 তো অবশ্যই না! ➡️এই ঘট...
18/10/2025

👨‍⚕️দয়া করে ফার্মেসি থেকে কেউ চিকিৎসক এর প্রেসক্রিপশন ছাড়া ঔষধ কিনবেন না ছোট্ট বাচ্চাদের জন্য 🥲😓 তো অবশ্যই না!

➡️এই ঘটনাটা বরিশালের টরকী বন্দরের রামসিদ্ধি নামের গ্রামে।
জন্মের পর থেকেই ছোট্ট বাচ্চাটা স্বাভাবিকভাবে পায়খানা করতে পারতো না নিজ থেকে।
👨‍⚕️তাই ডাক্তারের পরামর্শে তাকে দেওয়া হতো Glycerin Suppository (0.5 mg) যেটা শিশুদের জন্য নিরাপদ, হালকা ওষুধ এটা।

▶️ তারিখ: ৯ অক্টোবর, ২০২৫।
বাচ্চার দাদু গেলেন গ্রামের এক “ফার্মেসি”তে নাম লিখিল মেডিসিন কর্নার নামের।
ফার্মেসির মালিক “লিখিল”, যিনি নিজেকে হাতুড়ে ডাক্তার হিসেবে চালান সবসময়ই।

তিনি শিশুর জন্য এই Glycerin Suppository না দিয়ে দিলেন বড়দের Annadol 100 mg suppository
যেটা আসলে বড়দের তীব্র ব্যথার জন্য ব্যবহৃত ওষুধ শিশুদের জন্য অনেক প্রাণঘাতী!

বাচ্চার মা সেই ওষুধটাই দিয়ে দেয় নিজের অজান্তেই।
কয়েক মিনিটের মধ্যে বাচ্চা নিস্তেজ হয়ে পড়ে একেবারে এরপর শ্বাস বন্ধ হয়ে যায়, শরীর শক্ত হয়ে যায় একদম 😰

পরপর তিনটা ক্লিনিক এ নেওয়া হয়,
সিকদার ক্লিনিক, এবিসি ক্লিনিক, শের-ই-বাংলা মেডিকেল বরিশাল
সবখানে চেষ্টা, ইনজেকশন, অক্সিজেন, হেডবক্স, খিচুনি, আর অশ্রু তো আছেই।

শেষ পর্যন্ত আল্লাহর রহমতে বাচ্চাটা অবশেষে বেঁচে যায়। আলহামদুলিল্লাহ 🌺

🤔 ভাবুন তো :
একটা ভুল ওষুধ, একটা অসচেতনতা আর একটা হাতুড়ে ডাক্তার
আর চিরদিনের জন্য একটা পরিবার শোকে ডুবে যেত।

♦️যাদের বাচ্চা আছে, তারা একবার হলেও ওষুধ হাতে পাওয়ার পর নামের মিল আছে কি না দেখে নিন সবার আগে।
“ফার্মেসি”র সাইনবোর্ড মানেই ডাক্তার না।সেটা বুঝুন।
প্রতিটি ভুল সিদ্ধান্তের পেছনে লুকিয়ে থাকে একটা অসহায় জীবন এর কান্না।
Collected

জেনে রাখুন আপনার প্রয়োজন হতে পারে!
18/10/2025

জেনে রাখুন আপনার প্রয়োজন হতে পারে!

👨‍⚕️একটি ব্যথা… যা শেষ হতে পারে মৃত্যুতেও 💔⚠️সব শুরু হয়েছিল সামান্য পেট ব্যথা দিয়ে —ডাক্তার বললেন Pancreatitis, মানে অ...
18/10/2025

👨‍⚕️একটি ব্যথা… যা শেষ হতে পারে মৃত্যুতেও 💔

⚠️সব শুরু হয়েছিল সামান্য পেট ব্যথা দিয়ে —
ডাক্তার বললেন Pancreatitis, মানে অগ্ন্যাশয়ের প্রদাহ।
▶️চিকিৎসা দেরি, অবহেলা, সংক্রমণ…
আর সেই প্রদাহই ছড়িয়ে পড়ে পুরো শরীরে — Sepsis!
রক্তে বিষ, অঙ্গপ্রতঙ্গ ব্যর্থ, আর তারপর… মৃত্যু।

⚠️ Pancreatitis কোনও সাধারণ ব্যথা নয়।
👉 সময়মতো চিকিৎসা না নিলে এটি সেপসিসে পরিণত হতে পারে।
👉 অ্যালকোহল, পাথর, বা অতিরিক্ত চর্বিযুক্ত খাবার — বড় কারণ।

🕯️ একটি অবহেলা যেন আর একটি জীবন না কেড়ে নেয়।
নিজেকে ও প্রিয়জনকে সচেতন করুন আজই।

⚠️বর্তমান সময়ে দেশে গরুর মধ্যে ভয়ানক ভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছে! 🐄এই ভাইরাসে আক্রান্ত গরুগুলোকে বাইরে থেকে দেখতে স্বাভাবিক ...
15/10/2025

⚠️বর্তমান সময়ে দেশে গরুর মধ্যে ভয়ানক ভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছে! 🐄
এই ভাইরাসে আক্রান্ত গরুগুলোকে বাইরে থেকে দেখতে স্বাভাবিক মনে হলেও, ভিতরে ভিতরে তারা মারাত্মক সংক্রমিত হচ্ছে — যা মানুষের শরীরেও প্রভাব ফেলতে পারে।

▶️তাই সবাইকে অনুরোধ —
গরুর মাংস কেনার সময় ভালোভাবে পরীক্ষা করুন,বিশ্বস্ত কসাই বা উৎস থেকে মাংস সংগ্রহ করুন,এবং রান্না করার আগে ভালোভাবে সিদ্ধ করে নিন।একটুখানি অসচেতনতা হতে পারে বড় বিপদের কারণ।
➡️নিজে সচেতন থাকুন, অন্যকেও সচেতন রাখুন!💚

⚠️আপনারাও কি তাই মনে করেন? 👨‍⚕️টাইফয়েড নিয়ে গবেষণা করেছে ICDDR,B। তারা দেখেছে- বাংলাদেশে গড়ে প্রত্যেক ১ লক্ষ মানুষের মধ...
15/10/2025

⚠️আপনারাও কি তাই মনে করেন?
👨‍⚕️টাইফয়েড নিয়ে গবেষণা করেছে ICDDR,B। তারা দেখেছে- বাংলাদেশে গড়ে প্রত্যেক ১ লক্ষ মানুষের মধ্যে মাত্র ৯১৩জন টাইফয়েড-এ আক্রান্ত হয়। মানে টাইফয়েড আক্রান্তের শতকরা পরিমাণ ১%-এর কম। অর্থাৎ টাইফয়েডে আক্রান্ত হয় না ৯৯% মানুষ। একই গবেষণায় আরো দেখা গেছে- এক ডোজ টাইফয়েডের টিকা সর্বোচ্চ ১৮ মাস পর্যন্ত ৮৫% শতাংশ সুরক্ষা (!) দিতে পারে (যদিও সেটা প্রশ্নবোধক)। তাহলে টিকা নেওয়ার পরেও সুরক্ষা (!) পায় না ১৫%। তার মানে দাড়াচ্ছে- টিকা গ্রহণ করলেও সর্বোচ্চ টাইফয়েড হতে পারে ১৫% আর গ্রহণ না করলে টাইফয়েড হবে বড়জোর ১%

যে কোনো টিকা হচ্ছে ওই রোগের জীবাণুর অংশবিশেষ- যা রোগ ঠেকানোর নামে শরীরে প্রবেশ করানো হয়; উদ্দেশ্য শরীরকে আগেভাগে জীবাণু চেনানো। তার মানে যাদের টাইফয়েড হয় নাই বা হওয়ার সম্ভাবনা নাই, তাদের শরীরেও অহেতুক টাইফয়েড-এর জীবাণু ঢোকানো হচ্ছে! গভীরভাবে চিন্তা করে দেখুন তো- এর আদৌ কোনো প্রয়োজন আছে কি না?!?

টাইফয়েড তো সেই মাত্রার কোনো রোগ নয় কিংবা চিকিৎসা নেই- এমন রোগও নয়। তাহলে কাদের স্বার্থ হাসিলের জন্য আগে থেকেই আমরা গণহারে টাইফয়েড রোগের জীবাণু-খণ্ড আমাদের শরীরে প্রবেশ করাবো? এর মাধ্যমে টাইফয়েড থেকে সুরক্ষা পাওয়া যাবে কিনা বলা মুশকিল, কিন্তু আরো অনেকগুলো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া যে দেখা দেবে- সেটা সুনিশ্চিত। আমাদের ভুলে গেলে চলবে না যে, সরাসরি রক্তে কিছু মেশানো সম্পূর্ণরূপে শরীয়ত বিরোধী কর্মকাণ্ড।

আমি প্রায়ই বলি- ওষুধ নামক সিন্থেটিক ড্রাগস সেবন করবেন না। এগুলো কেমিক্যালের তৈরি কৃত্রিম বস্তু এবং মানবদেহের ভেতরে ঢোকার অনুপযুক্ত। এগুলো যারা তৈরি ও বিপনন করছে, সেটা তাদের ব্যবসা ও অর্থ উপর্জনের মাধ্যম। তারা চায় সর্বোচ্চ সংখ্যক মানুষ যেন তাদের বানানো ড্রাগগুলো ব্যবহার করে আজীবন অসুস্থ থাকে। এতে তারা ব্যবসায়িকভাবে লাভবান হবে। এজন্য তারা বিভিন্ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানে অর্থ ঢেলে নিজেদের প্রত্যাশা অনুযায়ী গবেষণা ফলাফল তৈরি করাতেও পিছ পা হয় না, তারপর মিডিয়াতে টাকা ঢেলে সেটা প্রচার করায়, অতঃপর ভুলভাল জনমত গড়ে উঠলে সরকারকে প্রভাবিত (রাষ্ট্রীয়ভাবে বিক্রি) করে জনগণকে বিষ গ্রহণে বাধ্য করে। এর নেপথ্য উদ্দেশ্য হলো ভবিষ্যতের রোগী বাড়ানো! গণহারে টিকা দিলে জনগণের যতটুকু লাভ (!), তার থেকে ঢের লাভবান হয় ড্রাগস কোম্পানিগুলো।

টাইফয়ের ভ্যাকসিন কিন্তু ইউরোপ-আমেরিকায় দেওয়া হয় না? চাপিয়ে দেওয়া হয় বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, নেপাল কিংবা আফ্রিকান দেশগুলোর জনগণের ওপরে। এসব ভ্যাকসিনের আড়লে তাদের যে ভিন্ন পরিকল্পনা রয়েছে- সে বিষয়ে পর্যাপ্ত গবেষণা হয় না!

অনুগ্রহ করে নিজের বিবেককে প্রশ্ন করুন- এই যে ৫ কোটি কোমলমতি শিশুর শরীরে টিকা দেওয়ার লক্ষ্য নির্ধারিত হয়েছে, এর মধ্যে বড় অংশের শরীরে আগে থেকেই এন্টিবডি তৈরি হয়ে আছে। তাহলে কেন টিকা গ্রহণ করে নিজের শরীরে বিষ ঢোকাতে হবে? রাষ্ট্রের কোনো অধিকার থাকতে পারে কি কারো দেহের ভিতরে কিছু ঢুকাতে বাধ্য করার? একটা বাচ্চার শরীরে যদি আগে থেকেই এন্টিবডি থাকে, তবে টিকা গ্রহণের কী দরকার? কোনোপ্রকার টেস্ট না করিয়ে কেন গণহারে শরীরে টিকা গ্রহণ করতেই হবে?

এখানেই আসল ব্যবসা। বাচ্চাদের গণহারে টিকা দেওয়াই বলে দেয়- শিশুদের স্বার্থের তুলনায় ব্যবসা করাটা অধিক গুরুত্বপূর্ণ ড্রাগস মাফিয়াদের কাছে। ব্যবসার পাশাপাশি আমাদের বাচ্চাগুলোকে স্রেফ গিনিপিগ বা কুকুর-বিড়াল বা ইঁদুরের মতো ব্যবহার করা হচ্ছে। ক্ষতিকারক জীবাণু বাচ্চাদের শরীরে ঢুকিয়ে দেওয়ার কুপরিণামে ভবিষ্যতে আরো বড় ধরনের জটিলতা তৈরি হবে! ভবিষ্যতে সন্তানহীনতা এবং প্রতিবন্ধী শিশুর জন্মহার বেড়ে যাবে। তখন কিন্তু টিকার পক্ষে প্রচারনাকারীদেরকে খুঁজেও পাওয়া যাবে না? আশা করি কথিত করোনা টিকার কুফল মানুষ এতো দ্রুত ভুলে যায়নি?

ড্রাগস মাফিয়ারা যে তাদের স্বার্থে আমাদের আদরের শিশুদেরকে কুকুর-বিড়ালের মতো ব্যবহার করছে- এটা নিয়ে কেউ মুখ খোলে না, কথাও বলে না। দোষ তো আমাদেরই; ইউরোপ-আমেরিকার সাদা চামড়ারা কিছু বললেই আমরা সেগুলো ধর্মগ্রন্থের চাইতেও বেশি বিশ্বাস করি! দীর্ঘমেয়াদে বাচ্চাদের উপর কথিত টিকার কী পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, তা না জেনে আমরা অন্ধের মতো আদরের বাচ্চাদের শরীরে কী ভয়ঙ্কর ইনজেকশন পুশ করাচ্ছি, তা হয়তো কল্পনাও করতে পারবেন না!

অভিভাবকদের প্রতি বিনীত অনুরোধ- ভবিষ্যতে দাদা-দাদী/নানা-নানি হওয়ার ইচ্ছে থাকলে বিনামূল্যের ভ্যাকসিন দিয়ে আপনার আদরের বাচ্চাদের শরীরটাকে স্থায়ীভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করবেন না। এসব ষড়যন্ত্র থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখুন আর জনসচেতনতা বাড়াতে এই পোস্টটি শেয়ার করুন।
♦️সংগৃহীত

⚠️সচেতনামূলক পোস্টা..........টিকা দেওয়ার পর বাচ্চারা অসুস্থ হয়ে পড়ার কারণ হল তাদের শরীরে টিকাটির প্রতিক্রিয়া হিসেবে ...
14/10/2025

⚠️সচেতনামূলক পোস্টা..........

টিকা দেওয়ার পর বাচ্চারা অসুস্থ হয়ে পড়ার কারণ হল তাদের শরীরে টিকাটির প্রতিক্রিয়া হিসেবে রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি করে যার ফলে হালকা জ্বর, ব্যথা এবং ক্লান্তি সৃষ্টি করতে পারে। এই প্রতিক্রিয়াগুলো সাধারণত ক্ষণস্থায়ী এবং স্বাভাবিক, যা বোঝায় যে টিকাটি কার্যকরভাবে কাজ করছে। তাই গুজবে কেই ভয় পাবেন না।
▶️সংগৃহীত

👨‍⚕️১০ বছর বয়সী বাচ্চা জিদান। তার কোন এক নিকট আত্মীয় খেলনা হিসেবে তাকে লেজার লাইট উপহার  দেয়।নিজের অজান্তেই জিদান লাইটের...
09/10/2025

👨‍⚕️১০ বছর বয়সী বাচ্চা জিদান। তার কোন এক নিকট আত্মীয় খেলনা হিসেবে তাকে লেজার লাইট উপহার দেয়।
নিজের অজান্তেই জিদান লাইটের আলো নিজের ডান চোখে ফেলে। এর পর থেকে সে চোখে কম দেখতে থাকে। এই ঘটনা ভয়ে সে পরিবারের কাছে গোপন করে। গত এক বছরে তার দৃষ্টি শক্তি মারাত্মক ভাবে কমে যায় যা চশমা দিয়েও এখন তার উন্নতি হচ্ছে না।

আজ তার চোখ পরীক্ষা করে দেখা যায়, লেজার আলো দিয়ে চোখের সবচেয়ে আলোক সংবেদনশীল অংশ ( ম্যাকুলা) মারাত্মক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

⚠️বি:দ্র : লেজার আলোর সাধারণ আলো নয়, এটি মূহুর্তেই আপনার চোখ চিরস্থায়ী ভাবে অন্ধ করে দিতে পারে। এটি খেলনা ভেবে বাচ্চাদের হাতে দিবেন না।
সংগৃহীত

👨‍⚕️এক মুহূর্তের আরাম, সারাজীবনের যন্ত্রণা!গাড়িতে বসে অনেকেই দেখি সামনে ড্যাশবোর্ডে পা তুলে রাখে ভাবছে, “কী আর হবে?”কিন্...
09/10/2025

👨‍⚕️এক মুহূর্তের আরাম, সারাজীবনের যন্ত্রণা!
গাড়িতে বসে অনেকেই দেখি সামনে ড্যাশবোর্ডে পা তুলে রাখে
ভাবছে, “কী আর হবে?”
কিন্তু সেই "কী হবে"টাই কখনো কখনো পুরো জীবনটাই পাল্টে দেয়!

▶️এই এক্সরে-টি এক তরুণীর
দুই পায়ের উরুর হাড় (Femur) একসাথে চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে গেছে!
কারণ?
দুর্ঘটনার সময় সে বসেছিল ড্যাশবোর্ডে পা তুলে!

➡️যেই মুহূর্তে গাড়ি ধাক্কা খেল
এয়ারব্যাগ বিস্ফোরণের মতো গতিতে খুলে গেল,
আর সেই শক্তিটা সোজা হাঁটুর দিকে গিয়ে ঠেকল!
এক সেকেন্ডে হাঁটু, উরু, পেলভিস
সব একসাথে ভেঙে গেল

এই অবস্থায় অনেকেই সারাজীবন হাঁটতে পারেন না, কেউ কেউ চিরদিনের মতো হুইলচেয়ারে বসে যান।

⚠️তাই মনে রাখুন,
পা ড্যাশবোর্ডে নয়
এটা কোনো পোজ নয়, এটা এক্সিডেন্টের আমন্ত্রণ!
জীবন একটা, দুর্ঘটনা একবারই লাগে সেটাকে অচেনা করে দিতে।

⚠️সতর্ক থাকুন, সচেতন থাকুন,শেয়ার করুন
আজ আপনার ছোট সচেতনতা কাল হয়তো কারও জীবন বাঁচাবে!
সংগৃহীত

what🤔?
09/10/2025

what🤔?

⚠️কেয়ামত - ঘনিয়ে আসছে 😢▶️লোকটির নাম বেলাল মিয়া এক মেয়ে সন্তানের বাবা। সেই মেয়ের বিয়ে দিয়েছেন আজ ১৭ বছর হলো। বিয়ের পর কোল...
09/10/2025

⚠️কেয়ামত - ঘনিয়ে আসছে 😢
▶️লোকটির নাম বেলাল মিয়া এক মেয়ে সন্তানের বাবা। সেই মেয়ের বিয়ে দিয়েছেন আজ ১৭ বছর হলো।
বিয়ের পর কোল জুড়ে আসে ফুটফুটে একটা মেয়ে।
হ্যাঁ ছবিতে যাকে দেখতে পাচ্ছেন মেয়েটির নাম তন্নি।

🙍‍♀️তন্নির মা-বাবা তন্নি কে ছোট্ট থেকেই নানা বাড়িতে রেখে যান। কারণ তন্নির মা বাবা ঢাকায় থাকে, কাজ করে।
তন্নির এখন বয়স ১৫ বছর, কিন্তু রক্ষক নানা ভক্ষক হয়ে গিয়েছিলো কবে তা কেউ জানতো না।

বেলাল মিয়ার স্ত্রী বাসায় না থাকায় নানা-নাতনীর
কু'কর্ম পাশের বাড়ির এক মহিলা চোখে ধরা পরে।
পরে ব্যাপার টা খুব দ্রুত ছরিয়ে পরে। জিজ্ঞেসা বাদ করা হলে নাতনী বলে, আমি নানাকে মন দিয়ে ভালোবেসে ফেলেসি এবং আমি বিয়ে করবো নানাকে।

💔আর কিছু বলার ভাষা নেই। 🤐

Address

Barishal

Telephone

+8801955924987

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when MS TUHIN pharmacy posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to MS TUHIN pharmacy:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram