Hakim Mizanur Rahman DUMS

Hakim Mizanur Rahman DUMS মানুষের সেবায় দৃঢ়সংকল্প। প্রকৃত সেবায় দুনিয়া ও আখেরাত দুটোতেই সফল।
(1)

সাধারণ মানুষের জন্য চিকিৎসা সেবা। আমরা সবার জন্য কাজ করি। তাই যে কোনো যে কোনো রোগের প্রয়োজনে যোগাযোগ করতে পারেন। ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার থেকে আপনাকে স্বাগতম। যে কোনও রোগের প্রয়োজনে আমার এ নাম্বারে যে কোনও সময় কথা বলতে পারবেন : ০১৭৬২২৪০৬৫০ (ইমো-হোয়াটস অ্যাপ)

ফাঙ্গাল ইনফেকশন: ছত্রাকের ছায়ায় লুকিয়ে থাকা স্বাস্থ্যঝুঁকিছত্রাক—একটি শব্দ, যা শুনতে নিরীহ মনে হলেও এর প্রভাব হতে পারে ভ...
17/10/2025

ফাঙ্গাল ইনফেকশন: ছত্রাকের ছায়ায় লুকিয়ে থাকা স্বাস্থ্যঝুঁকি
ছত্রাক—একটি শব্দ, যা শুনতে নিরীহ মনে হলেও এর প্রভাব হতে পারে ভয়াবহ। আমাদের চারপাশে ছড়িয়ে থাকা এই অদৃশ্য জীব আমাদের শরীরের বিভিন্ন অংশে সংক্রমণ ঘটাতে পারে, বিশেষ করে যখন আমাদের শরীর দুর্বল থাকে বা পরিচ্ছন্নতার অভাব দেখা দেয়। ফাঙ্গাল ইনফেকশন (Fungal Infection) বা ছত্রাকজনিত সংক্রমণ আজকাল একটি সাধারণ স্বাস্থ্য সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে, যা শিশু থেকে বৃদ্ধ—সব বয়সী মানুষের মধ্যেই দেখা যায়।

এই ফিচারে আমরা জানব ফাঙ্গাল ইনফেকশন কী, এর কারণ, লক্ষণ, প্রতিকার, প্রতিরোধ এবং সচেতনতার গুরুত্ব।

এটি এমন একটি সংক্রমণ যা fungus বা ছত্রাক দ্বারা ঘটে। ইংরেজিতে বিভিন্ন ধরনের ফাঙ্গাল ইনফেকশনের নামও রয়েছে, যেমন:
• Ringworm (ত্বকে গোলাকার দাগ)
• Athlete’s Foot (পায়ের আঙুলের ফাঁকে সংক্রমণ)
• Yeast Infection (মুখ বা যৌনাঙ্গে সংক্রমণ)
• Onychomycosis (নখে ছত্রাক সংক্রমণ)
• Tinea Capitis (মাথার ত্বকে সংক্রমণ)

ফাঙ্গাস কী এবং এটি কীভাবে সংক্রমণ ঘটায়

ফাঙ্গাস বা ছত্রাক হলো এক ধরনের জীব যা উদ্ভিদ ও প্রাণীজগতের বাইরে আলাদা একটি জীবজগৎ হিসেবে বিবেচিত। এটি এককোষী বা বহুকোষী হতে পারে এবং মাটি, গাছের বাকল, পচা জৈব পদার্থ, এমনকি মানুষের শরীরেও জন্মাতে পারে। মাশরুম, মোল্ড, এবং খামির হলো ফাঙ্গাসের উদাহরণ।

যখন এই ছত্রাক আমাদের শরীরের ত্বক, নখ, মাথার চুল, মুখগহ্বর বা যৌনাঙ্গে সংক্রমণ ঘটায়, তখন তাকে ফাঙ্গাল ইনফেকশন বলা হয়। এটি সাধারণত ত্বকের উপরিভাগে শুরু হয় এবং সময়মতো চিকিৎসা না হলে গভীরে প্রবেশ করে জটিলতা সৃষ্টি করতে পারে।

ফাঙ্গাল ইনফেকশনের সাধারণ ধরন

১. ডার্মাটোফাইট ইনফেকশন (Ringworm, Athlete’s Foot, Jock Itch)
২. ক্যান্ডিডিয়াসিস (মুখ, যৌনাঙ্গ বা অন্ত্রের সংক্রমণ)
৩. নখের ছত্রাক সংক্রমণ (Onychomycosis)
৪. স্কাল্প ইনফেকশন (Tinea Capitis)
৫. সিস্টেমিক ফাঙ্গাল ইনফেকশন (গভীর অঙ্গপ্রতঙ্গে ছড়িয়ে পড়া সংক্রমণ)

ফাঙ্গাল ইনফেকশনের কারণসমূহ

১. দুর্বল রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা
ডায়াবেটিস, ক্যান্সার, HIV/AIDS রোগীদের শরীরে প্রতিরোধ ব্যবস্থা দুর্বল থাকায় ছত্রাক সহজেই সংক্রমণ ঘটাতে পারে।

২. আর্দ্র ও উষ্ণ পরিবেশ
ছত্রাক আর্দ্র ও উষ্ণ পরিবেশে দ্রুত বৃদ্ধি পায়। ঘামে ভেজা কাপড়, জুতা বা দীর্ঘক্ষণ ভেজা অবস্থায় থাকা সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ায়।

৩. ত্বকের ক্ষত বা ফাটল
ত্বকে কাটা, ঘা বা ফাটল ছত্রাকের প্রবেশপথ হিসেবে কাজ করে।

৪. অ্যান্টিবায়োটিক বা স্টেরয়েডের অতিরিক্ত ব্যবহার
দীর্ঘমেয়াদী অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহারে শরীরের স্বাভাবিক ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস হয়, যা ছত্রাকের বৃদ্ধিতে সহায়ক হয়।

৫. অপরিষ্কার জীবনযাপন
নিয়মিত গোসল না করা, অপরিষ্কার কাপড় পরা, ঘন ঘন শরীর না শুকানো—এসব অভ্যাস ছত্রাক সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ায়।

৬. সংক্রমিত ব্যক্তির সংস্পর্শ
আক্রান্ত ব্যক্তির কাপড়, তোয়ালে, বিছানার চাদর বা সরাসরি সংস্পর্শে এলে সংক্রমণ ছড়াতে পারে।

ফাঙ্গাল ইনফেকশনের লক্ষণ

১. তীব্র চুলকানি
২. লালচে বা বাদামি দাগ
৩. ত্বকে ফাটল বা খোসপাঁচড়া
৪. নখ মোটা হয়ে যাওয়া বা ভেঙে যাওয়া
৫. মুখে বা যৌনাঙ্গে সাদা স্তর জমা
৬. দুর্গন্ধযুক্ত নিঃসরণ
৭. মাথার চুলে খুশকি বা চুল পড়া

চিকিৎসা ও প্রতিকার

১. চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ
ফাঙ্গাল ইনফেকশন দেখা দিলে প্রথমেই অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। সেলফ-মেডিকেশন থেকে বিরত থাকা উচিত।

২. অ্যান্টিফাঙ্গাল ক্রিম ও ওষুধ
সংক্রমণের ধরন অনুযায়ী চিকিৎসক অ্যান্টিফাঙ্গাল ক্রিম, লোশন, পাউডার বা ট্যাবলেট প্রেসক্রাইব করেন। যেমন—ক্লোট্রিমাজল, মাইকোনাজল, ফ্লুকোনাজল, ইট্রাকোনাজল ইত্যাদি।

৩. পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা
প্রতিদিন গোসল করা, শুকনো কাপড় পরা, সংক্রমিত স্থান পরিষ্কার রাখা অত্যন্ত জরুরি।

৪. আর্দ্রতা নিয়ন্ত্রণ
শরীরের ভাঁজে বা আর্দ্র স্থানে পাউডার ব্যবহার করে আর্দ্রতা কমানো যেতে পারে।

৫. পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ
রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে ভিটামিন সি, জিঙ্ক, আয়রন ও প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করা উচিত।

৬. নখ ও চুলের যত্ন
নখ ছোট রাখা, নিয়মিত পরিষ্কার করা এবং চুলে অ্যান্টিফাঙ্গাল শ্যাম্পু ব্যবহার করা সংক্রমণ প্রতিরোধে সহায়ক।

প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা

১. নিজের ও পরিবারের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিত করা
২. ভেজা কাপড় বা জুতা দীর্ঘক্ষণ না পরা
৩. সংক্রমিত ব্যক্তির ব্যবহৃত জিনিস না ব্যবহার করা
৪. ঘন ঘন হাত ধোয়া
৫. শরীরের ভাঁজে শুকনো রাখার চেষ্টা
৬. নিয়মিত সূর্যালোক গ্রহণ
৭. রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন

সচেতনতার গুরুত্ব

ফাঙ্গাল ইনফেকশন অনেক সময় সাধারণ ত্বকের সমস্যা মনে হলেও এটি দীর্ঘমেয়াদে জটিলতা সৃষ্টি করতে পারে। বিশেষ করে ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে এটি মারাত্মক আকার ধারণ করতে পারে। তাই সচেতনতা, সময়মতো চিকিৎসা এবং প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

সমাজে সচেতনতা বৃদ্ধির প্রয়োজন

বাংলাদেশে অনেক মানুষ ফাঙ্গাল ইনফেকশনকে লজ্জার বিষয় মনে করে চিকিৎসা নিতে দ্বিধা করেন। এই মানসিকতা পরিবর্তন করতে হবে। স্কুল, কলেজ, কর্মস্থল ও গণমাধ্যমে সচেতনতা বৃদ্ধির উদ্যোগ নিতে হবে। স্বাস্থ্যকর্মী, চিকিৎসক ও সমাজকর্মীদের যৌথভাবে কাজ করতে হবে যাতে মানুষ সময়মতো চিকিৎসা গ্রহণ করেন এবং সংক্রমণ ছড়ানো রোধ হয়।

ফাঙ্গাল ইনফেকশন একটি সাধারণ কিন্তু উপেক্ষিত স্বাস্থ্য সমস্যা। এটি প্রতিরোধযোগ্য এবং চিকিৎসাযোগ্য, যদি আমরা সচেতন হই এবং সময়মতো ব্যবস্থা গ্রহণ করি। পরিচ্ছন্নতা, স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন এবং চিকিৎসকের পরামর্শ—এই তিনটি বিষয় আমাদের ফাঙ্গাল ইনফেকশন থেকে রক্ষা করতে পারে।

যোগাযোগ

হাকীম মো. মিজানুর রহমান

ডিইউএমএস (ঢাকা) | বিএসএস (জা.বি) | এএপিএনএ (ভারত)

অলটারনেটিভ মেডিসিনে ১৪ বছরের অভিজ্ঞতা

সরকারি রেজিস্ট্রেশন নম্বর: ৩৫৪৬/এ

চিকিৎসা কেন্দ্রের ঠিকানা

সততা প্লাজা,

ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার

প্লট নং ২৬, গাউছিয়া মডেল টাউন

রামপুর বাজার, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর

প্রয়োজনে যোগাযোগ করুন

মোবাইল: 01762-240650

সেবাসমূহ :

শ্বেতী রোগ, যৌন রোগ, সোরিয়াসিস, দাদ, একজিমা, ফাঙ্গাল ইনফেকশন, থাইরয়েড, পাইলস-ফিস্টুলা, ডায়াবেটিস, টিউমার, জরায়ু টিউমার, ব্রেস্ট টিউমার, পলিপাস, টনসিল, মেহ প্রমেহ, আঁচিল, ব্রণ, বন্ধ্যাত্বর চিকিৎসা।

@ফলোয়ার
@সেরা ফ্যান

মুখে কালো দাগের সাধারণ কারণসমূহ:- হাইপারপিগমেন্টেশন (Hyperpigmentation): অতিরিক্ত মেলানিন উৎপাদনের ফলে ত্বকে কালো দাগ দে...
16/10/2025

মুখে কালো দাগের সাধারণ কারণসমূহ:
- হাইপারপিগমেন্টেশন (Hyperpigmentation): অতিরিক্ত মেলানিন উৎপাদনের ফলে ত্বকে কালো দাগ দেখা দেয়। এটি সূর্যের আলো, প্রদাহ, বা হরমোন পরিবর্তনের কারণে হতে পারে।
- সূর্যের অতিবেগুনী রশ্মি (UV rays): রোদে বেশি সময় থাকলে ত্বকে কালো দাগ পড়তে পারে।
- হরমোনজনিত পরিবর্তন: গর্ভাবস্থা, জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি, বা থাইরয়েড সমস্যার কারণে ত্বকে দাগ দেখা দিতে পারে।
- ব্রণের দাগ বা ইনফেকশন: পুরনো ব্রণ বা ত্বকের প্রদাহ থেকে কালো দাগ হতে পারে।
- ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া: কিছু ওষুধ ত্বকে রঙের পরিবর্তন ঘটাতে পারে।

ঠোঁটের অস্বাভাবিক রঙ (যেমন নীলচে বা কালচে):
- সায়ানোসিস (Cyanosis): শরীরে অক্সিজেনের ঘাটতি হলে ঠোঁট নীলচে হতে পারে, যা হৃদযন্ত্র বা ফুসফুসের সমস্যার ইঙ্গিত দিতে পারে।
- পিগমেন্টেশন বা ধূসর দাগ: ধূমপান, কিছু ওষুধ, বা জেনেটিক কারণে ঠোঁটে কালো দাগ দেখা দিতে পারে।

# # # 🏠 ঘরোয়া প্রতিকার (সাধারণ কালো দাগের জন্য):
- লেবুর রস ও মধু: প্রাকৃতিক ব্লিচিং উপাদান হিসেবে কাজ করে।
- অ্যালোভেরা জেল: প্রদাহ কমায় এবং ত্বক পুনরুদ্ধারে সাহায্য করে।
- আলুর রস: হালকা পিগমেন্টেশন দূর করতে সহায়ক।

তবে মুখে বা ঠোঁটে যদি হঠাৎ করে রঙের পরিবর্তন হয়, বা দাগের সঙ্গে চুলকানি, ব্যথা, ফোলা বা অন্য উপসর্গ থাকে, তাহলে দেরি না করে একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

হাকীম মো. মিজানুর রহমান

ডিইউএমএস (ঢাকা) | বিএসএস (জা.বি) | এএপিএনএ (ভারত)

অলটারনেটিভ মেডিসিনে ১৪ বছরের অভিজ্ঞতা

সরকারি রেজিস্ট্রেশন নম্বর: ৩৫৪৬/এ

চিকিৎসা কেন্দ্রের ঠিকানা

সততা প্লাজা,

ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার

প্লট নং ২৬, গাউছিয়া মডেল টাউন

রামপুর বাজার, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর

প্রয়োজনে যোগাযোগ করুন

মোবাইল: 01762-240650

সেবাসমূহ :

শ্বেতী রোগ, যৌন রোগ, সোরিয়াসিস, দাদ, একজিমা, ফাঙ্গাল ইনফেকশন, থাইরয়েড, পাইলস-ফিস্টুলা, ডায়াবেটিস, টিউমার, জরায়ু টিউমার, ব্রেস্ট টিউমার, পলিপাস, টনসিল, মেহ প্রমেহ, আঁচিল, ব্রণ, বন্ধ্যাত্বর চিকিৎসা।

পেশা শুধু জীবিকা নয়—এটা দায়িত্ব, এটা সেবা। প্রতিটি রোগীর চোখে আমি দেখি ভরসা, প্রতিটি পরামর্শে রাখি সম্মান। চিকিৎসা শুধু ...
15/10/2025

পেশা শুধু জীবিকা নয়—এটা দায়িত্ব, এটা সেবা। প্রতিটি রোগীর চোখে আমি দেখি ভরসা, প্রতিটি পরামর্শে রাখি সম্মান। চিকিৎসা শুধু শরীরের নয়, আত্মারও।
আজও আমি শিখছি, প্রতিদিনই নতুন করে।
সাদা কোটের ভেতরে আছে এক মানবিক হৃদয়, যেটা চায়—সবাই সুস্থ থাকুক, সম্মান নিয়ে বাঁচুক।

@ফলোয়ার
@সেরা ফ্যান

ডায়াবেটিস রোগীরা প্রতিদিন খেতে পারেন এই দেশি ফলরাস্তার মোড়ে, ট্রাফিক জ্যামের বিরক্তিতে, কিংবা কাঁচাবাজারে সবজির দোকানে -...
15/10/2025

ডায়াবেটিস রোগীরা প্রতিদিন খেতে পারেন এই দেশি ফল
রাস্তার মোড়ে, ট্রাফিক জ্যামের বিরক্তিতে, কিংবা কাঁচাবাজারে সবজির দোকানে - দরিদ্রের আপেল নামে পরিচিত এই ফলটি আমাদের দেশে সারা বছরই পাওয়া যায়। ঝাল-লবণ-কাসুন্দি দিয়ে মেখে চাটপটে স্বাদেও এর জনপ্রিয়তা প্রচুর। আবার কচকচ করে চিবিয়েও স্বাচ্ছন্দ্যে খাওয়া যায় এই পেয়ারা।

শরৎ ও শীতের শুরুতে বাজার ভরপুর থাকে দেশি পেয়ারায়। তবে শুধু স্বাদেই নয়, পুষ্টিগুণেও অনন্য আমাদের পেয়ারা। এতে ভিটামিন, মিনারেল ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের পরিমাণ অনেক বেশি। তাই নিয়মিত পেয়ারা খেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ে, হজমশক্তি উন্নত হয় এবং ত্বকও সুন্দর থাকে।

জেনে নিন প্রতিদিন পেয়ারা কেন খাবেন-
১. রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায়
পেয়ারা ভিটামিন সি–এর এক দুর্দান্ত উৎস। জার্নাল অব নিউট্রিশনাল সায়েন্স–এর তথ্য অনুযায়ী, একটি মাঝারি আকারের পেয়ারায় থাকে কমলার চেয়েও প্রায় তিনগুণ বেশি ভিটামিন সি। এটি শরীরে অ্যান্টিবডি তৈরি করে, সংক্রমণ প্রতিরোধে সাহায্য করে এবং রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী করে।

২. ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়ক
পেয়ারা একটি লো গ্লাইসেমিক ইনডেক্স ফল, অর্থাৎ এটি রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বাড়ায় না। ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অব ফুড সায়েন্স অ্যান্ড নিউট্রিশন-এ প্রকাশিত এক গবেষণায় বলা হয়, পেয়ারার ফাইবার রক্তে ইনসুলিন সংবেদনশীলতা উন্নত করে, ফলে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এটি খুব উপকারী।

৩. হজমশক্তি উন্নত করে
পেয়ারায় আছে প্রচুর ডায়েটারি ফাইবার, যা হজমে সহায়তা করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করে। প্রতিদিন একটি পেয়ারা খেলে অন্ত্রের গতিশীলতা স্বাভাবিক থাকে ও হজম প্রক্রিয়া শক্তিশালী হয়। এছাড়া এতে থাকা প্রাকৃতিক এনজাইম পাচকরস নিঃসরণে সহায়তা করে।

৪. হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়
পেয়ারা খেলে রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশন-এর গবেষণা অনুযায়ী, পেয়ারার পটাসিয়াম ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান রক্তচাপ কমায় এবং রক্তনালীকে সুস্থ রাখে। এর ফলে হৃদরোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকিও কমে।

৫. ত্বক ও চুলের যত্নে উপকারী
পেয়ারায় থাকা ভিটামিন সি, এ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বককে উজ্জ্বল করে ও বার্ধক্যের ছাপ কমায়। এটি কোলাজেন উৎপাদন বাড়িয়ে ত্বকের স্থিতিস্থাপকতা বজায় রাখে। এছাড়া পেয়ারা খেলে চুলের গোড়া মজবুত হয় এবং চুল পড়া রোধে সহায়তা করে।

৬. ওজন কমাতে সাহায্য করে
পেয়ারায় ক্যালরি কম কিন্তু ফাইবার বেশি, যা দীর্ঘ সময় পেট ভরা রাখে। এটি স্ন্যাকস্ খাওয়ার ইচ্ছা নিয়ন্ত্রণ করে এবং ওজন কমানোর ডায়েটে আদর্শ ফল হিসেবে কাজ করে।

সতর্কতা: তবে যাদের গ্যাস্ট্রিক বা আলসারের সমস্যা আছে, তাদের খালি পেটে পেয়ারা না খাওয়াই ভালো।

হাকীম মো. মিজানুর রহমান

ডিইউএমএস (ঢাকা) | বিএসএস (জা.বি) | এএপিএনএ (ভারত)

অলটারনেটিভ মেডিসিনে ১৪ বছরের অভিজ্ঞতা

সরকারি রেজিস্ট্রেশন নম্বর: ৩৫৪৬/এ

চিকিৎসা কেন্দ্রের ঠিকানা

সততা প্লাজা,

ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার

প্লট নং ২৬, গাউছিয়া মডেল টাউন

রামপুর বাজার, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর

প্রয়োজনে যোগাযোগ করুন

মোবাইল: 01762-240650

সেবাসমূহ :

শ্বেতী রোগ, যৌন রোগ, সোরিয়াসিস, দাদ, একজিমা, ফাঙ্গাল ইনফেকশন, থাইরয়েড, পাইলস-ফিস্টুলা, ডায়াবেটিস, টিউমার, জরায়ু টিউমার, ব্রেস্ট টিউমার, পলিপাস, টনসিল, মেহ প্রমেহ, আঁচিল, ব্রণ, বন্ধ্যাত্বর চিকিৎসা।

ঘরে ডায়াবেটিস মাপতে গ্লুকোমিটারের সঠিক ব্যবহার জানুনবেশিরভাগ ডায়াবেটিস রোগীর ঘরেই গ্লুকোমিটার থাকে। ছোট্ট এই মেশিন দিয়ে ...
14/10/2025

ঘরে ডায়াবেটিস মাপতে গ্লুকোমিটারের সঠিক ব্যবহার জানুন
বেশিরভাগ ডায়াবেটিস রোগীর ঘরেই গ্লুকোমিটার থাকে। ছোট্ট এই মেশিন দিয়ে ঘরেই খুব সহজে পরিমাপ করা যায়, রক্তে শর্করা বা চিনির পরিমাণ কতটুকু।

প্রতিদিন ওষুধের দোকানে কিংবা হাসপাতালে গিয়ে এটি পরিমাপ করা সম্ভব হয় না। তাই ঘরে একটি গ্লুকোমিটার রাখার সুবিধা অনেক।

তবে অনেকেরই হয়তো জানা নেই, রক্তের শর্করা মাপার যন্ত্রটি কীভাবে ব্যবহার করতে হয়? আর সঠিকভাবে গ্লুকোমিটার ব্যবহার না করলে আসতে পারে ভুল ফলাফল।

কয়েকটি ছোট-খাটো ভুলের কারণে রক্তের শর্করা মাপলেও সঠিক ফলাফল পাওয়া যায় না। তাই কিছু ভুল আছে, যেগুলো রক্তে শর্করার মাত্রা পরিমাপে আগে খেয়াল রাখা জরুরি-

>> শরীরে পানির অভাব থাকলে তা রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে। তাই দিনে অন্তত ৭-৮ গ্লাস পানি পান করা জরুরি। পর্যাপ্ত পানি পান না করলে রক্তপ্রবাহেও শর্করার ঘনত্ব বাড়ে এবং মূত্র ত্যাগের বেগ ঘন ঘন দেখা দেয়। আর এভাবেই শরীরে পানিশূন্যতা হয়।

>> খাওয়ার পরপরই কখনও রক্তে শর্করার মাত্রা পরিমাপ করবেন না। এতে ফলাফল সঠিক আসবে না। খাওয়ার অনন্ত ২ ঘণ্টা পর মাপুন। বিশেষজ্ঞদের মতে, খাওয়ার পর রক্তে শর্করার মাত্রা মাপার আগে কমপক্ষে দুই ঘণ্টা অপেক্ষা করতেই হবে।

>> গ্লুকোমিটার ব্যবহারের আগে আপনার হাত ভালো করে ধুয়ে নিন। হাত না ধুলে ফলাফল ভুল আসতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে, শর্করার মাত্রা পরিমাপের সময় রক্তের প্রথম ফোঁটা আর দ্বিতীয় ফোঁটার মধ্যে প্রায় ১০ শতাংশ ভিন্নতা পাওয়া যায়। তাই প্রতিবার এই যন্ত্রটি ব্যবহারের আগে সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে শুকিয়ে রক্তের প্রথম ফোঁটাটি নিন।

>> অনেকেই একই সূঁচ অনেকবার ব্যবহার করেন। এটি বহুগুণে সংক্রমণের সম্ভাবনা বাড়িয়ে তুলতে পারে। আর ফলাফলও ভুল আসবে প্রতিবার ব্যবহারে।

>> গ্লুকোমিটার যেহেতু খুবই প্রয়োজনীয় একটি মেশিন। তাই একবার কিনলে ভালো মানের দেখে কিনুন। আর যন্ত্রটির রক্ষণাবেক্ষণের প্রতিও যত্নশীল হওয়া দরকার। এর ব্যাটারির দিকে খেয়াল রাখুন। প্রতিবার ব্যবহারের আগে যন্ত্রটি রিসেট করার বিষয়েও নজর রাখুন।

ডায়াবেটিস মুক্ত হতে হাকীমী ভেষজ ঔষধ পেতে নিন্মোক্ত চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করুন।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

হাকীম মো. মিজানুর রহমান

ডিইউএমএস (ঢাকা) | বিএসএস (জা.বি) | এএপিএনএ (ভারত)

অলটারনেটিভ মেডিসিনে ১৪ বছরের অভিজ্ঞতা

সরকারি রেজিস্ট্রেশন নম্বর: ৩৫৪৬/এ

চিকিৎসা কেন্দ্রের ঠিকানা

সততা প্লাজা,

ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার

প্লট নং ২৬, গাউছিয়া মডেল টাউন

রামপুর বাজার, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর

প্রয়োজনে যোগাযোগ করুন

মোবাইল: 01762-240650

সেবাসমূহ :

শ্বেতী রোগ, যৌন রোগ, সোরিয়াসিস, দাদ, একজিমা, ফাঙ্গাল ইনফেকশন, থাইরয়েড, পাইলস-ফিস্টুলা, ডায়াবেটিস, টিউমার, জরায়ু টিউমার, ব্রেস্ট টিউমার, পলিপাস, টনসিল, মেহ প্রমেহ, আঁচিল, ব্রণ, বন্ধ্যাত্বর চিকিৎসা।

@ফলোয়ার
@সেরা ফ্যান

শ্বেতী রোগ, যাকে ইংরেজিতে Vitiligo বলা হয়, একটি দীর্ঘমেয়াদি ত্বকের রোগ যা রোগীর আত্মবিশ্বাস, সামাজিক অবস্থান এবং মানসিক ...
14/10/2025

শ্বেতী রোগ, যাকে ইংরেজিতে Vitiligo বলা হয়, একটি দীর্ঘমেয়াদি ত্বকের রোগ যা রোগীর আত্মবিশ্বাস, সামাজিক অবস্থান এবং মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর গভীর প্রভাব ফেলে। যদিও এটি ছোঁয়াচে বা প্রাণঘাতী নয়, তবুও সমাজে প্রচলিত কুসংস্কার ও অজ্ঞতার কারণে রোগীরা প্রায়ই অবহেলিত হন। এই প্রেক্ষাপটে হাকীম মিজানুর রহমানের চিকিৎসা-অভিযান একটি আলোকবর্তিকা হয়ে উঠেছে, যিনি শত শত রোগীর জীবনে আশার আলো জ্বালিয়েছেন।

শ্বেতী রোগের কারণ

শ্বেতী রোগের মূল কারণ হলো মেলানোসাইট কোষের ধ্বংস, যা ত্বকে রঙ তৈরি করে। এই কোষগুলো নষ্ট হলে ত্বকে সাদা দাগ দেখা দেয়। নিচে সম্ভাব্য কারণগুলো তুলে ধরা হলো:

- অটোইমিউন প্রতিক্রিয়া: শরীরের নিজস্ব প্রতিরোধ ব্যবস্থা ভুলবশত মেলানোসাইট কোষকে আক্রমণ করে।
- বংশগত প্রভাব: পরিবারে কারও শ্বেতী থাকলে পরবর্তী প্রজন্মে ঝুঁকি বাড়ে।
- হরমোনের পরিবর্তন: থাইরয়েড, ডায়াবেটিস বা অন্যান্য হরমোনজনিত রোগের সঙ্গে সম্পর্ক থাকতে পারে।
- মানসিক চাপ: দীর্ঘমেয়াদি মানসিক চাপ রোগের বিস্তার ঘটাতে পারে।
- পরিবেশগত কারণ: অতিরিক্ত সূর্যালোক, রাসায়নিক দ্রব্য, দূষণ ইত্যাদি ত্বকের কোষে ক্ষতি করে।
- আঘাত বা সংবেদনশীলতা: চশমার ফ্রেম, প্লাস্টিকের ঘড়ি বা টিপ থেকেও শ্বেতী শুরু হতে পারে।

লক্ষণ ও উপসর্গ

- ত্বকে সাদা দাগ (Depigmented patches)
- অকালেই চুল, ভ্রু, দাড়ি সাদা হয়ে যাওয়া
- ঠোঁট, চোখের চারপাশে রঙহীনতা
- সূর্যের আলোতে অতিসংবেদনশীলতা
- মুখ, হাত, পা, যৌনাঙ্গ, কনুই, হাঁটুতে বেশি দেখা যায়

চিকিৎসা ও প্রতিকার

১. আধুনিক চিকিৎসা
- টপিক্যাল কর্টিকোস্টেরয়েড: ত্বকের রঙ ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করে
- PUVA থেরাপি: Psoralen ও UVA আলোর মাধ্যমে মেলানিন উৎপাদন বাড়ানো হয়
- Narrowband UVB Therapy: তুলনামূলক নিরাপদ ও কার্যকর
- ইমিউনোথেরাপি: রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে নিয়ন্ত্রণ করে

২. অস্ত্রোপচার
- ত্বক প্রতিস্থাপন: সুস্থ ত্বক সাদা দাগের ওপর বসানো হয়
- মেলানোসাইট ট্রান্সপ্লান্ট: বিশেষ পদ্ধতিতে কোষ প্রতিস্থাপন

৩. ঘরোয়া ও আয়ুর্বেদিক পদ্ধতি
- বাকুচি তেল (Bakuchi Oil): আয়ুর্বেদিকভাবে ব্যবহৃত
- তিলের বীজ ও মধু: মেলানিন উৎপাদনে সহায়ক
- ভিটামিন B12, ফলিক অ্যাসিড: রোগের বিস্তার কমাতে সাহায্য করে

৪. খাদ্যাভ্যাস ও জীবনযাপন
- নিষিদ্ধ খাবার: আঙুর, কমলালেবু, কাঁচা টমেটো, সামুদ্রিক মাছ, কফি, চকলেট
- পুষ্টিকর খাবার: দুধ, ছানা, ফলের রস, ভিটামিনযুক্ত খাবার
- পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা: ত্বক সংরক্ষণে সহায়ক

হাকীম মিজানুর রহমানের অবদান

বাংলাদেশে শ্বেতী রোগের চিকিৎসায় হাকীম মিজানুর রহমান একটি গুরুত্বপূর্ণ নাম। তিনি ইবনে সিনা হেলথ কেয়ারে কর্মরত এবং দীর্ঘদিন ধরে শ্বেতী রোগীদের চিকিৎসা দিয়ে আসছেন। তাঁর চিকিৎসা পদ্ধতি আধুনিক ও প্রাকৃতিক উপাদানের সমন্বয়ে গঠিত।

চিকিৎসা পদ্ধতি
- Recap মলম: প্রাথমিক অবস্থায় ব্যবহারে সফলতা পাওয়া গেছে
- Vitiligo Natural ও Vitiligo Harbs: মেলানিন উৎপাদন বাড়াতে কার্যকর
- দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসা পরিকল্পনা: রোগীর বয়স, রোগের বিস্তার অনুযায়ী চিকিৎসা নির্ধারণ

সফলতা
- সারাদেশে হাজারের বেশি রোগী তাঁর চিকিৎসায় আরোগ্য লাভ করেছেন
- রোগের প্রাথমিক পর্যায়ে চিকিৎসা শুরু করলে দ্রুত ফলাফল পাওয়া যায়
- কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে দেশের যেকোনো প্রান্তে ওষুধ পৌঁছে দেওয়া হয়

দৃষ্টিভঙ্গি ও মানবিকতা
হাকীম মিজানুর রহমান শুধু চিকিৎসক নন, তিনি একজন সচেতনতা সৃষ্টিকারী। তিনি শ্বেতী রোগ নিয়ে সমাজে প্রচলিত কুসংস্কার দূর করতে কাজ করছেন। তাঁর লেখালেখি, বক্তৃতা ও রোগীদের সঙ্গে মানবিক আচরণ রোগীদের মানসিকভাবে সাহসী করে তোলে।

মানসিক স্বাস্থ্য ও সামাজিক সচেতনতা

শ্বেতী রোগীদের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো সামাজিক গ্রহণযোগ্যতা। অনেকেই বিয়ে, চাকরি বা সামাজিক মেলামেশায় বাধার সম্মুখীন হন। তাই চিকিৎসার পাশাপাশি প্রয়োজন:

- মানসিক সহায়তা
- সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি
- স্কুল, কলেজ, কর্মস্থলে তথ্যভিত্তিক প্রচার

শ্বেতী রোগ একটি অটোইমিউন ত্বকের সমস্যা হলেও এটি নিয়ন্ত্রণযোগ্য এবং অনেক ক্ষেত্রেই নিরাময়যোগ্য। হাকীম মিজানুর রহমানের চিকিৎসা পদ্ধতি, রোগীসেবা এবং সচেতনতা কার্যক্রম এই রোগের বিরুদ্ধে একটি শক্তিশালী প্রতিরোধ গড়ে তুলেছে। তাঁর অবদান শুধু চিকিৎসায় নয়, বরং সমাজে একটি ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে তোলার ক্ষেত্রেও অনন্য।

যোগাযোগ

হাকীম মো. মিজানুর রহমান

ডিইউএমএস (ঢাকা) | বিএসএস (জা.বি) | এএপিএনএ (ভারত)

অলটারনেটিভ মেডিসিনে ১৪ বছরের অভিজ্ঞতা

সরকারি রেজিস্ট্রেশন নম্বর: ৩৫৪৬/এ

চিকিৎসা কেন্দ্রের ঠিকানা

সততা প্লাজা,

ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার

প্লট নং ২৬, গাউছিয়া মডেল টাউন

রামপুর বাজার, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর

প্রয়োজনে যোগাযোগ করুন

মোবাইল ইমো হোয়াটস অ্যাপ নাম্বার : 01762-240650

সেবাসমূহ : শ্বেতী রোগ, যৌন রোগ, সোরিয়াসিস, দাদ, একজিমা, ফাঙ্গাল ইনফেকশন, থাইরয়েড, পাইলস-ফিস্টুলা, ডায়াবেটিস, টিউমার, জরায়ু টিউমার, ব্রেস্ট টিউমার, পলিপাস, টনসিল, মেহ প্রমেহ, আঁচিল, ব্রণ, বন্ধ্যাত্বর চিকিৎসা।

যন্ত্রণাদায়ক নখকুনি থেকে বাঁচতে এ সময় করণীয়নখকুনির সমস্যায় অনেকেই কষ্ট ভোগ করেন। বর্ষায় এ সমস্যা আরও বেড়ে যায়। এক্ষেত্রে...
12/10/2025

যন্ত্রণাদায়ক নখকুনি থেকে বাঁচতে এ সময় করণীয়
নখকুনির সমস্যায় অনেকেই কষ্ট ভোগ করেন। বর্ষায় এ সমস্যা আরও বেড়ে যায়। এক্ষেত্রে নখের চারপাশে লালচে হয়ে ফুলে যায়। যা প্রচণ্ড ব্যথার সৃষ্টি করে। বিশেষজ্ঞদের মতে, ব্যকটেরিয়া সংক্রমণের ফলেই নখকুনি হয়।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওহাইওর ‘ক্লিভল্যান্ড ক্লিনিক’-এর পোডিয়াট্রিস্ট (বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক) জিওরজিয়ানি বুটেক জানান, নখের আশপাশের ক্ষুদ্র কোনো ফাটল বা ক্ষতের মাধ্যমে সহজেই ব্যাকটেরিয়া প্রবেশ করতে পারে।

নোংরা পানি বা ঘাম, ময়লা, ধূলাবালি ইত্যাদি কারণে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া নখে সংক্রমণ সৃষ্টি করে। এর ফলে নখকুনির সৃষ্টি হয়।

নখকুনি হওয়ার আরও যত কারণ

>> অনেকেরই নখ কামড়ানোর অভ্যাস আছে, এক্ষেত্রে নখের চারপাশের ত্বক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এ সুযোগে ব্যাকটেরিয়া প্রবেশ করে ত্বকের ওই স্থান দিয়ে।

>> এছাড়া ছোট করে নখ কাটা বা ম্যানিকিউর করতে গিয়ে ক্ষত সৃষ্টির কারণেও নখে সংক্রমণ ঘটতে পারে।
>> এর পাশাপাশি টাইট ফিটিং জুতা পরার কারণেও এ সমস্যা হতে পারে।

>> নখের চারপাশের কোথাও কেটে গেলে কিংবা নখ সব সময় আর্দ্র অবস্থায় থাকার কারণে সহজেই ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে নখকুনি হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়।

নখকুনির লক্ষণ

নখকুনি হলে নখে প্রচণ্ড ব্যথা, লাল হয়ে ফুলে যাওয়ার মতো লক্ষণ। যদি প্রাথমিক পর্যায়ে নখকুনি নিয়ে অবহেলা করা হয়; তাহলে এর থেকে ইনফেকশন পর্যন্ত হতে পারে।

আর ইনফেকশন হলে নখের চারপাশ অতিরিক্ত ফুলে গিয়ে পুঁজ ও রক্ত বের হতে পারে। প্রাথমিক পর্যায়ে ঘরোয়া চিকিৎসার মাধ্যমেই নখকুনির সমস্যার সমাধান করতে পারেন।

নখকুনি প্রতিরোধে করণীয়

>> নখ কাটার সময় গোলাকার ভাবে না কেটে সোজা ভাবে কাটুন। বিশেষ করে গোলাকার ভাবে কাটা নখের কোনা আঙ্গুলের ভেতর ঢুকে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।

>> সঠিক মাপের জুতা পরুন। টাইট জুতা পরার ফলে পায়ের নখে অনেক বেশি চাপ পড়ে, ফলে নখ আঙ্গুলের ভেতর ঢুকে যায়।

>> নখ কাটার জন্য কখনোই ব্লেড, কাঁচি বা এমন অপ্রচলিত কিছু ব্যবহার করবেন না। এ ছাড়া নখের ভেতর কাঠি বা কলমের ডগা ইত্যাদি দিয়ে খোঁচাবেন না। নেইল কাটার সেট পাওয়া যায়, সেখানে বিভিন্ন মাপের নেইলকাটার থাকে।

>> পা খোলামেলা রাখার চেষ্টা করুন। ধুলো বালি থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করুন। সারাদিন জুতা-মোজা পরে থাকবেন না। নিতান্তই বাধ্য হলে কিছুক্ষণ পর পর মোজা খুলে পায়ে বাতাস লাগার সুযোগ করে দিন।

>> প্রতিদিন গোসলের সময় পায়ের নিচের শক্ত চামড়া পরিষ্কার করতে হবে।

>> বর্ষায় বৃষ্টিতে চলাফেরার কারণে নখকুনির সমস্যা বাড়তে পারে। এজন্য ভালো মানের জুতা পরুন ও নোংরা পানিতে পা ভেজাবেন না।

হাকীম মো. মিজানুর রহমান

ডিইউএমএস (ঢাকা) | বিএসএস (জা.বি) | এএপিএনএ (ভারত)

অলটারনেটিভ মেডিসিনে ১৪ বছরের অভিজ্ঞতা

সরকারি রেজিস্ট্রেশন নম্বর: ৩৫৪৬/এ

চিকিৎসা কেন্দ্রের ঠিকানা

সততা প্লাজা,

ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার

প্লট নং ২৬, গাউছিয়া মডেল টাউন

রামপুর বাজার, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর

প্রয়োজনে যোগাযোগ করুন

মোবাইল: 01762-240650

সেবাসমূহ :

শ্বেতী রোগ, যৌন রোগ, সোরিয়াসিস, দাদ, একজিমা, ফাঙ্গাল ইনফেকশন, থাইরয়েড, পাইলস-ফিস্টুলা, ডায়াবেটিস, টিউমার, জরায়ু টিউমার, ব্রেস্ট টিউমার, পলিপাস, টনসিল, মেহ প্রমেহ, আঁচিল, ব্রণ, বন্ধ্যাত্বর চিকিৎসা।

@ফলোয়ার
@সেরা ফ্যান

চিকিৎসা শুধু পেশা নয়, এটা এক ধরনের দায়িত্ব।প্রতিটি রোগীর মুখে হাসি ফিরিয়ে আনার পেছনে থাকে অগণিত নির্ঘুম রাত, অধ্যবসায়, আ...
12/10/2025

চিকিৎসা শুধু পেশা নয়, এটা এক ধরনের দায়িত্ব।
প্রতিটি রোগীর মুখে হাসি ফিরিয়ে আনার পেছনে থাকে অগণিত নির্ঘুম রাত, অধ্যবসায়, আর মানবতার প্রতি অটল বিশ্বাস।
আজও AD-DIN SAKINA MEDICAL COLLEGE-এর প্রাঙ্গণে দাঁড়িয়ে মনে হলো, আমরা শুধু শরীর নয়, মনও সুস্থ করার চেষ্টা করি।
নতুন ছবিটি শুধু একটি মুহূর্ত নয়, এটি আমার যাত্রার প্রতিচ্ছবি—একজন চিকিৎসক, একজন মানুষ, একজন স্বপ্নদ্রষ্টা।

Azoospermia বা পুরুষ বন্ধাত্ব যেভাবে দূর হয়আজও আমাদের সমাজে বন্ধ্যাত্ব এবং স্ত্রীরোগ নিয়ে খোলাখুলি আলোচনা করতে অনেকেই চা...
12/10/2025

Azoospermia বা পুরুষ বন্ধাত্ব যেভাবে দূর হয়
আজও আমাদের সমাজে বন্ধ্যাত্ব এবং স্ত্রীরোগ নিয়ে খোলাখুলি আলোচনা করতে অনেকেই চান না। কিন্তু অন্য আর পাঁচটি শারীরিক সমস্যার মতোই এগুলিও একটি সমস্যা। অথচ চিকিৎসা করলেই এ সমস্যার সমাধান হয়ে যায়। কিন্তু ভারতীয় উপমহাদেশে সচেতনতার অভাবে প্রাথমিক অবস্থায় বেশির ভাগ মহিলাই চিকিৎসা করান না।। ফলে সমস্যা বাড়তে বাড়তে জটিল আকার ধারণ করে।

বন্ধ্যাত্বের কারণ গুলি কি কি?

প্রথমেই বলি বন্ধ্যাত্ব শুধু মহিলাদের শারীরিক সমস্যা নয়। এটা মহিলা পুরুষ উভয়েরই সমস্যা হতে পারে। মহিলাদের ক্ষেত্রে বন্ধ্যাত্ব’র কারণ গুলির মধ্যে একটি প্রধান- হল আধুনিক জীবনযাত্রার প্রভাব। এছাড়াও অন্যান্য বড় কারণ গুলি হল বেশী বয়েসে বিয়ে, প্রথম গর্ভস্থ শিশুকে গর্ভে নষ্ট করে দেওয়া, অ্যাবরসন, টিউবাল ব্লকেজ বিবিধ।

আধুনিক জীবনযাত্রার সঙ্গে খুব বেশী জড়িয়ে যাওয়া যে কোন মানুষেরই শরীরে বিরূপ প্রতিক্রিয়া ফেলে। অতিরিক্ত মশল্লা দেওয়া হোটেল রেস্তরার খাবার খাওয়া থেকে শুরু করে, সঠিক বিশ্রাম না নেওয়া, ভাত-রুটি থেকে সরে গিয়ে পিজা-বার্গার এর ভক্ত হয়ে ওঠা এই সব কিছুই সমস্যার কারণ। তার সঙ্গে “কোল্ড ড্রিঙ্ক”-এর অতিরিক্ত ব্যবহার বন্ধ্যাত্বর অন্যতম কারণ।

এছাড়া অ্যাবরসন করা হলে অনেক সময়ই তা সঠিকভাবে করা হয় না। এরফলে হতে পারে সংক্রমণ এবং এটিও বন্ধ্যাত্বর একটি প্রধান কারণ। এছাড়া বিভিন্ন কারণে তৈরি হয় ‘টিউবাল ব্লকেজ’র ফলেও জন্ম নেয় বন্ধ্যাত্বর সমস্যা।

কী পরিমাণ মহিলা বন্ধাত্বর শিকার?

ভারত-বাংলাদেশের হিসাব ধরলে বলা যেতে পারে ৬ জন মহিলার মধ্যে ১ জন মহিলা বন্ধ্যাত্বর শিকার। গোটা পৃথিবীর হিসাবটাও এরই কাছাকাছি।

বেশি বয়েসে মহিলাদের বিয়ের ক্ষেত্রে আপনি যে সমস্যা মনে করেন?

সমাজ বদল হচ্ছে । আজকের নারীরা সমাজে এগিয়ে যাচ্ছে। তারা পড়াশুনা করে নানা গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব সামলাচ্ছেন। শুধু তারা উপার্জন করছেন তাই নয়- তারা দেশ ও সমাজের প্রগতির অঙ্গ হিসেবে পুরুষদের সঙ্গে সমানভাবে কাজ করে চলেছেন।

কিন্তু অনেক সময় জীবনের অন্যদিকের কাজ-কর্মে সময় দিতে গিয়ে দেরী করে তাদের বিয়ে হচ্ছে। সেখানেই শুরু হতে পারে সমস্যা।

কি কারণে বেশি বয়সে এই সমস্যা হয়?

খুব সহজ করে বলতে গেলে মহিলাদের ৩৫ বছর বয়সের পর এই সমস্যা হতে পারে। চিকিৎসার জটিল ভাষা না বলেও বলা যায় MAFH,MAH,TSH এই তিনটি হরমোন গর্ভবতী হবার ক্ষেত্রে খুব গুরুত্ব পূর্ণ কাজ করে।

মহিলাদের ৩৫ বছর হবার পর MAFH হরমোন এর ক্ষরণ বেড়ে যায় ও MAH হরমোন এর ক্ষরণ কমে যায় এর ফলে সমস্যা হয়। এছাড়াও বেশ কিছু কারণ আছে।

অতিরিক্ত ওজন কি সমস্যার কারণ?

অবশ্যই। তবে এটা শুধু মহিলাদের নয় পুরুষদেরও সমস্যার কারণ। অতিরিক্ত ওজন কমাতেই হবে। এটি আজকের দম্পতিদের একটি প্রধান সমস্যা।

পুরুষদের ক্ষেত্রে কি কি সমস্যা হতে পারে?

অনেক পুরুষের সমস্যাও বন্ধ্যাত্বের কারণ। যে সমস্যা গুলি বেশি দেখা যায় সেগুলি হোল “স্পার্ম কাউন্ট” কমে যাওয়া। খুব দ্রুত “স্পার্ম” মরে যাওয়া ইত্যাদি। এছাড়া আছে “মামস” বা বিভিন্ন যৌন সংক্রমণ জাতীয় রোগের শিকার হওয়া। এই গুলিও বন্ধ্য‍াত্বের অন্যতম কারণ।

কারণ গুলি কি কি?

আবারও বলতে হবে আধুনিক জীবনযাত্রা আর খাদ্যাভ্যাসের কথা। ধূমপান, অতিরিক্ত পরিমাণে অ্যালকোহল সেবন, ঠাণ্ডা পানীয় খাওয়ার ফলে “স্পার্ম কাউন্ট” কমে যায়। এর ফলে তৈরি হয় বন্ধাত্ব। অপর দিকে বাড়তে থাকে ওজন, সেটি বন্ধ্যাত্বের অপর একটি কারণ।

মহিলাদের আর একটি সমস্যা অনিয়মিত ঋতুচক্র। একজন স্ত্রীরোগ বিশেষঞ্জ হিসেবে আপনি সমস্যাটিকে কি ভাবে দেখেন?

এটি কিশোরী থেকে শুরু করে ৪০ বছরের বেশি বয়সের মহিলাদের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে দেখা যায়। এর কারণ অনেকটাই খাদ্যাভাস। এছাড়া আছে বাড়তে থাকা ওজন। বাড়িতে রান্না খাবার ছেড়ে বিরিয়ানি, চপ, কাটলেট-এর প্রতি প্রবল ভালবাসা এটির অন্যতম কারণ।

http://picasion.com/
তবে এই সমস্যাকে ফেলে রাখা একদমই উচিত নয় অনেকেই এটাকে নিয়ে অবহেলা করেন। এই সমস্যার দ্রুত সঠিক চিকিৎসা করা উচিত।

এই বন্ধ্যাত্ব সমস্যা থেকে সমাধানের রাস্তা বলুন?

এসব সমস্যা থেকে দুরে থাকতে হলে পুরুষ এবং মহিলা উভয়কেই সুস্থ জীবন শৈলীতে ফিরে আসতে হবে। সময় মত নিয়ম করে খাওয়া, তেল জাতীয় খাদ্য যতটা সম্ভব কম খাওয়া, প্রচুর পরিমাণে সবুজ এবং তাজা শাক- সবজী খাওয়া। বাইরের মুখরোচক খাবার ছেড়ে ঘরে বানান পুষ্টিকর খাবার খাওয়া।

এছাড়াও নিয়মিত শরীর চর্চা এবং ওজন বাড়তে না দেওয়া। এই গুলি বজায় রাখলে এই ধরণের সমস্যা থেকে দূরে থাকা যায়। তবে এরপরও সমস্যা দেখা দিলে সঠিক চিকিৎসা শুরু করা দরকার।

এই দ্রুততর এবং মানসিক চাপ যুক্ত জীবনে কি এই জীবন শৈলী বজায় রাখা সম্ভব? কাজের চাপ বা মানসিক চাপ কি সমস্যাকে বাড়িয়ে দেয় না?

সুস্থ থাকতে হলে সঠিক সময় পুষ্টিকর খাদ্য খেতে হবে- তা সে যতই কাজের চাপ থাক না কেন। প্রতিদিন শরীর চর্চা করতে হবে। খুব কম করে হলেও ১৫ মিনিট।

ওজন বাড়লে হাজির হবে আরও নানা রকম রোগ। বন্ধ করতে হবে ঠাণ্ডা পানীয় সহযোগে পিজা, বার্গার, চপ, কাটলেটসহ তেল, চর্বি জাতীয় খাবার।

কি ধরনের রোগী আপনার কাছে বেশী আসে?
বিভিন্ন ধরনের জটিল রোগীরা আসেন। কারো বাচ্চা জন্মানোর পর কোন সমস্যা নিয়ে, কারো বা তার আগের কোন সমস্যা নিয়ে। অনেক গর্ভবতী মা-র সুগার, মৃগী রোগ, উচ্চরক্ত চাপের সমস্যা থাকে তারাও আসেন। এছাড়া স্ত্রীরোগ এবং বন্ধ্যাত্ব সমস্যার রোগীরা তো আছেনই।

ইতোমধ্যেই রোগীরা আসতে শুরু করেছেন কলকাতার চারু চন্দ্র প্লেসের তার চেম্বারে। এছাড়াও তিনি আরও চারটি জায়গায় রোগি দেখেন। মাত্র দশ জন রোগি দেখেন ডাক্তার পি কে সেন ।

তিনি আগেই জানিয়েছিলেন অনেক রোগী আসেন বাংলাদেশ থেকে। মনে হচ্ছিল সেই রকম এক জন কারো সঙ্গে দেখা হলে ভালো হত। কথা শেষ করে বেড়িয়ে এলাম তার ঘর থেকে। বাইরে কয়েকজন বসে আছেন। জানতে চাইলাম কোথা থেকে এসেছেন?

পেয়েও গেলাম একজনকে। শেখ সাহেব ও ফ্যান্সী বিবি। এসেছেন ঢাকা থেকে। প্রশ্ন করলাম কি করে সন্ধান পেলেন এই ডাক্তারের? স্বাভাবিক কারণেই একটু ইতস্তত ভাব। শেখ সাহেব পোশাক ব্যবসায়ী, বয়স ৪১ ফ্যান্সী বিবির বয়স ২৫। জানালেন ঢাকা হাইকোর্টের এক মহিলা উকিলের কাছ থেকে সন্ধান পেয়ে এখানে এসেছেন। সেই উকিল এই ডাক্তারবাবুর কাছে চিকিৎসা নিয়ে আজ “মা” হয়েছেন।

Azoospermia কী?

আজোস্পারম্মিয়া একজন ব্যক্তির স্বাস্থ্যগত অবস্থা, যার বীর্য কোন শুক্রাণু নেই। এটি বন্ধ্যাত্ব সঙ্গে যুক্ত করা হয়, কিন্তু অনেক ফর্ম চিকিৎসা চিকিত্সাযোগ্য হয়। মানুষের মধ্যে, azoospermia পুরুষ জনসংখ্যার 1% প্রভাবিত করে এবং পুরুষদের বন্ধ্যাত্ব অবস্থার 20% পর্যন্ত দেখা যেতে পারে।

তালিকাভুক্ত হিসাবে আজোস্পেরমিয়াটি তিনটি প্রধান ধরনের শ্রেণীভুক্ত করা যায়। তালিকাভুক্ত অনেক শর্তের এছাড়াও azoospermia এর পরিবর্তে oligospermia বিভিন্ন ডিগ্রী হতে পারে।

Pretensular azoospermia অন্যথায় স্বাভাবিক testicles এবং জিন ট্র্যাক্ট অপর্যাপ্ত উদ্দীপনা দ্বারা চিহ্নিত করা হয়। সাধারণত, শুক্রবিন্দু-উদ্দীপক হরমোন (এফএসএইচ) স্তর কম (হাইপোগোনাডোট্রোপিক) সংমিশ্রণে শুক্রাণু উৎপাদনে পরীক্ষার অপর্যাপ্ত উদ্দীপনার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। উদাহরণ হাইপোপ্রিটাইটিয়ারিজম (বিভিন্ন কারণের জন্য), হাইপারপ্রোলাইটিসিনিমিয়া, এবং টেসটোসটের দ্বারা বহিরাগত FSH দমন অন্তর্ভুক্ত। কেমোথেরাপি শুক্রাণু উত্পন্ন করতে পারে। প্রিভেনশিয়াল azoospermia azoospermia প্রায় 2% দেখা হয় প্রিটেসিটারিয়াল অজোশার্মিয়া হল একটি ধরনের অ-প্রতিরোধকারী এওোওস্কার্মিয়া।

চিকিৎসা
প্রাক-এবং post-testicular azoospermia প্রায়শই সংশোধন করা হয়, testicular azoospermia সাধারণত স্থায়ী হয়, যখন। সাবেক azoospermia কারণ বিবেচনা করা প্রয়োজন এবং এটি সরাসরি এই পরিস্থিতি পরিচালনা করতে সম্ভাবনা আপ খোলার। সুতরাং hyperprolactinemia কারণে azoospermia সঙ্গে পুরুষদের hyperprolactinemia বা যাদের শুক্রাণু উত্পাদনের exogenous এন্ড্রোজেন দ্বারা দমন করা হয় অর্রেন খাওয়ার এর অবসান পরে শুক্রাণু উত্পাদন আশা করা হয় পুরুষদের চিকিত্সা পরে শুক্রাণু উত্পাদন পুনরায় শুরু করতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে যেখানে te**es স্বাভাবিক কিন্তু অস্বাভাবিক, gonadotropin থেরাপি শুক্রাণু উত্পাদন প্রবৃদ্ধি হতে পারে।

সাম্প্রতিক বছরগুলোতে একটি বড় অগ্রগতি আইসিএস-এর সাথে আইভিএফ এর প্রবর্তন হয়েছে যা গর্ভাধানের টিস্যু থেকে সরাসরি প্রাপ্ত অপ্রাপ্য শুক্রাণু বা শুক্রাণু দিয়েও সফল গর্ভাধানের অনুমতি দেয়। আইভিএফ-আইসিএসআই দম্পতিদের গর্ভধারণের জন্য অনুমতি দেয়, যেখানে লোকটি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ অজস্রাব্ম্মিয়া পর্যন্ত দীর্ঘস্থায়ী হয়, যেহেতু te**es থেকে শুক্রাণু উপাদান পুনরুদ্ধার সম্ভব। এইভাবে অ মূষিক Klinefelter এর সিন্ড্রোম সঙ্গে পুরুষদের IVF-ICSI ব্যবহার করে শিশুদের জন্ম দিয়েছে গর্ভাবস্থা এমন পরিস্থিতিতে ঘটেছে যেখানে অজোস্পেরমিয়ায় ক্রিপ্টরচিজম এবং শুক্রাণু সাথে যুক্ত হয় যেখানে testicular শুক্রাণু নিষ্কাশন (টিইএসই) দ্বারা প্রাপ্ত।

Posttenseller azoospermia সঙ্গে পুরুষদের মধ্যে অনেক পন্থা উপলব্ধ। প্রতিরোধকারী azoospermia জন্য IVF- আইসিএসআই বা সার্জারি ব্যবহার করা যেতে পারে এবং চিকিত্সার পছন্দ জন্য বিবেচনা করা প্রয়োজন পৃথক কারণ। ক্ষতিকারক বিমোহিতকরণের জন্য ঔষধ সহায়ক হতে পারে।

রোগীর অবস্থা শুনে ও দেখে সারাদেশের যে কোনো জেলায় বিশ্বস্ততার সাথে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

যোগাযোগ

হাকীম মো. মিজানুর রহমান

ডিইউএমএস (ঢাকা) | বিএসএস (জা.বি) | এএপিএনএ (ভারত)

অলটারনেটিভ মেডিসিনে ১৪ বছরের অভিজ্ঞতা

সরকারি রেজিস্ট্রেশন নম্বর: ৩৫৪৬/এ

চিকিৎসা কেন্দ্রের ঠিকানা

সততা প্লাজা,

ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার

প্লট নং ২৬, গাউছিয়া মডেল টাউন

রামপুর বাজার, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর

প্রয়োজনে যোগাযোগ করুন

মোবাইল: 01762-240650

সেবাসমূহ :

শ্বেতী রোগ, যৌন রোগ, সোরিয়াসিস, দাদ, একজিমা, ফাঙ্গাল ইনফেকশন, থাইরয়েড, পাইলস-ফিস্টুলা, ডায়াবেটিস, টিউমার, জরায়ু টিউমার, ব্রেস্ট টিউমার, পলিপাস, টনসিল, মেহ প্রমেহ, আঁচিল, ব্রণ, বন্ধ্যাত্বর চিকিৎসা।

@ফলোয়ার
@সেরা ফ্যান

কিডনি পাথর: কারণ, প্রতিকার ও প্রতিরোধের পথবাংলাদেশসহ বিশ্বের বহু মানুষ কিডনি পাথরের সমস্যায় ভোগেন। এটি একটি সাধারণ কিন্ত...
11/10/2025

কিডনি পাথর: কারণ, প্রতিকার ও প্রতিরোধের পথ
বাংলাদেশসহ বিশ্বের বহু মানুষ কিডনি পাথরের সমস্যায় ভোগেন। এটি একটি সাধারণ কিন্তু যন্ত্রণাদায়ক রোগ, যা সময়মতো চিকিৎসা না করলে জটিলতায় রূপ নিতে পারে। কিডনি পাথর মূলত প্রস্রাবে অতিরিক্ত খনিজ পদার্থ জমে গিয়ে কঠিন স্ফটিক আকারে তৈরি হয়।

এই ফিচারে আমরা জানব কিডনি পাথর কেন হয়, কী লক্ষণ দেখা দেয়, কীভাবে প্রতিকার করা যায় এবং কীভাবে প্রতিরোধ সম্ভব।

কিডনি পাথর কী?

কিডনি পাথর বা রেনাল ক্যালকুলি হলো কিডনি বা মূত্রনালীর মধ্যে গঠিত কঠিন খনিজ স্ফটিক। এটি সাধারণত ক্যালসিয়াম, অক্সালেট, ইউরিক অ্যাসিড বা সিস্টাইন জাতীয় পদার্থের অতিরিক্ত ঘনত্বের ফলে তৈরি হয়। পাথরের আকার হতে পারে বালির দানার মতো ছোট, আবার কখনো তা বড় হয়ে প্রস্রাবের পথ আটকে দিতে পারে।

কিডনি পাথরের ধরন

১. ক্যালসিয়াম অক্সালেট পাথর – সবচেয়ে সাধারণ ধরনের পাথর
২. ক্যালসিয়াম ফসফেট পাথর – সাধারণত ইউরিনের অতিরিক্ত ক্ষারত্বে তৈরি হয়
৩. ইউরিক অ্যাসিড পাথর – প্রোটিন বেশি খাওয়ার ফলে তৈরি হয়
৪. সিস্টাইন পাথর – জেনেটিক কারণে তৈরি হয়, তুলনামূলকভাবে বিরল

কিডনি পাথরের কারণ

– পর্যাপ্ত পানি না পান করা
– অতিরিক্ত লবণ, প্রোটিন ও অক্সালেটযুক্ত খাবার গ্রহণ
– জেনেটিক বা পারিবারিক ইতিহাস
– মূত্রনালীর সংক্রমণ বা প্রদাহ
– অতিরিক্ত ওষুধ গ্রহণ (যেমন: ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট)
– অতিরিক্ত ঘাম, পানিশূন্যতা বা গরম আবহাওয়া
– বেশি সময় বসে থাকা বা কম শারীরিক পরিশ্রম

লক্ষণসমূহ

– তীব্র পিঠ বা কোমরের ব্যথা
– প্রস্রাবে জ্বালা বা রক্ত
– ঘন ঘন প্রস্রাবের চাপ
– বমি ভাব বা বমি
– জ্বর ও শীত লাগা (সংক্রমণ হলে)
– প্রস্রাব আটকে যাওয়া বা ব্যথাসহ প্রস্রাব

প্রতিকার

১. চিকিৎসকের পরামর্শ
প্রথমেই আল্ট্রাসনোগ্রাম বা CT স্ক্যান করে পাথরের আকার ও অবস্থান নির্ধারণ করতে হবে। ছোট পাথর হলে ওষুধ ও খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তনেই তা বের হয়ে যেতে পারে।

২. ওষুধ
– পেইন রিলিভার: ব্যথা কমাতে
– ডায়ুরেটিক: প্রস্রাব বাড়িয়ে পাথর বের করতে
– অ্যান্টিবায়োটিক: সংক্রমণ হলে
– আয়ুর্বেদিক ও ইউনানি ভেষজ: যেমন পাশানভেদা, শিলাপুষ্পা, গোখরু

৩. অস্ত্রোপচার
– ESWL (Shock Wave Lithotripsy): শক ওয়েভ দিয়ে পাথর ভাঙা
– URS (Ureteroscopy): ইউরিনারি ট্র্যাকের পাথর অপসারণ
– PCNL (Percutaneous Nephrolithotomy): বড় পাথর অপসারণে ব্যবহৃত

৪. খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন
– অক্সালেটযুক্ত খাবার (পালং শাক, বিট, বাদাম) কম খাওয়া
– লবণ ও প্রোটিন নিয়ন্ত্রণ
– লেবু পানি বা সাইট্রিক অ্যাসিড সমৃদ্ধ পানীয় গ্রহণ
– পর্যাপ্ত পানি পান (প্রতিদিন ২.৫–৩ লিটার)

প্রতিরোধের উপায়

– প্রতিদিন পর্যাপ্ত পানি পান
– খাদ্যাভ্যাসে ভারসাম্য বজায় রাখা
– নিয়মিত শারীরিক পরিশ্রম
– প্রস্রাব আটকে না রাখা
– কিডনি ও ইউরিনারি ট্র্যাকের সংক্রমণ হলে দ্রুত চিকিৎসা
– চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ক্যালসিয়াম ও অন্যান্য সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ

ভেষজ চিকিৎসা ও প্রাকৃতিক উপাদান

পাশানভেদা (Saxifraga Ligulata)
– মূত্রবর্ধক ও প্রদাহনাশক
– ছোট পাথর প্রস্রাবের সঙ্গে বের করে দিতে সহায়ক

শিলাপুষ্পা (Didymocarpus pedicellata)
– পাথর গলাতে সাহায্য করে
– অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল গুণসম্পন্ন

গোখরু (Tribulus terrestris)
– প্রস্রাবের জ্বালা, রক্ত ও সংক্রমণ কমায়
– ইউরিনারি ট্র্যাকের স্বাস্থ্য রক্ষা করে

সতর্কতা

– গর্ভবতী নারী, ডায়াবেটিস বা উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের ক্ষেত্রে দ্রুত চিকিৎসা জরুরি
– নিজে থেকে ওষুধ বন্ধ করবেন না
– নিয়মিত ফলোআপ ও রক্ত/প্রস্রাব পরীক্ষা করান

কিডনি পাথর একটি চিকিৎসাযোগ্য সমস্যা, তবে সময়মতো ব্যবস্থা না নিলে তা জটিলতায় রূপ নিতে পারে। সচেতনতা, সঠিক খাদ্যাভ্যাস, পর্যাপ্ত পানি পান এবং নিয়মিত চিকিৎসা গ্রহণের মাধ্যমে এই সমস্যা প্রতিরোধ ও প্রতিকার সম্ভব। আয়ুর্বেদিক ও ইউনানি চিকিৎসা পদ্ধতিতেও কিডনি পাথরের জন্য কার্যকর ভেষজ উপাদান রয়েছে, যা সঠিকভাবে প্রয়োগ করলে উপকার পাওয়া যায়।



যোগাযোগ

হাকীম মো. মিজানুর রহমান

ডিইউএমএস (ঢাকা) | বিএসএস (জা.বি) | এএপিএনএ (ভারত)

অলটারনেটিভ মেডিসিনে ১৪ বছরের অভিজ্ঞতা

সরকারি রেজিস্ট্রেশন নম্বর: ৩৫৪৬/এ

চিকিৎসা কেন্দ্রের ঠিকানা

সততা প্লাজা,

ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার

প্লট নং ২৬, গাউছিয়া মডেল টাউন

রামপুর বাজার, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর

প্রয়োজনে যোগাযোগ করুন

মোবাইল: 01762-240650

সেবাসমূহ :

শ্বেতী রোগ, যৌন রোগ, সোরিয়াসিস, দাদ, একজিমা, ফাঙ্গাল ইনফেকশন, থাইরয়েড, পাইলস-ফিস্টুলা, ডায়াবেটিস, টিউমার, জরায়ু টিউমার, ব্রেস্ট টিউমার, পলিপাস, টনসিল, মেহ প্রমেহ, আঁচিল, ব্রণ, বন্ধ্যাত্বর চিকিৎসা।

@ফলোয়ার
@সেরা ফ্যান

Address

সততা প্লাজা, ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার, প্লট নং ২৬, গাউছিয়া মডেল টাউন, রামপুর বাজার, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
Chandpur
3600

Telephone

+8801762240650

Website

http://www.facebook.com/mrrana.press

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Hakim Mizanur Rahman DUMS posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Hakim Mizanur Rahman DUMS:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category

Hakim Mizanur Rahman

মানুষের সেবায় দৃঢ়প্রতিজ্ঞ