19/11/2022
ডিমের পুষ্টি উপাদান
এছাড়া ফসফরাস থাকে ১৯৮ মিলিগ্রাম, পটাশিয়াম ১৩৮ মিলিগ্রাম, জিঙ্ক থাকে ১.২৯ মিলিগ্রাম। ডিমের সাদা অংশে থাকে প্রোটিন ও কুসুমে থাকে ভালো ফ্যাট, আয়রন ও ভিটামিন। শিশুর দৈহিক বৃদ্ধি, হাড় শক্ত করতে ও মেধার বিকাশে ডিম খুবই কার্যকর। ডিমে আরও আছে ভিটামিন এ, যা দৃষ্টিশক্তি উন্নত করে।
উপকারিতা কচু শাকে প্রচুর পরিমাণে “ভিটামিন এ” থাকায় রাতকানা রোগ প্রতিরোধে এটি অত্যন্ত উপকারী। কচু আঁশ জাতীয় হওয়ায় এটি কোষ্ঠ-কাঠিন্য দূর করে। কচুতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন ও ক্যালসিয়াম যা আমাদের হাড় শক্ত করতে সহায়তা করে।
ভিটামিন ডি, ভিটামিন ই, ও ভিটামিন এ- এর অন্যতম উৎস কলিজা। খাবারের সোর্স হিসেবেও কলিজা ভালো উৎস। চোখের স্বাস্থ্য ঠিক রাখার জন্য বেশি বেশি কলিজা খাওয়া উচিত। শিশুদের ব্রেইন ডেভলপমেন্টের জন্য এটি খুবই সহায়ক খাবার।