Hakim Mizanur Rahman DUMS

  • Home
  • Hakim Mizanur Rahman DUMS

Hakim Mizanur Rahman DUMS মানুষের সেবায় দৃঢ়সংকল্প। প্রকৃত সেবায় দুনিয়া ও আখেরাত দুটোতেই সফল।

সাধারণ মানুষের জন্য চিকিৎসা সেবা। আমরা সবার জন্য কাজ করি। তাই যে কোনো যে কোনো রোগের প্রয়োজনে যোগাযোগ করতে পারেন। ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার থেকে আপনাকে স্বাগতম। যে কোনও রোগের প্রয়োজনে আমার এ নাম্বারে যে কোনও সময় কথা বলতে পারবেন : ০১৭৬২২৪০৬৫০ (ইমো-হোয়াটস অ্যাপ)

পুরুষের দু’র্বল’তার কারণ ও প্রতিকার কি?ইরেকটাইল ডিসফাংশনের ক্ষেত্রে কোন কোন ঔ’ষ’ধ কার্যকর ও নিরাপদ? তা জানতে হলে নিচের ল...
27/07/2025

পুরুষের দু’র্বল’তার কারণ ও প্রতিকার কি?
ইরেকটাইল ডিসফাংশনের ক্ষেত্রে কোন কোন ঔ’ষ’ধ কার্যকর ও নিরাপদ? তা জানতে হলে নিচের লেখাটি আপনাকে পুরোপুরি পড়তে হবে।
পরিণত বয়সের নারী-পুরুষের কাছে যে সমস্যাটি প্রকট তা হলো যৌ’ন সমস্যা। এর মধ্যে রয়েছে যৌ’ন দুর্বলতা, স’ঙ্গ’মে অনীহা, লি’ঙ্গে’র’ উ’ত্থান’ না হওয়া, দ্রুত বী’র্য’পা’ত, স্বপ্ন’দো’ষ, যৌ’ন স’ঙ্গ’ম’ভী’তি, ব’ন্ধ্যা’ত্ব ইত্যাদি। এসব কারণে দম্পতিরা মানসিক অ’শান্তিতে ভোগেন। এছাড়াও ডায়াবেটিসের কারণে আপনার যৌ’ন সমস্যা প্রকট আকার ধারণ করতে পারে। তাহলে আপনি নিয়মিত এই ঔষধগুলো সেবন করলে যৌ’ন সমস্যা ও ডায়াবেটিসের সমস্যা থেকে স্থায়ীভাবে মুক্তি পাবেন।

বিবাহিত, অবিবাহিত এমনকি যৌ’ন’ক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করেনি এমন অনেকেই এই সমস্যা নিয়ে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

অধিকাংশ মানুষেরই সংকোচ, দ্বিধা-দ্বন্দ্ব, লোকলজ্জার ভয় বেশি থাকায় এবং লোকলজ্জার কারণে প্রকৃত তথ্য থেকে অনেকে বঞ্চিত হন, তেমনি প্রচলিত কুসংস্কারের কারণে সমাজে বাসা বাঁধে এ সমস্যা।

এসব সমস্যা সমাধানের জন্য নিচে বর্ণিত চার প্রকার চল্লিশ দিনের কোর্স সেবন করবেন, ইনশাল্লাহ এগুলো ২০১৪ সাল থেকে পরীক্ষিত শত ভাগ কার্যকরী। যা সেবনে পুরুষের শুক্রানু বাড়ায়, ক্ষমতা বাড়ায়, সতেজ ও সবল দৃঢ় করে তুলবে।
বাংলাদেশের যে কোনো জেলায় কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমেও দু’ থেকে তিন দিনের মধ্যেই ঔষধ পেতে পারেন।

সমস্ত পৃথিবীতেই মানুষ নানা প্রকার জটিল এবং কঠিন যৌনবাহিত রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে। এই রোগগুলি যে শুধু তীব্র কষ্টদায়ক তাই নয় যথাযথ জ্ঞানের অভাবে এইগুলির সুচিকিত্সা থেকেও বঞ্চিত হন অনেক ভুক্তভোগী। নারী পুরুষের যৌন সংক্রান্ত নানা প্রকার রোগসমূহ সম্পর্কে কিছুটা ধারণা থাকলেও অন্তত এ বিষয়ে খুব সহজেই সতর্ক থাকা যাবে। আসুন এই সংক্রান্ত কিছু রোগ-ব্যাধি সম্পর্কে জেনে নেই।

গনোরিয়া :- যৌন বাহিত এই রোগটি নাইজেরিয়া গনোরি নামক একপ্রকার ব্যকটেরিয়ার কারনে হয়। আক্রান্ত ব্যক্তির সাথে মিলনের ৮-১০ দিন পর এই রোগের লক্ষন গুলো দৃষ্টিগোচর হয়। পুরুষের যৌনাংগ দিয়ে পুজ (Pus) বের হওয়া, প্রসাবে জ্বালাপোড়া এই রোগের উপসর্গ। মহিলাদের যোনিপথ, মূত্রনালী ও গুহ্যদারে এই রোগ হয়। যদিও অনেক মহিলার ক্ষেত্রেই রোগটি কোনো লক্ষন প্রকাশ করেনা তবে প্রসাবে জ্বালাপোড়া, যোনিপথে স্রাব আসা (Vaginal discharge) এসব উপসর্গ নিয়ে অধিকাংশ রোগী চিকিৎসকের দারপ্রান্তে উপস্থিত হয় । সমকামীরা এই রোগে গুহ্যদারে আক্রান্ত হয়।

যৌনাংগ থেকে নিঃসৃত নির্যাস বা পুজ থেকে স্মেয়ার (Smear) বা স্লাইড তৈরী করে অথবা কালচার (Culture) করেও এর জীবানু সনাক্ত করা হয়। অভিজ্ঞ ডাক্তারের তত্বাবধানে কিছু দিন যথাযথ চিকিৎসা নিলে অল্প কিছু দিনের মধ্যেই এই রোগ একেবারে মূল থেকে নির্মূল হয়ে যায়। আবার দেখা যায় সঠিক সময়ে চিকিতৎসা না করালে পুরুষের শুক্রাশয় (Te**es), মহিলাদের ডিম্বাশয় (O***y), ডিম্বনালী এসব স্থানে প্রদাহ হয়ে রোগী বন্ধাত্ব বরণ করতে পারে। মায়ের এইরোগ থাকলে শিশু অপথাল্মিয়া নিওন্যাটারাম (Opthalmia neonataram) নামক চোখের প্রদাহ নিয়ে জন্ম নিতে পারে।

সিফিলিস :- সিফিলিস রোগের জীবানুর নাম ট্রেপনোমা প্যালিডাম। সিফিলিস আক্রান্ত কারো সাথে যৌন মিলনে এই রোগ হয়ে থাকে, তবে রোগীর রক্ত গ্রহনের মাধ্যমেও এই রোগ হয়। আবার গর্ভাবস্থায় মায়ের সিফিলিস থেকে থাকলে সন্তান সেখান থেকে এই রোগে আক্রান্ত হয়ে ভূমিস্ট হয়ে থাকে। সাধারণত আক্রান্ত কারো সাথে যৌন মিলনের ২-৪ সপ্তাহ পরে এই রোগের লক্ষন গূলো দেখা দেয়, তবে কারো কারো ক্ষেত্রে ৩ মাস পর্যন্ত দেরী হতে পারে।

এটা শুরুতে পুরুষের যৌনাঙ্গের মাথায় বা শীস্নে হাল্কা গোলাপী বর্ণের একটা দাগ হিসেবে দেখা দেয়। ধীরে ধীরে এটা বড় হয়ে ফোস্কা বা ঘায়ের মতো হতে থাকে। রোগ শুরুর ২ মাসের মধ্যেও যদি চিকিৎসা না নেয়া হয় তবে যৌনাঙ্গের ঘা দ্রুত ছড়াতে থাকে এবং সেই সাথে জর ও মাথা ব্যথার মতো উপসর্গ দেখা দেয় এবং শরীরের বিশেষ করে কুচকীর গ্রন্থিগুলো বড় হয়ে যেতে থাকে। এ রোগ পায়ু-পথ, ঠোট, মুখ, গলনালী, খাদ্যনালী এমনকি শ্বাসনালীতেও ছড়িয়ে পড়তে পারে, অবশ্য এটা নির্ভর করে কোন পথে যৌনাচার করা হয়েছিলো তার উপড়।

এ অবস্থায় ও যদি কেউ চিকিৎসা নিতে অবহেলা করে তবে রোগটি খুবই জটিল আকার ধারন করে। তবে কারো কারো ক্ষেত্রে এটি সুপ্ত অবস্থায় চলে যায় এবং বছর দুয়েক সুপ্ত থাকার পরে ভয়াবহ রুপে দেখা দেয়। এভাবে চিকিৎসাহীন থেকে গেলে পুরুষাঙ্গের মাথায় বিশাল আকৃতির বিশ্রী ক্ষত বা ঘা হয়, অবস্থা আরো জটিল হতে থাকে এবং এক সময় এই রোগ হৃদপিন্ড এবং মস্তিস্কে ছড়িয়ে পরে বা নিউরোসিফিলিস (Neurosyphilis) হয়, যা রোগীকে মৃত্যুর দিকে নিয়ে যায়।

বিভিন্ন রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে (যেমন VDRL, TPHA) এই রোগটি সনাক্ত করা যায়। প্রাথমিক পর্যায়েই সিফিলিসের চিকিৎসা করানো উচিত। কারণ প্রথম থেকেই হারবাল চিকিৎসা নিলে জটিলগুলি আর বাড়তে পারে না এবং রোগী দ্রুত আরোগ্য লাভ করেন।

ব্যাকটেরিয়াল ভাজিনোসিস (বিভি/BV) :- এই রোগকে কঠিন অর্থে যৌন সংক্রান্ত রোগ বলা যায় না, কারণ এই রোগ যৌনমিলনের দ্বারা সংক্রামিত হয় না । তবে যৌনমিলনের দ্বারা এই রোগের বাড়াবাড়ি হতে পারে এবং যে সকল মহিলারা কোন দিন যৌন সঙ্গম করেননি, তাদের থেকে যে সকল মহিলারা নিয়মিত যৌন সঙ্গম করে থাকেন তাদের মধ্যে এই রোগ বেশী হয় । জনন যন্ত্রের স্বাভাবিক জীবানুর ভিতর সমতা না থাকার দরুন এই রোগ হয়ে থাকে। যদিও এই জীবানু সাধারনভাবে ক্ষতিকারক নয় এবং অজানাভাবে এক ব্যক্তি থেকে আরেক ব্যক্তির মধ্যে যেতে পারে, তাহলেও মধ্যে মধ্যে যোনি থেকে বেশী পরিমানে স্রাব বেরোতে পারে এবং সেটার থেকে মাছের গন্ধের মত গন্ধ বেরোতে পারে।

যদিও পরিষ্কার ভাবে জানা যায় না যে কেন ব্যাকটেরিয়াল ভাজিনোসিস (বিভি/BV) হয়, তবে এটা মনে করা হয় যে বীর্যে এলকালাইন থাকার দরুন এটা হতে পারে, কারন এটা স্ত্রী যোনির জীবানুগুলি যেগুলি এসিডিক(টক), সেগুলির মধ্যে গন্ডগোল সৃষ্টি করে।

এই রোগ হওয়ার আর একটা কারন হতে পারে কয়েল ব্যবহার করার ফলে। একজন মহিলা থেকে এই রোগ কোন পুরুষের মধ্যে যেতে পারে না। তবে তার এই রোগের চিকিত্সা করানো অত্যন্ত জরুরী কারণ ব্যাকটেরিয়াল ভাজিনোসিস কখনও কখনও জরায়ু এবং ফেলোপাইন টিউব পর্যন্ত যেতে পারে এবং তার ফলে কঠিন সংক্রামক রোগের সৃষ্টি হতে পারে। তাই সঠিক সময়ে যথাযথ চিকিত্সা নিয়ে রোগটিকে সমূলে নির্মূল করে ফেলাটাই বুদ্ধিমানের কাজ।

এছাড়াও নারী পুরুষের আরো কিছু রোগ রয়েছে, যেমন :
বালানিটিস :- এই রোগকে প্রায়ই বলা হয়ে থাকে যে এটা হল সংক্রামনের লক্ষন এবং হয়ত এটা সংক্রামক রোগ নয়। এক কথায় বলা যায় না যে এটা যৌন সংক্রামক রোগ, এটা বিশেষ করে হচ্ছে যৌন সঙ্গমের ফলাফল। এই রোগ কেবলমাত্র পুরুষদের হয়। এই রোগের লক্ষন হল পুরুষ জনন যন্ত্রের মাথা ফুলে যাওয়া এবং যাদের লিঙ্গের উপরের চামড়া কাটা, অন্যদের থেকে তাদের এই রোগ কম হয়।

অপরিস্কার অবস্থা, কনডোম এবং স্পারমিসাইডস্‌ (জেলী জাতীয় পদার্থ) ব্যবহার করার জন্য জ্বালা যন্ত্রনা হওয়ার জন্য, সুগন্ধি প্রসাধন দ্রব্য গুলির ব্যবহার করার এবং থ্রাস হওয়ার ফলে এই রোগ হতে পারে। কতকগুলি বিশেষ প্রসাধন দ্রব্যগুলি ব্যবহার না করে এবং জনন যন্ত্রের চামড়ার নীচে পরিষ্কার করে ধুঁয়ে রাখলে এই রোগ হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে। এই রোগের যথাযথা হোমিওপ্যাথি চিকিত্সা রয়েছে।

ক্লামোডিয়া :- এটা হচ্ছে সবচাইতে সাধারন জীবানু দ্বারা সংক্রমিত যৌন সংক্রান্ত রোগ। এই রোগের যদি সময়মত চিকিত্সা না হয় তাহলে বয়স হলে পরে গুরুতর সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে। ক্লামাডিয়া মহিলাদের গর্ভাশয়ের সঙ্কীর্ন অংশে রোগের সংক্রামন করে। এই রোগের দ্বারা পুরুষ এবং মহিলা দুজনেরই মুত্রনালী, মলদ্বার এবং চোখে এই রোগ সংক্রামিত হতে পারে। এই রোগ যে সংক্রামিত হয়েছে, যে কোন সময়েই তার লক্ষন দেখা যেতে পারে। সাধারনত: এই রোগের সংস্পর্শে আসার এক থেকে তিন সপ্তাহের ভিতর এই লক্ষনগুলি দেখা যায়। তবে এটাও দেখা যায় যে এর লক্ষনগুলি অনেকদিন পর প্রকাশ পেতে পারে।

ক্রেব অথবা পিউবিক লাইস :- এইগুলি হচ্ছে কাকড়ার মত ছোট পরগাছা জীবানু/প্যারাসাইটস। এইগুলি চুলের মধ্যে বাস করে এবং রক্ত শুষে খায়। বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই যৌন এলাকার চুলের ভিতর। তবে বগলের চুলে, শরীরের অন্যান্য জায়গায় এমন কি মুখের এলাকায়, যেমন ভুরুর ভিতরেও এই জীবানুগুলি থাকতে পারে। এগুলি মানুষের শরীর ছাড়া বাইরেও থাকতে পারে, এবং সেইজন্য জামাকাপড়ের ভিতরে বিছানার কাপড়চোপর এবং টাওয়েল গুলিতেও পাওয়া যেতে পারে। আপনার হয়ত: এই ক্রেব/কাকড়া থাকতে পারে কিন্তু আপনি জানেন না, তবে ২ থেকে ৩ সপ্তাহ পরে আপনার চুলকানি হতে পারে।

এই ক্রেব/কাকড়াগুলি সাধারনত যৌন সঙ্গম করার সময় একজনের শরীর থেকে আরেকজনের শরীরে যায়, তবে জামাকাপড়, টাওয়েল অথবা বিছানাপত্রে অন্য কারো সঙ্গে ভাগাভাগি করে ব্যবহার করলেও এই রোগ একজন থেকে আরেকজনের মধ্যে যেতে পারে। এই রোগে আপনি যাতে আক্রান্ত না হতে পারেন, কার্যকরীভাবে ভাবে সেটা বন্ধ করা কঠিন। তবে জামাকাপড় এবং বিছানাপত্র গরম জলে ধুঁয়ে আপনি অন্যদের এই রোগে আক্রান্ত হওয়া বন্ধ করতে পারেন।তবে যথাযথ হোমিওপ্যাথি চিকিত্সা নিলে এই রোগ দূর হয়ে যায়।

এপিভিডাইমিটিস :- এটি হচ্ছে এপিডিডাইমিটিসের ফোলা। এটা পুরুষের শুক্রাশয়ের উপরের কতকগুলি টিউব, যেখানে পুরুষের শুক্রানু/স্পার্ম জমা করা থাকে। সবসময় এই রোগ যৌন সংক্রামক রোগের ফলে হয় না। কিন্তু যদি কখনও কখনও এইভাবে হয়ে থাকে, তাহলে তার মানে হল যে ক্লামাডিয়া অথবা গনোরিয়া থাকার জন্য হয়েছে। এই অসুখের লক্ষন হল শুক্রাশয় এবং অন্ডকোষ ফুলে যাওয়া এবং যন্ত্রনা হওয়া।

এই রোগ হওয়া বন্ধ করার পথ হল যৌনমিলনের সময় কনডোম ব্যবহার করা। যেমন ক্লামাডিয়া এবং গনোরিয়া যাতে না হতে পারে, তারও সর্বশ্রষ্ঠ পথ হল কনডোম ব্যবহার করা। এপিডিডাইমিটিস রোগ এক ব্যক্তি থেকে আরেকজন ব্যক্তির মধ্যে ছড়ায় যায় না তবে অন্য কোন সংক্রামক রোগ, থাকলে সেগুলি এই রোগকে ছাড়াতে সাহায্য করতে পারে।

জেনিটাল ওয়ার্টস/জননেন্দ্রিয় আঁচিল :- এইগুল পুরুষ বা মহিলাদের জননেন্দ্রিয়ের যতে কোন অংশে ছোট ছোট মাংসপিন্ডের মত গজায়। এইগুলি হয় হিউম্যন পাপিলোমা ভাইরাস/রোগের জীবানু (এইচ পি ভি/HPV) দ্বারা। এই ওয়ার্ট/আঁচিল জননেন্দ্রিয় বা শরীরের অন্য অংশেও, যেমন হাতে হতে পারে। এই রোগের সংষ্পর্শে আসার ১ থেকে তিন মাসের ভিতর জননেন্দ্রিয়ে এই ওয়ার্ট/আঁচিল বেরোয়। আপনি বা আপনার সঙ্গী হয়ত দেখতে পাবেন যে জননেন্দ্রিয়তে ছোট ছোট গোলাপী মাংসপিন্ড বা ফুলকপির মত দেখতে মাংসপিন্ড গজিয়েছে।

এই মাংসপিন্ড স্ত্রী যোনী দ্বারে, অন্ডকোষ বা মলদ্বারে হতে পারে। এই মাংসপিন্ডগুলি আলাদা আলাদা ভাবে একটা একটা করে বা একসঙ্গে অনেকগুলি হতে পারে। সেগুলিতে সাধারনত কোন ব্যথা হয় না তবে চুলকানি হতে পারে। বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই অন্য কোন লক্ষন দেখা যায় না এবং এই ওয়ার্টগুলি/আঁচিলগুলি চোখে দেখা কঠিন। যদি কোন মহিলার গর্ভাশয়ের সঙ্কীর্ন অংশে এই ওয়ার্ট/আঁচিল হয়ে থাকে, তাহলে এর ফলে অল্প স্বল্প রক্তপাত হতে পারে, অথবা কদাচিত্ রঙীন স্রাব বেরোতে পারে।

গাট ইনফেকশ্‌ন/তন্ত্রের সংক্রামন :- এই রোগ যৌনমিলনের সময় একজনের থেকে আরেকজনের মধ্যে যায়। সব থেকে সাধারন দুইটা সংক্রামনের নাম হল এমিয়োবিয়াসিস এবং জিয়ারডিয়াসিস। এই রোগের সংক্রামন জীবানুর/ব্যকটিরিয়ার দ্বারা হয়ে থাকে এবং সেগুলি যখন গাট বা তন্ত্রে পৌঁছায় তখন পেটখারাপ বা পেটে ব্যথা হতে পারে। কোন ব্যক্তির যখন এই রোগ থাকে তখন যৌনমিলনের সময় এই রোগ অন্য ব্যক্তির শরীরে প্রবেশ করতে পারে। বিশেষত: যদি মলের সংষ্পর্শে আসে, যেমন রিমিং এবং মলদ্বারের যৌন সঙ্গম দ্বারা।

কনডোম, দাতের বাঁধ/ডেন্টাল ডেমস অথবা লেটেক্স গ্লাভস ব্যবহারের দ্বারা এই সংক্রামন বন্ধ করা যায়। যৌন খেলনাগুলি ব্যবহার করার পরে ভালভাবে পরিষ্কার করা এবং মলের সংষ্পর্শে আসার পর ভালভাবে হাত ধোওয়া উচিত। এই সংক্রামনগুলির বেশীরভাগই পেট খারাপের ঔষধের চিকিত্সাতেই ভাল হয়ে যায় তবে প্রপার হোমিও ট্রিটমেন্ট নেয়া উচিত ।

মলাস্কাম :- এটা হচ্ছে একটা চামড়ার রোগ। এই রোগ হয় মলাস্কাম কন্টাজিওসাম নামক রোগের বীজ/ভাইরাসের দ্বারা। এই রোগের ফলে চামড়ায় ছোট ছোট ফোলা দেখা দেয়। এই ফোলাগুলি দুই সপ্তাহ থেকে কয়েক বত্সর পর্যন্ত থাকতে পারে। মলাস্কামের এই ফোলাগুলি উরুতে, পাছাতে, জননেন্দ্রিয়ে এবং কখনও কখনও মুখেও হতে পারে। এই রোগজীবানু/ভাইরাস যৌনমিলনের সময়ের শরীরের যোগাযোগের এবং অন্যান্যভাবে চামড়ার যোগাযোগের দ্বারা একজনের শরীর থেকে অন্যজনের শরীরে যেতে পারে।

এই রোগ আটকানোর পথ হল কনডোম ব্যবহারের দ্বারা এবং যে ব্যক্তির এই রোগ আছে তার চিকিত্সা না হওয়া পর্যন্ত তার সঙ্গে যৌন মিলন না করা, যাতে তার শরীরের চামড়ার সঙ্গে কোন যোগাযোগ না হয়। বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই মলাস্কামের কোন চিকিত্সার প্রয়োজন হয় না এবং সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই রোগ ভাল হয়ে যায়। তবে, কখনও কখনও এই রোগ শরীরে থেকে যেতে পারে।

নন-স্পেসিফিক্‌ উরেত্রিটিস(এন এস ইউ/NSU) :- এই রোগের ফলে পুরুষের মূত্রনালী ফুলে যায়। বিভিন্ন ধরনের সংক্রামনের জন্য এই ফোলার সৃষ্টি হতে পারে। এই রোগ সবচাইতে বেশী হয় ক্লামাডিয়ার সংক্রামনের ফলে। এন এস ইউ/NSU হয়ত একজন পুরুষ অথবা নারীর সঙ্গে সম্পর্ক আরম্ভ হওয়ার মাস অথবা কোন কোন ক্ষেত্রে বহু বছর পরেও হতে পারে।

এই রোগের লক্ষনের ভিতর থাকতে পারে, প্রস্রাব করার সময় ব্যথা বা জ্বালা করা। সকালে প্রস্রাব করার সময়ে লিঙ্গের মাথায় সাদা ঘনরস দেখা যেতে পারে। আপনার হয়ত মনে হতে পারে যেন আপনার ঘন ঘন প্রস্রাব করার প্রয়োজন। প্রায়সই কোনরকম লক্ষন দেখা যায় না। তবে এই এর মানে এই নয় যে আপনার থেকে আপনার সঙ্গীর ভিতর এই রোগের সংক্রামন হবে না। আরও খবরের জন্য এন এস ইউ/NSU দেখুন।

ট্রিকোমোনাস ভাজিনোসিস :- এটাকে ট্রিচ ও বলা হয়। এই রোগ হয় একরকমের পরগাছা জীবানু দ্বারা যেটা মহিলাদের যোনীতে এবং পুরুষদের মুত্রনালীতে পাওয়া যায়। প্রায়সই এই রোগের কোন লক্ষন দেখা যায় না। যদি কোন লক্ষন দেখা যায় তাহলে সেগুলি হতে পারে পুরুষদের ক্ষেত্রে প্রস্রাবের সময় ব্যথা এবং স্রাব এবং মহিলাদের ক্ষেত্রে স্রাব, যৌনমিলনের সময় এবং প্রস্রাবের সময় ব্যথা এবং যোনীদ্বারে ফোলা এবং ব্যথা। যে ব্যক্তির এই রোগ আছে, তার সঙ্গে মৌখিকভাবে, যোনীতে অথবা মলদ্বারে যৌনমিলন করবার সময় অন্য ব্যক্তির মধ্যে এই রোগের সংক্রামন হতে পারে। তবে হোমিওপ্যাথি চিকিত্সায় এই রোগ খুব তাড়াতাড়িই নির্মূল হয়ে যায়।

থ্রাস :- এটাকে ক্যানডিয়াসিসও বলা হয়। এটা হচ্ছে একরকমের ইষ্ট(yeast), যেটা চামড়ার উপরে বাস করে এবং সাধারনত শরীরের জীবানুগুলির/ব্যাকটেরিয়াগুলির দ্বারা সংযত থাকে। তবে যদি এই ইষ্ঠ পরিমানে বাড়ে, তাহলে পুরুষ এবং মহিলা দুইজনেরই শরীর ফুলে যেতে, ঘা হতে এবং চুলকানি এবং লিঙ্গ বা যোনী থেকে স্রাববের হতে পারে। যে মহিলার এই রোগ আছে তার যোনী থেকে ঘন সাদা স্রাব বেরোতে পারে এবং প্রস্রাব করার সময় ব্যথা হতে পারে। একজন পুরুষ যার এই রোগ আছে, তার হয়ত লিঙ্গ থেকে একই ধরনের ঘন স্রাব বেরোতে পারে এবং তার লিঙ্গের চামড়া পেছনে টানতে অসুবিধা হতে পারে। যে ব্যক্তির থ্রাস আছে, যৌনসঙ্গমের সময়ে তার শরীর থেকে অন্য ব্যক্তির শরীরে এই রোগের সংক্রামন হতে পারে।

তবে আপনি যদি টাইট নাইলন টাইট অথবা লাইক্রা কাপড় পরেন অথবা কতকগুলি বিশেষ ধরনের এ়ন্টিবায়োটিকস খান তাহলেও এই রোগ হতে পারে। তবে কখনও কখনও এই রোগ হবার সঠিক কারন জানা যায় না। যৌনমিলনের সময় কনডোম ব্যবহার করলে এবং পুরুষ মানুষ তাদের লিঙ্গের চামড়ার নীচের অংশ ভাল করে ধুলে এই রোগের সংক্রামন বন্ধ করা যায়। এর চিকিত্সার ভিতরে আছে এন্টি ফাংগাল ঔষুধের ব্যবহার। থ্রাস ভাল হয়ে গেলেও, আরেকবার হতে পারে, বিশেষ করে মহিলাদের।

স্কেবিজ :- এই রোগ হয় একধরনের পরজীবানু বা প্যারাসাইট দ্বারা। এইগুলি চামড়ার নীচে ঢুকে যায় এবং এর ফলে চুলকানি হয়। এই পরবীজানু বা প্যারাসাইটগুলি খুবই ছোট এবং এগুলিকে চোখে দেখা যায় না। বহু লোকেই জানেন না যে তাদের এই রোগ আছে। এই রোগের ফলে চুলকানি হয় এবং এটা আরম্ভ হয় সংক্রামনের ২ থেকে ৬ সপ্তাহের ভিতর। হাতের চামড়ার নীচে পাছায় বা জননেন্দ্রিয়তে লাল লাল লাইন হয়ত এই রোগের চিহ্ন হতে পারে। বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই যৌন মিলনের সময়ে শরীরের সংস্পর্শই হল এই রোগের কারণ।

তবে এটাও সম্ভব যে, যে ব্যক্তির এই রোগ আছে, তার ব্যবহার করা টাওয়েল বা কাপড় চোপড় ব্যবহার করলেও এই রোগ হতে পারে। যদিও সাধারনভাবে এরকম হয় না। আপনার নিজের এই রোগ না হওয়া বন্ধ করার কোন কার্যকরী পথ নেই। তবে কাপড় চোপড় বিছানাপত্র, গরম জলে ধুঁয়ে অন্যদের এই রোগের আক্রমন থেকে বাঁচাতে পারেন। ফার্মেসী থেকে লোশন কিনে শরীরে লাগিয়ে এই পরজীবানু বা প্যারাসাইট গুলিকে মারতে পারেন।

যৌ’নবাহিত রোগসমূহ নির্মূলে প্রাকৃতিক ভেষজ চিকিৎসা :- পুরুষ এবং মহিলাদের যাবতীয় যৌ’নবাহিত রো’গসমূহ নির্মূলে প্রাকৃতিক ভেষজ চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভূমিকা অতুলনীয়। অ্যালোপ্যাথি যেখানে এই রোগগুলির চিকিত্সায় এন্টিবায়োটিকসহ অন্যান্য উচ্চ শক্তির ঔষধ প্রয়োগ করে নানা পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ায় রোগীদের বিপর্যস্থ করে তুলে সেখানে ইউনানী ঔ’ষ’ধ কোন প্রকার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ছাড়াই পুরুষ এবং মহিলাদের যাবতীয় যৌ’নরোগ সমূকে নির্মূল করতে যুগ যুগ ধরে কার্যকর চিকিত্সা দিয়ে আসছে। তাই যৌ’নবাহিত রোগসমূহের সুচিকিত্সার জন্য অভিজ্ঞ একজন চিকিৎসকের দ্বারস্থ হাওয়াটাই অধিক যুক্তিযুক্ত।
আপনার সমস্যা সমাধানে আমি অত্যন্ত বিশ্বস্ততার সাথে চিকিৎসা দিবো, যাতে আপনি ভালো ফল পেয়ে দশজনকে সুনাম বলতে পারেন ইনশাল্লাহ।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

সরকারি নিবন্ধনপ্রাপ্ত চিকিৎসক।
গভ. রেজি নং ৩৫৪৬/ এ
ড্রাগ লাইসেন্স : সিএইচএস ৩৪৩৫ এ/বি
হাকীম মো. মিজানুর রহমান
MD Mizanur Rahman Hakim
(বিএসএস, ডিইউএমএস)
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

মুঠোফোন : »(ইমো/হোয়াটস অ্যাপ)

(চিকিৎসক) : 01762240650

মুঠোফোন : 01960288007

(সকাল দশটা থেকে বিকেল ৫টা)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

@ফলোয়ার
@সেরা ফ্যান

সহজ প্রশ্ন্ সবাই উত্তর দিতে পারবে আশা করছি।@ফলোয়ার@সেরা ফ্যান
27/07/2025

সহজ প্রশ্ন্ সবাই উত্তর দিতে পারবে আশা করছি।

@ফলোয়ার
@সেরা ফ্যান

@সেরা ফ্যান
27/07/2025

@সেরা ফ্যান

@ফলোয়ার@সেরা ফ্যান
27/07/2025

@ফলোয়ার
@সেরা ফ্যান

24/07/2025
সবজি: স্বাস্থ্যের অমৃত—বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে সবজির গুণাগুণ ও উপকারিতাবাংলাদেশের কৃষিপ্রধান সমাজে সবজির উৎপাদন এবং ব্যবহ...
24/07/2025

সবজি: স্বাস্থ্যের অমৃত—বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে সবজির গুণাগুণ ও উপকারিতা
বাংলাদেশের কৃষিপ্রধান সমাজে সবজির উৎপাদন এবং ব্যবহার দীর্ঘদিন ধরেই স্বাস্থ্য ও সংস্কৃতির একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। নানা রঙ, স্বাদ ও গঠনের এই সবজিগুলোর মধ্যে লুকিয়ে আছে অসাধারণ পুষ্টিগুণ, যা শুধু শরীরকে সুস্থ রাখে না, রোগ প্রতিরোধেও বড় ভূমিকা রাখে। চলুন দেখা যাক কোন সবজি আমাদের শরীরকে কীভাবে উপকার করে:

🥦 পালংশাক এর উপকারিতা:
আয়রন ও ক্যালসিয়ামে ভরপুর পালংশাক রক্তশূন্যতা দূর করে, হাড় শক্ত করে এবং চোখের জন্য উপকারী।
🌿 অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট:
এতে থাকা β-carotene ও lutein চোখকে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে।

🥒 শসার উপকারিতা:
শরীরের পানির ভারসাম্য রক্ষা করে, কিডনির কাজ উন্নত করে।
- 💧 *ডায়েটিং:*
কম ক্যালরির কারণে ডায়েট খাবার হিসেবে আদর্শ।

🥬 লাউ এর উপকারিতা:
উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগ প্রতিরোধ করে, হজমে সহায়ক।
- 💧 *রিফ্রেশিং:*
গরমে শরীর ঠাণ্ডা রাখার ক্ষমতা আছে।

🍆 বেগুনে রউপকারিতা:
ফাইবার ও ফাইটোকেমিক্যালে ভরপুর বেগুন কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে, হৃদপিণ্ডের স্বাস্থ্য উন্নত করে।
- 🧠 মস্তিষ্কের জন্য:
এতে থাকা Nasunin ব্রেন সেলকে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস থেকে বাঁচায়।

🌶️ কাঁচা মরিচের উপকারিতা:
ভিটামিন C ও capsaicin থাকার কারণে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং বিপাক ক্রিয়া ত্বরান্বিত করে।
- 🩺 ব্যথা উপশমে: Arthritis বা বাতজনিত ব্যথায় উপকারী।

🌿 করোলার উপকারিতা: রক্তে গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণে কার্যকর, হজমে সাহায্য করে এবং চর্মরোগে উপকারী।
- 💉 ডায়াবেটিসে: করোলার রসে insulin-like compounds আছে যা ডায়াবেটিসে সহায়ক।

🌰 শিমের উপকারিতা: প্রোটিন, ফাইবার ও ভিটামিন B রয়েছে যা হজম, হৃদরোগ ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
- 🍃 রক্ত পরিষ্কার:
এতে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রক্ত পরিষ্কার করে।

🧅 পেঁয়াজের উপকারিতা: রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ, হজম, ও ইনফ্ল্যামেশন হ্রাসে কার্যকর।
- 🌿 প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিক:
এতে থাকা sulfur compounds ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস রুখে দেয়।

🧄 রসুনের উপকারিতা: হৃদরোগ, ক্যান্সার ও সংক্রমণ প্রতিরোধে কার্যকর।
- 🩺 কোলেস্টেরল কমায়: Allicin নামক যৌগ রক্তে LDL কমাতে সাহায্য করে।

🥔 আলুর উপকারিতা: কার্বোহাইড্রেট ও পটাসিয়ামে সমৃদ্ধ—শরীরের শক্তি যোগায়।
- 💧 Electrolyte balance: খেলোয়াড়দের জন্য উপকারী।

🥕 গাজরের উপকারিতা: β-carotene ও ভিটামিন A চোখের স্বাস্থ্য উন্নত করে, ত্বক উজ্জ্বল করে।
- 🍂 রোগ প্রতিরোধ: অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট শরীরকে ক্যান্সার থেকে রক্ষা করে।

🥬 ঢেঁড়স (লেডিস ফিঙ্গার)-এর উপকারিতা: ফাইবার ও ভিটামিনে ভরপুর, হজম ও রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
- 💧 কোষ্ঠকাঠিন্যে: মিউকিলেজ জাতীয় রস হজমে সহায়ক।

ভুট্টার উপকারিতা: ভিটামিন B, আয়রন ও ফাইবার রয়েছে যা রক্তসঞ্চালন ও হজমে সাহায্য করে।
🧠 স্নায়ুতন্ত্র: Niacin ও Thiamine মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ায়।

🍀 কচুশাক-এর উপকারিতা: আয়রন ও ক্যালসিয়ামে সমৃদ্ধ, রক্তশূন্যতা দূর করে এবং হাড় শক্ত করে।
- 🍃 শরীর ঠান্ডা রাখে এবং রক্ত পরিষ্কার করে।

🥬 মুলার উপকারিতা: গ্যাস, বদহজম এবং চর্বি কমাতে সহায়ক।
- 🌿 লিভার পরিষ্কার: মুলার রস লিভারের কার্যক্ষমতা উন্নত করে।

বাংলাদেশের কৃষিজ জীববৈচিত্র্য আমাদের উপহার দিয়েছে এইসব অসাধারণ সবজি, যা শুধু দৈনন্দিন খাদ্য নয়, বরং রোগ প্রতিরোধ ও সুস্থতার এক বিশাল ভাণ্ডার।
যদি আমরা সঠিকভাবে স্থানীয় ও মৌসুমি সবজি আমাদের খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করি, তাহলে স্বাস্থ্য, রোগপ্রতিরোধ ও জীবনের মান অনেকটাই উন্নত হবে।
এই গুণসম্পন্ন সবজিগুলো শুধু খাবার নয়, স্বাস্থ্যকর জীবনের মূল চাবিকাঠি।

@ফলোয়ার
@সেরা ফ্যান

করোলা বা উচ্ছে শুধু তেতো স্বাদের জন্য নয়—এর ভেতরে লুকিয়ে আছে অসাধারণ ভেষজ ও পুষ্টিগুণ  স্বাস্থ্য উপকারিতা- ডায়াবেটিস নিয়...
24/07/2025

করোলা বা উচ্ছে শুধু তেতো স্বাদের জন্য নয়—এর ভেতরে লুকিয়ে আছে অসাধারণ ভেষজ ও পুষ্টিগুণ

স্বাস্থ্য উপকারিতা
- ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে কার্যকর: করোলায় থাকে ইনসুলিনের মতো পেপটাইড ও অ্যালকালয়েড, যা রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে সাহায্য করে
- লিভার ও কিডনির জন্য উপকারী: করোলা লিভার পরিষ্কার করে এবং কিডনির কার্যকারিতা উন্নত করে
- হজমে সহায়তা করে: এতে থাকা ফাইবার ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট হজম শক্তি বাড়ায় এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে
- ত্বক ও চুলের যত্নে: রক্ত বিশুদ্ধ করে, ফলে ত্বক উজ্জ্বল হয় এবং চুলও স্বাস্থ্যকর থাকে
- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি: ভিটামিন C ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট শরীরকে রোগের বিরুদ্ধে লড়তে সাহায্য করে

ভেষজ গুণ
- জ্বর, কৃমি, পিত্ত, জনডিস ও যৌন রোগে উপকারী
- করোলার পাতা: প্রস্রাব পরিষ্কার করে, জ্বর সারায়, কৃমি নাশ করে, ত্বকের রোগে উপকারী
- করোলার রস: নিয়মিত খেলে ডায়াবেটিস, অর্শ, ম্যালেরিয়া, চর্মরোগে উপকার পাওয়া যায়

পুষ্টিগুণ (প্রতি ১০০ গ্রামে)
| উপাদান | পরিমাণ |
|----------------|----------------|
| ক্যারোটিন | ১৪৫০ µg |
| ভিটামিন C | ৬৮ mg |
| আমিষ | ২.৫ g |
| শর্করা | ৪.৩ g |
| ক্যালসিয়াম | ১৪ mg |
| লৌহ | ১.৮ mg |
| খাদ্যশক্তি | ২৮ কিলোক্যালরি |

@ফলোয়ার
@সেরা ফ্যান

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Hakim Mizanur Rahman DUMS posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Hakim Mizanur Rahman DUMS:

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Contact The Practice
  • Claim ownership or report listing
  • Want your practice to be the top-listed Clinic?

Share

Hakim Mizanur Rahman

মানুষের সেবায় দৃঢ়প্রতিজ্ঞ