Arshi Pharma

Arshi Pharma Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Arshi Pharma, Pharmacy / Drugstore, Gouripur, Daudkandi, Cumilla.

Arshi Pharma

� Gouripur, Daudkandi, Cumilla

আমরা দিচ্ছি মানসম্মত ও অনুমোদিত ওষুধ, নিয়মিত স্বাস্থ্য পরামর্শ, মেডিকেল আপডেট ও জরুরি তথ্য।
� ওষুধ | � পরামর্শ | � সচেতনতা
Like | Share | Stay Aware – পাশে থাকুন Arshi Pharma-র।

28/07/2025
28/07/2025

🌿 ভিটামিন বি১২: জীবনের জ্বালানি!
রক্ত, স্নায়ু ও মস্তিষ্কের সঠিক কাজের জন্য অপরিহার্য এই ভিটামিন। এর অভাবে ক্লান্তি, স্মৃতিভ্রান্তি, রক্তশূন্যতা এমনকি স্নায়বিক জটিলতাও দেখা দিতে পারে।
ভিটামিন বি১২ (Vitamin B12) আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি ভিটামিন। এর অভাবে শরীরে বিভিন্ন জটিল ও গুরুতর সমস্যা দেখা দিতে পারে। নিচে বিস্তারিতভাবে উল্লেখ করা হলো—

🧬 ভিটামিন বি১২ এর কাজ

লোহিত রক্তকণিকা (RBC) তৈরি করে
স্নায়ুতন্ত্রের কার্যক্রম ঠিক রাখে
DNA তৈরি করতে সাহায্য করে
শক্তি উৎপাদনে ভূমিকা রাখে

ভিটামিন বি১২ এর অভাবে যে সমস্যাগুলো হয়:

১. রক্তস্বল্পতা (Megaloblastic Anemia)
দুর্বলতা ও ক্লান্তিভাব
মাথা ঘোরা
হৃদস্পন্দন বেড়ে যাওয়া
ত্বক ফ্যাকাশে হয়ে যাওয়া
২. স্নায়ুবিক সমস্যা (Neurological Symptoms)
হাত-পায়ে ঝিনঝিনে ভাব বা অবশ হওয়া
হাঁটাচলায় অসুবিধা
স্মৃতিভ্রষ্টতা, মনোযোগের ঘাটতি
ডিপ্রেশন বা মানসিক অবসাদ
৩. পাচনতন্ত্রের সমস্যা
ক্ষুধামন্দা
ওজন কমে যাওয়া
জিভে ব্যথা বা লাল হয়ে যাওয়া (Glossitis)
মুখের ঘা
৪. ত্বক ও চুলের সমস্যা
চুল পড়ে যাওয়া
ত্বকে রুক্ষতা
পিগমেন্টেশন
৫. গর্ভাবস্থার জটিলতা
ভ্রূণের স্নায়ু বিকাশে সমস্যা হতে পারে
গর্ভপাতের সম্ভাবনা বাড়ে

📌 ঝুঁকিপূর্ণ ব্যক্তি কারা?
নিরামিষভোজী (Vegetarian/Vegan)
বৃদ্ধ বয়সের মানুষ
পাকস্থলীতে অ্যাসিডের পরিমাণ কমে যাওয়া
গ্যাস্ট্রিক বাইপাস সার্জারি করা হয়েছে যাদের
দীর্ঘমেয়াদি অ্যান্টাসিড বা মেটফর্মিন সেবনকারী

✅ চিকিৎসা:

বি১২ সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া (যেমন: লিভার, ডিম, দুধ, মাছ, মাংস)
প্রয়োজনে ইনজেকশন বা ট্যাবলেটের মাধ্যমে চিকিৎসা
সঠিক কারণ নির্ণয়ের জন্য রক্ত পরীক্ষা করা প্রয়োজন (Serum B12, CBC ইত্যাদি)

📢 সতর্কতা:

ভিটামিন বি১২ এর ঘাটতি ধীরে ধীরে হয় এবং প্রাথমিক লক্ষণগুলো অনেক সময় উপেক্ষিত থাকে। তাই উপরের লক্ষণগুলো দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

23/07/2025

⚽📚 "মোবাইল নয়, খেলাধুলা ও সৃজনশীলতা হোক শিশুদের সঙ্গী।"
বাচ্চাদের মোবাইল আসক্তি (মোবাইল গেম, ইউটিউব, সোশ্যাল মিডিয়া ইত্যাদি) বর্তমানে একটি গুরুতর সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এটি তাদের মানসিক, শারীরিক ও শিক্ষাজীবনে বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে। নিচে মোবাইল আসক্তি দূর করার কিছু কার্যকর উপায় দেওয়া হলো:

✅ ১. সময়সীমা নির্ধারণ করুন

প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ের বেশি মোবাইল ব্যবহার না করার নিয়ম করুন। যেমন: দিনে ১ ঘন্টার বেশি নয়।

মোবাইলে Parental Control বা Screen Time Management App ব্যবহার করে সময় নিয়ন্ত্রণ করা যেতে পারে।

✅ ২. বিকল্প বিনোদনের ব্যবস্থা করুন

খেলাধুলা, আঁকাআঁকি, গল্পের বই, পাজল বা অন্যান্য খেলা দিয়ে মনোযোগ সরিয়ে দিন।

সাপ্তাহিক পিকনিক বা আউটডোর একটিভিটির ব্যবস্থা করুন, যাতে তারা বাস্তব জীবনে মজা খুঁজে পায়।

✅ ৩. একসাথে সময় কাটান

শিশুরা যখন পরিবারের সদস্যদের সাথে সময় কাটায়, তখন তারা মোবাইলের বিকল্প খুঁজে পায়।

একসাথে খেলা, গল্প বলা, রান্না করা বা হোমওয়ার্কে সাহায্য করা—সবই কাজে আসে।

✅ ৪. মোবাইল ব্যবহারে উদাহরণ তৈরি করুন

বাবা-মা নিজেরাই যদি সারাক্ষণ মোবাইল ব্যবহার করেন, তবে শিশুদের কাছে তা স্বাভাবিক হয়ে দাঁড়ায়। তাই নিজেরাও সীমিতভাবে মোবাইল ব্যবহার করুন।

✅ ৫. ধৈর্য ও ধারাবাহিকতা বজায় রাখুন

একদিনে অভ্যাস পরিবর্তন হবে না। ধৈর্য ধরে, ধাপে ধাপে পরিবর্তন আনতে হবে।

বকাঝকা না করে ভালোভাবে বুঝিয়ে দিন মোবাইলের ক্ষতিকর দিকগুলো।

✅ ৬. শিক্ষা ও সচেতনতা দিন

শিশুদের বয়স অনুযায়ী বোঝান, বেশি মোবাইল ব্যবহার করলে চোখের সমস্যা, ঘুমের ব্যাঘাত, রাগারাগি, মনোযোগের অভাব ইত্যাদি হতে পারে।

✅ ৭. "No Mobile Zone" তৈরি করুন

খাবার টেবিল, ঘুমানোর সময়, পড়ার ঘর,এইসব জায়গায় মোবাইল নিষিদ্ধ করুন।

✅ ৮. পুরস্কার ভিত্তিক নিয়ন্ত্রণ

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে পড়া শেষ করলে বা নির্ধারিত সময়ের বাইরে মোবাইল না ব্যবহার করলে ছোট পুরস্কার দিন। এতে ভালো অভ্যাস তৈরি হয়।

🛑 সতর্কতা:

আচমকা মোবাইল কেড়ে নেওয়া বা কঠোর নিষেধাজ্ঞা দিলে উল্টো প্রতিক্রিয়া হতে পারে,রাগ, বিরক্তি, মানসিক চাপ ইত্যাদি।

স্মরণ রাখবেন: শিশুদের আচরণ গঠনে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখে পরিবার ও অভিভাবক। ভালোবাসা, বোঝাপড়া ও গাইডেন্সের মাধ্যমে ধীরে ধীরে তাদের মোবাইল আসক্তি কমানো সম্ভব।

"কিডনি চুপচাপ কাজ করে, কিন্তু একবার চুপ হলে জীবনই থেমে যায়!"কিডনি আমাদের শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ, যা রক্তের মধ্যে থেকে ...
20/07/2025

"কিডনি চুপচাপ কাজ করে, কিন্তু একবার চুপ হলে জীবনই থেমে যায়!"

কিডনি আমাদের শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ, যা রক্তের মধ্যে থেকে অতিরিক্ত পানি, লবণ, গ্যাস, বিষাক্ত পদার্থ এবং অব্যবহৃত পদার্থ ফিল্টার করে রক্তকে বিশুদ্ধ রাখে। কিডনি দুটি হয়, যা আমাদের পিঠের দুই পাশে থাকে, মেরুদণ্ডের নিচে, কডমের কাছে। কিডনির স্বাভাবিক কার্যকলাপ অনেক স্বাস্থ্য সমস্যার প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে, তবে কিডনি যদি সঠিকভাবে কাজ না করে, তা গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।

কিডনির প্রধান কাজ:

1. ফিল্টারিং রক্ত: কিডনি রক্তে থাকা অপ্রয়োজনীয় পদার্থ যেমন ইউরিয়া, ক্রিয়েটিনিন, অতিরিক্ত লবণ এবং জল বের করে দেয়। এই পদার্থগুলো মূত্রের মাধ্যমে শরীর থেকে বের হয়ে যায়।

2. প্রতিরক্ষা: কিডনি রক্তে অতিরিক্ত অ্যাসিড বা বেস-এর ভারসাম্য বজায় রাখে। এটি শরীরের pH স্তর নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

3. রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ: কিডনি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে, কারণ এটি রক্তের ভলিউম এবং সল্টের পরিমাণের উপর কাজ করে।

4. হরমোন নিঃসরণ: কিডনি কিছু গুরুত্বপূর্ণ হরমোন তৈরি করে, যেমন:

এরিথ্রোপয়েটিন (Erythropoietin), যা রক্ত কোষ উৎপাদনে সহায়তা করে।

রেনিন (Renin), যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

5. ভিটামিন D সক্রিয় করা: কিডনি ভিটামিন D-কে সক্রিয় রূপে পরিণত করে, যা ক্যালসিয়াম শোষণে সাহায্য করে।

কিডনি সমস্যার সাধারণ কারণসমূহ:

1. ডায়াবেটিস: দীর্ঘ সময় ধরে উচ্চ রক্তে চিনি কিডনি নষ্ট করতে পারে, যা কিডনি রোগের প্রধান কারণ।

2. উচ্চ রক্তচাপ: দীর্ঘস্থায়ী উচ্চ রক্তচাপ কিডনির রক্তনালী ক্ষতিগ্রস্ত করে, ফলে কিডনি নষ্ট হতে পারে।

3. কিডনি স্টোন: কিডনির ভিতরে কঠিন পাথর বা স্টোন জমে গেলে তা কিডনির কার্যকারিতা বাধাগ্রস্ত করতে পারে।

4. ইনফেকশন: মূত্রনালীর সংক্রমণ বা কিডনি সংক্রমণ (যেমন পাইলোনেফ্রাইটিস) কিডনি ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে।

5. গ্লোমেরুলোনেফ্রাইটিস: এটি একটি কিডনির প্রদাহজনিত রোগ, যা কিডনির সেলগুলিকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে এবং রক্ত ফিল্টারিং ক্ষমতা কমিয়ে দেয়।

কিডনি রোগের লক্ষণসমূহ:

মূত্রে রক্ত দেখা

পা, হাত বা চোখের পাতা ফোলা

মূত্রের পরিমাণে পরিবর্তন (অনেক কম বা অনেক বেশি)

ক্লান্তি ও দুর্বলতা

যন্ত্রণা বা অস্বস্তি পিঠের নিচে বা পেটের পেছনে

উচ্চ রক্তচাপ

শ্বাসকষ্ট বা বুকের যন্ত্রণা

কিডনি রোগের প্রতিকার এবং চিকিৎসা:

1. ডায়াবেটিস এবং উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ: কিডনি রোগ প্রতিরোধে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল ডায়াবেটিস এবং উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা।

2. পুষ্টিকর খাবার: কিডনির স্বাস্থ্য ভালো রাখতে পুষ্টিকর খাবার খাওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ। অতিরিক্ত লবণ, প্রক্রিয়াজাত খাদ্য এবং চর্বি কম খাওয়া উচিত।

3. পানি বেশি খাওয়া: পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করলে কিডনির কাজ সহজ হয়, এবং মূত্রের মাধ্যমে বিষাক্ত পদার্থ বের হতে সাহায্য করে।

4. কিডনি ফাংশন টেস্ট: ক্রিয়েটিনিন, গ্লোমেরুলার ফিল্টারেশন রেট (GFR), এবং ইউরিয়া টেস্টের মাধ্যমে কিডনির ফাংশন যাচাই করা যায়।

5. ডায়ালাইসিস: কিডনি যদি সঠিকভাবে কাজ না করতে পারে, তবে ডায়ালাইসিস (যাতে মেশিন রক্ত থেকে বিষাক্ত পদার্থ ফিল্টার করে) ব্যবহার করা হয়। দীর্ঘমেয়াদী কিডনি বিকল হলে কিডনি প্রতিস্থাপনও প্রয়োজন হতে পারে।

কিডনি প্রতিস্থাপন:

কিডনি প্রতিস্থাপন তখনই করা হয় যখন একজন রোগীর কিডনি পুরোপুরি অকার্যকর হয়ে যায় এবং ডায়ালাইসিসের মাধ্যমে তার জীবন চালানো সম্ভব নয়। প্রতিস্থাপিত কিডনি সাধারণত দীর্ঘ সময় ভালো কাজ করে, তবে এর জন্য একজন ডোনার প্রয়োজন হয়, যিনি কিডনি দান করেন।

কিডনি রোগ প্রতিরোধের জন্য কিছু টিপস:

নিয়মিত চেক-আপ করান, বিশেষ করে যদি ডায়াবেটিস বা উচ্চ রক্তচাপ থাকে।

স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করুন — নিয়মিত ব্যায়াম এবং পুষ্টিকর খাবার খান।

অতিরিক্ত পরিমাণে প্রক্রিয়াজাত খাবার এবং লবণ গ্রহণ থেকে বিরত থাকুন।

ধূমপান এবং মদ্যপান পরিহার করুন, কারণ এগুলো কিডনির ক্ষতি করতে পারে।

কিডনি স্বাস্থ্যের যত্ন নেওয়া আমাদের জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, তাই আমাদের অবশ্যই কিডনির স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে।

19/07/2025

দৈনন্দিন স্বাস্থ্য পরিচর্যা

সকালবেলা স্বাস্থ্য পরিচর্যা

ভোরে ঘুম থেকে উঠা – ফজরের নামাজের
সময় ঘুম থেকে ওঠা স্বাস্থ্য ও মানসিক শান্তির জন্য উপকারী।

মুখ, হাত ও চোখ ধোয়া – ঘুমের পর জীবাণু ও ধুলাবালি দূর করার জন্য পরিষ্কার পানি দিয়ে ধোয়া জরুরি।

মল-মূত্র ত্যাগে নিয়মিত হওয়া – কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে রক্ষা পেতে নিয়মিত হওয়া দরকার।

নিমিত্ত ব্যায়াম বা হাঁটা – প্রতিদিন অন্তত ২০–৩০ মিনিট হাঁটা বা হালকা ব্যায়াম হৃৎপিণ্ড ও পেশি সুস্থ রাখে।

গরম পানিতে গার্গল বা কুলকুচি করা – গলা ও মুখের জীবাণু দূর করতে সহায়ক।

সকালবেলা পর্যাপ্ত পানি পান – খালি পেটে ১-২ গ্লাস গরম পানি পেট পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে।

খাদ্যাভ্যাসে পরিচর্যা

সুষম ও সময়মতো খাবার খাওয়া – প্রোটিন, ভিটামিন, কার্বোহাইড্রেট ও মিনারেলসমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করা উচিত।

অতিরিক্ত লবণ, চিনি ও তেল এড়িয়ে চলা – হৃদরোগ, ডায়াবেটিস ইত্যাদি ঝুঁকি কমাতে সহায়ক।

পর্যাপ্ত পানি পান করা (৮–১০ গ্লাস/দিন) – ডিহাইড্রেশন, কোষ্ঠকাঠিন্য এবং কিডনি সমস্যার প্রতিরোধে সহায়ক।

খাওয়ার আগে ও পরে হাত ধোয়া – জীবাণু সংক্রমণ থেকে বাঁচতে এই অভ্যাস অত্যন্ত জরুরি।

বাসি, পচা বা রাসায়নিকযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলা – হজমের সমস্যা ও বিষক্রিয়া থেকে রক্ষা করে।

ব্যক্তিগত পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা

নিয়মিত গোসল – ত্বক ও শরীরের ময়লা দূর করে সুস্থ রাখে।

দাঁতের যত্ন (দিনে ২ বার ব্রাশ করা) – দাঁত ও মুখের রোগ প্রতিরোধে সহায়ক।

নখ কাটা ও পরিষ্কার রাখা – জীবাণু জমে না থাকার জন্য সপ্তাহে অন্তত একবার কাটা উচিত।

পরিষ্কার জামা-কাপড় পরা – ধুলাবালি ও জীবাণু সংক্রমণ এড়াতে সহায়ক।

মানসিক স্বাস্থ্য পরিচর্যা

পর্যাপ্ত ঘুম (৬–৮ ঘণ্টা) – শরীর ও মস্তিষ্ককে সতেজ রাখে।

দুশ্চিন্তা কমানো – প্রয়োজন হলে কাউন্সেলিং, মেডিটেশন বা প্রার্থনা করুন।

নিয়মিত ভালো কিছু পড়া বা শোনা – মনকে প্রশান্ত রাখে ও ইতিবাচকতা বাড়ায়।

সময়মতো বিশ্রাম ও কাজের ভারসাম্য রাখা – কাজের মধ্যে আনন্দ খোঁজার চেষ্টা করুন।

রোগ প্রতিরোধ ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা

নিয়মিত হাত ধোয়া (বিশেষ করে বাইরে থেকে এসে)

হাঁচি-কাশি ঢেকে দেওয়া (রুমাল বা কনুই দিয়ে)

সংক্রমণের সময় মাস্ক ব্যবহার করা

প্রয়োজনে টিকা গ্রহণ (যেমন: হেপাটাইটিস, ইনফ্লুয়েঞ্জা, HPV ইত্যাদি)

সালমোনেলা, টাইফয়েড, ডেঙ্গু, করোনা ইত্যাদি সম্পর্কে সচেতন থাকা

বছরে অন্তত একবার রক্ত ও শরীরের সাধারণ চেকআপ করানো ভালো।

ধূমপান ও মাদক থেকে দূরে থাকা

দিনে একবার পরিবারের সাথে খাওয়া বা গল্প করা – মানসিক প্রশান্তির জন্য

নিজের চারপাশ পরিষ্কার রাখা

নিয়মিত দোয়া বা ধ্যান করা – মানসিক ভারসাম্যের জন্য সহায়ক

"দৈনন্দিন স্বাস্থ্য পরিচর্যা মানে কেবল শরীর নয়, মন ও পরিবেশের যত্ন নেওয়াও।"

19/07/2025

ক্যান্সারের প্রধান লক্ষণ ও কারন

ক্যান্সারের প্রধান লক্ষণ

সব ধরনের ক্যান্সারের লক্ষণ এক নয়, তবে কিছু সাধারণ লক্ষণ রয়েছে যেগুলোর প্রতি বিশেষ নজর দেওয়া উচিত:

🔸 ১. হঠাৎ ওজন কমে যাওয়া

কোনো ডায়েট বা চেষ্টা ছাড়াই দ্রুত অনেক ওজন কমে যাওয়া ক্যান্সারের অন্যতম সতর্কতামূলক লক্ষণ।

🔸 ২. দীর্ঘস্থায়ী জ্বর

ব্যাখ্যাতীত বা দীর্ঘ সময় ধরে জ্বর থাকলে তা রক্তের ক্যান্সার (যেমন লিউকেমিয়া) বা অন্য সংক্রমণ হতে পারে।

🔸 ৩. দীর্ঘস্থায়ী ক্লান্তি

বিশ্রামের পরেও দুর্বলতা না কাটলে, তা শরীরে কোনো অজানা ক্যান্সারের ইঙ্গিত হতে পারে।

🔸 ৪. কোনো জায়গায় ফোলা বা চাকা দেখা দেওয়া

যেমন স্তনে চাকা, ঘাড়ে বা কুঁচকিতে লিম্ফ নোড ফুলে যাওয়া। এগুলো ক্যান্সারের লক্ষণ হতে পারে।

🔸 ৫. রক্তপাত

প্রস্রাবে রক্ত, পায়খানায় রক্ত, কফে রক্ত – এগুলো খুবই গুরুত্ব সহকারে দেখা উচিত।

🔸 ৬. ঘা বা ক্ষত না শুকানো

মুখে বা শরীরের অন্য কোথাও ক্ষত বা ঘা দীর্ঘদিন শুকাতে না চাইলে সতর্ক হোন।

🔸 ৭. কাশি বা গলা বসে যাওয়া (দীর্ঘদিন)

কয়েক সপ্তাহ ধরে কাশি বা গলা বসে থাকলে ফুসফুস বা গলার ক্যান্সার হতে পারে।

🔸 ৮. গলাধঃকরণে সমস্যা

কিছু গিলতে সমস্যা হলে তা খাদ্যনালী বা গলার ক্যান্সারের লক্ষণ হতে পারে।

🔸 ৯. ত্বকে পরিবর্তন

তিল বা আঁচিলের রং, আকার বা প্রকৃতি পরিবর্তন হলে তা স্কিন ক্যান্সারের লক্ষণ হতে পারে।

🔸 ১০. প্রস্রাব বা পায়খানার অভ্যাসে পরিবর্তন

হঠাৎ করে দীর্ঘদিন ধরে ডায়রিয়া, কোষ্ঠকাঠিন্য, অথবা প্রস্রাবের রঙ বা সংখ্যায় অস্বাভাবিকতা দেখা গেলে তা সতর্কতার কারণ।

ক্যান্সারের প্রধান কারণ

ক্যান্সারের কারণ অনেক রকম হতে পারে। কিছু প্রতিরোধযোগ্য, আবার কিছু অনিয়ন্ত্রিত।

✅ ১. তামাক ও ধূমপান

সবচেয়ে বড় কারণ। ফুসফুস, মুখ, গলা, খাদ্যনালীসহ অনেক ক্যান্সারের মূল কারণ।

✅ ২. অ্যালকোহল

লিভার, খাদ্যনালী, স্তন ও মুখের ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়।

✅ ৩. অনিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভ্যাস ও স্থূলতা

অতিরিক্ত ফ্যাট, প্রক্রিয়াজাত খাবার, কম ফলমূল ও শাকসবজি খাওয়ার কারণে কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি হতে পারে।

✅ ৪. শারীরিক নিষ্ক্রিয়তা

ব্যায়াম না করা ও অলস জীবনযাপন ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়।

✅ ৫. অতিরিক্ত সূর্য রশ্মি (UV rays)

রোদে অতিরিক্ত থাকা স্কিন ক্যান্সারের কারণ হতে পারে।

✅ ৬. ভাইরাস ও সংক্রমণ

যেমন: HPV (জরায়ু মুখের ক্যান্সার), হেপাটাইটিস বি/সি (লিভার ক্যান্সার), HIV।

✅ ৭. বংশগত কারণ

পরিবারে কেউ ক্যান্সারে আক্রান্ত থাকলে নিজের ঝুঁকিও বাড়ে।

✅ ৮. পরিবেশ দূষণ ও রাসায়নিক পদার্থ

যেমন অ্যাসবেস্টস, বেনজিন, আর্সেনিক ইত্যাদি উপাদানে নিয়মিত সংস্পর্শ ক্যান্সারের কারণ হতে পারে।

✅ করণীয় (Preventive Steps):

ধূমপান ও তামাক থেকে দূরে থাকুন

সুষম খাবার খান, প্রচুর পানি ও শাকসবজি গ্রহণ করুন

নিয়মিত ব্যায়াম করুন

সূর্যের অতিরিক্ত রশ্মি থেকে নিজেকে রক্ষা করুন

প্রয়োজনে টিকা নিন (যেমন HPV, হেপাটাইটিস B)

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করুন, বিশেষ করে পরিবারে ক্যান্সারের ইতিহাস থাকলে।

19/07/2025

মাথায় আঘাত পেলে করণীয়

🔹 ১. প্রথম করণীয় (Initial Response)

শান্ত থাকুন এবং আশপাশের মানুষদেরও শান্ত রাখতে বলুন।

রোগীকে বসানো বা শোয়ানো অবস্থায় রাখুন। ঘাড় বা মেরুদণ্ডে আঘাতের আশঙ্কা থাকলে নড়াচড়া না করানোই ভালো।

রক্তপাত হলে, পরিষ্কার কাপড় বা জীবাণুমুক্ত গজ দিয়ে চেপে ধরুন রক্ত বন্ধের জন্য।

যদি রোগী অচেতন হয়ে যায়, শ্বাস চলছে কি না দেখুন এবং তৎক্ষণাৎ হাসপাতালে নিয়ে যান।

হঠাৎ বমি, মাথা ঘোরা, চোখে ঝাপসা দেখা বা কথা জড়ানো শুরু হলে – এটিও বিপদের সংকেত, অবহেলা করবেন না।

🔹 ২. যেসব লক্ষণ দেখলে চিকিৎসা নিতে হবে দ্রুত

নিচের যেকোন একটি লক্ষণ দেখা দিলেই যত দ্রুত সম্ভব হাসপাতালে নিতে হবে:

বারবার বমি হওয়া

অজ্ঞান হয়ে যাওয়া বা জ্ঞান হারানো

চোখের এক পাপড়ি বড় বা ছোট হয়ে যাওয়া

মাথা ব্যথা বাড়তে থাকা বা সহ্য করার মতো না হওয়া

কানে বা নাকে রক্ত বা পানি বের হওয়া

হাত-পা অবশ হয়ে যাওয়া বা দুর্বল হয়ে যাওয়া

স্মৃতি হারানো বা ঘটনা মনে রাখতে না পারা

কথা জড়ানো, আচরণে অস্বাভাবিকতা

খিঁচুনি হওয়া বা দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে যাওয়া

এগুলো মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ, কনকাশন (Concussion), বা মস্তিষ্কে ফুলে যাওয়ার লক্ষণ হতে পারে।

🔹 ৩. হালকা আঘাত হলে করণীয় (Minor Head Injury)

সব সময় আঘাত গুরুতর হয় না, তবে হালকা মনে হলেও সচেতন থাকা দরকার। করণীয়:

২০ মিনিট পর্যন্ত ঠান্ডা বরফ সেঁক দিন, তবে সরাসরি ত্বকে নয় – কাপড়ে মুড়ে দিন।

রোগীকে শান্ত পরিবেশে বিশ্রামে রাখুন। আলো-শব্দ কম দিন।

২৪-৭২ ঘণ্টা পর্যন্ত পর্যবেক্ষণে রাখুন। কোনো নতুন উপসর্গ দেখা দিলে দ্রুত ব্যবস্থা নিন।

ব্যথা থাকলে প্যারাসিটামল খাওয়া যেতে পারে (ডাক্তারের পরামর্শে)।

অ্যাসপিরিন, ব্রুফেন, বা রক্ত পাতলা করে এমন ওষুধ এড়িয়ে চলুন।

🔹 ৪. শিশু বা বৃদ্ধের মাথায় আঘাত – অতিরিক্ত সতর্কতা জরুরি

শিশুদের ক্ষেত্রে: ওরা ঠিকভাবে ব্যথা বা অস্বস্তির কথা জানাতে পারে না, তাই ছোট আঘাত হলেও পর্যবেক্ষণ জরুরি।

বৃদ্ধদের ক্ষেত্রে: তাদের মস্তিষ্কের রক্তনালী দুর্বল থাকে, তাই ছোট আঘাতেও রক্তক্ষরণ হতে পারে।

🔹 ৫. জরুরি চিকিৎসার প্রয়োজন হলে কী করবেন

নিজে থেকে কিছু চিকিৎসা দেওয়ার চেষ্টা না করে, রোগীকে শোয়ায়ে রেখে দ্রুত হাসপাতালের দিকে রওনা দিন।

রাস্তার মধ্যে অচেতন হলে চোখে-মুখে পানি ছিটানো নয় — বরং শ্বাস ও হৃদস্পন্দন ঠিক আছে কি না দেখে CPR জানা থাকলে প্রয়োগ করুন।

🔹 ৬. পরবর্তী যত্ন (Follow-up Care)

মাথায় আঘাত পাওয়ার পর রোগীর স্মৃতি, মনোযোগ, আচরণ, ঘুমের অভ্যাস পর্যবেক্ষণ করুন।

কিছু ক্ষেত্রে Brain CT বা MRI করা লাগতে পারে, যদি ডাক্তার সন্দেহ করেন ভেতরে রক্তক্ষরণ আছে।

গাড়ি চালানো, খেলাধুলা বা ভারী কাজ আঘাতের পর ৭-১০ দিন এড়িয়ে চলা ভালো।

সবশেষে গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ:

> মাথার আঘাতকে কখনো হালকা ভাববেন না।
বাইরে ক্ষত না থাকলেও ভেতরে মারাত্মক সমস্যা হতে পারে।
সময়মতো চিকিৎসা নিলে জীবন বাঁচানো সম্ভব—তাই দেরি করবেন না।

18/07/2025

🦷 দাঁতের যত্নে করণীয়:

✅ ১. নিয়মিত দাঁত ব্রাশ করা

দিনে অন্তত ২ বার (সকালে ও রাতে ঘুমানোর আগে) দাঁত ব্রাশ করুন।

সফট ব্রিস্টল-যুক্ত ব্রাশ ব্যবহার করুন।

ফ্লোরাইডযুক্ত টুথপেস্ট ব্যবহার করুন।

ব্রাশ করার সময় দাঁতের সমস্ত দিক (সামনে, পেছনে, চিবানোর দিক) পরিষ্কার করুন।

✅ ২. দাঁতের ফাঁকে খাবার জমা রোধে

ডেন্টাল ফ্লস বা ইন্টারডেন্টাল ব্রাশ ব্যবহার করে দাঁতের ফাঁকে জমা খাবার পরিষ্কার করুন (প্রতিদিন একবার)।

মাঝে মাঝে মাউথওয়াশ ব্যবহার করুন ব্যাকটেরিয়া দূর করতে।

✅ ৩. সঠিক খাদ্যাভ্যাস

চিনি, চকোলেট, সফট ড্রিংক, টফি ইত্যাদি কম খান।

অতিরিক্ত ঠান্ডা বা গরম খাবার দাঁতের ক্ষতি করতে পারে।

বেশি পানি পান করুন।

ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি-সমৃদ্ধ খাবার খান (যেমন: দুধ, দই, ডিম, মাছ)।

✅ ৪. খারাপ অভ্যাস থেকে বিরত থাকুন

দাঁতে দিয়ে বাদাম ভাঙা, বোতল খোলা, কলম চিবানো—এসব অভ্যাস এড়িয়ে চলুন।

ধূমপান বা তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার দাঁতের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর।

দাঁতের স্ক্র্যাপিং বা ঘষাঘষি করবেন না।

✅ ৫. নিয়মিত দাঁতের ডাক্তার দেখানো

প্রতি ৬ মাসে একবার ডেন্টিস্টের কাছে রুটিন চেকআপ করুন।

দাঁতে ব্যথা, রক্ত পড়া, বা পুঁজ হলে দেরি না করে চিকিৎসা নিন।

✅ ৬. শিশুদের দাঁতের যত্ন

শিশুদের প্রথম দাঁত ওঠার পর থেকেই নরম ব্রাশ দিয়ে পরিষ্কার করার অভ্যাস গড়ুন।

চিনি খাওয়ার পরে পানি খাওয়াতে অভ্যস্ত করুন।

🛑 লক্ষণ যেগুলোর দিকে খেয়াল রাখবেন:

দাঁতে ব্যথা বা ঠান্ডা-গরমে শিরশিরে অনুভব

মাড়ি থেকে রক্ত পড়া

মুখে দুর্গন্ধ

দাঁত নড়াচড়া করা

মুখের ভেতরে ঘা বা ফুলে যাওয়া

আপনার বা পরিবারের কেউ যদি উপরের কোনো সমস্যা ভোগ করেন, তাহলে দেরি না করে একজন দন্ত চিকিৎসক (ডেন্টিস্ট) এর পরামর্শ নিন।

13/07/2025

"প্রচণ্ড গরমে সতর্ক থাকুন, সুস্থ থাকুন!"

🔥 কি এই ‘তাপপ্রবাহ’ বা প্রচণ্ড গরম?

তাপপ্রবাহ (Heat Wave) হলো এমন একটি জলবায়ু পরিস্থিতি, যখন কোনো অঞ্চলের স্বাভাবিক তাপমাত্রার তুলনায় কয়েকদিন ধরে তীব্রভাবে তাপমাত্রা বেড়ে যায়। এটি শরীরের স্বাভাবিক তাপ নিয়ন্ত্রণ ব্যাহত করে দেয় এবং নানা শারীরিক জটিলতা তৈরি করে।

🌡️ কেন ভয়াবহ?

তাপমাত্রা যদি ৩৮°C বা তার বেশি থাকে এবং আর্দ্রতা কমে যায়, তখন শরীর ঘাম তৈরি করে নিজেকে ঠান্ডা রাখতে পারে না। এর ফলে দেখা দেয় ডিহাইড্রেশন, হিট এক্সহশন ও হিট স্ট্রোক—যা প্রাণঘাতীও হতে পারে।

🩺 তাপপ্রবাহে যেসব সমস্যা হতে পারে:

পানিশূন্যতা (ডিহাইড্রেশন)

মাথা ঘোরা, দুর্বলতা

অতিরিক্ত ঘাম

ত্বক লালচে ও গরম হয়ে যাওয়া

বমি বমি ভাব বা বমি

হিট স্ট্রোক (চরম অবস্থা)

⚠️ হিট স্ট্রোক কী?

হিট স্ট্রোক হলো এমন একটি মারাত্মক অবস্থা যেখানে শরীরের তাপমাত্রা ১০৪°F (৪০°C) বা তার বেশি উঠে যায় এবং শরীরের তাপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা কাজ করা বন্ধ করে দেয়। এতে ব্রেইন, কিডনি, হৃদপিণ্ড ইত্যাদি অঙ্গ নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

👥 যাদের বেশি ঝুঁকি:

শিশু ও বয়স্করা

গর্ভবতী নারী

যারা দীর্ঘ সময় রোদে কাজ করেন (কৃষক, শ্রমিক, ট্রাফিক পুলিশ ইত্যাদি)

ডায়াবেটিস, হার্টের রোগী, উচ্চ রক্তচাপগ্রস্ত ব্যক্তি

✅ তীব্র গরমে করণীয়:

🔹 প্রচুর পানি পান করুন (দিনে অন্তত ৮–১২ গ্লাস)
🔹 শরবত, লেবু পানি, ডাবের পানি, ফলের রস খান
🔹 ঢিলেঢালা, হালকা ও সুতির পোশাক পরুন
🔹 ছাতা, টুপি, সানগ্লাস ব্যবহার করুন
🔹 দুপুর ১২টা থেকে ৪টা পর্যন্ত রোদে বের হওয়া এড়িয়ে চলুন
🔹 ঘরে থাকলে ঘর শীতল রাখার চেষ্টা করুন (পর্দা টানা, ফ্যান/ভেন্টিলেশন ইত্যাদি)

🚫 যা করা যাবে না:

❌ খালি পেটে রোদে বের হওয়া
❌ গরমে অতিরিক্ত চা, কফি বা কোল্ড ড্রিংক খাওয়া
❌ গা ঘেঁষা বা কৃত্রিম কাপড় পরা
❌ শিশু ও বৃদ্ধদের সরাসরি রোদে নিয়ে যাওয়া

হিট স্ট্রোক হলে করণীয়:

1. রোগীকে দ্রুত ছায়া বা ঠাণ্ডা জায়গায় আনুন

2. কাপড়ে পানি দিয়ে শরীর মুছে দিন বা ঠাণ্ডা পানি ঢালুন

3. মাথা, ঘাড়, বগল ও উরুতে ঠাণ্ডা পানি বা বরফ দিন

4. অচেতন হলে কিছু খাওয়াবেন না

5. অবিলম্বে চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যান

🌿 "গরমের সঙ্গে লড়াইয়ের সবচেয়ে বড় অস্ত্র,সচেতনতা। নিজে বাঁচুন, অন্যকে বাঁচান।"

Address

Gouripur, Daudkandi
Cumilla

Opening Hours

Monday 08:00 - 23:00
Tuesday 08:00 - 23:00
Wednesday 08:00 - 23:00
Thursday 08:00 - 23:00
Friday 08:00 - 23:00
Saturday 08:00 - 23:00
Sunday 08:00 - 23:00

Telephone

+8801779118072

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Arshi Pharma posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Arshi Pharma:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram