Rokeya General Hospital

Rokeya General Hospital medicine , General surgery

"সিজোফ্রেনিয়া বা মানসিক রোগ কি?"  সামাজিক ভাবে আমার মা পাগল বলে থাকি!?  * সঠিক চিকিৎসায় সিজোফ্রেনিয়া রোগী ভাল হয়  সিজোফ্...
24/05/2023

"সিজোফ্রেনিয়া বা মানসিক রোগ কি?"
সামাজিক ভাবে আমার মা পাগল বলে থাকি!?

* সঠিক চিকিৎসায় সিজোফ্রেনিয়া রোগী ভাল হয়
সিজোফ্রেনিয়া অত্যন্ত জটিল মানসিক রোগ *

# #সিজোফ্রেনিয়া অত্যন্ত জটিল মানসিক রোগ। এই রোগীরা অতিরিক্ত সন্দেহপ্রবণ হয়ে থাকেন।
# #তারা অহেতুক ও অমূলক ধারণায় বিশ্বাসী হন। নিজের যুক্তি ও মত ছাড়া অন্য কারো মতামত মানতে চান না।
# #সঠিক চিকিৎসার মাধ্যমে সিজোফ্রেনিয়া রোগীকে সুস্থ করে তোলা সম্ভব ।
# #মানসিক রোগের মধ্যে অন্যতম জটিলরোগ ।সিজোফ্রেনিয়া। কারণ এটার চিকিৎসাও অত্যন্ত জটিল। নারী-পুরুষ উভয়েরই রোগটি হয়ে থাকে।
# #তবে পুরুষদের মধ্যে এটি বেশি দেখা যায়।
গ্রামের চেয়ে শহরাঞ্চলে রোগটির প্রকোপ বেশি। পনেরো বছরের নীচে কারো মধ্যে রোগটি দেখা যায় না। এর পর যে কোনো বয়সে এই অসুখ দেখা দিতে পারে।
# #আক্রান্তদের ইতিহাস থেকে বলা যেতে পারে ১৫ থেকে ৩৫ বছরের মধ্যে রোগটি হতে পারে।
অতিরিক্ত মানসিক চাপের কারণেও সিজোফ্রেনিয়া হতে পারে। সিজোফ্রেনিয়া রোগীরা এমন কিছু শুনতে বা দেখতে পায় যার কোন বাস্তবতা নাই। কথা বলা, লেখায় অদ্ভুত বা অযৌক্তিক ধরন বা আচরণ প্রকাশ করে। তাদের মধ্যে উদাসীনতা লক্ষ্য করা যায়। পরিবারের অন্য সদস্য বা নিজের যত্ন নেয়ার প্রতি উদাসীনতা দেখায়। তাদের স্বাভাবিক আবেগ, অনুভূতি কমে যাওয়া লক্ষ্য করা যায়।
# #রোগীর ইতিহাস জেনে সঠিকভাবে চিকিৎসা করলে, অবশ্যই সুস্থ করে তোলা সম্ভব। এজন্য চিকিৎসককে অবশ্যই সংশ্লিষ্ট বিষয়ে যথেষ্ট জ্ঞানের অধিকারী হতে হবে।বিজ্ঞানভিত্তিক চিকিৎসা নিশ্চিত করতে হবে।

***গর্ভবতীর স্বাস্থ্য পরামর্শ" #  Delivery : (নরমাল ডেলিভারির):ঃজন্য যেসব প্রস্তুতি নেবেনগর্ভবতী মায়েদের কতকিছু নিয়েই না...
19/01/2023

***গর্ভবতীর স্বাস্থ্য পরামর্শ"
# Delivery : (নরমাল ডেলিভারির):ঃ
জন্য যেসব প্রস্তুতি নেবেন
গর্ভবতী মায়েদের কতকিছু নিয়েই না দুশ্চিন্তা থাকে। সবচেয়ে বেশি দুশ্চিন্তা থাকে ডেলিভারি নিয়ে। নরমাল ডেলিভারি হবে নাকি কাঁটাছেঁড়ার মধ্যে যেতে হবে এমন সব ভাবনা আঁকড়ে থাকে। আবার সবার শরীরে নরমাল ডেলিভারি করার মতো শক্তি বা পরিস্থিতি থাকে না। শেষ মুহূর্তেও অনেকের ক্ষেত্রে জটিলতা দেখা দেয়। তখন আর নরমাল ডেলিভারি সম্ভব হয় না। গর্ভাবস্থায় কিছু বিষয় মেনে চললে নরমাল ডেলিভারির পথ সহজ হতে পারে। চলুন জেনে নেওয়া যাক-

# #খাবারের তালিকা (ADVERTISEMENT)
গর্ভধারণ করার পর অবশ্যই বিশেষজ্ঞের পরামর্শ মেনে খাবার খাবেন। খাবারের তালিকায় তাজা ফল ও প্রচুর শাক-সবজি রাখতে হবে। সেইসঙ্গে খেতে হবে ক্যালসিয়াম ও আয়রন সমৃদ্ধ খাবার। নিয়মিত খাবারের তালিকায় রাখতে হবে মাল্টিভিটামিন। হবু মায়ের শরীরের পেশি যত শিথিল থাকবে, নরমাল ডেলিভারির সম্ভাবনা তত বাড়বে।

# #সচল থাকুন (ADVERTISEMENT)
গর্ভাবস্থায় অনেকেই অলসতা করে, শুয়ে-বসে কাটান। চিকিৎসক যদি এ ধরনের কোনো নির্দেশনা না দেন তবে কোনো ধরনের অলসতাকে প্রশ্রয় দেবেন না। শরীর ফিট রাখতে সচল রাখুন। বাড়ির টুকিটাকি কাজ করুন। ভারী কোনো কাজ করতে যাবেন না। তবে হালকা হাতে যেগুলো করা যায়, সেগুলো করুন। সকাল ও বিকেলে নিয়ম করে হাঁটুন। এতে শরীর ফিট থাকবে। বাড়বে নরমাল ডেলিভারির সম্ভাবনা।

# #পানি পান করুন:
সুস্থ থাকার জন্য নিয়মিত পর্যাপ্ত পানি পান করা জরুরি। এতে শরীরে শরীরে ফ্লুইড চলাচল ভালো থাকে। সেইসঙ্গে স্বাভাবিক থাকে রক্ত চলাচলও। দূর হয় কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা। তাই আপনি যদি নিয়মিত পর্যাপ্ত পানি পান করেন তাহলে তা নরমাল ডেলিভারির সম্ভাবনা অনেকটা বাড়িয়ে দেয়।
# #মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণে রাখুন:
স্বাভাবিক উপায়ে সুস্থ সন্তান জন্ম দেওয়ার জন্য মানসিক চাপমুক্ত থাকা খুবই জরুরি। সব সময় চেষ্টা করুন ফুরফুরে থাকার। কোনো ধরনের চাপ নেবেন না। যারা খোঁচা মেরে বা কষ্ট দিয়ে কথা বলে, তাদের এড়িয়ে চলবেন। কোনো ধরনের ঝগড়াঝাটি বা অশান্তিতে জড়াবেন না। কারণ মানসিক চাপ বাড়লেই আপনার শরীর খারাপ হতে থাকবে। সব সময় হাসিখুশি থাকুন।
#যোগব্যায়াম করুন:
যোগব্যায়ামের রয়েছে অনেকগুলো উপকারিতা। গর্ভাবস্থায় সব ধরনের ব্যায়াম করা সম্ভব হয় না। তাই এসময় যোগব্যায়াম নিরাপদ। নিয়মিত যোগব্যায়াম করলে শরীরের পেশি শিথিল থাকে। সেইসঙ্গে নিয়ন্ত্রণে থাকে ওজন। কমে মানসিক চাপ। ডেলিভারির ব্যথা কমাতে চাইলে নিয়মিত যোগব্যায়ামের অভ্যাস করতে পারেন। তবে যেকোনো ধরনের ব্যায়ামের আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন।

12/02/2022
"অর্জিত সম্পদ চুরি করে নিতে পারবে। কিন্তু, কখনো কারো সত্ত্বা চুরি করে নিতে হবে না। জীবনে যতবারই কিছু না কিছু হারাবেন,আবা...
25/12/2021

"অর্জিত সম্পদ চুরি করে নিতে পারবে। কিন্তু,
কখনো কারো সত্ত্বা চুরি করে নিতে হবে না।
জীবনে যতবারই কিছু না কিছু হারাবেন,আবারো
নতুন করে গড়তে চেষ্টা করুন, সফলতা আসবে।
সত্ত্বাই আমাদের আসল সম্পদ।"
ডঃকে.এম.রাফি। ( ভারত ও নেপালের বন্ধুর সাথে)।

অষ্টিওপোরোসিস সন্দেহ হলেই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।চিকিৎসক রোগীর প্রকৃতি ও রোগের মাএা বুঝে প্রয়োজনীয় ওষুধ বা ...
31/10/2021

অষ্টিওপোরোসিস সন্দেহ হলেই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।চিকিৎসক রোগীর প্রকৃতি ও রোগের মাএা বুঝে প্রয়োজনীয় ওষুধ বা চিকিৎসার সিদ্ধান্ত নেবেন।
ডাঃ কে.এম.রাফি।

Rabies Virus (  জলাতঙ্ক রোগ) ঃরেবিস (জলাতঙ্ক) একটি রোগ যা একটি সংক্রমিত প্রাণীর লালার ভাইরাস থেকে ছড়ায়। বিভিন্ন জন্তু ...
28/09/2021

Rabies Virus ( জলাতঙ্ক রোগ) ঃ
রেবিস (জলাতঙ্ক) একটি রোগ যা একটি সংক্রমিত প্রাণীর লালার ভাইরাস থেকে ছড়ায়। বিভিন্ন জন্তু এই রোগ ছড়াতে পারে, তার মধ্যে কুকুর এব্ং বাদুড় হচ্ছে প্রধান। আক্রন্ত প্রাণীটি যখন কামড়ায় বা তার মুখের লালা যদি কোনওক্রমে কোনও খোলা ক্ষতের সংস্পর্শে আসে তাহলে ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ে।
জলাতঙ্ক কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রকে আক্রমণ করে। এর ফলে মৃত্যু হয়। সাধারণত কুকুর, বিড়াল, শেয়াল, নেকড়ে, বেজি ইত্যাদির কামড়ের মাধ্যমে রেবিস সংক্রমিত হয়ে থাকে। আমাদের এ অঞ্চলে ৯০ শতাংশ ক্ষেত্রে রেবিস কুকুরের কামড়ের মাধ্যমে হয়ে থাকে।
এসব আক্রান্ত প্রাণির মুখের লালায় র্যাবিস ভাইরাস থাকে। এ লালা পুরোনো ক্ষতের বা দাঁত বসিয়ে দেওয়া ক্ষতের বা সামান্য আঁচড়ের মাধ্যমে রক্তের সংস্পর্শে এলে রক্তের মাধ্যমে শরীরে ছড়িয়ে পড়ে এবং জলাতঙ্ক রোগ সৃষ্টি হয়। আমাদের দেশে শতকরা ৯৫ ভাগ জলাতঙ্ক রোগ হয় কুকুরের কামড়ে।
ডাঃ কে. এম. রাফি।

27/09/2021

কোড BLUE:

প্রতিটি হাসপাতালে বিভিন্ন ইমারজেন্সী সিচুয়েশনের জন্য বিভিন্ন ধরনের কোড থাকে। কোড Blue সিচুয়েশন সাধারণত হাসপাতালে অবস্থান্তরত যে কোনো রোগী অথবা ব্যক্তির কার্ডিয়াক এরেস্ট হলে ডাকা হয়। ঘোষোণাটি হাসপাতাল এর পাবলিক এনাউন্সমেন্ট সিস্টেম এ দেওয়া হয়।

ঘোষণা টি এভাবে আসে
“Code Blue, Code Blue,
5 Delta North, Room 54 ( 5D, North ওয়ার্ড, রুম নম্বর 54)।”
কোড Blue ঘোষণার সাথে সাথে সমস্ত হাসপাতালের লোকজন Standstill হয়ে যায় এবং কোড Blue Team এর লোকজন যে যেখানে যে অবস্থায় থাকে সব কিছু ফেলে ১০০ মিটার Sprinter এর মতো দৌড়ে নির্দিষ্ট স্থানে গিয়ে রোগীর Management শুরু করে।

কোড Blue টিমে Internist, Anaesthesiolgist , ER physician, Nurse , Respiratory Therapist সহ অনেকেই থাকে।

কোড Blue টিম এর সদস্যারা যেভাবে ভোঁ করে দৌড় মারে মনে হয় ওদের বাবা, মা , ভাই অথবা বোন মারা যাচ্ছে।আমাদের হাসপাতাল এর কোড Blue সিচুয়েশন দেখেলে মনে হয় আসলেই মানুষ মানুষের জন্য।

পাদটিকা: আমাদের সব মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এ Public Announcement System ইনস্টলেশন করা জরুরী(যদি না থাকে)।

যদি কোড Blue টিম না থাকে,
কোড Blue টিম গঠন করা ও কাজ শুরু করাও জরুরী।

কৃতজ্ঞতাঃ Dr. Mohammad Mohiuddin

Address

Bogura
5860

Telephone

+8801977331568

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Rokeya General Hospital posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share