লাইফ কেয়ার ডায়োগনস্টিক সেন্টার

লাইফ কেয়ার ডায়োগনস্টিক সেন্টার গুনগত মান ও উন্নত চিকিৎসার এক অনন্য প্রতিষ্ঠান।

⛔এন্টিবায়োটিক রেজিস্টেন্স - ভবিষ্যত ভয়াবহ‼️⛔  এখানে যে জীবাণু দ্বারা সংক্রমন হয়েছে, সেটার বিরুদ্ধে একমাত্র কার্যকর বা se...
07/02/2025

⛔এন্টিবায়োটিক রেজিস্টেন্স - ভবিষ্যত ভয়াবহ‼️⛔

এখানে যে জীবাণু দ্বারা সংক্রমন হয়েছে, সেটার বিরুদ্ধে একমাত্র কার্যকর বা sensitive ওষুধ -- cotrim- যেটা ১৯৬০/৬২ সালের ঔষধ, এখন এই ঔষধ ব্যবহার হয় না বললেই চলে।
এই এক দাদার আমলের ঔষধ বাদে সকল নতুন এবং আপডেটেড জেনারেশন-এর এন্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্ট বা অকার্যকর হয়ে গেছে এই জীবানুর বিরুদ্ধে।
হয়তো এই ঔষধ টাও যদি এভেইলেবল থাকতো সেটাকেও ইচ্ছে মতো খেয়ে রেজিস্ট্যান্ট করা হয়ে যেত!

⁉️আমার এমনও রোগীর অবস্থা জানা আছে -- যার সকল এন্টিবায়োটিক রেজিস্টেন্স হয়ে পেশাবের রাস্তা দিয়ে পুঁজ বের হতে হতে মারা গেছে। কোন ওষুধই কাজ করেনি‼️

✅ইচ্ছে মতো অপ্রয়োজনে বিশেষজ্ঞ / অভিজ্ঞ ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন ছাড়া এন্টিবায়োটিক ক্রয়বিক্রয় বন্ধ করতেই হবে, মেনে চলতেই হবে।
✅আর এন্টিবায়োটিক দরকার হলে - সময়মতো, নিয়মিত ডোজ কমপ্লিট করে খেতে হবে...

ছবি, মূললেখা সংগ্রহ - ডা:আসিফুল মারুফ পোস্ট থেকে।

আসসালামু আলাইকুম। লাইফ কেয়ার ডায়াগনস্টিক সেন্টারের সম্মানিত ডাক্তারগনের চেম্বারের সময়সূচি পরিবর্তন :-🩺 ডাঃ মোঃ নাসির উদ্...
08/01/2025

আসসালামু আলাইকুম।
লাইফ কেয়ার ডায়াগনস্টিক সেন্টারের সম্মানিত ডাক্তারগনের চেম্বারের সময়সূচি পরিবর্তন :-
🩺 ডাঃ মোঃ নাসির উদ্দীন🩺
মেডিসিন, ডায়াবেটিস, হৃদরোগ,শ্বাসকষ্ট, বাতব্যথা,মা ও শিশু রোগে অভিজ্ঞ
রোগী দেখার সময়:- প্রতিদিন দুপুর ২.০০ - ৮.০০টা পর্যন্ত।

🩺ডাক্তার: সায়মা সুলতানা🩺
প্রসূতি, বন্ধ্যাত্ব ও স্ত্রী রোগে অভিজ্ঞ,
এমবিবিএস (সি ইউ),সিএমইউ(আল্ট্রা)
পিজিটি(গাইনি @ অবস্)
কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল

রোগী দেখার সময়ঃ-
প্রতিদিন সকাল ৯.০০ টা থেকে দুপুর ১.০০টা
বিকাল ৩.০০ টা থেকে সন্ধ্যা ৬.০০ পর্যন্ত
------------------------------------
⚪️ আমাদের ডায়াগনস্টিক সেন্টারের
সার্ভিস সমূহ...⚪️
✅ কম্পিউটারাইজড প্যাথলজি
✅ হরমোন টেস্ট
✅ ডিজিটাল এক্স-রে
✅ আলট্রাসোনোগ্রাফি
✅ ই.সি.জি
✅ বিদেশগামী যাত্রীদের
মেডিকেল চেক-আপ
✅ নেবুলাইজার
✅ অক্সিজেন প্রদান

📣 Contact Us
☎️ Mobile : 01814-884337
👉 E-mail : nasiruddin.smu@gmail.com
🏥 Place:- বিজরা পশ্চিম বাজার, জামাল টাওয়ার, ভাউকসার রোড,লাকসাম,কুমিল্লা।

ক্যালসিয়ামের অভাব কিভাবে পূরণ হবে????একজন প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের প্রতিদিন 1000 মিগ্রা ক্যালসিয়াম প্রয়োজন হয়। মহিলাদের মেন...
02/01/2025

ক্যালসিয়ামের অভাব কিভাবে পূরণ হবে????

একজন প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের প্রতিদিন 1000 মিগ্রা ক্যালসিয়াম প্রয়োজন হয়। মহিলাদের মেনোপজের পর এবং পুরুষদের 70 বছরের পর প্রতিদিন 1200 মিগ্রা ক্যালসিয়াম প্রয়োজন হয়।

এই ক্যালসিয়ামের অধিকাংশই দরকার শরীরের হাড়ের সুস্থতার জন্য। দুঃখজনক হলেও সত্যি আমরা যে বিভিন্ন ধরনের খাবার খাই সেখানে প্রয়োজনের অর্ধেক ক্যালসিয়ামও থাকে না। তবে এক কাপ দুধ (250 মিলি) এ প্রায় 300 মিগ্রা ক্যালসিয়াম থাকে।

তাই প্রতিদিনের খাবারে দুধ থাকা বাঞ্ছনীয়। কারন ক্যালসিয়ামের অভাবে সবচেয়ে ক্ষতি হয় হাড়ের- হাড় ক্ষয় তার মধ্যে অন্যতম। এই হাড় ক্ষয়ের কারনে সামান্য আঘাতে বা মেঝেতে পড়ে গিয়ে কোমড়ের হাড় বা উরুর হাড় ভেঙে যেতে পারে। তাই সকলের ক্যালসিয়ামযুক্ত খাবার খাওয়ার বিষয়ে বিশেষ নজর দেয়া উচিত।

ডাঃ রতীন্দ্র নাথ মন্ডল
মেডিসিন বিশেষজ্ঞ
রংপুর স্পেশালাইজড হাসপাতাল।

16/12/2024
আসসালামু আলাইকুম  লাইফ কেয়ার ডায়াগনস্টিক সেন্টারে প্রতিদিন নিয়মিত রোগী  দেখবেন, গাইনি, প্রসূতি, বন্ধ্যাত্ব ও স্ত্রী রোগে...
14/12/2024

আসসালামু আলাইকুম
লাইফ কেয়ার ডায়াগনস্টিক সেন্টারে প্রতিদিন নিয়মিত রোগী দেখবেন, গাইনি, প্রসূতি, বন্ধ্যাত্ব ও স্ত্রী রোগে অভিজ্ঞ,
ডাক্তার: সায়মা সুলতানা
এমবিবিএস (সি ইউ) সিএমইউ(আল্ট্রা)
পিজিটি(গাইনি @ অবস্)
কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল

রোগী দেখার সময়ঃ-
প্রতিদিন সকাল ৯.০০ টা থেকে দুপুর ১.০০টা
বিকাল ৩.০০ টা থেকে সন্ধ্যা ৬.০০ পর্যন্ত
এছাড়াও রয়েছে সার্বক্ষনিক মহিলা ডাক্তার দ্বারা আল্ট্রাসনোগ্রাফী করার সুব্যবস্থা৷
সিরিয়ালের জন্য : 01814- 884337

আসসালামু আলাইকুম বিজরাও তার আশেপাশের বন্যাকবলিত  অঞ্চলের সকলের জন্য  লাইফ কেয়ার ডায়োগনস্টিক সেন্টার  এর পক্ষ থেকে বন্যা ...
23/08/2024

আসসালামু আলাইকুম
বিজরাও তার আশেপাশের বন্যাকবলিত অঞ্চলের সকলের জন্য লাইফ কেয়ার ডায়োগনস্টিক সেন্টার এর পক্ষ থেকে বন্যা চলমান সময় পর্যন্ত ফ্রি চিকিৎসা, শুকনো খাবার, খাবার পানি এবং ওরস্যালাইন ব্যবস্থা রাখা হয়েছে৷
ফ্রি চিকিৎসা সেবা প্রদান করবেন আমাদের সন্মানিত স্যার ডাঃ মো. নাসির উদ্দিন।
মহান আল্লাহ তায়ালা যেন আমাদের সকলকে এই পরিস্থিতি থেকে খুব দ্রুত হেফাজত করে। আমিন

আসসালামু আলাইকুম  লাইফ কেয়ার ডায়াগনস্টিক সেন্টারে প্রতি রবিবারে  রোগী   দেখবেন, গাইনি, প্রসূতি, বন্ধ্যাত্ব ও স্ত্রী রোগে...
07/07/2024

আসসালামু আলাইকুম

লাইফ কেয়ার ডায়াগনস্টিক সেন্টারে প্রতি রবিবারে রোগী দেখবেন, গাইনি, প্রসূতি, বন্ধ্যাত্ব ও স্ত্রী রোগে বিশেষজ্ঞ ও সার্জন,

সহকারী অধ্যাপক ডাঃ রোজিনা
এমবিবিএস (ঢাকা),ডিজিও (গাইনী ও অবস)
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়(সাবেক পিজি হাসপাতাল),ঢাকা

রোগী দেখার সময়ঃ-
প্রতি রবিবার দুপুর ৩.০০ টা থেকে বিকাল ৬.০০ টা পর্যন্ত৷
বি.দ্র:- তিনি যথেষ্ট সময় নিয়ে রোগী দেখেন
>সিজার ও নরমাল ডেলিভারিতে পারদর্শী

-সাপ কখনই কাউকে তাড়া করে না। রাসেল ভাইপার তাড়া করার প্রশ্নই আসে না। -আমাদের দেশে সাপের বিষ নিষ্ক্রিয় করার যে এন্টিভেনম আ...
22/06/2024

-সাপ কখনই কাউকে তাড়া করে না। রাসেল ভাইপার তাড়া করার প্রশ্নই আসে না।

-আমাদের দেশে সাপের বিষ নিষ্ক্রিয় করার যে এন্টিভেনম আছে তা রাসেল ভাইপার এর বিষকে নিষ্ক্রিয় করতে পারে।

-রাসেল ভাইপার বা যে কোন সর্প দংশনের পর মৃত্যু প্রতিরোধ করার জন্য দ্রুত যে কোন সরকারী হাসপাতাল যেখানে এন্টিভেনম রয়েছে সেখানে যেতে হবে।

-যে কোন সর্প দংশন রোগীকে কামড়ের সময় থেকে ২৪ ঘন্টা হাসপাতালে অব্জারভেশনে থাকতে হবে।

-বিষাক্ত সাপ কামড়ের পর ওঝার কাছে ঝাড়ফুক করে সময় নষ্ট করলে রোগীর মারাত্নক ক্ষতি হতে পারে।

পিক ফর এটেনশন। ......................................................................................................................................
ডাঃ রতীন্দ্র নাথ মণ্ডল
সহযোগী অধ্যাপক, মেডিসিন বিভাগ
প্রাইম মেডিকেল কলেজ
প্রতিষ্ঠাতা- ডাক্তারখানা (জিপি সেন্টার)

28/01/2024

শরীফ কেন শরীফা
-------------------------------

সাত, আট বছর আগের কথা, প্রয়াত শামসুর রহমান ময়না স্যার এর সংগে একটা নিউনেট অপারেশন করেছিলাম। ১০ দিনের বাচ্চা টি ছেলে না মেয়ে আমরা কেউ জানতাম না,,, লেপারোটমি করে দেখা গেল বাচ্চাটির পেটের ভিতর জরায়ু আছে আবার ওয়েল ডেভলাপ টেস্টিসও আছে,,স্যার জরায়ু কেটে বাদ দিয়ে টেস্টিস দুটো বাইরে স্ক্রটামে নামিয়ে দিলেন,,এরপর বাচ্চাটিকে ছেলে বলে ঘোষণা দিয়ে রেগুলার টেস্টোস্টেরন হরমোন দিলেন,,,যত সহজে বললাম, অপারেশন টি আসলে এত সহজ ছিল না,,আর আমি বাচ্চা ছেলে না মেয়ে সে চিন্তা না করে বাচ্চার রিভার্স নিয়েই অস্থির ছিলাম।

তো আসলে সে বাচ্চাটি ছিল ইন্টারসেক্স,, সহজ ভাষায় আমরা যাকে হিজরা বলি। সম্ভবত বাচ্চাটি মেল ডোমিনেন্ট ছিল ,তাই জরায়ু ফেলে দেওয়া হয়েছে আর ফিমেল ডোমিনেন্ট থাকলে স্যার হয়তো জরায়ু রেখে অন্ডকোষ ফেলে দিত।।

হিজড়া একটা জন্মগত ক্রুটি,,অনেক বাচ্চার যেমন হার্টের ছিদ্র থাকে কিংবা ঠোঁট কাটা বা তালু কাটা নিয়ে জন্মায় তেমন অনেক বাচ্চা তার জননাঙ্গের জন্মগত ত্রুটি নিয়ে জন্মাতে পারে,,,একটা হার্টের ছিদ্র নিয়ে জন্মানো শিশু কে আমরা যেমন সহানুভূতি নিয়ে তাকাই তেমনি ভাবে হিজড়া শিশুদেরও আমাদের সেভাবে দেখা উচিত,,যদিও আমরা তা দেখি না , সেটা ভিন্ন প্রসঙ্গ,,

এবার আসি ট্রান্স জেন্ডার ,,,একটা সুস্থ সবল ছেলে বা মেয়ে কথা নাই বার্তা নাই সে ছেলে হলে নিজেকে মেয়ে বা মেয়ে হলে নিজেকে ছেলে ভাবতে শুরু করলো, যদিও সে হিজড়া নয় একজন কমপ্লিট ছেলে বা মেয়ে,,এদের এই জেন্ডার পরিবর্তন করার অদম্য ইচ্ছা একসময় অপারেশন টেবিল পর্যন্ত নিয়ে যায়,,মেয়ে হলে তাদের ব্রেস্ট কেটে ফেলে,,জরায়ু , ভেজাইনা কেটে ফেলে এবং ছেলেদের হরমোন নেবার ফলে দাড়ী মোছ গজাতে পারে ,,গলার স্বরেও আসে পরিবর্তন,,,ছেলেদের ক্ষেত্রেও একই অবস্থা ,,মেয়েদের হরমোন নেবার কারনে কিছুটা মেইলী ভাব চলে আসে,,ব্রেস্ট অপারেশন করে নিজেদের বক্ষও মেয়েদের মতো বড় করে তোলে,,

কিন্তু একটা ছেলে যখন মেয়ে হয় তখন সে যত চেষ্টাই করুক সে কিন্তু বাচ্চার জন্ম দিতে পারে না কিংবা তার মাসিকও হবে না , মেয়েদের ক্ষেত্রে একই কথা,,যতই দাড়ি মোছ গজাক তার পেনিস দিয়ে সে কিন্তু কোন নতুন শিশু জন্ম দিতে পারবে না,,,মানসিক ভাবে নিজেকে ছেলে বা মেয়ে ভাবা ছাড়া এটা আর কোন কিছুই না,,

এখন একটু ভাবুন,,আপনার মেয়েটি যদি একদিন হঠাৎ করে বলে , বাবা আমি আসলে মানসিক ভাবে ছেলে কিম্বা আপনার ৭০ বছরের বাবা যদি বলে ওরে মানিক আমি আসলে মেয়ে আপনি তখন কি করবেন? আপনি যদি অশিক্ষিত হোন তবে, প্রথমেই ভাববেন ভূত বা জিনের আছর আর শিক্ষিত হলে ভাববেন এরা পাগল হয়ে গেছে,,
ঠিক তাই ,,ট্রান্স জেন্ডার আসলে মানসিক রোগ,,আমি জেনেছি এ ধরনের মানসিক রোগ কে বলে জেন্ডার ডিসফোরিয়া এবং এর মধ্যে নানান কথা বার্তা আছে,,সেদিকে যাচ্ছি না ,,

এবার আসি ট্রান্স জেন্ডার দের অধিকার নিয়ে কথা,,একটা মানসিক রোগীর আবার কি অধিকার,,, জেক দা রিপার নামে একজন সিরিয়াল কিলার ছিল,,খুন করাই তার নেশা,,আবার কিছুদিন আগে একজন কে পেয়েছিলাম যে কিনা মর্গের মৃত লাশের সঙ্গে সঙ্গম করতো,,এরাও মানসিক রোগী,,এখন এদের কি অধিকার দিবেন,,সিরিয়াল কিলার কে বলবেন যাও তুমি খুন কর,,একজন মাদকাসক্ত কে বলবেন যাও তুমি হিরোইন নাও বা মৃত লাশের সঙ্গে সঙ্গম কর, এটা তোমার অধিকার,,!!! ,,সেলুকাস,,!!!

মজার কথা হচ্ছে অনেকে ট্রান্স জেন্ডার দের কাউন্সিলিং বা চিকিৎসার কথা না বলে এদের কে জাস্টিফাই করে,,যেমন সেক্স এবং জেন্ডার এক না,,আমার পেনিস আছে তো কি হয়েছে সামাজিক বা কালচারাল ভাবে আমি যদি নিজেকে মেয়ে ভাবি তবে আমি মেয়ে,,কি সব অদ্ভুদ কথা,,তবে একটা সমাজে সত্য মিথ্যা, সততা কপটতা , বিদ্রোহ, ভন্ডামী এসব থাকবে,,,ট্রান্স জেন্ডার ঠিক তেমন একটা ভন্ডামী,,জাস্ট ভন্ডামি।।

এবার আসি এই ট্র্যান্স জেন্ডার রা কি সমকামী?

মোটা দাগে যদি বলি তবে উত্তর হচ্ছে না,,কারণ সমকামী আলাদা একটা ব্যাপার , যেকোন ছেলে বা মেয়ে গে বা লেসবিয়ান হতে পারে,,তবে ট্রান্সজেন্ডার তাদের ক্রোমোজম পাল্টাতে পারে না ,,,যে ছেলেটি যতই সার্জারি করে মেয়ে হোক আমরা যদি তার জিন স্টাডি করি তবে তার ক্রোমোজম পাব এক্স এবং ওয়াই ,,অর্থাৎ মানসিক ভাবে সে মেয়ে কিন্তু জিনগত ভাবে ছেলে,,এখন সেই ট্রান্স মেয়েটি আরেকটি ছেলেকে বিয়ে করলেও আদতে একটি ছেলে আরেকটি ছেলে কে বিয়ে করলো,,সে হিসেবে সমস্ত ট্রান্সজেন্ডার ই সমকামী,,আমি যুক্তি দিয়ে বললাম,,যুক্তি পছন্দ না হলে তর্ক করতে পারেন,,,

এবার আসি শরীফ আর শরীফার গল্পে,, আসলে এটা আর কিছুই না ,,বাংলা সিনেমার ব্লাড ট্রান্সফিউশন এর গল্প,,বাংলা সিনেমার ডিরেক্টর রা যেমন কোন কিছু না জেনে হাস্যকর ভাবে বোতলে ভরে রক্ত দেয় কিম্বা পালস দেখেই বলে দেয় তুমি প্রেগনেন্ট,,,, শরীফ এবং শরিফার গল্প টাও তেমন,,কোন কিছু না জেনে লিখলে যা হয় আর কি,, গল্প টা আমি পড়েছি,, লেখক এখানে হিজড়ার কথা বলতে চেয়েছে কিন্তু শুরু করেছে এমন ভাবে যে কেউ পড়লে ভাববে এটা আসলে ট্রান্সজেন্ডার এর কথা বলেছে,,আমার কথা হচ্ছে তুমি জান না তবে বই লিখতে যাও কেন? আগে জান, তারপর লিখ,,,এত জটিল একটা জিনিষ কেন সপ্তম শ্রেণীতে পড়ানো হবে সেটাও কি আমাকে কেউ একটু বোঝাতে পারবেন? এই যে বাচ্চাদের গুরুমা কাছে যাওয়া শিখাচ্ছেন,,গিয়ে তো চাঁদাবাজিই শিখবে,,বাচ্চাদের এসব না বলে হিজড়া দের শিখান,, ওদের পুনর্বাসন করেন,অন্তত বিয়ের গাড়িতে চাঁদা বাজি কমবে,,

আরে সেক্স এডুকেশন নিয়ে এত চিন্তা কেন? আমাজন জঙ্গলের উপজাতি দের বাচ্চা হচ্ছে না,,কি মনে করেন এই এডুকেশন দিলে রেপ কমে যাবে,,আপনি এখনই গুগুলে সার্চ দেন,, দেখবেন ধর্ষনে এক নাম্বারে যে দেশটি আছে সেটি হচ্ছে আমেরিকা,,ইউরোপের অনেক দেশ ও আছে টপ টেনের মধ্যে,, আশার কথা,বাংলাদেশ নাই প্রথম ১০ টি দেশের মধ্যে,, তবে যেভাবে সেক্স এডুকেশন বলে চিল্লাছেন,,ছেলে মেয়ে রা যদি এর প্রাকটিকেল ক্লাস শুরু করে তবে সামনে কি হবে সেটা আল্লাহই জানেন,,

এসব ফালতু জিনিষ পাঠ্য পুস্তকে না দিয়ে নৈতিকতা শিখান,,হাসপাতালে এখানে সেখানে পানের পিক,,এইসব হিজড়া দের নিয়ে চিন্তা না করে পানের পিক টা কোথায় ফেলাতে হবে সেটা শিক্ষা দেন,,,আখেরে লাভ হবে,,
আর ট্রান্স জেন্ডার নিয়ে শেষ একটা কথা বলি,,যে জিনিষ আপনি পরিবারে এলাউ করবেন সেটাই সমাজে এলাউ করবেন,,আপনি যদি আপনার পরিবারে ট্রান্সজেন্ডার মেনে না নেন তবে সেক্স আর জেন্ডারের বড় বড় সংজ্ঞা দিয়ে সেটা জায়েজ করতে যায়েন না,,,এটা স্রেফ ভন্ডামি,,,হিপোক্রেসি,,

(Collected)

For appointment plz call- 01814-884337
31/12/2023

For appointment plz call- 01814-884337

আমি একটা জিনিস নিয়ে খুব চিন্তা করি- আজ থেকে ২০/৩০ বছরে আগেও এত হাইপেসার, ডায়াবেটিস, ক্যান্সারের রোগী ছিলো না। পৃথিবীতে ক...
18/11/2023

আমি একটা জিনিস নিয়ে খুব চিন্তা করি- আজ থেকে ২০/৩০ বছরে আগেও এত হাইপেসার, ডায়াবেটিস, ক্যান্সারের রোগী ছিলো না। পৃথিবীতে কি এমন হলো যে এখন প্রতি ঘরে ঘরে এই রোগ দেখা দিল। আমার ব্যাক্তিগত ধারনা কয়েকটি পরিবর্তনের কারনে এমন হবার সম্ভবনা বেশি-

১) যাতায়ত ব্যবস্থার উন্নতিঃ আগে মানুষ সব সময় হেঁটে চলাচল করত, দূরদূরান্ত পথও হেঁটে যেত। বর্তমানে একদমই হাঁটি না। যার জন্য ওজন বৃদ্ধি সহ বেশ কিছু জটিলতা হয়ে এই দুরারোগ্য ব্যাধিগুলো হচ্ছে।

২) খাবার এর পরিবর্তন ঃ দুই রকম পরিবর্তন হয়েছে
একঃ খাবারের সময়ের পরিবর্তন- আগের দিনে মানুষ সকাল সকাল পেট ভরে খেয়ে কাজে যেতেন। এখনকার মানুষ সকালের নাস্তা খান অনেক দেরী করে। রাতের খাবার খান অনেক দেরী করে।
দুইঃ খাবারের পরিবর্তন- আমরা খুব বেশি তেল, চর্বি, তেলে ভাজা, ফাস্টফুড, মিষ্টি বা চিনি জাতীয় খাবারে অভ্যাস্ত হয়ে গেছি।

৩) পর্যাপ্ত ঘুমঃ আগের দিনে টিভি, ফেসবুক ছিল না, মানুষ রাত ৯ টার মধ্যে ঘুমিয়ে পড়ত। ভোরে ঘুম ভেঙ্গে গেলে উঠে হাঁটাহাঁটি করত, আড্ডা দিত। এখন ঘুমাতেই ঘুমাতেই ভোর হয়ে যায়।

আমার ধারনা সুস্থ থাকলে হলে আমাদেরকে আবারো বাপ-দাদাদের সময়ের জীবন- যাপনে ফিরে যেতে হবে।

ডাঃ রতীন্দ্র নাথ মন্ডল
মেডিসিন বিশেষজ্ঞ
রংপুর স্পেশালাইজড হাসপাতাল।

Address

বিজরা বাজার, লাকসাম, কুমিল্লা, Bizra
Chittagong Division

Telephone

+8801814884337

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when লাইফ কেয়ার ডায়োগনস্টিক সেন্টার posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to লাইফ কেয়ার ডায়োগনস্টিক সেন্টার:

Share