Unani Doctor Khairul Alam

07/06/2025

সালামুন আলাইকুম। যারা কিডনি রোগী, ক্যান্সারের রোগী, ফ্যাটি লিভারের রোগী, ট্রাই গ্লিসারাইড যাদের বেশি , এ সকল রোগীদের রেডমিট খাওয়া অর্থাৎ মুরগি ছাড়া সকল গোস খাওয়া আন্তর্জাতিকভাবে নিষেধ । এদের যদি রেডমিট খেতেই মন চায় তবে টক দই এবং নির্দিষ্ট ঔষধি মসলা দিয়ে ৪০ মিনিট মেরিনেট করে রেখে তেল ছাড়া রান্না করে দুই এক টুকরো গোস খেতে পারবেন। ধন্যবাদ । সবাই সুস্থ থাকুন, পৃথিবীর প্রতিটি মানুষ সুস্থ থাকুক , এ প্রত্যাশায়।

21/02/2025

স্বাস্থ্যের অন্তরালে: কৃত্রিম ন্যাচারাল মেডিসিন নয়, শতভাগ প্রকৃত ন্যাচারাল মেডিসিন গ্রহণ না করার কারণে বর্তমান পৃথিবীর প্রতিটি মানবদেহে অটো ইমিউন ডিজিজের সংখ্যা দিনে দিনে বাড়ছে। প্রায় দুইশত অটো ইমিউন ডিজিজের ভিতর রয়েছে ডায়াবেটিস, রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস, থাইরয়েড ডিজিজ, সোরিয়াসিস, লিউকোডার্মা/ভিটিলিগো, এস এল ই (সিস্টেমিক লুপাশ ইরাইথ্রোমেটোসাস) সহ অগণিত এ ধরনের রোগ। এখনই পৃথিবীর কর্তাব্যক্তিরা যদি এই অটোইমিউন ডিজিজের নাগাল টেনে ধরতে না পারে তবে পৃথিবীর অধিকাংশ মানুষ এই অটো ইমিউন ডিজিজে আক্রান্ত হতে যাচ্ছে। যা বললাম এর বাস্তবতা না বোঝা বা বুঝতে না পারার ভান করা একপ্রকার অসুস্থতা। আল্লাহ আমাদের সকলকে এ ধরনের অসুস্থতা থেকে সবাইকে বাঁচিয়ে দিন। খুব সহজে এবং অল্পসময়ে অটোইমিউন ডিজিজসম্পর্কে জানতে পেজটি ফলো করুন, আশা করি আপনারা - আমরা সকলেই বেঁচে যাব ইনশাআল্লাহ।

26/11/2024

স্বাস্থ্যের অন্তরালে: বাজার থেকে এলোপ্যাথি ক্ষতিকর ঔষধ এন্টিবায়োটিক, এন্টিহিস্টামিন, পেইনকিলার,স্টেরয়েড উঠিয়ে দিলে চিকিৎসা বন্ধ হয়ে যাবে প্রায়। এমন চিকিৎসা পদ্ধতি মানুষের চিকিৎসায় টিকিয়ে রাখার জন্য সারা পৃথিবী মরিয়া হয়ে উঠেছে। আফসোস ! আফসোস! অবশ্য পৃথিবী যেদিন বুঝতে সক্ষম হবে সেদিন হয়তো জাতি স্বাস্থ্যের অমানিশায় অতলে তলিয়ে যাবে।

24/11/2024

স্বাস্থ্যের অন্তরালে: এন্টিবায়োটিকের কবলে পড়ে তথা যত্রতত্র সেবনের ফলে স্বাস্থ্যের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অর্থাৎ শরীরের ইমিউন সিস্টেম শূন্যের কোঠায় নামতে হয়তোবা বেশি সময় বাকি নেই । এর মানে সবাই বোঝার চেষ্টা করুন। একসময় অনেক ঔষধ থাকবে কিন্তু মানুষের চিকিৎসা হবে না, চিকিৎসা পাবে না এক সময় ধুকেধুকে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়তে বাধ্য। উপরের কথাগুলো বোঝার চেষ্টা না করাও একপ্রকার অসুস্থতা। একান্তভাবে সবার সুস্থতা কামনা করছি, ধন্যবাদ।

17/11/2024

11/11/2024

স্বাস্থ্যের অন্তরালে: কাঁচা বাজার করে রাস্তার পাশ দিয়ে হাঁটছিলাম। এক সময় ফলের দোকানের সামনে দিয়ে হেঁটে যেতে শুনতে পেলাম এক ক্রেতার ফল দামাদামি করার একপর্যায়ে দোকানী বলতেছে বিশ্বাস করুন ২৭০ টাকা কেজি কেনা, মিথ্যা বলব কেন "আমি কে তুমি কে " তোমার কাছে আমি মিথ্যা বলব কেন? ইতিমধ্য দোকানের সামনে দিয়ে হেঁটে যাওয়া এক লোক বলতেছিল "রাজাকার রাজাকার"দোকানী দোকান থেকে নেমেই ক্ষেপে গিয়ে লোকটিকে চড় দেওয়ার চেষ্টা করলো এবং একটি বিব্রতকর অবস্থার সৃষ্টি হলো। স্বাস্থ্যের সংজ্ঞা অনুযায়ী উক্ত ঘটনায় অসুস্থতা স্পষ্ট বিদ্যমান। এবার আপনারা স্বাস্থ্যের সংজ্ঞা অনুযায়ী উক্ত ঘটনার প্রেক্ষাপটে জড়িত লোক সকল কোন দিক থেকে এবং কে কে অসুস্থ ছিল তা খুঁজে বের করার চেষ্টা করুন। আশা করি আপনার সুস্থতার স্কিল বাড়বে ইনশাআল্লাহ।

08/11/2024

স্বাস্থ্য হচ্ছে শারীরিক মানসিক এবং সামাজিক সুস্থতার একটি অবস্থা যেখানে রোগ এবং অসুস্থতা থাকবে না "ডব্লিউ এইচ ও" এর মতে এটাই স্বাস্থ্যের সংজ্ঞা। বর্তমান পৃথিবীর সামাজিক প্রেক্ষাপটে অর্থনৈতিক ভারসাম্যতা সুস্থ শরীরের জন্য আরেকটি অপরিহার্য বিষয়। বন্ধুরা সুধী আপনারা বোঝার চেষ্টা করুন। শুধুই শারীরিক সুস্থতা নয়, পরিপূর্ণ সুস্থতা বলতে আমাদেরকে উপরের সংজ্ঞাটি অনুধাবন করতে হবে । সবাই উপলব্ধি করুন ,সুস্থ থাকুন, ধন্যবাদ।

17/06/2024

কোরবানীর গোশ খাওয়ার আধাঘন্টা পর সবাই এক চা-চামচ হালকা ভাজা মেথি যেকোনো উপায় খেয়ে ফেলুন এবং সকাল বিকাল এক ইঞ্চি করে আদা খাওয়ার অভ্যাস করুন। পাশাপাশি প্রচুর সালাত খান। সালাদের চারটি আইটেম বারো মাস পাওয়া যায়, পেঁপে গাজর টমেটো শসা। এছাড়া যে কোনো সবজি এবং ফল ফ্রুটস সালাদ হিসাবে খাওয়া যায়। সবাই সুস্থ থাকুন এ প্রত্যাশায় এবং মহাসত্যের সন্ধানে সবাইকে উৎসাহিত করুন। আলহামদুলিল্লাহ।

15/06/2024

কিডনি রোগের চমৎকার ন্যাচারাল সমাধান!
ইউটিউব লিংক: https://youtu.be/csXKrpMEEZg?si=DXKk1MOTLtlowE1n

07/06/2024

বড়ই পরিতাপের বিষয়! পৃথিবীর সৃষ্টি লগ্ন থেকে আজ পর্যন্ত সমাজের অর্ধশিক্ষিত লোকেরাই সমাজের কীট হিসেবে কাজ করেছে। ফলে, সমাজ ধীরে ধীরে অমানিশার কবলে পড়তে যাচ্ছে । বাস্তবতা হলো এই অর্ধ শিক্ষিত মানুষরাই বর্তমান পৃথিবীতে নিজেদেরকে যোগ্য মনে করে। বড় বড় চেয়ারে বসেও আছে। আবার পাড়ার মোড়ল সেজেও বসে আছে। মাতব্বর ও বটে। অথচ নির্বিকার সবাই! প্রশ্ন হচ্ছে, কোন পরিণতির দিকে যাচ্ছে পরিবার, সমাজ,রাষ্ট্র তথা পৃথিবী!

06/04/2024

১১০০ থেকে ১৬০০ শতাব্দী পর্যন্ত চিকিৎসা বিজ্ঞানের জয়জয়কার ছিল। তখন বর্তমান বিশ্বের সকল আধুনিক অপারেশন হতো । মেডিসিন খেয়ে কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয়নি। মানুষ একটি সুস্থ জীবন নিয়ে এ পৃথিবীতে বসবাস করত; যা ইতিহাস সাক্ষ্য হয়ে রয়েছে। যা পৃথিবীর সাধারণ মানুষ, চিকিৎসাবিজ্ঞানী, গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গ কেউই আজও ভুলতে পারেনি। স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে পৃথিবী ধ্বংস হওয়ার আগ পর্যন্ত। অস্বীকার করার কোন ব্যক্তি খুঁজে পাওয়া যাবে না।কিন্তু বর্তমান বিশ্বের আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞান যা ১৬০০ শতাব্দি থেকে শুরু হয়ে চলমান রয়েছে । এ চিকিৎসা সেবা নিয়ে মানুষ ঔষধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ায় ব্যক্তি নষ্ট হচ্ছে, পরিবার নষ্ট হচ্ছে, বংশগত রোগ বাড়ছে। সর্বোপরি প্রতিটি শরীরে এন্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স আসছে । অবস্থা দৃষ্টিতে মনে হয় ব্যক্তি ও পরিবার গুলোকে পঙ্গু বানিয়ে , শারীরিক প্রতিবন্ধী বানিয়ে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেওয়ার জন্য সারা পৃথিবীর সরকারগণ শলা পরামর্শ করেছে। করোনার মত সাধারণ সংকটে আন্তর্জাতিকভাবে এন্টিবায়োটিক লেখার গাইডলাইন দেওয়া হয়।এরকম চলতে থাকলে একসময় বংশ নষ্ট হবে তার কারণ এন্টিবায়োটিক সহ অধিকাংশ ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় প্রায় প্রতিটি পরিবারে বিভিন্ন রকমের প্রতিবন্ধী সন্তান জন্ম নিচ্ছে। সারা পৃথিবীর বিবেকের কাছে প্রশ্ন - এই উৎকর্ষিত চিকিৎসা বিজ্ঞানের ইতিহাস মানুষ কিভাবে গ্রহণ করবে! সারা পৃথিবীর মানুষের সুস্থ জীবন নিয়ে যারা চিন্তা করেন তাদের ওই অ্যারাব সায়েন্টিস্টদের চিকিৎসা পদ্ধতি এখনই গ্রহণ করা উচিত;একথা বলার এখনও কি সময় হয়নি!