Prof.Dr.NCdey Robin

Prof.Dr.NCdey Robin Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Prof.Dr.NCdey Robin, Ophthalmologist, Bhola, Barishal.

23/06/2025

যারা নিন্দা করে তারা নিন্দা ভালবাসে বলিয়াই করে, সত্য ভালোবাসে বলিয়া নয় । তাই যদি হইল, তবে কোন একটা নিন্দা সত্য নয় তা প্রমাণ করিবার জন্য ছটফট করিয়া লাভ কি ?
(চতুরঙ্গ) ----------------রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

23/06/2025

চোখে বালি পড়িলে রগড়াইতে গেলেই বাজে বেশি। কথাগুলো যেখানে কর্কশ সেখানে জবাব না করাই ভালো (চতুরঙ্গ)--- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

23/06/2025

কোনো ঘটনা যদি ঘটার অনেকদিন পরেও নিজের জানান দেয়, সেই ঘটনার প্রচুর চিহ্ন থেকে যায় তবে বুঝতে হবে ঐ ঘটনা শুধুমাত্র বৃহৎ এবং তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা ছিলো না; বরং ঐ ঘটনার প্রবাহ এখনো চলমান। হতে পারে সেটা এখনও ঘটছে কিন্তু আমাদের চামড়ার চোখে সেটা দৃষ্টিগোচর হচ্ছে না। আজকের গল্পটা একটা চিহ্ন নিয়ে, ঐ যে বললাম, বৃহৎ ঘটনার থেকে যাওয়া চিহ্ন। আজকের গল্পটা জীবের এলোপাথাড়ি নকশার।

আমাদের মস্তিষ্ক থেকে সৃষ্টি হওয়া ১২ জোড়া করোটিক স্নায়ুর একটি উল্লেখযোগ্য স্নায়ু হচ্ছে ভেগাস স্নায়ু। এটি মেডুলা অবলংগাটার পার্শ্বদেশ থেকে সৃষ্টি হয়েছে, প্রতিটি ভেগাস স্নায়ু চারটি শাখায় বিভক্ত হয়। এই চারটি শাখার একটি শাখা হচ্ছে ল্যারিঞ্জিয়াল স্নায়ু। যার কাজ হচ্ছে স্বরযন্ত্রের পেশী সমূহ পরিচালনা করা। স্বরযন্ত্র পরিচালিত হয় সুপিরিয়র ল্যারিঞ্জিয়াল স্নায়ু ও পূণরাবৃত্তি (recurrent) ল্যারিঞ্জিয়াল স্নায়ুর মাধ্যমে। ল্যারিঞ্জিয়াল স্নায়ুর উৎপত্তিস্থল থেকে স্বরযন্ত্র বা স্বরযন্ত্রের দূরত্ব মাত্র কয়েক সেন্টিমিটার। সুপিরিয়র ল্যারিঞ্জিয়াল স্নায়ু যেটা স্বরযন্ত্রের একটা অংশ নিয়ন্ত্রণ করে- ভেগাস স্নায়ু হতে বেরিয়ে সোজা পথে চলে গেছে স্বরযন্ত্রে। আরেকটি অংশ নিয়ন্ত্রণ করে পুনরাবৃত্তিক ল্যারিঞ্জিয়াল স্নায়ু। আমাদের আজকের গল্পের নায়ক এই পুণরাবৃত্তিক বা রেকারেন্ট ল্যারিঞ্জিয়াল স্নায়ু।

কেবল যে বললাম এই স্নায়ুর উৎপত্তিস্থল থেকে স্বরযন্ত্রের দূরত্ব কয়েক সেন্টিমিটার এ থেকে আপনাদের মনে হতে পারে, “বাহ, এতো ছোটপথ, পুনরাবৃত্তিক ল্যারিঞ্জিয়াল স্নায়ু কয়েক সেন্টিমিটার লম্বা হলেই স্বরযন্ত্রের নাগালে চলে আসবে।” কিন্তু, এমনটা না। আপনাদের অবাক করে দেওয়ার মতো কথা হচ্ছে, এটি সোজাপথে স্বরযন্ত্রে না গিয়ে গলা বেয়ে নীচের দিকে নামতে থাকে। নামতে নামতে হৃৎপিন্ডের মহাধমনীর (Aortic Arc) নিচ দিয়ে গিয়ে আবার ইউ টার্ন দিয়ে গলা বেয়ে উপরে উঠতে থাকে এবং এক পর্যায়ে গিয়ে স্বরযন্ত্রের নিম্নাংশে যুক্ত হয়। পৃথিবীর প্রায় সব টেট্রাপডের দেহেই এমন নজির আছে। জিরাফের ক্ষেত্রে এই অযথা ঘুরে আসার পথটা আরও দীর্ঘ। সেক্ষেত্রে জিরাফের শরীরে থাকা এই স্নায়ুটি (RLN) মাত্র চার ইঞ্চির পথ পাড়ি দিতে গিয়ে অযথাই পাড়ি দিলো ১৫ ফুট (বা ৪.৬ মিটার) লম্বা দূরত্ব।

জীবাশ্মবিদ ম্যাথিও ওয়েডেল সরোপডদের RLN এর পাড়ি দেওয়া পথের দৈর্ঘ্য নির্ণয় করেন। তিনি দেখান যে সরোপডদের বেলায় RLN কে নিজের গন্তব্যে পৌছাতে পাড়ি দিতে হয়েছিলো প্রায় ২৮ মিটার লম্বা দূরত্ব। এবার প্রশ্ন আসে, কেনো RLN মাত্র কয়েক সেন্টিমিটারের পথ সোজাসুজি না গিয়ে এতো লম্বা পথ অযথাই ঘুরে আসলো? এই প্রশ্নের উত্তর দিতে হলে আমাদের ফিরে যেতে হবে কোটি বছর আগে। ঠিক যখন আমাদের সব টেট্রাপডদের পূর্ব-পুরুষ ছিলো মাছ আকৃতির। সেই প্রাচীন মাছের ব্যবচ্ছেদ করে এবার আমরা স্বাক্ষী হবো এক ঐতিহাসিক ঘটনার।

মাছের হৃৎপিন্ড দুই কক্ষ বিশিষ্ট। এটা ভেন্ট্রাল অ্যাওর্টা নামক একটা কেন্দ্রীয় ধমনীর মধ্য দিয়ে রক্ত প্রবাহিত করে। এই ভেন্ট্রাল এওর্টা থেকে ছয়টি রক্তনালী বেরিয়ে ছয়টি ফুলকার মধ্য দিয়ে গিয়ে যুক্ত হয় আরেকটি বড় ধমনীর সাথে, যার নাম ডর্সাল এওর্টা। ডর্সাল এওর্টার ঠিক উপরেই অবস্থিত মস্তিষ্ক থেকে বেরিয়ে আসা চারটি স্নায়ু। তন্মধ্যে চতুর্থ স্নায়ুটি হচ্ছে আমাদের আজকের নায়ক, রেকারেন্ট লরিঞ্জিয়াল স্নায়ু। এটি ডর্সাল এওর্টা ও ষষ্ঠ ফুলকার মধ্য দিয়ে গিয়ে যুক্ত হয়েছে ষষ্ঠ স্বরযন্ত্রের সাথে। প্রাচীন স্বরযন্ত্র মূলত কাজ করতো একটা সাধারণ স্ফিংকটার হিসেবে । যেটা নিম্ন বায়ুপথকে বহির্গত কোনোকিছুর অনুপ্রবেশ থেকে রক্ষা করতো। আজকের দিনে সেই স্ফিংকটার টেট্রাপডদের স্বরযন্ত্র হিসেবে বিবর্তিত হয়েছে।

আমদের সেই পূর্বপুরুষ, মাছ-জাতীয় প্রাণির কোনো গলা ছিলো না। তাই তার ভেগাস স্নায়ু থেকে RLN বেরিয়ে সোজাসুজি স্বরযন্ত্রে যুক্ত হয়েছে। তাই তার গতিপথ ছিলো সোজা এবং তার দেহের জন্য যথার্থ। কিন্তু, বিবর্তনের ধারায় টেট্রাপডদের হৃদপিণ্ড নীচে চলে যাওয়া ও মস্তিষ্ক সহ ঘাড় উপরে চলে আসায় এই ল্যারিঞ্জিয়াল নার্ভকে হৃৎপিণ্ড হয়ে স্বরযন্ত্রে যুক্ত হতে অপচয় করতে হয় অনেকখানি পথ। এই অপচয় ও ত্রুটিপূর্ণ গঠন-ই নির্দেশ করে সব টেট্রাপডদের একক অতীত ইতিহাসকে। নির্দেশ করে এক আশ্চর্য-সুন্দর বাস্তবতাকে। আর এই RLN যে বৃহৎ তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনার চিহ্ন সেটা হলো “আমাদের বিবর্তন”।

মার্কিন জীবাশ্মবিদ স্টিফেন জে গুলড এর ভাষ্যে,

“আপাত-অদ্ভুত এমন সজ্জা কেনো দেখা যায় তার হাস্যকর উত্তর হলো এগুলো বিবর্তনীয় ইতিহাসের চিহ্ন, এরূপ নকশার পথ কোনো বুদ্ধিমান স্রষ্টা নেবেন না, কিন্তু (জীবের বিবর্তনীয়) ইতিহাসের দ্বারা সীমাবদ্ধ হওয়ার কারণে প্রাকৃতিক নির্বাচন এমন পথ বেছে নিতে বাধ্য থাকে।”

আমাদের শরীরে এখনও প্রচুর চিহ্ন অবশিষ্ট রয়ে গেছে হাজার হাজার বছরের বিবর্তনের। এমন ধ্বংসাবশেষ যেমন রয়ে গিয়েছে আমাদের কোষের অভ্যন্তরের আণুবীক্ষণিক জিনে, তেমনি ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে আমাদের সারা শরীরেও। তিকতালিকের আজকের গল্পটা ছিলো তেমনি এক অবিশিষ্ট নিদর্শনের।

লেখক: মাহাথির তুষার
সম্পাদনা ও কপিরাইট: তিকতালিক-Tiktaalik

#যযাতি_৬৭

22/06/2025

মানব হৃদয়ই প্রকৃত মন্দির, সেখানেই খড়গ শানিত হয় এবং সেইখানে শত সহস্র নরবলি হয়। দেব মন্দিরে তাহার সামান্য অভিনয় হয় মাত্র ।
(রাজর্ষি) ------------------ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

22/06/2025

আমি শুধু এই বলিব যে, "বড়লোকের নন্দগোপালটির মতো দিবারাত্রি চোখে চোখে এবং কোলে কোলে রাখিলে যে সে বেশটি থাকিবে, তাহাতে কোনোই সন্দেহ নাই, কিন্তু একেবারে তেলাপোকাটির মতো বাঁচাইয়া রাখার চেয়ে এক আধবার কোল হইতে নামাইয়া আরও পাঁচজন মানুষের মতো দু-এক পা হাঁটিতে দিলেই প্রায়শ্চিত্ত করার মত পাপ হয় না।"💛

(বিলাসী) 💛-----------শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

22/06/2025

তিন সহযোদ্ধা, তিন শহীদ মুক্তিযোদ্ধা শুয়ে আছেন একই কবরে। শহীদ তালেবউদ্দিন, শহীদ কৃপেন্দ্র দাস ও শহীদ চম্পক বাড়ৈক।
স্থানটি সুনামগঞ্জ যেতে জয়কলস বাজারের একটু ভিতরে। একাত্তরে এই তিনজন মুক্তিযোদ্ধাকে যু*দ্ধক্ষেত্র থেকে ধরে ফেলেছিলো পাকিস্তানীরা। পরে পালিয়ে যাবার সময় তাঁদের হ*ত্যা করে এখানে। পরবর্তীতে স্থানীয় মানুষ তাঁদের মৃ*তদেহ উদ্ধার করে এখানে দা*ফন করেন।
উল্লেখ্য, স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধা এবং বিশেষজ্ঞদের তথ্যানুসারে শহীদ তালেবউদ্দিন ছিলেন ই*সলাম ধ*র্মাবলম্বী, শহীদ কৃপেন্দ্র দাস স*নাতন ও শহীদ চম্পক বাড়ৈক খ্রি*ষ্টান ধ*র্মাবলম্বী ছিলেন।
হ্যাঁ, এটাই ছিল মুক্তিযুদ্ধ, এটাই ১৯৭১ ।

#মুক্তিযুদ্ধ #সুনামগঞ্জ
#বাংলাদেশের_দুষ্প্রাপ্য_ছবি_সমগ্র #ইতিহাসেরখোঁজেগিরিধর

22/06/2025
22/06/2025

সূক্ষ্ম বুদ্ধির একটা লক্ষণ এই যে, তাহা সহজ জিনিসটাকে শক্ত করিয়া তুলে। পৃথিবীতে বিস্তার বুদ্ধিমান না থাকিলে পৃথিবীর কাজ অনেকটা সোজা হইত। নানারূপ সুবিধা করিতে গিয়াই নানা রূপ অসুবিধা ঘটে। অধিক বুদ্ধি লইয়া মানুষ কি করিবে ভাবিয়া পায় না। *** পাঁচটা আঙুলে বেশ কাজ চলিয়া যায়, দুর্ভাগ্যক্রমে সাতটা আঙ্গুল পাইলে ইচ্ছা করিয়া কাজ বাড়াইতে হয় ।
(রাজর্ষি)--------------------- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

22/06/2025

বর্তমান সমাজের দুর্নীতির চলমান
চমৎকার উদাহরণ ও লেখনীর প্রাঞ্জল উপস্থাপনার মাধ্যমে অসামান্য এবং অতি প্রয়োজনীয় জিনিসটার হৃদয় নিংড়ানো উপস্থাপনা।
লেখক কে ধন্যবাদ ।

সংগৃহীত পোস্ট ------------------------

★ কোলেস্টেরল —- আমাদের শরীর যদি একটা ছোট্ট শহর হয় তবে এই শহরের প্রধান সমাজবিরোধী হচ্ছে কোলেষ্টেরল,

★ ট্রাইগ্লিসারাইড (TG) কোলেস্টেরলের কিছু সাঙ্গ পাঙ্গ থাকে, তবে একেবারে ডান হাতের মস্তান হচ্ছে — ট্রাইগ্লিসারাইড, এদের কাজ হচ্ছে রাস্তায় মাস্তানি করে রাস্তা ব্লক করা , অর্থাৎ শহরকে অচল করার চেষ্টা করা ,

★ হৃৎপিন্ড হচ্ছে শরীর নামের শহরটির প্রাণকেন্দ্র বা প্রধান জায়গা। যেমন কলকাতার ধর্মতলা এলাকা, শহরের সব রাস্তাগুলি এসে মিশেছে এই হৃৎপিন্ড নামক প্রাণকেন্দ্রে ।

কিন্তু সমাজবিরোধীদের সংখ্যা বেশী হলে কি হয়, আমরা সবাই জানি । এরা নিত্য নতুন হাঙ্গামা বাধিয়ে শহরের প্রাণকেন্দ্রকে অর্থাৎ হৃৎপিন্ডকে অচল করে দিতে চায় ।
তাহলে আমাদের শরীর নামক শহরে কি পুলিশ নেই ? যারা মাস্তানদের ক্রসফায়ার করবে , তাদের ছত্রভঙ্গ করে জেলে‌ ভরবে ?

হ্যাঁ, আছে, পুলিশ থাকবে না এমন জায়গা আছে?

★ একজন কড়া পুলিস অফিসারের নাম ---HDL, এই পুলিশ অফিসারটি পাড়ায় পাড়ায় মাস্তানী করা মাস্তানদের রাস্তা থেকে ধরে এনে জেলে পাঠিয়ে দেয় ।

★ জেলের মধ্যে থাকে জেল সুপারিন্টেন্ডেন্ট, তার নাম– লিভার বাবু, এই লিভার বাবু ট্রাইগ্লিসারাইড সমাজবিরোধীদের পিটিয়ে বাইল সল্ট বানায়, তারপর শহরের পয়োনিষ্কাশন পাইপ লাইনের মাধ্যমে পায়খানার সাথে শহর থেকে ঘাড় ধরে বের করে দেয়,শাস্তি পায় মাস্তানরা।

★ কিন্তু সরষের মধ্যে ভূত থাকে, কিছু নেতারা আবার এই সব মাস্তানদের হাতছাড়া করতে চায় না, ভোটের সময় তো কাজে লাগে এদের!

★ এইরকম একজন নেতার নাম—LDL, তিনি ক্ষমতার জোরে নানান কায়দাকানুন করে এই সব মাস্তানদের কোর্ট থেকে জামিন করিয়ে আবার রাস্তায় নামিয়ে দেয়,

আবার মাস্তানদের মাতলামো আর বাঁদরামো আরম্ভ হয়, আবার রাস্তা ব্লক হয়, আবার পুরো শহরে জ্যাম লেগে যায়,

★ আবার সেই কড়া পুলিস অফিসার ---HDL বাবু পিস্তল উঁচিয়ে কিছু পুলিস নিয়ে দৌড়ে আসে।
কিন্তু তারা LDL নেতা, আর কোলেস্টেরল মাস্তানদের যৌথ শক্তির সাথে কখনও কখনও পেরে ওঠে না, বেশ কিছু পুলিশ মারাও পড়ে। পুলিশের সংখ্যা কমতে থাকে, কড়া অফিসার HDLও এক সময় ম্রিয়মান হয়ে পড়ে, মাস্তানরা তখন আরও উল্লসিত হতে থাকে,

শহরের পরিবেশ অস্বাস্থ্যকর হতে থাকে,

শহরের প্রানকেন্দ্র হৃৎপিণ্ড ও অচল হয়ে পড়ে,

তাহলে উপায়?
উপায় হলো— মাস্তান মাফিয়াদের কমাতে কড়া পুলিশ অফিসার বাড়াতে হবে,

অনেক HDL , অর্থাৎ অনেক কড়া পুলিস অফিসার চাই,

এইসব কড়া পুলিশ অফিসার যত বাড়বে , ততই —

* মাস্তানরা, মানে– Cholesterol,
* মাস্তানের চামচেরা,মানে–Triglycerides(TG) ,
* দুষ্টু নেতা— মানে LDL রা কমতে থাকবে, ।

শরীর শহর আবার প্রানচাঞ্চল্য ফিরে পাবে,

শহরের প্রানকেন্দ্র হার্ট আবার মাস্তানদের অবরোধ থেকে মুক্তি পাবে, হার্ট ব্লকও আর হবে না,

আর শহরের প্রানকেন্দ্র হার্ট সুস্থভাবে বাঁচা মানে শরীর শহরের সবাই সুস্থভাবে বাঁচতে পারবে ।

তাহলে এই থিওরি অনুযায়ী দুষ্টদের দমন করে ভালো কড়া পুলিস অফিসারদের বহাল রাখতে হলে কি
করতে হবে?

পুরো শহরের সবাইকে এ্যাকটিভ হতে হবে, সবাইকে নড়াচড়া করতে হবে, কঠোর পরিশ্রম করে ঘাম ঝরাতে হবে,

—- হাঁটতে হবে,
দিনের মধ্যে কিছুটা সময় বের করে পই পই করে দৌড়ানোর মতন করে হাঁটতে হবে,

হাতে হাত ধরে গল্প করতে করতে হাঁটা নয়,

জোরে জোরে দ্রুুতগতিতে কমপক্ষে আধঘন্টা হাঁটার শেষে সারা শরীর যেন ঘামে ভরে যায়!

” কদম কদম বাড়ায়ে যা ”
এই ছন্দের হাঁটা নয়!

তাহলেই শরীর নামক শহরের সবাই ঠিক থাকবে, কেউ ঝিমিয়ে পড়বে না,

শহরের প্রানকেন্দ্র, ---হৃৎপিণ্ডটাও ঠিক থাকবে!

✍️ ডা. রবিন বর্মন (কলকাতা)

ভালো থাকবেন সবাই 🙏
Good afternoon ❤️

সংগৃহীত পোস্ট ** তুমি ইহুদী, তুমি সেই অনন্তকে পূজিতে যাইতেছ তোমার উপাসনা গৃহে। তুমি বলিতেছ---- এইখানে না আসিলে কেহ পরিত্...
22/06/2025

সংগৃহীত পোস্ট
** তুমি ইহুদী, তুমি সেই অনন্তকে পূজিতে যাইতেছ তোমার উপাসনা গৃহে। তুমি বলিতেছ----
এইখানে না আসিলে কেহ পরিত্রাণ পাইবে না।

** খ্রিস্টানও যাইতেছে সেই অনন্তকে পূজিতে তাহার গির্জায়। সে বলিতেছ----
এইখানে না আসিলে সে যীশুর কৃপা পাইবে না।

** মুসলমানও যাইতেছে সেই অনন্তকেই অর্চনা করিতে তাহার মসজিদে। সে বলিতেছে------
তাহার ছন্দোবন্ধ নামাজ ব্যাতিত তোমার মুক্তির কোন আশা নাই।

** আবার দেখুন, ঐ হিন্দুও তাহার মন্দিরে শঙ্খ বাজাইয়া সে পরম ব্রহ্মের ভজনা করিতেছে; তাহার মতে উহাই মুক্তির একমাত্র পথ।

** বৌদ্ধ-- যাহার কোন উপাস্য নাই--- সেও একটা বলিবার মত কথা গুছাইয়া লইয়াছে। তাহারও হীনযান মহাযান দুই বিরাটকায় গ্রন্থ আছে। সেও ভাবে মুক্তির সন্ধান সে তোমাকে বলিয়া দিতে পারে, যদি তাহার পথের তুমি পথিক হও।

ইবনে রুশদ বলিতেছেন----- আমি এই বাঁধা বুলি, পাকা পথ চাই না; আমি কাহারো গণ্ডির সীমায় আবদ্ধ হইতে চাই না; যে অনন্ত অনাদি পরাৎপর এই বিশ্বের অণুতে অণুতে অবিরাম তরঙ্গায়িত হইতেছে, প্রতি আত্মার নিভৃত প্রদেশে যাহার স্পন্দন জাগিতেছে, তাহার জন্য এই গন্ডীর প্রাচীর দাঁড় করাইবার প্রয়োজন কি?

আমি চাই সেই ধর্ম, যাহা অনাড়ম্বর নিছক সত্যের উপর প্রতিষ্টিত, বিরাট, মহীয়ান ও সার্বজনীন। আমার অন্তরের ভিতর যিনি বিরাজ করিতেছেন, যাহার চৈতন্যে আমার আত্মা সতত সচেতন রহিয়াছে, তাহাকে খুজিবার জন্য আমার পীর-পুরোহিতের কোন প্রয়োজন নাই, কোনও গির্জা-মসজিদেরও আমি অপেক্ষা রাখি না। অন্তরের ধন পশ্চাতে রাখিয়া, বাহিরে আমি কাহার পরে 'সেজদা' করিব।".
--------- ইবনে রুশদ, মধ্যযুগের বিখ্যাত দার্শনিক।

হায় রে ভজনালয়,
তোমার মিনারে চড়িয়া, ভন্ড গাহে স্বার্থের জয়!
------------------------------নজরুল ।©®

জাপান সম্প্রতি বিজ্ঞান ও চিকিৎসাবিজ্ঞানের ইতিহাসে এক অভাবনীয় অগ্রগতি অর্জন করেছে। দেশটি বিশ্বের প্রথম কৃত্রিম গর্ভ (Art...
21/06/2025

জাপান সম্প্রতি বিজ্ঞান ও চিকিৎসাবিজ্ঞানের ইতিহাসে এক অভাবনীয় অগ্রগতি অর্জন করেছে। দেশটি বিশ্বের প্রথম কৃত্রিম গর্ভ (Artificial Womb) তৈরি করেছে, যেখানে একটি ভ্রূণ মায়ের শরীরের বাইরে বেড়ে উঠতে সক্ষম হয়েছে। এই যুগান্তকারী আবিষ্কার শুধু প্রজনন চিকিৎসার ক্ষেত্রেই নয়, বরং মানবজীবনের ভবিষ্যৎ ভাবনাতেও এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে।
কৃত্রিম গর্ভ একটি বিশেষ ধরনের জৈব তরলে পূর্ণ স্বচ্ছ থলে, যেখানে ভ্রূণকে প্রাকৃতিক গর্ভের মতোই সবরকম পুষ্টি, অক্সিজেন ও উষ্ণতা সরবরাহ করা যায়। এতে ভ্রূণ স্বাভাবিক হারে বেড়ে ওঠে, এমনকি হৃদস্পন্দন, ফুসফুসের কার্যক্রম ও মস্তিষ্কের বিকাশও হয় একদম স্বাভাবিক উপায়ে। গবেষকরা বলছেন, এটি মূলত অকাল প্রসব (premature birth) ও বন্ধ্যত্ব সমস্যায় ভোগা দম্পতিদের জন্য এক আশার আলো।

এই কৃত্রিম গর্ভ প্রযুক্তির মাধ্যমে চিকিৎসকেরা আগেই জন্মানো ঝুঁকিপূর্ণ শিশুকে মাতৃগর্ভের পরিবর্তে কৃত্রিম গর্ভে স্থানান্তর করে সুরক্ষিতভাবে পরিপূর্ণ বিকাশ ঘটাতে পারবেন। বিশেষ করে যেসব শিশু ২৪ সপ্তাহ বা তারও আগে জন্ম নেয়, তাদের টিকে থাকার সম্ভাবনা এখনো অনেক কম। এই নতুন পদ্ধতি সেই সীমাবদ্ধতা অনেকটাই কাটিয়ে উঠতে পারে।

তবে এই প্রযুক্তিকে ঘিরে কিছু নৈতিক ও সামাজিক প্রশ্নও উঠেছে। যেমন—মায়ের ভূমিকা কি তাহলে শুধুই জৈবিক হবে? ভবিষ্যতে কি শিশু জন্ম সম্পূর্ণরূপে প্রযুক্তিনির্ভর হয়ে পড়বে? এসব প্রশ্ন নিয়ে নানা মহলে বিতর্ক চলছে। কিন্তু বিজ্ঞানীরা আশ্বস্ত করছেন যে, এর উদ্দেশ্য মায়ের ভূমিকা হ্রাস করা নয়, বরং জটিল প্রজনন সমস্যাগুলোর সমাধান দেওয়া।

সব মিলিয়ে, জাপানের এই গবেষণা মানবজাতির জন্য এক যুগান্তকারী পদক্ষেপ, যা ভবিষ্যতে নিঃসন্তান দম্পতি ও নবজাতকদের জীবন বাঁচাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

কালেক্টেড

Address

Bhola
Barishal

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Prof.Dr.NCdey Robin posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share