CTG pharmacy

CTG pharmacy Medicine At Your Home

07/02/2023

তুরস্কে ভুমিকম্পে এক দিনে এখন পর্যন্ত মৃত্যুর সংখ্যা ৫ হাজারের কাছাকাছি

ডাব্লিউএইচও বলছে, মৃত্যুর সংখ্যা আট গুণ বাড়তে পারে

ভাবাই যায় না

এরকম একটা ভূমিকম্প বাংলাদেশে হলে ওয়ার্ল্ড নিউজে টাইটেল কি হবে জানেন?

টাইটেল হবে; “বাংলাদেশ জানতো, বিপদ আসছে”

ঢাকা শহরের নিচ দিয়ে অপরিকল্পিতভাবে গ্যাস লাইনগুলো গিয়েছে

৫ মিনিটও লাগবে না ঢাকার বিল্ডিংগুলো হুড়মুড় করে ধ্বসে পড়তে ... বিল্ডিং এর চাপে, গ্যাস লাইন ফাটবে

আর তারপর?

মুহূর্তে এই শহর একটা অগ্নিকূপে পরিণত হবে

জাস্ট অগ্নিকুন্ডের একটা গোলা
.. সেদিন হয়তো স্ট্যাটাস দিতে পারব না... তাই পোষ্টডেটে স্ট্যাটাসটা, আজকেই দিয়ে নিচ্ছি

“বাংলাদেশের এই পরিণতির জন্য, বাংলাদেশের সকল রাজনৈতিক ব্যাক্তিদায়ী”

এরা ক্ষমতায় আসলে, পকেটে টাকা ভরতে ব্যস্ত

ঢাকা শহরের নিচ দিয়ে যে অপরিকল্পিতভাবে গ্যাস লাইন গিয়েছে, তা এদের অনেকেই জানে না

এরা শুধু জানে, খাটের নিচে পরিকল্পিতভাবে টাকা লুকাতে
.. তা না হলে; মাত্র ৯ মাসেই দেশ স্বাধীন করে ফেলতে পারলে ... দেশের এই সিম্পল জিনিসটা গুছাতে, ৫২ বছর লাগার কথা না

যেদিন ঘটবে, সেদিন তো আর স্ট্যাটাস দিতে পারব না... তাই, আজ পোষ্টডেইটে স্ট্যাটাস দিয়ে এদের সবাইকে দোষী সাব্যস্ত করে গেলাম

আর রিকোয়েস্ট করে যাচ্ছি সেদিন, বিশ্ব মিডিয়া যেন আমাদের নিয়ে রিপোর্ট করার সময়; এই হেডলাইনটা অন্তত যেন দেয় যে, “বাংলাদেশ জানতো, বিপদ আসছে”

আরিফ আর হোসাইন

07/11/2022

#চোখ উঠা
সারাদেশে চোখ ওঠা ভাইরাসটি ছড়িয়ে পড়েছে। জেনে নিন এই রোগের লক্ষন ও প্রাথমিক চিকিৎসা।
সারাদেশে বিভিন্ন জেলায় "চোখ ওঠা" কিংবা "ভাইরাল কনজাংটিভাইটিস" ভাইরাসটি ছড়িয়ে পড়েছে।কনজাংটিভাইটিস (চোখ ওঠা) রোগের প্রাদুর্ভা চলছে। চারদিকে প্রচুর লোকজন আক্রান্ত এই রোগে। এটি কিন্তু অতিমাত্রায় ছোঁয়াচে। ভাইরাসটি অতি দ্রুতই সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ছে, এক্ষেত্রে আমাদের সচেতনতা আবশ্যক, আসুন নিজে সচেতন হই ও অন্যজনকে সচেতন করি।

চোখ উঠার কারণঃ
১. চোখে ধুলোবালি, ধোঁয়া, ঠান্ডা বাতাস লাগানো।
২. তীক্ষ্ণ আলোকরশ্মি, চোখের উপর অত্যাধিক চাপ,
৩. ঋতু পরিবর্তন,
৪. ঠান্ডা বা গরম বাতাস এর ঝাপটা বা আঘাত লাগা।
৫. ভাইরাস জনিত।

চোখ ওঠার লক্ষণ ও উপসর্গঃ-
১. চোখের সাদা অংশ লাল হয়ে যাওয়া;
২. চোখের পাতা ফুলে যাওয়া;
৩. চোখ দিয়ে পানি পড়া;
৪. চোখে জ্বালাপোড়া করা, খচখচ করা;
৫. ঘুম হতে ওঠার পর চোখের দুই পাতা একসঙ্গে লেগে থাকা।
৬. পিচুটি পড়া।
৭. খুব চুলকায়।
৮. আলোর দিকে, রোদের দিকে তাকানো যায় না।
৯. দৃষ্টি শক্তি ব্যাঘাত ঘটে।
সাধারণ ৭/৮ দিনের মধ্যে উপসর্গ গুলো কমে আসে।
এটি একটি জটিল রোগ দ্রুত চিকিৎসা নিতে হবে।

কীভাবে চোখ উঠার জীবাণু ছড়ায়ঃ-
১. চোখ ওঠা খুবই ছোঁয়াচে রোগ। সাধারণত ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে এটি হয়। অপরিষ্কার হাত, আক্রান্ত ব্যক্তির স্পর্শে, আক্রান্ত ব্যক্তির তোয়ালে, গামছা ব্যবহারে চোখ উঠতে পারে।

প্রাথমিক চিকিৎসাঃ-
১. হালকা কুসুম গরম পানি দিয়ে চোখ পরিষ্কার করতে হবে এবং চোখের পাতাগুলো খোলা রাখতে হবে।
২. চোখে কালো চশমা পরতে পারেন।
৩. পর্যাপ্ত বিশ্রাম ও ভিটামিনযুক্ত খাবার খান।

ঔষধ সূমহঃ---

১--*Eye Drop: 05%Eyemox
(২ফোটা করে ৪ বার ৫ দিন)
২---*Tab:Napa (500mg)
(১+১+১) ৫ দিন
৩---*Fenadin(120mg)
(0+0+1) ৭ দিন

কখন চিকিৎসকের কাছে যাবেনঃ-
১. যখন আপনার চোখ থেকে ঘন হলুদ কিংবা সবুজাভ হলুদ রঙের ময়লা পদার্থ বের হয়;
২. চোখ ব্যথা সাথে জ্বর, গলাব্যথা থাকলে।
৩. চোখে ঝাপসা দেখতে পেলে অথবা দেখতে সমস্যা হলে;
৪. চোখের সাদা অংশ ফুলে উঠলে কিংবা লাল হয়ে গেলে।

করনীয়ঃ-
১. কোনো চিকিৎসকের অনুমতি ছাড়া চোখের ড্রপ ও ওষুধ ব্যবহার করা যাবে না।

প্রতিকারঃ-সর্তকতা ;
১. পরিবারের একজনের থেকে অন্যজনের হতে পারে। সুতরাং এসব ক্ষেত্রে রোগ প্রতিরোধের জন্য পরিবারের সবাই কাপড়, তোয়ালে ও অন্যান্য জিনিস আলাদা ব্যবহার করুন।
২. চোখে হাত দেবেন না;
৩. ঘন ঘন সাবান দিয়ে হাত ভালোমতো পরিষ্কার করুন।
৪.পুকুর নদী নালায় গোসল না করা।
৫. চোখে কালো চশমা পরে থাকা, মোবাইল, টেলিভিশন দেখা।
৬. সংক্রান্ত রুগী র কাছ থেকে যথাসম্ভব দূরে থাকা।
৭.চোখের পানি, ময়লা পরিস্কার করার জন্যে আলাদা রুমাল ব্যবহার করবেন।
৮. চোখের পাতা বেশি ফুলে গেলে বরফ দেওয়া যেতে পারে।
৯. চোখ উঠা বাচ্চাদের আলাদা বিছানা, অন্য বাচ্চা দের দূরে রাখতে হবে।

কুসংস্কার ;
আক্রান্ত রুগী র দিকে তাকালে চোখ উঠবে ভ্রান্ত ধারণা। ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত চোখ কিছুদিন পর ভালো হয়ে যায়, কিন্তু আশপাশে অনেককেই আক্রান্ত করে বা করতে পারে। তাই চোখ ওঠা রোগী মূলত সে তার নিজের জন্য সমস্যা নয়, বরং অন্যের জন্য সমস্যা। সর্বোপরি সাবধানে থাকার চেষ্টা করুন।

07/11/2022

কোন দেশ আইসিসি চালায়, কোন দেশ ফিক্সিং করে জিতে এসব ইউজলেস, ইলজিক্যাল তর্ক করতে করতে আমরা কখনো এই ফ্যাক্টটা বুঝতে পারি না- যে ১১ জন দেশের জার্সিতে খেলছে, তারা অবশ্যই দেশের বেস্ট ইলাভেন না।

দেশের বেস্ট ইলাভেন যেটা হবার কথা, তারা সাবস্টিটিউট বেঞ্চ, এ টিম, আন্ডার নাইন্টিন তো দূরে থাক... বিকেএসপি'তেও নেই। সেই বেস্ট ইলেভেন এর কেউ কলেজ ইউনিভার্সিটিতে, কেউ কাপড়ের দোকানদার কিংবা কেউ দিনমজুর।

এটা বেস্ট দেশের ইলাভেন হলে দেশের স্কুল ক্রিকেট বন্ধ হয়ে যায় না, এলাকায় টেপ টেনিস দিয়ে বাতাসে বল সুইং করাতে পারা ছেলেটা শুধু এলাকার'ই বোলার হয়ে থেকে একদিন খেলা ছেড়ে দিতো না। দেশের হয়ে খেলতে যাওয়া ইলাভেন এর চেয়ে অনেক অনেক ভালো হার্ড হিটার আসরের আজানের পরে খেলতে আসা মাদ্রাসা ছাত্রদের ভেতর আছে।

রাহুল দ্রাবিড় ভারতের সিনিয়র টিমের কোচ এখন, যাঁর টেস্ট ক্যারিয়ার রান ১৩ হাজার, ওডিআই ১০ হাজার, ফার্স্ট ক্লাস ২৩ হাজার এবং লিস্ট এ ১৫ হাজার। ডাক নাম 'দ্য ওয়াল'। জ্বর নিয়ে খেলতে নেমে ইডেন টেস্টে ফলো অনে ১৮০ করে অস্ট্রেলিয়াকে ঠেকিয়ে দিয়েছিলেন যিনি, সেই রাহুল দ্রাবিড়। বর্তমানে যেসব সাবেক প্লেয়ার নানান টুর্নামেন্ট এবং সিরিজের সময় টিমের সাথে নির্লজ্জের মতোন বিদেশ ঘুরতে যান, তাদের সবার সর্বমোট রানের চেয়ে যার একার ওয়ানডে রান বেশি, সেই দ্রাবিড়।

দ্রাবিড় ক্রিকেট থেকে রিটায়ারমেন্টের পর থেকে গত কয়েক বছরে ইয়ুথ নিয়ে কাজ করেছেন... শ্রেয়াস আইয়্যার, পৃথ্বী শ, স্যামসন, গিল, মাভি, যশশ্বী'দের মতো প্লেয়ার তুলে দিয়েছেন টিমে, আরো দিতে থাকবেন অনাগত দিনে। এই প্লেয়ারগুলো আইপিএল, রঞ্জি, দুলীপ, বিলেটেরাল, ট্রাই নেশন সিরিজে পারফর্ম করেও ওয়ার্ল্ডকাপ স্কোয়াডে চান্স পায় না।

ওরা একের পর এক প্লেয়ার তুলবে, আমরা তাকিয়ে দেখবো।

ধোনী'র স্কুল টিমের গোলকিপার থেকে উইকেট কিপার হবার গল্প সবার জানা, কি পরিমাণ স্ট্রাগল করে তাকে টিমে ঢুকতে হয়েছে... সেটা এখন গোটা বিশ্ব জানে। বিরাট কোহলি একের পর এক পারফর্ম করার পরও স্টেট লেবেলের টিমে খেলার জন্য তার বাবার কাছে ঘুষ চেয়েছিলেন এক কর্মকর্তা। বিরাটের বাবা ঘুষ দেন নি... বলেছিলেন, "সিলেকশন হলে এমনিতেই হবে। আর না হলে প্রয়োজন নেই।"
ফলে বিরাটের টিমে সিলেকশন হয় নি। বিরাট ভেঙ্গে না পড়ে এতোই বেশি ফোকাসড হয়ে রান করা শুরু করেছিলেন, তাকে আর আটকে রাখা যায় নি। সেই বাবার মৃত্যু সংবাদ শুনেও মাঠে নেমে সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছিলেন বিরাট। একশ কোটি মানুষের দেশের টিমের ১২ জনের ১ জন হওয়ার মূল্য বুঝেছিলেন বলেই নিজেকে ট্রান্সফর্ম করে ঘন্টার পর ঘন্টা ট্রেনিং এর পিছনে ব্যয় করে হয়ে উঠেছেন আজকের বিরাট। এটাই প্রফেশনালিজম, গেইমের প্রতি ডেডিকেশন।

দেশপ্রেম শব্দটার সাথে দায়িত্ব জুড়ে থাকে, ক্রিকেটারদের দেশপ্রেমিক হতে হবে... এই ধরণের দাবি করার কোন প্রয়োজন নেই, করবেন না। ক্রিকেটাররা বেতন এবং কন্ট্রাক্টভুক্ত কর্মচারী।
এই কর্মচারীদের শুধু প্রফেশনাল হলেই চলে।

আইসিসি টুর্নামেন্টে একে ওকে সুবিধা দিচ্ছে, এই স্টুপিড রব না তুলে নিজেদের ঘরোয়া ক্রিকেটে, আম্পায়ারিং এ, সিলেকশন এ কেনো বছরের পর বছর ফিক্সিং হচ্ছে... সেটা নিয়ে বারবার প্রশ্ন তুলেন। বোর্ড কেনো ৯০০ কোটি টাকা হাতে নিয়েও কোথাও একটা পাওয়ার হোল্ড বানাতে পারছে না, কেনো বিপিএল একটা জঘন্য টুর্নামেন্ট হিসেবে চলছে.... সেই প্রশ্ন তুলেন।

আগামী বিশ্বকাপে আশা করি আর অন্যের আবর্জনা ঘেঁটে স্বান্তনা পেতে হবে না।

Sleep Aid Device10000 takaশারীরিক থেরাপির সরঞ্জাম অনিদ্রা ঘুমের সাহায্যকারী ডিভাইস ক্র্যানিয়াল ইলেক্ট্রোথেরাপি উদ্দীপনা...
28/08/2022

Sleep Aid Device
10000 taka
শারীরিক থেরাপির সরঞ্জাম অনিদ্রা ঘুমের সাহায্যকারী ডিভাইস ক্র্যানিয়াল ইলেক্ট্রোথেরাপি উদ্দীপনা চিকিৎসা যন্ত্রপাতি এবং যন্ত্র

Address

Chittagong
4030

Telephone

+8801670408785

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when CTG pharmacy posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to CTG pharmacy:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram