Mama Vagen Medicine Cornar

  • Home
  • Mama Vagen Medicine Cornar

Mama Vagen Medicine Cornar Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Mama Vagen Medicine Cornar, Pharmacy / Drugstore, .

চর্মরোগে মর্ডান মেডিসিনে সাধারণত প্রকৃত আরোগ্য বলতে যা বোঝায়, তা হয় না।মলম ইত্যাদি ব্যবহারে চর্মরোগ চাপা পড়ে বরং মেটাস...
17/08/2025

চর্মরোগে মর্ডান মেডিসিনে সাধারণত প্রকৃত আরোগ্য বলতে যা বোঝায়, তা হয় না।
মলম ইত্যাদি ব্যবহারে চর্মরোগ চাপা পড়ে বরং মেটাস্টাসিস বা রোগান্তর হয়ে আরো কঠিন রোগের জন্ম নেয়। যদিও কিছু দিন ওষুধ চলার পর চর্মরোগ তিরোহিত হয়,তবে অধিকাংশ ক্ষেত্রে ওষুধ খাওয়া বন্ধ করলে পুনরায় চর্মরোগ দেখা দেয়।
হোমিওপ্যাথিতে সঠিক ওষুধ নির্বাচন করে চিকিৎসা করলে চর্মরোগ চিরতরে সেরে যায়।
তবে আসল ব্যাপার হলো সঠিক ওষুধ নির্বাচন, পটেন্সি এবং প্রয়োগের ক্ষেত্রে সতর্ক হওয়া।কারণ চর্মরোগের চিকিৎসায় প্রায় সময়ই হোমিওপ্যাথিক বৃদ্ধি ঘটে।রোগী অসন্তুষ্ট হয় এবং ধরে রাখা কঠিন হয়।
তাই চর্মরোগ চিকিৎসায় বিশেষ সাবধানতা অবলম্বন করা জরুরি।

স্কিন ডিজিজে ব্যাবহৃত গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি ঔষধ নিয়ে আলোচনা___

✅(Anacardium)অ্যানাকার্ডিয়ামঃ- হাতের আঙ্গুলের ফাঁকে, চোখের পাতায়, মুখমণ্ডল, বুক, গলা, অণ্ডকোষ, প্রভৃতি স্থানে অসহনীয় চুলকানি সহ একজিমা ।

✅(Antim Crud)অ্যান্টিম ক্রুডঃ- অত্যাধিক স্থুল ও কঠিন মধুবর্ণের মামড়ীযুক্ত একজিমা, চতুঃপার্শ্বে অত্যধিক চুলকায় ও জ্বালা করে, রাত্রিকালে, স্নানের পর বা জলে কাজ করার পর বৃদ্ধি ঘটলে এন্টিম ক্রুড উপযোগী।

✅( Arsenic alb)আর্সেনিকঃ- পুরাতন একজিমা, চামড়া কঠিন ও দৃঢ় হয়ে যায়, মাথা, মুখমণ্ডল, পায়ের তলায়, প্রভৃতি হতে শুষ্ক আইস ও হ্যাজাকর দুর্গন্ধযুক্ত রস ঝরে এবং ভীষণ জ্বালা করে ও চুলকায়, রাত্রিকালে ও ঠাণ্ডায় বৃদ্ধি, উত্তাপ প্রয়োগে উপশম। সুচিবাই, খুঁতখুঁতে রোগীর ক্ষেত্রে উপযোগী এহা।

✅(Bayrita Carb)ব্যারাইটা কার্বঃ- হাতের পিছনে একজিমা, সর্দিপ্রবণ, টনসিলের বা ঘাড় গলা ফোলা যুক্ত স্থুল থপথপে শিশুগণের মস্তকে একজিমা, ভিজা স্থলে মামড়ী পড়ে ও অত্যধিক চুলকায় ও জ্বালা করে ।

✅( Bovista)বভিষ্টাঃ- জলে কাজ করার জন্য হাতের পিছনে একজিমা, চুলকালেও চুলকানির নিবৃত্তি হয় না, মুখের চতুর্দিকে ও নাকে একজিমা।

✅(Bromium)ব্রোমিয়ামঃ- মাথায় একজিমা, সমগ্র মাথাবেষ্টন করে একজিমা। দেখে মনে হয় মাথায় টুপি পরানো এমন একজিমার ক্ষেত্রে ব্রোমিয়াম উপযোগী।

✅ (Calcaria Carb)ক্যাল্কেরিয়া কার্বঃ-
মোটা সোটা বাচ্চা যাদের দাঁত ওঠাকালে মাথায় একজিমা – মাথা হতে মুখমণ্ডল পর্যন্ত বিস্তৃত হয় – রাতে ঘুমানোর পর প্রচুর চুলকানী এবং শিশু প্রবলভাবে মাথা চুলকানোর তাগিদে রক্তপাত করে, নিন্মপদ, নাভিতে, জানুতে ও কনুইতে রক্তস্রাবী একজিমা ( শীর্ণকায় শিশুদিগের – ক্যাল্কেরিয়া ফস, হলুদাভ সবুজ রস-ক্ষরণ হইলে – ক্যাল্কেরিয়া সালফ)

✅( Cantharis)ক্যান্থারিসঃ- প্রদাহিক স্থানের উপর একজিমা – অত্যধিক জ্বালা ও চুলকানি, ক্রমশঃ বিস্তৃত হয়ে পড়ে, উত্তাপে বৃদ্ধি । মুত্রত্যাগকালে জ্বালা ও কুন্থন।

✅(Chelledonium)চেলিডোনিয়ামঃ- যকৃৎ পীড়াগ্রস্ত ব্যক্তিদের নিন্মপদে একজিমা ।

✅(Cicuta vera)সিকিউটা ভিরোসাঃ- মাথায় টুপি পরানোর ন্যায় একজিমা । বিশেষ চুলকায় না, সমগ্র মাথা জুড়ে টুপীর ন্যায় পাতিলেবু বর্ণের মামড়ী পড়ে, মাথার একজিমা চাপা পড়ে মস্তিস্ক বিকার।

✅( Conium)কোনিয়ামঃ- মুখমণ্ডলে, বাহুতে ও যোনির উপরিস্থ কেশময় স্থানে একজিমা, চটচটে রস ক্ষরণ হয়ে কঠিন মামড়ী পড়ে, প্রায়ই মাথা ঘোরে – শয্যায় শয়নকালে মাথা ঘোরার বৃদ্ধি ।

✅(Crotin tig)ক্রোটন টিগ:- মাথা হতে পায়ের তলা পর্যন্ত সর্বশরীরব্যাপী একজিমা, মুখমণ্ডল, চক্ষুপল্লব, অণ্ডকোষ ও জননেন্দ্রিয়ের উপর ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ফুস্কুড়ি জন্মে ও ভয়ানক চুলকায় ও জ্বালা করে এবং নিকটস্থ গ্রন্থিসমূহ স্ফীত হয়, ধীরে ধীরে চুলকালে উপশম বোধ।

✅( Graphitis)গ্র্যাফাইটিসঃ- স্থুল দেহ, স্বল্প ঋতু, শুষ্ক ও ঘর্মবিহীন চর্ম এইরূপ ব্যাক্তিগণের ( পুরুষ বা স্ত্রী ) একজিমা, কর্ণের পশ্চাৎ হইতে সূচিত হইয়া গ্রীবা ও গণ্ডদেশে বিস্তৃত হইয়া পড়ে, কর্ণের পশ্চাতে ও গ্রীবা, প্রভৃতি আক্রান্ত স্থান ফাটিয়া যায়, একজিমা হইতে প্রচুর পরিমাণে চটচটে মধুর ন্যায় রস ক্ষরিত হয় এবং অত্যধিক চুলকায় ও জ্বালা করে । কর্ণ ও মস্তকের পশ্চাৎ, করতল, প্রত্যঙ্গাদির ভাঁজ, মলদ্বারের চতুষ্পার্শ্ব, প্রভৃতি স্থানে একজিমা প্রকাশ পায় এবং উক্ত স্থানসমূহ গভীরভাবে ফাটিয়া যায়, ক্ষতস্থান স্পর্শ করিলে আদৌ যন্ত্রণাবোধ হয় না ।

✅(Heper Sulph)হিপারঃ- মস্তকে একজিমা অত্যধিক বেদনাযুক্ত, স্পর্শ সহ্য হয় না, জননেন্দ্রিয়ে, উরুতে ও অণ্ডকোষে একজিমা অত্যধিক চুলকায় ও দুর্গন্ধ বাহির হয়, নূতন ফুস্কুড়ি জন্মিয়া ক্রমশঃ বৃদ্ধি পায়, অত্যধিক শীতকাতর এবং ক্ষতস্থান স্পর্শ অসহ্যবোধ করে।

✅(Jugluas cinaria)জুগল্যান্স সিনেরিয়াঃ- হস্তপৃষ্টে ও হাতের কব্জিতে একজিমা, অসহ্য চুলকানি ও বেদনায় রোগী আদৌ নিদ্রা যাইতে পারে না, আরোগ্য হইতে না হইতেই পুনরায় প্রকাশ পায় ।

✅(Kali ars)ক্যালি আর্সঃ- পুরাতন শুষ্ক একজিমা, নিন্মবাহুর চর্ম স্বাভাবিক অপেক্ষা স্থুল, শরীর উত্তপ্ত হইলেই অত্যধিক চুলকায়, প্রাতে সন্ধিস্থানে চর্ম ফাটিয়া যায়, রসপূর্ণ উদ্ভেদসহ পুনঃ প্রকাশিত হয় ।

✅(Kali Mur)ক্যালি মিউরঃ- ঋতুস্রাবের বিপর্যয় অথবা টীকা দিবার কুফলস্বরূপ – ঘন শ্বেতবর্ণের পদার্থপূর্ণ ফুস্কুড়িযুক্ত একজিমা, ক্ষত হইতে অস্বচ্ছ সাদা পুঁজশ্লেষ্মাময় আস্রাব নির্গত হয় এবং চক্ষু, কর্ণ, নাসিকা ও সর্বস্থানের শ্লৈষ্মিক ঝিল্লী হইতে ঘন সাদা বা হলুদাভ হড়হড়ে শ্লেষ্মা নির্গত হয় ।

✅(Lappa mezor)ল্যাপ্পা মেজরঃ- মস্তকের একজিমা – সিক্ত দুর্গন্ধযুক্ত, ধুসরাভ মামড়ী পড়ে এবং মুখমণ্ডলে বিস্তৃত হয়, অত্যধিক চুলকায় ও ছিঁড়িয়া ফেলার ন্যায় যন্ত্রণা হয় ।

✅(Lycopodium) লাইকোপোডিয়ামঃ- মস্তকের পশ্চাৎ হইতে সূচিত হইয়া মুখমণ্ডল পর্যন্ত বিস্তৃত একজিমা হইতে প্রচুর পরিমাণে দুর্গন্ধযুক্ত পুঁজ নিঃসরণ হয় এবং স্থুল মামড়ী পড়ে, সহজেই রক্তপাত হয়, নিন্মপদে ও পায়ের ডিমে গভীর ফাটল ও স্থুল মামড়ীযুক্ত একজিমা, অত্যধিক চুলকায় এবং চুলকাইলে উত্তপ্ত হইলে এবং অপরাহ্ণে ৪ টা হইতে ৮ ঘটিকা মধ্যে যাতনা অত্যধিক বৃদ্ধি পায় ।

✅(Manganum)ম্যাঙ্গানামঃ- পুরাতন একজিমা, কনুই ও অন্যান্য সন্ধিস্থানে গভীর ফাটল ও অত্যধিক বেদনা হয়, মাসিক ঋতুস্রাবকালে একজিমার বৃদ্ধি ।

✅(Marc sol)মার্কসলঃ- ক্ষত হইতে ঘন হলুদাভ মামড়ী ঝরে এবং তাহার চতুষ্পার্শ্বে প্রদাহ সংঘটিত হয়, অত্যধিক চুলকায় এবং রাত্রিকালে ও শয্যার উত্তাপে চুলকানি বৃদ্ধি পায় – চুলকাইলে বেদনা ও রক্তপাত হয় । সর্ব শরীরে চটচটে ঘাম হয় । মুখে প্রচুর লালা জন্মে ।

✅(Mezerinum)মেজেরিয়ামঃ- মস্তক হইতে শরীরের সকল স্থানেই একজিমা প্রকাশ পাইতে পারে এবং ক্ষতের উপর শুষ্ক চামড়ার ন্যায় স্থুল মামড়ী পড়ে ও তাহার নীচে পুঁজ জন্মে, মস্তকে হইলে চুল জুড়িয়া যায়, ভয়ানক চুলকায়, চুলকাইলে তাহা আরও বৃদ্ধি পায় । শিশু মস্তক, মুখমণ্ডল, প্রভৃতি ভীষণভাবে চুলকাইয়া মামড়ী টানিয়া তুলিয়া ফেলে, মস্তক, মুখমণ্ডল প্রভৃতি রক্তাক্ত হয় এবং ক্ষত মধ্যে মেদপূর্ণ ফুস্কুড়ি জন্মে, সমগ্র নিন্ম পদের উপর উচ্চ শ্বেত বর্ণের মামড়ী, উত্তাপে চুলকানি বৃদ্ধি পায় ।

✅(Natrum Mur)নেট্রাম মিউরঃ- মস্তকের উপর এক কর্ণ হইতে অপর কর্ণ পর্যন্ত বিস্তৃত সাদা মামড়ী ও তাহার নীচ হইতে পুঁজ নিঃসরণ হইয়া চুলকায়, মুখের চতুষ্পার্শ্বে, জানুর খাঁজে, শরীরের সর্বস্থানেই চর্মের ভাঁজে ভাঁজে একজিমার উদ্ভেদ জন্মে ও তন্মধ্য হইতে হ্যাজাকর চটচটে রস ঝরে।

✅(Natrum Sulph)নেট্রাম সালফঃ- একজিমা হইতে প্রচুর পরিমাণে জলবৎ তরল রস নির্গত হয়, রসপূর্ণ ফুস্কুড়িযুক্ত একজিমা, সমগ্র শরীরে স্থানে স্থানে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জলপূর্ণ ফুস্কুড়ি জন্মে ।

✅(Acid Nit)নাইট্রিক অ্যাসিডঃ- মস্তকে, কর্ণকুহরে বা মিয়েটাসের উপর, জননেন্দ্রিয়ে, বাহুতে হস্তে, মলদ্বারের চতুষ্পার্শ্বে একজিমা, একজিমা মধ্যে কণ্টকবিঁধনবৎ বেদনা ও সহজেই রক্তপাত হয় ।

✅(Oleander)ওলিয়েণ্ডারঃ- শিশুদিগের মস্তকের উপর জলপূর্ণ ফুস্কুড়িযুক্ত একজিমা, মস্তকের ও কর্ণের পশ্চাতে আইসযুক্ত উদ্ভেদ – পিপীলিকাদংশনের ন্যায় কুটকুট করে।

✅(Petroleum) পেট্রোলিয়ামঃ- মুখমণ্ডলে, গ্রীবায়, মস্তকের পশ্চাতে, অণ্ডকোষে, পেরিনিয়ামে ও উরুতে হলুদাভ সবুজ স্থুল মামড়ী, অত্যধিক চুলকায়, ব্যথা করে ও চর্মে গভীর ফাটল হয় ( গ্র্যাফাই, লাইকো ), হস্ত পৃষ্টে একজিমা, পদাঙ্গুলি মধ্যে একজিমা ও দুর্গন্ধযুক্ত পদ ঘর্ম, শীতকালে একজিমা প্রকাশ পায় গ্রীষ্মকালে অন্তর্হিত হয়।

✅(Psorinum)সোরিনামঃ- একজিমা গ্রীষ্মকালে অন্তর্হিত হয় ও শীতকালে প্রকাশ পায়, অত্যধিক চুলকায় এবং তাহা রাত্রিকালে শয্যার উত্তাপে বৃদ্ধি পায় ( ক্লিমেটিস, মার্ক, মেজেরি, সালফ ), প্রবলভাবে চুলকাইয়া রক্তাক্ত করিয়া ফেলে, সোরাদুষ্ট, ভগ্নস্বাস্থ্য, দুর্বল, শীতকাতর, চর্মরোগপ্রবণ, গণ্ডমালা ধাতুগ্রস্ত শিশু বা ব্যক্তিগণের, যাহাদের গাত্র হইতে সর্বদাই দুর্গন্ধ বাহির হয়, স্নান করিলেও তাহা দূর হয় না, তাহাদের পক্ষে বিশেষতঃ অন্যান্য সুনির্বাচিত ঔষধ, এমন কি, সালফার বিফল হইলে ইহা উপযোগী।

✅(Rhus tox)রাস-টক্সঃ- মস্তকে একজিমা স্কন্ধ পর্যন্ত বিস্তৃত হয়, স্থুল মামড়ী পড়ে অত্যধিক চুলকায়, রাত্রিকালে বৃদ্ধি পায়, অণ্ডকোষ ও উরুর ভিতর দিকে একজিমা হইতে প্রচুর রস ক্ষরণ হয়, বর্ষা ও শীতকালে বৃদ্ধি।

✅(Sarsaparilla) সার্সাপ্যারিলাঃ- কপালে ও মুখমণ্ডলে একজিমা, একজিমার চতুষ্পার্শ্বে প্রদাহাম্বিত হয় এবং মামড়ীগুলি বায়ুস্পর্শে পড়িয়া যায় এবং ক্ষতস্থানে গভীর ফাটল হয় ও জ্বালা করে।

✅(Sepia)সিপিয়াঃ- অন্তঃসত্ত্বাবস্থায় একজিমা, শরীরে সর্ব স্থানেই হইতে পারে, লাল ফুস্কুড়ি জন্মে, অত্যধিক চুলকায় ও চুলকাইবার পর জ্বালা করে । প্রথমে শুষ্ক থাকে, শীঘ্রই দুর্গন্ধযুক্ত পুঁজের ন্যায় প্রচুর আস্রাব হয় এবং তাহা শুকাইয়া মামড়ী পড়ে ও পরে ফাটিয়া ঝরিয়া যায়।

✅(Sillicea) সাইলেসিয়াঃ- অধিক পুঁজ-স্রাবী একজিমা, অত্যধিক চুলকায় ও জ্বালা করে, চুলকাইলে বৃদ্ধি, আচ্ছাদিত রাখিলে উপশম।

✅(Staphysagria)স্ট্যাফিসেগ্রিয়াঃ- শিশুদিগের মস্তকে মুখমণ্ডলে ও কর্ণের নিকটে একজিমা, গণ্ডদেশে, কর্ণের পশ্চাতে ও মস্তকের উপর স্থুল হলুদাভ মামড়ীর নীচে দুর্গন্ধময় পুঁজ জন্মে এবং অত্যধিক চুলকায়, একস্থানে চুলকাইলে তথা হইতে নিবৃত্ত হইয়া অন্যস্থানে চুলকায়, মাথার চুল ঝরিয়া যায়।

✅(Sulphur)সালফারঃ- যে সকল শিশু অথবা ব্যক্তিগণ নোংরা থাকিতেই ভালবাসে, পরিষ্কার হইবার প্রয়োজন বোধ করে না, স্নান করিতে চায় না, যাহাদের গাত্রচর্ম কর্কশ এবং প্রায়ই নানাপ্রকার উদ্ভেদ জন্মে, গাত্র হইতে দুর্গন্ধ নির্গত হয় তাহাদের সর্বপ্রকার চর্মরোগেই সালফার উপযোগী । ইহাতে চর্মরোগে গাত্র অত্যধিক চুলকায়, চুলকাইলে জ্বালা ও বেদনা হয় এবং রাত্রিকালে ও স্নান করিলে চুলকানি বৃদ্ধি পায়।

✅(Thuja)থুজাঃ- টীকা দেওয়ার কুফল স্বরূপ একজিমা অথবা টীকা লইবার পর একজিমার বৃদ্ধি, গাত্রচর্মে হস্তস্পর্শ সহ্য হয় না, ভীষণ চুলকায় এবং চুলকাইবার পর দারুণ জ্বালা করে, শরীরের অনাবৃত অংশে ঘর্ম হয় এবং আবৃত অংশে উদ্ভেদাদি জন্মে।

✅(Vinca minor) ভিনকা মাইনরঃ- মস্তকে, মুখমণ্ডলে ও কর্ণের পশ্চাতে একজিমা, চুলকায়, চুলকাইলে জ্বালা করে, দুর্গন্ধযুক্ত রস ঝরে ও চুল জুড়িয়া যায়।

✅(Viola Tricolar)ভায়োলা ট্রাইকলারঃ- শিশুদিগের মস্তকে ও মুখমণ্ডলে একজিমা, অতি স্থুল মামড়ী পড়ে ও তাহার তলদেশ হইতে প্রচুর পরিমাণে ঘন হলুদবর্ণের রস নির্গত হইয়া চুল জুড়িয়া ফেলে, অত্যধিক চুলকায় ও জ্বালা করে রাত্রিকালে বৃদ্ধি হয়, একজিমা সহ গ্রীবাগ্রন্থির স্ফীতি, মুত্রে দুর্গন্ধ।
Md. Selim Uddin
DHMS,BSc,MPH,PGCHMH ( UK).

দেশে নতুন করে ১৪ জনের ২৪ ঘন্টায় করোনা শনাক্ত ।আমরা আবার মাস্ক পরার দিকে ফিরে যাচ্ছি। COVID-Omicron XBB অতীতের থেকে আলাদ...
06/06/2025

দেশে নতুন করে ১৪ জনের ২৪ ঘন্টায় করোনা শনাক্ত ।আমরা আবার মাস্ক পরার দিকে ফিরে যাচ্ছি। COVID-Omicron XBB অতীতের থেকে আলাদা কারণ এটি মারাত্মক এবং সনাক্ত করা সহজ নয়, তাই সকলকে মাস্ক পরার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। রাজশাহীতে নতুন ভাবে ৯ জনের করোনা শনাক্ত!

১. নতুন COVID-Omicron XBB এর লক্ষণগুলি হল:

i). কাশি নেই।
ii). জ্বর নেই।
বেশিরভাগ লক্ষণগুলি নিম্নরূপ।

iii). জয়েন্টে ব্যথা।

iv). মাথাব্যথা।
v). গলা ব্যথা।

vi). পিঠে ব্যথা।

vii). নিউমোনিয়া।

viii). ক্ষুধা নাটকীয়ভাবে হ্রাস পেয়েছে।

২. এছাড়াও, COVID-Omicron XBB ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের তুলনায় ৫ গুণ বেশি বিষাক্ত এবং এর মৃত্যুর হারও বেশি।

৩. খুব অল্প সময়ের মধ্যে লক্ষণগুলি অত্যন্ত তীব্র হয়ে উঠবে এবং স্পষ্ট লক্ষণগুলির অনুপস্থিতিতেও পরিবর্তন ঘটবে।

৪. তাই আপনাকে আরও সতর্ক থাকতে হবে।

* এই রূপটি নাসোফ্যারিঞ্জিয়াল অঞ্চলে পাওয়া যায়নি, এবং তুলনামূলকভাবে অল্প সময়ের মধ্যে এটি সরাসরি ফুসফুসের "জানালা" প্রভাবিত করে এবং নিউমোনিয়ার লক্ষণ দেখাতে শুরু করে।

৫. COVID-OmicronXBB-তে সংক্রামিত অল্প সংখ্যক রোগীকে জ্বর-মুক্ত এবং ব্যথা-মুক্ত হিসাবে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়, তবে এক্স-রেতে হালকা নিউমোনিয়া দেখা যায়। এছাড়াও, নাকের গহ্বরের মধ্য দিয়ে তুলার সোয়াব পরীক্ষা করে COVID-Omicron XBB নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে এবং নাসোফ্যারিঞ্জিয়াল পরীক্ষার সময় মিথ্যা নেতিবাচক পরীক্ষার উদাহরণ বাড়ছে। তাই এই ভাইরাসটি খুবই ধূর্ত। এর ফলে, ভাইরাসটি সম্প্রদায়ের মধ্যে সহজেই ছড়িয়ে পড়ে, সরাসরি মানুষের ফুসফুসকে সংক্রামিত করে, ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে এবং তীব্র শ্বাসকষ্টের সমস্যা সৃষ্টি করে। এটি ব্যাখ্যা করে যে কেন COVID-Omicron XBB এত সংক্রামক এবং মারাত্মক হয়ে উঠেছে। *

৬. যতটা সম্ভব জনাকীর্ণ স্থান এড়িয়ে চলুন, খোলা জায়গায় এমনকি ১.৫ মিটার দূরত্ব বজায় রাখুন, মাস্কের উপযুক্ত স্তর পরুন এবং লক্ষণ ছাড়া কাশি বা হাঁচি না দিলে ঘন ঘন হাত ধুয়ে নিন।

এই COVID-Omicron XBB "WAVE" প্রথম COVID-19 মহামারীর চেয়েও মারাত্মক।
* অতএব, বিচক্ষণ, বৈচিত্র্যময় এবং নিবিড় সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা আবশ্যক।

নিরাপদ থাকার জন্য বাইরে বের হওয়ার সময় মাস্ক পরতে ভুলবেন না।
সংগৃহীত।

মস্তিষ্কের ক্লান্তি : আমাদের শরীর যেমন ক্লান্ত হয়,  তেমনি আমাদের ব্রেনও ক্লান্ত হয়। মগজের পরিশ্রম বা মানসিক ক্লান্তি হল...
31/05/2025

মস্তিষ্কের ক্লান্তি :
আমাদের শরীর যেমন ক্লান্ত হয়, তেমনি আমাদের ব্রেনও ক্লান্ত হয়। মগজের পরিশ্রম বা মানসিক ক্লান্তি হলো এমন একটি অবস্থা যেখানে দীর্ঘক্ষণ ধরে বা অতিরিক্ত মানসিক কাজ করার ফলে মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা কমে যায়।

লক্ষ্য করলে দেখা যায়যে, একটা দীর্ঘ সময় কাজ করার পর প্রায় সময়ই আমাদের কোনো কাজে মনোযোগ দিতে অসুবিধা হচ্ছে অথবা আমরা মনোযোগ ধরে রাখতে পারছিনা।
ছোটখাটো বিষয় ভুলে যাচ্ছি, অল্পতেই বিরক্ত হচ্ছি, মেজাজ খিটখিটে হয়ে যাচ্ছে।
কাজ করার ইচ্ছা কমে যাচ্ছে বা আগ্রহ হারিয়ে ফেলছি।
মাথাব্যথা, চোখের ক্লান্তি, শরীর ব্যথা, হজমের সমস্যা হচ্ছে।
অতিরিক্ত ঘুম হচ্ছে বা ঠিক মতো ঘুম হচ্ছে না।
প্রোডাক্টিভিটি কমে যাচ্ছে। কাজের গতি কমে যায় বা ভুল করা বেড়ে যাচ্ছে।

দীর্ঘ সময় ধরে অতিরিক্ত কাজ বা পড়াশোনা করলে মস্তিষ্ক বিশ্রাম পায় না, ক্লান্ত হয়ে পড়ে।
পর্যাপ্ত ঘুম না হলে মস্তিষ্ক সতেজ হতে পারে না, যার ফলে মানসিক ক্লান্তি দেখা দেয়।

মানসিক ক্লান্তি দূর করতে কিছু পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে।
প্রতিদিন অন্তত ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমানোর চেষ্টা করা। একটি নির্দিষ্ট ঘুমের সময়সূচী মেনে চলা, প্রতিদিন একই সময়ে ঘুমাতে যাওয়া, এবং একই সময়ে ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাস করা।
দীর্ঘ সময় কাজ না করে কাজের মাঝে ১-২ ঘণ্টা পর পর ছোট বিরতি নেয়া।
পুষ্টিকর খাবার খাওয়া এবং পর্যাপ্ত পানি পান করা।
ব্যায়াম মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়াতে সাহায্য করে, এটা স্বম্ভব না হলে হাঁটতে যেতে পারেন। পার্ক অথবা খোলা জায়গায় হাঁটতে পারলে ভালো। শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম করা।
মেডিটেশন করতে পারেন। প্রার্থনা করার সময় নিজের মনকে শান্ত রাখুন।
পছন্দের কাজ বা শখের পেছনে সময় দিতে পারেন , যা মস্তিষ্ককে সতেজ রাখে।

যদি মানসিক ক্লান্তি দীর্ঘস্থায়ী হয় এবং প্রতিদিনের জীবনে এর গুরুতর প্রভাব পড়ে, তাহলে একজন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

“ধূমপানে হারিয়ে যায় জীবনের ছোঁয়া – বারগার্স ডিজিজের ভয়াবহতা”ভাবুন.......আজ সকালে আপনি দাঁড়িয়েছেন আপনার ঘরের বারান্দায়। আ...
30/05/2025

“ধূমপানে হারিয়ে যায় জীবনের ছোঁয়া – বারগার্স ডিজিজের ভয়াবহতা”

ভাবুন.......

আজ সকালে আপনি দাঁড়িয়েছেন আপনার ঘরের বারান্দায়। আপনি এক কাপ চায়ের সাথে জ্বলিয়ে ফেলেছেন আরেকটা বিড়ি। ধোঁয়ার কুণ্ডলী উড়ে গিয়ে মিলিয়ে গেল বাতাসে।

কিন্তু জানেন কি? ঠিক সেই মুহূর্তে আপনার শরীরের ভিতর ধীরে ধীরে মৃত্যু শুরু হয়ে গেছে।

⭕ বারগার্স ডিজিজ – অঙ্গ হারানোর এক নির্মম যাত্রা

বারগার্স ডিজিজ কোনো সাধারণ অসুস্থতা নয়। এটি এমন এক নীরব ঘাতক, যা প্রথমে আঙুলে আক্রমণ করে… তারপর পায়ে… তারপর একে একে কেড়ে নেয় আপনার চলাফেরা, স্পর্শের অনুভূতি, এমনকি জীবন।

▶️ আপনার আঙুল কালো হয়ে যায়
▶️ আপনার পায়ের তলা পচে যায়
▶️ আপনার ঘা শুকায় না, বরং বাড়তেই থাকে এবং শেষে ডাক্তার বলে দেয়: "এই পা আর রাখতে পারছি না, কেটে ফেলতে হবে।"

⚠️ কে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে?
> আপনি যদি ধূমপায়ী হন – আপনি ঝুঁকিতে আছেন।
> আপনি যদি ভাবেন "আরও কিছুদিন খাবো, পরে ছেড়ে দিবো" – > আপনি খেলছেন আগুন নিয়ে।
> আপনি যদি তামাক চিবিয়ে খান, বা নস্যি ব্যবহার করেন – আপনিও নিরাপদ নন।

আরোও একটু ভাবুন:
🚸আপনার সন্তানটি যখন বলে, "আব্বু, চলো খেলতে যাই" – আপনি বলবেন, "বাবা, পা নেই তো!"
🚸আপনার স্ত্রী আপনাকে খাওয়াতে বসায়, আর আপনি নিজের হাতটা তুলতেই পারেন না
🚸আপনি হুইলচেয়ারে বসে দেখছেন – এই জীবনটা আপনি নিজেই ধ্বংস করেছেন

⁉️একটি কঠিন প্রশ্ন:

>>>>> একটা সিগারেটের দাম হয়তো ১৫ টাকা। কিন্তু আপনি কি জানেন, একটা কাটা পায়ের দাম কত?

✅ সমাধান একটাই – আজই বন্ধ করুন তামাক
▶️আজই সিদ্ধান্ত নিন – “আর নয় ধূমপান, বাঁচব নিজের জন্য, পরিবারের জন্য”
▶️চিকিৎসকের পরামর্শ নিন, যদি কোনো লক্ষণ দেখা দেয়।

নিজে সচেতন হোন,
অন্যকেও সচেতন করুন।

সচেতনতায়-
মো: মাসুম পারভেজ।
ক্লিনিক্যাল ফিজিওথেরাপিস্ট
বি.পি.টি (ইন্ডিয়া)

Tryptin 10/25  ট্যাবলেটের সক্রিয় উপাদান হলো Amitriptyline Hydrochloride (১০ মি.গ্রা & 25 মি.গ্রা), যা একটি ট্রাইসাইক্লি...
11/05/2025

Tryptin 10/25 ট্যাবলেটের সক্রিয় উপাদান হলো Amitriptyline Hydrochloride (১০ মি.গ্রা & 25 মি.গ্রা), যা একটি ট্রাইসাইক্লিক অ্যান্টিডিপ্রেসেন্ট (TCA) শ্রেণির ওষুধ।

---

এর কাজ:

Tryptin 10 মূলত ব্যবহৃত হয়:

1. ডিপ্রেশন (বিষণ্ণতা) চিকিৎসায়

2. চিন্তাজনিত উদ্বেগ বা উদ্বেগজনিত ঘুমের সমস্যা কমাতে

3. ক্রনিক ব্যথা যেমন: মাইগ্রেইন, নার্ভজনিত ব্যথা (Neuropathic pain), ফাইব্রোমায়ালজিয়া

4. ইনসমনিয়া (ঘুমের সমস্যা) নিয়ন্ত্রণে

5. ইরিটেবল বাওয়েল সিনড্রোম (IBS) বা বিভিন্ন গ্যাস্ট্রো সমস্যায় সহায়ক হিসাবে

6. নাইটটাইম বেড ওয়েটিং (Enuresis) - শিশুদের ক্ষেত্রে

Levostar (Levosalbutamol) Syrup একটি ব্রংকোডাইলেটর ওষুধ, যা সাধারণত শ্বাসনালির বিভিন্ন সমস্যার চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।এর কা...
11/05/2025

Levostar (Levosalbutamol) Syrup একটি ব্রংকোডাইলেটর ওষুধ, যা সাধারণত শ্বাসনালির বিভিন্ন সমস্যার চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।

এর কাজ:

Levostar Syrup এর প্রধান কাজ হলো:

শ্বাসনালির পেশী শিথিল করে

শ্বাসনালিকে প্রসারিত করে

শ্বাস নিতে সাহায্য করে

এটি সাধারণত ব্যবহৃত হয়:

হাঁপানি (Asthma)

ব্রংকাইটিস (Bronchitis)

ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ (COPD)

ঘন ঘন কাশি ও শ্বাসকষ্টে

এই ওষুধটি শিশুরাও গ্রহণ করতে পারে, তবে ডোজ অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী হতে হবে।

Afun Creamএর কাজ কী:Clotrimazole একটি অ্যান্টিফাংগাল ওষুধ, যা ত্বকে ছত্রাকজনিত সংক্রমণ (fungal infections) চিকিৎসার জন্য...
09/05/2025

Afun Cream

এর কাজ কী:

Clotrimazole একটি অ্যান্টিফাংগাল ওষুধ, যা ত্বকে ছত্রাকজনিত সংক্রমণ (fungal infections) চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত হয়।

এটি যে সব সমস্যায় ব্যবহার হয়:

দাদ (Ringworm)

চুলকানি (Jock itch)

দাদজাতীয় ঘা (Tinea)

পায়ের ফাঙ্গাল ইনফেকশন (Athlete’s foot)

ভেজা জায়গার ঘা বা ফাঙ্গাস (Candidiasis)

যৌনাঙ্গ ও তার চারপাশের চুলকানি বা ছত্রাক সংক্রমণ

ব্যবহারবিধি:

আক্রান্ত জায়গাটি পরিষ্কার ও শুকনো করে নিন।

দিনে ২-৩ বার পাতলা করে ক্রিম লাগান।

পুরো বাংলাদেশে ছড়িয়ে পড়েছে স্ক্যাবিস, একটি ছোঁয়াচে চর্মরোগ।স্ক্যাবিস: ছোঁয়াচে চর্মরোগ, মারাত্মক চুলকানি! Sarcoptes ...
04/05/2025

পুরো বাংলাদেশে ছড়িয়ে পড়েছে স্ক্যাবিস, একটি ছোঁয়াচে চর্মরোগ।

স্ক্যাবিস: ছোঁয়াচে চর্মরোগ, মারাত্মক চুলকানি! Sarcoptes scabiei নামক পরজীবী মাইট থেকে সংক্রমণ ঘটে।

লক্ষণ: তীব্র চুলকানি (রাতে বেশি) হয়৷ লাল ফুসকুড়ি/গুটি ওঠে, আঙ্গুলের ফাঁক, কব্জি, কোমর, যৌনাঙ্গে বেশি দেখা যায়। শিশুদের মাথা, মুখ, হাত-পায়ে ছড়ায়। চামড়ায় ঘা বা ইনফেকশন হয় সংক্রমণ রোধে।

করণীয়: তাড়াতাড়ি ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন। জামাকাপড়, চাদর-তোয়ালে গরম পানিতে ধুয়ে রোদে শুকান, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকবেন।
⸻⸻⸻⸻⸻⸻⸻⸻⸻⸻⸻⸻⸻⸻
স্ক্যাবিস কী?
একটা ক্ষুদ্র কীট – নাম Sarcoptes scabiei।
চামড়ার নিচে সুড়ঙ্গ খোঁড়ে।
সেই সুড়ঙ্গেই ডিম পাড়ে।
চুলকানি আর জ্বালাপোড়ার রাজত্ব গড়ে তোলে।

চেনার উপায়?
রাত বাড়ার সাথে সাথে চুলকানি বেড়ে যায়।
আঙুলের ফাঁকে, কনুইয়ে, কোমরে, বুকের নিচে ছোট ছোট ফুসকুড়ি দেখা যায়।
একই বিছানায় থাকা অন্যেরও চুলকানি শুরু হয়।
চুলকাতে চুলকাতে ঘুম হারাম হয়ে যায়।

কেন এমন হচ্ছে জানেন? হতে পারে
প্রচণ্ড গরম ও ঘাম
একই বিছানা, তোয়ালে, বালিশ ব্যবহার
অপ্রয়োজনীয় স্টেরয়েড মলম
একজনের থেকে আরেকজনের গায়ে গায়ে ছড়িয়ে পড়ছে প্রতিদিন
কিন্তু আমার এই ধরনের কোন সমস্যাই ছিল না
সংযুক্ত আরব আমিরাত খুব সুন্দর একটা দেশ পরিষ্কার-পরিছন্নতা তারপর আমার এটা হয়েছে

এখন আপনি কি করবেন?
১. একজন না, পুরো পরিবারকে একসাথে চিকিৎসা নিতে হবে।
২. Permethrin cream বা Ivermectin সঠিক নিয়মে ব্যবহার করতে হবে।
৩. জামা-কাপড়, চাদর, তোয়ালে গরম পানিতে ধুয়ে ৩ দিন রোদে শুকাতে হবে।
৪. তোয়ালে, বালিশ, কম্বল শেয়ার নয়।
৫. রোগ লুকাবেন না—লজ্জা না, সচেতনতা জরুরি।

চুলকানি মানেই এলার্জি না—
চুলকানি মানেই ঘরোয়া মলম না—
চুলকানি মানেই হতে পারে স্ক্যাবিস!
চুলকানি মানে হচ্ছে সোরিয়াসিস।
তাই এখনই একসাথে রুখে দাঁড়ান।
নয়তো চুলকাতে চুলকাতে আপনি নিজেও…
গভীর রাতে রাত ঘুম ভাঙার তালিকায় ঢুকে যাবেন।

💢 "হিট স্ট্রোক: প্রতিরোধে কী করবেন, আর হলেই বা কী করবেন?💢 বিশেষ সতর্কতাঃ💥 এ সময় রোদে বাইরে যাওয়ার সময় ছাতা ব্যবহার করা উ...
21/04/2025

💢 "হিট স্ট্রোক: প্রতিরোধে কী করবেন, আর হলেই বা কী করবেন?
💢 বিশেষ সতর্কতাঃ
💥 এ সময় রোদে বাইরে যাওয়ার সময় ছাতা ব্যবহার করা উচিত।

💢 হিট স্ট্রোক কি?
💥 মানুষের শরীরের স্বাভাবিক তাপমাত্রা ৩৭° সেলসিয়াস বা ৯৮•৪° ফারেনহাইট। কোনো কারণে শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে গেলে রক্তনালি প্রসারিত করে অতিরিক্ত তাপ পরিবেশে ছড়িয়ে দেয় শরীর। ঘামের মাধ্যমেও তাপ কমায় শরীর। তবে প্রচণ্ড গরম ও আর্দ্র পরিবেশে বেশি সময় অবস্থান বা পরিশ্রমের কারণে শরীরের তাপমাত্রা ১০৫° ফারেনহাইট ছাড়িয়ে গেলে হতে পারে হিট স্ট্রোক। শরীরের তাপ নিয়ন্ত্রণক্ষমতাও তখন নষ্ট হয়ে যায়।

💢 কীভাবে বুঝবেনঃ
সাধারণত হিট স্ট্রোক হওয়ার কিছু সময় আগে শরীরে অত্যধিক তাপমাত্রা,
💦 মাথাব্যথা,
💦দুর্বলতা,
💦ঝিমুনি,
💦বমি বমি ভাব ইত্যাদি হয়।
💦অবস্থা খারাপের দিকে গেলে আরও কিছু উপসর্গ দেখা যায়। যেমন :
💦চামড়া লালচে হয়ে যাওয়া,
💦মানসিক ভারসাম্যহীনতা,
💦হাঁটায় অসুবিধা,
💦রক্তচাপ কমে যাওয়া,
💦ঘাম বন্ধ হয়ে যাওয়া,
💦ত্বক শুষ্ক হয়ে পড়া,
💦প্রস্রাবের পরিমাণ কমে যাওয়া,
বমি,
💦অসংলগ্ন কথাবার্তা বা আচরণ,
💦ঘন ঘন শ্বাস,
💦নাড়ির দ্রুত গতি,
💦চোখের মণি বড় হওয়া,
💦খিঁচুনি ও অজ্ঞান হয়ে যাওয়া ইত্যাদি।

💢 কাদের বেশি হয়ঃ
১. বৃদ্ধ ও শিশুদের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণক্ষমতা কম থাকে বলে তাদেরই হিট স্ট্রোক হয় বেশি।
১. যাঁরা প্রচণ্ড গরমে দীর্ঘ সময় শারীরিক পরিশ্রম করেন, যেমন রিকশাচালক, কৃষিজীবী, নির্মাণশ্রমিক, খনিশ্রমিক, তাঁদেরও হিট স্ট্রোক হয়।
৩. কিছু ওষুধ যেমন মানসিক রোগের ওষুধ, অ্যালকোহল নিয়মিত সেবনেও এ ধরনের অবস্থা হতে পারে।

💢 প্রতিরোধের উপায়ঃ
গরমের দিনে কিছু নিয়ম মেনে চললে হিট স্ট্রোক প্রতিরোধ করা যায়। যেমন:-
১। ঢিলেঢালা হালকা রঙের সুতি কাপড় পরা।
২। যথাসম্ভব ঘরের ভেতরে বা ছায়াযুক্ত স্থানে থাকতে হবে।
৩। রোদে বাইরে যাওয়ার সময় টুপি, ক্যাপ অথবা ছাতা ব্যবহার করা উচিত।
৪। প্রচুর পরিমাণ পানি বা খাওয়ার স্যালাইন অথবা ফলের রস পান করতে হবে।
৫। রোদে দীর্ঘ সময় ঘোরাঘুরি করা যাবে না।
৬। গ্রীষ্মকালে তীব্র ও দীর্ঘ শারীরিক পরিশ্রম অবশ্যই এড়িয়ে চলতে হবে।
৭। উৎসবের কেনাকাটার সময়ও সতর্ক থাকতে হবে। সম্ভব হলে সন্ধ্যার পর সংক্ষিপ্ত পরিসরে কেনাকাটা করতে হবে। বয়োবৃদ্ধ ও শিশুদের বিপণিবিতানে না নেওয়াই ভালো।
৮। ভাজাপোড়া খাবার, অতিরিক্ত চর্বি বা বেশি মিষ্টিজাতীয় খাবার না খাওয়া ভালো। এতে শরীরে তাপ জমা হয়।
৯। গরম চা-কফি, অ্যালকোহল বর্জন করতে হবে।

💢 চিকিৎসাঃ হিট স্ট্রোকের পূর্বলক্ষণগুলো দেখা দিলেই দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে।
❤️‍🩹 রোগীকে অপেক্ষাকৃত শীতল কোনো স্থানে নিয়ে যেতে হবে। ভেজা কাপড় দিয়ে শরীর মুছে দিতে হবে। ফ্যান ছেড়ে দিতে হবে বা বাতাস করতে হবে। প্রচুর পানি বা খাওয়ার স্যালাইন পান করতে হবে। কাঁধে-বগলে অথবা কুঁচকিতে বরফ দেওয়া যেতে পারে। অবস্থার উন্নতি না হলে দ্রুত হাসপাতালে নিতে হবে।

💢 হিট স্ট্রোকে অনেক সময় বড় ধরনের ক্ষতি, এমনকি মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। গরমের এই সময়টায় তাই সাবধানে থাকতে হবে। দ্রুততম সময়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা ও হাসপাতালে ভর্তি করে সঠিক চিকিৎসা নেওয়া গেলে বেশির ভাগ রোগীই সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে ওঠে।

সংগৃহীত তথ্য

কিডনি রোগীদের জন্য সতর্কতা : ক্রনিক (দীর্ঘমেয়াদী) কিডনি রোগীদের রক্তে পটাশিয়াম মাত্রা বেশি থাকে তাই তাদের পটাশিয়ামযুক্ত ...
21/04/2025

কিডনি রোগীদের জন্য সতর্কতা : ক্রনিক (দীর্ঘমেয়াদী) কিডনি রোগীদের রক্তে পটাশিয়াম মাত্রা বেশি থাকে তাই তাদের পটাশিয়ামযুক্ত ফল নিষেধ।

রক্তে পটাশিয়াম বেড়ে গেলে নিম্নলিখিত বিষয়গুলো ঘটে জীবননাশের আশংকা রয়েছে:
১. হৃদযন্ত্রের সমস্যা: পটাশিয়ামের মাত্রা ৫.৫ mmol/L ছাড়ালে হৃদস্পন্দন অনিয়মিত হয় (অ্যারিদমিয়া), ৬.৫ mmol/L এর বেশি হলে হঠাৎ কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের ঝুঁকি বাড়ে।

২. পেশি ও স্নায়ু কর্মক্ষমতা ব্যাহত: পেশিতে দুর্বলতা, খিঁচুনি বা প্যারালাইসিস হতে পারে।

৩. কিডনির উপর চাপ: কিডনি রোগীদের ক্ষেত্রে পটাশিয়াম জমে কিডনির কার্যকারিতা আরও কমিয়ে দেয়।

৪. জীবনহানির ঝুঁকি: মারাত্মক বেশি পটাশিয়াম (৬.৫ mmol/L+) চিকিৎসা না করলে মৃত্যু হতে পারে।

(জনসচেতনতামূলক পোস্ট অন্যকে জানার সুযোগ দিতে শেয়ার করুন ।)

ধূমপান ও ধোঁয়াবিহীন তামাক পণ্য যেমন: পানের সাথে জর্দ্দা ও সাদাপাতা’র সেবন ও মাড়িতে গুল, খৈনী এবং নাকে নস্যি ব্যবহারে মু...
16/04/2025

ধূমপান ও ধোঁয়াবিহীন তামাক পণ্য যেমন: পানের সাথে জর্দ্দা ও সাদাপাতা’র সেবন ও মাড়িতে গুল, খৈনী এবং নাকে নস্যি ব্যবহারে মুখ ও মুখগহ্বরের বিভিন্ন ক্যান্সার, ফুসফুস ক্যান্সার হয়। প্রায় ৯০ শতাংশ ফুসফুস ক্যান্সারের কারণ ‘ধূমপান’ এবং সব ধরনের ক্যান্সারের প্রায় ৪০% এর জন্য দায়ী তামাক ব্যবহার। এছাড়া তামাক পণ্য ব্যবহারে হৃদরোগ, স্ট্রোকসহ প্রাণঘাতি রোগের ঝুঁকি অনেক বেশি! তামাকের কারণে বছরে ১ লাখ ৬১ হাজার মানুষ মারা যায। এছাড়া, ৪ লক্ষাধিক মানুষ পঙ্গুত্বের শিকার হয়, যারা আমৃত্যু চরম ভোগান্তির শিকার হয়। সুতরাং, সুস্থ থাকতে ও দূর্ভোগ এড়াতে ধূমপান ও ধোঁয়াবিহীন তামাক বর্জন করুন।

হার্ট এটাক বা হৃদরোগের অন্যতম প্রধান কারণ ধূমপান ও তামাক। তামাকের বিষক্রিয়ায় শরীরে উচ্চ রক্তচাপ, ধমনী ও শিরার নানাবিধ ক্...
16/04/2025

হার্ট এটাক বা হৃদরোগের অন্যতম প্রধান কারণ ধূমপান ও তামাক। তামাকের বিষক্রিয়ায় শরীরে উচ্চ রক্তচাপ, ধমনী ও শিরার নানাবিধ ক্ষতি হয় যা হার্ট অ্যাটাক এর ঝুঁকি বাড়ায়। দেশে মোট মৃত্যুর ১৭ শতাংশই হৃদরোগ সম্পর্কিত এবং প্রতি পাঁচজনের মধ্যে একজন তরুণ হৃদরোগের ঝুঁকিতে রয়েছে। বছরে প্রায় তিন লাখ মানুষ হৃদরোগে মারা যায় এর ২৪ শতাংশ তামাকের কারণে ঘটে। সে অনুসারে, দেশে বর্তমানে প্রায় ৪ কোটি তামাক ব্যবহারকারী হার্ট অ্যাটাক এর উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে। হার্ট এর শত্রু-কে চিনুন। সুস্থ রাখতে স্বাস্থ্যকর জীবন যাপন করতে ধূমপান ও সব ধরনের তামাক থেকে দুরে থাকুন। | # | | | ☠️🚭 |

Address


Telephone

+8801316079292

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Mama Vagen Medicine Cornar posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Mama Vagen Medicine Cornar:

  • Want your practice to be the top-listed Clinic?

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram