Health zoon

Health zoon ওজন নিয়ে সমস্যা? ইনবক্সে মেসেজ দিন অথবা যোগাযোগ করুন 01841322865

♻️বিশ্বমানের কো'য়ালিটি সম্পন্ন ফু"ড সা"প্লিমেন্ট মিল্ক শেক এবং বাদাম শেক  খেয়ে নিজেকে আরও আকর্ষণীয় ও স্বা'স্থ্য'বান করে ...
16/03/2023

♻️বিশ্বমানের কো'য়ালিটি সম্পন্ন ফু"ড সা"প্লিমেন্ট মিল্ক শেক এবং বাদাম শেক খেয়ে নিজেকে আরও আকর্ষণীয় ও স্বা'স্থ্য'বান করে গড়ে তুলুন।

⭕"ওজন বা"ড়বে ৩০ দিনেই!

🚛সারা বাংলাদেশ হোম ডেলিভারিতে পেয়ে যাবেন।
অর্ডার করতে নাম ঠিকানা মোবাইল নম্বর টা পাঠিয়ে দিন ইনবক্সে।

অথবা সরাসরি কল করুন
📞 01839665465

আসসালামু আলাইকুম ☘️মে*দ ভু"ড়ি ও•জ*ন ক*মা'ন স্থা•য়ী-ভাবে..।☘️✅ আর নয় অব*হে'লা,সঠিক সময় সঠিক সি*দ্ধা'ন্ত নিন আ•জীবন সু...
15/03/2023

আসসালামু আলাইকুম

☘️মে*দ ভু"ড়ি ও•জ*ন ক*মা'ন স্থা•য়ী-ভাবে..।☘️

✅ আর নয় অব*হে'লা,সঠিক সময় সঠিক সি*দ্ধা'ন্ত নিন আ•জীবন সু"স্থ থাকুন। ন্যা"চা'রাল ফি*ট থাকুন ঘরে বসে। আপনার স্বা*স্থ্য সুর"ক্ষা'য় আমরা আছি আপনার পাশে...।

✅এটি বাংলাদেশ
বিসি*এস*আই*আর কর্তৃক পরী"ক্ষা নি"রীক্ষা করা এবং অনু'মোদি'ত..।

✅ বি'স্তারি*ত জা"নতে ইন-বক্স মেসেজ করুন অথবা পে"ইজে দেওয়ার নাম্বারে কল করুন=01839665465

নিয়মিত করলা খাওয়ার অভ্যাস করলে পাওয়া যায় প্রচুর পুষ্টি উপাদান সেই সঙ্গে নানান রকমের রোগ বালাই থেকে মুক্তি। করলায় রয়েছে প...
15/03/2023

নিয়মিত করলা খাওয়ার অভ্যাস করলে পাওয়া যায় প্রচুর পুষ্টি উপাদান সেই সঙ্গে নানান রকমের রোগ বালাই থেকে মুক্তি। করলায় রয়েছে পালং শাকের চেয়ে দ্বিগুণ ক্যালসিয়াম এবং কলার চেয়েও দ্বিগুণ পটাশিয়াম। তাই খাদ্যতালিকায় নিয়মিত করলা রাখুন।

আসুন জেনে নেই করলার স্বাস্থ্য উপকারিতা সম্পর্কে-

ওজন কমায়: করলা একটি লো ক্যালোরি সম্পন্ন খাবার। এছাড়া লো ফ্যাটের খাবারও করলা। ওজন কমানোয় যাদুকরী ভূমিকা পালন করে করলা।

হজমে সহায়তা করে: করলা ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার। এতে করে খাবার হজম ভালো হয় এবং পেটও পরিষ্কার থাকে। সেই সাথে অ্যাসিডিটির সমস্যা কমায়।

ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য: করলা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য যাদুর মত কাজ করে। করলার জুস সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে অনেক উপকারী।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়: করলাতে যে ভিটামিন সি রয়েছে তা শরীর সুস্থ রাখতে অর্থাৎ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।

ত্বকের যত্নে: করলায় থাকা ভিটামিন ও মিনারেল ত্বক ভালো রাখে। এছাড়া ব্রণ সারাতে ম্যাজিকের মত কাজ করে করলা।

শ্বাসরোগ দূর করে: করলার রস মধুর সাথে মিশিয়ে খেলে ফুসফুস ভালো থাকে। এই রস অ্যাজমা, ব্রংকাইটিস ও গলার প্রদাহে উপকার করে।

ক্যানসার কোষ নিয়ন্ত্রণ: করলার রস ক্যানসার কোষ ধ্বংস করে এবং নতুন কোষ তৈরি হতে দেয় না।

চোখের সমস্যা: এই সবজিতে আছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন এ, যা দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখতে সাহায্য করে।

বাতের ব্যাথা কমায়: করলার রস বাতের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। এর রস রক্ত পরিষ্কার করে ও রক্তের সঞ্চালন বাড়িয়ে বাতের ব্যাথা কমিয়ে দেয়।

শক্তিবর্ধক: করলার রস শক্তিবর্ধক হিসেবেও কাজ করে। এটি স্ট্যামিনা বাড়ানোর পাশাপাশি ভালো ঘুমে সহায়তা করে।

এছাড়া করলার পাতার রস খেলে জ্বর সেরে যায়। শরীর থেকে কৃমি দূর করতেও করলা কাজ করে।

15/03/2023

৫০০টাকা ডিসকাউন্টে পাচ্ছেন মিল্কসেক,
এবার ওজন বাড়ান প্রাকৃতিক নিয়মে মিল্কসেক খেতে খেতে

এটি সায়েন্স ল্যাব পরিক্ষিত কোনো সাইড ইফেক্ট নেই,নে'চারাল ফর'মুলায় তৈরি!

আরও বিস্তারিত জানতে ইনবক্সে মেসেজ দিন অথবা পেইজে দেওয়া নাম্বারে কল করুন!

04/02/2023

সাইডএফেক্ট বিহিন আরোহী মিমের মতো আপনিও ওজন বারান নিশ্চিন্তে যোগাযোগ ☎️০১৮৪১৩২২৮৬৫

26/01/2023

নতুন বছরে নিজেকে উপস্থাপন করুন নতুন ভাবে।
ও"জ"ন এবং মে"এদ ক'মাতে গ্রীন কফি আপনার নিত্যদিনের সঙ্গী!!

বিস্তারিত জানতে আজই যোগাযোগ করুন ইনবক্সে অথবা সরাসরি মোবাইলে
📞০১৮৪১৩২২৮৬৫

স্মার্ট-নেস কে না চায়!!  নিজে-কে আরো আক-র্ষনীয় করে তুলুন,,, অতি-রিক্ত মেদ কমিয়ে ফেলুন।দেশের যেকো-নো জায়-গায় আ-মা-দের সেব...
26/01/2023

স্মার্ট-নেস কে না চায়!! নিজে-কে আরো আক-র্ষনীয় করে তুলুন,,, অতি-রিক্ত মেদ কমিয়ে ফেলুন।

দেশের যেকো-নো জায়-গায় আ-মা-দের সেবা গ্রহন করুন হোম ডেলিভা-রিতে অগ্রিম পেমেন্ট ছা-ড়াই।

এবং সাথে থাকছে হেলথ অবজারভেশন টিম এর সার্ব-ক্ষণিক পর্যবে-ক্ষণ

বিস্তা-রিত জানতে send message অপশনে…ক্লিক করুন।অথবা ফোন করুন এই নাম্বারে ০১৮৪১৩২২৮৬৫

শুধু শরবত হিসেবেই নয়, ওজন কমাতেও অনেকেই সকালে লেবুর শরবত খান। কিন্তু জানেন কি লেবুর শরবত শুধু ওজন কমানো নয়, আরও অনেক উপক...
21/01/2023

শুধু শরবত হিসেবেই নয়, ওজন কমাতেও অনেকেই সকালে লেবুর শরবত খান। কিন্তু জানেন কি লেবুর শরবত শুধু ওজন কমানো নয়, আরও অনেক উপকার পাচ্ছেন আপনি?

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো থেকে শুরু করে পেট পরিষ্কার রাখার মতো প্রচুর উপকার করে লেবু। এছাড়াও লেবুর রসের দারুণ কিছু উপকার রয়েছে। জেনে নিন কী কী কাজে লাগে এই সহজলভ্য ফলের রস-

১। লেবুতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে। একে অ্যাসকরবিক অ্যাসিডও বলা হয়। লেবুর রস কোলাগেন তৈরিতে সাহায্য করে। চামড়ায় ভাঁজ পড়া থেকে রক্ষা করে এই কোলাগেন। বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না এই কোলাগেন।

২। ভিটামিন বি কমপ্লেক্সে থাকা থিয়ামিন ও রিবোফ্লাবিন শরীরে এনার্জি তৈরি করে। শরীরে কোষের বৃদ্ধি ও কোষকে কার্যক্ষম করে তুলতে সাহায্য করে লেবুর রস।

৩। খাবারে থাকা সালমোনেলা জীবাণুকে মারতে সাহায্য করে লেবুর রস। এই লেবুর রসের সঙ্গে অল্প ভিনিগার মিশিয়ে বাথরুমে ঢাললে ১৫ মিনিটে তা পরিষ্কার হয়ে যায়।

৪। লেবুতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরে ক্যানসার হওয়া থেকে রক্ষা করতে পারে। লিভার, হাড়, স্টমাক, ব্রেস্ট ও কোলন ক্যানসার থেকে রক্ষা করে লেবুর রসের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট।

৫। হার্টের রোগ সারাতেও কার্যকরী লেবুর রসে থাকা ফ্ল্যাভানয়েডস। শরীরের রক্ত থেকে ফ্যাট ও মিষ্টি দূর করতে সাহায্য করে এটি।

৬। মাড়ি থেকে রক্ত পরা, ফুলে যাওয়া এমন নানা কাজে আসে লেবুর রস। লেবুতে থাকা ভিটামিন সি দাঁতের মাড়িকে সুস্থ রাখে।

আসসালামু আলাইকুম একটু দেখুন! শরি রের অতি রিক্ত ও'জন ক'মান প্রাকৃতিক নিয়মে জুস খেতে খেতে! আরো বিস্তারিত জানতে ইনবক্সে করু...
21/01/2023

আসসালামু আলাইকুম একটু দেখুন!
শরি রের অতি রিক্ত ও'জন ক'মান প্রাকৃতিক নিয়মে জুস খেতে খেতে!

আরো বিস্তারিত জানতে ইনবক্সে করুন অথবা কল করুন এই নম্বারে ০১৮৪১৩২২৮৬৫

মসলার জগতে হলুদের রয়েছে নানা গুণাবলি। স্বাদের সঙ্গে সঙ্গে রঙের ক্ষেত্রেও হলুদ সমানভাবে পারদর্শী। অন্যদিকে গুণাবলির দিক থ...
21/01/2023

মসলার জগতে হলুদের রয়েছে নানা গুণাবলি। স্বাদের সঙ্গে সঙ্গে রঙের ক্ষেত্রেও হলুদ সমানভাবে পারদর্শী। অন্যদিকে গুণাবলির দিক থেকেও আছে লম্বা তালিকা। হলুদ মূলত আদা গোত্রীয় পরিবারের সদস্য, সঙ্গে গাছের শিকড় থেকে প্রাপ্ত এক ধরনের মসলা।

হলুদের আদি উৎপত্তিস্থল দক্ষিণ এশিয়া। প্রচুর পরিমাণ পানি সঙ্গে ২০-৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা হলুদ উৎপাদনের জন্য আদর্শ আবহাওয়া। হাজার হাজার বছর ধরে ব্যবহৃত এ হলুদ রান্না ছাড়াও নানা ধরনের ঔষধি কাজের ক্ষেত্রেও সমানভাবে চর্চিত। ধারণা করা হয়, হলুদ নামটি আরবি শব্দ থেকে এসেছে।ভেষজ গুণে ভরা এ মসলাটি রান্না এবং ওষুধের পাশাপাশি রূপচর্চার ক্ষেত্রেও বেশ সুপরিচিত। এ ক্ষেত্রে কাঁচা হলুদের নানা ব্যবহার রয়েছে ত্বকের যত্নে। অন্যদিকে ঔষধি হিসাবেও যেমন হজমে যাদের সমস্যা আছে তারা অনায়াসে হলুদ খেতে পারেন। মূলত পরিপাক তন্ত্রের কার্যক্ষমতা বাড়ানোর মধ্য দিয়ে আপনার হজম ক্রিয়া সচল রাখতে সহায়তা করে হলুদ। এ ছাড়া ওজন কমাতেও হলুদ বেশ উপকারী। স্থূলতা বাড়াতে থাকা টিস্যুর গ্রোথ কমিয়ে আনতে সহায়তা করে এ মসলাটি।

এ ছাড়া ত্বকের বলিরেখা, কালো দাগসহ ত্বকের রুক্ষতা কমাতে হলুদ বেশ কার্যকর। অন্যদিকে কোথাও কেটে গেলে নিয়মিত হলুদ খেলে তা দ্রুত রক্ত জমাট বাঁধতে সহায়তা করে। এ ছাড়া শরীরের নানা ধরনের ব্যথা কমাতেও হলুদ বেশ কার্যকর। জাফরানমিশ্রিত দুধে হলুদের এক চিমটি মিশ্রণ আপনার ত্বকের জন্য বেশ উপকারী। এ ছাড়া মানসিক অবসাদ দূর করতে, সর্দি কাশি কিংবা জ্বরের ক্ষেত্রে হলুদে রয়েছে প্রাকৃতিক নানা উপাদান। এ ছাড়া মেয়েদের অনিয়মিত ঋতুস্রাবের ক্ষেত্রেও হলুদ বেশ কার্যকর। কাঁচা হলুদ কিংবা হালকা গরম দুধের সঙ্গে অল্প হলুদ গুঁড়া মিশিয়ে নিলেই খুব সহজেই ঋতুস্রাবের ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।

এসব কিছুর পাশাপাশি, স্বরভঙ্গ, হৃদরোগ, হাঁপানিসহ স্ট্রেচ মার্ক দূর করতে হলুদে রয়েছে নানা লুকায়িত গুণাবলি। তাই হলুদ খাবারে যুক্ত করার মাধ্যমে শরীরের ইমিউনিটি আরও বাড়াতে হবে যাতে সব সময় থাকা যায় সুস্থ।

বিস্তারিত জানতে ইনবক্সে মেসেজ দিন অথবা যোগাযোগ করুন এই নম্বারে ০১৮৪১৩২২৮৬৫
21/01/2023

বিস্তারিত জানতে ইনবক্সে মেসেজ দিন অথবা যোগাযোগ করুন এই নম্বারে ০১৮৪১৩২২৮৬৫

মধু মিশ্রিত পানি দিয়ে গড়গড়া করলে মাড়ির প্রদাহ দূর হয়।পাকস্থলীর সুস্থতায়: মধু পাকস্থলীর কাজকে জোরালো করে এবং হজমের গোলমাল...
21/01/2023

মধু মিশ্রিত পানি দিয়ে গড়গড়া করলে মাড়ির প্রদাহ দূর হয়।

পাকস্থলীর সুস্থতায়: মধু পাকস্থলীর কাজকে জোরালো করে এবং হজমের গোলমাল দূর করে। এর ব্যবহার হাইড্রোক্রলিক অ্যাসিড ক্ষরণ কমিয়ে দেয় বলে অরুচি, বমিভাব, বুকজ্বালা এগুলো দূর করা সম্ভব হয়।

তাপ উৎপাদনে: শীতের ঠান্ডায় এটি শরীরকে গরম রাখে। এক অথবা দুই চা–চামচ মধু এক কাপ ফুটানো পানির সঙ্গে খেলে শরীর ঝরঝরে ও তাজা থাকে।

পানিশূন্যতায়: ডায়রিয়া হলে এক লিটার পানিতে ৫০ মিলিলিটার মধু মিশিয়ে খেলে দেহে পানিশূন্যতা রোধ করা যায়।

দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে: চোখের জন্য ভালো। গাজরের রসের সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেলে দৃষ্টিশক্তি বাড়ে।

রূপচর্চায়: মেয়েদের রূপচর্চার ক্ষেত্রে মাস্ক হিসেবে মধুর ব্যবহার বেশ জনপ্রিয়। মুখের ত্বকের মসৃণতা বৃদ্ধির জন্যও মধু ব্যবহৃত হয়।

ওজন কমাতে: মধুতে নেই কোনো চর্বি। পেট পরিষ্কার করে, চর্বি কমায়, ফলে ওজন কমে।

হজমে সহায়তা: মধু প্রাকৃতিকভাবেই মিষ্টি। তাই মধু সহজে হজম হয় এবং হজমে সহায়তা করে।

গলার স্বর: গলার স্বর সুন্দর ও মধুর করে।

তারুণ্য বজায় রাখতে: তারুণ্য বজায় রাখতে মধুর ভূমিকা অপরিহার্য। এটি অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট, যা ত্বকের রং ও ত্বক সুন্দর করে। ত্বকের ভাঁজ পড়া ও বুড়িয়ে যাওয়া রোধ করে। শরীরের সামগ্রিক শক্তি ও তারুণ্য বাড়ায়।

হাড় ও দাঁত গঠনে: মধুর গুরুত্বপূর্ণ উপকরণ ক্যালসিয়াম। ক্যালসিয়াম দাঁত, হাড়, চুলের গোড়া শক্ত রাখে, নখের ঔজ্জ্বল্য বৃদ্ধি করে, ভঙ্গুরতা রোধ করে।

রক্তশূন্যতা ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে: এতে রয়েছে ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স, যা রক্তশূন্যতা ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।

আমাশয় ও পেটের পীড়া নিরাময়ে: পুরোনো আমাশয় এবং পেটের পীড়া নিরাময়সহ নানাবিধ জটিল রোগের উপকার করে থাকে।

হাঁপানি রোধে: আধা গ্রাম গুঁড়ো করা গোলমরিচের সঙ্গে সমপরিমাণ মধু এবং আদা মেশান। দিনে অন্তত তিনবার এই মিশ্রণ খান। এটা হাঁপানি রোধে সহায়তা করে।

উচ্চ রক্তচাপ কমায়: দুই চামচ মধুর সঙ্গে এক চামচ রসুনের রস মেশান। সকাল-সন্ধ্যা দুইবার এই মিশ্রণ খান। প্রতিনিয়ত এটার ব্যবহার উচ্চ রক্তচাপ কমায়। প্রতিদিন সকালে খাওয়ার এক ঘণ্টা আগে খাওয়া উচিত।

রক্ত পরিষ্কারক: এক গ্লাস গরম পানির সঙ্গে এক বা দুই চামচ মধু ও এক চামচ লেবুর রস মেশান। পেট খালি করার আগে প্রতিদিন এই মিশ্রণ খান। এটা রক্ত পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। তা ছাড়া রক্তনালিগুলোও পরিষ্কার করে।

রক্ত উৎপাদনে সহায়তা: রক্ত উৎপাদনকারী উপকরণ আয়রন রয়েছে মধুতে। আয়রন রক্তের উপাদানকে (আরবিসি, ডব্লিউবিসি, প্লাটিলেট) অধিক কার্যকর ও শক্তিশালী করে।

হৃদ্‌রোগে: এক চামচ মৌরি গুঁড়োর সঙ্গে এক বা দুই চামচ মধুর মিশ্রণ হৃদ্‌রোগের টনিক হিসেবে কাজ করে। এটা হৃৎপেশিকে সবল করে এবং এর কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

রোগ প্রতিরোধশক্তি বাড়ায়: মধু শরীরের রোগ প্রতিরোধশক্তি বাড়ায় এবং শরীরের ভেতরে এবং বাইরে যেকোনো ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ প্রতিহত করার ক্ষমতাও জোগান দেয়। মধুতে আছে একধরনের ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধকারী উপাদান, যা অনাকাঙ্ক্ষিত সংক্রমণ থেকে দেহকে নিরাপদ রাখে।

শীতকালে বাজারে প্রচুর কমলা পাওয়া যায়। কিন্তু সুস্বাধু এই ফলের গুরুত্ব না বুঝে আমরা অনেকেই এটি খাই না। ভিটামিন 'সি'তে ঠাস...
21/01/2023

শীতকালে বাজারে প্রচুর কমলা পাওয়া যায়। কিন্তু সুস্বাধু এই ফলের গুরুত্ব না বুঝে আমরা অনেকেই এটি খাই না। ভিটামিন 'সি'তে ঠাসা এই ফল রোজ খাওয়া উচিত। এখন শীত-গ্রীষ্ম ১২ মাস কমলা পাওয়া যায়।

যারা ঠাণ্ডা-সর্দিতে ভোগেন তাদের জন্য প্রধান দাওয়াই এই ফল। রোগ প্রতিরোধে কমলার চেয়ে কার্যকর ফল খুবই কম আছে।

যেসব কারণে প্রচুর কমলা খাবেন সে সম্পর্কে আসুন জেনে নিই-

* রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় কমলা। রোজ কমলা খেলে ছোটখাটো রোগবালাই এমনকি বড় রোগও ঘেঁষবে না ধারেকাছে।
* কমলায় রয়েছে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়। ত্বকের বলিরেখা দূর করে তারুণ্য ধরে রাখে বহু বছর।

* আমাদের শরীরে মাঝে মাঝে ভিটামিন 'সি'র ঘাটতি দেখা দেয়। শরীর হয়ে পড়ে নির্জীব। কমলায় প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন 'সি' রয়েছে। ত্বকের সজীবতা ও শরীরে প্রাণশক্তি এবং কর্মস্পৃহা ধরে রাখতে কমলা খান প্রতিদিন।

* কমলায় ভিটামিন 'সি'র পাশাপাশি রয়েছে ভিটামিন বি-৬ ও ম্যাগনেসিয়াম। এই উপাদান রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে।

* ব্রেস্ট ক্যান্সার, কোলন ক্যান্সার ও স্কিন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায় কমলা।

* অনেকে চোখের সমস্যায় ভোগেন। কমলায় রয়েছে ভিটামিন 'এ'। এই ভিটামিন শিশু থেকে বৃদ্ধ সবার দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখে।

* কমলায় রয়েছে প্রচুর আঁশজাতীয় উপাদান, যা ব্লাডসুগার নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।

GREEN COFFEE ☕ওজন কমাতে চান? গ্রিন টি নয়, এবার খান গ্রিন কফি! গোনাগুন্তি আরও ৭টি লাভ হবেই হবে1/10 ওজন কমাতে, শরীর ডিটক্স...
20/01/2023

GREEN COFFEE ☕
ওজন কমাতে চান? গ্রিন টি নয়, এবার খান গ্রিন কফি! গোনাগুন্তি আরও ৭টি লাভ হবেই হবে

1/10 ওজন কমাতে, শরীর ডিটক্স করতে অনেকেই গ্রিন টি পান করেন। কিন্তু জানেন কি গ্রিন টির থেকে কোনও অংশে কম তো নয়ই, বরং অনেক ক্ষেত্রেই বেশি উপকারী গ্রিন কফি। তাই ইদানীং কালে বহু বিশেষজ্ঞই গ্রিন কফি পান করার পরামর্শ দিচ্ছেন।

2/10 সাধারণত যে কফি বেশি জনপ্রিয়, সেটি কফি বিনকে রোস্ট করে বানানো হয়। সেই বিন গুঁড়ো করে পাওয়া যায় কালো কফি পাউডার। একই রকমভাবে কফি বিন রোস্ট করার আগেই যদি সেটিকে গুঁড়িয়ে নেওয়া হয়, তাহলে তা থেকে পাওয়া যায়, গ্রিন কফির পাউডার। সেটি দিয়েই তৈরি হয় গ্রিন কফি নামের পানীয়। এবার দেখে নেওয়া যাক, এর কী কী গুণ রয়েছে।

3/10 ১। ওজন কমাতে এই কফির জুড়ি নেই। নিয়মিত এখ কাপ করে এই কফি পান করলে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে।

4/10 ২। গ্রিন কফির বেশ কিছু উপাদান ত্বক ভালো রাখতে সাহায্য় করে। যাঁরা নিয়মিত গ্রিন কফি পান করেন, তাঁদের ত্বকে ব্রণ বা অন্য ধরনের সংক্রমণের হার কিছুটা হলেও কমে যায়। তাই এই কফি পান করা ত্বকের জন্যও ভালো।

5/10 ৩। এতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। সেটি বিপাক হার বাড়াতে তো সাহায্য করেই, এর পাশাপাশি মস্তিষ্কের ক্ষমতা বাড়াতেও দারুণ কাজে লাগে এটি।

6/10 ৪। শরীরকে টক্সিন-মুক্ত বা দূষণ-মুক্ত করতে দারুণভাবে কাজে লাগে এই কফি। এর ফলে বিভিন্ন ধরনের রোগবালাইয়ের আশঙ্কা কমে।

7/10 ৫। সকালে এই কফি খেলে অনেক ক্ষণ পেট ভরা লাগে। তার ফলে বেশি খিদে পায় না। অতিরিক্ত খাবার না খাওয়া ফলে ওজনও নিয়ন্ত্রণে থাকে। যাঁরা ওজন কমাতে চান, তাঁরা এই কারণেও নিয়মিত খেতে পারেন গ্রিন কফি।

8/10 ৬। সতেজ থাকতে চান? গ্রিন কফিতে এমন কিছু উপাদান রয়েছে, যেগুলি আপনাকে অনেক বেশি সতেজ থাকতে সাহায্য করবে। এর ফলে সারা দিনে কাজ করার ক্ষমতা বাড়বে। ক্লান্তিও কমবে।

9/10 ৭। মুখে বলিরেখা কমাতেও এই কফি কাজে লাগতে পারে। যাঁরা নিয়মিত গ্রিন কফি পান করেন, তাঁদের মুখে বয়সের ছাপও কম পড়ে। এমনই বলছে বহু গবেষণা।

10/10 ৮। ডায়াবিটিসের সমস্যাও কিছুটা কমাতে পারে এই কফি। এমনিতেই কফির বেশ কিছু উপাদান রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। তার মধ্যে গ্রিন কফিতে সেই উপাদানগুলি আরও বেশি মাত্রায় থাকে। ফলে ডায়াবিটিসের সমস্যা থাকলে এই কফি খেয়ে উপকার পাবেন ইনশাআল্লাহ

আরো বিস্তারিত জানতে আমাদের সাথে ০১৮৪১৩২২৮৬৫

প্রতিদিন আঙুর খেলে হাড়ের যেকোনো ধরণের সমস্যা এবং বয়সজনিত রোগ থেকে মুক্ত থাকা সম্ভব।আঙুর পানি জাতীয় ফল হওয়ার কারণে কিডনি ...
20/01/2023

প্রতিদিন আঙুর খেলে হাড়ের যেকোনো ধরণের সমস্যা এবং বয়সজনিত রোগ থেকে মুক্ত থাকা সম্ভব।আঙুর পানি জাতীয় ফল হওয়ার কারণে কিডনি পরিস্কারের কাজে সাহায্য করে এবং কিডনির যেকোনো সমস্যা থেকে আমাদের মুক্ত রাখে।আঙুর রক্তের নাইট্রিক অক্সাইডের মাত্রা বৃদ্ধি করে যা রক্তনালীর প্রতিবন্ধক দূর করতে সাহায্য করে। এতে করে হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা প্রায় ৬০% কমে যায়। এছাড়া অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর আঙুর দেহের কলেস্টোরল শুষে নেয়ার ক্ষমতা রাখে।দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা উন্নত থাকলে দেহে কোনো রোগ বাসা বাধতে পারে না। আঙুরে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ফ্লেভানয়েড, মিনারেল, ভিটামিন সি, কে এবং এ। এইসবই আমাদের দেহের ইমিউন সিস্টেম অর্থাৎ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা উন্নত করতে সহায়তা করে। রক্তসল্পতার কারণে দুর্বলতা, অল্পতেই হাপিয়ে উঠার প্রবণতা দেখা দেয়। এই সমস্যার সমাধান করে আঙুর। আঙুরের আয়রন এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় মিনারেল রক্তের হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে। অর্গানিক এসিড, চিনি এবং সেলুসাস যা লেক্সাটিভের উপাদান কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে বিশেষভাবে কার্যকরী যা আঙুরের মধ্যে বিদ্যমান। এছাড়াও আঙুরে প্রচুর পরিমাণে ইনস্যলুবেল ফাইবার রয়েছে যা আমাদের পরিপাকনালী পরিষ্কার রাখে। আঙুরের স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধ করার ক্ষমতা রয়েছে। আঙুরের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট দেহে ক্যান্সারের কোষ তৈরি হতে বাধা প্রদান করে এবং ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সাহায্যে করে

Address

Jalal Plaza 4th Flor Muradpur
Chittagong
4217

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Health zoon posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Health zoon:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram