https://www.facebook.com/492267273968331/

Dr Nayema Masrura : Your Neuro Expert, Chittagong (2025)

03/08/2025

https://www.facebook.com/share/v/19bbxxWWBE/

02/08/2025

🔊 আমন্ত্রণ জানাচ্ছি
বাংলাদেশ বেতার চট্টগ্রাম কেন্দ্র থেকে প্রচারিত একটি বিশেষ স্বাস্থ্যবিষয়ক অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণের জন্য।

🎙️ অনুষ্ঠানের বিষয়:
মৃগি (Epilepsy): ভুল ধারণা নয়, দরকার সচেতনতা

📅 তারিখ: ০৩/০৮/২০২৫
🕐 সময়: দুপুর ২ টা ১৫ মিনিটে।
📻 চ্যানেল: বাংলাদেশ বেতার, চট্টগ্রাম কেন্দ্র

এই অনুষ্ঠানে আমি মৃগির কারণ, লক্ষণ, চিকিৎসা ও সচেতনতা নিয়ে আলোচনা করব।

👉 আপনার যদি মৃগি/খিচুনি সম্পর্কিত কোনো প্রশ্ন থাকে, অনুগ্রহ করে কমেন্টে বা ইনবক্সে জানাবেন। প্রয়োজনে আমি তা অনুষ্ঠানে বা পরবর্তী আলোচনায় তুলে ধরার চেষ্টা করব।

📣 আপনার শেয়ার করা একটি পোস্ট হতে পারে কারো জন্য সহায়তার আলো।

আশা করছি, আপনাদের সক্রিয় উপস্থিতি ও অংশগ্রহণে অনুষ্ঠানটি হবে আরও অর্থবহ ও সফল।

সাথে থাকুন, সচেতন হোন।

#মৃগি #স্বাস্থ্য_অনুষ্ঠান

28/07/2025

💭 “যদি ওষুধগুলো ঠিকমতো খেতাম, হয়তো আজ এই কষ্টটা থাকতো না…”

রিমি, বয়স ২৮। সদ্য বিয়ে হয়েছে, একটা বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করে।
তিন বছর ধরে মাথা ব্যথা তাকে কাবু করে রেখেছে। ডাক্তার দেখিয়ে মাইগ্রেন ধরা পড়ে।

তিনি যখন প্রথম এলেন,
🧠 একটানা তীব্র মাথাব্যথা, বমিভাব, আলো ও শব্দে অতিরিক্ত সংবেদনশীলতা ছিল।
তখন তাকে এক মাস অ্যাকিউট ( Acute ) ট্রিটমেন্ট আর ছয় মাসের জন্য প্রোফাইল্যাকটিক ( prophylactic) ওষুধ দেওয়া হয়।

Acute treatment হলো যেটা মাথাব্যথা তাৎক্ষণিক কমায়, আর prophylactic treatment হল কিছু ঔষধ যেটা একটু দীর্ঘদিন খেতে হয় (তিন মাস/ ছয় মাস)। দীর্ঘদিন খেলে মাথা ব্যথা supressed থাকে, যার ফলে ঘন ঘন মাথা ব্যথার Acute treatment drugs নিতে হয় না।

কিন্তু রিমির মনে একটা ভয় ছিল—
😟 “এত ওষুধ? শরীরটাই নষ্ট হয়ে যাবে! এত কেমিক্যাল কিভাবে সহ্য করব?”
তার মনে একটা বদ্ধমূল বিশ্বাস গড়ে উঠেছিল:
🔸 “ওষুধ মানেই শরীর নষ্ট করে। ডাক্তাররা অকারণেই বেশি ওষুধ দেয়।”

ফলাফল?
🎯 সে নিয়মিত ওষুধ নেয়নি। যখন ব্যথা হতো, তখনই শুধু ব্যথানাশক খেতো।
দিনের পর দিন, মাসের পর মাস—এইভাবে চলতে চলতে ওষুধও আর কাজ করছিল না।

⚠️ শেষে দেখা গেলো:
Medication Overuse Headache— Acute attack এর জন্য ব্যবহৃত ওষুধগুলি frequently নেয়ার কারণে আরেকটি নতুন ধরনের মাথাব্যথা।

রিমি এখন সপ্তাহে ৫–৬ দিন মাথাব্যথায় ভোগে যে কারণে অফিসেও অনিয়ম, সম্পর্কেও টানাপোড়েন।

📢 প্রিয় রোগীরা, ওষুধ নিয়ে ভয় নয়, সচেতনতা জরুরি।
🔹 নিয়ম করে চিকিৎসা না নিলে মাইগ্রেন সহজেই হতে পারে ক্রনিক মাথাব্যথা
🔹 বারবার ব্যথানাশক খেলে ওষুধই হয়ে যায় রোগের কারণ
🔹 প্রোফাইল্যাকটিক ওষুধ মাথাব্যথার তীব্রতা, ফ্রিকোয়েন্সি কমিয়ে দেয়—জীবনটাকে সহজ করে তোলে।

ভুল ধারণা নয়, সত্যিকারের চিকিৎসার পথ বেছে নিন।
জীবন আরও সুন্দর হতে পারে—শুধু নিয়ম মেনে চললেই।

🩺 ডা. নাঈমা মাসরুরা
নিউরোলজিস্ট

#মাথাব্যথা #সুস্থজীবন

27/07/2025

💔 “ওষুধ খেলে শরীর খারাপ হবে”—এই ভয়টাই ওকে শেষ করে দিল…”

সুলতানা বেগম, বয়স মাত্র ৫৩। দুই ছেলের মা। এক সময় স্কুলে পড়াতেন। বছর দুয়েক আগে হাই প্রেশারের জন্য ওষুধ খাওয়া শুরু করেন। কিন্তু মনটা বরাবরই আনচান করত।

তিনি বলতেন,
🗣️ “ওষুধ খেলে তো কিডনি-লিভার সব নষ্ট হয়ে যাবে। ওষুধের উপর সারা জীবন নির্ভরশীল হয়ে যাব।" প্রেসার বেশি হয়ে গেলে মাঝে মাঝে তেতুল পানি খেয়ে প্রেসার কমানোর চেষ্টা করতেন।

ঘর-সংসার, সন্তানদের পড়ালেখা—সব কিছুতেই অহেতুক চিন্তা করতেন বেশি।
মাঝে মাঝেই হাত ধুতেন ঘন ঘন, আর বারবার ওষুধ খাওয়া ঠিক হচ্ছে কি না, সেটা ভাবতেন।😟

অবশেষে, এক দুপুরে হঠাৎ বাম দিক অবশ হয়ে গেল। কথা জড়িয়ে গেলো। চোখে ভয়, মুখে বোবা চিৎকার।
🧠 CT scan দেখালো:
ব্রেইনে রক্তক্ষরণ।
কারণ—অনিয়মিত ওষুধ খাওয়া, অজানা ভয়ের কাছে হার মানা।
হাসপাতালে বিছানায় শুয়ে শুয়ে ওনার মনে হচ্ছিল যদি ঠিকমতো ওষুধটা আগে খেতেন তাহলে সারা জীবনের পঙ্গুত্ব বরণ করে বিছানায় জীবন কাটাতে হতো না!

📢 এই গল্পটা শুধু সুলতানা আপার না।
এটা সেই সব রোগীদের গল্প—যারা ভয়ের কারণে ওষুধ বাদ দেন, আর হারিয়ে ফেলেন নিজের ভবিষ্যৎটাও।

🫀 হাই প্রেশার যদি নিয়মিত নিয়ন্ত্রণে না থাকে, তা হলে একদিন সেটা চুপিচুপি মস্তিষ্কে বিস্ফোরণ ঘটায়।
💊 ওষুধ খাওয়ার নিয়ম মানা মানে নিজেকে ভালোবাসা।

👩‍⚕️ ভয় হলে ডাক্তারকে বলুন, চিকিৎসা আছে—কিন্তু সময় থাকতে হবে।

আপনার পরিবার আপনাকে চায়—পূর্ণভাবে, সুস্থভাবে।
ওষুধ খেতে ভুলে যাবেন না, ঔষধ বিজ্ঞানের আবিষ্কার। সময়মত প্রয়োজনীয় ওষুধ আপনার জীবন বাঁচায়।

#নিয়মিতওষুধনিন

25/07/2025

..এবং সিংগাপুরের দ্বিতীয় বিশেষজ্ঞ টীম এখন বাংলাদেশে...ছবি দেখলেই বোঝা যাচ্ছে তারা বেশ ফুরফুরে মেজাজে আছেন...যাকে বলে একেবারে চিল মুড!
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী তারা মূলত বাংলাদেশের বার্ন এন্ড প্লাস্টিক সার্জনদের বিশেষজ্ঞ টীমকে কারিগরি সহায়তা ও পরামর্শ দিবেন!
কে চেয়েছিল এই সহায়তা?
১.
বাংলাদেশের বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জনরা?
উত্তর: না।
২.
মাইলস্টোন স্কুল কর্তৃপক্ষ বা অভিভাবকরা?
উত্তর: না।
৩.
জনগন?
উত্তর: না।

তাহলে কে চেয়েছে?
আমরা জানিনা। তবে আইন উপদেষ্টা সবার আগে এ ব্যাপারে মতামত দিয়েছিলেন।

জানিনা এতে কি লাভ হবে...তবে এ্যাংগার মানেজমেন্টের বিদেশী থেরাপি হিসেবে এটা বিবেচিত হয়েছে। পাবলিক বিদেশ খায়। তাই খাওয়ানো হয়েছে। নে বাবা বিদেশী ডাক্তার!

আল্টিমেটলি তারা যাওয়ার সময় বাংলাদেশের চিকিৎসা সঠিক আছে...এমন সার্টিফিকেট দিবে।
এর আগে দেবী শেঠি এসে যেমন সার্টিফিকেট দিয়ে গিয়েছিল....ক'দিন আগে সার্টিফিকেট নেয়ার জন্য তামিম ইকবালকেও যেমন বিদেশে পাঠানো হয়েছিল!

সত্যি বলতে উল্টো তারা নিজেরাই অনেক কিছু শিখে যাবে!
আমাদের বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জনরা যথেষ্ট দক্ষ...কারণ এদেশে মানুষ পোড়ানো হয়...মানুষ পুড়ে যায়..মানুষ পোড়ানোর রাজনীতি হয়! এসব রোগী হ্যান্ডেল করতে যেয়ে আমাদের ডাক্তাররা অধিক দক্ষ হয়ে ওঠে।

আচ্ছা,
সিংগাপুরে পোড়া রোগীর সংখ্যা কেমন?
এমন কজন রোগী তারা ডিল করেছে আগে?

মাঝেমধ্যে যেমন বিদেশী ডাক্তার আসে এদেশে হাত পাকাইতে...অনেকটা তেমন আর কি!
প্রশ্ন আরো থাকে...
এতো বিদেশী ডাক্তার আনলেন...খরচ কেমন হলো? টাকাগুলো কোন খাত থেকে আনলেন...একটু জানাইয়েন আমাদের।
ট্যাক্স শুধু আদায় করলে হবে?..ট্যাক্স দাতাদেরও জানাতে হবে আমাদের ট্যাক্সের টাকা কোথায় কিভাবে খরচ হয়!
সব কিছুতেই বিদেশ বিদেশ করলে নিজ দেশটাকে নিয়েও একটু গর্ব কইরেন...কারণ বিদেশে আমার দেশটাকেও বিদেশ বলে! এই বিদেশী শার্ট পরে স্বয়ং ট্রাম্পও গর্বিত হয়!
(ছবির উৎস: স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ফেসবুক পোস্ট )

24/07/2025

# মাইলস্টোনপ্লেনক্রাশ

শেষ বিচারের দিন সুপারিশের জন্য সেইসব শিশুরাও থাকবে যারা প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার আগেই মারা গেছে। এ প্রসঙ্গে একটি মর্মস্পর্শী হাদীসে রাসুল (ﷺ) বলেছেন, বিচার দিবসে আল্লাহ এসব শিশুদের বলবেন: তোমরা সবাই জান্নাতে প্রবেশ করো। তারা বলবে, হে আমাদের প্রভূ যতক্ষণ না আমাদের পিতা মাতা আমাদের সাথে আসবে। আল্লাহ বলবেন এই সমস্ত শিশুরা কেন দ্বিধাগ্রস্ত, কেন তারা জান্নাতে যেতে পিছপা? এসব শিশুরা তাদের পিতামাতাকেও তাদের সাথে জান্নাতে প্রবেশ করানোর জন্য আবদার করবে। তখন আল্লাহ বলবেন এদের পিতামাতাকেও জান্নাতে প্রবেশ করাও।

এই শাফায়াত সেই সমস্ত পিতামাতার জন্য যারা তাদের শিশু সন্তান মারা যাওয়ার পরও ধৈর্য ধারণ করেছে। গর্ভপাত হওয়া ভ্রুনের জন্যও তা প্রযোজ্য। রাসুল (ﷺ) বলেছেন, 'গর্ভপাত হওয়া সন্তানের মাতা গর্ভপাতের কারণে সওয়াব আশা করলে ঐ সন্তান তার নাভিরজ্জু দ্বারা তাকে টেনে জান্নাতে নিয়ে যাবে।[ইবনে মাজাহ:১৬০৯]

ভাই ও বোনেরা, যারা এই কঠিন পরীক্ষা এবং কষ্টের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছেন, তাদের মধ্যে কিছু লোক এমন আমল করেন যা তাদের জান্নাতে যাবার সম্ভাবনাকে বাড়িয়ে দেয়। আপনি আপনার সন্তানকে ইতিমধ্যে পাঠিয়ে দিয়েছেন এবং সে জান্নাতের দরজায় আপনার জন্য অপেক্ষা করছে বিইযনিল্লাহি তা'য়ালা। আপনি বিচার দিবসে আপনার জন্য একজন সুপারিশকারীর জন্ম দিয়েছেন ইন শা আল্লাহ। আপনারা যারা এই কষ্টের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছেন আল্লাহ যেন আপনাদের সবার কষ্টকে সহজ করে দেন। আমীন ইয়া রব্বিল আলামিন!

Copied from Fahmina Hasnat

22/07/2025

একটা প্লেন বিধ্বস্ত হলো…

হাসপাতালের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে মাত্র একটা ম্যাসেজ…

‘Emergency at Diabari. All who are near, please attend.’
তারপর দেখা গেলো—কে ছুটিতে, কে বাসায়, কে ক্লান্ত ডিউটির পর বিশ্রামে—সব ভুলে
যে যেভাবে পেরেছে ছুটে এসেছে রোগীদের পাশে।

বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের ডাক্তারদের এই দৃশ্য গর্ব করার মতো।
কেউ বলে নাই, "আমি ছুটিতে", কেউ বলে নাই, "আজ আমার অফিস নাই"।
সবাই শুধু একটা কথাই বলেছে—"I’m on the way."

এইটাই ডাক্তার নামের আসল পরিচয়।
মানুষের বিপদে ছুটে আসা, নিঃস্বার্থভাবে পাশে দাঁড়ানো।

স্যালুট টু আওয়ার ডক্টরস।
এসব গল্পগুলো সবসময় আড়ালেই থাকে।

লিখেছেন--
Mohammad Saiful Islam

22/07/2025

যতবার পড়েছি মুগ্ধ হয়েছি, বন্ধুত্বতো এমনি হয়!

মাইলস্টোনে দূর্ঘটনার পর বেঁচে যাওয়া একজন ছাত্র তার আহত বন্ধুকে ক্লাসরুম থেকে ফিরিয়ে আনতে গিয়েছিল।

ফায়ার ব্রিগেডের অফিসার বাধা দিয়ে বললেন, "এর কোনো লাভ নেই! তোমার বন্ধু অবশ্যই মারা যাবে"।

কিন্তু ছাত্র'টি তখনও গিয়ে তার বন্ধুকে একা একা ফিরিয়ে আনল।

মৃতদেহ দেখে ফায়ার ব্রিগেডের অফিসার বলে, "আমি তোমাকে বলেছিলাম এর কোন মূল্য নেই। সে মারা গেছে"।

ছাত্র'টি উত্তর দেয়: 'না স্যার, এটা সত্যিই মূল্যবান ছিল। যখন আমি তার কাছে গেলাম, সে তখনও জীবিত ছিলো - আমার বন্ধু আমাকে দেখে, হাসল এবং তার শেষ কথাটা বলল:

"আমি জানতাম তুমি আসবে"!
Collected post

18/07/2025

🌙 “নিউরোসায়েন্স ও ইসলাম সিরিজ পর্ব ৩ : ঘুম ও সূরা পাঠ – গভীর ঘুমের রহস্য

🧠 বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিকোণ:

ঘুমের আগে যিকির বা কুরআনের আয়াত পাঠ করলে মানুষের স্নায়ুতন্ত্রে একটি নির্দিষ্ট পরিবর্তন ঘটে:

🔹 Parasympathetic nervous system সক্রিয় হয় — এটি শরীরকে শান্ত ও ধীর করে।
🔹 Heart rate ও respiratory rate কমে যায় — ফলে শরীর প্রস্তুত হয় ঘুমের জন্য।
🔹 Cortisol (stress hormone) এর মাত্রা কমে যায় — ঘুম গভীর হয়।

---

📖 ইসলামিক দৃষ্টিকোণ:

হাদীস শরীফ অনুযায়ী,
“যে ব্যক্তি ঘুমানোর আগে আয়াতুল কুরসী পড়ে, সে পুরো রাত্রি আল্লাহর হেফাজতে থাকে।”
(সহীহ বুখারী)

---

🔍 নিউরোসায়েন্স ব্যাখ্যা:

✅ Recitation = Guided meditation
কুরআনের সুরা পাঠ একধরনের mental rehearsal বা guided meditation। এটি আমাদের limbic system (যা আবেগ নিয়ন্ত্রণ করে) কে স্নিগ্ধ করে।

✅ Ritual before sleep = Sleep priming
ঘুমের পূর্বে আয়াত পাঠ, মুখ ধোয়া, দোয়া পড়া ইত্যাদি রুটিন মস্তিষ্ককে “ঘুমের জন্য প্রস্তুত” সিগনাল দেয়।

---

🛏️ Clinical Benefit:

🧪 একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে,
👉 যারা প্রতিরাতে আয়াতুল কুরসী বা ছোট সূরা পাঠ করেন, তাদের মধ্যে insomnia কম,
👉 ঘুম গভীর হয়, এবং
👉 anxiety ও depression score তুলনামূলক কম হয়।

16/07/2025

নিউরোসাইন্স এবং ইসলাম সিরিজ – পর্ব ২

🧠 নামাজ ও নিউরোপ্লাস্টিসিটি:

🕌 নিয়মিত নামাজ মস্তিষ্কে নিউরোপ্লাস্টিসিটি (নতুন কানেকশন তৈরির ক্ষমতা) বাড়াতে সাহায্য করে।
➡️ প্রতিদিন একই সময়ে ধ্যানমগ্ন হওয়া, সুরা মুখস্থ করা ও মনোযোগ ধরে রাখা আমাদের prefrontal cortex ও hippocampus-এ পজিটিভ প্রভাব ফেলে।

😞 বিষণ্নতা ও আল্লাহর উপর ভরসা:

🧠 গবেষণায় দেখা গেছে, ঈমানদার মানুষের মধ্যে resilience বা মানসিক স্থিতিশীলতা বেশি।
🌿 তাওয়াক্কুল (আল্লাহর উপর ভরসা) limbic system-এ overactivation কমায়।

🤲 দোয়া ও থেরাপিউটিক নিউরোসায়েন্স:

📿 দোয়া করা মানেই শুধু চাওয়া নয়, বরং তা এক ধরনের mental rehearsal বা guided visualization, যা limbic system-এ শান্তি তৈরি করে।
➡️ এটি anxiety কমায় ও কর্টিসল হ্রাস করে।

14/07/2025

🌿🧠 নিউরো ও ইসলাম – পর্ব ১: সেজদা ও মস্তিষ্কের রক্তপ্রবাহ

📌 বিজ্ঞান কী বলে:
সেজদার সময় মাথা নিচু অবস্থায় থাকে, এতে মস্তিষ্কে রক্ত প্রবাহ কিছুটা বেড়ে যায়। এই বাড়তি রক্ত ও অক্সিজেন মস্তিষ্কের কোষে সাময়িক পুষ্টি জোগাতে সাহায্য করে।

📌 ইসলাম কী বলে:
সেজদা হলো সবচেয়ে নিকটবর্তী অবস্থা আল্লাহর কাছে। এতে মন প্রশান্ত হয়, অহং কমে যায়—spiritual submission ঘটে।

📌 নিউরোসায়েন্স সম্মতি দেয়:

সেজদা ও ধ্যান (Mindfulness) — দুটোই Amygdala ও Prefrontal Cortex কে শান্ত করে

স্ট্রেস হরমোন কমে, Serotonin-Dopamine ভারসাম্য বজায় থাকে।