16/02/2025                                                                            
                                    
                                    
                                                                        
                                         
আলহামদুলিল্লাহ,
'শাবান' মাসের ১৭, ১৯ ও ২১  তারিখ মোতাবেক ' আগামী ১৭,১৯ ও ২১ ফেব্রুয়ারি' হিজামা গ্রহণের সুন্নাহ তারিখ হিসেবে বিবেচিত হবে ইনশাআল্লাহ।
অর্থাৎ  #রবিবার_মাগরিবের_পর_থেকে_সোমবার_মাগরিবের_পূর্ব_পর্যন্ত,   
 #মঙ্গলবার_মাগরিব_পর_থেকে_বুধবার_মাগরিবের_পূর্ব_পর্যন্ত,
এবং 
 #বৃহস্পতিবার_মাগরিবের_পর_থেকে_শুক্রবার_মাগরিবের_পূর্ব_পর্যন্ত,,
 হিজামা গ্রহণের সুন্নাহ তারিখ হিসেবে বিবেচিত হবে ইনশাআল্লাহ।
🔲আনাস বিন মালেক রা. থেকে বর্ণিত রাসুল (স:) বলেন, “যে হিজামা চিকিৎসা গ্রহন করতে চায়, তাকে (ইসলামি) চন্দ্র মাসের ১৭ তম, ১৯ তম ও ২১ তম দিন অনুসন্ধান করতে বলো। 
[সহীহ সুনান ইবনে মাজাহ (৩৪৮৬)] 
🔲আবু হুরায়রা রা. থেকে বর্ণিত রাসুল সঃ বলেন, “কেউ যদি ইসলামি চন্দ্র মাসের ১৭ তম, ১৯ তম ও ২১ তম দিনে হিজামা করে, তাহলে ইহা প্রতিটি রোগের জন্যই প্রতিকার।” [সহীহ সুনান আবু দাউদ (৩৮৬১)]
উপরিউক্ত দুটি হাদিস থেকে বুঝা যায়, হিজামা করানোর জন্য মাসের বিশেষ কয়েকটি দিন খুব গুরুত্বপূর্ণ। যেহেতু শ্রেষ্ঠ নবী ও রাসূল মুহাম্মাদ (সা) কর্তৃক দিনগুলোর পরামর্শ এসেছে সেহেতু ওলামায়ে কেরাম দিনগুলোকে সুন্নতি দিন/তারিখ হিসেবে উল্লেখ করেন। 
♻️একজন সুস্থ মানুষও সুন্নাহ হিসেবে হিজামা করানোর মাধ্যমে দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে নিতে পারেন।
♻️হিজামা সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক চিকিৎসা এবং এর সাথে কোন মেডিসিন গ্রহণ করতে হয় না বিধায় এর কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও নেই।
𝐇𝐢𝐣𝐚𝐦𝐚 𝐜𝐮𝐩𝐩𝐢𝐧𝐠 𝐚𝐧𝐝 𝐀𝐜𝐮𝐩𝐮𝐧𝐜𝐭𝐮𝐫𝐞 𝐂𝐞𝐧𝐭𝐞𝐫 𝐁𝐨𝐠𝐮𝐫𝐚 
ঠিকানাঃ লতিফপুর কলোনি বগুড়া। 
জামিল মাদরাসা গেট থেকে ২০ গজ পূর্ব দিকে, বেলজিয়াম মাঠ রোড।
মোবাইল:০১৭১৭৯৯৯৪৫২