আরো শিখতে চাই

আরো শিখতে চাই জানার আছে অনেক কিছুই

 # মেডিকেল সেক্টরে কাজ করার বদৌলতে এই " ভারনিক্স " নামের পদার্থটা দেখা হয়েছে অনেক। কোন কোন বাচ্চা শরীরে এত ভারনিক্স নিয়ে...
06/11/2021

# মেডিকেল সেক্টরে কাজ করার বদৌলতে এই " ভারনিক্স " নামের পদার্থটা দেখা হয়েছে অনেক। কোন কোন বাচ্চা শরীরে এত ভারনিক্স নিয়ে জন্মগ্রহণ করে আবার কোন কোন বাচ্চা একেবারে পরিষ্কার থাকে।

এই ভারনিক্স টা সম্পর্কে অনেকে অবগত নয়। বাচ্চাকে মুছে যখন অভিভাবকদের কাছে দেওয়া হয় তখন শরীরে ভারনিক্স থাকলে তারা ভাবেন বাচ্চাকে ক্লিয়ারলি ক্লিন করা হয়নি বা নিজেরাই মুছতে বসে যান।

আল্লাহর সৃষ্টির সবকিছুর পিছনেই গভীর রহস্য লুকায়িত আছে, তাঁর অসীম জ্ঞান বুঝার ক্ষমতা আমাদের কারোরি নেই! 🙂

💥সদ্যজাত শিশুর শরীরে ভারনিক্স নামের এক ধরণের তেল জাতীয় পদার্থ থাকে যা মায়ের গর্ভে থাকাকালীন তরল পদার্থ থেকে শিশুর ত্বককে রক্ষা করে।
এটি অ্যান্টিবডির মত শিশুর রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে।

জন্মের পর পরই শিশুকে পরিষ্কার বা মোছার সময় খেয়াল রাখতে হবে যেন ভারনিক্স ওঠে না যায়।
WHO এর মতে শিশুর শরীরে ভারনিক্স কমপক্ষে ৬ ঘন্টা রাখা এবং সবচেয়ে ভালো হয় ২৪ ঘন্টা রাখলে।🖤🖤

30/10/2021

আজকে জানবো গর্ভকালীন সময়ে আল্ট্রাসনোগ্রাম করার উদ্দেশ্য। অন্তত ৩ বার আল্ট্রাসনোগ্রাম করা উচিত।

♦♦ ১ম আল্ট্রাসনোগ্রাম করাতে হবে ৩মাসের মধ্যে। ২য় মাসে করানোই সবচেয়ে ভালো। এসময় আমরা জানতে পারবো-

~রোগী আসলেই গর্ভবতী কিনা।
অনেক সময় দেখা যায় প্রস্রাব টেস্টে পজিটিভ দেখালেও আসলে গর্ভে সন্তান নেই। অনেক সময়ই শুধুমাত্র বাচ্চার থলি আসে কিন্তু বাচ্চা থাকেনা।

~বাচ্চা জরায়ুতে আছে নাকি অন্য কোথাও। জরায়ুতে না থেকে অন্য কোথাও থাকাকে বলে এক্টপিক প্রেগন্যান্সি। এ ক্ষেত্রেও প্রস্রাব টেস্ট পজিটিভ আসে। কিন্তু বাচ্চা বেশিদিন বাঁচে না।

~ বাচ্চা কি গর্ভে একটি নাকি একের অধিক;

~অনেকে মাসিকের তারিখ মনে রাখতে পারেনা। এসময়ই বাচ্চার বয়স জানা যায়।

~মায়ের জরায়ুতে কোন সমস্যা আছে কিনা। সমস্যা থাকলে অনেক সময় গর্ভপাত হয়ে যায়।

♦♦২য় বার করাতে হবে ৫ম মাসে। এসময় জানা যাবে-

~ বাচ্চার কোন জন্মগত ত্রুটি আছে কিনা। আগে থেকে জানা থাকলে সে অনুযায়ী বাচ্চার ডেলিভারির পরপরই চিকিৎসার ব্যবস্থা করা যায়।

~ প্লাসেন্টা যেটা অনেকেই ফুল নামে জানে তার অবস্থান কোথায়। প্লাসেন্টার অবস্থানের উপর ডেলিভারি কতটা নিরাপদ হবে বুঝা যায়। অনেক মা ই ডেলিভারির পর অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে মারা যায়। তার কারণ হলো আগে থেকে প্লাসেন্টার অবস্থান না জেনে ব্যবস্থা নিতে না পারা।

~ ডেলিভারির ডেট কবে তা জানা যায়।

~বাচ্চা জীবিত কিনা;

♦♦ শেষ আল্ট্রা করতে হয় ৮/৯ মাসে।এ সময় জানতে পারবে-

~ বাচ্চার ওজন;

~ জরায়ুতে পানি কতটা আছে। পানি কম থাকলে বাচ্চা প্রয়োজনীয় পুষ্টি ও অক্সিজেন পায়না।এতে বাচ্চার নির্দিষ্ট ডেলিভারির তারিখ পর্যন্ত বেচে থাকা কঠিন। তাই বলে অতিরিক্ত পানি থাকাও ভালোনা।

~প্লাসেন্টাতে কোন সমস্যা আছে কিনা;

~ বাচ্চার পজিশন। সাধারণত মাথা নিচের দিকে থাকলে নরমাল ডেলিভারি করা সহজ।

✅ দয়া করে শুধুমাত্র গর্ভের সন্তান ছেলে না মেয়ে জানার জন্য আল্ট্রাসনোগ্রাম করাবেন না। আল্লাহ যা দিয়েছেন তা তো আর বদলাতে পারবেন না। বরং যা জানতে পারলে মা ও সন্তানের সুস্থ থাকা আরেকটু নিশ্চিত করতে পারবেন তা জানুন।

✅ মায়ের যত্ন নিন। একজন সুস্থ মা ই জন্ম দিবেন একজন সুস্থ বাচ্চা।

25/10/2021

Address

Chapai
3600

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when আরো শিখতে চাই posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram