কুমিল্লা হিউম্যান হসপিটাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার

  • Home
  • Bangladesh
  • Cumilla
  • কুমিল্লা হিউম্যান হসপিটাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার

কুমিল্লা হিউম্যান হসপিটাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার �সেবা নিন সুস্থ থাকুন ����
কুমিল্লা হিউম্যান হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার কর ভবনের অপরপাশে
নজরুল এভিনিউ,কান্দিরপাড়, কুমিল্লা

1st time in Cumilla
Fuji 5MHU CT SCAN ( SPEEDIA)
available now in our Hospital

🩺 আপনার লিভার ঠিক আছে তো?❗ লিভার নষ্ট হয়ে গেলে তা ধীরে ধীরে শরীরের বহু গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গকে প্রভাবিত করে।জেনে নিন লিভার ন...
30/06/2025

🩺 আপনার লিভার ঠিক আছে তো?
❗ লিভার নষ্ট হয়ে গেলে তা ধীরে ধীরে শরীরের বহু গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গকে প্রভাবিত করে।
জেনে নিন লিভার নষ্টের ৫টি সাধারণ কারণ!

📌 অতিরিক্ত চর্বিযুক্ত খাবার
📌 অ্যালকোহল সেবন
📌 অনিয়ন্ত্রিত ওষুধ গ্রহণ
📌 হেপাটাইটিস ভাইরাস
📌 দীর্ঘমেয়াদি স্ট্রেস

📢 এখনই সচেতন হোন!
✅ সময়মতো চেকআপ করান
✅ স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ করুন
✅ নিয়ম মেনে জীবনযাপন করুন

🏥 বিশেষজ্ঞ গ্যাস্ট্রোলিভার চিকিৎসা পেতে যোগাযোগ করুন:
📍 কুমিল্লা হিউম্যান হসপিটাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার.
কর ভবনের অপরপাশে
নজরুল এভিনিউ
কুমিল্লা
📱 অ্যাপয়েন্টমেন্ট: 01988547239

🧑‍⚕️ সুস্থ লিভার, সুস্থ জীবন।

#লিভার #লিভার_চেকআপ #হাসপাতাল #স্বাস্থ্যসচেতনতা

     ゚viralシfypシ゚viralシ
11/06/2025

゚viralシfypシ゚viralシ

🌧️ বৃষ্টির দিনে সুস্থ থাকার পরামর্শ 🌧️বর্ষাকালে আমাদের প্রিয় শহর বৃষ্টি যেমন প্রশান্তি আনে, তেমনি স্বাস্থ্যঝুঁকিও বাড়ায়।...
20/05/2025

🌧️ বৃষ্টির দিনে সুস্থ থাকার পরামর্শ 🌧️

বর্ষাকালে আমাদের প্রিয় শহর বৃষ্টি যেমন প্রশান্তি আনে, তেমনি স্বাস্থ্যঝুঁকিও বাড়ায়। এই সময়ে কিছু সতর্কতা মেনে চললে আপনি ও আপনার পরিবার সুস্থ থাকতে পারেন:

✅ ভেজা পায়ে হাঁটবেন না — বৃষ্টির পানিতে হাঁটার ফলে ফাঙ্গাল ইনফেকশন হতে পারে।

✅ পর্যাপ্ত পানি পান করুন — শরীর হাইড্রেটেড রাখুন, এতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।

✅ সঠিক খাবার গ্রহণ করুন — পুষ্টিকর খাবার খেয়ে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বজায় রাখুন।

✅ বাইরে থেকে এসে হাত-পা ধুয়ে নিন — জীবাণু সংক্রমণ রোধে এটি অত্যন্ত জরুরি।

✅ জ্বর, সর্দি বা কাশি হলে অবহেলা করবেন না — প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

আপনার সুস্থতা আমাদের অগ্রাধিকার।

যেকোনো প্রয়োজনে আমাদের হাসপাতালে যোগাযোগ করুন।
কুমিল্লা হিউম্যান হসপিটাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার
রানীর বাজার রোড
কর ভবনের অপরপাশে
☎️☎️ 01988-547239\

ভিটামিন ডি সাপ্লিমেন্ট খাওয়ার আদর্শ সময় কোনটি?ডা অরূপ কুমার রায় এমবিবিএস,বিসিএস (স্বাস্থ্য)এফসিপিএস (মেডিসিন) এমএসিপি (...
06/05/2025

ভিটামিন ডি সাপ্লিমেন্ট খাওয়ার আদর্শ সময় কোনটি?

ডা অরূপ কুমার রায়
এমবিবিএস,বিসিএস (স্বাস্থ্য)
এফসিপিএস (মেডিসিন)
এমএসিপি (আমেরিকা)
সিনিয়র কনসালটেন্ট (আইসিইউ)
যোগাযোগ 01988-547239

ভিটামিন ডি আমাদের শরীরের জন্য খুবই জরুরি। ভিটামিনটির অভাব প্রভাব ফেলে হাড়ের ঘনত্বে। এর ঘাটতি অস্টিওপরোসিস এবং হাড় ভাঙা রোগের কারণ হতে পারে। সূর্যালোকের সংস্পর্শে আসলে শরীর কোলেস্টেরল থেকে তৈরি করে ভিটামিন। গায়ে একেবারেই রোদ না লাগালে বা সবসময় সানস্ক্রিন ব্যবহার করলে ভুগতে পারেন ভিটামিন ডি এর অভাবে। এমন পরিস্থিতিতে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ভিটামিন ডি সাপ্লিমেন্ট খাওয়া যেতে পারে। তবে শরীর কতটা দক্ষতার সাথে ভিটামিন ডি শোষণ এবং ব্যবহার করবে তা নির্ধারণের জন্য ভিটামিন ডি সম্পূরক গ্রহণের সময়কাল গুরুত্বপূর্ণ।
সপ্তাহে নির্দিষ্ট দিন খাবেন
প্রতি সপ্তাহের একই দিনে এবং একই সময়ে খান ভিটামিন ডি সাপ্লিমেন্ট। এই অভ্যাস রক্তের মাত্রা স্থির রাখে ও শোষণের দক্ষতা বৃদ্ধি করে।

🥗 ডায়াবেটিস রোগীদের সকালের খাবার কেমন হওয়া উচিত?সকালের খাবার দিন শুরু করার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ — আর ডায়াবেটিস রোগীদে...
10/04/2025

🥗 ডায়াবেটিস রোগীদের সকালের খাবার কেমন হওয়া উচিত?
সকালের খাবার দিন শুরু করার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ — আর ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এটি হতে হবে ভারসাম্যপূর্ণ ও পুষ্টিকর।

✅ নিচে কিছু আদর্শ খাবার:

🍳 ১. সেদ্ধ ডিম বা অল্প তেলে ভাজা
🥣 ২. চিড়া + দুধ/দই (চিনি ছাড়া)
🍞 ৩. হোলগ্রেইন/ব্রাউন ব্রেড ১-২ টুকরো
🥬 ৪. একমুঠো বাদাম + শাকসবজি
🍎 ৫. একটি ছোট ফল (আপেল/পেয়ারার মতো, কিন্তু কলা নয়)

🚫 এড়িয়ে চলুন: পাঁউরুটি, মিষ্টি, হাই কার্ব খাবার, চিনি দেওয়া চা/কফি

📌 পরামর্শ:
খাবার নেওয়ার ২ ঘণ্টা পর রক্তে গ্লুকোজ মাপুন। নিয়মিত ব্যায়াম করুন ও যথাসময়ে ওষুধ নিন।
📞 আপনার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে ডাক্তারের পরামর্শ নিন – কুমিল্লা হিউম্যান হসপিটালে অভিজ্ঞ চিকিৎসক রয়েছেন।
যোগাযোগ করুন এখনই!
📱 01988547239
🟢
🟢 #ডায়াবেটিস_টিপস
🟢 #সকালের_খাবার
🟢

রাত জেগে রিলস দেখার অভ্যাস কি উচ্চ রক্তচাপের কারণ হতে পারে? 🫢🫢🫢👨‍⚕️ডা.অরূপ কুমার রায়👨‍⚕️এমবিবিএস,বিসিএস (স্বাস্থ্য)এফসি...
09/04/2025

রাত জেগে রিলস দেখার অভ্যাস কি উচ্চ রক্তচাপের কারণ হতে পারে? 🫢🫢🫢

👨‍⚕️ডা.অরূপ কুমার রায়👨‍⚕️
এমবিবিএস,বিসিএস (স্বাস্থ্য)
এফসিপিএস (মেডিসিন)
এমএসিপি (আমেরিকা)
সিনিয়র কনসালটেন্ট (আইসিইউ)
যোগাযোগ:01988547239

📱📱📱📱📱📱
বর্তমানে স্মার্টফোন আমাদের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে স্বল্প দৈর্ঘ্যের ভিডিও বা রিলস দেখার প্রবণতা দিন দিন বাড়ছে। আমরা অনেকেই রাত জেগে রিলস দেখে সময় কাটাই। কিন্তু জানেন কি,🤔 এই অভ্যাস ধীরে ধীরে আমাদের স্বাস্থ্যের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে? সম্প্রতি একটি গবেষণায় দেখা গেছে, রাত জেগে অতিরিক্ত রিলস দেখার কারণে উচ্চ রক্তচাপ (হাইপারটেনশন) হওয়ার ঝুঁকি বাড়তে পারে।

রাত জেগে রিলস দেখা এবং উচ্চ রক্তচাপের সংযোগ
সাম্প্রতিক এক গবেষণায় ৪,৩১৮ জন অংশগ্রহণকারীকে নিয়ে একটি সমীক্ষা চালানো হয়, যেখানে দেখা যায় যারা নিয়মিত ঘুমানোর আগে স্ক্রিনে স্বল্প দৈর্ঘ্যের ভিডিও দেখে, তাদের রক্তচাপ বৃদ্ধির প্রবণতা অন্যদের তুলনায় বেশি। বিশেষজ্ঞদের মতে, রাতের বেলা স্ক্রিনের নীল আলো (Blue Light) আমাদের মস্তিষ্কে মেলাটোনিন হরমোনের উৎপাদন কমিয়ে দেয়। এই হরমোন আমাদের ঘুমের সময় নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। ফলে রাত জাগার কারণে ঘুমের ঘাটতি হয়, যা সরাসরি উচ্চ রক্তচাপের একটি বড় কারণ হতে পারে।

কেন রাত জেগে রিলস দেখা বেশি ক্ষতিকর?
আমরা প্রায়ই শুনি যে টিভি দেখা কিংবা কম্পিউটারে কাজ করাও দীর্ঘ সময় ধরে করা উচিত নয়। কিন্তু ছোট ভিডিও দেখার ক্ষেত্রে ক্ষতির মাত্রা আরও বেশি হতে পারে। এর কারণ হলো—

১) টানা স্ক্রলিং অভ্যাস:
রিলস বা শর্ট ভিডিওগুলি খুব সংক্ষিপ্ত ও আকর্ষণীয় হয়, ফলে একবার দেখা শুরু করলে থামানো কঠিন হয়ে যায়। এতে ঘুমানোর সময় পিছিয়ে যায়।

২) মানসিক চাপ বৃদ্ধি:
রিলসের বিষয়বস্তু বিভিন্ন রকমের হয়—বিনোদনমূলক, ভয়ঙ্কর, উত্তেজনাপূর্ণ বা দুঃখজনক। এগুলো আমাদের আবেগের ওপর প্রভাব ফেলে এবং মানসিক চাপ বাড়াতে পারে, যা রক্তচাপ বৃদ্ধির অন্যতম কারণ।

৩) শরীরচর্চার অভাব: রাতে দেরি করে ঘুমানো মানে সকালে দেরি করে ওঠা, ফলে শারীরিক কার্যকলাপ কমে যায়। নিয়মিত ব্যায়ামের অভাবে শরীরে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা কঠিন হয়ে পড়ে।

৪) অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস: অনেকে রাত জাগার সময় অস্বাস্থ্যকর খাবার বা কফি পান করেন, যা উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।

কীভাবে এই সমস্যার সমাধান করা যায়?
যদি আপনি রিলস বা শর্ট ভিডিও দেখার অভ্যাস কমাতে চান এবং উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি এড়াতে চান, তাহলে নিচের উপায়গুলো অনুসরণ করতে পারেন—

১) নির্দিষ্ট সময় নির্ধারণ করুন:
রাতে ঘুমানোর অন্তত ৩০ মিনিট আগে স্ক্রিন থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করুন।

২) ব্লু লাইট ফিল্টার ব্যবহার করুন:
ফোনের ‘নাইট মোড’ বা ‘ব্লু লাইট ফিল্টার’ অন করে রাখুন, যা চোখ ও মস্তিষ্কের ওপর নেতিবাচক প্রভাব কমাবে।

৩) গভীর শ্বাস নেওয়ার অভ্যাস করুন:
ঘুমানোর আগে কিছুক্ষণের জন্য মেডিটেশন বা গভীর শ্বাস নেওয়ার অভ্যাস করলে মানসিক চাপ কমবে।

৪) বই পড়ুন বা গান শুনুন: ঘুমানোর আগে স্ক্রিনের বদলে বই পড়া বা হালকা সুরের গান শোনা ঘুমের জন্য উপকারী হতে পারে।

৫) শারীরিক সক্রিয়তা বাড়ান: প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট হাঁটুন বা ব্যায়াম করুন, যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করবে।

রাত জেগে রিলস দেখাটা বিনোদনের জন্য ভালো মনে হলেও, এটি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। বিশেষ করে দীর্ঘমেয়াদে এটি উচ্চ রক্তচাপসহ নানা রোগের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। তাই আমাদের উচিত ঘুমের রুটিন ঠিক রাখা এবং রাতের বেলা স্ক্রিন টাইম কমিয়ে স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রা অনুসরণ করা। ভালো ঘুম মানেই সুস্থ শরীর, আর সুস্থ শরীর মানেই সুখী জীবন!😊😊

অ্যান্টিবায়োটিকের কোর্স পূর্ণ না করলে জটিলতা কী?🙆‍♂️🙆‍♂️🙆‍♂️ডা.অরূপ কুমার রায়এমবিবিএস,বিসিএস (স্বাস্থ্য)এফসিপিএস (মেডিস...
17/01/2025

অ্যান্টিবায়োটিকের কোর্স পূর্ণ না করলে জটিলতা কী?🙆‍♂️🙆‍♂️🙆‍♂️
ডা.অরূপ কুমার রায়
এমবিবিএস,বিসিএস (স্বাস্থ্য)
এফসিপিএস (মেডিসিন)
এমএসিপি (আমেরিকা)
সিনিয়র কনসালটেন্ট (আইসিইউ)
যোগাযোগ:01988547239

🌡সঠিকভাবে অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার না করলে কী ধরনের সমস্যা হতে পারে?🌡
সঠিকভাবে অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার না করার কারণে কিছু কিছু রোগীর ক্ষেত্রে অ্যান্টিবায়োটিক প্রয়োগের পরও শরীরে সব ব্যাকটেরিয়া নিষ্ক্রিয় হয় না বরং নতুন আরও অনেক অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্ট ব্যাকটেরিয়ার জন্ম দিচ্ছে।

এর প্রধান কারণ হলো, অনেক রোগীই অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধের পুরো কোর্স সম্পন্ন করে না। একজন রোগীকে হয়তো সাতদিনের অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ দেয়া হয়েছে। কিন্তু সে দুদিন ওষুধ খেয়েই সুস্থ অনুভব করায় আর ওষুধ খাওয়া প্রয়োজন মনে করেন না। বিশেষজ্ঞরা বলছেন এক্ষেত্রে যা হতে পারে তা হলো: ওই ব্যক্তির শরীরের অধিকাংশ ব্যাকটেরিয়াই মারা গেছে, কিন্তু সামান্য কিছু ব্যাকটেরিয়া এখনও শরীরে টিকে আছে।

ওষুধের পুরো কোর্স সম্পন্ন করা হলে শরীরে এসব ব্যাকটেরিয়ার উপস্থিতি পাওয়া যেত না। এজন্য একজন ব্যক্তিকে আপাতদৃষ্টিতে সুস্থ মনে হলেও, চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী তাকে নির্ধারিত কোর্স অবশ্যই সম্পন্ন করতে হবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

দেশে যত্র তত্র অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার হয়ে থাকে। যেমন-

১. চিকিৎসক এর পরামর্শ ছাড়া অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণ করা।
২. সঠিক diagnosis ছাড়া অ্যান্টিবায়োটিক প্রদান করা।
৩. সামান্য জ্বর বা ঠাণ্ডা হলে অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণ করা, যেখানে অ্যান্টিবায়োটিকের কোনো প্রয়োজন নেই।
৪. যেখানে first line antibiotic দিয়ে proper treatment possible সেখানে advance antibiotic প্রদান করা।
৫. বিশেষ করে অনেক রোগী আছেন যারা কোনো চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়াই নিজেরাই অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণ করে থাকে।
৬. বিশেষ করে অনেক medicine seller নিজেরাই সামান্য জ্ঞান নিয়ে রোগীদের অ্যান্টিবায়োটিক দেয়।
৭. Poultry sector বিশেষ করে মুরগি, মাছ এবং গবাদিতে ব্যাপক হারে অ্যান্টিবায়োটিক এর ব্যবহার।

হঠাৎ ঘুম থেকে উঠার পর দেখা গেলো চেহারা ফ্যাকাশে হয়ে গেছে। শরীর দুর্বল কিংবা বমির ভাব লাগছে। এর কারন হলো রক্তে আয়রনের ঘাট...
10/12/2024

হঠাৎ ঘুম থেকে উঠার পর দেখা গেলো চেহারা ফ্যাকাশে হয়ে গেছে। শরীর দুর্বল কিংবা বমির ভাব লাগছে। এর কারন হলো রক্তে আয়রনের ঘাটতি কিংবা অপুষ্টি। আয়রনের বা অপুষ্টির অভাবে দেখা দেয় রক্তশুন্যতা বা অ্যানিমিয়া। পুরুষদের তুলনায় নারীরা অ্যানিমিয়ার ভোগেন সবচেয়ে বেশী।তাই অ্যানিমিয়া বা রক্তশুন্যতা হলে আতঙ্ক না হয়ে সতর্ক থাকুন।
ডাক্তারের পরামর্শ নিন.

ডা.অরূপ কুমার রায়
এমবিবিএস,বিসিএস (স্বাস্থ্য)
এফসিপিএস (মেডিসিন)
এমএসিপি (আমেরিকা)
সিনিয়র কনসালটেন্ট (আইসিইউ)
যোগাযোগ:01988547239

❓কলা খেলে কি বাচ্চার ঠান্ডা লাগে?📢 কলায় এমন কোনো উপাদান নেই, যা বাচ্চার  ঠান্ডা-সর্দি-কাশি তৈরি করবে।তবে যেসব বাবুদের এল...
02/12/2024

❓কলা খেলে কি বাচ্চার ঠান্ডা লাগে?

📢 কলায় এমন কোনো উপাদান নেই, যা বাচ্চার ঠান্ডা-সর্দি-কাশি তৈরি করবে।

তবে যেসব বাবুদের এলার্জির সমস্যা রয়েছে, যেমন- অ্যাজমা, নাকে পানি ঝরা, একটু ঠান্ডা লাগলে হাঁচি কাশি অথবা যারা ইতিমধ্যে সর্দি-কাশি বা অন্যান্য শ্বাসকষ্টজনিত রোগে আক্রান্ত তাদের কলা খাওয়া উচিত নয়। কারণ কলা শ্লেষ্মা বা কফের পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে পারে।

✅ সুস্থ স্বাভাবিক বাচ্চাদের কলা খেতে নিষেধ নেই..

মনে রাখবেন-
১. কলা খেলে সর্দি কাশি শুরু হয়
২. সর্দি কাশি থাকা অবস্থায় কলা না খাওয়া উত্তম

এ দুটি ভিন্ন কথা।

🩺 ডা হাবিবুর রহমান 🩺
কনসালটেন্ট শিশু বিভাগ
কুমিল্লা সেন্টাল হাসপাতাল
যোগাযোগ 01988547239

শীতের এই সময়টায় ঠাণ্ডাজনিত সমস্যাগুলোই বেশি দেখা যায়। যেমন কাশি, অ্যাজমার প্রকোপ বেড়ে যাওয়া, সাময়িক জ্বর, কোল্ড অ্...
26/11/2024

শীতের এই সময়টায় ঠাণ্ডাজনিত সমস্যাগুলোই বেশি দেখা যায়। যেমন কাশি, অ্যাজমার প্রকোপ বেড়ে যাওয়া, সাময়িক জ্বর, কোল্ড অ্যালার্জি হয়ে থাকে। এ সময় বাতাসে ধুলাবালি বেশি থাকায় অনেকে অ্যালার্জি বা শ্বাসকষ্টের মতো সমস্যা দেখা যায়।
''বিশেষ করে শিশু ও বয়স্ক মানুষদের কাশি, কোল্ড অ্যালার্জির মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। ঠিক সময়ে সনাক্ত করা না গেলে সেটা অনেক সময় নিউমোনিয়াতেও রূপ নিতে পারে।''
ঠাণ্ডার কারণে অনেকের টনসিল বেড়ে গিয়ে ব্যথার সৃষ্টি হতে পারে।

শীতকালে মশাবাহিত ম্যালেরিয়া, ফাইলেরিয়া, ডেঙ্গু রোগ সহ নানা ভাইরাস জ্বরের রোগের প্রকোপ দেখা যায়। এ সময় অনেক স্থানে মশার প্রকোপও বাড়ে।
ডেঙ্গু বর্ষাকালীন রোগ হলেও এখন শীতকালেও এটির বিস্তার দেখা যায়।
তাই মশার কামড়ের ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে। কাঁপুনি দিয়ে উচ্চ তাপমাত্রার জ্বর আসা, বারবার জ্বর আসা, গিঁটে ব্যথা ইত্যাদির লক্ষণ দেখা গেলেই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

❌️যা এড়িয়ে চলতে হবে❌️
শিশু বা বয়স্ক থেকে শুরু করে সবাইকে শীতের সময় কয়েকটি বিষয় এড়িয়ে চলতে হবে।
প্রথমত, শীতের ঠাণ্ডা থেকে নিজেকে রক্ষা করতে হবে। গরম কাপড় পড়তে হবে, কান ও হাত ঠেকে রাখতে হবে, গলায় মাফলার ব্যবহার করতে হবে।
''ঠাণ্ডা একেবারে এড়িয়ে চলতে চলতে হবে। গোসল বা হাতমুখ ধোয়া থেকে শুরু করে সবসময়ে কুসুম গরম পানি ব্যবহার করতে হবে। খাবার পানির ক্ষেত্রে হালকা গরম পানি মিশিয়ে খেতে পারলে ভালো। এ সময় ঠাণ্ডা খাবার, যেমন আইসক্রিম, কোক ইত্যাদি এড়িয়ে চলা উচিত।''
''বাইরে ধোঁয়া বা ধুলা এড়িয়ে চলার সমস্যা মাস্ক ব্যবহার করা যেতে পারে।''
প্রয়োজনে ত্বকের চাহিদা অনুযায়ী ক্রিম ব্যবহার করা উচিত.
✅️✅️যা করা উচিত✅️✅️
শীতের সময়েও প্রচুর পানি খাওয়া উচিত বলে বলছেন চিকিৎসক ডা অরূপ কুমার রায়.
এছাড়া ভিটামিন সি রয়েছে এমন খাবার যেমন জলপাই, কমলা, লেবু ইত্যাদি প্রচুর পরিমাণে খেতে হবে। এগুলো একপ্রকার প্রতিষেধক হিসাবে কাজ করে।
শিশুরা অনেক সময় শরীরে গরম কাপড় রাখে না বা খুলে ফেলে। তাই তাদের দিকে সতর্ক নজর রাখা উচিত।
শীতকালেও নিয়মিতভাবে শারীরিক পরিশ্রম বা ব্যায়াম করতে হবে।বেশি পরিমাণে তরল জাতীয় খাবার শাকসবজি ফলমূল খেতে হবে, চিকিৎসকের পরামর্শ নিন, নিজে ভালো থাকুন ,পরিবারকে ভালো রাখুন দেশকে ভালো রাখুন।
🧑‍⚕️ডা অরূপ কুমার রায়🧑‍⚕️
এমবিবিএস,বিসিএস (স্বাস্থ্য)
এফসিপিএস (মেডিসিন)
এমএসিপি (আমেরিকা)
সিনিয়র কনসালটেন্ট (আইসিইউ)
যোগাযোগ ☎️01988-547239

শীতকালে অ্যাজমা এবং হাঁপানি রোগীদের শ্বাসকষ্টের তীব্রতা বাড়ে, কারণ ঠাণ্ডা আবহাওয়া শ্বাসনালীর সংকোচন সৃষ্টি করতে পারে, যা...
13/11/2024

শীতকালে অ্যাজমা এবং হাঁপানি রোগীদের শ্বাসকষ্টের তীব্রতা বাড়ে, কারণ ঠাণ্ডা আবহাওয়া শ্বাসনালীর সংকোচন সৃষ্টি করতে পারে, যা শ্বাসের সমস্যা আরও বৃদ্ধি করে। শীতের সময় বাতাসে আর্দ্রতা কম থাকে, ফলে শ্বাসনালীতে শুষ্কতা সৃষ্টি হয়, যা অ্যাজমা ও হাঁপানি রোগীদের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। ঠাণ্ডা এবং শুষ্ক আবহাওয়ার পাশাপাশি, শীতকালীন ভাইরাসের সংক্রমণও রোগীদের শ্বাসকষ্ট বাড়াতে সহায়ক হতে পারে। ফলে, শীতকালে বিশেষ যত্ন নিতে হয় এবং রোগীদের নিয়মিত চিকিৎসা ও প্রয়োজনীয় প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নিতে পরামর্শ দেওয়া হয়। শ্বাসকষ্টের তীব্রতা এড়াতে শীতের সময় উপযুক্ত শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম এবং ইনহেলার ব্যবহার গুরুত্বপূর্ণ।
আপনার অ্যাজমা এবং হাঁপানির সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখতে কথা বলতে পারেন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারদের সাথে.
কুমিল্লা হিউম্যান হসপিটাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার
যোগাযোগ 01988547239

28th Congrass of Asian Pacific society of respirology programme,Hong Kong 🇭🇰 যোগদানে ডা:  অরূপ কুমার রায় ০৫.১১.২০২৪ থেক...
05/11/2024

28th Congrass of Asian Pacific society of respirology programme,Hong Kong 🇭🇰
যোগদানে ডা: অরূপ কুমার রায় ০৫.১১.২০২৪ থেকে ১২.১১.২০২৪ পর্যন্ত চেম্বার বন্ধ থাকবে ।
আগামী ১৩.১১.২০২৪ রোজ বুধবার চেম্বার করবেন .

Address

Cumilla

Telephone

+8801988547239

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when কুমিল্লা হিউম্যান হসপিটাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to কুমিল্লা হিউম্যান হসপিটাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার:

Share

Category