Dr.Tania's EYE Guidance - Everlasting Youth for Eyes

Dr.Tania's EYE Guidance - Everlasting Youth for Eyes Eyes are the most treasured part of our body. My goal is to inform the general people and share eyecare tips and cures.

🔸কেরাটোকোনাস🔸🟨আমাদের চোখের সামনে যে কালো গোলাকার স্বচ্ছ অংশ থাকে তা কর্ণিয়া নামে পরিচিত।  কর্নিয়াতে কোলাজেন নামক কিছু ...
09/11/2025

🔸কেরাটোকোনাস🔸

🟨আমাদের চোখের সামনে যে কালো গোলাকার স্বচ্ছ অংশ থাকে তা কর্ণিয়া নামে পরিচিত। কর্নিয়াতে কোলাজেন নামক কিছু ফাইবার আছে যা কর্ণিয়ার আকৃতি যথাস্থানে ধরে রাখে, যদি এই ফাইবারগুলি দূর্বল হয়ে যায় তখন কর্ণিয়া ক্রমাগত পাতলা হয়ে সামনের দিকে ঝুলে পড়ে, চোখের কর্ণিয়া বা মনির এই অবস্থার নাম হলো কেরাটোকোনাস।

🟩যদি কারও চশমার পাওয়ার ঘন ঘন পরিবর্তন হয় অথবা যাদের উচ্চ সিলিন্ডার বা মাইনাস পাওয়ার থাকে তাদের কেরাটোকোনাস হওয়ার আশঙ্কা বেশি। বাচ্চাদের চোখে এলার্জি জনিত সমস্যা থাকলে জোরে জোরে চোখ ঘষার কারনেও এই রোগ হতে পারে।

⬜️কর্ণিয়াল টোপোগ্রাফি বা কর্ণিয়াল ম্যাপিং করে এই রোগ নির্ণয় করা যায়।

🔶চিকিৎসা হলো চশমা ব্যবহার, কোলাজেন ক্রস লিঙ্কিঙ্ ,RGP কন্টাক্ট লেন্স, কর্ণিয়া প্রতিস্থাপন।

🔷চোখের মণির ঘা/ কর্ণিয়ার আলসার🔷আমাদের চোখের সামনে যে কালো গোলাকার অংশ দেখা যায় তাকে বলে কর্ণিয়া। এই কালো অংশের প্রদাহ...
14/05/2025

🔷চোখের মণির ঘা/ কর্ণিয়ার আলসার🔷

আমাদের চোখের সামনে যে কালো গোলাকার অংশ দেখা যায় তাকে বলে কর্ণিয়া। এই কালো অংশের প্রদাহজনিত কারণে ঘা বা আলসার হয়।

➡️কারণ হিসেবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ধান কাঁটার মৌসুমে ধানের পাতার আঘাতজনিত কারণে কৃষকদের চোখে এই রোগ হয়ে থাকে। এছাড়া চোখের নেএনালি অনেকদিন বন্ধ থাকলে বা চোখের পাতা বা পাপড়িতে অধিকদিন প্রদাহ থাকলেও এই রোগ হতে পারে।

🔺মনিতে ঘা হলে চোখে প্রচন্ড ব্যথা হয়, আলোতে চোখ খুলতে পারেনা, চোখ লাল হয়ে যায়, অনবরত পানি পড়তে থাকে এবং ময়লা বের হয়।🔺

➡️উপরোল্লেখিত উপসর্গ হলে জরুরি ভিত্তিতে চক্ষু চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। চক্ষু চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া চোখে কোন ড্রপ বা মলম ব্যবহার করা যাবেনা।

❗️সময় মতো চিকিৎসা না করলে চোখের মণি বা কর্ণিয়া ছিদ্র অথবা ফেটে গিয়ে চোখটি সম্পূর্ণ অন্ধ হয়ে যেতে পারে।❗️

🔸বাঁকা চোখ/ ট্যারা চোখ 🔸স্বাভাবিকভাবেই আমরা যখন কোন বস্তুর দিকে তাকাই তখন দুটি চোখই একটি বস্তূর দিকে দৃষ্টি স্থির রাখে ক...
07/05/2025

🔸বাঁকা চোখ/ ট্যারা চোখ 🔸

স্বাভাবিকভাবেই আমরা যখন কোন বস্তুর দিকে তাকাই তখন দুটি চোখই একটি বস্তূর দিকে দৃষ্টি স্থির রাখে কিন্তু যখন আমাদের এক চোখ একটি বস্তূর দিকে এবং অপর চোখ অন্য দিকে (নাকের/কানের দিকে অথবা উপরে/নিচে) দৃষ্টি স্থির রাখে তখন চোখের এই অবস্থাকে ট্যারা বা বাঁকা চোখ বলে চিকিৎসাবিজ্ঞানে যা স্কুইন্ট বা স্ট্রাবিসমাস নামে পরিচিত।

🔶বাঁকা চোখ শিশু জন্মের পরে (৬ মাসের মধ্যে), জন্মের কিছুদিন পরে (৬ মাস থেকে ৭ বছরের মধ্যে ) অথবা বড় হলেও হতে পারে।
কারণ:
▪️জন্মগত
▪️ চোখের পাওয়ার জনিত সমস্যায়(অতিমাত্রায় দুরদৃষ্টি বা দুই চোখের দৃষ্টিশক্তির পার্থক্য)
▪️চোখের নার্ভ,পেশী বা মস্তিষ্কে সমস্যা থাকলে
▪️চোখের মনি বা লেন্সের অস্বচ্ছতা অথবা চোখের পাতা পড়া।

🔷বাঁকা চোখের ঝুঁকিতে যারা রয়েছে
▪️পারিবারিক ইতিহাস (মা-বাবা অথবা নিকট আত্মীয়ের মধ্যে চোখ বাঁকা থাকলে)
▪️বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশু বা অটিজম
▪️অপরিনত বা স্বল্প ওজন নিয়ে জন্ম নেয়া শিশু।

🔶উপসর্গ:
▫️কোন নির্দিষ্ট দিকে তাকানোর সময় চোখ বেঁকে যাওয়া
▫️মাথা যেকোনো দিকে হেলে যাওয়া
▫️চোখে কম দেখা
▫️কোন বস্তু দুটি করে দেখা।
▫️অবসাদ।

🔺অনেকেই বাঁকা চোখকে লক্ষী ট্যারা হিসেবে মনে করে যার কোন ভিত্তি নেই।

🔷চিকিৎসা:
▫️চোখের পাওয়ার জনিত সমস্যায় চশমা দেয়া।
▫️অলস চোখের চিকিৎসা করা
▫️চোখের ব্যায়াম যা চোখের মাংশ পেশীর দক্ষতা বাড়ায়।
▫️অপারেশন।

তাই যেকোনো বয়েসে বা যেকোনো সময়ে বাঁকা চোখ বুঝতে পারলে যত দ্রুত সম্ভব একজন চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে হবে।

♦️রেটিনোপ্যাথি অফ প্রিম্যাচিউরিটি।♦️অপরিণত এবং স্বল্প ওজনের নবজাতকের চোখে অন্ধত্ব বয়ে নিয়ে আসতে পারে এমন একটি মারাত্মক...
30/04/2025

♦️রেটিনোপ্যাথি অফ প্রিম্যাচিউরিটি।♦️

অপরিণত এবং স্বল্প ওজনের নবজাতকের চোখে অন্ধত্ব বয়ে নিয়ে আসতে পারে এমন একটি মারাত্মক রোগ হলো রেটিনোপ্যাথি অফ প্রিম্যাচিউরিটি সংক্ষেপে আর ও পি।

➡️এই রোগে নবজাতকের রেটিনায় (চোখের পেছনের টিস্যু স্তর যার মাধ্যমে আমরা দেখতে পাই) অস্বাভাবিক রক্তনালী তৈরি হয়।

🔲যেসকল নবজাতকেরা এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে তারা হলো-

১. জন্ম ওজন ২ কেজি বা কম।
২. মাতৃগর্ভের ৩৫ বা কম সপ্তাহে জন্মগ্রহণ করলে।
৩. ৩৫ সপ্তাহের বেশি বা ৩৭ সপ্তাহের কম সময়ে জন্ম নেয়া কিন্তু শিশু জন্মের পর এনআইসিউতে উচ্চ অক্সিজেন থেরাপি, সংক্রমণ, রক্ত সঞ্চালন, শ্বাসকষ্ট বা হৃদরোগে আক্রান্ত হলে।

🔲 রোগ নির্ণয়-

উপরোল্লেখিত নবজাতকদের রোগ নির্ণয়ের সবচেয়ে কার্যকর উপায় হলো বাচ্চা জন্মের পর যত তাড়াতাড়ি সম্ভব একজন চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ দ্বারা শিশুর রেটিনা পরীক্ষা করা। সাধারণত শিশু যদি
১. মাতৃগর্ভের ৩০ বা কম সপ্তাহে অথবা ১.৫ কেজির কম ওজন নিয়ে জন্ম নেয় তবে জন্মের ২০ দিনের মধ্যে
২. ৩৫ বা কম সপ্তাহে অথবা ২ কেজির কম ওজন নিয়ে জন্ম নেয় তাহলে জন্মের ৩০ দিনের মধ্যে চোখ পরীক্ষা করাতে হবে।

➡️প্রাথমিক সনাক্তকরণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কারণ এতে নবজাতকের অন্ধত্ব প্রতিরোধে সময়মতো চিকিৎসার সুযোগ করে দেয়।

শিশুর জন্মগত চোখের পানি পড়া শিশু জন্মের পর শতকরা ২০% নবজাতক চোখের পানি পড়া সমস্যায় ভুগে থাকে। এর মধ্যে ৮৫% শিশু জন্মে...
30/09/2024

শিশুর জন্মগত চোখের পানি পড়া

শিশু জন্মের পর শতকরা ২০% নবজাতক চোখের পানি পড়া সমস্যায় ভুগে থাকে। এর মধ্যে ৮৫% শিশু জন্মের এক বছরের মধ্যেই ভালো হয়ে যায়।

কারণ:
চোখের কোণে একটি নালি রয়েছে যার মধ্যে দিয়ে চোখের পানি নাকের ভিতরে চলে যায়, যদি কোন কারনে এই নালি বন্ধ থাকে তাহলে চোখের পানি নাকের ভিতরে যেতে পারেনা যা আবার চোখ দিয়ে গড়িয়ে পড়ে। এভাবে প্রতিনিয়ত পানি জমে নালি পথে সক্রোমনের সৃষ্টি হয়।

লক্ষন:
ক্রমাগত চোখ বা চোখের পাতা ভেজা থাকা। চোখের কোণে চাপ দিলে ময়লা বা পিচুটি বের হওয়া।

চিকিৎসা:
১। চোখের ম্যাসাজ: ৯৬-৯৮% শিশু শুধু এই নেত্র নালিতে যথাযথভাবে ম্যাসাজ করলে ঠিক হয়ে যায়।
২। এন্টিবায়োটিক ড্রপ ব্যবহার যদি পিচুটি আসে।
৩। যদি ম্যাসাজের পরেও ১-২ বছরের ভিতরে উন্নতি না হয় সেক্ষেত্রে শিশুকে সম্পুর্ণ অজ্ঞান করে পানি যাওয়ার নালি টি পরিষ্কার করে দিতে হবে।
৪। এর পরেও যদি সমস্যা থেকে যায় সেক্ষেত্রে বলা হয় বাচ্চা বড় হলে নেত্রনালি অপারেশন যাতে চোখ ও নাকের মধ্যে পথ তৈরি করে দেয়া হয়।

চোখের পাতা কাঁপা/ চোখের খিঁচুনি/ ব্লেফারোস্পাজম।এটি একটি স্নায়ুবিক ব্যাধি যা উভয় চোখের চারপাশের পেশীগুলোর অনিচ্ছাকৃত খ...
27/09/2024

চোখের পাতা কাঁপা/ চোখের খিঁচুনি/ ব্লেফারোস্পাজম।

এটি একটি স্নায়ুবিক ব্যাধি যা উভয় চোখের চারপাশের পেশীগুলোর অনিচ্ছাকৃত খিঁচুনি বা সঙ্কোচন। চোখের এই রোগটি পুরুষদের চেয়ে মহিলাদের মধ্যে বেশী হয়।

লক্ষণ ও উপসর্গ: উভয় চোখের পাতার অনিচ্ছাকৃত খিঁচুনি বা সঙ্কোচন হয়। রোগী চোখের পাতা খুলতে পারেনা যা তাদের দৈনন্দিন কাজকর্ম মারাত্মকভাবে ব্যাহত হয়। এর সাথে আলো সহ্য করতে না পারা, শুষ্ক চোখ, চোখ জ্বালা পোড়া ইত্যাদি লক্ষণগুলো থাকতে পারে।

কারণ: এই রোগের সঠিক কারণ অজানা তবে মস্তিষ্কের ব্যাজাল গ্যাংলিয়া নামক স্থানের অস্বাভাবিক কার্যকারিতা এর কারণ হিসেবে মনে করা হয়।

চিকিৎসা: রোগী শুষ্ক চোখ বা পারকিনসন রোগে আক্রান্ত কিনা জেনে নিতে হবে।
১। টিনটেড চশমা ব্যবহার করা যেতে পারে।
২। শুষ্ক চোখের চিকিৎসা নিতে হবে।
৩। চোখের চারপাশের পেশীগুলোতে বটুলিনাম টক্সিন ইনজেকশন -৯৫% ক্ষেত্রে প্রতিকার হয়।
৪। বিশেষ ক্ষেত্রে মায়োমেকটমি।

চোখের প্রচলিত সমস্যাগুলোর মধ্যে একটি হচ্ছে প্রায়শই হঠাৎ করেই চোখ লাল হয়ে যাওয়া। এই লাল চোখ অনেক ক্ষেত্রে শুষ্ক চোখ অথ...
31/08/2023

চোখের প্রচলিত সমস্যাগুলোর মধ্যে একটি হচ্ছে প্রায়শই হঠাৎ করেই চোখ লাল হয়ে যাওয়া। এই লাল চোখ অনেক ক্ষেত্রে শুষ্ক চোখ অথবা এলার্জিজনিত কারণে হতে পারে তবে সবচেয়ে প্রচলিত যে কারণ সেটা হলো চোখের সাদা অংশের উপরের স্তরের প্রদাহ অথবা এপিস্কেলেরাইটিস।

আমাদের চোখের সাদা অংশের উপরের স্তরকে বলা হয় এপিস্কেলেরা। এই স্তরের প্রদাহ অথবা ইনফ্লামেশনকে বলা হয় এপিস্কেলেরাইটিস।

প্রধান উপসর্গ হলো এক চোখ অথবা কোন কোন ক্ষেত্রে উভয় চোখের যে কোন একপাশে লাল হয়ে যাওয়া। এর সাথে চোখে অস্বস্তি ভাব, জ্বালা অনুভূতি, হালকা ব্যথা, আলোর প্রতি অধিক সংবেদনশীলতা থাকতে পারে।

এর সঠিক কারণ অজানা তবে এর সাথে শুষ্ক চোখ, রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস, এলার্জি, ইনফেকশন ইত্যাদি থাকতে পারে।

চোখের এই লাল ভাব সাধারণত কয়েক সপ্তাহের ভিতর নিজে নিজেই চলে যায়, চিকিৎসার প্রয়োজন পড়ে না।

◾️তবে চোখে ঠান্ডা ভাপ দেয়া অথবা রেফ্রিজারেটেড কৃত্রিম টিয়ার ড্রপ ব্যবহার করলে উপকার পাওয়া যায়।

◾️ব্যথা থাকলে ব্যথা নাশক ট্যাবলেট অথবা ব্যথা নাশক চোখের ড্রপ ব্যবহার করা যেতে পারে।

◾️দীর্ঘস্থায়ী সমস্যার ক্ষেত্রে স্বল্পমাত্রার স্টেরয়েড চোখের ড্রপ ব্যবহার করা যেতে পারে।

চোখের LASIK (ল্যাসিক) সার্জারিল্যাসিক সার্জারি হল আমাদের চোখে পাওয়ার জনিত দৃষ্টিত্রুটি লেজার প্রযুক্তির মাধ্যমে স্থায়ী...
25/11/2022

চোখের LASIK (ল্যাসিক) সার্জারি

ল্যাসিক সার্জারি হল আমাদের চোখে পাওয়ার জনিত দৃষ্টিত্রুটি লেজার প্রযুক্তির মাধ্যমে স্থায়ীভাবে সরিয়ে দেয়ার এক ধরনের অত্যাধুনিক পদ্ধতি। LASIK এর পূর্ণ অর্থ হলো Laser Assisted in situ Keratomileuosis অর্থাৎ লেজারের সহায়তায় কর্নিয়ার শেপের পরিবর্তন।

ল্যাসিক সার্জারি চশমা বা কন্টাক্ট লেন্স ব্যবহারের বিকল্প পদ্ধতি। ইদানিং বেশিরভাগ রোগী চশমা পরার নিত্য ঝামেলা থেকে রেহাই পেতে ল্যাসিকের প্রতি আগ্রহী হচ্ছেন।

চোখের পাওয়ার জনিত সমস্যা যেমন মায়োপিয়া (দূরের বস্তু অস্পষ্ট দেখা অথবা মাইনাস পাওয়ার) হাইপারোপিয়া (কাছের বস্তু ঝাপসা দেখা অথবা প্লাস পাওয়ার) , অ্যাস্টিগম্যাটিজম (অনিয়মিত কর্নিয়ার আকৃতি ) এই সার্জারি করা হয়ে থাকে । এই সার্জারির পর রোগীকে চশমা ব্যবহার করতে হয় না অথবা ভারী চশমার পরিবর্তে খুব অল্প পাওয়ারের চশমা ব্যবহার করলেই চলে।

এটি একটি ব্যাথ্যামুক্ত এবং রক্তপাতহীন অপারেশন। এই সার্জারির মাধ্যমে কর্নিয়াকে পুন:আকার দেওয়া হয় যাতে আলো সঠিক ভাবে রেটিনার উপর পড়ে এবং সঠিক দৃষ্টি পেতে সাহায্য করে। সার্জারির আগে কিছু প্রিল্যাসিক টেস্ট করে দেখা হয় যে রোগীর LASIK করা যাবে কিনা । এই টেস্টে রেটিনা পরীক্ষার সঙ্গে চোখের অন্য কোন সমস্যা থাকলে তাও দেখা হয়।

⬛ল্যাসিক সার্জারির শর্তাবলী:

•রোগীর বয়স কমপক্ষে ১৮ বছরের উর্ধ্বে হতে হবে।

•দৃষ্টিশক্তি সর্বনিম্ন এক বছর স্থিতিশীল থাকতে হবে।

•চোখ সংক্রমণ মুক্ত ,কেরাটোকোনাস জাতীয় রোগ মুক্ত, শুষ্ক চোখ সমস্যা মুক্ত হতে হবে।

•কর্নিয়ার পুরত্ব নির্দিষ্ট সীমার মধ্যে থাকতে হবে।

•গর্ভাবস্থায় এই সার্জারি করা যাবে না।

শিশুদের চোখে একটি প্রচলিত সমস্যা হল অলস চোখ /লেজি আই/ দুর্বল চোখ/Amblyopic eye.অলস চোখ সত্যিকার অর্থে একটি দুর্বল চোখ যা...
10/10/2022

শিশুদের চোখে একটি প্রচলিত সমস্যা হল অলস চোখ /লেজি আই/ দুর্বল চোখ/Amblyopic eye.

অলস চোখ সত্যিকার অর্থে একটি দুর্বল চোখ যার মধ্যে স্বাভাবিক দৃষ্টি শক্তি গড়ে ওঠেনি এবং সকল পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার পরেও এর কোন কারণ খুঁজে পাওয়া যায় না। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এই সমস্যা বাহিরে থেকে বোঝা সম্ভব হয়না। তাই এই সমস্যা অবশ্যই চোখের ডাক্তার দেখিয়ে নির্ণয় করতে হবে।

একটি শিশু পূর্ণ দৃষ্টিক্ষমতা নিয়ে জন্মগ্রহণ করেনা, দৃষ্টি পূর্ণভাবে তৈরি হতে জন্মের পর থেকে সাধারণত ৬ থেকে ৭ বছর পর্যন্ত সময় লাগে। এই সময় শিশুর চোখে পাওয়ার জনিত ত্রুটি বা চোখ ট্যারা/ বাঁকা অথবা জন্মগত ছানি/মনির অস্বচ্ছতা/জন্মগত চোখের পাতা পড়া এসব কারণে দৃষ্টি পূর্ণভাবে তৈরি হতে বাধাগ্রস্ত হয়, ফলে চোখটি অলস হয়ে পড়ে। অন্যদিকে চোখের পাওয়ারের অসমতার জনিত ত্রুটি থাকলে সঠিক সময় চিকিৎসা না করালে বেশি ত্রুটিযুক্ত চোখটি যেকোনো একদিকে বেঁকে/ট্যারা হয়ে যেতে পারে।

অলস চোখে চিকিৎসা যত তাড়াতাড়ি সম্ভব করিয়ে নিতে হবে। এইজন্য সকল শিশুকে জন্মের পর থেকে ছয় বছরের মধ্যে বিশেষ করে স্কুলে ভর্তির আগে চক্ষু বিশেষজ্ঞের কাছে চোখ পরীক্ষা করানো উচিত। পাওয়ার জনিত ত্রুটি থাকলে অবশ্যই সঠিক পাওয়ারের চশমা ব্যবহার করতে হবে। তাছাড়া জন্মগত ছানি বা চোখের পাতা নেমে যাওয়া অথবা কর্নিয়ার অস্বচ্ছতা থাকলে সঠিক চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে।

অলস চোখের চিকিৎসা হিসেবে অক্লুশন অথবা patching পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। এক্ষেত্রে শিশুর ভাল চোখটি দিনের একটি নির্দিষ্ট সময় ঢেকে দেওয়া হয় বা অক্লুশন করা হয় যেন শিশুটি দেখার জন্য অলস চোখটি ব্যবহার করে এতে অলস চোখ ধীরে ধীরে সচল হয়ে ওঠে।

অলস চোখের চিকিৎসা নেয়ার সবথেকে ভালো সময় হলো ৩ বছরের নিচে, তবে ৬ থেকে ৭ বছরের মধ্যে অবশ্যই করাতে হবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে ৭ থেকে ১০ বছরের মধ্যে করালেও দৃষ্টিশক্তি ফেরত আসার সম্ভাবনা আছে। তবে এরপরে আর কোন ফলপ্রসু চিকিৎসা সম্ভব হয় না।

তাই সঠিক সময় রোগ নির্ণয় এবং চিকিৎসার অভাবে একটি শিশু সারা জীবনের মতো দৃষ্টিশক্তি হারাতে পারে।

A common eye problem in children is lazy eye/Amblyopic eye.

Lazy eye is actually a weak eye that has not developed normal vision and no cause can be found after all the tests. In most cases, this problem cannot be understood from the outside. So this problem must be diagnosed by an eye doctor.

A child is not born with full vision, it usually takes 6 to 7 years from birth to fully develop vision. At this time, due to defects in the child's eyes or cataracts/curved eyes or congenital cataracts/ocular opacities/congenital drooping eyelids, vision is hindered, resulting in lazy eyes. On the other hand, if there is a defect due to the asymmetry of the eye power, if not treated at the right time, the more defective eye may turn/torque to one side.

Lazy eye treatment should be done as soon as possible. Therefore, all children should have their eyes examined by an ophthalmologist within six years of birth, especially before entering school. Correct powered glasses must be used in case of power failure. Also, if you have congenital cataracts or drooping eyelids or corneal opacity, proper treatment should be taken.

Occlusion or patching methods are used to treat lazy eye. In this case, the child's better eye is covered or occluded for a certain time of the day so that the child uses the lazy eye to see and the lazy eye gradually becomes active.

The best time to treat lazy eye is below 3 years but should be done between 6 and 7 years but in some cases, after 7 to 10 years there is a possibility of vision return. But after that no effective treatment is possible.

Hence, without timely diagnosis and treatment, a child may lose vision for life.

চোখের পাতায় অঞ্জনি/ এলানি/ তেলেঙ্গা; চিকিৎসা বিজ্ঞানে যা Chalazion নামে পরিচিত। যা নিয়ে বছরের বিভিন্ন সময়ে ছোট বড় অন...
06/10/2022

চোখের পাতায় অঞ্জনি/ এলানি/ তেলেঙ্গা; চিকিৎসা বিজ্ঞানে যা Chalazion নামে পরিচিত। যা নিয়ে বছরের বিভিন্ন সময়ে ছোট বড় অনেকেই ভুগে থাকেন।

এর কারণ চোখের দুই পাতায় থাকা তেল গ্রন্থির ভিতর থেকে নিঃসৃত তেল জমে গ্রন্থির মুখ বন্ধ হয়ে গিয়ে গ্রন্থিগুলো ফুলে যাওয়া, যার ফলে চোখের পাতায় এক ধরনের প্রদাহের সৃষ্টি হয়।

উপসর্গ হিসেবে চোখের পাতায় ছোট ছোট এক বা একাধিক গোটার মতো বের হয়, লাল হয়ে যায়, অনেক সময় ব্যথা থাকে, চোখের পাতা চুলকায় এবং ফুলে যায়।

প্রাথমিক অবস্থায় চিকিৎসা খুবই সাধারণ। এক টুকরো তুলার বল/নরম কাপড়ের বল হালকা গরম পানিতে ভিজিয়ে দিনে চারবার ভাপ দেয়া, চোখের পাতা পরিষ্কার রাখা। পাপড়ির প্রদাহ/খুশকি থাকলে হালকা গরম পানিতে বেবি শ্যাম্পু মিশিয়ে তুলা/কটন বাড দিয়ে চোখের পাতা পরিস্কার করা,মাথায় খুশকি থাকলে খুশকি নিয়ন্ত্রক শ্যাম্পু ব্যবহার করা।

কিছু কিছু ক্ষেত্রে এর সাথে চোখের পাতায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ থাকে যার লক্ষণ চোখের পাতা অতিরিক্ত লাল হয়ে যাওয়া, প্রচন্ড ব্যথা হওয়া, ভিতরে পুঁজ জমা। এক্ষেত্রে চক্ষু চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী এন্টিবায়োটিক ড্রপ অথবা ট্যাবলেট বা ব্যথা নাশক ড্রপ অথবা ট্যাবলেট ব্যবহার করতে হবে।

অনেক সময় এই গোটাগুলো কোন উপসর্গ ছাড়াই দীর্ঘদিন স্থায়ী হতে পারে, সেক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট চিকিৎসা হলো অপারেশন।

তাছাড়া চোখে দৃষ্টি জনিত সমস্যা থাকলে দৃষ্টি পরীক্ষা করে যথাযথ পাওয়ারের চশমা ব্যবহার করতে হবে।

Chalazion is a focal inflammation that affects many people at various times of the year.

This is due to the accumulation of oil secreted from the oil glands in the two eyelids. The opening of the gland is closed, causing the glands to swell, resulting in a type of inflammation in the eyelids.

Symptoms include one or more small lumps on the eyelids, redness, sometimes pain, itching and swelling of the eyelids.

In its early stages, treatment is very simple. Using a cotton ball/soft cloth soaked in lukewarm water, steam the eyelids about four times a day to keep them clean. If there is dandruff on the eyelids, clean the eyelids with cotton/cotton buds mixed with baby shampoo in warm water. If there is dandruff on the head, use an anti-dandruff shampoo.

In some cases, it is accompanied by a bacterial infection of the eyelids with symptoms such as excessive redness of the eyelids, severe pain, and accumulation of pus inside. In this case, antibiotic drops or tablets or pain killer drops or tablets should be used as per the advice of the ophthalmologist.

It is possible for these lumps to persist for a long period of time without causing any symptoms. In most cases, surgery is the definitive treatment option.

In addition, if you have refractory eye problems, you should use proper powered glasses after having your vision checked by an Ophthalmologist.

অতিমাত্রায় ছোঁয়াচে ভাইরাসজনিত কনজাঙ্গটিভাইটিস  অথবা চোখ ওঠা সাধারণত ২-৩ সপ্তাহের ভিতরে এমনিতেই সেরে যায় তাই এক্ষেত্রে...
30/09/2022

অতিমাত্রায় ছোঁয়াচে ভাইরাসজনিত কনজাঙ্গটিভাইটিস অথবা চোখ ওঠা সাধারণত ২-৩ সপ্তাহের ভিতরে এমনিতেই সেরে যায় তাই এক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট চিকিৎসা অপ্রয়োজনীয়। এই ভাইরাসের বিরুদ্ধে চিকিৎসাগতভাবে উপযোগী কোনো অ্যান্টিভাইরাল এজেন্ট এখনো তৈরি হয়নি।

ঠাণ্ডা ভাপ এবং কৃত্রিম টিয়ার লক্ষণীয় উপশম প্রদান করতে পারে।

ঘন ঘন হাত ধোয়া, ব্যবহার করা তোয়ালে, বালিশের কাভার, রুমাল পরিস্কার রাখা, চোখে বারবার পানির ঝাপটা না দেয়া,হালকা বা কুসুম গরম পানি দিয়ে চোখ পরিষ্কার রাখা, রোদে সানগ্লাস পরা সহ ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যবিধি ব্যবস্থা দ্বারা সংক্রমণ প্রতিরোধ করা যেতে পারে।

কোনো কোনো ক্ষেত্রে ভাইরাসের আক্রমণের পর ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ ঘটে। এর লক্ষণ চোখে অতিরিক্ত ময়লা বা কেতুর জমা,ঘুম থেকে উঠলে চোখের পাতা আটকে থাকা। এ জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী দিনে তিন থেকে চারবার চোখে অ্যান্টিবায়োটিক ড্রপ ব্যবহার করতে হবে।

এছাড়া হঠাৎ দৃষ্টি ঝাপসা হলে ,চোখ খুব বেশি চুলকালে ,অতিরিক্ত ফুলে গেলে,বা ব্যাথা থাকলে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব নিকটস্থ চক্ষু বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে হবে।

Spontaneous resolution of Viral Conjunctivitis usually occurs within 2 -3 weeks , so specific treatment is typically unnecessary. No antiviral agent with clinically useful activity against this virus has yet been produced. Cool compress and Artificial tear may provide symptomatic relief.

Transmission may be prevented by personal hygiene measures including frequent handwashing, cleaning of towels, pillow cases, handkerchiefs and disposal of contaminated tissues. Viral shedding may persist 10-14 days after the onset of clinical signs and symptoms.

Topical antibiotics may be indicated only when the clinical signs, such as mucopurulent discharge, suggest an associated bacterial infection or when viral cause is less certain

When patient complains about reduced vision, photophobia, eye pain, please consult with nearest eye specialist as soon as possible.

Address

�National Institute Of Ophthalmology & Hospital, Agargaon, Dhaka , �Farazy Eye Care, Sector-7, Uttara, Dhaka, �GAK Eye Hospital, Sector-13, Uttara, Dhaka, �Asian Eye Care, Alakanda, Barishal, �Islami
Barishal

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr.Tania's EYE Guidance - Everlasting Youth for Eyes posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr.Tania's EYE Guidance - Everlasting Youth for Eyes:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram