Asthma Care

Asthma Care Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Asthma Care, Medical and health, chottogram, Chottogram.

এ্যা জমা বা হাঁ পানি হলো শ্বাস নালির প্রদাহজনিত দীর্ঘমেয়াদি একটি রোগ। এই প্রদাহের ফলে শ্বাস নালি ফুলে যায় এবং অতিমাত্রায়...
05/11/2022

এ্যা জমা বা হাঁ পানি হলো শ্বাস নালির প্রদাহজনিত দীর্ঘমেয়াদি একটি রোগ। এই প্রদাহের ফলে শ্বাস নালি ফুলে যায় এবং অতিমাত্রায় সংবেদনশীল/সরু হয়ে পড়ে। এতে হাঁ পানির বিভিন্ন উপসর্গ দেখা দেয়। যেমন-হা চিঁ-কা শি,অক্সি জেন এর লেভেল কমে গিয়ে-শ্বাস কষ্ট/বু কে চাপ চাপ অনুভব করা/দম নিতে কষ্ট হওয়া, বাঁশির মতো শোঁ শোঁ আওয়াজ হওয়া ইত্যাদি। এ অবস্থায় শ্বাস নালিতে যদি ধুলা,ঠান্ডা বা গরম বাতাস প্রবেশ করে তাহলে রোগের মাত্রা বেড়ে যায়।অনেকের গলায় সারাক্ষণ কফ/শ্লেষ্মা জমে থাকায় নাক বন্ধ হয়ে থাকে।

এ্যা জমা/হাঁ পানি যে কোন বয়সেই হতে পারে। তবে শিশুদের ক্ষেত্রে এ রোগ বেশি দেখা যায়। দেখা গেছে, কারও কারও বংশগত কারণে বা পরিবেশগত কারণেও এ রোগ হতে পারে। এ ছাড়া ধুলোবালির মধ্যে থাকা মাইট নামের ক্ষুদ্র কীট, ফুলের পরাগরেণু,পশুপাখির পালক, ছত্রাক,মল্ট,ইস্ট,প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে সিগারেট/যান্ত্রিক ধোঁয়ার মধ্যে যারা প্রতিনিয়ত থাকে তাদের এ রোগ হতে পারে।

তাছাড়া দীর্ঘদিন যাবত এলা-র্জী এর সমস্যায় ভুগলে তা এ্যা-জমায় রূপান্তর হয়।

এছাড়া মানসিক চাপে থাকলে হাঁ পানি/শ্বাস কষ্টের তীব্রতা বেড়ে যেতে পারে।কারও কারও বিভিন্ন সুগন্ধি,মশার কয়েল বা কারও কারও কীটনাশকের গন্ধ থেকেও শ্বাস কষ্ট বেড়ে যেতে পারে।বাংলাদেশে শীতকালে এ্যা জমার প্রকোপ বেশি দেখা দেয়।

বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই রোগীরা যে ভুলটা করে, তারা শুরুতে রোগ টাকে সাধারন মনে করে অবহেলা করে।ধীরে ধীরে সমস্যা বেগতিক মনে হলে ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়।আর ডা ক্তার মেডি সিন/ইন হেলার দিয়ে থাকলেও সেগুলো ক্যা-মিকেল/স্টে-রয়েডযুক্ত হওয়ায় সমস্যাকে সাময়িকভাবে নিয়ন্ত্রণ রাখতে সক্ষম হয়।ফলে রোগ শরীরের মধ্যে থেকে যায় এবং
বয়স বাড়ার সাথে সাথে এই সমস্যা আরো মারাত্মক আকার ধারন করে।

এই সমস্যার জন্য আমরা দীর্ঘ ৮ বছর ধরে দিয়ে আসছি Natural & Organic Medi-cation।

ক্যামিকেল শরীরের সাথে মিশে না,তাই একটা এ্যালো প্যথিক মেডিসিনে ১৬ঘন্টা-১ দিন সুস্থ থাকা যায়।কিন্তু আমাদের এই Natural ওষুধ সেবনের ফলে তা রক্ত এবং শরীরের সাথে মিশে যায়।ফলে এটার গুনগত মান কয়েক যুগ(১২ বছর+) আপনার শরীরে লাস্টিং করবে।যার ফলে আমাদের ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী নির্দিষ্ট কোর্স সেবন করলে আপনি কোন ইন-হেলার/মেডি-সিন ছাড়াই চিরস্থায়ীভাবে সুস্থ থাকতে পারবেন।

উপরওয়ালা আমাদের বেঁচে থাকার জন্য পৃথিবীতে এবং প্রকৃতিতে সকল উপকরণ দিয়েছে।রোগ/ব্যাধির ক্ষেত্রে ও একই।তিনি প্রকৃতিতে এমন কিছু মহাও-ষৌধ দিয়েছেন যেগুলো সেবনে আমাদের দূরারোগ্য রোগ ও সেরে যায়।কিন্তু আমরা শুরুতেই ডা ক্তারের কাছে ছুটে যাই এবং হাতের কাছে যে উপরওয়ালা প্রদত্ত সহজ সমাধান ছিল সেটাকে ভুলে যাই।আসুন উপরওয়ালা কে স্মরণ করি এবং তার দেয়া উছিলার মাধ্যমে সুস্থ হই..

আমাদের ট্রিটমেন্ট পদ্ধতি হল"Food supplement"।
এটি একবিংশ শতাব্দীর Unique এবং কার্যকরী চিকিৎসা পদ্ধতি।যেটা Nature & Science এর কম্বিনেশন তৈরি করা

আমাদের চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়নি এমন পেশেন্ট বাংলাদেশ একটাও নেই।কারন আমরা আপনাকে গ্যারান্টি দিব যে,আপনি অবশ্যই সুস্থ হবেন।কারন,আমরা বিশ্বাস করি মৃত্যু ছাড়া সকল সমস্যার সমাধান রয়েছে

বিস্তারিত জানতে আমাদের কমেন্ট বক্সে ঘুরে আসুন এবং চিকিৎসা নিতে ইনবক্সে নক দিয়ে আপনার বয়স এবং সমস্যা খুলে বলুন।।

অ্যাজমা বা হাঁপানি রোগীর সংখ্যা দিন দিন ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। শিশুসহ যেকোনো বয়সের নারী-পুরুষ এতে আক্রান্ত হতে পারে। ...
05/11/2022

অ্যাজমা বা হাঁপানি রোগীর সংখ্যা দিন দিন ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। শিশুসহ যেকোনো বয়সের নারী-পুরুষ এতে আক্রান্ত হতে পারে। অ্যাজমায় মানুষ মারা যায় না বললেই চলে। কিন্তু সুচিকিৎসার অভাবে তারা বেশ কষ্ট পায়।

শ্বাসনালির প্রদাহজনিত দীর্ঘস্থায়ী রোগ হলো অ্যাজমা। শ্বাসনালিতে বিভিন্ন কোষ প্রধানত ইওসিনোফিল ও অন্যান্য উপাদান জমা হয়ে শ্বাসনালির ছিদ্র পথ সরু হয়ে যায়। রোগী শ্বাসকষ্টসহ শুকনো কাশি, বুকে কাশি জমে যাওয়া, শ্বাস নেওয়ার সময় বুকে শোঁ শোঁ আওয়াজ হওয়া ইত্যাদি সমস্যায় ভুগতে থাকে।

শীতকালে শুষ্ক ঠান্ডা আবহাওয়া বাতাসে উড়ে বেড়ানোয় ধূলিকণার আধিক্যে অ্যাজমার সমস্যা বেড়ে যায়।

কারণ

অ্যাজমার প্রকৃত কারণ এখনো জানা যায়নি। তবে গবেষকরা ধারণা করেন, কিছু বংশগত ও পরিবেশগত কারণে অ্যাজমা হয়। সব বয়সের মানুষ এই রোগে আক্রান্ত হলেও শিশুদের ক্ষেত্রে সাধারণত ঝামেলা বেশি হয়।

অ্যাজমা বা হাঁপানি ।দীর্ঘদিন ধরে শ্বাসতন্ত্রের প্রদাহ এবং সংবেদনশীলতায় স্বাভাবিকভাবে নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হয় যাকে বলে হাঁপ...
05/11/2022

অ্যাজমা বা হাঁপানি ।
দীর্ঘদিন ধরে শ্বাসতন্ত্রের প্রদাহ এবং সংবেদনশীলতায় স্বাভাবিকভাবে নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হয় যাকে বলে হাঁপানি বা অ্যাজমা । অ্যাজমা বা শ্বাসকষ্ট এমন একটা রোগ যার নির্দিষ্ট কোন কারণ জানা না গেলেও চিহ্নিত করা হয়েছে প্রধানত ২ টি কারণকে বলে জানালেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল অফিসার ডা.শাহরিয়ার জামান দীপ ।
১) ‘এটোপি’ বা বংশগত (Genetic) ও ‘এলার্জি’ পরিবেশগত উপাদান এবং
২) শ্বাসনালীর অতি-সক্রিয়তা (Bronchial hyper-responsiveness)
পৃথিবীজুড়ে ৩০ কোটি লোক অ্যাজমায় আক্রান্ত, যা ২০২৫ সাল নাগাদ ৪০ কোটিতে পৌছবে । বাংলাদেশে আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ১ কোটি ১০ লাখ । যার মধ্যে ৪০লাখই শিশু ।
৬৫% মানুষের আক্রান্ত হবার কারণ এলার্জি । যুবক বয়সে অ্যাজমা আক্রান্তের হার ১৫% । পেশাগত ভাবে ‘potent sensitizer’ সংস্পর্শে আসা ব্যক্তিদের মধ্যে ১৫-২০% এজমায় আক্রান্ত হয় ।

এ্যা জমা বা হাঁ পানি হলো শ্বাস নালির প্রদাহজনিত দীর্ঘমেয়াদি একটি রোগ। এই প্রদাহের ফলে শ্বাস নালি ফুলে যায় এবং অতিমাত্রায়...
05/11/2022

এ্যা জমা বা হাঁ পানি হলো শ্বাস নালির প্রদাহজনিত দীর্ঘমেয়াদি একটি রোগ। এই প্রদাহের ফলে শ্বাস নালি ফুলে যায় এবং অতিমাত্রায় সংবেদনশীল/সরু হয়ে পড়ে। এতে হাঁ পানির বিভিন্ন উপসর্গ দেখা দেয়। যেমন-হা চিঁ-কা শি,অক্সি জেন এর লেভেল কমে গিয়ে-শ্বাস কষ্ট/বু কে চাপ চাপ অনুভব করা/দম নিতে কষ্ট হওয়া, বাঁশির মতো শোঁ শোঁ আওয়াজ হওয়া ইত্যাদি। এ অবস্থায় শ্বাস নালিতে যদি ধুলা,ঠান্ডা বা গরম বাতাস প্রবেশ করে তাহলে রোগের মাত্রা বেড়ে যায়।অনেকের গলায় সারাক্ষণ কফ/শ্লেষ্মা জমে থাকায় নাক বন্ধ হয়ে থাকে।

এ্যা জমা/হাঁ পানি যে কোন বয়সেই হতে পারে। তবে শিশুদের ক্ষেত্রে এ রোগ বেশি দেখা যায়। দেখা গেছে, কারও কারও বংশগত কারণে বা পরিবেশগত কারণেও এ রোগ হতে পারে। এ ছাড়া ধুলোবালির মধ্যে থাকা মাইট নামের ক্ষুদ্র কীট, ফুলের পরাগরেণু,পশুপাখির পালক, ছত্রাক,মল্ট,ইস্ট,প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে সিগারেট/যান্ত্রিক ধোঁয়ার মধ্যে যারা প্রতিনিয়ত থাকে তাদের এ রোগ হতে পারে।

তাছাড়া দীর্ঘদিন যাবত এলা-র্জী এর সমস্যায় ভুগলে তা এ্যা-জমায় রূপান্তর হয়।

এছাড়া মানসিক চাপে থাকলে হাঁ পানি/শ্বাস কষ্টের তীব্রতা বেড়ে যেতে পারে।কারও কারও বিভিন্ন সুগন্ধি,মশার কয়েল বা কারও কারও কীটনাশকের গন্ধ থেকেও শ্বাস কষ্ট বেড়ে যেতে পারে।বাংলাদেশে শীতকালে এ্যা জমার প্রকোপ বেশি দেখা দেয়।

বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই রোগীরা যে ভুলটা করে, তারা শুরুতে রোগ টাকে সাধারন মনে করে অবহেলা করে।ধীরে ধীরে সমস্যা বেগতিক মনে হলে ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়।আর ডা ক্তার মেডি সিন/ইন হেলার দিয়ে থাকলেও সেগুলো ক্যা-মিকেল/স্টে-রয়েডযুক্ত হওয়ায় সমস্যাকে সাময়িকভাবে নিয়ন্ত্রণ রাখতে সক্ষম হয়।ফলে রোগ শরীরের মধ্যে থেকে যায় এবং
বয়স বাড়ার সাথে সাথে এই সমস্যা আরো মারাত্মক আকার ধারন করে।

এই সমস্যার জন্য আমরা দীর্ঘ ৮ বছর ধরে দিয়ে আসছি Natural & Organic Medi-cation।

ক্যামিকেল শরীরের সাথে মিশে না,তাই একটা এ্যালো প্যথিক মেডিসিনে ১৬ঘন্টা-১ দিন সুস্থ থাকা যায়।কিন্তু আমাদের এই Natural ওষুধ সেবনের ফলে তা রক্ত এবং শরীরের সাথে মিশে যায়।ফলে এটার গুনগত মান কয়েক যুগ(১২ বছর+) আপনার শরীরে লাস্টিং করবে।যার ফলে আমাদের ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী নির্দিষ্ট কোর্স সেবন করলে আপনি কোন ইন-হেলার/মেডি-সিন ছাড়াই চিরস্থায়ীভাবে সুস্থ থাকতে পারবেন।

উপরওয়ালা আমাদের বেঁচে থাকার জন্য পৃথিবীতে এবং প্রকৃতিতে সকল উপকরণ দিয়েছে।রোগ/ব্যাধির ক্ষেত্রে ও একই।তিনি প্রকৃতিতে এমন কিছু মহাও-ষৌধ দিয়েছেন যেগুলো সেবনে আমাদের দূরারোগ্য রোগ ও সেরে যায়।কিন্তু আমরা শুরুতেই ডা ক্তারের কাছে ছুটে যাই এবং হাতের কাছে যে উপরওয়ালা প্রদত্ত সহজ সমাধান ছিল সেটাকে ভুলে যাই।আসুন উপরওয়ালা কে স্মরণ করি এবং তার দেয়া উছিলার মাধ্যমে সুস্থ হই..

আমাদের ট্রিটমেন্ট পদ্ধতি হল"Food supplement"।
এটি একবিংশ শতাব্দীর Unique এবং কার্যকরী চিকিৎসা পদ্ধতি।যেটা Nature & Science এর কম্বিনেশন তৈরি করা

আমাদের চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়নি এমন পেশেন্ট বাংলাদেশ একটাও নেই।কারন আমরা আপনাকে গ্যারান্টি দিব যে,আপনি অবশ্যই সুস্থ হবেন।কারন,আমরা বিশ্বাস করি মৃত্যু ছাড়া সকল সমস্যার সমাধান রয়েছে

বিস্তারিত জানতে আমাদের কমেন্ট বক্সে ঘুরে আসুন এবং চিকিৎসা নিতে ইনবক্সে নক দিয়ে আপনার বয়স এবং সমস্যা খুলে বলুন।

বর্তমানে এজমা সমস্যার নাম শুনে নি এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া মুশকিল। আমরা নিজেরা কিংবা আমাদের আশেপাশে বহু লোক এই এজমা সমস্যা...
02/11/2022

বর্তমানে এজমা সমস্যার নাম শুনে নি এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া মুশকিল। আমরা নিজেরা কিংবা আমাদের আশেপাশে বহু লোক এই এজমা সমস্যায় ভুগছেন। বিশেষ কারনবশত শ্বাসনালী সরু বা সংকুচিত হয়ে গেলে শ্বাস-প্রশ্বাসে অসুবিধা তৈরী হয়। সেটাই এজমা বা হাঁপানি। বিশেষজ্ঞদের মতে হাপানি স্থায়ী ও বংশানুক্রমিক একটি অসুখ। আরো বলা হয় এই রোগের কোনো নিরাময় নেই৷ অর্থাৎ এমন কোনো সমাধান নেই যার ফলে একবারে এজমা সমস্যা নির্মূল হয়ে যাবে৷

হাঁপানি বস্তুত শ্বাসতন্ত্রের প্রদাহজনিত একটি রোগ। এ রোগ দীর্ঘমেয়াদি। শ্বাসতন্ত্রে প্রদাহ হলে শ্বাসনালি ফুলে যায়। এরপর ধী...
02/11/2022

হাঁপানি বস্তুত শ্বাসতন্ত্রের প্রদাহজনিত একটি রোগ। এ রোগ দীর্ঘমেয়াদি। শ্বাসতন্ত্রে প্রদাহ হলে শ্বাসনালি ফুলে যায়। এরপর ধীরে ধীরে শ্বাসকষ্ট, কাশি, বুকের মধ্যে শোঁ শোঁ শব্দ, বুকে চাপ ইত্যাদি উপসর্গ দেখা দিতে থাকে। এসবের সমন্বিত রোগটির নামই হাঁপানি।

হাঁপানি বা শ্বাসকষ্ট থেকে বাঁচতে ধুলাবালিযুক্ত পরিবেশ এড়িয়ে চলতে হবে। ঘর পরিস্কার ও বিছানাপত্র ঝাড়ূ দেওয়ার সময় মুখে মাস্...
02/11/2022

হাঁপানি বা শ্বাসকষ্ট থেকে বাঁচতে ধুলাবালিযুক্ত পরিবেশ এড়িয়ে চলতে হবে। ঘর পরিস্কার ও বিছানাপত্র ঝাড়ূ দেওয়ার সময় মুখে মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। মাইট বেড়ে ওঠার উপযুক্ত পরিবেশ যাতে সৃষ্টি না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। বর্তমানে বিশ্বে হাঁপানি বা শ্বাসকষ্টের আধুনিক চিকিৎসার অন্যতম ওষুধ ভ্যাকসিন বা ইমিউনোথেরাপি। তবে আমেরিকাতে বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, এসব ভ্যাকসিনের কার্যকারিতা বেশি দিন থাকে না। আমাদের দেশেও এখন হাঁপানির অনেক যুগোপযোগী পদ্ধতি এবং ওষুধ রয়েছে। তাই এ রোগ হলে অবহেলা না করে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। অনেকে ভুল ধারণা করে থাকে, হাঁপানি একবার হলে তা আর কোনোদিন ভালো হবে না। কিন্তু সঠিক সময়ে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হলে হাঁপানি রোগটি সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। তাই এ ব্যাপারে রোগী, চিকিৎসকসহ সমাজের সর্বস্তরের মানুষকে সজাগ ও সতর্ক থাকতে হবে।

হাঁপানির লক্ষণ* দীর্ঘমেয়াদি শ্বাসকষ্ট* ঋতু পরিবর্তনের সময় শ্বাসকষ্ট বেড়ে যাওয়া* বুকে চাপ অনুভূত হওয়া* কাশি বা শুকনা কাশি...
02/11/2022

হাঁপানির লক্ষণ
* দীর্ঘমেয়াদি শ্বাসকষ্ট
* ঋতু পরিবর্তনের সময় শ্বাসকষ্ট বেড়ে যাওয়া
* বুকে চাপ অনুভূত হওয়া
* কাশি বা শুকনা কাশি
* শ্বাসপ্রশ্বাসের সময় বুকে বাঁশির মতো হঠাৎ সাঁ সাঁ শব্দ
* দমবন্ধ লাগা
* নাকে-মুখে ধুলাবালু গেলে শ্বাসকষ্ট বেড়ে যাওয়া

হাঁপানির কারণ সুনির্দিষ্ট করে বলা যায় না। তবে কতগুলো বিষয় রয়েছে, যেগুলো হাঁপানি রোগের উৎপত্তি ও স্থায়িত্বের ক্ষেত্রে ভূম...
02/11/2022

হাঁপানির কারণ সুনির্দিষ্ট করে বলা যায় না। তবে কতগুলো বিষয় রয়েছে, যেগুলো হাঁপানি রোগের উৎপত্তি ও স্থায়িত্বের ক্ষেত্রে ভূমিকা পালন করে থাকে।
* এ রোগ জেনেটিক বা বংশগত কারণে হতে পারে। বংশে কারও এ রোগ থাকলে পরবর্তী প্রজন্মের যে কারও আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি থাকে।
* পশুর লোম, আরশোলা, রেণু, ছত্রাক প্রভৃতি হাঁপানির জন্য ঝুঁকিপূর্ণ।
* বায়ুদূষণ, সিগারেটের ধোঁয়া, কারখানার বিভিন্ন উত্তেজক পদার্থ, রঙের ঝাঁজালো গন্ধ, ঠান্ডা হাওয়া, ঝাঁজালো মসলা প্রভৃতির কারণে হাঁপানির আশঙ্কা বেড়ে যায়।
* বিভিন্ন ব্যথানাশক ওষুধ, অ্যাসপিরিন, হেরোইন প্রভৃতির অতি ব্যবহারের কারণে হাঁপানি হতে পারে।
* মানসিক চাপ, অতিরিক্ত আবেগপ্রবণতাও অনেক ক্ষেত্রে হাঁপানির তীব্রতা বাড়াতে পারে।
* সাধারণত শিশু বয়সে ছেলেদের এ রোগ হয় এবং মেয়েদের ক্ষেত্রে প্রাপ্তবয়স্ক হলে এ রোগ বেশি হয়।
* কারও কারও ক্ষেত্রে বিশেষ ধরনের খাবার, যেমন গরুর মাংস, চিংড়ি, ইলিশ, বেগুন—এসব খেলে হাঁপানির মাত্রা বাড়তে পারে।

হাঁপানি একটি শ্বাসকষ্টজনিত রোগ। কার্যত এটি শ্বাসনালীর অসুখ। শ্বাসকষ্টজনিত কারণে সাধারণত অ্যাজমা বা হাঁপানির সৃষ্টি হয়। হ...
02/11/2022

হাঁপানি একটি শ্বাসকষ্টজনিত রোগ। কার্যত এটি শ্বাসনালীর অসুখ। শ্বাসকষ্টজনিত কারণে সাধারণত অ্যাজমা বা হাঁপানির সৃষ্টি হয়। হাঁপানি মানুষের দেহের এক অসহনীয় ও যন্ত্রণাদায়ক ব্যাধি। আর এই শ্বাসকষ্টের উপদ্রব হয় নানা রকম অ্যালার্জি সৃষ্টিকারী অ্যালার্জেনের কারণে। এগুলো হচ্ছে- পুরাতন ধুলাবালি, ফুলের রেণু, মাইটের মল, পরিবেশের ধুলা, পোষা প্রাণীর লোম ইত্যাদি। অ্যালার্জিজনিত হাঁপানির একটি প্রধান কারণ হচ্ছে ধুলা। মানুষের প্রাত্যহিক জীবনে ধুলাবালি এমন এক বিরক্তিকর জিনিস, যা কিনা এড়িয়ে চলা সম্ভব নয়। বাসাবাড়িতে বিভিন্ন জায়গায় জমে থাকা ধুলাবালি, অফিসের খাতাপত্র বা ফাইলে জমে থাকা ধুলা এবং রাস্তাঘাটে প্রতিনিয়ত যে ধুলা উড়ছে, তা হাঁপানি বা শ্বাসকষ্টের প্রধান উদ্রেককারী। ধুলাবালি মানুষের শ্বাস-প্রশ্বাসের সঙ্গে শ্বাসযন্ত্রে প্রবেশ করে শ্বাসকষ্টের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। অন্য অ্যালার্জেনের চেয়ে ধুলা খুব সহজে নিঃশ্বাসের সঙ্গে মানুষের ফুসফুসে প্রবেশ করতে পারে। ফলে খুব দ্রুত সর্দি-কাশি হয় এবং শ্বাসকষ্টের সৃষ্টি হয়। সারা বিশ্বে ৩০ কোটিরও বেশি মানুষ অ্যাজমা বা হাঁপানিতে আক্রান্ত। বাংলাদেশে প্রতি বছর ৫০ হাজার মানুষ এ রোগে আক্রান্ত হয়। আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে মাত্র ৫ শতাংশকে চিকিৎসার আওতায় আনা সম্ভব হয়েছে। প্রতি বছর মে মাসের প্রথম মঙ্গলবার বিশ্বব্যাপী দিবসটি পালন করা হয়। ধুলা বা ময়লা হাঁপানির জন্য ক্ষতিকর। কারণ এতে মাইট, ফুলের রেণু, তুলার আঁশ, পোষা প্রাণীর লোমে ব্যাকটেরিয়া ও বিভিন্ন প্রকার ছত্রাক মিশে থাকে। এক গবেষণায় দেখা গেছে, মাইটের কারণেই প্রধানত ধুলাবালি অ্যাজমা রোগীদের জন্য বিপজ্জনক। মাইটের শরীর থেকে নির্গত মল, লালা, রস ধুলার সঙ্গে মিশে মানুষের শ্বাস-প্রশ্বাসের সঙ্গে দেহে প্রবেশ করে অ্যালার্জির সৃষ্টি করে। আর ধুলাজনিত অ্যালার্জির কারণে অ্যাজমা রোগীর সংখ্যা বেশি। গ্রামের তুলনায় শহরের বেশিরভাগ লোক এ রোগে আক্রান্ত হয়। শহরে দূষিত বায়ুর কারণে এ ধরনের রোগীর সংখ্যা আরও বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ ছাড়া ঋতু পরিবর্তনের ওপরেও হাঁপানি বা শ্বাসকষ্টের হ্রাস-বৃদ্ধি নির্ভর করে।

হাঁপানির পরীক্ষা-নিরীক্ষা* স্পাইরোমেট্রি বা পিক ফ্লো মেট্রি পরীক্ষা: রোগীর শ্বাসনালিতে শ্বাস গ্রহণে বাধা আছে কি না, তা ন...
02/11/2022

হাঁপানির পরীক্ষা-নিরীক্ষা
* স্পাইরোমেট্রি বা পিক ফ্লো মেট্রি পরীক্ষা: রোগীর শ্বাসনালিতে শ্বাস গ্রহণে বাধা আছে কি না, তা নির্ণয়ের জন্য এটি করা হয়
* মেথাকলিন চ্যালেঞ্জ পরীক্ষা: এর মাধ্যমে শ্বাসনালির অতি সংবেদনশীলতা পরীক্ষা করা হয়।
* রক্ত পরীক্ষা: রক্ত ও কফে ইয়োসিনোফিল সিরাম আইজিইয়ের মাত্রা বেশি আছে কি না, তা নির্ণয় করা হয়।
* স্কিন প্রিক টেস্ট: অ্যালার্জেন বা ট্রিগার পরীক্ষার জন্য এ টেস্ট করা হয়।

Address

Chottogram
Chottogram

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Asthma Care posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Asthma Care:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram