Mizan Medical Hall - মিজান মেডিকেল হল

Mizan Medical Hall - মিজান মেডিকেল হল Anjurhat Diagnostic Center

a Diagnostic, Consultation and Diabetic Center

22/02/2025
06/02/2025
সতর্কমূলক পোষ্ট: ছবিতে যাকে দেখছেন তিনি আগ্রাবাদ সিডিএ বায়তুল আমিন জামে মসজিদে ১৪ বছর ধরে ইমাম। ছোট একটা বাচ্চা কুকুর আঁ...
26/01/2025

সতর্কমূলক পোষ্ট:
ছবিতে যাকে দেখছেন তিনি আগ্রাবাদ সিডিএ বায়তুল আমিন জামে মসজিদে ১৪ বছর ধরে ইমাম। ছোট একটা বাচ্চা কুকুর আঁচড় দিয়েছিলো। আঁচড়টা নরমাল ছিলো তাই তিনি এতোটা পাত্তা দেননি। রেবিস হওয়ার পর ডাক্তারা ৭২ ঘন্টা সময় দিয়েছিলো কিন্তু তিনি তার আগেই মারা গেছেন। তার মৃত্যু দেখেছি কি ভয়ানক মৃত্যু। রেবিস রোগী মৃত্যুর আগে পাগলের মত আচরণ করে তখন ডাক্তাররা বুজে যায়। সেদিন এই ইমাম সাহেব যখন শেষ পর্যায়ে তখন দেখলাম নার্সরা রুম থেকে সবাইকে বের করে দিয়েছে, আর রুমকে তালা মেরে দিয়েছে, কারন শেষ মুহূর্তে তারা পাগল হয়ে যায় সামনে যাকে পাবে তাকে কামড় বা আঁচড় দিবে, এই রোগী যাকে কামড় দিবে তারও মৃত্যু ১০০% নিশ্চিত হয়ে যাবে। দরজা তালা মেরে দেওয়ার পর বাঁচার জন্য কি করলো, কত চাইলো রুম থেকে বের হতে, রুমের ভিতর দৌড়াদৌড়ি করতে লাগলো আর শুধু ধাক্কা খাচ্ছিলো দেওয়াল আর চৌকির সাথে। এটা দেখে তাদের আত্নীয়রা নার্সদের থেকে অনুমতি চাইলো দরজা খুলে তাকে একটু ধরে রাখবে যাথে ধাক্কা না খায়। কিন্তু নার্সরা অনুমতি দিলো না, তারা বললো তিনি আর ১০/১৫ মিনিটের মধ্যে মারা যাবেন অপেক্ষা করুন, ওনার জন্য তো আমরা আপনাদের মৃত্যুর মুখে ফেলে দিতে পারি না। একটা দেশি মুরগী জবাই দেওয়ার পর মুরগী যেভাবে ছটপট ছটপট করে মৃত্যু হয়, জলাতঙ্ক রোগীর মৃত্যু একদম সেম ভাবে হয়।
১৪০০ বছর আগে আমাদের প্রিয় নবী বলে গিয়েছেন কুকুর নাপাক প্রানী। ১৪০০ বছর পর মেডিকেল সায়েন্স বলছে জলাতঙ্ক ভেকসিন করা নাই ঐ ধরনের কুকুরকে আপনি হাত দিয়ে স্পর্শ করলে আপনারও হয়ে যেতে পারে জলাতঙ্ক। কুকুর স্পর্শ করে আমরা যদি আমাদের শরীর চুলকায় বা আমাকের শরীরের কোন ক্ষত স্থানে সে হাত লেগে যায় তাহলেও রিক্স থাকে জলাতঙ্কের। রেবিস ভাইরাস রক্তের মাধ্যম আমাদের শরীরে প্রবেশ করে না, রেবিস ভাইরাস আমাদের চামড়ার নিচে যে সাদা একটা চর্বির আস্তর থাকে সেই চর্বি থেকে মাথায় চলে যায়, প্রথমে আমাদের ব্রেন আক্রমন করে ব্রেন ইনজুরি করে দেয়, পরে আস্তে আস্তে আমাদের গলাতে নামতে শুরু করে, আমাদের গলার যে নার্ভ থাকে সে নার্ভকে ধ্বংস করে দেয়, গলার নার্ভের মাধ্যমে আমরা পানি খেয়ে থাকি বা অন্যন্য খাবার খেয়ে থাকি। নার্ভ যখন পুরাপুরি বিকল হয়ে যায় তখন এই রোগী গলা দিয়ে কোন পানি বা খাবার খেতে পারবে না, গলাতে কিছু গেলেই তার শ্বাস বন্ধ হয়ে যাবে কারন যেই নার্ভ খাবার গিলতে সাহায্য করে তা আর কাজ করছে না, তাই সে পানির পিপাসায় একটা সময় মারা যায়। তারা পানি দেখলেই ভয় পাই কারন পানি গলায় গেলে সে আর শ্বাস নিতে পারে না, যদি আপনি জলাতঙ্ক ভেকসিন না নিয়ে থাকেন।আমাদের একটা ভুল ধারনা আছে, আমরা মনে করি কুকুর কামড়ালে বা আছড় দিলে রেবিস ভেকসিন দিতে হয়, মেডিকেল সায়েন্স বলছে, কুকুরের লালা তে সবচেয়ে বেশি জলাতঙ্ক ভাইরাস রেবিস থাকে, কুকুর তার জিহবা দিয়ে তার শরীল চাটে, এই চাটার কারনে কুকুরের পুরা শরীলে রেবিস জীবানু থাকার রিক্স থাকে মনে রাখবেন যদি দেখেন কুকুরের শরীর পানি দ্বারা ভেজা সে ভেজা কুকুর আপনার হাত স্পর্শ হয় বা পায়ে স্পর্শ হয় তাহলে সাথে সাথে এই স্থান কাপড় কাঁচা সাবান নিয়ে ১৫ মিনিট ওয়াশ করবেন। তাই সকলে কুকুর থেকে সাবধানে থাকবেন। কুকুর আপনার শরীর স্পর্শ করলে সাথে সাথে ১৫ মিনিট কাপড় কাঁচার সাবান দিয়ে পরিষ্কার করবেন। তারপর বেরিস ভেকসিন দিয়ে দিবেন, আর রেবিস ভেকসিন কখনো সরকারি মেডিকেল ছাড়া অন্য যায়গায় দিবেন না, যে কোন টিকা সরকারি মেডিকেল ছাড়া অন্য যায়গায় দিবেন না, আমরা অনেকে ফার্মেসিতে ভেকসিন বা টিকা দিয়ে থাকি এটা উচিত না, একজন ফার্মেসির কাজ ঔষধ বিক্রি করা টিকা দেওয়া না, ভেকসিন দেওয়ার নিয়মই তারা জানে না। রেভিস ভেকসিন নিদিষ্ট তাপমাত্রায় রাখা লাগে। আর তা না হলে সেই ভেকসিন কাজ করবে না। মেডিকেল সায়েন্স বলছে ৯৯ % জলাতঙ্ক রোগ ছড়ায় কুকুর। বিড়ালেরও জলাতঙ্ক হয় যদি সেই বিড়াল কুকুরের কামড় খায় বা কুকুর যে যায়গায় খাবার খায় একই যায়গায় বিড়াল মুখ দেয় তাহলে সে বিড়ালও জলাতঙ্কে আক্রান্ত হয়। তাই বিড়ালের কামড় বা বিড়ালের আচড় বা বিড়াল আপনার পা চেটে দিয়েছে তাহলেও আপনাকে ভেকসিন দিতে হবে। একবার আপনার শরীরে রেবিস ভাইরাস ঢুকে গেলে নিশ্চিত মৃত্যু, কারন জলাতঙ্ক রোগের কোন চিকিৎসা নাই। আল্লাহ সবাইকে সুস্থ রাখুক। জলাতঙ্ক রোগীর মৃত্যু হয় অনেক কষ্টদায়ক ভাবে।।২/৩ টা জলাতঙ্ক রোগীর মৃত্যু নিজ চোখে দেখার পর আমি শপথ নিয়েছি এই বিষয়ে আমি সবাইকে সতর্ক করবো।
আমার পোষ্টটা সবাই শেয়ার করবেন যাথে সবাই একটু সতর্ক হয়। রেবিস ভেকসিন সকল টপিক্যাল সরকারি হাসপাতালে সম্পূর্ণ ফ্রিতে দেওয়া হয়। কেউ যদি কখনো কুকুরের আক্রমণে আক্রান্ত হন আমার সাথে যোগাযোগ করবেন, ইনশাআল্লাহ আমি আমৃত্যু সবাইকে সাহায্য করবো, আমি চাইনা এই করুণ মৃত্যু আর কোন ব্যক্তির হোক। কুকুরের আক্রমণের ২৪ ঘন্টার মধ্যে ভেকসিন দিতেই হবে। আপনারা ইউটিউবে জলাতঙ্ক রোগী দিয়ে সার্চ দিয়ে দেখতে পারেন এই রোগ কতটা ভয়াবহ। আমরা রাস্তার কুকুরকে পাত্তাই দিই না সবাই দয়া করে একটু সচেতন হই!

সংগৃহীত

গর্ভবতী 🤰 মায়েদের চেক‌আপ সমাবেশ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসা সেবা ফ্রিআগামীকাল ৮ জুলাই ২০২৪ ইং তারিখ সোমবার বিকাল ৩টা থেকে সন্ধ্যা ...
07/07/2024

গর্ভবতী 🤰 মায়েদের চেক‌আপ সমাবেশ
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসা সেবা ফ্রি
আগামীকাল ৮ জুলাই ২০২৪ ইং তারিখ সোমবার
বিকাল ৩টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত

06/07/2024

বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা

সুখবর, সুখবর!! গাইনী, মা ও শিশু, গর্ভবতী, প্রসুতি রোগীদের জন্য সুখবর!!!প্রিয় এলাকাবাসী আসসালামুয়ালাইকুম, আগামীকাল সোমব...
04/07/2024

সুখবর, সুখবর!! গাইনী, মা ও শিশু, গর্ভবতী, প্রসুতি রোগীদের জন্য সুখবর!!!
প্রিয় এলাকাবাসী আসসালামুয়ালাইকুম, আগামীকাল সোমবার একদিন বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা প্রদান করবেন ঢাকা থেকে আগত গাইনী বিশেষজ্ঞ
ডাঃ মায়িশা ফেরদৌস মিথিলা
এমবিবিএস (ঢাকা), পিজিটি (গাইনী এবং মা ও শিশু) ডি‌এম‌ইউ (আল্ট্রাসনোগ্রাম)
এক্স - এইচ‌এম‌ও -
শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, ঢাকা
মেডিকেল অফিসার -
উত্তরা ক্রিসেন্ট হাসপাতাল, ঢাকা।
রোগী দেখার স্থানঃ
মিজান মেডিকেল হল
আলহাজ্ব আবুল কাশেম মাস্টারের ফার্মেসী
পুরান বাজার, গ্রামীণ ব্যাংকের নীচতলায়, আনজুরহাট।
ডাঃ মায়িশা ফেরদৌস মিথিলা ম্যাডাম মেডিসিন, গ্যাস্ট্রোলিভার, গাইনী, প্রসুতি, গর্ভবতী, মা ও শিশু, চর্মরোগ এবং বিশেষ করে মহিলা ও শিশুদের যাবতীয় রোগের চিকিৎসা সেবা প্রদান করবেন এবং নিজের হাতে ফোর-ডি কালার ডপলার মেশিনের সাহায্যে রঙিন আল্ট্রাসনোগ্রাম করবেন।
এছাড়া রক্ত, প্রস্রাব পরীক্ষা ও হার্টের ইসিজি পরীক্ষার ব্যবস্থা রয়েছে।
আগামী সোমবার একদিন বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা প্রদানের সময়ঃ
বিকাল ৩ টা থেকে সন্ধ্যা ৭ টা পর্যন্ত

বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা নিতে অগ্রীম সিরিয়ালের জন্য এখন‌ই যোগাযোগ করুনঃ
মিজান মেডিকেল হল
আলহাজ্ব আবুল কাশেম মাস্টারের ফার্মেসী
পুরান বাজার, গ্রামীণ ব্যাংকের নীচতলায়, আনজুরহাট।
মোবাইলঃ 01712062407

03/07/2024

আগামীকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় এবং প্রতি বৃহস্পতিবার চিকিৎসা সেবা প্রদান করেন
ডাঃ মোঃ আশরাফুল ইসলাম সুমন
এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য), এফসিপিএস (এএফপি)
মেডিকেল অফিসার
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, চরফ্যাশন
অগ্রীম সিরিয়ালের জন্য ও বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুনঃ
01712062407
মিজান মেডিকেল হল
মেইনরোড, আনজুরহাট

প্রতিবন্ধী শিশুদের বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা প্রদান
20/06/2024

প্রতিবন্ধী শিশুদের বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা প্রদান

02/05/2024

আল্লাহতায়ালা মানব জাতির কল্যাণে দুনিয়ায় অগণিত জিনিসের সৃষ্টি করেছেন। এরকম কোটি কোটি সৃষ্টির মধ্যে মানব দেহের জন্য খুবই উপকারী ও ঔষধিগুণে ভরপুর একটি দ্রব্যের সহজ-সরল নাম মাশরুম। এটি অত্যন্ত পুষ্টিকর, সুস্বাদু ও ঔষধিগুণ সম্পন্ন খাবার। এতে আছে প্রোটিন, ভিটামিন, মিনারেল, অ্যামাইনো এসিড, অ্যান্টিবায়োটিক ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। স্বাদ, পুষ্টি ও ঔষধিগুণের কারণে এরইমধ্যে এটি সারা দেশে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। মাশরুম চাষ আমাদের দেশের পুষ্টি সমস্যা সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

খাদ্যগুণে সমৃদ্ধ মাশরুম অত্যন্ত স্বাস্থ্যপ্রদ একটি খাবার। মাশরুমের পুষ্টিমান তুলনামূলকভাবে অত্যধিক এবং এর প্রোটিন অতি উন্নতমানের এবং মানব দেহের জন্য অতিশয় উপকারী। একটি পরিপূর্ণ প্রোটিনের পূর্বশর্ত হলো মানব দেহের অত্যাবশ্যকীয় ৯টি অ্যাসিডের উপস্থিতি। মাশরুমে অতীব প্রয়োজনীয় এ ৯টি অ্যামাইনো অ্যাসিড বিদ্যমান। অন্যান্য প্রাণিজ আমিষ যেমন -মাছ, মাংস, ডিম অতি নামি-দামি খাবার হলেও এতে চর্বি স¤পৃক্ত অবস্থায় থাকায় যা অতি মাত্রায় গ্রহণ করলে শরীরে কোলেস্টেরল বৃদ্ধি পেয়ে বিভিন্ন সমস্যার সৃষ্টি করে, যার ফলে মেদ-ভুঁড়ির সৃষ্টি, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, হৃদরোগ প্রভৃতি জটিল রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বহুগুণে বৃদ্ধি পায়।

মাশরুমের প্রোটিনে-ফ্যাট এবং কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ অতি স্বল্প এবং কোলেস্টেরল ভাঙার উপাদান-লোভস্ট্রাটিন, অ্যান্টাডেনিন, ইরিটাডেনিন ও নায়াসিন থাকায় শরীরের কোলেস্টেরলস জমতে পারে না বরং মাশরুম খেলে শরীরে বহু দিনের জমানো কোলেস্টেরল ধীরে ধীরে বিনষ্ট হয়ে যায়। ১০০ গ্রাম শুকনো মাশরুমে ২৫-৩৫ গ্রাম প্রোটিন রয়েছে। পক্ষান্তরে আমরা যা অতি নামি-দামি খাবার হিসেবে মাছ, মাংস, ডিম খেয়ে থাকি তার মধ্যে ১০০ গ্রাম মাছ, মাংস ও ডিমে প্রোটিনের পরিমাণ হলো ১৬-২২ গ্রাম , ২২-২৫ গ্রাম ও ১৩ গ্রাম মাত্র।

মানব দেহের রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা সৃষ্টি করাই ভিটামিন ও মিনারেলের প্রধান কাজ। শরীরের চাহিদামতো প্রতিদিন ভিটামিন ও মিনারেল খেতে না পারলে শরীরের রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা ক্রমশ দুর্বল হয়ে নানারূপ জটিল রোগে আক্রান্ত হতে হয়। প্রাকৃতিকভাবে মাশরুমেই সবচেয়ে বেশি ভিটামিন ও মিনারেল বিদ্যমান। মাশরুমে আছে প্রচুর ক্যালসিয়াম, আয়রন, পটাসিয়াম ও সেলেনিয়াম। সেলেনিয়াম উপাদানটি শুধু মাছেই পাওয়া যায়। যারা পুরোপুরি নিরামিষভোজী তারা মাশরুমের মাধ্যমে এ উপকারী উপাদানটি গ্রহণ করতে পারেন। মাশরুমে আরও আছে এরগোথিওনেইন নামে এক ধরনের শক্তিশালী অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, যা মানব দেহের জন্য ঢালের মতো কাজ করে। মাশরুমে ভিটামিন বি-১২ আছে প্রচুর পরিমাণে যা অন্য কোনো উদ্ভিজ্জ উৎসে নেই। মাশরুম কোলেস্টেরল শূন্য। এতে কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণও খুবই সামান্য। এতে যে এনজাইম ও ফাইবার আছে তা দেহে উপস্থিত বাকি ব্যাড কোলেস্টেরলের বসতিও উজাড় করে দেয়।

মাশরুমে উচ্চমাত্রার আঁশ থাকে, সোডিয়ামের পরিমাণ কম থাকে এবং প্রচুর পরিমাণে পটাসিয়াম থাকে যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এছাড়া মাশরুমে কোলেস্টেরল কমানোর অন্যতম উপাদান ইরিটাডেনিন, লোভাস্টটিন, এ টাডেনিন, কিটিন এবং ভিটামিন বি, সি ও ডি থাকায় নিয়মিত মাশরুম খেলে উচ্চ রক্তচাপও হৃদরোগ নিরাময় হয়। মাশরুমের ফাইবার বা আঁশ পাকস্থলী দীর্ঘক্ষণ ভরা রাখতে সাহায্য করে। মাশরুম রক্তে চিনির পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে এবং ওজন কমাতে সহায়তা করে। উচ্চ ফ্যাট সমৃদ্ধ লাল মাংসের পরিবর্তে মাশরুম গ্রহণ করলে ওজন কমানো সহজ হয়। ঋঅঝঊই তে প্রকাশিত এক গবেষণায় জানা যায়, লাল মাংসের পরিবর্তে সাদা মাশরুম গ্রহণ করলে ওজন কমে। মাশরুমে নিয়াসিন ও রিবোফ্লাবিন থাকে যা ত্বকের জন্য উপকারী। ৮০-৯০ ভাগ পানি থাকে যা ত্বককে নরম ও কোমল রাখে।

মাশরুমে পলিফেনল ও সেলেনিয়াম নামের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। এতে মানুষের শরীরের জন্য অত্যাবশ্যকীয় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সালফারও থাকে। এ অত্যাবশ্যকীয় অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলো মারাত্মক কিছু রোগ, যেমন-স্ট্রোক, স্নায়ুতন্ত্রের রোগ এবং ক্যান্সার থেকে শরীরকে রক্ষা করে। এটি মানব দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। শিতাকে মাশরুম দৈনন্দিন কিছু অসুখ যেমন-কফ ও ঠাণ্ডা থেকে রক্ষা করে। সূর্যের আলোর সংস্পর্শে যে মাশরুম উৎপন্ন হয় তাতে প্রচুর ভিটামিন ডি থাকে, যা ক্যালসিয়াম ও ফসফরাসের শোষণ বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। ক্যান্সার ও টিউমার প্রতিরোধে মাশরুম বেশ উপকারী। নিয়মিত মাশরুম খেলে ব্রেস্ট ক্যান্সার ও প্রোস্টেট ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি কম থাকে। মাশরুমের ফাইটোকেমিক্যাল টিউমারের বৃদ্ধিতে বাঁধার সৃষ্টি করে।

মাশরুমের ভিটামিন বি স্নায়ুর জন্য উপকারী এবং বয়সজনিত রোগ যেমন- আলঝেইমার্স রোগ থেকে রক্ষা করে। মাশরুম গ্রহণ করলে রক্তে চিনির পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে থাকে। মাশরুমে এনজাইম ও প্রাকৃতিক ইনসুলিন থাকে যা চিনিকে ভাঙতে পারে। এতে থাকা ফাইবার ও এনজাইম হজমে সহায়তা করে। এটি অন্ত্রে উপকারী ব্যাকটেরিয়ার কাজ বৃদ্ধিতে সাহায্য করে এবং কোলনের পুষ্টি উপাদান শোষণকেও বাড়তে সাহায্য করে। মাশরুমের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, ফসফরাস ও ভিটামিন-ডি আছে। শিশুদের দাঁত ও হাড় গঠনে এ উপাদানগুলো অত্যন্ত কার্যকরী। মাশরুমে নিউক্লিক এসিড ও অ্যান্টি এলার্জেন থাকায় এবং সোডিয়ামের পরিমাণ কম থাকায় কিডনি রোগ ও এলার্জি রোগের প্রতিরোধক। মাশরুমে স্ফিংগলিপিড এবং ভিটামিন-১২ বেশি থাকায় স্নায়ুতন্ত্র ও স্পাইনাল কর্ড সুস্থ রাখে। তাই মাশরুম খেলে হাইপার টেনশন দূর হয় এবং মেরুদ- দৃঢ় থাকে। হেপাটাইটিস বি ও জন্ডিস প্রতিরোধ করে। অ্যানিমিয়া বা রক্তস্বল্পতা থেকে রেহাই পাওয়া যায়। মাশরুমের খনিজ লবণ দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধিতে সহায়ক।

Address

Anjurhat, Charfasson, Bhola
Bhola
8340

Opening Hours

Monday 07:00 - 22:00
Tuesday 07:00 - 22:00
Wednesday 07:00 - 22:00
Thursday 07:00 - 22:00
Friday 07:00 - 22:00
Saturday 07:00 - 22:00
Sunday 07:00 - 22:00

Telephone

+8801711050464

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Mizan Medical Hall - মিজান মেডিকেল হল posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Mizan Medical Hall - মিজান মেডিকেল হল:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category