SCD Crush & Confession

SCD Crush & Confession The page helps you to confess your feelings for your crush/lover without mentioning your identity
see our rules in "PIN POST'' option

ভাই মাফ চাই, ছাইড়া দেন ভাই, ভাই দুইটা পায়ে ধরি ভাই, আর মাইরেন না, ভাই আমি রোজা রাখছি, আর আমুনা ভাই।রোজার কথা শুনে থেমে গ...
22/03/2025

ভাই মাফ চাই, ছাইড়া দেন ভাই, ভাই দুইটা পায়ে ধরি ভাই, আর মাইরেন না, ভাই আমি রোজা রাখছি, আর আমুনা ভাই।
রোজার কথা শুনে থেমে গেল দু'জন।
বাড়ি কই তোর?
কলাবাগান বস্তিতে।
তুই মসজিদ হতে চুরি করস?
তোর কলিজা কত বড়?
পাশের লোকটা বলল ভাই থামলেন কেন? দেন আর কয়ডা, রোজার মাসে চুরি কইরা বেড়ায়,,সালারে
লাত্থি দেন,,তুই চুরি করস আবার কিসের রোজা রাখস রে?মিছা কথার জায়গা পাস
না? এই বলেই কান বরাবর সজোরে আরেক টা থাপ্পড় বসিয়ে দিল।ছেলেটা গালে হাত দিয়ে দেয়াল ঘেসে বসে রইল,, কান্না আর হই হুল্লোড়ের শব্দে ইমাম সাহেব দোতলা থেকে নেমে এলেন, দেখলেন মসজিদের আঙিনায় লোক
জড়ো হয়ে আছে।মসজিদে আজ ইফতারির ব্যাপক আয়োজন চলছিল। ইমাম সাহেব এগিয়ে গিয়ে বললেন,,কি
হইছে এখানে?
হুজুর চোর ধরছি!ছেঁচড়া চোর!
ইমাম সাহেব এগিয়ে গিয়ে দেখলেন ১২-১৩ বছরের এক ছেলে দেয়াল ঘেসে বসে আছে,ছেলেটির পুরো গাল চোখের পানিতে ভেসে গেছে, গায়ের রঙ কালো হলেও আঘাতের দাগ গুলো স্পষ্ট ফুটে উঠেছে।ইমাম সামনে আসাতে ছেলেটি আরও ভয় পেয়ে গেল। এবার আর তার রেহাই নাই, হাত পা কাঁপছে।
কি চুরি করছে? দেখি?পাশে লোকটি পলিথিনের পোটলা এগিয়ে দিয়ে দিয়ে বলল দেখেন হুজুর,,দেখেন !
ইফতারের আয়োজন হচ্ছে, এই ফাঁকে শালায় পলিথিনে ভইরা লইছে। এক্কেরে
হাতে নাতে ধরছি!হুজুর পলিথিন হাতে নিয়ে দেখলেন আধা কেজির মত জিলাপি, ৬ টা আপেল, আর কিছু খেজুর ভিতরে ছিল।
হুজুর বললেন,,তাই বইলা এভাবে গণ পিটুনি দিছো কেন? এইটা কেমন বিচার?
বাচ্চারে কেউ এভাবে মারে নাকি? এবার লোক জনের উত্তেজনা একটু থেমে গেল।
হুজুর ছেলেটিকে জিজ্ঞাস করেন,তর বাপ কি করে? ছেলেটা কিছুটা স্বস্তি ফিরে পেল। বলল,,,, সাইকেল ঠিক করত, বাপের অসুখ তাই অহন কাম করে না।
হুজুর আমারে ছাইড়া দেন।
আমি আগে কোন দিন চুরি করি নাই।কয়েকটা বাসায় হাত পাইতা একটা দানাও সাহায্য পাই নাই।পরে দেহি মসজিদে খাবার।বাড়িতে নিবার জন্যে তুইলা নিছি।ভুল হইয়া গেছে আমারে মাফ কইরা দেন। পাশ থেকে লোক গুলো বলছে, এগুলা সব মিথ্যা কথা, ধরা খাইয়া এখন ভদ্র সাজে। হুজুর
বললেন, ইফতার শেষ হোক,সত্য মিথ্যা দেখে ওর বাপের কাছে জানিয়ে সতর্ক করে দেয়া হবে। ছেলেটাকে কেউ পানি দেও, ও অনেক হাঁপাচ্ছে।একজন পানির বোতল এগিয়ে দেয়।
ছেলেটি উত্তর দেয়,, আমি রোজা!
ইমাম সাহেব এবার লোকগুলোর দিকে একটু বিরক্ত মুখে তাকালেন।ছেলেটিকে অজু করিয়ে তার পাশে বসিয়ে ইফতার
করালেন। ইফতার আর নামাজ শেষে সেই দুই জন লোক ও ছেলেটিকে নিয়ে ইমাম সাহেব বস্তির দিকে এগুলেন। এক চালা টিনের ঘর, বাইরে দুয়ারে ছেলেটির বাবা বসে আছে।সব কিছু শুনে বাবাটি তার ছেলের গালে থাপ্পড় মারার জন্যে হাত উঠায়। হুজুর বাধা দিয়ে বলেন, যথেষ্ট মার হইছে, ওরে আর মাইরেন না।বাবা কাঁদতে কাঁদতে বলে,, বিশ্বাস করেন হুজুর, আমার ছেলেরে আমি এই শিক্ষা দেই নাই। বেশ কয়দিন ধইরা আমার অসুখ। কাম কাজ নাই,পোলা পানগো ঠিক মত খাওন যোগাইতে পারি না।কিন্তু পোলায় চুরি করব,, কোনদিন ভাবি নাই। ও অমন পোলা না।
এরই মধ্যে ঘর থেকে বেরিয়ে আসে ছেলে টির বোন। মেয়েটার বয়স ছয় বছরের
মত। বোনটি তার ভাইয়ের দিকে হাত বাড়িয়ে দেয়,কোমল স্বরে বলে, ভাই,
জিলাপি আনো নাই? তুমি না আইজকা জিলাপি আনবা কইছো? ভাইয়ের মুখে কোন কথা নেই, চুপ করে দাঁড়িয়ে আছে। এর মধ্যেই আরেকটি চার বছরের ছোট্ট বোন ঘর থেকে ছুটে এসে বলে, ‘ভাই,
ওরে না, ওরে না আমারে আগে দিবা, আমারে।’
এই বলেই হাতটি বাড়িয়ে দেয়,,,,ভাইয়ের মুখের দিকে কিছুক্ষণ চুপ থেকে বলে,,ভাই
তুমি একলা একলাই খাইয়া আইছো? আমার জন্যে আনো নাইই? ভাইটি এবার ছোট বোনের কথা শুনে কেঁদে ফেলে।বোন দুইটা মন খারাপ করে ঘরে ঢুকে যায়।ছোট বোনটা মায়ের কোলে উঠে কান্না জুড়ে দেয়। মা আচলে মুখ ঢেকে বাইরে বেরিয়ে আসেন।বলেন,, মাইয়া দুইটা কয় দিন ধইরা জিলাপি খাইতে চাইতেছে,,,,, ওগো বাপের অসুখ ।টেকা পয়সাও নাই, তাই পোলারে বাইরে পাঠাই ছিলাম বাড়ি বাড়ি গিয়া কিছু সাহায্য চাইয়া আনতে। ছোট মানুষ বুঝে নাই,তাই ভুল করে ফেলছে।খাবার সামনে পাইয়া নিয়া নিছে, অরে আফনেরা মাফ কইরা দিয়েন। এদিকে বাচ্চা মেয়েটা চোখ ভিজিয়ে মায়ের কাছে কেঁদে কেঁদে নালিশ করেই
যাচ্ছে- মা, ভাই আইজকাও জিলাপি আনে নাই, ভাই আমাগো খালি মিছা কথা কয়! ভাইটি মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে আছে। হঠাৎ বোনটি খেয়াল করে ভাইয়ের শার্টের পকেট ভেজা!
ভাই তোমার পকেটে কি?
এই বলেই হাত ঢুকিয়ে দেয়,বের করে দেখে দুইটা জিলাপি! ভাই তুমি আনছো?
দুই বোনের মুখে হাসি ফুটে উঠে!
ভাইয়ের মুখ এবার ভয়ে চুপসে যায়। লোক দুটির দিকে ভয়ার্ত ভাবে তাকিয়ে
বলে, স্যার, এইটা আমি চুরি করি নাই। হজুরের দিকে তাকিয়ে বলতে থাকে,
বিশ্বাস করেন হজুর,এইটা আমার ভাগের জিলাপি, ইফতারির সময় আমার ভাগেরটা উঠাইয়া রাখছিলাম বোইন দুইটার জন্যে, সত্যি আমি চুরি করি নাই হজুর।
সবাই স্তব্ধ হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। হজুর ছেলে টারে টেনে বুকে জড়িয়ে নেন। মাথাটা বুকে চেপে ধরে রেখে চোখের পানি ফেলতে থাকেন। লোক দুইজন
এবার সশব্দে কেঁদে ওঠেন।কাঁদতে কাঁদতে ছেলেটির বাবার কাছে এগিয়ে যায়।তার হাত দুটি ধরে বলে, ভুল হয়ে গেছে আমাদের, আপনার ছেলের গায়ে হাত তুলছি আমরা, মাফ করে দিয়েন আমাদের। লোকটি পকেট থেকে মানি ব্যাগটা বের করে বাবার হাতে দিয়ে বললেন, এখানে যা আছে তা দিয়ে
বাচ্চাদের কিছু খাওয়াবেন।তারা লজ্জায় আর বেশিক্ষণ থাকতে পারলো না, বিদায় নেয় দ্রুত। আমরা শুধু অপরাধীকে দেখি কিন্তু অপরাধের পেছনের অংশটুকু দেখি না,দেখতে চাইও না।
কিছু কথা আমরা পছন্দের জামা
কিনতে গেলে এক দুইশ টাকা বেশি গেলেও কিছু যায় আসে না,কিন্তু ফকিরকে পাঁচ টাকার বেশি দিতে গেলে আত্মায় গিয়ে লাগে।আমরা কি পারি না
ইফতারির কিছু খাবার ওদের দিতে? আমরা কি পারি না সামর্থ্য অনুযায়ী কিছু টাকা ওদের দান করতে?
আমরা কি এতটাই ফকির?
আসলে ফকির আমরা না, ফকির ওরাও না,
ফকির হচ্ছে আমাদের মন-মানসিকতা!
ফকির হচ্ছে আমাদের বিবেক ।
©️

কি মনে হয় তাদের সম্পর্ক আছে না-কি ভালোবাসা ব্লক লিষ্টে চলে গেছে🤣🤣🤣
26/01/2025

কি মনে হয়
তাদের সম্পর্ক আছে না-কি ভালোবাসা ব্লক লিষ্টে চলে গেছে🤣🤣🤣

09/11/2023

সেদিন তোমার চোখের নদী
ভাঙবে কত ঢেউ!
আদর করে ডাকনামেতে
ডাকবে না আর কেউ। 💔🌙

08/11/2023

সময়টা ১৬সালের শেষের আর ১৭সালের শুরুর!
তখন আমি হাটহাজারী কাওমি মাদ্রাসা থেকে দাওরায়ে হাদিস(মাষ্টার সমমান)শেষ করি।
হাতে তেমন একটা ভালো সেট ছিলনা,fb তখন ব্যবহার জানতাম না, জানতাম রবি সাইকেল এ ব্যবহার,১৬এ রমজান,রাত ১১ঃ৩০মিনিট সময়ে একটা মেসেজ আসে, উত্তরে বলি কে আপনি? এই ভাবে বলতে বলতে এক সময় আমাদের পরিচয় হয় কথা আদান প্রদান করতে করতে এক সময় প্রেমের রুপ নিতে শুরু করে, বোঝে উঠতে পারি হঠাৎ মনে অজান্তে কি না কি হয়ে যাচ্ছে,একটু একটু ভালো লাগা কাজ করতেছে, কি করার এক পর্যায়ে বলে ফেলি নংটা দাও সে হুট করে নং ও দিয়ে দেয়,কথা বলার শুরুতে বিশ্বাস করতে পারছিলাম না,আসলে মেয়ে! নাকি ছেলে,তখন বন্ধুরা মেয়ে সেজে অনেক মেসেজ করত তাই বিশ্বাস করতে একটু কষ্ট হত, মজার বিষয় হল, তার গলাটা শুনতে ছেলের মত লাগত,আমায় পুষ পুষ করে বলে আমি গ্রামের বাড়িতে,ঈদের পর কক্সবাজার চলে যাব তখন ভালো করে কথা বলব,আমার তো বিশ্বাস হয় না,মনে মনে ভাবি হয়ত কোন এক বন্ধু আমায় পাটানোর চেষ্টা করতেছে,তবে অপেক্ষায় আছি কখন ঈদ শেষ হবে,ঈদ শেষ ৮/১০দিন পর কল দিল বলে আপনি কোথায় আমি মিট করতে চাই! আমি তো অবাক-খুশি যে আমার সাথেও কোন মেয়ে নিজ থেকে দেখা করতে চায়,আমি রাজি হয়ে গেলাম,জায়গা ঠিক করলাম কলাতলির একটা রেস্তোরাঁ তে মিট করব,আসল দেখা হল আমার পছন্দ হল আমাকেও পছন্দ করল,শুরু হল প্রেম!বেচারা আমি মহা খুশি মনে মনে,দু'দিন পরে আমায় বলে চলো আমার সাথে কলেজে যাবে আমি কথায় কথায় না করে দিলাম,কারণ জীবনে কলেজে যাইনি,আর আমি একটা হুজুর মানুষ কেমনে পারি লজ্জা বলতে তো কিছু আছে নাকি!
তবে সেও জেদি মেয়ে নাছুর বান্দা আমায় ছাড়া কলেজে যাবেই না,গেলাম কলেজে,গাড়ি থেকে কলেজের সামনে নেমে বললাম তুমি যাও আমি চলে যাচ্ছি।
বলে কেন চলে যাবে তুমি কিছুতেই বোঝাতে পারি না,একটু ঠান্ডা মাথায় বোঝিয়ে বললাম তোমার ক্লাস চলে যাবে তুমি ক্লাসে যাও,সেও না ক্লাস না করে আমার পিছু পিছু চলে আসে,কি আর করার, বল্লাম চলো একটা নির্জন জাগায় যাই বলে কোথায় যাবো,বলে যেখানে ইচ্ছে নিতে পার আপনার প্রতি আমার অঘাত বিশ্বাস আছে,হুম বলে গেলাম একটা আবাসিক হোটেলে রুমে ছিলাম ২/৩ ঘন্টা চাইলে অনেক কিছু করতে পারতাম কিন্তু মাওলার কথা স্মরণ করে তা আর করা হয়নি,এভাবে আমাদের রিলেশন অনেক দিন চলে, তবে আমার মনে মনে একটা ভয় ছিল আমি তাহাকে পাবো না কোন দিন,কারণ আমি রোহিঙ্গা! একদিন আমি বোঝিয়ে বলি দেখ জান আমি কিন্তু রোহিঙ্গা আমার আর তোমার সম্পর্কটা তোমার পরিবার মনে হয় মেনে নিবে না! কোন মা বাবা চাইবে না একটা মেয়েকে রোহিঙ্গার হাতে তুলে দিতে! সে বলে জান আমার সাথে মজা করবে না,আমি বলি দেখ জান সময়টা কিন্তু মজা করার নয়,কিছুতেই মানাইতে পারি না,কথা কাটা কাটির শেষে বলে ঠিক আছে তুমি যে রোহিঙ্গা প্রমান দাও আমি বিশ্বাস লাগার মত প্রমানও দিলাম,শেষে বলে আমি রোহিঙ্গা-কে বিশ্বাস করি না,কোন কারণ ছাড়াই আমাকে ব্লক করে দেয়!
আমিও আর যোগাযোগ করার চেষ্টা করিনি!!💔🥺

পাঠালেনঃ কেফায়েত উল্লাহ

16/05/2023

ছেলেরা পারে এক নারীতে আসক্ত থাকতে।

কিন্তু মেয়েরা এক পুরুষে আসক্ত থাকতে।
তাদের একটা ছেলে just friend দুইটা ছেলে best friend
আর ২/৩ টা hye/hlw বলা friend লাগবেই।

14/04/2023

একটা মেয়ে যদি নতুন সম্পর্কে জরায়,সে শুধুমাত্র ইনবক্সে আপনাকে বলবে সে শুধু আপনাকে ভালোবাসে,
এই কথা সে তার পরিবারকে বলা দূরের কথা সে তার ফ্রেন্ডদের সাথে আপনার পরিচিয় দিবে আপনি তার ফ্রেন্ড অথবা শুধু মাত্র FB ফ্রেন্ড।

কারন সেই মেয়ের বন্ধু মহলে শুধু মেয়ে না অনেক ছেলে ফ্রেন্ড থাকে,তাদের মাঝে কেউ আবার তাকে পছন্দ করে কিন্তু বলতে পারেনা।
এখন কথা হলো মেয়েরা কেন বলতে চায়না তাদের সম্পর্ক আছে???

তারা অপশন খুজে,যদি আপনার চাইতে ভালো অন্য ছেলে পেয়ে যায়।

আর ছেলেদের ক্ষেত্রে বযাপারটা ভিন্ন,তারা যখন সম্পর্কে জরায় তাদের বন্ধুদের কাছে বলবে আগে,তারপর বন্ধুদের আবদার একটা ট্রিট দিতে হবে ,হতে পারে রেষ্টুরেন্ট বা গলির কোন চায়ের দোকানে।🙂🙂

11/04/2023

এখন কেউ বলেনা "তোমার voice সুন্দর,crush খেয়েছি"

এখন আর কেউ মাঝরাতে বলেনা "তোমাকে মিস করছি,ভিডিও কল দিবা,একটু দেখবো তোমাকে "

আজ কতোদিন হয়ে গেলো কথা হয়না,এখন আর দেখতেও ইচ্ছে করে না।

আমি ভেবেছিলাম এইটা ভালোবাসা,কিন্তু না এইটা ছিলো তোমার আবেগ।
আবেগ শেষ সাথে ভালোলাগাটুকু শেষ। 🙂🙂

 From : চ্যাটে (🥺) এই ইমোজি দেওয়া মানুষটা যারে ব্লক করে রাখছেন। To: MaliHa তুমি কি জানো হাসলে তোমাকে কিরকম লাগে? 🥺এই যেন...
30/01/2023



From : চ্যাটে (🥺) এই ইমোজি দেওয়া মানুষটা যারে ব্লক করে রাখছেন।

To: MaliHa

তুমি কি জানো হাসলে তোমাকে কিরকম লাগে? 🥺এই যেনো এক টুকরো চাঁদ আপন মহিমায় হাসছে। 🥺 আমি নিজের অজান্তেই তোমার চোখ, আর হাসিটার প্রেমে পরছি। আর তুমি আমার ভালোবাসাটুকু বুঝতে পারলে না।🥺

সম্ভব হবে নাকি জানি না কিন্তু চাই যে, সারাটাজীবন তোমার মায়াবী চোখের দিকে তাকিয়ে বাকি সময়টা পার করে দিবো।🥺

 From : bola jabe nah🙂To : piya..🥹🥀Dear... Piya.🫶🏿তোমাকে প্রথম যেদিন দেখেছি, সেদিন রাতে আমি আর ঘুমাইনি, কারণ আমি দুপুরেই...
24/01/2023



From : bola jabe nah🙂
To : piya..🥹🥀

Dear... Piya.🫶🏿
তোমাকে প্রথম যেদিন দেখেছি, সেদিন রাতে আমি আর ঘুমাইনি, কারণ আমি দুপুরেই অনেক ঘুমিয়ে ছিলাম🙂 , ওইদিন সারারাত শুধু মাথার ভিতরে তোমার সেই মায়া ভরা চোখের কথা মনে হচ্ছিলো 😔 ইচ্ছা করতাছিলো এখনই গিয়ে তোমাকে বলি, তোমার চোখের মতো একটা চোখ আমায় দিয়ে দাও আমি আমার গফ কে দান করবো🙂🥹 যানো তোমার মতো মেয়ে আজ কাল পাওয়াই যায়না☹️ আমার তো মনে হয় তুমি মেয়েই না,, তুমি কোনো এক কাল-সাপ 😰 তোমাকে মনের কথা বলতে গেলেই একটা গান গাইতে ইচ্ছা করে, সেটা হলো,, নাগিননন গিননন গিননন গিনননন গিননন গিননন🙂 যাই হোক, জীবনে বাশ ছাড়াই বড় হও, কখনো রিলেশন সুদিয়ে ডিপ্রেসড হইও না🙂 গুট বায় 😰

ইতি তোমার বলা যাবে না😌

To: Fariya Sultana Tamanna From: চেনা জানা একজন প্রিয়, 100 Day filling a Love🥰 তেমাকে দেখার আজ ১০০ মত দিন। আমার ভিতর তো...
16/01/2023

To: Fariya Sultana Tamanna
From: চেনা জানা একজন

প্রিয়,
100 Day filling a Love🥰 তেমাকে দেখার আজ ১০০ মত দিন। আমার ভিতর তোমার জন্য খুবই সুন্দর ফিলিংস কাজ করে যা কল্পনা বিহীন আর এতটা সুন্দর ফিলিংস কাজ করাটা তো ভালোবাসায় হবে। নদীর পানির ঢেউয়ের আওয়াজ উত্তাল নাকি শান্তি!!যায় কাছে উত্তাল ভয়ঙ্কর লাগে সে কখনো ভালোবাসেনি আর যার এই নদীর শান্তি নীরবতা স্পর্শ করে যায় তাকে সময় অবস্থা দুরে রাখতে পারে কিন্তু আলাদা না। আমিও বিশ্বাস করি হয়তো আজ তুমি অনেক দুরে কিছু সময় কিছু মূহুর্তের জন্য আলাদা হয়ে আচি। তবে কেনো জানি মনে হচ্ছে একদিন আমরা একসাথ হবো ইনশাআল্লাহ। তোমাকে দেখার আজকে ১০০ তম দিন প্রথম তোমাকে দেখে ছুয়ে গেছে আমার মন। তোমাকে নিয়ে প্রতিটি মুহূর্ত ভাবার সময় তুমি ছুঁয়ে যাও আমাকে। তোমাকে ভালোবাসার ১০০ দিনেও বিন্দু মাএ ভালোবাসা কমেনি, তুমি যদি বিশ্বাস রাখও বাকি ১০০ জন্মে কমবেনা, বাকি জন্মে যেনো তোমারই জন্মাই। আমার লাইফটা সবসময় ভাগ্য খারাপের সাথে মিল আছে। যদি ভাগ্যক্রমে তোমাকে পেয়ে যায় সেটি হবে সবচেয়ে বড় উপহার। লিওনেল মেসির বিশ্ব কাপ জিতার মত অনুভূতি। যে অনুভূতি সাজিয়ে রাখবো মনের ভিতর সারা জীবন।
please say yes to me🥀🥀

- আরেকটু দাঁড়া না।-  নাহ রে! দেরি হয়ে যাবে।-  আরেকটু..ব্যস পাঁচ মিনিট।-  কি হবে আর দাঁড়িয়ে। সব তো হয়েই গেল।-  তোকে আরেকট...
29/12/2022

- আরেকটু দাঁড়া না।

- নাহ রে! দেরি হয়ে যাবে।

- আরেকটু..ব্যস পাঁচ মিনিট।

- কি হবে আর দাঁড়িয়ে। সব তো হয়েই গেল।

- তোকে আরেকটু দেখি। আর তো এভাবে তোকে দেখতে পারবো
না।

- বেফালতু কথা বলিস না আর আর্য।

- রিমি..শোন না।

- হ্যা শুনছি তো। বল।

- আরেকটু চেষ্টা করা যায় না।

- না আর্য। এখন অনেক দেরি হয়ে গেছে। আর সম্ভব নয়।

আর্য কিছু না বলে অপলক তাকিয়ে থাকে রিমির দিকে। আর্যর ওই তৃষ্ণার্ত দৃষ্টি আর এই সন্ধ্যার হিমেল হাওয়া এবং দূরে কোথাও বাজতে থাকা একটা মৃদু সঙ্গীত পরিবেশটাকে বড় আবেগময় করে তুলেছে। রিমি এতক্ষণ শক্ত হয়ে থাকলেও আর শক্ত থাকতে পারছে না। চোখদুটো তারও যে ঝাপসা হয়ে যাচ্ছে।

তাড়াতাড়ি তাই বলে ওঠে, 'ওকে আর্য। আমি চললাম। দেরি হয়ে যাচ্ছে। ভাল থাকিস।'

বলেই আর কোন উত্তরের অপেক্ষা না কর হনহনিয়ে হাঁটা দিল।

'তোকে ছাড়া আমি কিভাবে ভাল থাকবো বল', একথা বলেই আর্য মুখবুজে কাঁদতে লাগলো।

ওইদিকে একটু এগিয়েই রিমি জলভরা চোখে আর্যর দিকে তাকিয়ে মনে মনে বলে, 'আমাকে তো দূরে সরতেই হত আর্য। নইলে তুই ভাল থাকতে পারতিস না।'

মাঝে কেটে গেছে অনেকগুলো দিন। আজ রিমি হাসপাতাল থেকে ছাড়া পাবে। বাবা-মা কেউ নেই রিমির। অর্থনৈতিক ভাবে রিমি সাবলম্বী। কিন্তু মনের দিক থেকে..নাহ! মনটাকে তো সে একবছর আগেই নিজের হাতে খুন করেছে। যখন সে জানতে পেরেছিল যে তার বাঁচার আশা কম। কারণ, শরীরে যে বিষবৃক্ষের মূল গেঁথেছে। আর্যের সাথে তাই সম্পর্কটা শেষ করে দিয়েছিল। কারণ, এত টান নিয়ে তো পৃথিবী থেকে যেতে পারবে না। কিন্তু হঠাৎই একদিন সুখবর! ফ্যামিলি ডক্টর বললেন যে এই রোগের চিকিৎসা সম্ভব। কিন্তু তা ব্যয়বহুল এবং সময়সাপেক্ষ। রাজী হয়েছিল রিমি।

হুইল চেয়ারে বসে রিমি সব অতীতগুলো ভাবছিল। হঠাৎ সিস্টারের ডাকে চমক ভাঙে।

- ম্যাম..আপনার সাথে কেউ নেই?

- নাহ্।

ক্লান্ত স্বরে রিমি বলে, 'কে-ই বা আসবে?'

- সিস্টার..আমি ওনাকে নিয়ে যাচ্ছি।

- আপনি কি ওর কেউ হন।

- হমম। আমি এনার হাসবেন্ড।

- এতদিনে তো হাসপাতালে কখনও আপনাকে দেখিনি।

- আমি বাইরে ছিলাম।

- ওও।

সিস্টার আর কথা বাড়ায় না। হুইল চেয়ারের হ্যাণ্ডেল ছেড়ে ডেস্কের দিকে এগিয়ে যায়। রিমি এতক্ষণ ক্লান্ত শরীরে চোখটা বুঝেছিল। হঠাৎ একটা সুপরিচিত কন্ঠ কানে যায়। না এই কন্ঠ চিনতে রিমির ভুল হবার কথা নয়। গত একবছরে তার কানে শুধু এই কন্ঠটাই বেজেছে।

ক্লান্ত চোখদুটো খুলে পেছনে দাঁড়ানো মানুষটার দিকে তাকিয়ে অস্ফুটে রিমি বলে, 'আ..আ..র্য। তুই।'

আর্যর চোখে তখন দীর্ঘ একবছরের অভিমানের কুয়াশা জমতে শুরু হয়েছে। আর্য তাড়াতাড়ি চোখে বাদামী চশমাটা পড়ে নেয়। সবকাজ মিটিয়ে আর্য হুইলয়চেয়ার ঠেলে রিমিকে নিয়ে বাইরে আসে। আজও সন্ধ্যার সময়। সেদিনের মতোই হিমেল হাওয়া বইছে। আর দূরে কোথাও মৃদু সঙ্গীত বাজছে। সময়টা সেদিনের মতোই আবেগময়। তফাৎ শুধু এটাই, সেদিন ওরা দূরে সরে গিয়েছিল। আর আজ আবার তারা কাছে এসেছে।

সমাপ্ত

26/12/2022

মাঝ রাতে অপরিচিত নাম্বার থেকে কল দিয়ে বললো - তুই জীবনেও সুখী হবিনা। আমার নিষ্পাপ মন নিয়ে খেলার শাস্তি তুই ঠিকই পাবি হারামজা-দি।
ভ্যবাচেকা খেয়ে উঠে বসলাম মৃদু স্বরে বললাম -
দেখো আবির আমার মোটেও ইচ্ছা ছিলোনা তোমাকে কষ্ট দেয়ার।
- কুত্তা-র বাচ্চা এত দ্রুত আমার নাম টাও ভুলে গেলি?!!
- তুমি আবির না?
- আমি আরিফ ।
-ধুরো রং নাম্বার, হুদাই গালাগালি করলেন!!
- রং নাম্বার হইছে তো কি হইছে? তুইও সুখে থাকবি না।
-🙂🙂
😄😄

Address

Kandirpar, Coumilla
Cumilla
3500

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when SCD Crush & Confession posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to SCD Crush & Confession:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram