Medical TIPS

Medical TIPS সুস্থ -স্বাভাবিক জীবনযাপনের জন্য এই" স্বাস্থ্য" সেবা গ্রুপের পথ চলা I am a medical person. I will provide all medical information this page.So, stay with us.

বেনজয়াইল পারক্সাইডের অ্যান্টি-কমেডোজেনিক এবং অ্যান্টিসেপটিক উভয়ই প্রভাব রয়েছে।  ডোজ:  সাবান এবং জল দিয়ে ধোয়ার পরে ব...
11/08/2023

বেনজয়াইল পারক্সাইডের অ্যান্টি-কমেডোজেনিক এবং অ্যান্টিসেপটিক উভয়ই প্রভাব রয়েছে। ডোজ: সাবান এবং জল দিয়ে ধোয়ার পরে বিশেষভাবে দৈনিক 1-2 বার প্রয়োগ করুন, নিম্ন-শক্তির প্রস্তুতি দিয়ে চিকিত্সা শুরু করুন

পুরুষ যখন বাবা হন তখন তার শরীর ও মস্তিষ্কে কী ধরনের পরিবর্তন ঘটেনারীরা যখন মা হন তখন তাদের মধ্যে স্পষ্টতই অনেক ধরনের শার...
09/08/2023

পুরুষ যখন বাবা হন তখন তার শরীর ও মস্তিষ্কে কী ধরনের পরিবর্তন ঘটে

নারীরা যখন মা হন তখন তাদের মধ্যে স্পষ্টতই অনেক ধরনের শারীরিক পরিবর্তন ঘটে। কিন্তু পুরুষরা যখন পিতা হন তখন তাদের দেহেও যে কিছু পরিবর্তন ঘটে সেটা কি আপনি উপলব্ধি করতে পারেন?

“একমাত্র যে শারীরিক পরিবর্তন আমি লক্ষ্য করেছি সেটা হচ্ছে আমার ওজন বেড়ে গিয়েছিল। আমার শরীর হয়ে উঠছিল একজন পিতার শরীর,” বলেন ছ’মাস বয়সী এক শিশু সন্তানের পিতা টম।

কিন্তু না, পিতা হলে যে শুধু পুরুষের ওজন কয়েক কেজি বেড়ে যায় তা নয়। এর বাইরেও আরো কিছু পরিবর্তন ঘটে।

“মা ও বাবা- তারা দুজনেই শারীরিকভাবে শিশুর পিতামাতা,” বলেন ড. আন্না মাশিন, যিনি পিতৃত্বের ওপর একটি গ্রন্থ রচনা করেছেন। বইটির নাম: ‘পিতার জীবন: একজন আধুনিক পিতা হয়ে ওঠা।’

“পিতৃত্বের বিষয়ে এই উপলব্ধি নতুন এবং অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়- অতীতে আমরা মনে করতাম যে শুধু নারীরাই শারীরিক পরিবর্তনের ভেতর দিয়ে যায়, কিন্তু আসলে সন্তানধারণ ও শিশুর জন্মদানের মতো বিষয়ে পুরুষের মধ্যেও একই ধরনের পরিবর্তন ঘটে থাকে,” বলেন তিনি।

এটা ঠিক যে একজন পুরুষ নারীদের মতো ন’মাস ধরে তার পেটে সন্তানকে বড় করে না, তিনি সন্তান প্রসবও করেন না এবং সন্তানের জন্য তার দেহে দুধও উৎপন্ন হয় না।

কিন্তু তারাও একই ধরনের পরিবর্তনের ভেতর দিয়ে অগ্রসর হয় যা বাইরে থেকে খালি চোখে দেখা যায় না।

“বড় ধরনের দুটো পরিবর্তন ঘটে। আপনি যখন প্রথমবারের মতো পিতা হবেন তখন আপনার দেহের হরমোন ও মস্তিষ্কে কিছু পরিবর্তন ঘটবে,” ড. আন্না ব্যাখ্যা করেন।

হৃদরোগের মূল ঝুঁকিগুলো হলো উচ্চ রক্তচাপ, ধূমপান, অতিরিক্ত কোলেস্টেরল এবং দেহের অতিরিক্ত ওজন- একথা বেশিরভাগ মানুষেরই জানা...
09/08/2023

হৃদরোগের মূল ঝুঁকিগুলো হলো উচ্চ রক্তচাপ,

ধূমপান, অতিরিক্ত কোলেস্টেরল এবং দেহের অতিরিক্ত ওজন- একথা বেশিরভাগ মানুষেরই জানা।

তবুও এমন অনেক লোকের হার্ট অ্যাটাক হয়েছে যাদের মধ্যে এসব পরিচিত সমস্যাগুলোর কোনটিই ছিল না।

গবেষণা থেকে এখন জানা যাচ্ছে, গাউট বা গেঁটে-বাত, সোরিয়াসিস, অন্ত্রের প্রদাহ এবং রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিসের মতো অবস্থাগুলিও হৃদরোগের ঝুঁকির কিছু কারণ।

আর এসব সমস্যার মধ্যে প্রধান মিলটি হলো দেহে দীর্ঘস্থায়ী ইনফ্ল্যামেশন বা প্রদাহ।

বিজ্ঞাপন

ইদানীং কিছু গবেষক কার্ডিওভাসকুলার রোগকে ধমনীর দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহজনিত রোগের কাতারে ফেলছেন।

বিজ্ঞানীরা কখনও কখনও একে “এথেরোস্ক্লেরোটিক কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ” বা এএসসিভিডি-এর প্রদাহজনক সমস্যা হিসেবে উল্লেখ করেন।

বাংলাদেশে ডেঙ্গু রোগের মৌসুম ধরা হয় মে থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। কিন্তু সাম্প্রতিক বছরগুলোয় ডেঙ্গু সারা বছরব্যাপী হচ্ছে। ...
09/08/2023

বাংলাদেশে ডেঙ্গু রোগের মৌসুম ধরা হয় মে থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। কিন্তু সাম্প্রতিক বছরগুলোয় ডেঙ্গু সারা বছরব্যাপী হচ্ছে। এরমধ্যে আক্রান্তের গ্রাফ সবচেয়ে ওপরের দিকে থাকে জুলাই ও অগাস্ট মাসে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হিসাব অনুযায়ী, চলতি বছরের জুনে যে-সংখ্যক মানুষ ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়েছিল তার চেয়ে সাত গুণ বেশি আক্রান্ত হয়েছে জুলাইয়ে।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে, অগাস্ট মাসে ডেঙ্গু পরিস্থিতি কেমন হতে পারে? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অগাস্টে বাংলাদেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে, এবং এ মাস হতে পারে চলতি বছরের ‘পিক সিজন’।

স্বাস্থ্য অধিদফর অগাস্ট মাসে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তে থাকবে বলে তাদের অনুমান।

তিনি বলেন, “যত বৃষ্টিপাত হবে, গরম বেশি পড়বে, যত আর্দ্রতা বাড়বে যত বেশি অপরিকল্পিত নগরায়ন হবে, তত বেশি ডেঙ্গুবাহী এডিস মশার সংখ্যা বাড়তে থাকবে। এডিসের জন্য আমরা সারা বছর একটা অনুকূল পরিবেশ তৈরি করেছি।”

ENকোনো খাবারই হজম না হলে কী করবেনকী কী খাবার খেলে সমস্যা হয়, তা বোঝার জন্য একটা ডায়েরি মেনটেন করতে হবেকী কী খাবার খেলে স...
08/08/2023

EN
কোনো খাবারই হজম না হলে কী করবেন

কী কী খাবার খেলে সমস্যা হয়, তা বোঝার জন্য একটা ডায়েরি মেনটেন করতে হবে
কী কী খাবার খেলে সমস্যা হয়, তা বোঝার জন্য একটা ডায়েরি মেনটেন করতে হবেছবি : প্রথম আলো
বদহজমের সমস্যা একেকজনের একেক রকমভাবে দেখা দেয়। কারও কারও ক্ষেত্রে হজমের সমস্যা মানে সারাক্ষণ পেট ফেঁপে থাকা, বমি ভাব হওয়া, মুখে রুচি না হওয়া। আবার কারও ক্ষেত্রে কিছু উল্টোপাল্টা খেলেই নরম পায়খানা হওয়া বা বারবার হওয়া। কারও আবার কিছু খেলে পেট মোচড় দেয়, পেটব্যথা করে পায়খানা হয়।

কখনো কখনো ডায়রিয়া অথবা গ্যাস্ট্রোএন্টেরাইটিস (পাকস্থলী এবং খাদ্যনালির প্রদাহ) হওয়ার পরে কয়েক সপ্তাহজুড়ে এ ধরনের সমস্যা হতে পারে। অনেকে আবার দীর্ঘদিন ধরে এ ধরনের সমস্যায় ভোগেন। অনেক পরীক্ষা–নিরীক্ষার পরও কোনো কারণ খুঁজে পাওয়া যায় না। এ ধরনের সমস্যাকে ইরিটেবল বাওয়েল সিনড্রোম বা আইবিএস বলে। এ রোগের উপসর্গ কারও কারও ক্ষেত্রে খুবই মৃদু হয় এবং তেমন কোনো চিকিৎসার প্রয়োজন হয় না। কিন্তু কারও কারও উপসর্গ এত বেশি যে তাদের জীবনযাত্রার মান ব্যাহত হয়।

সঠিকভাবে জ্বর মাপার নিয়ম কীসময়টা মন্দ, জ্বরের মৌসুম। শরীরটা একটু গরম লাগলেই মনে জাগছে শঙ্কা—জ্বর হলো না তো? ডেঙ্গু না তো...
08/08/2023

সঠিকভাবে জ্বর মাপার নিয়ম কী

সময়টা মন্দ, জ্বরের মৌসুম। শরীরটা একটু গরম লাগলেই মনে জাগছে শঙ্কা—জ্বর হলো না তো? ডেঙ্গু না তো? যেকোনো ধরনের জ্বরের ক্ষেত্রেই সঠিকভাবে জ্বর মাপাটা ভীষণ জরুরি। জ্বরের ধরন বা প্যাটার্ন; অর্থাৎ জ্বরের মাত্রা, জ্বর কখন আসছে, কখন যাচ্ছে, জ্বরের ওষুধ খেয়ে জ্বর কমছে কি না—এসব নানা বিষয় থেকে একজন চিকিৎসক আপনার রোগ সম্পর্কে ধারণা পেতে পারেন।
বাড়িতে একটা থার্মোমিটার অবশ্যই রাখবেন। জ্বর জ্বর অনুভব করলে সঙ্গে সঙ্গে জ্বর মাপতে হবে। জ্বর মাপার নিয়মগুলোও বাড়ির প্রত্যেক প্রাপ্তবয়স্ক সদস্যের জেনে রাখা দরকার।

মুখে জ্বর মাপার ক্ষেত্রে
খাবার, পানি বা পানীয় খাওয়ার অন্তত ৩০ মিনিট পর জ্বর মাপতে হবে।
জিভের নিচে থার্মোমিটার রেখে মুখ বন্ধ করে পুরো এক মিনিট অপেক্ষা করতে হবে।

রোগী যদি মুখ দিয়ে শ্বাস নেন, তাহলে মুখে জ্বর মাপতে অসুবিধা হতে পারে। শিশু এবং বয়স্কদের ক্ষেত্রেও তাই। এসব ক্ষেত্রে ভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করুন।

শিশুর জ্বর মাপা যায় পায়ুপথে
তিন বছরের কম বয়সীদের পায়ুপথে তাপমাত্রা দেখতে হবে। এ ক্ষেত্রে জ্বর মাপার আগে থার্মোমিটারের সামনের অংশে পেট্রোলিয়াম জেলি মাখিয়ে নিতে হবে। শিশুকে চিত করে শুইয়ে দিন। পা দুটি তুলে থার্মোমিটারের আধা ইঞ্চি বা এক ইঞ্চি পরিমাণ ঢুকিয়ে দিতে হবে পায়ুপথের ভেতরে, ছয় মাসের কম বয়সী শিশুর জন্য আধা ইঞ্চিই যথেষ্ট। এক মিনিট অপেক্ষা করতে হবে। চিত অবস্থায় অসুবিধা হলে উপুড় করেও শোয়াতে পারেন।

বগলে জ্বর মাপা
বগলে জ্বর মাপলে খুব একটা নিখুঁত ফলাফল পাওয়া যায় না। তবে অন্য স্থানে তাপমাত্রা মাপতে অস্বস্তি হলে বগলে মাপা ছাড়া উপায় নেই। এ ক্ষেত্রে বগলে থার্মোমিটার ভালোভাবে চেপে রাখতে হবে পুরো দুই মিনিট। খেয়াল রাখতে হবে, থার্মোমিটারের সামনের অংশ যেন ত্বকের সংস্পর্শেই থাকে, কাপড়ে লেগে না যায়। তা ছাড়া বগলে থার্মোমিটার দেওয়ার আগে বগল মুছে নেওয়া উচিত, যেন ঘাম না থাকে।

আরও জেনে নিন
থার্মোমিটার ব্যবহারের আগে সাবান এবং কুসুম গরম পানি দিয়ে হাত ধুয়ে নিন। ব্যবহারের আগে পরে থার্মোমিটারটি অ্যালকোহল প্যাড দিয়ে মুছে নিন।
ডিজিটাল থার্মোমিটারের ব্যবহার-নির্দেশিকা দেখে সময় ও অন্যান্য বিষয়ের নির্দেশনা অনুসরণ করুন।

মুখ, বগল, পায়ুপথ—দেহের বিভিন্ন অংশে তাপমাত্রা মাপতে অবশ্যই আলাদা আলাদা থার্মোমিটার ব্যবহার করুন। কোন থার্মোমিটার দিয়ে কোন অংশের তাপমাত্রা দেখা হয়, সেটির কোনো চিহ্ন দিয়ে রাখুন, যেন ভুল না হয়।

কানে বা কপালে জ্বর মাপার উপযোগী থার্মোমিটারও পাওয়া যায়। প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানের নির্দেশিকা অনুযায়ী এগুলো ব্যবহার করুন।

স্ট্রোকের পর প্রতিটি মুহূর্ত গুরুত্বপূর্ণদেশে বয়স্ক মানুষের মৃত্যুর দ্বিতীয় প্রধান কারণ স্ট্রোকে। চল্লিশোর্ধ্ব ব্যক্তিরা...
05/08/2023

স্ট্রোকের পর প্রতিটি মুহূর্ত গুরুত্বপূর্ণ

দেশে বয়স্ক মানুষের মৃত্যুর দ্বিতীয় প্রধান কারণ স্ট্রোকে। চল্লিশোর্ধ্ব ব্যক্তিরা বেশি আক্রান্ত হলেও অল্প বয়সীরাও স্ট্রোকে আক্রান্ত হতে পারেন। মস্তিষ্কের কোনো অংশে রক্তক্ষরণ বা রক্ত চলাচল ব্যাহত হলে গুরুতর সমস্যার সৃষ্টি হয়, তাকেই স্ট্রোক বলা হয়।

স্ট্রোক থেকে প্যারালাইসিস বা পক্ষাঘাত, বিকলাঙ্গতা, চিরতরে শয্যাশায়ী এমনকি মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। তবে জটিলতা কতটা তীব্র হবে, তা নির্ভর করে কত দেরিতে স্ট্রোকের রোগীর চিকিৎসা শুরু হয় তার ওপর।

স্ট্রোকের রোগীরা প্রায়ই অনেক দেরিতে হাসপাতালে পৌঁছান। দেরি হলে রোগীকে সঠিক ও উপযুক্ত চিকিৎসা দেওয়ার আর সময় থাকে না। অথচ সময়মতো চিকিৎসা নিলে ক্ষয়ক্ষতি ও জটিলতা অনেকটাই কমিয়ে আনা যায়। স্ট্রোকের লক্ষণ সহজে চিনতে বিশ্বব্যাপী ‘BE FAST’ (দ্রুত করুন) শব্দবন্ধ ব্যবহার করা হয়।

ইংরেজি ‘BE FAST’ শব্দবন্ধ দিয়েই স্ট্রোকের লক্ষণ বা উপসর্গ মনে রাখা সম্ভব। যেমন—

‘বি’ অর্থ ব্যালেন্স। মাথা ঘোরানো বা শরীরের ভারসাম্য ধরে রাখতে না পারা।

‘ই’ অর্থ আই বা দৃষ্টির সমস্যা। দৃষ্টি ঘোলা হয়ে আসা বা হঠাৎ দৃষ্টিশক্তি হারিয়ে ফেলা।

‘এফ’ অর্থ ফেস বা মুখমণ্ডল। হঠাৎ মুখের একদিক বাঁকা হয়ে যাওয়া বা মুখমণ্ডলের অংশবিশেষ অবশ হয়ে যাওয়া।

‘এ’ অর্থ আর্ম বা বাহু। হঠাৎ করে হাত দুর্বল বা অবশ হয়ে যাওয়া।

‘এস’ অর্থ স্পিচ বা হঠাৎ কথা জড়িয়ে আসা বা বন্ধ হয়ে যাওয়া।

‘টি’ অর্থ টাইম বা সময়। এই সময় বলতে বোঝাচ্ছে এ ধরনের কোনো সমস্যা দেখা দিলে তাৎক্ষণিক স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি নম্বর

ঘুমের ওষুধে অভ্যস্ত হয়ে গেছেন? জেনে নিন করণীয়অনেকেই ঘুম হয় না বলে নিজে নিজে দোকান থেকে কিনে ঘুমের ওষুধ খান। কখনোবা আবার ...
04/08/2023

ঘুমের ওষুধে অভ্যস্ত হয়ে গেছেন? জেনে নিন করণীয়

অনেকেই ঘুম হয় না বলে নিজে নিজে দোকান থেকে কিনে ঘুমের ওষুধ খান। কখনোবা আবার চিকিৎসক কিছুদিনের জন্য যে ঘুমের ওষুধ দিয়েছিলেন, সেটাই দিনের পর দিন খেয়ে যান। দীর্ঘদিন ঘুমের ওষুধ খেয়ে অভ্যস্ত হয়ে পড়েন। ফলাফল ঘুমের ওষুধ ছাড়া কিছুতেই আর ঘুম আসে না। কিছু ক্ষেত্রে এমন হয় যে আগের ডোজে আর ঘুম হয় না, মাত্রা বাড়াতে থাকে রোগী। এ এক ভয়ংকর নেশার মতো। বেশির ভাগ রোগী ক্ষতি জেনেও এই অভ্যাস থেকে বের হতে পারেন না। এই ক্ষেত্রে কী করণীয়?

একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের প্রতিদিন সাত থেকে নয় ঘণ্টা ঘুম প্রয়োজন
একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের প্রতিদিন সাত থেকে নয় ঘণ্টা ঘুম প্রয়োজনছবি: পেক্সেলস
কী কী উপায়ে ঘুমের ওষুধের ওপর নির্ভরতা কাটানো যায়?

শারীরিক বা মানসিক যে কারণে ঘুমের সমস্যা হচ্ছে, তা আগে খুঁজে বের করতে হবে এবং তা সমাধানের চেষ্টা করতে হবে

প্রতিদিন নিয়মিত সময়ে ঘুমাতে যেতে হবে

নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম করতে হবে

দিনের বেলা ঘুম থেকে বিরত থাকতে হবে

মেডিটেশন বা যোগব্যায়াম করা যায়

ঘুমাতে যাওয়ার ন্যূনতম ৩০ মিনিট আগে সব ধরনের বৈদ্যুতিক যন্ত্র থেকে দূরে থাকতে হবে

ঘুমানোর আগে বই পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন

কত বছর বয়স পর্যন্ত একজন পুরুষ বাবা হতে পারেন।কদিন আগেই খবর বেরিয়েছে, ৮৩ বছর বয়সে চতুর্থ সন্তানের বাবা হয়েছেন হলিউড অভিনে...
20/06/2023

কত বছর বয়স পর্যন্ত একজন পুরুষ বাবা হতে পারেন।

কদিন আগেই খবর বেরিয়েছে, ৮৩ বছর বয়সে চতুর্থ সন্তানের বাবা হয়েছেন হলিউড অভিনেতা আল পাচিনে। খবরটি দেখে অনেকের মনেই হয়তো কৌতূহল জাগতে পারে, কত বছর বয়স পর্যন্ত এক জন্য পুরুষ বাবা হতে পারেন?

৪৫ থেকে ৫৫ বছর বয়সে নারীদের মেনোপজ হয়। ডিম্বাশয় নারী হরমোন ইস্ট্রোজেন প্রজেস্টেরন উৎপাদনের ক্ষমতা হারায়। ফলে নারীরা হারান প্রজনন ক্ষমতা। পুরুষেরও কি তেমনটা হতে পারে? এমন কোনো নির্দিষ্ট বয়স বা সময় আছে কি, যখন পুরুষেরও প্রজনন ক্ষমতা বা যৌনজীবনের ইতি ঘটে?
চিকিৎসাবিজ্ঞানে পুরুষের ‘মেনোপজ’কে বলা হয় ‘অ্যান্ড্রোপজ’। মানে যখন পুরুষের হরমোন টেস্টোস্টেরনের মাত্রা কমে যেতে থাকে। নারীদের মেনোপজের সঙ্গে এর কিছু পার্থক্য আছে। যেমন নারীদের ক্ষেত্রে এই ঘটনা ঘটে বেশ দ্রুত, আকস্মিকভাবেই, সাধারণত ৪৫ থেকে ৫৫ বছর বয়সের মধ্যে। এ সময় তাঁদের ইস্ট্রোজেন হরমোনের মাত্রা ভীষণভাবে নিচে নেমে যায়, আর সমাপ্তি ঘটে প্রজনন জীবনের। বন্ধ হয়ে যায় রজঃস্রাব। কিন্তু পুরুষের বেলায় টেস্টোস্টেরনের নিম্নগামিতা ঘটে খুব ধীরে ধীরে। সবার একই বয়সে ঘটে, তা নয়। বিজ্ঞানীরা বলেন, কারও কারও এই হরমোন কমে যাওয়া শুরু হতে পারে ৪৫ থেকে ৫০ বছর বয়সেই, বিশেষ করে যদি কারও অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস, স্থূলতা ইত্যাদি সমস্যা থাকে। তবে বেশির ভাগের ক্ষেত্রে দেখা দেয় ৭০ বছরের পর। তবে এমনকি ৮০ বছর বয়সেও টেস্টোস্টেরনের মাত্রা এমন থাকতে পারে যে সেই পুরুষ শুক্রাণু উৎপাদনে ও সন্তান জন্মদানে সক্ষম থাকতে পারেন। বিষয়টা নির্ভর করে ফিটনেসের ওপর।

09/06/2023
জন্ডিসের কারণগুলো কীভাইরাস: হেপাটাইটিস এ, হেপাটাইটিস বি, হেপাটাইটিস সি, হেপাটাইটিস ই ভাইরাস।লিভার সিরোসিস।হিমোলাইটিক অ্য...
03/06/2023

জন্ডিসের কারণগুলো কী

ভাইরাস: হেপাটাইটিস এ, হেপাটাইটিস বি, হেপাটাইটিস সি, হেপাটাইটিস ই ভাইরাস।

লিভার সিরোসিস।

হিমোলাইটিক অ্যানেমিয়া, যেমন থ্যালাসেমিয়া।

ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া (প্যারাসিটামল টক্সিসিটি, সনাতনী বা দেশজ ওষুধ গ্রহণ)।

জেনেটিক রোগ, যেমন উইলসন ডিজিজ।

পিত্তনালির পাথর।

ক্যানসার (প্যানক্রিয়াস, লিভার, পিত্তনালি ও পিত্তথলি, খাদ্যনালি)।

অটোইমিউন লিভার ডিজিজ।

নবজাতকের জন্ডিস।

এ ছাড়া অনেক অপ্রচলিত ও বিরল রোগেও জন্ডিস উপসর্গটি দেখা দেয়।

কীভাবে বুঝবেন

জন্ডিস হলে চোখ ও প্রস্রাবের রং হলুদ হয়ে যায়। অরুচি, বমি ভাব, বমি হয়ে যাওয়ার সমস্যা দেখা দেয়। চুলকানি হতে পারে। পেটে ব্যথা, পায়খানার রং সাদাটে বা ফ্যাকাশে হওয়া, জ্বর জ্বর লাগা, শরীর অনেক দুর্বল লাগা। ওজন কমে যেতে পারে। কোনো কোনো রোগে রক্ত বমি, কালো পায়খানা হতে পারে, পেটে কোনো লাম্প বা চাকা অনুভূত হওয়া, পেটে পানি আসা বা শরীর ফুলে যাওয়ার মতো জটিলতা দেখা দিতে পারে।

জন্ডিসের চিকিৎসা আছে

জন্ডিসের লক্ষ্মণ দেখা দিলে অবিলম্বে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। পূর্ণ বিশ্রামে থাকুন। পর্যাপ্ত পানি, ডাবের পানি, তরলজাতীয় খাবার খান। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া যেকোনো ওষুধ পরিহার করুন। বিশেষ করে হারবাল, কবিরাজি ওষুধ গ্রহণ, ঝাড়ানো ইত্যাদি থেকে বিরত থাকুন। এতে পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে। প্রয়োজনে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শে হেপাটাইটিস বি ও হেপাটাইটিস সি ভাইরাসের চিকিৎসা নিন।

প্রতিরোধে সচেতনতা

নিরাপদ বিশুদ্ধ পানি ও খাবার খান।

হেপাটাইটিস বি ভাইরাসের টিকা নিন।

আপনার পরিবারে ক্রনিক লিভার ডিজিজের রোগী থাকলে আপনিও লিভার বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

মদপান থেকে বিরত থাকুন।

লিভারের চর্বি নিয়ন্ত্রণে রাখুন।

ডা. আরিফা তাসনীম, হেপাটোলজি বা লিভারবিশেষজ্ঞ, শেখ রাসেল জাতীয়

ওষুধ ছাড়াই দূর হবে মাইগ্রেনের ব্যথাঅতিরিক্ত ওষুধের কারণে মাথাব্যথা বাড়তে পারেঅতিরিক্ত ওষুধের কারণে মাথাব্যথা বাড়তে পারে...
02/06/2023

ওষুধ ছাড়াই দূর হবে মাইগ্রেনের ব্যথা

অতিরিক্ত ওষুধের কারণে মাথাব্যথা বাড়তে পারে
অতিরিক্ত ওষুধের কারণে মাথাব্যথা বাড়তে পারে।

মাইগ্রেনের ব্যথা সাধারণত মাথার যেকোনো এক পাশে
হয়ে থাকে। সঙ্গে থাকে আনুষঙ্গিক নানা উপসর্গ।
কারও বমিভাব হয়, কেউ আবার আলো বা শব্দ সহ্য করতে পারেন না। মাইগ্রেনের কারণে বারবার ব্যথার ওষুধ খেলে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ঝুঁকি বাড়ে, অতিরিক্ত ওষুধের কারণে মাথাব্যথা বাড়তেও পারে। ব্যথা হলেই ওষুধ খাচ্ছেন, আবার এত ওষুধ খাচ্ছেন তারপরও ব্যথা হচ্ছে ঘন ঘন, ফলে আরও ওষুধ প্রয়োজন হচ্ছে—এ এক ভয়ংকর চক্র। কিন্তু গবেষণা বলছে, ওষুধ কমিয়ে বরং জীবনধারার ইতিবাচক পরিবর্তনেই বারবার মাইগ্রেনের ব্যথা হওয়ার ঝুঁকি কমানো যায়। তাই যাঁরা মাইগ্রেনের ব্যথায় কষ্ট পাচ্ছেন, তাঁরা জেনে নিন, কী ধরনের জীবনাচরণ আপনার ব্যথা কমাবে।

গাঢ় ঘুমের ভেতরেও অনেকে কথা বলতে থাকেন
গাঢ় ঘুমের ভেতরেও অনেকে কথা বলতে থাকেনছবি : প্রথম আলো
চাই ভালো ঘুম

রোজ নির্দিষ্ট সময়ে ঘুমান এবং ঘুম থেকে উঠুন। ছুটির দিন বা বাড়িতে অতিথির আগমনেও ঘুমের সময় এদিক-ওদিক করবেন না।

ঘুমাতে যাওয়ার এক ঘণ্টা আগে টেলিভিশনসহ সব ধরনের ডিজিটাল পর্দার কাজ শেষ করুন।

ঘর অন্ধকার করে ঘুমান। ঘরের তাপমাত্রা রাখুন আরামদায়ক।

রোজ রাতে শিথিলকরণ ব্যায়াম (রিল্যাক্সেশন এক্সারসাইজ) করুন।

ঘুম না এলে বিছানায় অকারণ শুয়ে থাকবেন না।

দিনের ঘুম এড়িয়ে চললে ভালো।

ঘুমের কোনো সমস্যা থাকলে (যেমন অনিদ্রা, নাক ডাকা প্রভৃতি) চিকিৎসা নিন।

21/05/2023

চুল পড়া রোধে আমাদের করণীয়।

এসে গেছে আম-জাম-কাঁঠালের সময়। চারদিক ভরে উঠছে কত শত ফলে। কিন্তু ডায়াবেটিস থাকলে কি আপনি এসব ফল খেতে পারবেন? ডায়াবেটিসের ...
21/05/2023

এসে গেছে আম-জাম-কাঁঠালের সময়। চারদিক ভরে উঠছে কত শত ফলে। কিন্তু ডায়াবেটিস থাকলে কি আপনি এসব ফল খেতে পারবেন? ডায়াবেটিসের রোগীদের ধারণা, তাঁরা কখনোই মজার মজার জিনিস খেতে পারবেন না, কেবল শাকসবজি, রুটি খেয়েই দিন কাটাতে হবে—ধারণাটা ঠিক নয়। সরাসরি চিনি, মিষ্টি, গুড়যুক্ত খাবার ছাড়া সবকিছুই তিনি খেতে পারবেন, কিন্তু পরিমিত।

আসুন জেনে নিই, গ্রীষ্মের মজাদার ফলগুলো ডায়াবেটিসের রোগীরা কীভাবে খাবেন—

কাঁঠাল: জাতীয় ফল কাঁঠাল, কিন্তু খুবই পুষ্টিমানসম্পন্ন। এর কোনো কিছুই ফেলনা নয়। এতে আছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, শর্করা, ভিটামিন ও খনিজ। ১০০ গ্রাম কাঁঠালে ৩০০ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম থাকে। তাই উচ্চ রক্তচাপের রোগীর জন্য এটি উপকারী। ডায়াবেটিসের রোগীরা এক দিনে ৫০ গ্রাম কাঁঠাল, মানে তিন কোয়া কাঁঠাল খেতে পারবেন।

আম: সুস্বাদু রসে ভরা পুষ্টিকর ফল আম। কাঁচা ও পাকা দুই অবস্থাতেই খাওয়া যায়। যাঁরা ওজন কমাতে চান এবং উচ্চ রক্তচাপের ডায়াবেটিসের রোগীরা কাঁচা আম বা কাঁচা আমের জুস খেতে পারবেন। পাকা আমে থাকে প্রচুর ভিটামিন এ, বি এবং সি। এতে আরও থাকে প্রচুর আঁশ, যা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। ত্বকের জন্য খুব উপকারী আমের ভিটামিন। তবে এতে শর্করাও প্রচুর বলে ডায়াবেটিসের রোগীদের হিসাব করে খেতে হবে। প্রতিদিন মাঝারি সাইজের, অর্থাৎ ৩০-৫০ গ্রাম পরিমাণ আম খেতে পারবেন তাঁরা। ১০০ গ্রাম আমে ৩ গ্রাম আঁশ থাকে বলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে, কোলেস্টেরলও কমায় আম।

আনারস: আনারসে ব্রোমেলিন নামের এনজাইম থাকে বলে এটি হজমে সহায়ক। এর প্রোটিন মৃত কোষ দূর করে ত্বককে সজীব করতে সাহায্য করে। একজন ডায়াবেটিসের রোগী দিনে ৬০ গ্রাম পরিমাণ আনারস, অর্থাৎ চার ভাগের এক ভাগ আনারস খেতে পারবেন।

সর্বসাধারণের কাছে নাক ডাকাটা সাধারণত হাস্যরসের বিষয়। লোক হাসাতে প্রায়ই এর অনুকরণ করা হয়ে থাকে। নাটক-সিনেমাতেও এটা বেশ জন...
21/05/2023

সর্বসাধারণের কাছে নাক ডাকাটা সাধারণত হাস্যরসের বিষয়।

লোক হাসাতে প্রায়ই এর অনুকরণ করা হয়ে থাকে। নাটক-সিনেমাতেও এটা বেশ জনপ্রিয় কৌতুক। প্রায়ই দেখানো হয় কেউ একজন উচ্চশব্দে নাক ডাকছে। তাই দেখে হেসে কুটিকুটি দর্শক। এসব কারণে প্রায়ই আমরা ভুলে যাই, এটা আসলে একটা সমস্যা। যেটা অনেকেরই আছে। কারও কারও তা এত তীব্র যে নিজে ঘুমালে আশপাশে আর কেউ ঘুমাতে পারে না। তাতে পরিবারের লোকজনকে ভালোই ভুগতে হয়। সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েন তাঁর দাম্পত্যসঙ্গী। তাই জানা থাকা দরকার, কীভাবে এই সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।

নিয়ন্ত্রণমূলক ব্যবস্থা
নাক ডাকা নিয়ন্ত্রণে রাখতে বেশ কিছু উপকরণ পাওয়া যায়। সঙ্গী ও স্বজনদের ঘুম রক্ষায় আপনি নিজে এগুলো ব্যবহার করতে পারেন বা আপনি যদি ভুক্তভোগী হন, তাহলে এগুলো তাদের দিতে পারেন উপহার; দিতে পারেন নোজ স্ট্রিপ। ঘুমানোর সময় এটা নাকে লাগিয়ে রাখতে হয়। এর গঠন এমন যে দেখে মনে হতে পারে, নাকে শ্বাস-প্রশ্বাস চলাচলে বাধা দিচ্ছে। আসলে এটা ঘুমের মধ্যে নাক দিয়ে বাতাস চলাচল স্বাভাবিক রাখে কিংবা ব্যবহার করতে পারেন ওরাল গার্ড বা মাউথ গার্ড। এটা ঘুমের মধ্যে নিচের চোয়ালকে ঠেলে রাখে। ফলে জিহ্বা গলা থেকে দূরে থাকে। শ্বাস-প্রশ্বাসে বাধা দেয় না।

17/05/2023

সত্যি কথা ❤️❤️।

Address

South Sotta Road Behind Of Cumilla Women College
Cumilla
3500

Telephone

+8801994439514

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Medical TIPS posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Medical TIPS:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram