Morshed Homeo Clinic

Morshed Homeo Clinic Come for easy cure & peace

03/12/2025
গরুর গোস্তো স্বাস্থ্যের জন্য খুব উপকারী খাদ্য। হ্যানিম্যান।চা কফি ক্যান্সারের ঝুকি বাড়ায়। ক্যানসার গবেষণা।
03/12/2025

গরুর গোস্তো স্বাস্থ্যের জন্য খুব উপকারী খাদ্য। হ্যানিম্যান।

চা কফি ক্যান্সারের ঝুকি বাড়ায়। ক্যানসার গবেষণা।

আলহামদুলিল্লাহ, নরমাল নিরাপদ প্রসবে মোর্শেদ হোমিও ক্লিনিকের আরো একটি সাফল্য। গত ২২ এবং ২৪ মার্চ অারো দুটি শিশু সফল নরমাল...
26/03/2023

আলহামদুলিল্লাহ, নরমাল নিরাপদ প্রসবে মোর্শেদ হোমিও ক্লিনিকের আরো একটি সাফল্য।

গত ২২ এবং ২৪ মার্চ অারো দুটি শিশু সফল নরমাল প্রসব সম্ভব হয়েছে । এ নিয়ে মোট নয়টি শিশু সিজার ছাড়াই নরমাল প্রসব হয়েছে । মহান আল্লাহর অশেষ মেহেরবানী।

এছাড়াও আরো অসংখ্য মায়েরা যাদের বারবার তিন/চার মাসে সন্তান নষ্ট হয়ে যাচ্ছিল তারা সন্তানের মা হয়েছেন। অশেষ শুকরিয়া মহান রাব্বুল আলামিনের।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মানুষকে আরো সহযোগিতা করার তাদের কষ্ট দূর করার তৌফিক দান করুন আমীন।

25/08/2022

২৮ অাগষ্ট মোর্শেদ হোমিও ক্লিনিক বন্ধ থাকিবে।

১৯৪টি দেশে মহামারী আকারে করোনা । মৃতের সংখ্যা দশ হাজার ছাড়িয়েছে । বাংলাদেশে পার করছে কঠিন সময় । অবস্থা ভালো না । সবাইকে ...
23/03/2020

১৯৪টি দেশে মহামারী আকারে করোনা । মৃতের সংখ্যা দশ হাজার ছাড়িয়েছে । বাংলাদেশে পার করছে কঠিন সময় । অবস্থা ভালো না । সবাইকে সর্তক থাকতে হবে । আতংকিত না হয়ে ধৈর্যের সাথে মোকাবেলা করতে হবে এই মহামারী করোনা ।

হোমিওপ্যাথি প্রায় ২১০ বছর ধরে পীড়িত মানবতার বিশ্বস্থ্য বন্ধু । সকল বিপদে সব সময় পাশে আছে । বিভিন্ন মহামারীতেও হোমিওপ্যাথির অবদান ছিল উল্লেখযোগ্য । বিশেষ করে কলেরার মহামারীতে হোমিওপ্যাথির অবদান ছিল অপরিসীম ।
https://www.facebook.com/morshedclinic/

এ সংকট মোকাবেলায়ও হোমিওপ্যাথি দৃঢ়প্রতিজ্ঞ । হোমিওপ্যাথি লক্ষন ভিত্তিক চিকিৎসা করে । সুতরাং র্সদি কাশি জ্বর গলা ব্যাথা মাথা ব্যাথা শ্বাসকষ্টরে মত লক্ষনের চিকিৎসা করলে যেকোন রোগই সেরে যাবে এটাই হোমিও বিজ্ঞান এটাই হোমিও র্দশন ।

তাই আতংকিত না হয়ে চিকিৎসা করুন । সুস্থ থাকুন নিরাপদে থাকুন।

02/10/2019

এসো আজ অঙ্ক করি, কঠিন নয় বরং জলবৎ তরল অঙ্ক!
---
পূর্ব ভারতে বেশিরভাগই সমতলে তাপমাত্রা থাকে ১০° সেণ্টিগ্রেড থেকে ৪০° সেণ্টিগ্রেড এর মধ্যে।

আমাদের শরীরের তাপমাত্রা ৩৭° সেণ্টিগ্রেড সবসময়ই।

শীতকালে তাপমাত্রা কম থাকার কারণে শরীর ঠান্ডা হয়ে যাবে, তাই অতিরিক্ত তাপ উৎপন্ন করে শরীর।

গ্রীষ্মকালে অতিরিক্ত তাপ উৎপন্ন করার দরকার পড়ে না।

অতিরিক্ত তাপ তৈরির জন্য অতিরিক্ত খাদ্য দহন করার দরকার। যোগানও বেশি চাই।

ঐ জন্যে শীতকালে যে ব্যক্তি আট-দশটা রুটি খেতো, গ্রীষ্মকালে সেইই দু’তিন -টার বেশি খেতে পারে না। কারণ তাপ উৎপন্ন করার বেশি দরকার পড়ে না।

রোগী বাচ্চা শিশু হলে মায়েরা গ্রীষ্মকালের কম খাওয়া "সহ্য" করতে পারে না! জোর করে খাওয়ায়। বা আরও মুখরোচক করে। লুচি / পরোটা করে লোভ দেখিয়ে খাওয়ায়।
সেই গণ্ডগোল শুরু হল।
পেট খারাপ হল।
নাহলে ওবেসিটি বা মোটা হতে থাকল।
□ □ □ □ □ □ □ □ □ □ □ □ □ □ □ □

এদিকে অতিরিক্ত খেয়ে শরীরে গরম করে। নতুন বাহানা " ঘরে এয়ার কণ্ডিসনার AC লাগানো"। কোল্ড ড্রিঙ্ক খাওয়া। ইত্যাদি।

চলতে চলতে "অ্যায়সা দিন নেহি রহেগা " । দিন এগিয়ে চলে। ডায়াবেটিস উঁকি মারে!
-- -- -- -- -- -- --
ক্রমশ ::::
এদিকে ডায়াবেটিস মানেই লোকে বোঝে মিষ্টি খেতে মানা!

জানেই না, মিষ্টির সঙ্গে ডায়াবেটিস এর কোনও সম্পর্ক নেই। -------------------------------------
☆☆☆☆☆☆☆☆☆☆☆☆☆☆☆☆☆☆☆☆☆☆

কেন নেই?

অতিরিক্ত (প্রয়োজনের চেয়ে বেশি ) খাদ্যই এর কারণ (ডায়াবেটিস এর)।

সেটা মিষ্টি হোক, টক হোক, ঝাল হোক বা তেতো হোক।

চাল-গম-আলু যেখানে গ্রাম প্রতি চার কিলোক্যালরি শক্তি দেয়, সেখানে যেকোন তেল দেয় নয় কিলোক্যালরি র অধিক শক্তি।

চিনি যেখানে গ্রাম প্রতি চার কিলোক্যালরি শক্তি দিয়ে থাকে, সেখানে তেল দিয়ে থাকে গ্রাম প্রতি নয় কিলোক্যালরি র অধিক।
$$$$$$$$$$$$$$$$$$$$$$$$$$$$$$$$$$$

তাহলে অতিরিক্ত খাদ্য আটকাতে তেল প্রথমেই কমানো দরকার।
----
চা'য়ে চিনি আছে বলে খেল না। কিন্তু দু-দুটো বেগুনী (বেসন দিয়ে তেলেভাজা ) আরামসে খেয়ে নিল।

এক কাপ চা য়ে। বড় জোর পাঁচ গ্রাম চিনি আছে।
যার শক্তি পাঁচ × চার = বিশ কিলোক্যালরি ।

দুটো বড় বেগুনি তে কম করেও বিশ গ্রাম তেল থাকে।
অর্থাৎ
বিশ × নয় = একশত আশি কিলোক্যালরি
ক্রমশ
তাহলে ডায়াবেটিস যেখানে অতিরিক্ত খাদ্য থেকে উৎপন্ন শক্তির আধিক্য থেকে হচ্ছে, সেখানে কম শক্তি উৎপাদন করে এমন খাবারই বেছে নিতে হবে।

ডায়াবেটিস এ তৈলাক্ত খাদ্য সম্পূর্ণ বর্জন করা দরকার।

তাহলে তো fat-soluble vitamin = A, D, E, K পাবনা!
না, তা নয়।

প্রকৃতিতে প্রত্যেক খাদ্যে
তেল
শর্করা
প্রোটিন
মিনারেল ও
ভিটামিন
আছেই আছে।
কমবেশি আছে।

আমাদের সভ্যতার দোষ আলাদা তৈলবীজ থেকে নিষ্কাশিত তেল ব্যবহার করা।

তৈলবীজ এ সত্তর শতাংশ প্রোটিন থাকে , যেটা খইল (খোল) হয়ে গোখাদ্য বা কৃষিজমি তে সার হিসেবে ব্যবহার করা হয়।

তেল যেমন ডায়াবেটিস কে বাড়তে সাহায্য করে, তেমনই প্রোটিন ডায়াবেটিস কমাতে সাহায্য করে।
অর্থাৎ তৈলবীজ গোটা (সবটাই ) যদি খাওয়া যায় সেটাই BALANCED সামঞ্জস্য হবে।
ক্রমশ
তাহলে সরিষা, তিল, বাদাম, সয়াবিন কড়াই ইত্যাদি গোটা গোটা খেলে [ সরিষা বাটা, তিল বাটা, বাদাম ভাজা(বালিতে ভাজা) ,সয়াবিন কড়াই সিদ্ধ বা ঘুগনি ] প্রোটিন সমেত , সত্তর শতাংশ, তৈলাক্ত পদার্থ পাচ্ছি। এইটা BALANCED সামঞ্জস্য পূর্ণ খাদ্য।
ক্রমশ
☆☆☆☆☆
কার্বোহাইড্রেট ও তৈলাক্ত ভাজাভুজি ডায়াবেটিস কে বাড়তে সাহায্য করে।
উল্টোদিকে প্রোটিন ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করে।
☆☆☆☆☆☆
সাধারণ ডাক্তারদের জ্ঞান:-
মাটির নীচের জিনিস খাবে না,
আর
মিষ্টি খাবে না।
!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!! এগুলো ভুল !!!!!!!!!!!
-----------------------------------------------------
যতটা সম্ভব শক্তি উৎপাদন কারী খাদ্য কমাতে হবে। যেমন তেল।
ক্রমশ। বেনী মাদব সাধুখা ।

" হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা ব্যবস্থার উন্নয়নে উচ্চশিক্ষা ও গবেষণার প্রয়োজনীয়তা " ------------------------------যে কোন সিস্টেম ...
29/09/2019

" হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা ব্যবস্থার উন্নয়নে উচ্চশিক্ষা ও গবেষণার প্রয়োজনীয়তা "
------------------------------

যে কোন সিস্টেম বিশেষ করে সেটা যদি হয় মানুষের স্বাস্থ্য বিষয়ক তবে তাতে অবশ্যই সর্বোচ্চ লেভেলের উৎকর্ষ সাধন করতে হবে। কারণ হেলথ সিস্টেমের উপর রয়েছে আমাদের জীবন মরণের সম্পর্ক।

বাংলাদেশসহ পৃথিবীর বেশিরভাগ স্থানেই প্রধান চিকিৎসা ব্যবস্থা হলো এলোপ্যাথি। কিন্তু এলোপ্যাথি সর্বক্ষেত্রেই সবচেয়ে ভাল সেবাটা দিতে পারছে কি? বহুক্ষেত্রেই পারছে না। এর অনেকগুলো কারণ রয়েছে।

★★ একটা কারণ হলো এই চিকিৎসা সেবা #ব্যয়বহুল।

=> যেখানে পৃথিবীর বেশিরভাগ মানুষ দারিদ্রের নিম্ন রেখায় বসবাস করে, যেখানে খাদ্য ও বাসস্থানের প্রয়োজনীয়তা মিটাতে তাদের হিমশিম খেতে হয়, সেখানে প্রচলিত এলোপ্যাথিক চিকিৎসার ব্যয়ভার বহন করা তাদের জন্য অসম্ভব হয়ে যায়।

★★ অপরদিকে এলোপ্যাথিক চিকিৎসা ব্যবস্থায় বহু রোগের চিকিৎসার ক্ষেত্রে তেমন সফলতা দেখাতে পারে না। উদাহরণ স্বরূপ বলা যায় ভাইরাল ডিজিজ মোকাবেলায় এখনও এলোপ্যাথির সফলতা কম। তাই আমরা দেখি ডেঙ্গি, হাম, চিকেন পক্স, ভাইরাল হেপাটাইটিস ইত্যাদি রোগে এলোপ্যাথির তেমন কার্যকরি ওষুধ নাই।

★★ নতুন করে আরেকটি সমস্যা দেখা দিয়েছে যেটা খুবই ভীতিপ্রদক। সেটা হলো #এন্টিবায়োটিক_রেজিস্ট্যান্স।

=> ব্যাকটেরিয়াগুলো এখন এন্টিবায়োটিক প্রতিরোধী হয়ে উঠছে। ফলে এমন ক্ষমতাসম্পন্ন ব্যাকটেরিয়া যদি কোন রোগীতে আক্রমণ করে তবে চিকিৎসকদের তেমন কিছু করার থাকে না, কারণ এন্টিবায়োটিক সেখানে কাজ করে না।
২০১৮ সালে শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিইউ-তে মোট ৯০০ রোগী ভর্তি হয়েছিল, যাদের মধ্যে ৪০০ জন মারা যায়।
এদের প্রায় ৮০ শতাংশ রোগীর ক্ষেত্রে দেখা গেছে যে তাদের শরীরে এন্টিবায়োটিক প্রতিরোধী ব্যাকটেরিয়া ছিল। (সূত্র বিবিসি নিউজ, ২৪ এপ্রিল, ২০১৯, অনলাইন)

★★ আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, প্রচলিত চিকিৎসার ওষুধের ক্ষতিকর #পার্শপ্রতিক্রিয়া।
=> CDC: Centers for disease control and Prevention এর তথ্যমতে ২০১৭ সালে যুক্তরাষ্ট্রে ৭০ হাজারের চেয়ে বেশি মানুষ ড্রাগের ওভারডোজের পার্শপ্রতিক্রিয়ায় মৃত্যু করেছে। (https://www.cdc.gov/drugoverdose/)
এই যদি আমেরিকার মতো দেশের অবস্থা হয় সেখানে আমাদের মত দেশে যেখানে ওষুধের যথেচ্ছার ব্যবহার হয় তার পরিসংখ্যান কত খারাপ হবে।

এখানে আমি কয়েকটি অসুবিধার কথা বললাম। এসব কারণেই উন্নত দেশের পাশাপাশি উন্নয়নশীল ও অনুন্নত দেশগুলোতে বিকল্প চিকিৎসার ব্যবস্থা থাকা অত্যাবশকীয়।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ১৯৭৮ সাল থেকে সবার জন্য স্বাস্থ্য নিশ্চিত করার আন্দোলনে বিকল্প চিকিৎসাব্যবস্থাকে স্বাস্থ্যসেবায় প্রয়োগের জন্য সকল দেশের প্রতি স্ব স্ব দেশের অভিজ্ঞতার আলোকে প্রয়োগ করার জন্য উৎসাহিত করে আসছে।
বাংলাদেশে সরকারের স্বাস্থ্য অবকাঠামোতে ইউনানী, আয়ুর্বেদ ও হোমিওপ্যাথি বিকল্প চিকিৎসা হিসেবে স্বীকৃত।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে এবং বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে বাংলাদেশের প্রায় ৮০ ভাগের বেশি মানুষের ইউনানী, আয়ুর্বেদ, হোমিওপ্যাথির উপর আস্থা ওয়েছে এবং গ্রামীন জনগোষ্ঠির ৮০ ভাগ তাদের স্বাস্থ্য সেবায় এসব পদ্ধতি গ্রহণ করে থাকে। [বাংলাপিডিয়া: bn.banglapedia.org/index.php?title=বিকল্প_চিকিৎসা]

=> বিকল্প চিকিৎসার মধ্যে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা ব্যবস্থা সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়।
হোমিওপ্যাথিক রিসার্চ ইনস্টিটিউট ইউ.কে এর তথ্য মতে পৃথিবীর গড়ে ২০০ মিলিয়ন মানুষ নিয়মিতভাবে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা গ্রহণ করে থাকে। ইউরোপের ৪২ টা দেশের মধ্যে ৪০ টা দেশেই কমবেশি হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা প্রচলিত আছে। নেদারলেন্ডের চিকিৎসকগনের প্রায় অর্ধেক সংখ্যক হোমিওপ্যাথিক ওষুধও প্রেস্ক্রাইব করেন।
বেশ কিছু দেশ তাদের জাতীয় চিকিৎসা সেবায় হোমিওপ্যাথিকে অন্তর্ভূক্ত করেছেন, বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্থান, ব্রাজিল, চিলি, মেক্সিকো, সুইজারল্যান্ড, কিউবা, ইংল্যান্ড।
২৩০ বছর ধরে হোমিওপ্যাথি সাধারণ লোকদের নিকট তার জনপ্রিয়তা ধরে রেখেছে। যারা হোমিওপ্যাথি কাজ করে না বলে অভিযোগ করে থাকেন তাদের জন্য এই তথ্যটাই উপযুক্ত জবাব।

মানুষ যাতে হোমিওপ্যাথির সর্বোচ্চ পর্যায়ের সেবা পেতে পারে সে ব্যবস্থা আমাদের আমাদের দক্ষ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক তৈরি করতে হবে। আমাদের দেশে বর্তমানে হোমিওপ্যাথিক ডিপ্লোমা এবং গ্র্যাজুয়েশন কোর্স চালু আছে।
কিন্তু পোস্ট গ্র্যাজুয়েট কোন প্রতিষ্ঠান নাই।
পরিবর্তনশীল পৃথিবীতে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা ব্যবস্থাকে আধুনিকায়নে রিসার্চ এর বিকল্প নাই।
পরিবর্তনশীল পৃথিবীতে আমরা অনেক রোগের ব্যাপক আক্রমন দেখতে পাচ্ছি যেগুলো আমাদের জন্য বড় হুমকি হয়ে দেখা দিচ্ছে। কিছু ক্ষেত্রে প্রচলিত চিকিৎসা কিছু করতে পারছে না, সেখানে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
রোগের চিকিৎসা ও প্রতিরোধে ভাল ভুমিকা করে আসছে।

একটা উদাহরণ দেই -
Cuba দেশে ১৯৯০ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত লেপটোসপাইরসিস রোগের প্রাদুর্ভাব বাড়ছিল। ২০০৭ সালে হারিকেন ঝড়ের পর এটা মহামারী আকার ধারণ করে।
লেপ্টোস্পাইরোসিস এর প্রচলিত ভ্যাক্সিন তৈরি করা ব্যয়বহুল ও সময়সাপেক্ষ। তাই সেখানে হোমিওপ্যাথিক ওষুধ প্রতিরোধক হিসেবে খাওয়ানোর সিদ্ধান্ত হয়। Leptospira ব্যাকটেরিয়া থেকে হোমিওপ্যাথিক পটেন্টাইন্সড মেডিসিন NosLepto তৈরি করা হয়।
প্রাকৃতিক দুর্যোগে আক্রান্ত এলাকার ২৩ লক্ষ লোকজনকে এই ওষুধ খাওয়ানো হয়। NosLepto 200c খাওয়ানোর ২ সপ্তাহের পর থেকে নতুন আক্রমনের হার কমে যায়। এবং ২০০৮ সাল নাগাদ এর সংখ্যা কমতেই ছিল।
হোমিওপ্রোফাইল্যাটিক (NosLepto 200c) দেয়ায় এই আক্রমের হার ২০০৭ থেকে ২০০৮ সালের মধ্যে ৮৪% কমে গিয়েছিল। অপরদিকে অন্য স্থানে যেখানে হোমিওপ্রোফাইলেকটিক খাওয়া হয় নি সেখানে আক্রান্তের হার ২১.৭% বেড়ে গিয়েছিল।
পরিবর্তীতে কিউবান সরকার পুরো দেশেই হোমিওপ্রোফাইলেকটিক খাওয়ানোর সিদ্ধান্ত নেয়।
একটা মজার তথ্য হলো এই পুরো কাজটি হোমিওপ্যাথরা করে নাই। করেছিল ভ্যাক্সিন এক্সপার্ট এলোপ্যাথিকগণই।
[Homeopathy. 2010 Jul;99(3):156-66. doi: 10.1016/j.homp.2010.05.009.
Large-scale application of highly-diluted bacteria for Leptospirosis epidemic control.
Bracho G1, Varela E, Fernández R, Ordaz B, Marzoa N, Menéndez J, García L, Gilling E, Leyva R, Rufín R, de la Torre R, Solis RL, Batista N, Borrero R, Campa C.]

[https://www.bmj.com/content/345/bmj.e6184/rr/616928]

সম্প্রতি বাংলাদেশে যে ডেঙ্গু জরের প্রাদুর্ভাব বাড়ছে সেখানেও আমরা হোমিওপ্রফাইল্যাক্লি ব্যবহার করতে পারে। ভারতের সেন্ট্রাল কাউন্সিল ফর রিসার্চ ইন হোমিওপ্যাথি
ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাবের সময় প্রায় ৪ হাজার লোককে Dengue nosode খাইয়েছিল পরবর্তীতে ২১ হাজারের মানুষের ফলোআপ করতে পেড়েছিল। তাতে দেখা যায় মাত্র ৫ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছিল।

সেযাক আমাদের দক্ষ হোমিওপ্যাথ গড়ে তোলার লক্ষে পোস্ট গ্র্যাজুয়েট বিভিন্ন কোর্স চালু করার ভীষণ দরকার। সে লক্ষে বর্তমানে হোমিওপ্যাথিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা অনস্বীকার্য। আমাদের পার্শবর্তী দেশ ভারতে হোমিওপ্যাথি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপিত হয়েছে। সেখানে হোমিওপ্যাথির বিভিন্ন সাবজেক্টের উপর এমডি, পিএইচডি করার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
আমাদের শ্রদ্ধেয় স্যার, হোমিওপ্যাথির দিকপাল ডা: সাখাওয়াত ইসলাম ‍ভুইয়া স্যার বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য নিরলস প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। আশা রাখি কর্তৃপক্ষ এটির প্রতিষ্ঠায় সদয় দৃষ্টি দিবেন।

ধন্যবাদ সবাইকে।

----------
Dr. Mohammad Mohshinuzzaman BHMS, PGD
.......................জনস্বার্থে প্রচারে
Dr.Mizanur Rahman Bijoy
DHMS(FHMC)BSS.MSS(NU)

Drug overdose deaths continue to increase in the United States. From 1999 to 2017, more than 702,000 people have died from a drug overdose. In 2017, more than 70,000 people died from drug overdoses, making it a leading cause of injury-related death in the United States. Of those deaths, almost 68% i...

https://www.jagonews24.com/m/international/news/529395
27/09/2019

https://www.jagonews24.com/m/international/news/529395

গ্যাস্ট্রিকের চিকিৎসায় বহুল সেবনকৃত রেনিটিডিন ট্যাবলেটে ক্যান্সার সৃষ্টিকারী উপাদানের উপস্থিতির জেরে বিশ্বব....

18/09/2019

হ্যানিম্যানের ওষুধ যদি প্রমানিত বিশুদ্ধ বৈজ্ঞানিক পরীক্ষার ওপরে প্রতিষ্ঠত না হতো তাহলে বহুদিন অাগেই তা বিলুপ্ত হয়ে যেতো শুধু ঐতিহাসিক উপলব্ধির প্রকাশের ঘটনা হিসেবেই তার স্থান হতো।

কিন্তু এই তত্ব বেশ ভালোভাবেই টিকে অাছে।

অাপনি লক্ষণবাদী,স্বাতন্ত্রবাদী কিংবা বাছ বিচারবাদী হোন, কিংবা এ্যালোপ্যথ , যেই হোন না কেন একে হটাতে পারবেন না।

World is moving to alternative therapies...
09/09/2019

World is moving to alternative therapies...

সব প্রকারের চর্মরোগ অর্থাৎ (সোরা) সব রোগের জননী । ক্যান্সার , টিউমার , ডায়াবেটিস  সহ ছোট বড় যে কোন রোগেই সোরার প্রভাব থা...
08/09/2019

সব প্রকারের চর্মরোগ অর্থাৎ (সোরা) সব রোগের জননী । ক্যান্সার , টিউমার , ডায়াবেটিস সহ ছোট বড় যে কোন রোগেই সোরার প্রভাব থাকে ।চর্মরোগ মলম দিয়ে চাপা দিলে বা র্দীঘদিন অচিকিৎসিত থাকলে ,তা জটিল থেকে জটিলতর হয়ে মানুষ কে কষ্ট দিতে থাকে ।

এমন কোন রোগী পাওয়া প্রায় অসম্ভব যার ক্যন্সার ,টিউমার ডায়াবেটিস হয়েছে অথচ আগে তার কখনো চর্মরোগ ছিল না । এটা হাজার হাজার রোগীর কেইসহিস্ট্রি থেকে প্রমানিত ।

Address

Hasina Kunjoo, Nazirer Pool, Kawnia Branch Road
Barishal
8200

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Morshed Homeo Clinic posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Morshed Homeo Clinic:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category