Medical Laboratory And Testing Services Organization

Medical Laboratory And Testing Services Organization ( Medical Laboratory And Testing Services Organization - মেডিকেল পরীক্ষাগার এবং পরীক্ষা সেবা সংস্থা )

26/05/2023

🔬💉🩺 মেডিকেল টেকনোলজিস্ট 🩺💉🔬

আপনার ব্রেইন টিউমার!কিভাবে জানলেন?
আপনার ব্রেইন স্ট্রোক! কিভাবে জানলেন?
আপনার ক্যান্সার! কিভাবে জানলেন?
আপনার ডেংগু জ্বর হয়েছে! কিভাবে জানলেন?
আপনার ডায়বেটিস! কিভাবে জানলেন?
আপনার কিডনি তে সমস্যা? কিভাবে জানলেন?
আপনার টাইফোয়েড! কিভাবে জানলেন?
আপনার লিভারে সমস্যা? কিভাবে জানলেন?
আপনি প্রেগনেন্ট? কিভাবে জানলেন?
আপনার যক্ষা হয়েছে? কিভাবে জানলেন?
আপনার হাড় ভেঙ্গে গেছে? কিভাবে জানলেন?
আপনার প্রজনন অক্ষমতা আছে? কিভাবে জানলেন?
আপনার জন্ডিস হয়েছে? কিভাবে জানলেন?
আপনার রক্ত শূন্যতা আছে? কিভাবে জানলেন?
আপনার রক্তের গ্রুপ O +/AB+ কিভাবে জানলেন?
কেউ এগুলোর পরিপূর্ণ ও সঠিক রিপোর্ট আপনাকে জানায় কে?
১- নার্স?
২- ডাক্তার?
৩- মেডিকেল টেকনোলজিস্ট?
১- নার্স-
নার্স রা এমন কোন কিছুই করে না। হাসপাতালে ভর্তি না হলে জিবনেও আপনাকে নার্স দের সম্মুখিন হতে হবে না।
ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ি রোগির সকল দেখাশোনা করে নার্স রা৷ শুধু মাত্র তখন- যখন আপনি হাসপাতালে ভর্তি হবেন৷
২- ডাক্তার-
না।৷ ডাক্তার রা আপনার রোগের লক্ষন ও বাহ্যিক অবস্থা দেখে বিভিন্ন ঔষধ ও টেস্ট এডভাইস করে৷। তার পর সেই প্রেসক্রিপশন নিয়ে যেতে হয় ডায়াগনোস্টিক সেন্টারে। সেখানে প্রয়োজনিয় সেম্পল নিয়ে ল্যাবরেটরি তে পরীক্ষা করা হয়। পরিক্ষার পরে ধরা পরে,আপনার কি সমস্যা। । পরিক্ষার রিপোর্ট হাতে পাওয়ার আগ পর্যন্ত ডাক্তার পূর্ণ চিকিৎসা করে না।
ডাক্তার সরাসরি বলতে,পারবে না আপনার ক্যান্সার হয়েছে। যক্ষা হয়েছে। ডেংগু হয়েছে। এইডস হয়েছে৷।
এ জন্য ল্যাবরেটরি রিপোর্ট আবশ্যক।
৩- সেই রিপোর্ট গুলো করে "মেডিকেল টেকনোলজিষ্টরা"।।
এই নাম টা আমরা অনেকেই জানি না। কিন্তু এদের কাছে যায় নি এমন কোন ব্যক্তি নাই।
ক্যান্সার থেকে শুরু করে রক্তের গ্রুপ পর্যন্ত জানার জন্য এদের কাছেই আপনাকে যেতে,হয়।। তাদের ছাড়া সঠিক চিকিৎসা অসম্ভব।
‌তাদের ছাড়া চিকিৎসা সেবা অসম্ভব।
😔লিখাটা কারোর পক্ষে বা বিপক্ষে নয় -
আমি দেখেছি দেশের ৭০% মানুষ জানে না মেডিকেল টেকনোলজিস্ট কে/ কারা?
😔তারা শুধু চিনে ডাক্তার আর নার্স।

🔬💉Abdullah Al Monazut Dipu 💉🔬
🔬 Lab Incharge 🔬
🏥 Al Noor Hospital 🏥

ABDULLAH AL MONAZAT (Dipu Sarkar)
Medical Technologist (LAB)

D.M.L.T (BTEB) Dhaka.
DMT.IT (LAB) Dhaka Medical College, Dhaka.
F.T (LAB) Dhaka Medical College & Hospital, Dhaka.
F.T.M.S (COVID-19) DGHS (Directorate General of Health Services), Bangladesh.
M.L.T’s & Rapid-PCR (COVID-19) Chauddagram Upazila Health Complex, Chauddagram, Cumilla.

MOBILE :- +8801615465627, +8801815465627
EMAIL :- aamdipu@gmail.com, aamdipu@yahoo.com

অ্যালার্জি কেন হয় এবং কীভাবে বুঝবেন আপনি এই সমস্যায় ভুগছেন কিনা?ফুলের গন্ধ নিচ্ছেন? ঘরের ধুলাবালি পরিষ্কার করছেন?- হ্যাঁ...
15/05/2023

অ্যালার্জি কেন হয় এবং কীভাবে বুঝবেন আপনি এই সমস্যায় ভুগছেন কিনা?

ফুলের গন্ধ নিচ্ছেন? ঘরের ধুলাবালি পরিষ্কার করছেন?- হ্যাঁচ্চো, হ্যাঁচ্চো। হঠাৎ করেই শুরু হয়ে গেলো একের পর এক হাঁচি, সাথে শ্বাসকষ্ট। দুপুরে জমিয়ে খেতে বসেছেন? চিংড়ি, ইলিশ, গরুর মাংস বা দুধ দিয়ে তৃপ্তি করে খাচ্ছেন? খাওয়ার সাথে সাথে শুরু হয়ে গেলো গা চুলকানি বা চামড়ায় লাল লাল চাকা হয়ে ফুলে ওঠা। রাতে মশারী টানাতে ভুলে গিয়েছেন?- উফফফ! মশার যন্ত্রণায় আর বাঁচা যায় না। পরদিন সকালে উঠে দেখলেন সমস্ত শরীরে মশার কামড়ের দাগের সাথে লাল লাল চাকা। এই যে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা- এই সবকিছুর পিছনে অ্যালার্জি দায়ী। অ্যালার্জি কেন হয় এবং কীভাবে বুঝবেন আপনিও এই সমস্যায় ভুগছেন কিনা তাই জানাবো আজকের আর্টিকেলে।

অ্যালার্জি কেন হয়?
অ্যালার্জি হলো বডির ইমিউন সিস্টেমের একটি ওভার সেনসিটিভ বা অতিসংবেদনশীল দীর্ঘস্থায়ী অবস্থা। এক্ষেত্রে পরিবেশে বিদ্যমান কোনো অ্যালার্জেনের কারণে শরীরে আনএক্সপেক্টেড ডিসটার্বিং রিয়্যাকশন দেখা যায়। অ্যালার্জি হওয়া কিংবা না হওয়া সাধারণত আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার ওপর নির্ভর করে।
শরীরের এই প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা প্রতিনিয়ত পরিবেশের নানা উপাদান, যেমন- পরজীবী, ছত্রাক, ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া ইত্যাদির বিরুদ্ধে লড়াই করে যাচ্ছে। এটা খুবই স্বাভাবিক একটি প্রক্রিয়া। কিন্তু কখনো কখনো স্বাভাবিক এই প্রক্রিয়াটিই জেনেটিক ত্রুটির কারণে অস্বাভাবিক, অতিসংবেদনশীল কিংবা অপ্রত্যাশিত হয়ে পড়ে- দেখা দেয় অ্যালার্জি। কিছু কিছু ক্ষেত্রে কোনো কোনো ব্যক্তির শরীর আপাতদৃষ্টিতে ক্ষতিকর নয় এমন অনেক ধরনের বস্তুকেও ক্ষতিকর ভেবে প্রতিরোধের চেষ্টা করে। সাধারণত ক্ষতিকর নয় এমন সব বস্তুর প্রতি শরীরের অতিসংবেদনশীল প্রতিক্রিয়াকে অ্যালার্জি বলা হয়।

অ্যালার্জেন ও অ্যালার্জিক প্রতিক্রিয়া কী?
অ্যালার্জি নিয়ে বুঝতে গেলে প্রথমেই জানা জরুরি অ্যালার্জেন ও অ্যালার্জিক প্রতিক্রিয়া কী। চলুন তবে জেনে নেয়া যাক-

অ্যালার্জেন
যদি কোনো বস্তু বা পরিবেশের উপাদান কোনো মানুষের শরীরে অপ্রত্যাশিত মাত্রাতিরিক্ত প্রতিক্রিয়া দেখায় তাহলে ঐসব বস্ত বা উপাদনসমূহ মানুষের জন্য অ্যালার্জেন হিসেবে কাজ করে। মাইট, মোল্ড, পরাগরেণু, ঠান্ডা ও শুষ্ক আবহাওয়া, ঘরের ধুলাময়লা, বহুবিধ খাদ্যদ্রব্য, পোষা প্রাণীর পশম বা চুল, পোকামাকড়ের কামড়, ওষুধসহ বিভিন্ন রাসায়নিক দ্রব্য, রাবার বা ল্যাটেক্স, কোনো কোনো প্রসাধনসামগ্রী বা উগ্র সুগন্ধী অ্যালার্জেন হিসেবে ভূমিকা পালন করে।
অ্যালার্জিক প্রতিক্রিয়া
কোনো বস্তু কারও কারও জন্য অ্যালার্জেন হিসেবে কাজ করলেও অন্যদের ক্ষেত্রে ঐ একই বস্তু অ্যালার্জেন হিসেবে কাজ নাও করতে পারে। এটি ব্যক্তিবিশেষের ইমিউন সিস্টেমের ভিন্নতার উপরে নির্ভর করে। আর কোনো অ্যালার্জেন শরীরের সংস্পর্শে এলে শরীরে যেসব অপ্রত্যাশিত প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা যায় তাকে বলে অ্যালার্জিক প্রতিক্রিয়া। চিকিৎসা শাস্ত্রে একে টাইপ-১ হাইপারসেনসিটিভিটি রিয়্যাকশনও বলে।

অ্যালার্জিক প্রতিক্রিয়ার ধরন
শরীরের কোন অংশ অ্যালার্জেন এর সংস্পর্শে আসে তার উপর ভিত্তি করে শরীরে বিভিন্ন ধরনের অ্যালার্জিক প্রতিক্রিয়া দেখা যায়। যেমন-

অ্যালার্জিক রাইনাইটিস
অনেক সময় দেখা যায় বৃষ্টিতে ভিজলে, পুকুরে গোসল করলে, ধুলোবালিতে গেলে, ফুলের পরাগরেণু নাকের ভিতরে গেলে, একটু ঠান্ডা লাগলেই বা কোনো ঠান্ডা পানীয় পান করলে কারও কারও সর্দি-কাশি শুরু হয়ে যায়। যাকে সাধারণভাবে আমরা ঠান্ডা লাগা বলে চিনি। সবারই কিন্তু এসবের সংস্পর্শে আসলে এরকম প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা যায় না। অর্থাৎ একই কাজগুলো অন্যরা করলে তাদের কিছুই হয় না। তাহলে এটা পরিষ্কার যে বৃষ্টির পানি, ধুলোবালি, পুকুরের পানি, ঠান্ডা পানি কিংবা পানীয় ইত্যাদি কারও জন্য অ্যালার্জেন হিসেবে কাজ করে, আবার কারও কারও জন্য এটা স্বাভাবিক আর দশটা পরিবেশের উপদান হিসেবেই বিরাজ করে। এই স্বাভাবিক বস্তুগুলো যাদের জন্য অ্যালার্জেন হিসেবে কাজ করে সর্দি-কাশি উৎপন্ন করে, তাদের শরীরে দেখা যায় অ্যালার্জিক রাইনাইটিস বা অ্যালার্জিজনিত নাসাগহ্বরের প্রদাহ।
অ্যালার্জিক রাইনাইটিস হলে সাধারণত শ্বাসযন্ত্রের মিউকাস পর্দা আক্রান্ত হয় এবং হিস্টামিন নামক রাসায়নিকের প্রভাবে আক্রান্ত মিউকাস পর্দা থেকে প্রচুর পরিমাণ মিউকাস ক্ষরিত হয়। এছাড়া প্রদাহের কারণে শ্বাসযন্ত্রে লিউকোট্রিন নামক এক ধরনের জৈব-রাসায়নিক পদার্থ তৈরি হয় যা কাশি তৈরিতে শ্বাসযন্ত্রকে উদ্দীপ্ত করে। এজন্য নাক দিয়ে পানি পড়া তথা ঘন ঘন হাঁচি কিংবা সর্দি-কাশি, সঙ্গে প্রদাহজনিত কারণে শরীরে হালকা জ্বর থাকা, নাক চুলকানো, নাকে বন্ধভাব বোধ করা- এসব কিছুই অ্যালার্জিক রাইনাইটিসের কারণে হয়ে থাকে।

অনেক সময় রাইনোভাইরাস নামক সর্দি-কাশি উৎপন্নকারী এক ধরনের ভাইরাসও অ্যালার্জেন হিসেবে কাজ করে। শীতকালের মতো বছরের একটি নির্দিষ্ট সময়ে অ্যালার্জিক রাইনাইটিস হলে একে সিজনাল অ্যালার্জিক রাইনাইটিস বলা হয়। আর সারা বছর ধরে হলে একে পেরিনিয়াল অ্যালার্জিক রাইনাইটিস বলা হয়। এক্ষেত্রে লক্ষণসমূহ কম তীব্র হলেও এর স্থায়িত্ব হয় বেশি।

ফুড অ্যালার্জি
অনেকের গরুর মাংস, ইলিশ মাছ, দুধ, হাঁসের ডিম, চীনাবাদামসহ বিভিন্ন ধরনের বাদাম, তিল, বেগুন, মাশরুম, খোলসযুক্ত মাছ যেমন- চিংড়ি, কাঁকড়া ইত্যাদি বা বাইরের কোনো খাবার খেলেই শরীরে চুলকানি শুরু হয়ে যায়, চামড়ায় লাল লাল গোটা ওঠে কিংবা বমি বমি ভাব হয়, এমনকি বমি বা ডায়রিয়াও হয়। এগুলো মূলত অ্যালার্জির কারণে হয়ে থাকে। একে বলা হয় ফুড অ্যালার্জি। ঐ সমস্ত ব্যক্তির শরীর এ সকল খাবারের জন্য উপযোগী নয়। এই খাবার অন্যদের জন্য স্বাভাবিক হলেও বিশেষ জেনেটিক গঠনের কারণে ঐ ব্যক্তিদের জন্য অ্যালার্জেন হিসেবে কাজ করে।

অ্যালার্জিক কনজাংটিভাইটিস
চোখের সাদা অংশ কোনো অ্যালার্জেনের সংস্পর্শে আসলে চোখ লাল হয়ে যায়, চোখ থেকে পানি ঝরে, চুলকায় এমনকি ব্যথাও করে। ৬ থেকে ১২ বছর বয়সী শিশুদের ক্ষেত্রে এটা বেশি দেখা যায়। অনেক সময় পুকুরে গোসল করলে বা খেলাধুলা করলে কিংবা বাইরে চলাফেরা করলেও কোনো কোনো শিশুর অ্যালার্জিক কনজাংটিভাইটিস বা চোখে অ্যালার্জির লক্ষণ দেখা যায়।
ড্রাগ অ্যালার্জি
কিছু মানুষের ক্ষেত্রে দেখা যায় যে, তারা কোনো ধরনের ওষুধ বিশেষ করে অ্যান্টিবায়োটিক (পেনিসিলিন কিংবা সেফালোস্পোরিন) গ্রহণ করার পরে তাদের শরীরে চুলকানি হয়ে চামড়া লাল হয়ে যায়। কোনো ওষুধ ব্যবহারের ফলে যদি কোনো ধরনের অস্বাভাবিক অপ্রত্যাশিত প্রতিক্রিয়া শুরু হয় তবে সেটিকে ড্রাগ অ্যালার্জি বলা হয়। যদি কারও এমন হয় তাহলে তাকে অ্যালার্জেন ওষুধ পরিবর্তন করে অন্য ধরনের ওষুধ সেবন করতে হবে।

অ্যালার্জিক ডার্মাটাইটিস
মশা, ছারপোকা বা অন্য কোনো পতঙ্গ কামড় দিলে বা যদি এমন কোনো ধরনের বস্তুর সংস্পর্শে আসলে শরীরের ঐ অংশে যদি ফুলে লাল চাকা হয়ে প্রচন্ড চুলকানি তৈরি হয় (আর্টিকেরিয়া) তাহলে এ অবস্থাকে বলে অ্যালার্জিক ডার্মাটাইটিস। কোনো কোনো প্রসাধনী দ্রব্যও অনেকের শরীরে এ ধরনের অ্যালার্জিক প্রতিক্রিয়া দেখাতে পারে। সাধারণত স্বল্পস্থায়ী আর্টিকেরিয়া শিশুদের মধ্যে এবং দীর্ঘস্থায়ী আর্টিকেরিয়া বড়দের মধ্যে দেখা যায়।

অ্যানাফাইলেকটিক শক
যেকোনো ধরনেরই অ্যালার্জিক প্রতিক্রিয়া মারাত্মক আকার ধারণ করলে রক্তচাপ কমে যেয়ে এবং শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গসমূহে রক্ত সরবরাহ বন্ধ হয়ে যেয়ে আক্রান্ত ব্যক্তি মৃত্যুবরণও করতে পারে। এ ধরনের তীব্র অ্যালার্জিক জরুরি অবস্থাকে বলা হয় অ্যানাফাইলেকটিক শক৷
অ্যালার্জির তীব্রতা যাচাই করার উপায়
অ্যালার্জি কেন হয় সেটা কয়েকভাবে জানা যায়। বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে অ্যালার্জির উপস্থিতি, অনুপস্থিতি কিংবা তীব্রতা যাচাই করা যায়। রক্ত পরীক্ষায় ইয়োসিনোফিল নামক এক বিশেষ শ্বেত রক্তকণিকার মাত্রা যাচাইয়ের মাধ্যমে অ্যালার্জির তীব্রতা যাচাই করা যায়। রক্তে ইমিউনোগ্লোবিউলিন-ই এর মাত্রা পরিমাপ করেও অ্যালার্জির উপস্থিতি নির্ণয় করা যায়। সাধারণত অ্যালার্জি রোগীদের ক্ষেত্রে এর মাত্রা বেশি থাকে। স্কিন প্রিক টেস্ট কিংবা প্যাচ টেস্টের মাধ্যমে রোগীর চামড়ার ওপর বিভিন্ন অ্যালার্জেন দিয়ে পরীক্ষা করা হয় এবং এ পরীক্ষায় কোন কোন জিনিসে ঐ রোগীর অ্যালার্জি আছে তা ধরা পড়ে। এছাড়া বুকের এক্স-রে এবং স্পাইরোমেট্রি পরীক্ষার মাধ্যমে অ্যালার্জিজনিত শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত রোগীর ফুসফুসের অবস্থা যাচাই করা যায়।

চিকিৎসা
অ্যালার্জি আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য মন খারাপের কথা হলো অ্যালার্জির স্থায়ী কোনো চিকিৎসা নেই। কারণ এটার সম্পর্ক শরীরের ইমিউন সিস্টেমের সাথে। এজন্য যাদের যেসব বস্তু বা খাবারে অ্যালার্জি রয়েছে তা এড়িয়ে চলাই ভালো। অ্যালার্জিতে যেহেতু শরীরে প্রচুর পরিমাণে হিস্টামিন ক্ষরিত হয়, তাই অ্যালার্জি নিয়ন্ত্রণে রাখতে হলে অনিয়ন্ত্রিত হিস্টামিন ক্ষরণকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। আর সেজন্য অ্যালার্জিজনিত প্রতিক্রিয়া দেখা দিলে অ্যান্টিহিস্টামিন জাতীয় ওষুধই হলো অ্যালার্জির মূল চিকিৎসা। তবে সকল অ্যান্টিহিস্টামিন সকলের জন্য প্রযোজ্য নয়। বিশেষ ক্ষেত্রে স্টেরয়েড জাতীয় ওষুধও প্রয়োগের প্রয়োজন পড়ে।

আধুনিক ইমিউনোথেরাপির মাধ্যমেও বর্তমানে অ্যালার্জির চিকিৎসা করা হচ্ছে। সর্বোপরী অ্যালার্জির চিকিৎসায় চিকিৎসকের পরামর্শ ব্যতীত কোনো চিকিৎসা নেওয়া কিংবা হোমিওপ্যাথি বা কবিরাজির মতো বিকল্প ধারার চিকিৎসা গ্রহণ করা বিপজ্জনক হতে পারে। অ্যালার্জিজনিত কোনো শারীরিক সমস্যায় নিকটস্থ চিকিৎসক কিংবা সরাসরি হাসপাতালে যোগাযোগ করাই সবচেয়ে ভালো। প্রতিকারের চেয়ে অ্যালার্জি প্রতিরোধই অ্যালার্জিক সমস্যাগুলো নিয়ন্ত্রণে রাখার প্রধান হাতিয়ার।

Overview of Common Laboratory Equipments :- The common laboratory equipment includes medical laboratory equipment and ot...
15/05/2023

Overview of Common Laboratory Equipments :-
The common laboratory equipment includes medical laboratory equipment and other equipment used in chemical and biological labs. Each of the laboratory equipment is used for a specific application. Medical laboratory equipment is mainly used for analysis purposes. Thus they play a key role in the diagnosis of various health conditions. The following lists the common laboratory equipment along with their uses.
Medical Laboratory Equipments
The following are the list of medical lab equipment used mainly for diagnostic purposes in the medical field.

Microscope: It is used to magnify objects and it is mainly used for viewing cells and tissues to make them look larger. Thus it is possible to detect the presence of bacteria, virus and other infections in the blood sample. They are also used to study the sediments of urine to detect kidney problems.

Haematology Analyzer: this type of medical lab equipment is used for conducting blood tests using the blood samples. It is possible to come up with blood count and perform coagulation tests.
Urinalysis Analyzer: This medical lab equipment is mainly used for tracking illness due to the infections in the urinary tract.

Immunoassay Analyzer: This type of medical lab equipment is used for the diagnosis of various infectious diseases. Testing of cancer markers and cardiac analysis are also done with this device.

Medical Autoclave: This type of medical lab equipment is mainly used for sterilizing surgical and pharmaceutical items.

Common Laboratory Equipments
The following lists some of the common laboratory equipment mostly used in chemical and biochemistry labs.

Micropipette: It is special laboratory equipment which is mainly used for measuring liquids of smaller volume so that it can be transferred easily. The measurements are specified in the pipette. By this, it is possible to transfer a smaller quantity of liquid from one container to another.

Centrifuges: This type of lab equipment comes in various shapes and sizes. The equipment is capable of separating the non-soluble material from the available sample. Thus it is used for separating cells from a medium.

Magnetic Stirrers: This laboratory equipment serves as an automatic stirrer. A magnetic bead stirs the solution.

Water Bath: This laboratory equipment is used for transferring heat to a certain volume of liquid. It is used for maintaining the required temperature of the cell culture medium bottles.

Glasswares: This is the most essential lab equipment. Some of the types of glassware used in laboratories are beakers, flasks etc. They are used for transferring, storing and measuring liquids. Florence flask is a special type of glassware used for heating liquids.

Test Tubes: These are common lab equipment used for collecting various samples. It is also used for mixing and heating of certain chemical solutions.

Safety Precautions When Using Lab Equipments
Avoid direct contact with chemicals
Wear gloves and goggles to the contact of chemicals
Follow the correct procedures when performing tests using lab equipment.
The above are the list of medical lab equipment and common lab equipment.
Medical Pathology - মেডিকেল প্যাথলজি

কেন রক্তদান করবেন?১. প্রথম এবং প্রধান কারণ, আপনার দানকৃত রক্ত একজন মানুষের জীবন বাঁচাবে। রক্তদানের জন্য এর থেকে বড় কারণ ...
15/05/2023

কেন রক্তদান করবেন?
১. প্রথম এবং প্রধান কারণ, আপনার দানকৃত রক্ত একজন মানুষের জীবন বাঁচাবে। রক্তদানের জন্য এর থেকে বড় কারণ আর কি হতে পারে !
২. হয়তো একদিন আপনার নিজের প্রয়োজনে/বিপদে অন্য কেউ এগিয়ে আসবে।
৩. নিয়মিত রক্তদানে হৃদরোগ ও হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি অনেক কম।
৪. নিয়মিত স্বেচ্ছায় রক্তদানের মাধ্যমে বিনা খরচে জানা যায় নিজের শরীরে বড় কোনো রোগ আছে কিনা। যেমন : হেপাটাইটিস-বি, হেপাটাইটিস-সি, সিফিলিস, এইচআইভি (এইডস) ইত্যাদি।
৫. দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেকগুন বেড়ে যায়।
৬. রক্তদান ধর্মীয় দিক থেকে অত্যন্ত পুণ্যের বা সওয়াবের কাজ। পবিত্র কোরআনের সূরা মায়েদার ৩২ নং আয়াতে আছে, ‘একজন মানুষের জীবন বাঁচানো সমগ্র মানব জাতির জীবন বাঁচানোর মতো মহান কাজ।’
৭. নিজের মাঝে একধরনের আত্মতৃপ্তি উপলব্ধি করতে পারবেন । "আমাদের ছোট পরিসরের এই জীবনে কিছু একটা করলাম" এই অনুভুতি আপনার মনে জাগ্রত হবে এই ব্যাপারে নিশ্চিত করছি

Medical Pathology - মেডিকেল প্যাথলজি

→প্যাথলজি কি? কি হতে পারে অর্থাৎ অসুস্থতা বা রোগের মূল কারন কি? এ সম্পর্কে সুনির্দিষ্ট তথ্য সংগ্রহের অনুসন্ধান , বার বার...
14/05/2023

→প্যাথলজি কি? কি হতে পারে অর্থাৎ অসুস্থতা বা রোগের মূল কারন কি? এ সম্পর্কে সুনির্দিষ্ট তথ্য সংগ্রহের অনুসন্ধান , বার বার পরীক্ষার সাহায্যে সিদ্ধান্ত যাচাই ও আলোচনা করা হয় যে বিজ্ঞানে তাকে প্যাথলজি বা রোগ বিদ্যা বলা হয় ।

Address

Chauddagram Municipality, Chauddagram
Cumilla
3550

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Medical Laboratory And Testing Services Organization posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category