Asst Prof Dr M Farhad

Asst Prof Dr M Farhad Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Asst Prof Dr M Farhad, Doctor, Fouad Al-Khateeb Hospital, Hospital Road, Cox’s Bazar, Cox's Bazar.

সহ. অধ্যাপক ডা. এম. ফরহাদ।
এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য), এমসিপিএস, এমডি।
নিউরো মেডিসিন ও মেডিসিন বিশেষজ্ঞ।
ফেলোশিপ ট্রেইন্ড ইন নিউরোলজি।
মেম্বার, আমেরিকান কলেজ অব ফিজিশিয়ান্স।
অ্যালুমনাই, বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (পিজি হাসপাতাল)।

08/08/2025

যক্ষ্মার কারণে অ্যাপেন্ডিসাইটিস:
যক্ষ্মার কারণে অ্যাপেন্ডিসাইটিস হওয়া একটি খুবই বিরল ঘটনা। সাধারণত যক্ষ্মা ফুসফুসকে আক্রান্ত করে, তবে কখনো কখনো এটি শরীরের অন্য অংশেও ছড়িয়ে পড়তে পারে, যাকে বলা হয় এক্সট্রাপালমোনারি যক্ষ্মা। এর মধ্যে পেটের যক্ষ্মা (Abdominal Tuberculosis) অন্যতম।

পেটের যক্ষ্মা হলে অ্যাপেন্ডিক্স বা অন্ত্রের অন্যান্য অংশ আক্রান্ত হতে পারে, যার ফলে অ্যাপেন্ডিসাইটিসের মতো উপসর্গ দেখা দেয়। এই ধরনের অ্যাপেন্ডিসাইটিসকে টিউবারকুলার অ্যাপেন্ডিসাইটিস বলা হয়।

কেন এমন হয়?
যক্ষ্মার জীবাণু (Mycobacterium tuberculosis) সাধারণত কয়েকভাবে অ্যাপেন্ডিক্সে পৌঁছাতে পারে:
• সংক্রমিত থুতু গিলে ফেলা: যদি কোনো যক্ষ্মা রোগী জীবাণুযুক্ত থুতু গিলে ফেলেন, তবে তা অন্ত্রে চলে যায় এবং সেখানে সংক্রমণ ঘটাতে পারে।
• রক্তের মাধ্যমে: ফুসফুসের যক্ষ্মার জীবাণু রক্তের মাধ্যমে অ্যাপেন্ডিক্সে ছড়িয়ে পড়তে পারে।
• পাশের অঙ্গ থেকে: অন্ত্রের অন্য কোনো অংশে যক্ষ্মা হলে সেখান থেকে সরাসরি অ্যাপেন্ডিক্সে ছড়িয়ে যেতে পারে।

লক্ষণ ও নির্ণয়
টিউবারকুলার অ্যাপেন্ডিসাইটিসের লক্ষণগুলো সাধারণ অ্যাপেন্ডিসাইটিসের মতোই হয়। তাই প্রায়ই রোগ নির্ণয় করা কঠিন হয়ে পড়ে। সাধারণ লক্ষণগুলো হলো:
• পেটের ডানদিকের নিচের অংশে তীব্র ব্যথা।
• বমি বমি ভাব এবং বমি।
• জ্বর।
• ক্ষুধা কমে যাওয়া।

তবে, অনেক সময় এই ধরনের অ্যাপেন্ডিসাইটিসে যক্ষ্মার অন্যান্য লক্ষণ যেমন- জ্বর, ওজন কমে যাওয়া, রাতের ঘামও দেখা দিতে পারে।
চিকিৎসকরা সাধারণত রোগীকে পরীক্ষা করে, পেটের আলট্রাসনোগ্রাফি বা সিটি স্ক্যান করে অ্যাপেন্ডিসাইটিস নির্ণয় করেন। তবে, টিউবারকুলার অ্যাপেন্ডিসাইটিস হয়েছে কিনা, তা নিশ্চিত হওয়ার একমাত্র উপায় হলো অস্ত্রোপচারের পর অ্যাপেন্ডিক্সের টিস্যু পরীক্ষা (Histopathology) করা। অনেক ক্ষেত্রে, টিস্যু পরীক্ষার পরেই আসল কারণটি জানা যায়।

চিকিৎসা
যক্ষ্মার কারণে অ্যাপেন্ডিসাইটিস হলে সাধারণত দুটো ধাপের চিকিৎসা করা হয়:
• অস্ত্রোপচার: অ্যাপেন্ডিক্স ফেটে যাওয়া বা অন্য কোনো জটিলতা এড়াতে দ্রুত অস্ত্রোপচার করে অ্যাপেন্ডিক্স অপসারণ করা হয়।
• যক্ষ্মার ওষুধ: অস্ত্রোপচারের পর যক্ষ্মার জীবাণু সম্পূর্ণরূপে নির্মূল করার জন্য ডাক্তাররা সাধারণত নির্দিষ্ট সময়ের জন্য যক্ষ্মার চিকিৎসার ওষুধ (Anti-tubercular drugs) দিয়ে থাকেন।

যদি আপনার পেটে ব্যথা বা অ্যাপেন্ডিসাইটিসের মতো কোনো লক্ষণ দেখা যায়, তবে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি। কারণ সময়মতো চিকিৎসা না করালে এটি মারাত্মক আকার ধারণ করতে পারে।
_________
#যক্ষ্মা #অ্যাপেন্ডিসাইটিস #টিউবারকুলারঅ্যাপেন্ডিসাইটিস #পেটেররোগ #স্বাস্থ্য #চিকিৎসা #বিরলরোগ #টিউবারকুলোসিস #পেটেরযক্ষ্মা #যক্ষ্মারলক্ষণ

05/08/2025
01/08/2025

মৃগী রোগ ও চিকিৎসা:
_________
১। মৃগী (Epilepsy) একটি স্নায়ুতন্ত্রের রোগ যেখানে মস্তিষ্কের অস্বাভাবিক বৈদ্যুতিক কার্যকলাপের কারণে বারবার খিঁচুনি (Seizures) হয়। এই খিঁচুনিগুলো বিভিন্ন রূপে প্রকাশ পেতে পারে, যেমন - হঠাৎ করে জ্ঞান হারানো, শরীরের কোনো অংশের অনিয়ন্ত্রিত কাঁপুনি, দৃষ্টি বিভ্রম, বা এমনকি কয়েক মুহূর্তের জন্য স্থবির হয়ে যাওয়া।

২। মৃগী রোগের কারণ:
মৃগী রোগের নির্দিষ্ট কারণ সবসময় খুঁজে পাওয়া যায় না, তবে কিছু পরিচিত কারণ ও ঝুঁকির কারণ নিচে উল্লেখ করা হলো:
• বংশগত কারণ: পরিবারের কারো মৃগী থাকলে অন্যদের হওয়ার ঝুঁকি থাকে।
• মস্তিষ্কের আঘাত: মাথায় গুরুতর আঘাত লাগলে মৃগী হতে পারে।
• মস্তিষ্কের সংক্রমণ: মেনিনজাইটিস, এনসেফালাইটিস ইত্যাদির মতো সংক্রমণ।
• স্ট্রোক: মস্তিষ্কে রক্ত প্রবাহে বাধা বা রক্তক্ষরণ হলে।
• মস্তিষ্কের টিউমার: মস্তিষ্কে অস্বাভাবিক কোষের বৃদ্ধি।
• জন্মগত ত্রুটি: মস্তিষ্কের গঠনে জন্মগত সমস্যা।
• উচ্চ জ্বর: শিশুদের ক্ষেত্রে উচ্চ জ্বরের কারণে খিঁচুনি হতে পারে (ফেব্রাইল সিজার), যা কিছু ক্ষেত্রে মৃগী রোগের ঝুঁকি বাড়ায়।
• মাদকাসক্তি: কিছু মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার মৃগী রোগের কারণ হতে পারে।

৩। মৃগী রোগের লক্ষণ:
মৃগী রোগের লক্ষণগুলো খিঁচুনির প্রকারের ওপর নির্ভর করে। কিছু সাধারণ লক্ষণ নিচে দেওয়া হলো:
• সাধারণায়িত খিঁচুনি (Generalized Seizures):
o টনক-ক্লনিক (Tonic-Clonic) বা গ্র্যান্ড মাল (Grand Mal) খিঁচুনি: হঠাৎ জ্ঞান হারানো, শরীর শক্ত হয়ে যাওয়া (টনক পর্যায়), তারপর হাত-পা ঝাঁকুনি (ক্লনিক পর্যায়), জিহ্বা কামড়ে ধরা, প্রস্রাব বা মলত্যাগ অনিয়ন্ত্রিতভাবে হতে পারে।
o অ্যাবসেন্স (Absence) বা পেটিট মাল (Petit Mal) খিঁচুনি: কিছুক্ষণের জন্য শূন্য দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকা, যাকে দেখে মনে হয় অন্যমনস্ক। শিশুদের মধ্যে বেশি দেখা যায়।
o মায়োক্লোনিক (Myoclonic) খিঁচুনি: শরীরের এক বা একাধিক অংশে হঠাৎ করে ছোট ঝাঁকুনি।
o অ্যাটোনিক (Atonic) খিঁচুনি: হঠাৎ করে মাংসপেশীর শক্তি হারিয়ে ফেলা, যার ফলে পড়ে যেতে পারে।
• আংশিক বা ফোকাল খিঁচুনি (Partial or Focal Seizures):
o সাধারণ আংশিক খিঁচুনি: জ্ঞান হারানো ছাড়াই শরীরের এক অংশে কাঁপুনি, ঝিনঝিন করা, গন্ধ বা স্বাদ পরিবর্তন হওয়া।
o জটিল আংশিক খিঁচুনি: আংশিক বা সম্পূর্ণরূপে জ্ঞান হারানো, বারবার একই কাজ করা (যেমন - ঠোঁট চোষা, হাত ঘষা), উদ্দেশ্যহীনভাবে হেঁটে বেড়ানো।

৪। মৃগী রোগের চিকিৎসা:
মৃগী রোগ সম্পূর্ণ নিরাময়যোগ্য না হলেও সঠিক চিকিৎসার মাধ্যমে খিঁচুনি নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। চিকিৎসার প্রধান লক্ষ্য হলো খিঁচুনির সংখ্যা ও তীব্রতা কমানো এবং রোগীর জীবনযাত্রার মান উন্নত করা।
• ওষুধ:
o এটি মৃগী রোগের প্রধান চিকিৎসা। ডাক্তার রোগীর বয়স, খিঁচুনির ধরন, এবং স্বাস্থ্যের সামগ্রিক অবস্থা বিবেচনা করে অ্যান্টিকনভালসেন্ট ড্রাগস (Anticonvulsant Drugs) বা অ্যান্টি-এপিলেপটিক ড্রাগস (Anti-epileptic Drugs - AEDs) দিয়ে থাকেন।
o ওষুধ নিয়মিত এবং সঠিক মাত্রায় সেবন করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। হুট করে ওষুধ বন্ধ করা উচিত নয়, এতে খিঁচুনি বেড়ে যেতে পারে।
• অস্ত্রোপচার:
o যখন ওষুধ কাজ করে না এবং খিঁচুনির উৎস মস্তিষ্কের একটি নির্দিষ্ট অংশে সীমাবদ্ধ থাকে, তখন অস্ত্রোপচার বিবেচনা করা যেতে পারে। অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে মস্তিষ্কের যে অংশ থেকে খিঁচুনি শুরু হয়, সে অংশটি অপসারণ বা নিষ্ক্রিয় করা হয়।
• ভিগাস নার্ভ উদ্দীপনা (Vagus Nerve Stimulation - VNS):
o এই পদ্ধতিতে একটি ছোট ডিভাইস বুক ও গলার ভেগাস নার্ভের কাছে স্থাপন করা হয়, যা মস্তিষ্কে নিয়মিত বৈদ্যুতিক সংকেত পাঠায় এবং খিঁচুনি কমাতে সাহায্য করে।
মৃগী একটি দীর্ঘস্থায়ী রোগ হলেও সঠিক ব্যবস্থাপনা এবং চিকিৎসার মাধ্যমে রোগী স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারে। তাই মৃগী রোগের লক্ষণ দেখা দিলে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
--------
#মৃগীরোগ #খিঁচুনি #মৃগীচিকিৎসা #স্বাস্থ্য #সচেতনতা #চিকিৎসা #স্নায়ুরোগ #ভালোথাকুন

25/07/2025

কথা বলার শব্দ খুঁজে না পাওয়া এক রোগীর গল্প। Dr M Farhad
______
ব্রোকাস এফাসিয়া: কথা বলার শব্দ খুঁজে না পাওয়া এক রোগীর গল্প
ব্রুকাস আফাসিয়া মস্তিষ্কের এমন একটি অবস্থা যেখানে একজন ব্যক্তি তার চিন্তা ও অনুভূতি মুখে প্রকাশ করার জন্য সঠিক শব্দ খুঁজে পেতে বা বাক্য গঠন করতে অক্ষম হন। এটি স্ট্রোক, মস্তিষ্কের আঘাত, টিউমার বা সংক্রমণের কারণে হতে পারে। এই অবস্থায় মস্তিষ্ক জানে কী বলতে হবে, কিন্তু মুখে তা প্রকাশ করতে পারে না। সহজ কথায়, ব্রেন আদেশ দেয়, কিন্তু মুখ সেই আদেশ অনুযায়ী কাজ করতে পারে না।
________________________________________
ব্রোকাস এফাসিয়ার লক্ষণ
ব্রুকাস আফাসিয়ার প্রধান লক্ষণগুলো হলো:
• কথা বলতে অসুবিধা: রোগী যা বলতে চান, তা বোঝাতে পারেন না। শব্দগুলো এলোমেলো হয়ে যায় বা একেবারেই বের হয় না।
• অসম্পূর্ণ বাক্য: বাক্যগুলো ছোট এবং ব্যাকরণগতভাবে ভুল হতে পারে। যেমন, "আমি পানি খাবো" না বলে হয়তো "পানি... আমি..." এমন কিছু বলতে পারেন।
• শব্দ খুঁজে না পাওয়া: পরিচিত শব্দগুলো মনে এলেও মুখে আনতে পারেন না।
• উচ্চারণে সমস্যা: শব্দগুলো অস্পষ্ট বা বিকৃত শোনাতে পারে।
• লেখায় সমস্যা: কথা বলার মতো লিখতেও অসুবিধা হতে পারে।
• বোঝার ক্ষমতা অক্ষুণ্ণ: সাধারণত, ব্রুকাস আফাসিয়াতে আক্রান্ত ব্যক্তিরা অন্যদের কথা বুঝতে পারেন। এটাই ভার্নিকি আফাসিয়ার (যেখানে বোঝার ক্ষমতাও ক্ষতিগ্রস্ত হয়) থেকে একে আলাদা করে। এই কারণেই তারা তাদের অক্ষমতা সম্পর্কে সচেতন থাকেন, যা হতাশার কারণ হতে পারে।
________________________________________
ব্রোকাস এফাসিয়া কেন হয়?
মস্তিষ্কের বাম দিকের ফ্রন্টাল লোবে অবস্থিত ব্রুকাস এলাকা (Broca's area) কথা বলার ক্ষমতা নিয়ন্ত্রণ করে। যখন এই এলাকায় কোনো কারণে ক্ষতি হয়, যেমন:
• স্ট্রোক: মস্তিষ্কে রক্ত সরবরাহ বন্ধ হয়ে গেলে ব্রোকাস এলাকার কোষগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এটি ব্রুকাস আফাসিয়ার সবচেয়ে সাধারণ কারণ।
• মস্তিষ্কের আঘাত: মাথায় গুরুতর আঘাত লাগলে এই এলাকা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
• টিউমার: মস্তিষ্কে টিউমার বেড়ে উঠলে ব্রুকাস এলাকায় চাপ সৃষ্টি করতে পারে।
• সংক্রমণ বা প্রদাহ: মেনিনজাইটিস বা এনসেফালাইটিসের মতো রোগেও ব্রুকাস এলাকা আক্রান্ত হতে পারে।
________________________________________
চিকিৎসা ও পুনর্বাসন
ব্রোকাস এফাসিয়ার চিকিৎসায় প্রধানত ভাষাগত থেরাপি (Speech Therapy) ব্যবহার করা হয়। একজন স্পিচ থেরাপিস্ট রোগীর সাথে কাজ করে তাদের কথা বলার ক্ষমতা ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করেন। এর মধ্যে থাকতে পারে:
• শব্দ অনুশীলন: সহজ শব্দ এবং বাক্য উচ্চারণ করার অনুশীলন করানো।
• ছবি এবং বস্তুর ব্যবহার: ছবি বা বস্তু দেখিয়ে সেগুলোর নাম বলতে উৎসাহিত করা।
• গান এবং ছন্দের ব্যবহার: অনেক সময় গান বা ছন্দের মাধ্যমে কথা বলা সহজ হয়।
• যোগাযোগের বিকল্প পদ্ধতি: প্রয়োজনে ইশারা ভাষা বা যোগাযোগ বোর্ডের ব্যবহার শেখানো।
পরিবার এবং বন্ধুদের সহযোগিতা এই পুনর্বাসন প্রক্রিয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। রোগীর প্রতি ধৈর্য, সহানুভূতি এবং তাকে কথা বলার জন্য উৎসাহিত করা খুবই জরুরি। সঠিক চিকিৎসা এবং নিরলস অনুশীলনের মাধ্যমে ব্রুকাস আফাসিয়া আক্রান্ত ব্যক্তিরা তাদের কথা বলার ক্ষমতা অনেকটা পুনরুদ্ধার করতে পারেন এবং স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে পারেন।
______


#ব্রুকাসআফাসিয়া #কথা বলার সমস্যা #স্নায়বিকরোগ #স্ট্রোকপরবর্তীজীবন #পুনর্বাসন #স্পিচথেরাপি #ভাষাগতঅক্ষমতা #আফাসিয়াসেচেনতা #রোগীরগল্প #মস্তিষ্কস্বাস্থ্য

“নিয়মিত ব্যায়াম এবং স্বাস্থ্যকর খাবার আপনার হার্টকে রাখে সবল”_____Dr M Farhad
23/07/2025

“নিয়মিত ব্যায়াম এবং স্বাস্থ্যকর খাবার আপনার হার্টকে রাখে সবল”
_____
Dr M Farhad

শোক বার্তাঃ------মাইলস্টোন কলেজে ঘটে যাওয়া বিমান দুর্ঘটনার খবর শুনে পুরো জাতি আজ শোকে স্তব্ধ। এই মর্মান্তিক ঘটনায় যারা...
22/07/2025

শোক বার্তাঃ
------
মাইলস্টোন কলেজে ঘটে যাওয়া বিমান দুর্ঘটনার খবর শুনে পুরো জাতি আজ শোকে স্তব্ধ। এই মর্মান্তিক ঘটনায় যারা প্রাণ হারিয়েছেন, তাঁদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি। একই সাথে, শোকাহত পরিবারের প্রতি রইল আমাদের গভীর সমবেদনা। আল্লাহ্‌ যেন তাঁদের এই অপূরণীয় ক্ষতি সহ্য করার শক্তি দেন। আমীন।
_____
ডা. এম ফরহাদ

"ডেংগু জ্বরে ব্যথানাশক ওষুধ রক্তক্ষরণের ঝুঁকি বাড়ায়, তাই এগুলো এড়িয়ে চলুন এবং চিকিৎসকের পরামর্শ নিন"--------ডা এম ফরহাদ,...
20/07/2025

"ডেংগু জ্বরে ব্যথানাশক ওষুধ রক্তক্ষরণের ঝুঁকি বাড়ায়, তাই এগুলো এড়িয়ে চলুন এবং চিকিৎসকের পরামর্শ নিন"--------
ডা এম ফরহাদ,
নিউরো মেডিসিন ও মেডিসিন বিশেষজ্ঞ
সহকারী অধ্যাপক, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ।
_____
#ডেঙ্গুসতর্কতা #ব্যথানাশকএড়িয়েচলুন #চিকিৎসকেরপরামর্শ #ডেঙ্গুমোকাবেলা #রক্তক্ষরণঝুঁকি
#ডাএমফরহাদ
#ডাঃএমফরহাদ #নিউরোমেডিসিনবিশেষজ্ঞ #মেডিসিনবিশেষজ্ঞ #কক্সবাজার #ডিজিটালহাসপাতাল #ফুয়াদআলখতিবহাসপাতাল

Address

Fouad Al-Khateeb Hospital, Hospital Road, Cox’s Bazar
Cox's Bazar
4700

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Asst Prof Dr M Farhad posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Asst Prof Dr M Farhad:

Share

Category