26/10/2025
সকালে ভেজানো কিশমিশ বা এর জল পান করলে হজমশক্তি বাড়ে, কোষ্ঠকাঠিন্য ও অ্যাসিডিটি দূর হয়, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে, রক্ত পরিষ্কার হয় এবং এতে থাকা আয়রন রক্তস্বল্পতা কমায়, পাশাপাশি এটি হার্ট ও লিভারের স্বাস্থ্য ভালো রাখে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
পুষ্টি উপাদানসমূহ👉
ভেজা কিশমিশে ভিটামিন (যেমন ভিটামিন সি, বি৬), খনিজ (আয়রন, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম), ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে।
উপকারিতা👉
হজমশক্তি বৃদ্ধি: এতে থাকা ফাইবার হজমে সাহায্য করে এবং অন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।
কোষ্ঠকাঠিন্য ও অ্যাসিডিটি দূর করে: কিশমিশের জল পেটের অ্যাসিড কমিয়ে এবং অন্ত্রের প্রদাহ কমিয়ে এই সমস্যাগুলো থেকে মুক্তি দেয়।
রক্তস্বল্পতা দূর করে👉: আয়রন সমৃদ্ধ হওয়ায় এটি লোহিত রক্তকণিকার সংখ্যা বাড়ায় এবং রক্তস্বল্পতা কমায়।
হার্ট ভালো রাখে👉: কিশমিশ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং হার্টকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ👉: এটি উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে।
লিভার ও কিডনির স্বাস্থ্য👉: ভেজানো কিশমিশ লিভার ও কিডনি সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়👉: শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকার কারণে এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
শারীরিক দুর্বলতা দূর করে👉: এটি শরীরে শক্তি যোগায় এবং ক্লান্তি দূর করে।
ব্যবহার
রাতে ৫-৬টি কিশমিশ পানিতে ভিজিয়ে রাখুন।
পরদিন সকালে খালি পেটে সেই কিশমিশ ও পানি পান করুন। নিজের যত্ন নিন এবং সর্বদা ভালো থাকুন।