Dr. Md. Mahamudul Hasan Sajib-BDS,Dental Surgeon at LGH,Faridganj,Chandpur

Dr. Md. Mahamudul Hasan Sajib-BDS,Dental Surgeon at LGH,Faridganj,Chandpur Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Dr. Md. Mahamudul Hasan Sajib-BDS,Dental Surgeon at LGH,Faridganj,Chandpur, Doctor, Chandpur.

22/03/2024
প্রসঙ্গঃ রোজা অবস্থায় দাঁতের চিকিৎসা নেয়াপ্রশ্ন: রোজাদারের জন্য কি দন্ত-চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া জায়েয আছে? আমার দাঁতের চ...
03/04/2023

প্রসঙ্গঃ রোজা অবস্থায় দাঁতের চিকিৎসা নেয়া

প্রশ্ন: রোজাদারের জন্য কি দন্ত-চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া জায়েয আছে? আমার দাঁতের চিকিৎসা করা একান্ত জরুরী। আমি যদি রমজানের দিনের বেলায় রোজা রেখে দন্ত চিকিৎসকের কাছে যাই- এর হুকুম কি? যদি কোন কিছু গলার ভিতরে চলে যায় এবং আমি গিলে ফেলি?

উত্তর

আলহামদু লিল্লাহ।.

শাইখ আব্দুল আযিয বিন বাযকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল যদি কোন ব্যক্তি দাঁতে ব্যথা নিয়ে দন্ত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হয় এবং ডাক্তার তার দাঁতে স্কিলিং করে, অথবা ফিলিং করে অথবা কোন একটি দাঁত ফেলে দেয়- এতে করে কি তার রোজার ক্ষতি হবে? যদি ডাক্তার তার দাঁত অবশ করার জন্য ইনজেকশন দেয় সেক্ষেত্রে রোজার উপর এর কোন প্রভাব আছে কি?

উত্তরে তিনি বলেন: প্রশ্নে যা উল্লেখ করা হয়েছে তাতে রোজার উপর এর কোন প্রভাব নেই। বরং এটি করা যেতে পারে। তবে এ রোগীকে ঔষধ বা কোন কিছু গিলে ফেলা থেকে সাবধান থাকতে হবে। অনুরূপভাবে যে ইনজেকশনের কথা উল্লেখ করা হয়েছে রোজার শুদ্ধতার ক্ষেত্রে সেটারও কোন প্রভাব নেই। যেহেতু এ ইনজেকশন পানাহারের পর্যায়ে পড়ে না এবং যেহেতু রোজাভঙ্গকারী কিছু সাব্যস্ত না হলে রোজা শুদ্ধ হওয়াটাই মূল বিধান।( সমাপ্ত)

[আজওয়িবা মুহিম্মা তাতাআল্লাকু বি আরকানিল ইসলাম]

আর যদি রাতের বেলায় ডাক্তার দেখানো সম্ভব হয় তাহলে সেটাই ভাল।

আল্লাহই ভাল জানেন।

সূত্রঃ ইসলাম জিজ্ঞাসা ও জবাব

https://islamqa.info/bn/answers/13767

__________

রোজা অবস্থায় এক্সট্রাকশন বা ফিলিং সম্পর্কেঃ

রোযা অবস্থায় অবশকরণ ইনজেকশন দেয়া ও দাঁত স্কেলিং করা কিংবা দাঁত ফিলিং করা বা তুলে ফেলার হুকুম কি?

প্রশ্ন

যদি কারো দাঁতে ব্যথা হয়ে ডাক্তারের শরণাপন্ন হয় এবং ডাক্তার তার দাঁত স্কেলিং করে কিংবা ফিলিং করে কিংবা কোন একটি দাঁত তুলে ফেলে— এগুলো কি তার রোযার ওপর কোন প্রভাব ফেলবে? যদি ডাক্তার তার দাঁতকে অবশ করার জন্য কোন ইনজেকশন দেয় সেটা কি তার রোযার ওপর কোন প্রভাব ফেলবে?

উত্তর

আলহামদু লিল্লাহ।.

প্রশ্নে যে বিষয়গুলোর কথা উল্লেখ করা হয়েছে রোযার শুদ্ধতার ওপর এসব কর্মের কোন (নেতিবাচক) প্রভাব নেই। বরং এগুলো ক্ষমার্হ। তবে তাকে সাবধান থাকতে হবে যাতে করে কোন ঔষধ বা রক্ত যেন গিলে না ফেলে। অনুরূপভাবে উল্লেখিত ইনজেকশনেরও রোযার শুদ্ধতার ওপর (নেতিবাচক) কোন প্রভাব নেই। যেহেতু এ ধরণের ইনজেকশন পানাহারের আওতায় পড়ে না। মূলবিধান হলো—রোযার শুদ্ধতা।[উদ্ধৃতি সমাপ্ত]

মাননীয় শাইখ আব্দুল আযিয বিন বায (রহঃ)

মাজমুউ ফাতাওয়া ও মাকালাত মুতানাওয়িআ (১৫/২৫৯)

সূত্রঃ ইসলাম জিজ্ঞাসা ও জবাব

https://islamqa.info/bn/106495

______

লোকাল এ্যানেসথেসিয়ার কারণে কি রোযা ভাঙ্গবে?

প্রশ্ন

অ্যানেসথেসিয়া ইনজেকশনের কারণে কি রোযা ভাঙ্গবে?

প্রশ্ন

অ্যানেসথেসিয়া ইনজেকশনের কারণে কি রোযা ভাঙ্গবে?

উত্তর

আলহামদু লিল্লাহ।.

আলহামদুলিল্লাহ।

লোকাল এ্যানেসথেসিয়া (শরীরের অংশবিশেষ অবশকরণ) ইনজেকশন দিলে রোযা ভাঙ্গবে না। যেহেতু এটি পানাহার নয় কিংবা পানাহারের স্থলাভিষিক্তও নয়।

শাইখ ইবনে উছাইমীন (রহঃ) কে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল: রমযানের দিনের বেলায় দাঁত অবশ করার জন্য যে এ্যানেসথেসিয়া দেয়া হয় সে সম্পর্কে? জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, এ্যানেসথেসিয়া গ্রহণ করলে সে দিনের রোযা কি কাযা পালন করতে হবে?

জবাবে তিনি বলেন: না; কেননা এ্যানেসথেসিয়া রোযা ভঙ্গ করে না। লোকাল এ্যানেসথেসিয়া যে স্থানে দেয়া হয় শুধু সে স্থানটিকে অবশ করে; এটি পাকস্থলিতে পৌঁছে না। সুতরাং কেউ নফল রোযাদার হন কিংবা ফরয রোযাদার হন তিনি যদি এ্যানেসথেসিয়া গ্রহণ করেন তার রোযা শুদ্ধ।[ফাতাওয়া নুরুন আলাদ-দারব থেকে সংকলিত]

দেখুন: ফাতাওয়াস শাইখ বিন বায (১৫/২৫৯)

কিন্তু, জেনারেল এ্যানেসথেসিয়া (পুরোপুরি অজ্ঞান করা) প্রয়োগ করা হলে এবং এতে রোগী গোটা দিন সম্পূর্ণ অজ্ঞান থাকলে তার উপর সে দিনের রোযা কাযা পালন করা আবশ্যক হবে।

ইবনে কুদামা (রহঃ) বলেন: “যদি কেউ সম্পূর্ণ দিন অজ্ঞান অবস্থায় থাকে; কিছু সময়ও সজ্ঞান অবস্থায় না কাটায় তাহলে আমাদের ইমাম ও শাফেয়ির অভিমত অনুযায়ী তার রোযা শুদ্ধ হবে না।” এরপর বলেন: “অজ্ঞান ব্যক্তি যদি দিনের অংশ বিশেষে জ্ঞান ফিরে পান, দিনের প্রথমাংশে হোক কিংবা শেষাংশে হোক তাহলে তার রোযা শুদ্ধ হবে।”[আল-মুগনি (৩/১২)]

এ আলোচনার ভিত্তিতে বলা যায় যে, রোযাদার যদি দিনের বেলায় এ্যানেসথেসিয়া ইনজেকশন গ্রহণ করে তবুও তার রোযা শুদ্ধ হবে। এ ইনজেকশন নেয়ার কারণে তার রোযা বাতিল হবে না। আর যদি এ ইনজেকশন ফজরের আগে গ্রহণ করে এবং ইনজেকশনের প্রভাবে সূর্যাস্ত পর্যন্ত ঘুমিয়ে কাটায় তাহলে তার ঐ দিনের রোযা শুদ্ধ হবে না।

আল্লাহ্‌ই ভাল জানেন।

সূত্রঃ ইসলাম জিজ্ঞাসা ও জবাব

https://islamqa.info/bn/95062

_____

ডেন্টাল প্রসিডিওর এর সময় ব্লিডিং হওয়া প্রসংগেঃ

প্রশ্ন:

রোজা অবস্থায় শরীর থেকে রক্ত বের হলে বা সিরিঞ্জ দিয়ে রক্ত বের করলে রোজা ভেঙ্গে যায় কি না? অনেকের দাঁতের সমস্যা থাকে। রোজা অবস্থায় দাঁত দিয়ে রক্ত বের হলে কি রোজা নষ্ট হয়ে যাবে?

উত্তর:

শরীর থেকে রক্ত বের হলে রোজার কোনো ক্ষতি হয় না এবং সিরিঞ্জ দিয়ে রক্ত বের করলেও রোজা ভাঙ্গে না। তবে ইচ্ছা করে এ পরিমাণ রক্ত দেওয়া ঠিক নয়, যার কারণে রোজা রাখার শক্তি হারিয়ে ফেলার আশংকা হয় বা রোজা রাখা কঠিন হয়ে পড়ে। আর দাঁত থেকে রক্ত বের হওয়া রোজা ভঙ্গের কারণ নয়। তবে রোযা অবস্থায় রক্ত বের হলে তা যেন গলায় চলে না যায় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। কেননা গলায় রক্তের স্বাদ পাওয়া গেলে রোজা ভেঙ্গে যাবে।

আরও দেখুন:

খুলাসাতুল ফাতাওয়া ১/২৫৪;

ফাতাওয়া হিন্দিয়া ১/২০৩;

ফাতাওয়া বায্যাযিয়া ৪/৯৮;

আদ্দুররুল মুখতার ২/৩৯৬



উত্তর দিয়েছেন: মুফতি মুহাম্মাদ শোয়াইব

সম্পাদক, মাসিক আলহেরা (আরবি ম্যাগাজিন)

মুহাদ্দিস, জামিয়া রহমানিয়া সওতুল হেরা, টঙ্গী, গাজীপুর।

(রি-পোস্ট)

রোজাদারের জন্য কি দন্ত-চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া জায়েয আছে? আমার দাঁতের চিকিৎসা করা একান্ত জরুরী। আমি যদি রমজানের .....

দাঁতের চিকিৎসার সময় যে তথ্যগুলো গোপন করবেন নাদাঁতের চিকিৎসার সময় অনেকেই ভুলে যান যে দাঁতের সাথে আমাদের শরীরের অন্যান্য অ...
31/08/2022

দাঁতের চিকিৎসার সময় যে তথ্যগুলো গোপন করবেন না

দাঁতের চিকিৎসার সময় অনেকেই ভুলে যান যে দাঁতের সাথে আমাদের শরীরের অন্যান্য অঙ্গ জড়িত তাই অনেক সময় চিকিৎসক কে সব কিছু খুলে বলার প্রয়োজন মনে করেন না আবার সংরক্ষণশীল সমাজের অংশ হিসেবে অনেকে লজ্জায় অনেক তথ্য গোপন করে যান ।যার ফলে চিকিৎসা প্রদানে অনেক ক্ষেত্রেই বিরূপ পরিস্থিতির স্বীকার হতে হয় ডাক্তার এবং রোগী উভয়কেই। আজ আপনাদের এমন কিছু সাধারন বিষয় নিয়ে আলোকপাত করবো যেগুলো চিকিৎসককে জানানো খুব প্রয়োজনীয় ।

আপনি যদি গর্ভবতী হন অথবা গর্ভ ধারণের জন্য চেস্টারত হনঃ

জেনে রাখবেন গর্ভের সন্তানের জন্য অধিকাংশ ব্যাথার ওষুধ ক্ষতিকর।
একজন গর্ভবতী মায়ের সাথে দুইটি জীবন জড়িয়ে থাকে, তার মধ্যে গর্ভস্থ যে শিশুটি তার জন্য অনেক ধরনের ওষুধ বিষ হিসেবে কাজ করতে পারে। তাই একজন গর্ভবতী মায়ের অবশ্যই জানানো উচিত উনার কত সপ্তাহ চলছে। এতে চিকিৎসক নিরাপদ ওষুধ প্রদান করবেন এবং এক্স-রে কিংবা অন্যান্য কার্যপ্রণালী নির্বাচনে সতর্ক থাকতে পারবেন। দাঁতের রোগীরা বেশির ভাগ সময় ব্যাথা নিয়ে আসেন। অনেকে ফার্মেসী থেকে ব্যাথার জন্য ইটোরিক্স জাতীয় ওষুধ কিনে খান । জেনে রাখবেন গর্ভের সন্তানের জন্য অধিকাংশ ব্যাথার ওষুধ ক্ষতিকর। আপনার সন্তান যদি বুকের দুধ খায় সেটাও ডেন্টাল সার্জনকে অভিহিত করবেন কারন কিছু ওষুধ বুকের দুধের সাথে নিঃসরণ হয়- যা শিশুর উপর প্রভাব ফেলতে পারে। অনেক দম্পতি আছেন গর্ভধারণের জন্য চেস্টায় আছেন কিন্তু এখনো পরীক্ষা করে নিশ্চিত হন নাই। এমন মহিলাদের উচিত চিকিৎসককে এটা অবহিত করা। কারন গর্ভ ধারনের পরে প্রথম ৩ মাস অনেক সতর্ক থাকতে হয় ওষুধ খাওয়ার ক্ষেত্রে।

আপনার যদি কোন ক্রনিক রোগ যেমন – ডায়াবেটিকস, ব্লাড প্রেসার, এ্যাজমা ইত্যাদি থাকেঃ

ডায়াবেটিকস এর রোগীদের মাড়ির ইনফেকশন বেশি হয় এবং ডায়াবেটিকস অনিয়ন্ত্রিত থাকলে শরীরের যেকোন ক্ষত শুকাতে চায়না। সুতরাং আপনার যদি ডায়াবেটিকস থাকে তবে অবশ্যই ডাক্তার কে অবহিত করুন। অনেক ক্ষেত্রেই ইনফেকশন বেশি বা অনিয়ন্ত্রিত সুগার এর রোগিদের এন্টিবায়োটিকের মাধ্যমে ইনফেকশন কমিয়ে তারপর দাঁত তোলা বা অন্যান্য দাঁতের চিকিৎসা করা হয়। প্রেসারের রোগীদের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত রক্তপাত একটি সাধারন সমস্যা। সেই সাথে আপনার যদি উচ্চ কোলেস্টোরল এর সমস্যা থাকে তবে অধিকাংশ ক্ষেত্রে দেখা যায় হৃদরোগ বিশেষজ্ঞরা রক্ত পাতলা করার উপাদানযুক্ত ওষুধ যেমন ইকোস্প্রিন, Clopidogrel, warfarin ইত্যাদি দিয়ে থাকেন। এই জাতীয় ওষুধগুলো দাঁত তোলা বা যেকোন অস্ত্রোপচারের অন্তত ৫ দিন আগে থেকে বন্ধ না রাখলে সার্জারির পরে রক্তপাত বন্ধ করা কঠিন হয়ে যায়। কিডনির রোগে আক্রান্ত রোগীদের অনেক ওষুধ দেয়া যায় না। তাই আপনি যদি নিয়মিত কোন ওষুধ খান সেগুলোর প্রেস্ক্রিপশন ডেন্টাল সার্জনকে দেখাবেন এবং আপনার সকল রোগের ব্যাপারে উনাকে অভিহিত করবেন ।

আপনার মেডিকেল ইতিহাস : কোনদিন কোন দুর্ঘটনায় কেটে যাবার পরে আপনার কি রক্তপাত বন্ধ হতে অনেক সময় নিয়েছিলো? ছোটবেলায় মুসলমানির পরে কি অতিরিক্ত রক্তপাত হয়েছিলো? যদি এমন অভিজ্ঞতা হয়ে থাকে তবে হয়তো আপনার রক্তপাত জনিত জটিলতা (Bleeding disorders) থাকতে পারে। আগে থেকে জানা না থাকলে এটা একটা দুঃস্বপ্নের মতো পরিস্থিতিতে ফেলতে পারে সার্জন এবং রোগী উভয়কেই। তাই এধরনের ইতিহাস ডাক্তারের কাছে খুলে বলা জরুরী। এক্ষেত্রে বিশেষ ব্যাবস্থা এবং সতর্কতার সাথে অপারেশন করা হয়। এছাড়াও কোন বড় অপারেশন হয়ে থাকলে , অতীতে কোন বিশেষ ওষুধ খাবার পরে এলার্জি বা অসুবিধা হয়ে থাকলে, রিউমেটিক ফিভার এ আক্রান্ত হলে, ক্যান্সারের রোগী , কোন সংক্রমন ব্যাধি যেমন- হেপাটাইটিস, এইডস ইত্যাদি থাকলে অবশ্যই জানানো উচিত। অনেক সময় কেমো-রেডিও থেরাপীর রোগী দাঁত তুলতে আসেন – কিন্তু রেডিয়েশনের প্রভাবের কারনে সেই দাঁত স্বাভাবিকভাবে তোলা অসম্ভব হয়ে যায়। হেপাটাইটিস বা এইডস রোগীদের ক্ষেত্রে বিশেষ ব্যাবস্থা নিতে হয় যেন জীবানু না ছড়ায়। এসব গোপন করলে রোগী এবং সমাজের সকলেরই ক্ষতি হয়।

আপনার কোন বদ অভ্যাস থাকলেঃ
সিগারেট খেলে আমাদের মুখের ভেতরের যেকোন ক্ষত শুকাতে বিলম্ব হয়
একবার শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে এক রোগীর দাঁত তুলার জন্য চেতনা নাশক ইঞ্জেকশন কিছুতেই কাজ করছিল না। যতটুকু দেয়া যায় পুরোটাই দিয়ে অবশ করতে ব্যর্থ হবার পরে রফিকুল্লাহ স্যারকে ডাকতে বাধ্য হলাম। স্যার রোগী কে বললেন- “ দুই জাতের মানুষের কাছে কখনো মিথ্যা বলতে হয়না – এক উকিল আর দুই ডাক্তার, এখন বলেন কি খান ?” রোগী জানালো সে হেরোইনসেবী এবং আসার আগেও খেয়ে এসেছে ব্যাথা লাগবে না এই আশায়। সুতরাং যেকোন ধরনের নেশা সেটা সিগারেট থেকে হেরোইন পযন্ত যাই হোক না কেন ডাক্তারের কাছে লুকানো যাবে না। সিগারেট খেলে আমাদের মুখের ভেতরের যেকোন ক্ষত শুকাতে বিলম্ব হয়। এভাবে প্রতিটা নেশা উপাদানেরই কিছু না কিছু প্রভাব আছে যা ডেন্টাল সার্জন রা বুঝতে পারেন , রোগী বললে ডায়াগনোসিস আরো সুবিধা হয়। এছাড়া দাঁত দিয়ে নখ কাটা, সুতা কাটা, ড্রিংসের বোতলের মুখ খোলা এসব বদ অভ্যাসের প্রভাব দাঁতের উপর পরে। সুতরাং স্থায়ী সমাধানের জন্য এসব অভ্যাস গোপন না করে ডাক্তারের কাছে জানানোই বুদ্ধিমানের কাজ।

Ⓒ ডা. মোঃ আরিফুর রহমান

Aesthetic Dentistry🦷🦷 উপরের মাড়ির সামনের দাঁতের কসমেটিক ফিলিং ও দুই দাঁতের মাঝে ফাঁকার চিকিৎসা ♥
26/08/2022

Aesthetic Dentistry🦷🦷

উপরের মাড়ির সামনের দাঁতের কসমেটিক ফিলিং ও দুই দাঁতের মাঝে ফাঁকার চিকিৎসা ♥

শিক্ষানীয় পোস্ট। আজকে একটা সুন্দর পোস্ট পেলাম ভাবলাম পোস্টটা এখানে আপলোড করি , কারণ পোস্ট  টি অনেক প্রয়োজনীয়। আমার মনে...
16/07/2022

শিক্ষানীয় পোস্ট।

আজকে একটা সুন্দর পোস্ট পেলাম ভাবলাম পোস্টটা এখানে আপলোড করি , কারণ পোস্ট টি অনেক প্রয়োজনীয়। আমার মনে হলো যে আপনাদের কাছে শেয়ার করা উচিত যদি আপনাদের কোন না কোন উপকারে আসে।

"ইচ্ছে মাফিক নাপা খেয়ে কিডনি কে হত্যা কর‌বেন না"

চেম্বারে রোগী এসেছে ,

ডাক্তারঃ জিজ্ঞাসা করলাম, কি সমস্যা??
রোগীঃ স্যার কিডনি ডেমেজ, সেরাম ক্রিয়েটিনিন ১৪, হিমোগ্লোবিন ৮.৪ 💔

ডাক্তারঃ কবে থেকে সমস্যা??
রোগীঃ স্যার ১ মাস হলো ধরা পরছে।

ডাক্তারঃ ধরেই ১৪ হয়ে গেলো কি করে? আগে টের পান নি??
রোগীঃ না স্যার,বমী ভাব, পা গুলা ফুলা লাগায় ডাক্তার এর কাছে গেলে ডাক্তার সেরাম ক্রিয়েটিনিন লেভেল পরীক্ষা করে দেখে ১৪। এটা দেখে ডাক্তার সাহেব বলছে ডায়লাইসিস করার জন্য।

ডাক্তারঃ আচ্ছা আপনি কি কখনো নাপা, নাপা এক্সটা, পেরাসিট্যামল, ব্যাথার ঔষধ অনেক দিন খেয়েছেন??
রোগীঃ জি স্যার, নাপা খাইতাম একটু শরীর খারাপ লাগলেই।

ডাক্তারঃ আহ, কি ক্ষতিটাই না করলেন। কে বলছে আপনাকে কথায় কথায় নাপা, নাপা এক্সট্রা খেতে??
রোগীঃ স্যার, এগুলাতো অনেকেই খায় তাই আমিও খাইতাম।

ডাক্তারঃ আমি আমার এইটুকু বয়সে যতো রোগী দেখেছি তার মধ্যে ৭০% কিডনী ডেমেজ এর রোগী এবং এই সকল কিডনি রোগী গনের মধ্যে ৭০-৮০% হয় কিছু দিন ব্যাথার ঔষধ খেয়েছে, না হয় নাপা, নাপা এক্সট্রা, প্যারাসিটামল খেয়েছে না হয় এলার্জির ঔষধ দীর্ঘ দিন খেয়েছে।🙄💔

রোগীঃ আগে জানলে কি আর খাইতাম ?? স্যার এই কথা বলার মানুষ পাই নাই, তাই জানতাম ও না।🥺

"সময় থাকতে বুঝলে ভালো, না হয় যখন বুঝবেন অনেক দেরি হয়ে যাবে। আল্লাহ পাক আপনাদের রক্ষা করুন।"🙂

সুত্রঃ Dr. Syed Golam Gous Ashrafi.

প্রসঙ্গঃ রোজা অবস্থায় দাঁতের চিকিৎসা নেয়াপ্রশ্ন: রোজাদারের জন্য কি দন্ত-চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া জায়েয আছে? আমার দাঁতের চ...
31/03/2022

প্রসঙ্গঃ রোজা অবস্থায় দাঁতের চিকিৎসা নেয়া

প্রশ্ন: রোজাদারের জন্য কি দন্ত-চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া জায়েয আছে? আমার দাঁতের চিকিৎসা করা একান্ত জরুরী। আমি যদি রমজানের দিনের বেলায় রোজা রেখে দন্ত চিকিৎসকের কাছে যাই- এর হুকুম কি? যদি কোন কিছু গলার ভিতরে চলে যায় এবং আমি গিলে ফেলি?

উত্তর

আলহামদু লিল্লাহ।.

শাইখ আব্দুল আযিয বিন বাযকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল যদি কোন ব্যক্তি দাঁতে ব্যথা নিয়ে দন্ত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হয় এবং ডাক্তার তার দাঁতে স্কিলিং করে, অথবা ফিলিং করে অথবা কোন একটি দাঁত ফেলে দেয়- এতে করে কি তার রোজার ক্ষতি হবে? যদি ডাক্তার তার দাঁত অবশ করার জন্য ইনজেকশন দেয় সেক্ষেত্রে রোজার উপর এর কোন প্রভাব আছে কি?

উত্তরে তিনি বলেন: প্রশ্নে যা উল্লেখ করা হয়েছে তাতে রোজার উপর এর কোন প্রভাব নেই। বরং এটি করা যেতে পারে। তবে এ রোগীকে ঔষধ বা কোন কিছু গিলে ফেলা থেকে সাবধান থাকতে হবে। অনুরূপভাবে যে ইনজেকশনের কথা উল্লেখ করা হয়েছে রোজার শুদ্ধতার ক্ষেত্রে সেটারও কোন প্রভাব নেই। যেহেতু এ ইনজেকশন পানাহারের পর্যায়ে পড়ে না এবং যেহেতু রোজাভঙ্গকারী কিছু সাব্যস্ত না হলে রোজা শুদ্ধ হওয়াটাই মূল বিধান।( সমাপ্ত)

[আজওয়িবা মুহিম্মা তাতাআল্লাকু বি আরকানিল ইসলাম]

আর যদি রাতের বেলায় ডাক্তার দেখানো সম্ভব হয় তাহলে সেটাই ভাল।

আল্লাহই ভাল জানেন।

সূত্রঃ ইসলাম জিজ্ঞাসা ও জবাব

https://islamqa.info/bn/answers/13767

__________

রোজা অবস্থায় এক্সট্রাকশন বা ফিলিং সম্পর্কেঃ

রোযা অবস্থায় অবশকরণ ইনজেকশন দেয়া ও দাঁত স্কেলিং করা কিংবা দাঁত ফিলিং করা বা তুলে ফেলার হুকুম কি?

প্রশ্ন

যদি কারো দাঁতে ব্যথা হয়ে ডাক্তারের শরণাপন্ন হয় এবং ডাক্তার তার দাঁত স্কেলিং করে কিংবা ফিলিং করে কিংবা কোন একটি দাঁত তুলে ফেলে— এগুলো কি তার রোযার ওপর কোন প্রভাব ফেলবে? যদি ডাক্তার তার দাঁতকে অবশ করার জন্য কোন ইনজেকশন দেয় সেটা কি তার রোযার ওপর কোন প্রভাব ফেলবে?

উত্তর

আলহামদু লিল্লাহ।.

প্রশ্নে যে বিষয়গুলোর কথা উল্লেখ করা হয়েছে রোযার শুদ্ধতার ওপর এসব কর্মের কোন (নেতিবাচক) প্রভাব নেই। বরং এগুলো ক্ষমার্হ। তবে তাকে সাবধান থাকতে হবে যাতে করে কোন ঔষধ বা রক্ত যেন গিলে না ফেলে। অনুরূপভাবে উল্লেখিত ইনজেকশনেরও রোযার শুদ্ধতার ওপর (নেতিবাচক) কোন প্রভাব নেই। যেহেতু এ ধরণের ইনজেকশন পানাহারের আওতায় পড়ে না। মূলবিধান হলো—রোযার শুদ্ধতা।[উদ্ধৃতি সমাপ্ত]

মাননীয় শাইখ আব্দুল আযিয বিন বায (রহঃ)

মাজমুউ ফাতাওয়া ও মাকালাত মুতানাওয়িআ (১৫/২৫৯)

সূত্রঃ ইসলাম জিজ্ঞাসা ও জবাব

https://islamqa.info/bn/106495

______

লোকাল এ্যানেসথেসিয়ার কারণে কি রোযা ভাঙ্গবে?

প্রশ্ন

অ্যানেসথেসিয়া ইনজেকশনের কারণে কি রোযা ভাঙ্গবে?

প্রশ্ন

অ্যানেসথেসিয়া ইনজেকশনের কারণে কি রোযা ভাঙ্গবে?

উত্তর

আলহামদু লিল্লাহ।.

আলহামদুলিল্লাহ।

লোকাল এ্যানেসথেসিয়া (শরীরের অংশবিশেষ অবশকরণ) ইনজেকশন দিলে রোযা ভাঙ্গবে না। যেহেতু এটি পানাহার নয় কিংবা পানাহারের স্থলাভিষিক্তও নয়।

শাইখ ইবনে উছাইমীন (রহঃ) কে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল: রমযানের দিনের বেলায় দাঁত অবশ করার জন্য যে এ্যানেসথেসিয়া দেয়া হয় সে সম্পর্কে? জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, এ্যানেসথেসিয়া গ্রহণ করলে সে দিনের রোযা কি কাযা পালন করতে হবে?

জবাবে তিনি বলেন: না; কেননা এ্যানেসথেসিয়া রোযা ভঙ্গ করে না। লোকাল এ্যানেসথেসিয়া যে স্থানে দেয়া হয় শুধু সে স্থানটিকে অবশ করে; এটি পাকস্থলিতে পৌঁছে না। সুতরাং কেউ নফল রোযাদার হন কিংবা ফরয রোযাদার হন তিনি যদি এ্যানেসথেসিয়া গ্রহণ করেন তার রোযা শুদ্ধ।[ফাতাওয়া নুরুন আলাদ-দারব থেকে সংকলিত]

দেখুন: ফাতাওয়াস শাইখ বিন বায (১৫/২৫৯)

কিন্তু, জেনারেল এ্যানেসথেসিয়া (পুরোপুরি অজ্ঞান করা) প্রয়োগ করা হলে এবং এতে রোগী গোটা দিন সম্পূর্ণ অজ্ঞান থাকলে তার উপর সে দিনের রোযা কাযা পালন করা আবশ্যক হবে।

ইবনে কুদামা (রহঃ) বলেন: “যদি কেউ সম্পূর্ণ দিন অজ্ঞান অবস্থায় থাকে; কিছু সময়ও সজ্ঞান অবস্থায় না কাটায় তাহলে আমাদের ইমাম ও শাফেয়ির অভিমত অনুযায়ী তার রোযা শুদ্ধ হবে না।” এরপর বলেন: “অজ্ঞান ব্যক্তি যদি দিনের অংশ বিশেষে জ্ঞান ফিরে পান, দিনের প্রথমাংশে হোক কিংবা শেষাংশে হোক তাহলে তার রোযা শুদ্ধ হবে।”[আল-মুগনি (৩/১২)]

এ আলোচনার ভিত্তিতে বলা যায় যে, রোযাদার যদি দিনের বেলায় এ্যানেসথেসিয়া ইনজেকশন গ্রহণ করে তবুও তার রোযা শুদ্ধ হবে। এ ইনজেকশন নেয়ার কারণে তার রোযা বাতিল হবে না। আর যদি এ ইনজেকশন ফজরের আগে গ্রহণ করে এবং ইনজেকশনের প্রভাবে সূর্যাস্ত পর্যন্ত ঘুমিয়ে কাটায় তাহলে তার ঐ দিনের রোযা শুদ্ধ হবে না।

আল্লাহ্‌ই ভাল জানেন।

সূত্রঃ ইসলাম জিজ্ঞাসা ও জবাব

https://islamqa.info/bn/95062

_____

ডেন্টাল প্রসিডিওর এর সময় ব্লিডিং হওয়া প্রসংগেঃ

প্রশ্ন:

রোজা অবস্থায় শরীর থেকে রক্ত বের হলে বা সিরিঞ্জ দিয়ে রক্ত বের করলে রোজা ভেঙ্গে যায় কি না? অনেকের দাঁতের সমস্যা থাকে। রোজা অবস্থায় দাঁত দিয়ে রক্ত বের হলে কি রোজা নষ্ট হয়ে যাবে?

উত্তর:

শরীর থেকে রক্ত বের হলে রোজার কোনো ক্ষতি হয় না এবং সিরিঞ্জ দিয়ে রক্ত বের করলেও রোজা ভাঙ্গে না। তবে ইচ্ছা করে এ পরিমাণ রক্ত দেওয়া ঠিক নয়, যার কারণে রোজা রাখার শক্তি হারিয়ে ফেলার আশংকা হয় বা রোজা রাখা কঠিন হয়ে পড়ে। আর দাঁত থেকে রক্ত বের হওয়া রোজা ভঙ্গের কারণ নয়। তবে রোযা অবস্থায় রক্ত বের হলে তা যেন গলায় চলে না যায় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। কেননা গলায় রক্তের স্বাদ পাওয়া গেলে রোজা ভেঙ্গে যাবে।

আরও দেখুন:

খুলাসাতুল ফাতাওয়া ১/২৫৪;

ফাতাওয়া হিন্দিয়া ১/২০৩;

ফাতাওয়া বায্যাযিয়া ৪/৯৮;

আদ্দুররুল মুখতার ২/৩৯৬



উত্তর দিয়েছেন: মুফতি মুহাম্মাদ শোয়াইব

সম্পাদক, মাসিক আলহেরা (আরবি ম্যাগাজিন)

মুহাদ্দিস, জামিয়া রহমানিয়া সওতুল হেরা, টঙ্গী, গাজীপুর।

(রি-পোস্ট)

প্রশ্ন: রোজাদারের জন্য কি দন্ত-চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া জায়েয আছে? আমার দাঁতের চিকিৎসা করা একান্ত জরুরী। আমি যদি র....

19/03/2022

আগামী ২- রা এপ্রিল থেকে রোজা শুরু হয়ে যাবে , আমরা অনেকেই রোজায় দাঁতের চিকিৎসা নিয়ে ভুল ধারনা পোষন করি ।

।। রমজানে দন্ত পরিচর্যা ও দন্ত চিকিৎসা ।।

দাঁত তোলা, স্কেলিং ও অন্যান্য চিকিৎসা.........

মুখ ও দাঁত থেকে রক্ত বের হলে রোজা নষ্ট হয় না । তবে থুথুর সাথে ঐ রক্ত গিলে ফেললে রোজা ভঙ্গ হয় । অবশ্য ঐ রক্ত থুথুর চেয়ে কম হলে এবং তাতে রক্তের স্বাদ পাওয়া না গেলে রোজা ভঙ্গ হবে না। প্রসঙ্গতঃ উল্লেখ্য যে, রক্ত বা পূজ ক্ষত স্থান থেকে বের হয়ে এক বিন্দুও গড়িয়ে গেলে ওজু নষ্ট হবে কিন্তু রক্ত/পূজের অবস্থান, ক্ষত বা জখমের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকলে ওজু নষ্ট হবে না। দাঁত তোলা, স্কেলিং বা অন্য চিকিৎসার সময় রক্ত গড়িয়ে গেলে শুধু অজুই নষ্ট হয়, রোজা নষ্ট হয় না । তাই রমজানে দাঁত তোলা, স্কেলিং ও অন্যান্য চিকিতসা সতর্কতার সাথে হাই সাকশান ব্যবহার করে করা যাবে।

দাঁতের যত্নে টুথব্রাশ ও পেস্ট.........

রমজান মাসের দাঁতের যত্নে রাতে খাবার পর এবং সেহরির পর দাঁত ব্রাশ করতে হবে। সেহরির শেষ সময়ের আগে অবশ্যই সবার ভালো টুথপেস্ট দিয়ে দাঁত ব্রাশ করতে হবে। সেহরির পর দাঁত ব্রাশ না করলে রমজান মাসে আপনার দাঁতের সার্বিক অবস্থা আরো খারাপ পর্যায়ে যেতে পারে। তবে সবার মনে যে প্রশ্ন দেখা দেয়, সেটা হলো টুথপেস্ট বা টুথব্রাশ ব্যবহার করা যাবে কি না?
এক কথায় উত্তর দিতে হলে রমজান মাসে দিনের বেলায় টুথপেস্ট ব্যবহার না করাই ভালো। কারণ টুথপেস্ট দিয়ে দাঁত ব্রাশ করার সময় অসাবধানতায় পেস্ট গলার ভেতরে চলে যেতে পারে। তা ছাড়া টুথপেস্টের স্বাদে রোজা মাকরুহ হয়ে যাবে। মাকরুহ আরবি শব্দ। এক কথায় বলতে গেলে ত্রুটিযুক্ত আমলকেই মাকরুহ বলা হয়। রোজায় কোনো ত্রুটি রাখা ঠিক নয়। টুথপেস্ট ছাড়া অনেকে কয়লা, ছাই দিয়ে দাঁত মেজে থাকেন।দাঁতের যত্নে কয়লা এবং ছাই এমনিতেই ব্যবহার করা ঠিক নয়। রমজান মাসে toothpaste ব্যবহার করা যাবে কি না সেটা নিয়ে অনেকের মধ্যে বিতর্ক রয়েছে। শুধু টুথব্রাশ ব্যবহার করার ওপর কোনো বিধিনিষেধ নেই।

দাঁতের ব্যথানাশক ওষুধ......

রমজান মাসে দিনের বেলায় দাঁত ব্যথার জন্য ইনজেকশন আকারে কোনো ব্যথার ওষুধ অবশ্যই দেয়া যাবে। ব্যথার ইনজেকশন শরীরের গ্রহণ করলে রোজা নষ্ট হবে না। রমজান মাসে দাঁতের চিকিৎসার সময় যদি কেউ গ্লুকোজ, স্যালাইন এবং ভিটামিন জাতীয় ওষুধ শরীরে গ্রহণ করেন তাহলে সাথে সাথে রোজা ভেঙে যাবে। কারণ এ জাতীয় ওষুধ মানবদেহে খাদ্য হিসেবে গৃহীত হয়ে থাকে। তাহলে দেখা যাচ্ছে, সব ওষুধ ইনজেকশন আকারে নেয়া বৈধ নয়। তবে জীবন রক্ষাকারী ওষুধ ইনজেকশন আকারে প্রদান করলে রোজা নষ্ট হবে না। মুখে বোধ নাশক ইনজেকশন (Local Anaesthesia) দিয়ে অনেক চিকিৎসা করা হয়, যেহেতু এটা পেশেন্ট এর দেহে কোন প্রকার খাদ্য (শক্তির উৎস) হিসেবে ব্যাবহার হচ্ছে না তাই লোকাল এনেস্থিসিয়া দিয়ে ট্রিটমেন্ট করা বৈধ তবে দেয়ার সময় ওষুধ গড়িয়ে হলকুমে না যায় সে ব্যাপারে সতর্ক থাকা জরুরী।

থুথু ও বমি......

আপনা আপনি বেশী বা কম বমি হলে রোজা নষ্ট হয় না। কিন্তু ইচছা করে মুখ ভরে বমি করলে নষ্ট হয়, অল্প করলে নষ্ট হয় না। যদি আপনা আপনিই সামান্য বমি হয় এবং আপনা আপনিই হলকুমের ভিতরে চলে যায়, তাতে রোজা নষ্ট হয় না। অবশ্য ইচছা পুর্বক গিলে ফেললে, কম হলেও রোজা নষ্ট হইবে ।
।। রোজা ভঙ্গ হওয়া বা না হওয়ার বিস্তারিত কারন জানার জন্য দেখুন- বেহেশ্তী জেওর ২য় খন্ড।।

তথ্যসমূহ সংগ্রহ করা হয়েছে শ্রদ্ধেয় ডাঃ মোহাম্মদ ইমাদুল হক স্যার এর লেখা থেকে ।

contact:01779578157

Address

Chandpur
3650

Opening Hours

Tuesday 10:00 - 18:00
Wednesday 10:00 - 18:00
Thursday 10:00 - 18:00
Friday 10:00 - 18:00
Saturday 10:00 - 18:00
Sunday 10:00 - 18:00

Telephone

+8801779578157

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Md. Mahamudul Hasan Sajib-BDS,Dental Surgeon at LGH,Faridganj,Chandpur posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category