Omar's Physiotherapy and Rehabilitation Centre

Omar's  Physiotherapy and Rehabilitation Centre Physiotherapy Consultancy & Rehabilitation Centre..
সকল ধরনের ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা সেবা প্রদান করা হয়।

ব্রেইন স্ট্রোক, প্যারালাইসিস, বাত,ব্যাথা,ঘাড়ে ব্যাথা, কোমর ব্যাথা, হাটুতে ব্যাথা, পায়ের গোড়ালি ব্যাথা, হাত-পা অবশ হওয়া বা ঝিন ঝিন করা, জয়েন্ট শক্ত হয়ে যাওয়া, মুখ বেকে যাওয়া, বিকলাঙ্গ শিশু বা শারিরীক প্রতিবন্দী, ক্রিয়াজনিত আঘাত, দুঘটনাজনিত আঘাত ইত্যাদি রোগের ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা করা হয়।

একটা মাত্র CBC টেস্ট করে কতো কিছু জানা যায়?অ্যানেমিয়া আছে কিনা জানা যায়-  HB% কমে যাবে।প্রাথমিক ইনফেকশন আছে কিনা বুঝা যা...
03/06/2025

একটা মাত্র CBC টেস্ট করে কতো কিছু জানা যায়?
অ্যানেমিয়া আছে কিনা জানা যায়- HB% কমে যাবে।
প্রাথমিক ইনফেকশন আছে কিনা বুঝা যায় - WBC Count (White Blood Cell Count): বেড়ে যেতে পারে বা কমেও যেতে পারে।
ব্যাকটেরিয়াল নাকি ভাইরাস জনিত ইনফেকশন তার প্রাথমিক ধারণা পাওয়া যায়-- ব্যাকটেরিয়াল হলে Neutrophils বাড়বে ভাইরাস জনিত হলে Lymphocytes বাড়বে।
রক্তে অ্যালার্জির সমস্যা আছে কিনা বুঝা যায় -Eosinophils বাড়বে।
পানি শুন্যতা আছে কিনা বুঝা যায় --Hematocrit (HCT) হাই থাকবে।
ব্লাড ক্যান্সার আছে কিনা জানা যায়--WBCঅনেক বেশি বেড়ে যেতে পারে বা অনেক বেশি কমেও যেতে পারে।
শরীরে রক্তপাতের ঝুঁকি আছে কিনা বুঝা যায়-- প্লাটিলেট কাউন্ট কমে যাবে।
পেটে কৃমি বা প্যারাসাইটিক ইনফেকশন আছে কিনা বুঝা যায়--Eosinophils কাউন্ট হাই হবে।
শরীরে কোথাও প্রদাহ বা ইনফ্লামেশন আছে কিনা জানা যায় -- ESR বেড়ে যাবে।
আয়রন ডেফিসিয়েন্সি বনাম থ্যালাসেমিয়ার মধ্যে প্রাথমিক ডিফারেন্স ধরা যায়--MCV,MCH,RDW দেখে সিদ্ধান্ত নিতে হয়।
CBC কে বলা হয় মাদার অব অল টেস্ট।।।
ধন্যবাদ।
Omar's Physiotherapy & Rehabilitation centre,
Dr. Mubin D-Lab, Paschimgaon, Laksam, Cumilla.

একজন ফিজিওথেরাপিস্ট কিভাবে কাজ করে?ফিজিওথেরাপিস্ট (Physiotherapist) হলেন একজন স্বাস্থ্য পেশাজীবী, যিনি ব্যথা, আঘাত বা শা...
15/02/2025

একজন ফিজিওথেরাপিস্ট কিভাবে কাজ করে?

ফিজিওথেরাপিস্ট (Physiotherapist) হলেন একজন স্বাস্থ্য পেশাজীবী, যিনি ব্যথা, আঘাত বা শারীরিক সমস্যার চিকিৎসার জন্য ব্যায়াম, ম্যানুয়াল থেরাপি (হাতে ম্যাসাজ বা অন্যান্য টেকনিক), ইলেক্ট্রোথেরাপি এবং পুনর্বাসন পদ্ধতি ব্যবহার করেন। তাদের কাজ সাধারণত নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করে:

১. রোগীর মূল্যায়ন (Assessment):

রোগীর মেডিকেল ইতিহাস জেনে নেয়া।

শারীরিক পরীক্ষা করে সমস্যার কারণ নির্ধারণ।

চলাফেরা, শক্তি, ফ্লেক্সিবিলিটি, ব্যালান্স এবং ব্যথার মাত্রা মূল্যায়ন করা।

২. চিকিৎসা পরিকল্পনা তৈরি (Treatment Plan):

রোগীর সমস্যার ভিত্তিতে একটি ব্যক্তিগত থেরাপি পরিকল্পনা তৈরি করা।

লক্ষ্য থাকে ব্যথা কমানো, চলাচলের স্বাধীনতা বৃদ্ধি এবং পেশির কার্যক্ষমতা পুনরুদ্ধার করা।

৩. চিকিৎসা পদ্ধতি (Treatment Methods):

ব্যায়াম থেরাপি: পেশি শক্তিশালী করা, ফ্লেক্সিবিলিটি বাড়ানো এবং চলাচল স্বাভাবিক করার জন্য বিভিন্ন ব্যায়াম।

ম্যানুয়াল থেরাপি: মাসাজ, স্ট্রেচিং, জয়েন্ট ম্যানিপুলেশন।

ইলেক্ট্রোথেরাপি: আল্ট্রাসাউন্ড, TENS (Transcutaneous Electrical Nerve Stimulation)।

হিট ও কোল্ড থেরাপি: ফোলাভাব বা ব্যথা কমানোর জন্য।

পুনর্বাসন (Rehabilitation): অপারেশনের পর বা আঘাতের পর স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে সাহায্য করা।

৪. প্রগতির মূল্যায়ন (Monitoring Progress):

নিয়মিত রোগীর উন্নতি যাচাই করা।

প্রয়োজনে থেরাপি পদ্ধতি পরিবর্তন বা আপডেট করা।

৫. শিক্ষা ও পরামর্শ (Patient Education):

রোগীকে তার নিজের যত্ন নেওয়ার পদ্ধতি শেখানো।

দৈনন্দিন জীবনে কীভাবে সঠিকভাবে চলাফেরা করতে হবে, তা বোঝানো।

ফিজিওথেরাপিস্টদের কাজ করার জায়গা:

হাসপাতাল, ক্লিনিক, পুনর্বাসন কেন্দ্র।

ক্রীড়া প্রতিষ্ঠান, ফিটনেস সেন্টার।

ব্যক্তিগত চেম্বার বা হোম কেয়ার।

যেসব রোগে ফিজিওথেরাপির প্রয়োজন হয়:

স্ট্রোক বা প্যারালাইসিস।

মেরুদণ্ডের সমস্যা (স্লিপড ডিস্ক, স্কোলিওসিস)।

আঘাত (ফ্র্যাকচার, স্প্রেইন)।

আর্থ্রাইটিস, লো ব্যাক পেইন।

সার্জারির পর পুনর্বাসন।

একজন দক্ষ ফিজিওথেরাপিস্ট রোগীর জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন।

26/05/2020

যারা প্লাজমা দিচ্ছেন তাদের জন্য কিছু জরুরী কথা:

প্লাজমা ডোনেশন খুবই সহজ ও নিরাপদ একটি প্রক্রিয়া। এ পদ্ধতিতে ডোনারের শরীর থেকে সংগ্রহীত রক্ত sterile tube এর মাধ্যমে সেন্ত্রিফিউজ মেশিনে যায়। Plasmapheresis পদ্ধতিতে রক্ত থেকে প্লাজমা আলাদা হয়ে একটি প্লাজমা ব্যাগ এ জমা হয়। আর রক্ত পুনরায় ডোনারের শরীরে দিয়ে দেওয়া হয়। সময় লাগে ৬০-৯০ মিনিট। ডোনারের কিছু মেডিক্যাল টেস্ট ও বিনামূল্যে করে দেওয়া হয়।

প্লাজমার ৯০% ই পানি। তাই, কেউ প্লাজমা দান করলে ২৪-৪৮ ঘণ্টার মধ্যে শরীর তা পূরণ করে ফেলে। স্বাভাবিক খাবার আর যথেষ্ট পরিমাণে পানি পান করলেই চলবে।

ডাক্তাররা শরীরের ডোনারের শরীরের ওজন এর হিসাবে ১০ মিলি লিটার/প্রতি কেজি প্লাজমা নিয়ে থাকেন। আপনার ওজন যদি ৫০ কেজি হয়, তবে মাত্র ৫০০ মিলি প্লাজমা নেওয়া হবে।

আমেরিকার ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের মতে, একজন ব্যাক্তি প্লাজমা দান করার ৪৮ ঘণ্টা পর পুনরায় প্লাজমা দান করতে পারেন। অর্থাৎ সপ্তাহে ২ বার চাইলেই আপনি প্লাজমা দিতে পারেন নিরাপদে। এজন্য শুধু বেশি করে পানি আর স্বাভাবিক খাবার দাবার খেতে হবে। তারপরও যদি কেউ আশঙ্কিত থাকেন, অন্তত প্রতি সপ্তাহে ১ বার তো প্লাজমা ডোনেট করতেই পারেন।

Remeber! Everyone who got coronavirus is a SUPERHERO!
There is not WINNER or LOSER. Who lost their lives died fighting very hard. They are not losers, they are winners too!

You can keep saving lives daily.
2 donation in 6 days.
Saves 1 life Everyday!

আপনি প্লাজমা ডোনেশনের উপযোগী হলে হ্যাশট্যাগ ব্যাবহার করে পোস্ট করুন নিজের wall এ। আপনার availability সবাইকে জানান। হ্যাশট্যাগ সার্চ করে সবাই সহজেই আপনাকে খুঁজে পাবে।

#সংগৃহীত

23/05/2020

স্টাফ রিপোর্টার: মনোহরগঞ্জের লাউলহরী গ্রামের প্রায় শ’খানেক সুবিধাবঞ্চিত পরিবারকে ঈদ উপহার সামগ্রী প্রদান করেছ....

03/09/2019
21/04/2019

#স্ট্রোক সাধারণত বাথরুমেই বেশি হয়ে থাকে কেন?

স্ট্রোক সাধারণত বাথরুমেই বেশি হয়ে থাকে কারন,বাথরুমে ঢুকে গোসল করার সময় আমরা প্রথমেই মাথা এবং চুল ভেজাই যা একদম উচিৎ নয়। এটি একটি ভুল পদ্ধতি।

এইভাবে প্রথমেই মাথায় পানি দিলে রক্ত দ্রুত মাথায় উঠে যায় এবং কৈশিক ও ধমনী একসাথে ছিঁড়ে যেতে পারে। ফলস্বরূপ ঘটে স্ট্রোক অতঃপর মাটিতে পড়ে যাওয়া।

কানাডার মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন জার্নালে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্ট্রোক বা মিনি স্ট্রোকের কারণে যে ধরনের ঝুঁকির কথা আগে ধারণা করা হতো, প্রকৃতপক্ষে এই ঝুঁকি দীর্ঘস্থায়ী এবং আরও ভয়াবহ।

বিশ্বের একাধিক গবেষণা রিপোর্ট অনুযায়ী, গোসলের সময় স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু বা পক্ষাঘাতে আক্রান্ত হওয়ার ঘটনা দিনের পর দিন বেড়েই চলেছে। চিকিৎসকদের মতে, গোসল করার সময় কিছু নিয়ম মেনে গোসল করা উচিত।

সঠিক নিয়ম মেনে গোসল না করলে হতে পারে মৃত্যুও। গোসল করার সময় প্রথমেই মাথা এবং চুল ভেজানো একদম উচিৎ নয়। কারণ, মানুষের শরীরে রক্ত সঞ্চালন একটা নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় হয়ে থাকে। শরীরের তাপমাত্রা বাইরের তাপমাত্রার সঙ্গে মানিয়ে নিতে কিছুটা সময় লাগে। চিকিৎসকদের মতে, মাথায় প্রথমেই পানি দিলে সঙ্গে সঙ্গে রক্ত সঞ্চালনের গতি বহু গুণ বেড়ে যায়। সেসময় বেড়ে যেতে পারে স্ট্রোকের ঝুঁকিও।

তা ছাড়া মাত্রাতিরিক্ত রক্তচাপের ফলে মস্তিষ্কের ধমনী ছিঁড়ে যেতে পারে।
#গোসলের সঠিক নিয়মঃ-

প্রথমে পায়ের পাতা ভেজাতে হবে। এরপর আস্তে আস্তে উপর দিকে কাঁধ পর্যন্ত ভেজাতে হবে। তারপর মুখে পানি দিতে হবে। সবার শেষে মাথায় পানি দেওয়া উচিত।

এই পদ্ধতি যাদের উচ্চ রক্তচাপ, উচ্চ কোলেস্টেরল এবং মাইগ্রেন আছে তাদের অবশ্যই পালন করা উচিৎ।

এই তথ্যগুলো বয়স্ক মা-বাবা এবং আত্মীয় পরিজনদের অবশ্যই জানিয়ে রাখুন।

14/03/2019

#দৃষ্টি_আকর্ষন 🔊

মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সদিচ্ছায় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং সিডিসি, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে প্রাপ্ত হেপাটাইটিস সি চিকিৎসায় ব্যবহৃত ওষুধ সম্পূর্ণ বিনামূল্যে হেপাটোলজি বিভাগ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রদান করা হয়ে আসছে। যার প্রতিটি ট্যাবলেটের দাম ১০০০/টাকা। সম্পূর্ণ প্যাকেজে ৮৪,০০০/ টাকা থেকে ১,৬৮,০০০/টাকার ওষুধ প্রদান করা হয়ে থাকে। প্রতি বৃহঃ (সকাল ১০.০০টা থেকে দুপুর ১২.০০ টা পর্যন্ত) ওষুধ প্রদান করা হয়।

যা যা প্রয়োজনঃ
১। লিভার বিভাগ, বিএসএমএমইউ'র একটি ওপিডি টিকিট (মূল্য ৩০/ টাকা)
২। ন্যাশনাল আইডি কার্ড/জাতীয় পরিচয় পত্র
৩। চিকিৎসার সকল কাগজপত্র
৪। রোগীর সশরীর উপস্থিতি বাধ্যতামূলক।

ওষুধ প্রাপ্তির ঠিকানাঃ

লিভার বিভাগ
রুম নংঃ ৫০৭
ডি ব্লক (৫ম তলা),
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়, শাহবাগ, ঢাকা।

06/01/2019

অমিতাভ বচ্চন বলছেন....

আমি তখন কেরিয়ারের তুঙ্গে । একদিন আমি প্লেনে করে যাচ্ছিলাম । খুব সাধারণ শার্ট আর প্যান্ট পরিহিত একজন ভদ্রলোক আমার পাশে বসেই যাচ্ছিলেন , দেখে উনাকে একজন শিক্ষিত এবং মার্জিত মধ্যবিত্ত মানুষ মনে হয়েছিলো ।

অন্য সহযাত্রীরা আমায় চিনতে পেরে খুব উৎসাহিত কিন্তু ভদ্রলোককে লক্ষ্য করলাম উনার কোন ভ্রুক্ষেপ নেই । উনি একমনে একটা খবরের কাগজ পড়ছিলেন আর মাঝে মাঝে জানলার বাইরে তাকিয়ে কি ভাবছিলেন ।
চা পরিবেশন করা হলো , উনি মার্জিত ভাবে নিঃশব্দে চা খেলেন লক্ষ্য করলাম ।

আমার উনার প্রতি কৌতুহল বেড়েই চলছিলো ।
তাই উনার সাথে কথা বলার জন্য উনার দিকে তাকিয়ে হাসলাম ।
উনিও একটা সৌজন্যমূলক হাসি ফিরিয়ে দিয়ে বললেন ......'হ্যালো' .......

কিছু সৌজন্যমূলক কথোপকথন শুরু হলো । আমিই নিজে থেকে সিনেমা প্রসঙ্গ উত্থাপন করলাম ।জিজ্ঞাসা করলাম ' আপনি সিনেমা দেখেন ?'

উনি বললেন 'কখনো-সখনো । শেষ যে সিনেমাটা দেখেছি ........ হ্যাঁ...তাও প্রায় এক বছরের বেশী হয়ে গেছে ।'

বললাম ' আমি ঐ ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতেই আছি ।'

উনি উৎসাহিত হয়ে বললেন ' দারুণ ব্যপার । তা আপনি কি করেন ?'

বললাম ' আমি একজন অভিনেতা ।'

প্রত্যুত্তরে বললেন 'দারুণ '॥

ব্যাস । ওই পর্যন্ত .........
প্লেন ল্যান্ড করার পর আমি ভদ্রলোকের দিকে কমর্দনের জন্য হাতটা বাড়িয়ে দিয়ে বললাম
' আমার নাম অমিতাভ বচ্চন ।'
উনি আমার হাতটা ঝাঁকিয়ে দিয়ে বললেন 'আপনার সাথে পরিচয় হয়ে দারুণ লাগলো । আমার নাম জে .আর.ডি.টাটা।

ঐ দিন থেকে একটা জিনিষ জানলাম " যত বড় হই না কেন , আমার থেকেও বড় কেউ আছে ।"

17/02/2018

এক কোম্পানীতে ছিলো এক পিপড়া। সে প্রতিদিন ৯টায় অফিসে ঢুকতো। তারপর কারো সঙ্গে সময় নষ্ট না করে সঙ্গে সঙ্গে কাজে বসে যেত।

সে যে পরিমাণ কাজ করত, তাতে কোম্পানির উৎপাদন হতো প্রচুর এবং এর ফলে সে আনন্দের সঙ্গেই জীবন নির্বাহ করত।

ওই অফিসের সিইও সিংহ অবাক হয়ে দেখত, এই পিঁপড়াটি কোনো ধরনের সুপারভিশন ছাড়াই প্রচুর কাজ করছে। সিংহ ভাবল, পিঁপড়াকে যদি কারও সুপারভিশনে দেওয়া হয়, তাহলে সে আরও বেশি কাজ করতে পারবে।

কয়েক দিনের মধ্যেই সিংহ একটি তেলাপোকাকে পিঁপড়ার সুপারভাইজার হিসেবে নিয়োগ দিল। সুপারভাইজার হিসেবে এই তেলাপোকাটির ছিল দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতা, আর সে দুর্দান্ত রিপোর্ট লিখতে পারত।

তেলাপোকাটি প্রথমেই সিদ্ধান্ত নিল, এই অফিসে একটি অ্যাটেনডেন্স সিস্টেম থাকা উচিত।

কয়েক দিনের মধ্যেই তেলাপোকার মনে হলো, তার একজন সেক্রেটারি দরকার, যে তাকে রিপোর্ট লিখতে সাহায্য করবে। … সে একটা মাকড়সাকে নিয়োগ দিল এই কাজে যে সব ফোনকল মনিটর করবে, আর নথিপত্র রাখবে।

সিংহ খুব আনন্দ নিয়ে দেখল যে তেলাপোকা তাকে প্রতিদিনের কাজের হিসাব দিচ্ছে আর সেগুলো বিশ্লেষণ করছে গ্রাফের মাধ্যমে। ফলে খুব সহজেই উৎপাদনের ধারা সম্পর্কে ধারণা নেওয়া যাচ্ছে এবং সিংহ সেগুলো বোর্ড মিটিংয়ে ‘প্রেজেন্টেশন’ আকারে পেশ করে বাহবা পাচ্ছে।

কিছুদিনের মধ্যেই তেলাপোকার একটি কম্পিউটার ও লেজার প্রিন্টার প্রয়োজন হলো এবং এগুলো দেখভালের জন্য আইটি ডিপার্টমেন্ট গঠন করল। আইটি বিশেষজ্ঞ হিসেবে নিয়োগ পেল মাছি।

আমাদের কর্মী পিঁপড়া, যে প্রতিদিন অফিসে এসে প্রচুর কাজ করে মনের সুখে গান গাইতে গাইতে বাসায় ফিরত, তাকে এখন প্রচুর পেপার ওয়ার্ক করতে হয়, সপ্তাহের চার দিনই নানা মিটিংয়ে হাজিরা দিতে হয়।

নিত্যদিন এসব ঝামেলার কারণে কাজে ব্যাঘাত ঘটায় উৎপাদন কমতে লাগল, আর সে বিরক্ত হতে লাগল।

সিংহ সিদ্ধান্ত নিল, পিঁপড়া যে বিভাগে কাজ করে, সেটাকে একটা আলাদা ডিপার্টমেন্ট ঘোষণা করে সেটার একজন ডিপার্টমেন্ট প্রধান নিয়োগ দেওয়ার এটাই উপযুক্ত সময়।

সিংহ ঝিঁঝিপোকাকে ওই ডিপার্টমেন্টের প্রধান হিসেবে নিয়োগ দিল। ঝিঁঝিপোকা প্রথম দিন এসেই তার রুমের জন্য একটা আরামদায়ক কার্পেট ও চেয়ারের অর্ডার দিল।

কয়েক দিনের মধ্যেই অফিসের জন্য স্ট্র্যাটেজিক প্ল্যান তৈরি করতে ঝিঁঝি পোকার একটি কম্পিউটার ও ব্যক্তিগত সহকারীর প্রয়োজন হলো। কম্পিউটার নতুন কেনা হলেও ব্যক্তিগত সহকারী হিসেবে ঝিঁঝিপোকা নিয়োগ দিল তার পুরোনো অফিসের একজনকে।

পিঁপড়া যেখানে কাজ করে, সেখানে আগে ছিল চমৎকার একটা পরিবেশ। এখন সেখানে কেউ কথা বলে না, হাসে না। সবাই খুব মনমরা হয়ে কাজ করে।

ঝিঁঝিপোকা পরিস্থিতি উন্নয়নে সিংহকে বোঝাল, ‘অফিসে কাজের পরিবেশ’ শীর্ষক একটা স্টাডি খুব জরুরি হয়ে পড়েছে।

পর্যালোচনা করে সিংহ দেখতে পেল, পিঁপড়ার বিভাগে উৎপাদন আগের তুলনায় অনেক কমে গেছে।

কাজেই সিংহ কয়েক দিনের মধ্যেই স্বনামখ্যাত কনসালট্যান্ট পেঁচাকে অডিট রিপোর্ট এবং উৎপাদন বাড়ানোর উপায় বাতলে দেওয়ার জন্য নিয়োগ দিল।

পেঁচা তিন মাস পিঁপড়ার ডিপার্টমেন্ট মনিটর করল, সবার সঙ্গে ওয়ান টু ওয়ান কথা বলল। তারপর বেশ মোটাসোটা একটা রিপোর্ট পেশ করল সিংহের কাছে। ওই রিপোর্টের সারমর্ম হলো, এই অফিসে প্রয়োজনের তুলনায় কর্মী বেশি। কর্মী ছাঁটাই করা হোক।

পরের সপ্তাহেই বেশ কয়েকজন কর্মী ছাঁটাই করা হলো। বলুন তো, কে সর্বপ্রথম চাকরি হারাল?

ওই হতভাগ্য পিঁপড়া। কারণ, পেঁচার রিপোর্টে লেখা ছিল, ‘এই কর্মীর মোটিভেশনের ব্যাপক অভাব রয়েছে এবং সর্বদাই নেতিবাচক আচরণ করছে, যা অফিসের কর্মপরিবেশ নষ্ট করছে।

এবার ভাবুন তো, আপনার পজিশানটা কী আপনার অর্গানাইজেশনে?

"So, hiring too many managers never solve the problem, instead it impacts the efficiency".

(সংগৃহীতঃ বিদেশী গল্প অবলম্বনে)

26/01/2018
23/01/2018

৪০ বছর বয়স থেকে প্রতিদিন ৪০ মিনিট হাঁটতে হবে:
বয়স ৪০ এর পর থেকে সাধারণত শারীরিক সুস্থতার অবনতি ঘটতে থাকে। এ বয়সে বিভিন্ন মেটাবলিক ও বংশগত রোগ যেমন, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, স্থূলতা, রক্তে অতিরিক্ত চর্বি, এবং সেই চর্বির কারণে হৃদযন্ত্রের রক্তনালীতে ব্লক, ব্রেইন স্ট্রোক ইত্যাদি রোগে আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা বেশি থাকে। এই রোগ গুলো প্রতিরোধ করতে শারীরিক পরিশ্রমের কোন বিকল্প নেই এবং শারীরিক পরিশ্রমের মধ্যে হাঁটা সবচেয়ে উত্তম ব্যায়াম। নিয়মিত হাঁটলে শারীরিক সুস্থতার পাশাপাশি মানসিক অবসাদ ও বিষন্নতা দূর হয়। বাংলাদেশে একটা বড় সংখ্যায় নারী পুরুষ উভয়ে ব্যাক পেইন-এ ভোগে, কেননা, আমাদের দৈনন্দিন জীবনে অনেক কাজ বাঁকা হয়ে ও দীর্ঘ সময় বসে করতে হয়। এর ফলে আমাদের পেছনের পেশী গুলো দুর্বল হয়ে পড়ে। হাঁটলে পেশী গুলো শক্তিশালী হয় এবং ব্যাক পেইন ঠিক হয়ে যায়। বয়স ৪০ এর পরে যেহেতু এ রোগ গুলো বেশি দেখা দেয় তাই ৪০ বছর বয়স থেকে নিয়মিত ৪০ মিনিট হাঁটার অভ্যাস করা শরীরের জন্য সর্বোত্তম প্রতিরোধ ব্যবস্থা।
Physio Md. Omar Faruk
Founder & Co-ordinater "Specialized Physiotherapy and Rehab. Zone"
01720624835

Address

Cumilla

Opening Hours

Monday 10:00 - 18:00
Tuesday 10:00 - 18:00
Wednesday 10:00 - 18:00
Thursday 10:00 - 18:00
Friday 10:00 - 18:00
Saturday 10:00 - 18:00
Sunday 10:00 - 18:00

Telephone

01812121374

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Omar's Physiotherapy and Rehabilitation Centre posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Omar's Physiotherapy and Rehabilitation Centre:

Share