ডাক্তার আবিদা ইসলাম

ডাক্তার আবিদা ইসলাম পাঁচ ওক্ত নামাজ পড়ুন, জীবনটাকে সুস্থ ও সুন্দর করে তুলুন।

কিছুটা হলেও শিক্ষনীয় অথবা উপকারী মনে হলে, শেয়ার দিয়ে আপনার বন্ধুদেরও জানিয়ে দিবেন আশা রাখি।
ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন, সুন্দর থাকুন । আনন্দময় হোক আপনার প্রতিটি ক্ষণ। ধন্যবাদ।

26/07/2023

স্বামীর সংসার ভালো লাগছেনা! স্বামীর ব‍্যবহার ভালো লাগছেনা!!
ডিভোর্স দিয়ে বেরিয়ে দেখুন পৃথিবীতে একমুঠো ভাতের দাম কত!!!!

মেন্সট্রুয়াল কাপ নিয়ে এই লেখাটা একদম আমার এক্সপেরিয়েন্স,, নিজেই লিখবো ভাবসিলাম, তার আগেই পেয়ে গেলাম,,,কারো কিছু জানার থা...
06/06/2022

মেন্সট্রুয়াল কাপ নিয়ে এই লেখাটা একদম আমার এক্সপেরিয়েন্স,, নিজেই লিখবো ভাবসিলাম, তার আগেই পেয়ে গেলাম,,,
কারো কিছু জানার থাকলে নির্দ্বিধায় জিজ্ঞেস করবেন,,আমি গত ২বছর ধরে ইউজ করছি,,,আলহামদুলিল্লাহ,,totally satisfied.
*মেন্সট্রুয়াল কাপ
কাপ ব্যবহার করা বা না করা সেটি পুরোপুরি আপনার নিজস্ব ব্যক্তিগত পছন্দ। তবে আমি যে স্বাচ্ছন্দ্য এটি ব্যাবহার করে পেয়েছি, আর প্যাড এ ফেরত যেতে পারবো না।
এটা ব্যবহারে কোনো প্রকার ইরিটেসন,কোনো প্রকার আনইজি ফিল হয় না। তবে প্রথম ব্যবহারে একটু ভয় কাজ করতে পারে, আর সেই ভয় থেকে কিছুটা অস্বস্তি লাগাটাই স্বাভাবিক। আমার প্রথম মাসটা কিছুটা অন্যরকম লাগলেও পরের মাস থেকেই ঠিক হয়ে গিয়েছিল। একবার ঠিকমত মেন্সট্রুয়াল কাপ মাসিকের সময় ভ্যাজাইনাতে ইন্সার্ট করতে পারলে আপনি ভুলে যাবেন যে আপনার মাসিক চলছে।
*ভেজা প্যাড থেকে হওয়া চুলকানি বা ইনফেকশনের ভয় থেকে অনেকটা মুক্তি পাওয়া যায় যদি এই মেনস্ট্রুয়াল কাপ ইউজ করা হয়।
*মেন্সট্রুয়াল কাপ ঠিকমত পরিষ্কার রাখলে ও ব্যবহার করলে হারিয়ে না গেলে পণ্যভেদে তা ৩-৫-৭ বছরও ব্যবহার করা যায়। তবে টাকা বাচানোর জন্য কমদামী FDA Registered না এমন কাপ কিনবেন না। ১০০০+ হয় সাধারণত ভালো মানের কাপ গুলো। ১০০০ টাকায় ৫+ বছর, ভালোই কিন্তু! কারন হেভি ফ্লো হলে প্যাড অনেক লাগে।
*মাসিক চলার সময় কাপটির রক্ত কমোডে ফেলে সাধারন পানি দিয়ে পরিস্কার করে ব্যবহার করতে হবে। পিরিয়ড শেষ হয়ে গেলে একটি পাত্রে পানি ফুটিয়ে তাতে ৪/৫ মিনিট ফুটিয়ে বিশুদ্ধ করে ভালোভাবে শুকিয়ে কাপের সাথে দেয়া কাপড়ের ব্যাগ এ করে রেখে দিতে হবে।
*ফ্লো অনুযায়ী নির্ভর করবে কতক্ষণ রাখবেন কাপ। হেভি ফ্লো হলে ৬ ঘন্টা পর পর কাপ বের করে আবার পরা যায়, আর নরমাল ফ্লো হলে ১০-১২ ঘন্টা অনায়াসে!
*এই কাপ কোনভাবেই এইটা আপনার শরীরের ভেতরে হারিয়ে যাবেনা। এতে বাতাস আটকে থাকে, তাই ভেতরে এইটা চলে যাবার সম্ভাবনা নেই।
*মেন্সট্রুয়াল কাপ ব্যবহারে ভ্যাজাইনা বড় হয়না!! একদমই না! আমাদের পিরিয়ড এর সময় আমাদের জরায়ু এবং ভ্যাজাইনাল মাংসপেশিগুলো অনেক শিথীল হয়ে যায়। আর পিরিয়ডের রক্ত পিচ্ছিল হওয়ায়, দম আটকে না রাখলে, খুব সহজেই কাপ প্রবেশ করানো যায়। জরায়ু আর ভ্যাজাইনার মাংসপেশি আমাদের শরীরের সবচেয়ে ইলাস্টিক মাংসপেশী যা সহজেই বেড়ে যায়। তাই ভেজাইনার সাইজে কোনো পরিবর্তন ঘটে না বা প্রসারিত হয়ে যাওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই।
*অবিবাহিত মেয়েরা কী মেন্সট্রুয়াল কাপ ব্যবহার করতে পারে? জ্বি অবশ্যই পারে, এটি ব্যবহারে অবিবাহিত মেয়েদের কোন সমস্যাই হয় না। তবে বিভিন্ন বয়সের মেয়েদের জন্য কাপের সাইজ আলাদা হয়।
*মেন্সট্রুয়াল কাপের সাইজ- তিরিশের বেশি বয়সি মেয়েরা সবচেয়ে বড় সাইজ(L), ১৮-৩০ পর্যন্ত মাঝারি সাইজ আর তারও কম বয়সী মেয়েরা মিনি বা স্মল সাইজের কাপ ব্যবহার করতে পারে। তবে আমাদের জানামতে, মিনি সাইজটা কেবল অরগানিকাপ তৈরি করে। বাকি ব্র্যান্ডগুলো দুই সাইজের তৈরি করে।
Size S: মূলত টিনএইজার দের জন্য। ১৩-১৮। তবে এর বেশি বয়সের যাদের (১৮-২৯) পিরিয়ড ফ্লো অনেক কম, তারাও স্মল ব্যবহার করতে পারেন
Size M: ৩০ বছরের নিচে এবং যাদের পিরিয়ড ফ্লো কম
Size L: ৩০ বছরের বেশি ওবং যাদের নরমাল ডেলিভারি হয়েছে
মেনস্ট্রুয়াল কাপ ব্যবহারের জন্য আপনার মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকতে হবে মানসিক প্রস্তুতি ছাড়া এটা ব্যবহার করা আপনার জন্য কঠিন বা প্রথমে কিছুটা ব্যথাদায়ক হতে পারে। আমার মোটামুটি অনেক মাস লেগেছিল মানসিকভাবে নিজেকে প্রস্তুত করার জন্য; কিন্তু যখন আমি ঠিক করলাম যে এবার আমাকে পড়তেই হবে, সেই মাসে কোন সমস্যা ছাড়াই ইনসার্ট করতে পেরেছিলাম!
এই কাপ পরে আপনি সুইমিংপুলে নামতে পারবেন,কোন টেনশন ছাড়াই,,.হলিডে, আইটিং, লং জার্নি এর জন্য মেন্সট্রুয়াল কাপ থেকে আরামদায়ক আর কিছুই নেই।
(কপিড ও মডিফাইড)
🚩সাইজ নিয়ে প্রশ্ন আসছে,,একবারে উত্তর দিচ্ছি,,,
আপনি ম্যারিড+ বেবি আছে (মানে এই গ্রূপে ম্যাক্সিমাম আপুরা) আপনার লার্জ সাইজ লাগবে।
আপনার বয়স যতই হোক,আপনার যেই ডেলিভারি ই হোক,আপনার ফ্লো যেমনই হোক,সাইজ চেন্জ হবে না।🚩

06/02/2022

ঘন ঘন ইউরিন ইনফেকশন, প্রতিকার কী

অনেকেই প্রস্রাবের জ্বালাপোড়ায় ভোগেন। ঘনঘন প্রস্রাব করেন। বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ না নিয়ে কেউ কেউ ফার্মেসি থেকে ওষুধ খান।

প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া হলে প্রথমে যে জিনিসটি বলব, আপনারা অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়া শুরু করবেন না। আগে পরীক্ষা করতে হবে, রুটিন এক্সামিনেশন করতে হয়। তার পর প্রয়োজন হলে কালচার করতে হবে। তার পরে অ্যান্টিবায়োটিক শুরু করতে হবে। তার আগে অ্যান্টিবায়োটিক শুরু করা ঠিক হবে না। কারণ, ইনফেকশন ছাড়াও অনেক কারণে জ্বালাপোড়া হয় এবং এগুলো খুব কমন, বিশেষ করে ইয়াং ছেলেদের প্রস্টিটাইটিস হলে জ্বালাপোড়া হয়। মেয়েদের সিস্টাইটিস হয় অনেক সময়। প্রস্রাবের থলির টিউমারের কারণে হতে পারে। স্টোন হলে অনেক সময় হয়। কী কারণে হয়েছে, এটা জেনে তার পরে চিকিৎসা শুরু করতে হবে।

অনেকের ক্ষেত্রে দেখা যায়, ঘন ঘন ইউরিন ইনফেকশন হয়, কিডনির ওপর কি ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে? সঞ্চালকের এক প্রশ্নের জবাবে অধ্যাপক ডা. মো. আফজার উদ্দীন শেখ বলেন, অবশ্যই প্রভাব ফেলতে পারে। ইনফেকশন থেকে কতগুলো জিনিস হয়। ইনফেকশন হলে প্রথমে কিডনিতে বা প্রস্রাবের থলিতে পাথর হতে পারে। এক ধরনের পাথর আছে, সেগুলো ট্রিপল ফসফেট স্টোন বলি। ওগুলো ইনফেকশনের মধ্যে হয়।

কিডনিতে যদি ইনফেকশন হয়, যেটাকে আমরা পাইলোনেফ্রাইটিস বলি, পাইলোনেফ্রাইটিস হলে অ্যাকিউট পাইলোনেফ্রাইটিস যেটা হয়, সেটা সিভিয়ার হয়। সেখান থেকে মানুষ মারাও যেতে পারে। ক্রনিক ইনফেকশনের জন্য কিডনি ছোট হয়ে যায়। কিডনি ফেইলিউর হয়। ইনফেকশনের অনেক প্রভাব আছে।

22/08/2021

As-salamu alaykum

14/07/2020

গর্ভাবস্থায় একদমই করবেন না ৪ কাজ

1. এসব খাবার এড়িয়ে যাওয়া
গর্ভাবস্থায় মুরগির মাংস, স্বাস্থ্যকর চর্বি (যেমন : বাদাম, চর্বি জাতীয় মাছ, জলপাইয়ের তেল ইত্যাদি), প্রচুর ফল ও সবজি খাওয়া কখনো এড়িয়ে যাবেন না। সুস্থ সন্তান জন্ম দিতে এ খাবারগুলো জরুরি। পাশাপাশি অবশ্যই এড়িয়ে যাবেন অর্ধসিদ্ধ মাছ বা মাংস, ধূমায়িত খাবার ও কাঁচা ডিম।

2. ক্যাফেইন
ক্যাফেইনের মধ্যে মূত্রবর্ধক উপাদান রয়েছে। অতিরিক্ত ক্যাফেইন জাতীয় খবার খাওয়া রক্তচাপ, হৃদস্পন্দন বাড়ায় এবং পানিশূন্যতা তৈরি করে। ক্যাফেইন কেবল শরীরকে ক্ষতিগ্রস্ত করে না, এটি ভ্রূণকেও ক্ষতিগ্রস্ত করে।

প্রতিদিন ১৫০ থেকে ৩০০ মিলিগ্রাম ক্যাফেইনের বেশি গ্রহণ করবেন না। ক্যাফেইন কেবল চা-কফিতেই রয়েছে তা নয়, চকলেট, সোডা এমনকি কিছ ওষুধেও ক্যাফেইন পাওয়া যায়।

3. চিকিৎসকের চিকিৎসাপত্র ছাড়া ওষুধ নয়
কিছু ওষুধ গর্ভের শিশুর জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। তাই কোনো ওষুধ বা সাপ্লিমেন্ট খাওয়ার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

4. দীর্ঘ সময় বসে বা দাঁড়িয়ে থাকা
গর্ভাবস্থায় একই অঙ্গবিন্যাসে দীর্ঘক্ষণ থাকা পায়ে ফোলা ও শিরায় সমস্যা করতে পারে। একই অঙ্গবিন্যাসে দীর্ঘক্ষণ থাকলে একটু বিরতি দিন। অঙ্গবিন্যাস পরিবর্তন করুন।

14/07/2020

স্তন্যদানকালে কি গর্ভধারণ করা যায়?

অনেকের ক্ষেত্রে স্তন্যদানকালে ডিম্বোস্ফোটন কম হয়। এতে গর্ভধারণের সম্ভাবনা কমে যায়। এ সময় কিছু হরমোনের মাত্রা বাড়ে। আর তাতেই এমন ঘটে।

স্তন্যদান শুরুর প্রথম তিন মাস থেকে ছয় মাস আপনি হয়তো গর্ভধারণ না-ও করতে পারেন। তবে এরপর থেকে গর্ভধারণের ঝুঁকি বেড়ে যায়। এগুলোর পাশাপাশি নারীর গর্ভধারণ করতে পরিবেশ, মানসিক চাপ, স্বাস্থ্যের অবস্থা ইত্যাদিও অন্যতম ভূমিকা রাখে।

আসলে স্তন্যদান সাধারণত গর্ভধারণ প্রতিরোধ করে না। একটি সন্তান নেওয়ার পর দ্রুত আরেকটি সন্তান না নিতে চাইলে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ব্যবহার করাই উত্তম বলে মত দেন বিশেষজ্ঞরা। স্তন্যদানের শুরুর দিকে আপনি হয়তো গর্ভধারণ করবেন না। তবে স্তন্যদানকে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি হিসেবে ধরে নেওয়া যায় না বলে মত বিশেষজ্ঞদের।

14/07/2020

কোভিড-১৯ : এই সময় চশমা ব্যবহারের সঠিক নিয়ম

আসুন, জেনে নিই চশমা ব্যবহার ও পরিষ্কার করার ক্ষেত্রে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দেওয়া নির্দেশিকাগুলো :

১. চশমা মাথার উপরে রাখা এবং যখন-তখন খুলে পকেটে ঢুকিয়ে দেওয়ার অভ্যাস ত্যাগ করুন।

২. বাইরে থেকে বাড়িতে ফেরার পর মাস্ক, গ্লাভস ও ফেস শিল্ড যেভাবে পরিষ্কার করছেন, ঠিক সেভাবেই চশমাকে সাবান ও পানি দিয়ে ভালো করে ধুয়ে নিন এবং টিস্যু পেপার দিয়ে মুছে নিন।

৩. চশমা ব্যবহারের আগে ভালো করে সাবান দিয়ে নিজের হাত-মুখ ধুয়ে নিন। তারপর অবশ্যই চশমার ফ্রেম ও হ্যান্ডেল স্যানিটাইজার বা সাবান দিয়ে পরিষ্কার করুন।

৪. চশমা রাখার বাক্স ও চশমা পরিষ্কার করার টিস্যু যেন নিয়মিত স্যানিটাইজ হয়।

৫. চশমা রাখার আগে বাক্সটি স্যানিটাইজ করে নেবেন।

৬. বাক্সের ভেতরে চশমা ঢোকানোর আগে চশমাটি স্যানিটাইজ করুন এবং লেন্সের দিকটি উপরের দিকে রাখুন।

৭. অফিসের টেবিলে, বাথরুমের বেসিনের পাশে চশমা রাখলে তা পরার আগে স্যানিটাইজ করুন।

৮. চশমা যদি কোনো সারফেসে ঠেকে, তবে তা অবশ্যই স্যানিটাইজ করতে হবে।

30/06/2020

পিসিওএস রোগীদের জন্য পরামর্শ

আমরা প্রথমেই ওজন কমাতে বলি। অবশ্যই ওজন এখানে বড় একটি বিষয়। ওজনের ক্ষেত্রে তিনটি বিষয় আমরা বলি। সেগুলো হলো ডায়েট, ব্যায়াম ও ওষুধ। কিশোরীদের ক্ষেত্রে আমরা ওষুধের কথা কম বলি, ডায়েট ও ব্যায়ামের ওপর বেশি জোর দিই। ডায়েট মানে এটি নয় যে ডায়েট কন্ট্রোল করবে। সে খাদ্যাভ্যাস অদলবদল করবে। যেমন, সে যদি ফাস্টফুড অনেক বেশি খায়, সে ক্ষেত্রে আমরা বলি যে এ ধরনের খাবার এড়িয়ে যেতে। কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার যদি বেশি খায়, চকলেট, চিপস, আইসক্রিম বেশি খাচ্ছে, কোল্ড ড্রিংকস বেশি খাচ্ছে, সে ক্ষেত্রে আমরা বলি এগুলো এড়িয়ে ফল, সবজি জাতীয় খাবার বেশি খাবে। গরু বা খাসির মাংস বেশি না খেয়ে মুরগি অথবা মাছ বেশি খাবে।

30/06/2020

কতটা নিরাপদ ইমারজেন্সি জন্মনিরোধক পিল?

১. গর্ভনিরোধক ওষুধকে অনেকে ‘মর্নিং আফটার পিল’ও বলে থাকেন। তবে এই ওষুধ সঙ্গমের পরের দিন সকালেই খেতে হবে এমন কোনো কথা নেই। রাতে সঙ্গমের পরও খেতে পারেন। যত তাড়াতাড়ি খাবেন, তত ভালো কাজ করবে গর্ভনিরোধক ওষুধ।

২. গর্ভনিরোধক ওষুধ গর্ভপাত করায় না, শুধু ডিম্বস্ফোটন বা ওভিউলেশনের সময় পিছিয়ে দিয়ে গর্ভধারণের ঝুঁকি এড়াতে সাহায্য করে। তাই গর্ভধারণের পর এই জাতীয় ওষুধ খেলে কোনো কাজ হবে না।

৩. গর্ভনিরোধক ওষুধ খেলে ওজন বেড়ে যাবে ভেবে অনেকেই ভয় পান। যদিও এর সঙ্গে ওজন বাড়ার কোনো সম্পর্ক নেই।

৪. কোনো গর্ভনিরোধক ওষুধই গর্ভধারণ রোধ করার শতভাগ প্রতিশ্রুতি দেয় না। তাই কিছু ক্ষেত্রে ওষুধ খাওয়ার পরও প্রেগন্যান্ট হওয়ার ঝুঁকি থাকে।

৫. গর্ভনিরোধক ওষুধ খাওয়ার ফলে পিরিয়ড সাইকেল অনিয়মিত হতে পারে। এ ছাড়া মাথা ঘোরা, বমির মতো সমস্যা হতে পারে।

৬. অপরিকল্পিত গর্ভধারণ রুখতে গর্ভনিরোধক ওষুধই শেষ কথা নয়। এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে কার্যকর হলো কপার আইইউডি। এটি ১০ বছর পর্যন্ত প্রেগন্যান্সি রুখতে সক্ষম।

সবশেষ কথা হলো, অপরিকল্পিতভাবে যৌন মিলনের পর প্রথমেই গর্ভনিরোধক ওষুধ না খেয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।

30/06/2020

চুলের সমস্যা চর্মরোগ ব্রণ

নিমপাতার পানিতে গোসল করলে ব্রণ, দাগ ও ব্ল্যাকহেডের সমস্যা থেকে রেহাই মেলে। শীতকালে উলের টুপি বা স্কার্ফ ব্যবহারের ফলে চুলের সমস্যাতেও কার্যকর নিমপাতাযুক্ত পানি। এমনকি খুশকির সমস্যার সমাধানও এই পাতা। চোখের অ্যালার্জি প্রতিরোধ করতে পারে নিমপাতা।

নিমপাতা ব্যবহারের সঠিক নিয়ম

প্রথমে বালতিতে দুটি নিমপাতা রাখুন। তারপর তাতে গরম পানি ঢালুন। পানি ঠাণ্ডা হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। পানি ঠাণ্ডা হয়ে গেলে নিমপাতা সরিয়ে দিন। এরপর ব্যবহার করুন।

30/06/2020

বাচ্চার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে খাওয়ান এই খাবারগুলো

মাতৃদুগ্ধ

একদম ছোট বাচ্চার ক্ষেত্রে তার প্রয়োজনীয় উপাদান হলো মাতৃদুগ্ধ। শিশুরা তাদের স্তন্যপান থেকেই প্রয়োজনীয় পুষ্টি গ্রহণ করে, তাই মাতৃদুগ্ধের বিকল্প হয় না। এ ছাড়াও বয়স অনুযায়ী অন্য খাবার খেতে পারলে সেদ্ধ শাকসবজি, মাছ ইত্যাদি খাওয়াতে পারেন।

হলুদ

হলুদে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি, অ্যান্টিসেপটিক ও অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা আপনার সন্তানের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করবে। ঘুমাতে যাওয়ার আগে বাচ্চাদের দুধের সঙ্গে হলুদ মিশিয়ে খাওয়ান। আবার সকালে হাফ চা চামচ মধুর সঙ্গে অল্প একটু কাঁচা হলুদের টুকরোও খাওয়াতে পারেন।

দই

দই খাওয়া বাচ্চাদের গ্যাস্ট্রোইনটেস্টিনাল অসুস্থতা প্রতিরোধে সহায়ক। দই প্রোবায়োটিকে পূর্ণ, যা দেহের খারাপ ব্যাকটেরিয়াগুলোকে ধ্বংস করতে সহায়তা করে এবং বাচ্চার ইমিউন সিস্টেমকে বাড়িয়ে তোলে। তাই রোজ খাবারের পর দই খাওয়ান।

ডিম

ডিমে থাকে প্রচুর ভিটামিন, মিনারেলস ও প্রোটিন, যা শরীরকে সুস্থ রাখতে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে। তাই বাচ্চাদের নিয়মিত ডিম খাওয়ান।

সবুজ শাকসবজি

অনেক বাচ্চাই শাকসবজি খেতে পছন্দ করে না। কিন্তু এই সময়ে তাদের সুস্থ রাখতে এবং ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করতে প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় রাখুন শাকসবজি। ফুলকপি, ব্রকলি, পালং শাক, মেথি শাক ইত্যাদি রাখলে আরো ভালো।

বাদাম

বাদামে এমন কিছু উপাদান রয়েছে, যা বাচ্চার শরীরের অনেক চাহিদাকে পূরণ করতে সহায়ক। রোজকার ডায়েটে রাখুন খেজুর, পেস্তা বাদাম, কাজু বাদাম, আখরোট ইত্যাদি। এগুলো শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। মনে রাখবেন, পাঁচ বছরের কম বয়সী বাচ্চাদের গোটা বাদাম দেওয়া থেকে বিরত থাকুন। বরং বাদাম গুঁড়া করে অল্প খাওয়াতে পারেন। যাদের বাদামে অ্যালার্জি আছে তাদের খাওয়াবেন না।

রসুন

রসুনে অ্যান্টিভাইরাল ও অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে এবং এটি শরীরের শ্বেত রক্ত কোষের উৎপাদন করতে সাহায্য করে, যা বাচ্চাদের অনাক্রম্যতা বাড়ানোর জন্য খুবই উপকারী। পাশাপাশি বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যা প্রতিরোধেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তবে মনে রাখবেন, বেশি রসুন খাওয়াবেন না। এতে ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

ফল

সুস্থ ও ফিট থাকতে প্রতিদিন ফল খাওয়া অত্যন্ত প্রয়োজন। তাই নিজে ফল খাওয়ার পাশাপাশি আপনার বাচ্চাকেও খাওয়ান। ফলে থাকা প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে এবং অন্যান্য চাহিদা পূরণ করতে সাহায্য করে। বিভিন্ন বেরি জাতীয় ফল, আপেল, কমলালেবু, তরমুজ, আঙুর, ডালিম ইত্যাদি খাওয়ান। মনে রাখবেন, পাঁচ বছরের নিচের বয়সী বাচ্চাদের ফলের রস বের করে খাওয়াবেন।

এ ছাড়া বিভিন্ন ডালজাতীয় খাবার ও মুরগির স্যুপ করে খাওয়াতে পারেন। তবে এসব খাবার খাওয়ার পরও বাচ্চার পর্যাপ্ত ঘুম, শারীরিক ব্যায়াম ইত্যাদির দিকে নজর দিতে হবে, তবেই সুস্থ ও ফিট থাকবে আপনার সন্তান। আর আপনার বাচ্চার যদি জটিল কোনো সমস্যা থাকে, তবে দ্রুত বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

12/11/2019

সকালে ঘুম থেকে উঠে পানি পানে ৬ উপকার

সকালে ঘুম থেকে উঠেই এক গ্লাস কুসুম গরম পানি খা্ওয়া শরীরের জন্য খুবই উপকার। পেট পরিষ্কার, শরীরে পানির ঘাটতি পূরণ, খাদ্যনালী ও পাকস্থলী ভালো থাকে। এছাড়া ত্বক ভালো রাখে।

ঘুম থেকে উঠে এক গ্লাস কুসুম গরম পানি খা্ওয়া নিয়ে বিভিন্ন মতবাদ রয়েছে। আসলে তা কতটা সত্যি। আমাদের শরীরের ৭০ শতাংশ পানি। সুস্থ থাকলে একজন মানুষের পানি পানের বিকল্প নেই। তবে এখন প্রশ্ন হলো সুস্থ থাকতে প্রতিদিন কত লিটার পানি খাবেন?

সুস্থ থাকার জন্য একজন মানুষের প্রতিদিন অন্তত দুই লিটার পানি খাওয়ার প্রয়োজন বলে মনে করেন বেশির ভাগ চিকিৎসক।

১. খাবার খাওয়ার ৩০ মিনিট আগে যদি এক গ্লাস কুসুম গরম পানি খাওয়া যায় তবে অ্যাসিডিটি, বদহজম, অম্বলের মতো একাধিক সমস্যা থেকে সহজেই মুক্তি মিলবে।

২. আপনি কি দীর্ঘদিন ধরে কোষ্ঠকাঠিন্যে ভুগছেন? কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা হলে সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে এক গ্লাস কুসুম গরম পানি খেলে পেট সহজেই পরিষ্কার হয়ে যাবে। এছাড়া কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবে।

৩.শরীরের অতিরিক্ত চর্বি কমাতে কুসুম গরম পানির জুড়ি নেই। গরম পানি খেলে শরীরের মেটাবলিক রেট বাড়ে এবং সহজেই অনেকটা ক্যালোরি পোড়ে। ৪. গরম পানি খাওয়ার চাহিদা কমিয়ে ওজন কমাতেও সাহায্য করে। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে হালকা গরম পানির সঙ্গে পাতি লেবুর রস মিশিয়ে খেতে পারলে মেদ ঝরবে দ্রুত।

৫. প্রতিদিন সকালে খালি পেটে গরম পানি খেলে শরীরের টক্সিক উপাদানগুলি সহজেই বাইরে বেরিয়ে যাবে ও শরীরের তাপমাত্রা বাড়বে। আর শরীরের তাপমাত্রা বাড়লে শিরা, ধমনীতে রক্তচলাচলের গতিও স্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পায়।

৬. দীর্ঘদিন ধরে যারা বাতের ব্যথায় ভুগছেন তারা খেতে পারেন গরম পানি। গরম পানির সঙ্গে শরীরে জমে থাকা অপ্রয়োজনীয় উপাদান ঘামের সঙ্গে বাইরে বেরিয়ে যাবে। ফলে ব্যথা বোধও ক্রমশ কমে আসবে।

Address

Bashundhara Residential Area

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ডাক্তার আবিদা ইসলাম posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram