Jumuna hospital and diagnostic center

Jumuna hospital and diagnostic center চিকিৎসা ক্ষেত্রের এক অভিন্ন নাম যমুন?

08/12/2022
সুখবর সুখবর আগামী শুক্রবার হতে প্রতি শুক্রবার রুগি দেখবেন।।
18/11/2022

সুখবর সুখবর আগামী শুক্রবার হতে প্রতি শুক্রবার রুগি দেখবেন।।

প্রতি শুক্রবার এ নিয়মিত রোগী দেখেন যমুনা হসপিটাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার এ।
12/10/2022

প্রতি শুক্রবার এ নিয়মিত রোগী দেখেন যমুনা হসপিটাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার এ।

আপনি কি হৃদরোগ বা বিভিন্ন সমস্যায় ভুগছেন তাহলে আর দেরি না করে আজ ই চলে আসুন আমাদের হাসপাতালে।
যমুনা হসপিটাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, কুমাড়শীল মোর মদিনা মসজিদ সংলগ্ন,ব্রাহ্মণবাড়িয়া।

প্রতি শুক্রবার ও শনিবার রোগী দেখেন ডাঃ বি পি সাহা

গর্ভবতী মাকে মোট ৪ বার নিকটস্থ সেবাকেন্দ্রে নিয়ে চেকআপ করাতে হবে এবং প্রয়োজনীয় টিকা নিশ্চিত করতে হবে।
08/10/2022

গর্ভবতী মাকে মোট ৪ বার নিকটস্থ সেবাকেন্দ্রে নিয়ে চেকআপ করাতে হবে এবং প্রয়োজনীয় টিকা নিশ্চিত করতে হবে।

Heart Attack Symptoms: হার্ট অ্যাটাকের এই লক্ষণ বেশিরভাগ মানুষ অবহেলা করেন! প্রাণঘাতী রোগ নিয়ে সতর্ক করলেন চিকিৎসকHeart ...
28/09/2022

Heart Attack Symptoms: হার্ট অ্যাটাকের এই লক্ষণ বেশিরভাগ মানুষ অবহেলা করেন! প্রাণঘাতী রোগ নিয়ে সতর্ক করলেন চিকিৎসক

Heart Disease Symptoms: হৃৎপিণ্ডের সমস্যা এখন লেগেই রয়েছে। অনেক মানুষ এই রোগে আক্রান্ত। এবার এই অসুখের লক্ষণ ঠিক সময়ে বুঝে উঠতে পারলে প্রাণ বাঁচানো সম্ভব। এক্ষেত্রে বুকে ব্যথা হলেই সতর্ক হয়ে যান। তবেই ভালো থাকত হার্ট অ্যাটাক একটি গুরুতর রোগ। এখন তো প্রতিদিন এই অসুখে অসংখ্য মানুষ আক্রান্ত হন। আর শুধু আক্রান্ত বললে ভুল হয়ে যাবে, বড়সড় সেলিব্রিটিরাও এই সমস্যায় প্রাণ হারিয়েছেন। তাই হার্ট অ্যাটাক নিয়ে সচেতন হতেই হবে।

এদিকে দেখা যাচ্ছে যে ভারতের মতো দেশে হার্ট অ্যাটাক (Heart Attack) খুবই বাড়ছে। এর মূল কারণ হল এ দেশের বেশিরভাগ মানুষ রোগটি সম্পর্কে কিছুই জানেন না। তাই দিনের পর দিন শরীরে লক্ষণ থাকা সত্ত্বেও প্রচণ্ড সমস্যা তৈরি হয়ে যায়।

হার্ট অ্যাটাক রোগটি প্রসঙ্গে রুবি হাসপাতালের বিশিষ্ট মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডা: আশিস মিত্র বলেন, আসলে সারা দেহের মতো আমাদের হৃৎপিণ্ডেরও প্রয়োজন হয় রক্তের। এবার তিনটি রক্তবাহী নালীর মাধ্যমে রক্ত পৌঁছে যায় হার্টে। এবার সেই নালীতে অনেকটা ব্লক হলেই রক্ত চলাচল ব্যাহত হয়। এই সমস্যার নামই হল হার্ট অ্যাটাক।

প্রচুর মানুষ এই সমস্যায় আক্রান্ত (Heart Disease Symptoms) হচ্ছেন। আমাদের জীবনযাত্রা ও খাদ্যাভ্যাসের কারণেই এই সমস্যা বড় হয়ে দেখা দিচ্ছে। তাই প্রতিটি মানুষকে এখনই নিজের জীবনযাত্রার দিকে নজর দিতে হবে। তবেই ভালো থাকতে পারবেন। অন্যথায় সমস্যা বাড়বে।
​কোন বয়সে?

ডা: মিত্র জানালেন, আগে ৪০ থেকে ৫০ বছরের উপরে এই রোগ দেখা যেত। তবে এখন তো সময় বদলে গিয়েছে। বর্তমানে অনেক কম বয়সেই মানুষ এই অসুখে আক্রান্ত হচ্ছেন। এমনকী ৪০-এর নীচেও হার্ট অ্যাটাকে আক্রান্ত হয়ে প্রাণ হারানোর ঘটনা ঘটছে। এক্ষেত্রে সিগারেট খাওয়া, তেল ভাজুভুজি বেশি খাওয়া, ওজন বেশি থাকা অবশ্যই এই রোগের একটা কারণ।

​কী কী লক্ষণ থাকে?

ডা: মিত্র জানালেন, এক্ষেত্রে কয়েকটি লক্ষণ (Heart Attack Symptoms) থাকে যেমন-

১. বুকে ব্যথা হয়। বুকের মাঝে বা বাঁ দিকে ব্যথা হয়।

২. ব্যথাটা বাঁ হাত হয়ে চোলায়ের দিকে আসে।

৩. এছাড়া ঘাম হতে পারে।

৪. মানুষ অজ্ঞান হয়ে যেতে পারেন।

এই ধরনের কোনও লক্ষণ দেখা দিলেই রোগীকে সরাসরি আনতে হবে হাসপাতালে। তবেই ভালো থাকা সম্ভব হবে। অন্যথায় সমস্যা বাড়বে বই কমবে না।

​রোগ নির্ণয়

হার্ট অ্যাটাকের রোগীকে বাড়িতে ফেলে রাখা যাবে না। এক্ষেত্রে হাসপাতালের ইমর্জেন্সিতে নিয়ে আসুন। ইসিজি প্রাথমিকভাবে করা যেতে পারে। এছাড়া ড্রপ আই ব্লাড টেস্ট করে দেখা হয়। এতেও রোগ ধরা না পড়লে করতে হবে সিরিয়াল ইসিজি।

​চিকিৎসা কী?

হার্ট অ্যাটাক সন্দেহ হলেই রোগীকে দিয়ে দেওয়া হয় অ্যাসপিরিন। এর পাশাপাশি স্ট্যাটিন জাতীও ওষুধও দেওয়া হয়ে থাকে। চিকিৎসক বুঝলে জিভের তলায় সরবিট্রেটও রাখতে বলতে পারেন। এভাবে প্রাথমিক সমস্যা মিটিয়ে দেওয়ার পর করতে হয় অ্যাঞ্জিওপ্লাস্টি (Angioplasty) বা বাইপাস (Bypass Surgery)। এটা ঠিক করেন একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক।

​ডায়েট ও জীবনযাত্রা

এক্ষেত্রে ডায়েট ও জীবনযাত্রা অবশ্যই ঠিক রাখতে হবে। ভালো খাবার খান। এছাড়া জীবনযাত্রাও ঠিক রাখতে হবে। এই মানুষগুলি আর বেশি পরিশ্রম করতে পারবেন না। এমনকী দৌড়ঝাপও বন্ধ। পাশাপাশি আপনাকে সিগারেট ছাড়তে হবে। মদ্যপান বন্ধ করতে পারলেই ভালো।

বিদ্র: প্রতিবেদনটি সচেতনতার উদ্দেশ্যে লেখা হয়েছে। কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

প্লাটিলেট কমে যায় কেন, এর লক্ষণ কী?প্লাটিলেট কমে যায় কেন, এর লক্ষণ কী?মানবদেহে থাকা তিন ধরনের রক্তকণিকার সবচেয়ে ছোট আকার...
25/09/2022

প্লাটিলেট কমে যায় কেন, এর লক্ষণ কী?

প্লাটিলেট কমে যায় কেন, এর লক্ষণ কী?
মানবদেহে থাকা তিন ধরনের রক্তকণিকার সবচেয়ে ছোট আকারটি হলো প্লাটিলেট বা অনুচক্রিকা। রক্ত জমাট বাঁধতে সাহায্য করে প্লাটিলেট। এই রক্তকণিকার কারণেই শরীরের কোথাও কেটে গেলে দ্রুত রক্তক্ষরণ বন্ধ হয়ে থাকে।

তবে প্লাটিলেট কমে যাওয়ার কারণ কী? আসলে প্লাটিলেট কমে যাওয়ার প্রধান কারণ হলো দুটি- প্লাটিলেট ধ্বংস হয়ে যাওয়া আর নয়তো পর্যাপ্ত পরিমাণে তৈরি না হওয়া। যখন রক্তের প্লাটিলেট কাউন্ট কমতে শুরু করে; তখন তাকে বলা হয় থ্রোম্বোসাইটোপেনিয়া।

বিজ্ঞাপন

বিশেষজ্ঞদের মতে, প্লাটিলেট কমে যাওয়ার আরও কয়েকটি কারণ হলো- অ্যানিমিয়া বা রক্তে হিমোগ্লোবিন ও লোহিত রক্তকণিকা কমে যাওয়া, ভাইরাস সংক্রমণ, লিউকেমিয়া, কেমোথেরাপি, অতিরিক্ত মদ্যপান এবং ভিটামিন-বি ১২ এর অভাব।

এ ছাড়াও তীব্র মাত্রার ক্যান্সার বা পিত্তথলির বিভিন্ন মারাত্মক রোগের কারণে কমতে পারে প্লাটিলেট। সেইসঙ্গে রক্তে ব্যাকটেরিয়াজনীত প্রদাহ, ওষুধের প্রতিক্রিয়া এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাজনীত রোগবালাইয়ের কারণে প্লাটিলেট ভেঙে যেতে পারে।

বিজ্ঞাপন

jagonews24

প্লাটিলেট কমে গেলে কী হয়?

বিজ্ঞাপন

প্লাটিলেট বা অনুচক্রিকার স্বাভাবিক মাত্রা দেড় লাখ থেকে সাড়ে চার লাখ। তবে যদি কখনও ২০ হাজারের নিচে নেমে যায়; তখন ইন্টারনাল ব্লিডিংয়ের সম্ভাবনা থাকে। প্লাটিলেট যদি ৫ হাজারের কম হয়; তখন ব্রেন, কিডনি, হার্টের মধ্য রক্তক্ষরণের ভয় থাকে। মেশিনে গুনলে ভুল হয়, কারণ প্লাটিলেট ক্লাপেম থাকায় মেশিন অনেকগুলোকে একসঙ্গে একটা ধরে সংখ্যা নিরুপণ করে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, প্লাটিলেট কমে যাওয়া বা থ্রোম্বোসাইটোপেনিয়া কোনো মেডিকেল ইমারজেন্সি নয়। অর্থাৎ প্লাটিলেট কমে যাওয়া মাত্রই রোগী রক্তক্ষরণ হয়ে হঠাৎ মারা যাবে বিষয়টি এ রকমও নয়। প্লাটিলেট কমলে শরীরে এক ধরনের মাইনর ক্যাপিলারি ব্লিডিং, যা ত্বকের নিচে রক্তক্ষরণ হয়ে থাকে।

jagonews24

প্লাটিলেট কমে যাওয়ার লক্ষণসমূহ

>> ত্বকে বেগুনি রঙের চিহ্ন দেখা যায়। কারণ ত্বকের নিচে রক্তক্ষরণ হয়।
>> শরীরের যেকোনো স্থান থেকে সূক্ষ্ম রক্তপাত, যা পিনপয়েন্টের আকারে দেখা দেয়।
>> শরীরের কোথাও কাটলে অনেকক্ষণ ধরে রক্তপাত হয়।
>> মাড়ি বা নাক থেকে রক্তপাত হতে পারে।
>> প্রস্রাব বা মলের সঙ্গে রক্তপাত।
>> মাসিকে অতিরিক্ত রক্তপাত হওয়া।
>> ক্লান্তি ইত্যাদি।

jagonews24

ডেঙ্গুতে প্লাটিলেট কমে যাওয়া কি বিপজ্জনক?

শুধু যে ডেঙ্গুর কারণেই প্লাটিলেট কমে তা কিন্তু নয়। অন্যান্য অনেক কারণেই এটি কমে যেতে পারে। অনেক সময় দেখা যায়, প্লাটিলেট কাউন্ট ৫০ হাজারের নিচে নামলেই রোগীরা আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, প্লাটিলেট কমে যাওয়া বা বেড়ে যাওয়ার মাধ্যমে কিন্তু ডেঙ্গুর তীব্রতা মাপা হয় না।

প্লাটিলেট ঠিক থাকলে রোগী ভালো থাকবে তা-ও নয়। প্লাটিলেট দিলেই যে রোগী সুস্থ হয়ে উঠবে এমনও নয়। রক্তক্ষরণের চিহ্ন দেখা দিলে এবং প্লাটিলেট কাউন্ট ২০ হাজারের নিচে নামলে অথবা রক্তক্ষরণ নেই কিন্তু প্লাটিলেট ১০ হাজারের নিচে; তখন রোগীকে প্লাটিলেট দেওয়া হয়।

বিশেষজ্ঞদের মতে, প্লাটিলেট কমে গিয়ে নয় বরং রোগী মারা যায় ডেঙ্গু শক সিনড্রোমে। অর্থাৎ ডেঙ্গু ভাইরাসের কারণে রক্তনালিগুলো আক্রান্ত হয়। রক্তনালির গায়ে যে ছোট ছোট ছিদ্র থাকে সেগুলো বড় হয়ে যায়। তা দিয়ে রক্তের জলীয় উপাদান বা রক্তরস বের হয়ে আসে।

তখন রক্তচাপ কমতে থাকে, পিসিভি বা প্যাকড সেল ভলিউম বাড়তে থাকে। এটা ঠেকাতে তখন রোগীকে পর্যাপ্ত ফ্লুইড বা তরল দিতে হবে। এই তরল মুখে খাওয়ানো যেতে পারে বা শিরায় দেওয়া হয়ে থাকে।

আর ডেঙ্গু হলে প্লাটিলেট কত তা ঘন ঘন না দেখে বরং রোগীর অন্যান্য বিষয়ে লক্ষ্য রাখুন। যেমন- রক্তচাপ ঠিক আছে কি-না, রোগী পানিশূন্যতায় ভুগছে কি-না, রক্তের পিসিভি বা হেমাটোক্রিট কেমন তা দেখা উচিত। যদি এমনটি হয় তাহলে পর্যাপ্ত তরল দিন বা ফ্লুইড কারেকশন করুন, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখুন।

সূত্র: মায়ো ক্লিনিক/মেডিকেল নিউজ টুডে

জেএমএস/জেআইএম

টিপস হেলথ-টিপস চিকিৎসা ডেঙ্গু
আরও পড়ুন
ডেঙ্গু হয়েছে কি-না বুঝবেন যেসব লক্ষণে
ডেঙ্গু হয়েছে কি-না বুঝবেন যেসব লক্ষণে

এ সময় ডেঙ্গু প্রতিরোধে যা করবেন
এ সময় ডেঙ্গু প্রতিরোধে যা করবেন

করোনায় শরীরের অক্সিজেন কমে গেলে দ্রুত যা করবেন
করোনায় শরীরের অক্সিজেন কমে গেলে দ্রুত যা করবেন।

মোঃ সোহাগ মিয়া গ্রাম ছয়েরটুলা,থানা সরাইল আগামীকাল সকালে উনার Open heart surgery হবে। প্রিয় অসহায় মানুষটির জন্যে মহান ...
25/09/2022

মোঃ সোহাগ মিয়া গ্রাম ছয়েরটুলা,থানা সরাইল আগামীকাল সকালে উনার Open heart surgery হবে।
প্রিয় অসহায় মানুষটির জন্যে মহান রাব্বুল আলামিন কাছে আন্তরিক ভাবে দোয়া পার্থনা কামনা করছি ।

যমুনা হসপিটাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার এ যে সকল ডাক্তার গন নিয়মিত রোগী দেখেন।
25/09/2022

যমুনা হসপিটাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার এ যে সকল ডাক্তার গন নিয়মিত রোগী দেখেন।

Please call 01735022255 for any  information
16/08/2022

Please call 01735022255 for any information

ডাঃ বি পি সাহা স্যার এখন থেকে প্রতি শুক্রবার সকাল ৮.৩০ মিনিট থেকে নিয়মিত রোগী দেখবেন। যমুনা হসপিটাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার ব্রাহ্মণবাড়িয়া।

16/08/2022

ডাঃ বি পি সাহা স্যার এখন থেকে প্রতি শুক্রবার সকাল ৮.৩০ মিনিট থেকে নিয়মিত রোগী দেখবেন। যমুনা হসপিটাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার ব্রাহ্মণবাড়িয়া।

21/07/2022
বিশ্ব মানের স্বাস্থ্য সেবাই আমাদের অঙ্গীকার।
23/06/2022

বিশ্ব মানের স্বাস্থ্য সেবাই আমাদের অঙ্গীকার।

23/06/2022

সতর্কীকরণ পোস্টঃ

এই ডাক্তারি পরামর্শটির বাস্তব উদাহরণ আমি নিজে!!!
গত মার্চের ৬ তারিখের গভীর রাতে আমার ঘুম ভেঙ্গে গিয়েছিল! দ্রুত ওঠে বাথরুমে পেসাব করে বোতলে পানি খেয়ে আবার ঘুমিয়ে পড়ি। তার দুইদিন পর সিমটম শুরু হলে নিউরোসাইন্স হাসপাতালে যাই। যথারীতি সিটিস্ক্যান! ধরা পড়ে মাইনর স্ট্রোক!
পরামর্শঃ-
যারা রাত্রে বা ভোরে বাথরুমে যাবার জন্য ঘুম থেকে ওঠেন তাদের জন্য ডাক্তারদের একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ উপদেশ:

আমরা প্রায়ই শুনতে পাই একেবারে সুস্থ একজন মানুষ রাতের বেলা হঠাৎ মারা গেছেন। এটার একটা কারন হচ্ছে রাতে বাথরুমে যাবার জন্য ঘুম ভেঙ্গে গেলে আমরা তাড়াহুড়ো করে হঠাৎ উঠে দাঁড়িয়ে পড়ি, যা ব্রেইনে রক্তের প্রবাহ হঠাত কমিয়ে দেয়। এটা আপনার ইসিজি প্যাটার্নও বদলে দেয়।

হুট্ করে ঘুম থেকে উঠেই দাঁড়িয়ে পড়ার দরুন আপনার ব্রেইনে সঠিক ভাবে অক্সিজেন পৌছাতে পারেনা, যার ফলে হতে পারে হার্ট এ্যাটাকের মত ঘটনাও।

ডাক্তাররা ঘুম থেকে উঠে বাথরুমে যাবার আগে সবাইকে 'দেড় মিনিট' সময় নেয়ার একটি ফর্মুলা দিয়েছেন।

এই দেড় মিনিট সময় নেয়াটা জরুরি কারন এটা কমিয়ে আনবে আপনার আকস্মিক মৃত্যুর সম্ভাবনা।

হঠাৎ এই উঠে পড়ার সময়ে এই দেড় মিনিটের ফর্মুলা বাঁচিয়ে দিতে পারে আমাদের জীবন।

১। যখন ঘুম থেকে উঠবেন, হুট করে না উঠে মিনিমাম তিরিশ সেকেন্ড বিছানায় শুয়ে থাকুন।

২। এরপর উঠে বিছানায় বসে থাকুন তিরিশ সেকেন্ড।

৩। শেষ তিরিশ সেকেন্ড বিছানা থেকে পা নামিয়ে বসুন।

এই দেড় মিনিটের কাজ শেষ হবার পর আপনার ব্রেইনে পর্যাপ্ত পরিমানে অক্সিজেন পৌছাবে যা আপনার হার্ট এ্যাটাকের ঝুঁকি একদম কমিয়ে আনবে।

খুবই গুরুত্তপুর্ন এই স্বাস্থ্য সম্পর্কিত তথ্যটি‌ ছড়িয়ে দিন আপনার পরিবার, বন্ধু এবং পরিচিত লোকজনের মাঝে। নিজে এই ফর্মুলাটি মেনে চলুন এবং অন্যদেরকেও মানতে বলুন।

মনে রাখবেন যেকোন বয়সের মানুষের ক্ষেত্রেই এমন দুর্ঘটনা ঘটে। সুতরাং সবাই নিয়মটি মানতে চেষ্টা করবেন প্লিজ।
------সংগৃহীত।

আজকে যে সকল বিশেষজ্ঞ ডাক্তার গন যমুনা হসপিটাল  এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার ব্রাহ্মণবাড়ীয়া তে সারাদিন রোগি দেখবেনযোগাযোগঃ ০১...
17/06/2022

আজকে যে সকল বিশেষজ্ঞ ডাক্তার গন যমুনা হসপিটাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার ব্রাহ্মণবাড়ীয়া তে সারাদিন রোগি দেখবেন
যোগাযোগঃ ০১৯০৯-১১৭৭০১
০১৯০৯-১১৭৭০২

নিয়মিত রোগী দেখেন গাইনি বিশেষজ্ঞ ডাঃ তাসনুভা সাঈদ
16/06/2022

নিয়মিত রোগী দেখেন গাইনি বিশেষজ্ঞ ডাঃ তাসনুভা সাঈদ

আপনি কি হৃদরোগ বা বিভিন্ন সমস্যায় ভুগছেন তাহলে আর  দেরি না করে আজ ই চলে আসুন আমাদের হাসপাতালে।যমুনা হসপিটাল এন্ড ডায়াগনস...
16/06/2022

আপনি কি হৃদরোগ বা বিভিন্ন সমস্যায় ভুগছেন তাহলে আর দেরি না করে আজ ই চলে আসুন আমাদের হাসপাতালে।
যমুনা হসপিটাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, কুমাড়শীল মোর মদিনা মসজিদ সংলগ্ন,ব্রাহ্মণবাড়িয়া।

প্রতি শুক্রবার ও শনিবার রোগী দেখেন ডাঃ বি পি সাহা

ফ্যাটি লিভার নীরক ঘাতক। এটি শরীরের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অর্গান লিভারকে নিষ্ক্রিয় করে দেয়। দেশের প্রায় ৩০ শতাংশ মানুষ ফ্যা...
16/06/2022

ফ্যাটি লিভার নীরক ঘাতক। এটি শরীরের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অর্গান লিভারকে নিষ্ক্রিয় করে দেয়। দেশের প্রায় ৩০ শতাংশ মানুষ ফ্যাটি লিভারে আক্রান্ত। এ রোগের কোনো উপসর্গ হয় না। কেউ অন্য কোনো রোগের কারণে পেটের আল্ট্রাসনোগ্রাম করলে, ফ্যাটি লিভার থেকে থাকলে সেটি ধরা পড়ে।

এর বাইরে লিভারে চর্বি বেশি পরিমাণে জমা হলে ধীরে ধীরে লক্ষণগুলো প্রকাশ পায়। প্রথমদিকে পেটের ডান দিকে উপরে যে ফ্যাটি লিভার থাকে, সে অংশে একটু একটু ব্যথা হয় ও পেটটা একটু ভারী ভারী লাগে। ফ্যাটি লিভারের ক্ষেত্রে দেখা যায়, প্রথমে শুধু লিভারে চর্বি জমা থাকে। অন্য কোনো ইনজুরি হয় না। পরে বেশি চর্বি জমার ফলে লিভারে প্রদাহ দেখা দেয়।

এ ব্যাপারে বিস্তারিত জানিয়েছেন শেখ রাসেল জাতীয় গ্যাস্ট্রোলিভার ইনস্টিটিউট অ্যান্ড হাসপাতালের পরিচালক এবং পরিপাকতন্ত্র ও লিভার রোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. ফারুক আহমেদ।

লিভার ক্ষতিগ্রস্ত কিনা বুঝবেন কীভাবে

এ প্রদাহ হওয়ার মানে লিভার ক্ষতিগ্রস্ত হতে শুরু করেছে। যেহেতু লিভার আমাদের শরীরের পাওয়ার হাউস। সুতরাং লিভার ক্ষতিগ্রস্ত হলে শরীরের এনার্জি কমে যাবে, রোগী দুর্বল হয়ে অল্পতেই হাঁপিয়ে উঠবে। আগের মতো কাজ করতে পারবে না, ক্ষুধামন্দা শুরু হবে, ওজন কমে যাবে।

পরের ধাপে লিভার আরও ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া শুরু করবে এবং শরীরে জন্ডিস দেখা দিবে। এক পর্যায়ে বেশি মাত্রায় ক্ষতিগ্রস্ত হলে শরীর হলুদ হয়ে যাবে এবং হাত-পায়ে পানি আসবে। অনেক সময় রক্ত বমি হয় এবং এটি আসলে লিভার সিরোসিসের লক্ষণ। এরপর লিভার যদি আরও ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং আমরা সতর্ক না হই কিংবা চিকিৎসা না নেই, সেটি লিভার ক্যানসার হতে পারে।

লিভার ক্যান্সার হলে যেভাবে বুঝবেন

লিভার ক্যানসার হলে লিভারে চাকা হয়, লিভার বড় হয়ে যায় এবং মানুষের আয়ু দ্রুত কমতে থাকে। কিছু রোগী চিকিৎসকদের অনেক জটিলতা নিয়ে আসেন, লিভার সিরোসিস নিয়ে আসেন, আবার কিছু রোগী লিভার ক্যানসার পর্যায়ে আসেন। কারও যদি হেপাটাইটিস হয়ে যায়, তাকে অবশ্যই জরুরি ভিত্তিতে চিকিৎসা নিতে হবে।

জেনে নিন গুরুত্বপূর্ণ কিছু পরামর্শ

ফ্যাটি লিভার প্রতিরোধের উপায় হলো, ওজন নিয়ন্ত্রণ করা। ওজন নিয়ন্ত্রণ করলে ফ্যাটি লিভার সম্পর্কিত যেসব রোগ আছে, যেমন, ডায়াবেটিস, ব্লাড প্রেসার, কোলেস্টেরল— এগুলো নিয়ন্ত্রণ হয়ে যাবে। আমরা ওজন দুভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে পারি। প্রথমত, আমরা আমাদের শরীরের চাহিদা অনুযায়ী পরিমিত পরিমাণে খাবার খেলে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকবে। পাশাপাশি যে পরিমাণ এনার্জি আমি নিচ্ছি, সেই পরিমাণ এনার্জি যেন খরচ হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। সুতরাং আমাদের পরিমিত পরিমাণে সুষম ও স্বাস্থ্যসম্মত খাবার খেতে হবে।

দ্বিতীয়ত, আমাদের নিয়ম অনুযায়ী কায়িক পরিশ্রম করতে হবে, ব্যায়াম করতে হবে, প্রয়োজনে আমাদের খেলাধুলা করতে হবে। যে পরিমাণ খাবার আমরা খেয়েছি, সে পরিমাণ এনার্জি খরচ করলে আমাদের ডায়াবেটিস কমে যাবে, ব্লাড প্রেসার কমে যাবে, কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে যাবে। এক্ষেত্রে কারও এসব সমস্যা বেশি থাকলে একটি স্ট্যান্ডার্ড লেভেলে চলে আসবে।

সুতরাং ফ্যাটি লিভার এবং এ সম্পর্কিত রোগ নিয়ন্ত্রণের প্রথম উপায় হলো, পরিমিত পরিমাণে খাবার গ্রহণ। এরপর কায়িক পরিশ্রম বাড়ানা। অধিকাংশ ক্ষেত্রে এ দুটি কাজের মাধ্যমে ফ্যাটি লিভার প্রতিরোধ করা সম্ভব।

সূত্র: ডক্টর টিভি

16/06/2022

হাট্ সুস্থ রাখার উপায়ঃ-

দিন দিন হৃদরোগীর সংখ্যা বাড়ছে। জীবন পদ্ধতির পরিবর্তন, খাদ্যাভ্যাসে বদল ও কায়িক শ্রমের অভাবে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা বাড়ছে। সময়মতো সচেতন না হলে যেকোনো সময় হার্ট অ্যাটাক হতে পারে।

হার্ট ভালো রাখার ঘরোয়া উপায় নিয়ে বিস্তারিত জানিয়েছেন ডা. সামিয়া তাসনীম।

১. খাবার বিষয়ে সচেতন হতে হবে

* শর্করা এবং চর্বিজাতীয় খাবার কম খেতে হবে।

* আমিষের পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে হবে।

২. সপ্তাহে অন্তত পাঁচদিন আধা-ঘণ্টা হাঁটতে হবে

* লিফটে চড়া এড়াতে হবে।

* একটানা বেশি সময় বসে থাকা যাবে না।

৩. ধূমপান ত্যাগ করতে হবে

* ওজন, রক্তচাপ ও সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।

৪. নিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভ্যাস, হাঁটাহাঁটি এবং আখরোট খাওয়ার মাধ্যমে কোলেস্টরলও নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।

হৃদরোগের জন্য ভালো খাবার ফল ও সবজি। তৈলাক্ত খাবার হৃদরোগের জন্য বেশি ক্ষতিকারক। নিয়মিত রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে সুগার এবং কোলেস্টেরলের স্বাভাবিক মাত্রা সম্পর্কে নিশ্চিত হতে হবে। রক্তচাপ পরিমাপও জরুরি।

হার্ট অ্যাটাক হলে : রোগীদের প্রথমে শুইয়ে দিতে হবে। এরপর জিহ্বার নিচে একটি এ্যাসপিরিন ট্যাবলেট রাখতে হবে। যদি পাওয়া যায় তবে এ্যাসপিরিনের পাশাপাশি একটি সরবিট্রেট ট্যাবলেট রাখতে হবে। এরপর দ্রুত হাসপাতালে নেয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। কেননা প্রথম এক ঘণ্টার মধ্যেই হার্টের মাংসপেশির সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়।

হার্টে ব্লকের মাত্রা কত হলে রিং পরাতে হয়আসুন জেনে নেই-হৃৎপিণ্ডের রক্তনালিতে ব্লকের সমস্যায় অনেকে ভুগে থাকেন। এ সমস্যায় জ...
16/06/2022

হার্টে ব্লকের মাত্রা কত হলে রিং পরাতে হয়
আসুন জেনে নেই-

হৃৎপিণ্ডের রক্তনালিতে ব্লকের সমস্যায় অনেকে ভুগে
থাকেন। এ সমস্যায় জটিল হলে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক করতে রোগীকে রিং পরাতে হয়।
হৃৎপিণ্ডের রক্তনালিতে ব্লকের মাত্রা কত হলে রোগীকে রিং পরাতে হয় তা আমরা অনেকে জানি না। এ বিষয়ে আজ আপনাদের জানাব।

হৃৎপিণ্ডে কতগুলো রক্তনালি আছে?

হৃৎপিণ্ডে মূলত তিনটি প্রধান রক্তনালি এবং এ তিনটি রক্তনালির অনেক শাখা-প্রশাখা আছে। হৃৎপিণ্ডে ডানপাশে থাকে ডান করোনারি ধমনি RCA এবং বামপাশে একটি অনেক বড় রক্তনালি থাকে যাকে বাম প্রধান ধমনি বলে যা বিভক্ত হয়ে দুটি বড় রক্তনালিতে পরিণত হয়, যাদের বাম ইন্টেরিয়র ডিসেন্ডিং ধমনি (LAD) এবং বাম সারকামফ্লেক্স ধমনি (LCX) বলে।

ব্লকের মাত্রা কত হলে সাধারণত রিং লাগাতে হবে?

ব্লকের মাত্রা ৭০ ভাগের বেশি হলে রিং লাগানো বা প্রয়োজনে বাইপাস অপারেশনের প্রয়োজন।

হৃৎপিণ্ডের ব্লকের ওষুধ চিকিৎসা কতটুকু কার্যকরী?

হৃৎপিণ্ডের ব্লকে যদি রিং চিকিৎসা বা বাইপাস সার্জারি করা না হয় অথবা রিং চিকিৎসা ও বাইপাস সার্জারি পর্যাপ্ত চিকিৎসা না হয়, (IncompleteRevasculari“ation) তবে ওষুধ চিকিৎসা অবশ্যই অনেক কার্যকরী চিকিৎসা। এতে আস্তে আস্তে রোগীর বুকের চাপ বা ব্যথার পরিমাণ বা মাত্রা কমে, রোগীর জিহ্বার নিচে বুকে ব্যথার জন্য স্প্রে দেয়ার প্রয়োজনীয়তা কমে, রোগী আস্তে আস্তে আগের চেয়ে বেশি পরিমাণে ও বেশি দূর পর্যন্ত হাঁটতে ও বেশি পরিশ্রম করতে পারেন বুকে চাপ ছাড়াই, হৃৎপিণ্ডের কার্যক্ষমতা বাড়ে (EF), হার্ট ফেইলিয়র থাকলে তা উন্নতি হয়।



লেখক:
অধ্যাপক ডা. মো. তৌফিকুর রহমান ফারুক
জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল।

অত্যাধুনিক চিকিৎসার এক অনন্য প্রতিষ্ঠান যমুনা হসপিটাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার।আধুনিক পদ্ধতিতে চিকিৎসা করার সব ধরনের যন্...
15/06/2022

অত্যাধুনিক চিকিৎসার এক অনন্য প্রতিষ্ঠান যমুনা হসপিটাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার।
আধুনিক পদ্ধতিতে চিকিৎসা করার সব ধরনের যন্ত্রপাতির সমন্বয়ে গঠিত চিকিৎসা জগতের এক বিশ্বস্ত এবং নির্ভরযোগ্য প্রতিষ্ঠান যমুনা হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে এখানে
রয়েছে দক্ষ, অভিজ্ঞ, বিশেষজ্ঞ ডাক্তারগ।
এখানে অত্যাধুনিক মেশিনের মাধ্যমে অটু হরমোন টেস্ট, বায়োকেমিস্ট্রি টেস্ট হেমাটোলজি টেস্ট ডিজিটাল এক্সরে ,ফোর ডি কালার আল্টাসনোগ্রাফী , সনোগ্রাফী ও ইকু কার্ডোগ্রাফী, টুয়েলভ চ্যানেল ইসি জি সহ সব ধরনের পরীক্ষা নিরিক্ষা করা হয়।
এছাড়া ও রয়েছে আধুনিক যন্ত্রপাতী সম্পূর্ন অপারেশন থিয়েটার।

এখানে যে সকল ডাক্তার গন রোগী দেখেনেঃ

** ডাঃ তাসনুভা সাঈদ
গাইনি, প্রসুতি ও স্ত্রী রোগ বিশেষজ্ঞ ও সার্জন
সদর হাসপাতাল, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
রোগী দেখেন প্রতিদিন।

** ডাঃ বি পি সাহা
এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য), এম ডি (কার্ডিওলজী)সিসিডি
এফসিপিএস(মেডিসিন)
বিভাগীয় প্রধান (কার্ডিওলজী) এন আইও,ঢাকা
রোগী দেখেন প্রতি শুক্রবার ও শনিবার।

** ডাঃ সাকিল আহমেদ (সজিব)
এম বিবিএস.বিসি এস স্বাস্থ্য।
এফসিপিএস মেডিসিন (শেষ পর্ব) সিসিডি বারডেম।
নাসিরনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
রোগী দেখেন প্রতিদিন।

** ডাঃ মোঃ মসিউর রহমান মল্লিক
কনসালট্যান্ট অর্থো সার্জারী
সহযোগী অধ্যাপক।
রোগী দেখেন প্রতি শুক্রবার।

** ডাঃ মুহাম্মাদ এনামুল হাসান
এম.বি.বি.এস,এম এস (সি)
সার্জারী,শিশু সার্জারী ও শিশু রোগ অভিজ্ঞ
চর্ম সার্জারীতে বিশেষ প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত
সদর হাসপাতাল, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
রোগী দেখেন প্রতিদিন।

** ডাঃ মোঃ কাউসার ভূইয়া
এম.বি.বি.এস,বিসিএস (স্বাস্থ্য)
এফসিপিএস (সার্জারী)
জেনারেল ও লেপারোস্কপিক সার্জারী
রোগী দেখেন প্রতি বুধবার।

** ডাঃ আমজাদ হোসেন
এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য)
এম. ডি (শিশু বিশেষজ্ঞ)
কুমিল্লা মেডিকেল কলেজে হাসপাতাল কুমিল্লা।
রোগী দেখেন বৃহস্পতিবার থেকে রবিবার।

** ডাঃ মোঃ সাইফুজ্জামান
এমবিবিএস (সিইউএমসি)
মেডিকেল অফিসার
মেডিসিন, বক্ষব্যাধি,গ্যাস্ট্রোলিভার,বাথা ব্যথা,হৃদরোগ,কিডনি ও ডায়েবিটিস রোগে বিশেষ অভিজ্ঞ।
রোগী দেখেন প্রতিদিন।

এছাড়াও রয়েছে অন্যান্য ডাক্তার সার্বক্ষনিক ডিউটি ডাক্তার এবং ডিপ্লোমা ধারী নার্স।
যমুনা হসপিটাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার
মদিনা মসজিদ সংলগ্ন, কুমাড়শীল মোড়,ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
মোবাইলঃ০১৯০৯১১৭৭০২
০১৯০৯১১৭৭০১

13/06/2022

★ ইসলামের দৃষ্টিতে জন্ম নিয়ন্ত্রন...... ★
++++++++++++++++++++++++++++

** জন্ম নিয়ন্ত্রনের মৌলিকভাবে তিনটি পদ্ধতি রয়েছে—

এক.স্থায়ী পদ্ধতি– যার দ্বারা নারী বা পুরুষ প্রজনন ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে।
এই পদ্ধতিটি সম্পূর্ণ অবৈধ। আল্লামা বদরুদ্দিন আইনী (র.) বুখারী শরীফের ব্যাখ্যায় উল্লেখ করেন:
‎ﻭ ﻫﻮ ﻣﺤﺮﻡ ‎ﺑﺎﻻﺗﻔﺎﻕ
অথাৎ স্থায়ী জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি অবলম্বন সর্বসম্মতক্রমে হারাম।-উমদাতুল ক্বারীঃ ১৪/১৪ পৃঃ

দুই.অস্থায়ী পদ্ধতি– যার ফলে স্বামী-স্ত্রীর কেউ প্রজনন ক্ষমতাহীন হয়ে যায় না। যেমন : আযল করা (সহবাসের চরম পুলকের মুহুর্তে স্ত্রীর যোনীর বাহিরে বীর্যপাত ঘটানো), Condom Jelly, Cream, Foam, Do**he ইত্যাদি ব্যবহার করা, পিল (Pill) খাওয়া,জরায়ুর মুখ সাময়িকভাবে বন্ধ করে দেয়া, ইঞ্জেকশন নেয়া ইত্যাদি।
এ পদ্ধতি কেবল নিম্মোক্ত ক্ষেত্রে বৈধ হবে।
—দুই বাচ্চার জন্মের মাঝে কিছু সময় বিরতি দেওয়া যাতে প্রথম সন্তানের লালন-পালন, পরিচর্যা ঠিকমত হয়।
— কোন কারণে মহিলার বাচ্চা লালন-পালনের সামর্থ না থাকলে।
—মহিলা অসুস্থ ও দূর্বল হওয়ার কারণে গর্ভধারণ বিপদজনক হলে।

কনডম ব্যবহার করা মাকরুহ। ওজর থাকুক বা না থাকুক সর্বাবস্থায় কনডম ব্যবহারের সময় স্ত্রীর অনুমোদন গ্রহন করা জরুরি।

(জাদীদ ফিকহী মাসায়েল-২২৬)

হযরত জাবের রা. থেকে বর্ণিত,তিনি বলেন আমরা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের যুগে আযল যা জন্ম নিয়ন্ত্রণের একটা পুরনো ও অস্থায়ী পদ্ধতি করতাম।-বুখারী ২/৭৮৪

তিন.গর্ভপাত ঘটানো ( Abortion)।এটি জন্মনিয়ন্ত্রণের বহু পুরাতন একটি পদ্ধতি। জন্মনিয়ন্ত্রণের (Contraceptives) উপায়- উপাদানের অনেক উন্নতি সত্ত্বেও আজ অবধি দুনিয়ার বিভিন্ন স্থানে এপদ্ধতিও চালু আছে। এ পদ্ধতিও নাজায়েয। তবে যদি মহিলা অত্যাধিক দুর্বল হয়, যার কারণে গর্ভধারণ তার জন্য
আশঙ্কাজনক হয় এবং গর্ভধারণের মেয়াদ চার মাসের কম হয়। তাহলে গর্ভপাত বৈধ হবে। মেয়াদ চার মাসের অধিক হলে কোনোভাবেই বৈধ হবেনা।
আল্লামা ইবনে তাইমিয়া বলেন,উম্মতে মুসলিমার সকল ফুকাহা এব্যপারে একমত, রূহ আসার পর গর্ভপাত করা সম্পূর্ণ নাজায়েজ ও হারাম। কারণ এটা ﺍﻟﻮﺃﺩ (সূক্ষ সমাহিত) এর অন্তরভুক্ত; যে ব্যপারে আল্লাহ তাআলা বলেন,
‎ﻭَﺇِﺫَﺍ ﺍﻟْﻤَﻮْﺀُﻭﺩَﺓُ ﺳُﺌِﻠَﺖْ – ﺑِﺄَﻱِّ ﺫَﻧْﺐٍ ﻗُﺘِﻠَﺖْ
যখন (কেয়ামতের দিন) জীবন্ত প্রোথিত কন্যাকে জিজ্ঞেস করা হবে,কোন অপরাধে তাকে হত্যা করা হয়েছে…….’
তাকবীর ৮-৯।-ফিকহী মাসায়েল ৪/২১৭৷
উক্ত আলোচনা থেকে আশা করি এটা পরিস্কার হয়েছে যে, ইসলাম জন্মনিয়ন্ত্রণের সকল পদ্ধতি নয়;বরং বিশষ পদ্ধতির এবং সাধারণ অবস্থাতে নয়;বরং বিশেষ অবস্থাতে এর অনুমোদন দেয়। অন্যথায় সাধারণ অবস্থায় ইসলাম মানুষকে অধিক সন্তানলাভের প্রতি উৎসাহ দিয়েছে এবং যে সব নারীরা অধিক সন্তানের প্রসবনী হয়ে থাকে, তাদের বিবাহ করতে নির্দেশ দিয়েছে।
রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেন, “তোমরা অধিক সন্তানের প্রসবনী ও স্বামীদের অধিক ভালোবাসে এ ধরনের মেয়েদের বিবাহ কর, কারণ, কিয়ামতের দিন আমি আমার উম্মত বেশি হওয়ার কারণে আল্লাহর দরবারে গর্ব করবো।- আবু দাউদ, নাসায়ী,হায়াতুল মুসলিমিন, পৃষ্ঠা-১৮৯

সুতরাং খাদ্য, চিকিৎসা, বাসস্থান ইত্যাদির অভাবের কারণে সংসারকে সচ্ছল করার নিয়তে, দৈহিক সৌন্দর্য বা ফিগার ঠিক রাখার উদ্দেশ্যে ,কন্যাসন্তান জন্ম নেয়ার ভয়ে যাতে পরবর্তীতে এদের বিয়ে শাদীর ঝামেলা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়, অধিক সন্তান নেয়াকে লজ্জার বিষয় মনে করে পরিবার পরিকল্পনার কোন পদ্ধতি ব্যবহার করা যাবে না।
বিশেষত অভাবের কারণে সংসারকে সচ্ছল করার নিয়তে জন্ম নিয়ন্ত্রণ করলে আল্লাহর উপর বিশ্বাস ও ঈমান নষ্ট হয়ে যাবে। কেননা রিজিকের মালিক আল্লাহ।আল্লাহ বলেছেন ‘’দারিদ্রতার ভয়ে তোমরা তোমাদের সন্তানকে হত্যা কর না। তাদেরকে এবং তোমাদেরকে আমিই খাদ্য প্রদান করে থাকি। নিশ্চয় তাদেরকে হত্যা করা মহাপাপ…
’’ সূরা ইসরা, আয়াত-৩১ অন্যত্র তিনি বলেন, ﺍﻟﺸَّﻴْﻄَﺎﻥُ ﻳَﻌِﺪُﻛُﻢُ ‎ﺍﻟْﻔَﻘْﺮَ .
“শয়তান তোমাদের অভাবের ওয়াদা দেয়।” (সূরা আল-বাক্বারা)
কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে,আজকাল যদিও সন্তান হত্যার পরিবর্তে নানাবিধ উপায়ে তাদের জন্মের পর বন্ধ করে দেয়া হচ্ছে, তবুও সন্তান জন্মানোর ফলে আর্থিক আশংকাজনিত ভুল ধারণা জন্মনিরোধের অন্যতম কারণ।

সুতরাং এবিষয়ে প্রত্যেক মুসলমানকে ভেবে চিন্তে সতর্ক পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। লক্ষ্য রাখতে হবে,দুনিয়ার সামান্য ভোগবিলাস, কষ্ট বা লজ্জার ভয়ে আমরা যেন আমাদের সর্বশ্রেষ্ঠ সম্পদ ঈমান ও আখেরাতকে বরবাদ না করে দেই। আল্লাহ সহীহ সমঝ দান করুন।আমীন।

যমুনা হসপিটাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার এ যে সকল ডাক্তাররা নিয়মিত রোগী দেখেন। প্রয়োজন এ যোগাযোগ করুন এই নাম্বার এ 0140150...
23/05/2022

যমুনা হসপিটাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার এ যে সকল ডাক্তাররা নিয়মিত রোগী দেখেন। প্রয়োজন এ যোগাযোগ করুন এই নাম্বার এ 01401501677।

https://deshkanthabd.com/2022/05/16/%e0%a6%89%e0%a6%9a%e0%a7%8d%e0%a6%9a%e0%a6%a4%e0%a6%b0-%e0%a6%aa%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e...
16/05/2022

https://deshkanthabd.com/2022/05/16/%e0%a6%89%e0%a6%9a%e0%a7%8d%e0%a6%9a%e0%a6%a4%e0%a6%b0-%e0%a6%aa%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a6%b6%e0%a6%bf%e0%a6%95%e0%a7%8d%e0%a6%b7%e0%a6%a3%e0%a7%87-%e0%a6%8f%e0%a6%ac%e0%a6%82-%e0%a6%a8%e0%a6%bf/

হালিমা খানম, ব্রাহ্মণবাড়িয়াঃ ব্রাহ্মণবাড়িয়া যমুনা হাসপাতালের মেডিসিন ও হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক এবং এন আইও শেরে...

যমুনা হাসপাতালের পক্ষ থেকে অত্যন্ত আনন্দের সাথে জানাচ্ছি যে আমাদের মেডিসিন ও হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ডাঃ বি পি সাহা উচ্চ...
16/05/2022

যমুনা হাসপাতালের পক্ষ থেকে অত্যন্ত আনন্দের সাথে জানাচ্ছি যে আমাদের মেডিসিন ও হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ডাঃ বি পি সাহা উচ্চতর প্রশিক্ষনের জন্য দুই সপ্তাহের জন্য ফ্রান্সে অবস্থান করবেন। সেই সাথে অত্যন্ত গর্বের সাথে জানাচ্ছি যে, ফ্যান্সের প্যারিসে অনুষ্ঠিতব্য পৃথিবীর সর্ববৃহৎ কার্ডিওলজী'র সন্মেলন "euroPCR ২০২২" আয়োজক কমিটির আমন্ত্রণে উনার নিজের গবেষণা প্রবন্ধ উপস্থাপন করবেন। সকলে উনার জন্য দোয়া করবেন। রুগীদের সাময়িক অসুবিধার জন্য উনি দুঃখ প্রকাশ করেছেন।

মুহাম্মদ (সা.) এর পোশাক দেখতে ইস্তাম্বুলে হাজারো মানুষের ঢলতুরস্কের গণমাধ্যম ডেইলি সাবাহ বলছে, হযরত উওয়াইস আল-কারনি (রা....
24/04/2022

মুহাম্মদ (সা.) এর পোশাক দেখতে ইস্তাম্বুলে হাজারো মানুষের ঢল

তুরস্কের গণমাধ্যম ডেইলি সাবাহ বলছে, হযরত উওয়াইস আল-কারনি (রা.)-কে উপহার হিসেবে পোশাকটি দেন হযরত মুহাম্মদ (সা.)। তার বংশধররা এটি দীর্ঘ ১৪শ বছর ধরে যত্ন সহকারে সংরক্ষণ করে আসছেন।
ALHUMDULILLAH ❤️

রমজান এর সময় সুচি।।
23/03/2022

রমজান এর সময় সুচি।।

প্রতিদিন রুগি দেখেন। প্রয়োজনে যোগাযোগ করতে কল করুন 01909117702
09/03/2022

প্রতিদিন রুগি দেখেন। প্রয়োজনে যোগাযোগ করতে কল করুন 01909117702

চিকিৎসা জগতের এক অভিন্ন নাম যমুনা হসপিটাল এন্ড ডায়াগনিসট সেন্টার ।।Brahammonbaria
26/02/2022

চিকিৎসা জগতের এক অভিন্ন নাম যমুনা হসপিটাল এন্ড ডায়াগনিসট সেন্টার ।।Brahammonbaria

20/01/2022

যমুনা হাসপাতালে নিয়মিত রোগী দেখেন গাইনি চিকিৎসক ডাক্তার তাসনুভা সাঈদ

19/01/2022

প্রতি শুক্রবার ও শনিবার নিয়মিত রোগী দেখেন ডাক্তার বি পি সাহা
উন্নতমানের চিকিৎসা সেবায় এক বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান যমুনা হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার।

যমুনা হসপিটাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার এ যে সকল ডাক্তাররা নিয়মিত রোগী দেখেন।
19/01/2022

যমুনা হসপিটাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার এ যে সকল ডাক্তাররা নিয়মিত রোগী দেখেন।

19/01/2022

Address

Kumarshil Mur, Brahmanbaria Sadar
Brahmanbaria
3400

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Jumuna hospital and diagnostic center posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Jumuna hospital and diagnostic center:

Videos

Share

Category