Mukti Pain Relief Center, Mukti Hospital, Race course, Cumilla Sadar (2025)

31/03/2025

ঈদ মোবারক

09/07/2024

👉স্নায়ুতন্ত্রের আঘাত বা ক্ষতি: মেরুদণ্ডের আঘাত, স্ট্রোক, বা মাল্টিপল স্ক্লেরোসিসের মতো অবস্থা স্নায়ুতন্ত্রকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে এবং পেশী স্পাজমের দিকে নিয়ে যেতে পারে।

👉নিউরোপ্যাথি: ডায়াবেটিস, ভিটামিন বি 12 এর অভাব, এবং লিভার বা কিডনি রোগের মতো অবস্থা স্নায়ু ক্ষতির কারণ হতে পারে যা পেশী স্পাজমের দিকে নিয়ে যেতে পারে।

👉অতিরিক্ত কার্যকলাপ: অতিরিক্ত ব্যায়াম বা পুনরাবৃত্তিমূলক চলাচল পেশীগুলিকে অতিরিক্ত কাজ করতে পারে এবং স্পাজমের দিকে নিয়ে যেতে পারে।

👉অনিদ্রা: পর্যাপ্ত ঘুম না পাওয়া পেশীগুলিকে ক্লান্ত করতে পারে এবং স্পাজমের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।
ওষুধের প্রভাব:

👉কিছু ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া: কিছু ওষুধ, যেমন কেমোথেরাপি ওষুধ এবং কিছু অ্যান্টিবায়োটিক, পেশী স্পাজমের কারণ হতে পারে।

👉ক্যাফেইন এবং অ্যালকোহল: ক্যাফেইন এবং অ্যালকোহল উভয়ই পেশী স্পাজমের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।
অন্যান্য কারণ:

👉ডিহাইড্রেশন: পানিশূন্যতা পেশীগুলিকে শক্ত করে তুলতে পারে এবং স্পাজমের দিকে নিয়ে যেতে পারে।

👉অপুষ্টি: ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম এবং পটাশিয়ামের মতো খনিজ পদার্থের অভাব পেশী স্পাজমের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।

👉মানসিক চাপ: চাপ পেশীগুলিকে টানতে পারে এবং স্পাজমের দিকে নিয়ে যেতে পারে।

👉ঠান্ডা আবহাওয়া: ঠান্ডা আবহাওয়া পেশীগুলিকে সংকুচিত করতে পারে এবং স্পাজমের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।
কিছু ক্ষেত্রে, পেশী স্পাজমের কারণ অজানা থাকে।

আপনার যদি নিয়মিত বা তীব্র পেশী স্পাজম হয় তবে একজন ডাক্তারের সাথে দেখা করা গুরুত্বপূর্ণ কারণ। ডাক্তার স্পাজমের কারণ নির্ণয় করতে এবং উপযুক্ত চিকিৎসা সুপারিশ করতে সক্ষম হবেন।

07/07/2024

পায়ের আঙ্গুলের ব্যথা বিভিন্ন কারণে হতে পারে, যার মধ্যে রয়েছে: 👇

👉আঘাত: এটি পায়ের আঙ্গুলের ব্যথার সবচেয়ে সাধারণ কারণ। এটি একটি স্টাম্ব, ফেলে দেওয়া বা ভারী বস্তু দ্বারা পায়ের আঙ্গুল চাপা দেওয়ার কারণে হতে পারে।

👉ইনফেকশন: নখের ইনফেকশন, যেমন ইনগ্রোন নখ, পায়ের আঙ্গুলের ব্যথার কারণ হতে পারে। অন্যান্য ধরণের ইনফেকশন, যেমন ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন এবং ফাঙ্গাস ইনফেকশনও এটির কারণ হতে পারে।

👉আর্থ্রাইটিস: আর্থ্রাইটিস, যেমন রিউমেটয়েড আর্থ্রাইটিস এবং অস্টিওআর্থারাইটিস, পায়ের আঙ্গুলের ব্যথার কারণ হতে পারে।

👉গাউট: গাউট হল একটি অবস্থা যা জয়েন্টে ইউরিক অ্যাসিডের ক্রিস্টাল গঠনের কারণে হয়। এটি তীব্র ব্যথা, ফোলাভাব এবং লালভাবের কারণ হতে পারে।

👉ডায়াবেটিস: ডায়াবেটিস স্নায়বিক ক্ষতি এবং রক্ত সঞ্চালনের সমস্যা সহ বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যার কারণ হতে পারে। এগুলি পায়ের আঙ্গুলের ব্যথার দিকে নিয়ে যেতে পারে।

👉বুটের সমস্যা: খুব শক্ত, খুব ছোট বা খুব উঁচু হিলযুক্ত জুতা পরা পায়ের আঙ্গুলের ব্যথার কারণ হতে পারে।

আপনার যদি পায়ের আঙ্গুলের ব্যথা হয় তবে কারণ নির্ণয় এবং চিকিৎসার জন্য একজন ডাক্তারকে দেখা গুরুত্বপূর্ণ।

05/07/2024

ব্যথা একটি জটিল অভিজ্ঞতা যা শারীরিক আঘাত, অসুস্থতা বা মানসিক সংকট সহ বিভিন্ন কারণে হতে পারে। এটি একটি অপ্রীতিকর সংবেদন যা আপনার জীবনের মানকে উল্লেখযোগ্যভাবে প্রভাবিত করতে পারে।

ব্যথার সাথে মোকাবিলা করার অনেকগুলি উপায় রয়েছে, এবং আপনার জন্য সর্বোত্তম পদ্ধতি আপনার ব্যথার কারণ এবং তীব্রতার উপর নির্ভর করবে। কিছু সাধারণ চিকিত্সার মধ্যে রয়েছে: 👇

👉ওষুধ: ব্যথা উপশম করতে বিভিন্ন ধরণের ওষুধ ব্যবহার করা যেতে পারে, যার মধ্যে রয়েছে ওভার-দ্য-কাউন্টার ব্যথানাশক, প্রেসক্রিপশন ব্যথানাশক এবং অ্যান্টিডিপ্রেসেন্ট।

👉থেরাপি: শারীরিক থেরাপি আপনাকে আপনার শক্তি, নমনীয়তা এবং গতিশীলতা উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে, যা ব্যথাকে হ্রাস করতে পারে। অকুপেশনাল থেরাপি আপনাকে আপনার দৈনন্দিন ক্রিয়াকলাপগুলিতে আরও সহজে মোকাবেলা করতে সাহায্য করতে পারে।

👉সার্জারি: কিছু ক্ষেত্রে, ব্যথার চিকিত্সার জন্য অস্ত্রোপচার প্রয়োজন হতে পারে।

আপনি যদি ব্যথায় ভুগছেন তবে আপনার ডাক্তারের সাথে কথা বলা গুরুত্বপূর্ণ। তারা আপনার ব্যথার কারণ নির্ণয় করতে এবং আপনার জন্য সঠিক চিকিৎসা পরিকল্পনা বিকাশ করতে সহায়তা করতে পারে।

03/07/2024

স্বাস্থ্যকর জীবনধারা বজায় রাখার উপায়: 👇

খাদ্য:👇

👉প্রচুর ফল, শাকসবজি এবং গোটা শস্য খান: এগুলো ভিটামিন, খনিজ, ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের ভালো উৎস যা আপনাকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।

👉প্রক্রিয়াজাত খাবার, চিনিযুক্ত পানীয় এবং অস্বাস্থ্যকর চর্বি সীমিত করুন: এগুলো ওজন বৃদ্ধি, হৃদরোগ, ডায়াবেটিস এবং অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যার ঝুঁকি বাড়াতে পারে।

👉পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন: পানিশূন্যতা রোধ করতে এবং আপনার শরীরকে সঠিকভাবে কাজ করতে সাহায্য করার জন্য প্রতিদিন ৮ গ্লাস পানি পান করার চেষ্টা করুন।

ব্যায়াম: 👇

👉নিয়মিত ব্যায়াম করুন: প্রতি সপ্তাহে কমপক্ষে ১৫০ মিনিট মাঝারি-तीव्रতায় ব্যায়ামের লক্ষ্য রাখুন, বা ৭৫ মিনিট তীব্র-तीव्रতায় ব্যায়াম করুন।
👉বিভিন্ন ধরণের ব্যায়াম করুন: এর মধ্যে কার্ডিও, শক্তি প্রশিক্ষণ এবং নমনীয়তা অনুশীলন অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে।
👉এমন একটি কার্যকলাপ খুঁজে বের করুন যা আপনি উপভোগ করেন: আপনি যদি কোনও কার্যকলাপ উপভোগ করেন তবে আপনি এটি নিয়মিতভাবে করার সম্ভাবনা বেশি থাকবে।

ঘুম: 👇

👉প্রতি রাতে ৭-৮ ঘন্টা ঘুমান: ঘুম আপনার শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য অপরিহার্য।

👉একটি নিয়মিত ঘুমের সময়সূচী বজায় রাখুন: প্রতিদিন একই সময়ে বিছানায় যান এবং ঘুম থেকে ওঠুন, এমনকি সপ্তাহান্তেও।

👉শোবার আগে ইলেকট্রনিক ডিভাইস এড়িয়ে চলুন: নীল আলো যা ইলেকট্রনিক ডিভাইস থেকে নির্গত হয় তা ঘুমাতে কঠিন করে তুলতে পারে।

মানসিক স্বাস্থ্য:

👉মানসিক চাপ ব্যবস্থাপনা: চাপ আপনার শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্যের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। চাপ মোকাবেলা করার জন্য স্বাস্থ্যকর উপায় খুঁজে বের করুন, যেমন ব্যায়াম, যোগব্যায়াম বা ধ্যান।

👉প্রিয়জনদের সাথে সময় কাটান: সামাজিক সংযোগ আপনার মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
👉প্রয়োজনে সাহায্য চাইতে দ্বিধা করবেন না: আপনি যদি মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যার সাথে লড়াই করছেন তবে একজন থেরাপিস্ট বা কাউন্সেলরের সাথে কথা বলুন।

28/06/2024

১) ব্যথা মানেই শারীরিক সমস্যা: অনেকে ভাবেন যে ব্যথা শুধুমাত্র শারীরিক আঘাত বা অসুস্থতার ফলেই হয়। তবে মানসিক চাপ, উদ্বেগ, বিষণ্ণতা এমনকি একাকীত্বের মতো মানসিক কারণেও ব্যথা হতে পারে।
২) ব্যথা সহ্য করা উচিত: অনেকে মনে করেন যে ব্যথা সহ্য করা একটি শক্তির লক্ষণ এবং এটি এড়ানো উচিত। তবে ব্যথা একটি সতর্কবার্তা যা শরীরে কিছু ভুল হচ্ছে তা নির্দেশ করে। ব্যথা উপেক্ষা করা দীর্ঘমেয়াদী সমস্যার দিকে নিয়ে যেতে পারে।
৩) শুধুমাত্র ওষুধই ব্যথা উপশম করতে পারে: ব্যথার ওষুধ দ্রুত স্বস্তি দিতে পারে, তবে এটি দীর্ঘমেয়াদী সমাধান নয়। ব্যথা ব্যবস্থাপনার জন্য অনেকগুলি বিকল্প療法 উপলব্ধ রয়েছে, যেমন ফিজিওথেরাপি, ম্যাসেজ থেরাপি, অ্যাকুপাংচার এবং মনোবিজ্ঞান।
৪) সব ব্যথা সমান: ব্যথার তীব্রতা এবং ধরন ব্যক্তিভেদে ভিন্ন হতে পারে। একজন ব্যক্তির জন্য যা অসহ্য হতে পারে তা অন্যের জন্য হালকা অস্বস্তি হতে পারে। ব্যথার চিকিৎসার সময় ব্যক্তির ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা বিবেচনা করা গুরুত্বপূর্ণ।
৫) ব্যথা মানেই বয়স হয়ে গেছে: যেকোনো বয়সে ব্যথা হতে পারে। শিশু এবং কিশোর-তরুণীরাও ব্যথা অনুভব করতে পারে, তবে তাদের ব্যথা প্রকাশ করার উপায় বয়স্কদের থেকে আলাদা হতে পারে।
৬) ব্যথার অর্থ হলো আপনি দুর্বল: ব্যথা একটি জটিল অভিজ্ঞতা যা শারীরিক এবং মানসিক উভয় কারণ দ্বারা প্রভাবিত হয়। ব্যথা অনুভব করা মানে আপনি দুর্বল নন।
৭) ব্যথার সাথে বেঁচে থাকা সম্ভব নয়: অনেক মানুষ দীর্ঘস্থায়ী বা তীব্র ব্যথার সাথে সফলভাবে জীবনযাপন করে। ব্যথা ব্যবস্থাপনার কৌশল শিখে এবং সঠিক সমর্থন পেয়ে, আপনি একটি পূর্ণ এবং অর্থপূর্ণ জীবনযাপন করতে পারেন।
৮) ব্যথা নিয়ে লজ্জা পাওয়া উচিত: ব্যথা একটি সাধারণ মানবিক অভিজ্ঞতা যার জন্য লজ্জা পাওয়ার কিছু নেই। ব্যথা সম্পর্কে আপনার ডাক্তার বা অন্যান্য স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীর সাথে কথা বলতে দ্বিধা করবেন না।
৯) ব্যথার জন্য কোনও চিকিৎসা নেই: ব্যথার জন্য অনেকগুলি চিকিৎসা এবং ব্যবস্থাপনা বিকল্প উপলব্ধ রয়েছে। আপনার জন্য কোনটি সঠিক তা খুঁজে পেতে আপনার ডাক্তারের সাথে কাজ করা গুরুত্বপূর্ণ।
১০) ব্যথা সবসময় খারাপ: কিছু ক্ষেত্রে, ব্যথা উপকারী হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, তীব্র ব্যথা আমাদের আঘাত এড়াতে সাহায্য করতে পারে।

26/06/2024

ব্যথার ওষুধের অপব্যবহার একটি গুরুতর সমস্যা যা মারাত্মক পরিণতি হতে পারে। প্রেসক্রিপশন এবং ওভার-দ্য-কাউন্টার ব্যথার ওষুধ উভয়ই অপব্যবহার করা যেতে পারে, এবং এগুলির সবই ঝুঁকিপূর্ণ।

ব্যথার ওষুধের অপব্যবহারের ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে:👇

👉অ্যাডিকশন: ব্যথার ওষুধ খুব অভ্যস্ত হতে পারে এবং আসক্তিতে পরিণত হতে পারে। একবার আপনি আসক্ত হয়ে গেলে, ওষুধ ছাড়া থাকা কঠিন হতে পারে এবং আপনার আরও বেশি এবং আরও বেশি ওষুধের প্রয়োজন হতে পারে যাতে একই প্রভাব পান।

👉ওভারডোজ: ব্যথার ওষুধ ওভারডোজের কারণ হতে পারে, যা মারাত্মক হতে পারে। ওষুধের লেবেলে দেওয়া নির্দেশাবলী অনুসরণ করা এবং প্রস্তাবিত ডোজের চেয়ে বেশি না নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।

👉পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া: ব্যথার ওষুধের অনেক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থাকতে পারে, যার মধ্যে রয়েছে বিষণ্ণতা, উদ্বেগ, শ্বাসকষ্ট এবং লিভারের ক্ষতি। আপনি যদি কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া অনুভব করেন তবে আপনার ডাক্তারের সাথে কথা বলা গুরুত্বপূর্ণ।

অন্যান্য ওষুধের সাথে মিথস্ক্রিয়া: ব্যথার ওষুধ অন্যান্য ওষুধের সাথে মিথস্ক্রিয়া করতে পারে, যার ফলে বিপজ্জনক প্রভাব হতে পারে। আপনি যদি অন্যান্য ওষুধ খাচ্ছেন তবে ব্যথার ওষুধ নেওয়ার আগে আপনার ডাক্তারের সাথে কথা বলা গুরুত্বপূর্ণ।

24/06/2024

ব্যথা বিভিন্ন কারণে হতে পারে এবং এটি অনেক রকমের হতে পারে। তীব্র ব্যথা হঠাৎ আসতে পারে এবং তীব্র হতে পারে, যখন দীর্ঘস্থায়ী ব্যথা সময়ের সাথে সাথে ধীরে ধীরে বেড়ে উঠতে পারে।

ব্যথার সাথে অন্যান্য লক্ষণ থাকতে পারে, যার মধ্যে রয়েছে:👇

জ্বর
ঠান্ডা লাগা
ক্লান্তি
দুর্বলতা
ওজন কমানো
ঘুমাতে অসুবিধা
মেজাজের পরিবর্তন
মনোযোগ দিতে অসুবিধা

আপনার যদি এই লক্ষণগুলির মধ্যে কোনটি থাকে তবে ডাক্তারের সাথে দেখা করা গুরুত্বপূর্ণ। ব্যথা একটি অন্তর্নিহিত চিকিৎসা অবস্থার লক্ষণ হতে পারে যা চিকিৎসার প্রয়োজন।

আপনার ডাক্তারের কাছে যাওয়ার সময়:👇

আপনার যদি তীব্র ব্যথা হয়, অবিলম্বে চিকিৎসা সহায়তা নিন। আপনার যদি দীর্ঘস্থায়ী ব্যথা বা ব্যথার সাথে অন্যান্য লক্ষণ থাকে, তাহলে আপনার ডাক্তারের সাথে একটি অ্যাপয়েন্টমেন্ট নির্ধারণ করুন।

আপনার ডাক্তারের সাথে আপনার ব্যথা সম্পর্কে আলোচনা করার সময়, নিম্নলিখিত তথ্যগুলি প্রদান করতে ভুলবেন না:👇

আপনার ব্যথা কখন শুরু হয়েছিল?
ব্যথা কেমন?
ব্যথা কোথায়?
ব্যথা কি আসে এবং যায়, নাকি এটি স্থায়ী?
আপনার ব্যথা কি আরও খারাপ করে তোলে এমন কিছু আছে কি?
আপনার ব্যথা কি উন্নত করে এমন কিছু আছে কি?
আপনি কি কোন ওষুধ খাচ্ছেন?
আপনার কি কোন অন্তর্নিহিত চিকিৎসা অবস্থা আছে?

আপনার ডাক্তার আপনাকে শারীরিক পরীক্ষা করতে পারেন এবং আপনার ব্যথার কারণ নির্ধারণ করতে পরীক্ষার আদেশ দিতে পারেন। চিকিৎসার মধ্যে ওষুধ, ফিজিওথেরাপি বা অস্ত্রোপচার অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে।

22/06/2024

👉আঘাত: দৌড়ানো, লাফানো বা হঠাৎ করে থামার মতো ক্রীড়া সম্পর্কিত আঘাত হাঁটুর ব্যথার একটি সাধারণ কারণ। এতে লিগামেন্ট, মেনিসকাস বা হাঁটুর কার্টিলেজের ক্ষতি হতে পারে।

👉অস্টিওআর্থ্রাইটিস: এটি হাঁটুর জয়েন্টের ক্ষয় হওয়ার একটি অবনমনমূলক রোগ যা ব্যথা, ফোলাভাব এবং শক্তির অভাবের কারণ হতে পারে। অতিরিক্ত ওজন, বয়স এবং পূর্ববর্তী আঘাত অস্টিওআর্থ্রাইটিসের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।

👉গেঁটেবাত: রিউম্যাটয়েড আর্থ্রাইটিস এবং স্পন্ডিলাইটিসের মতো গেঁটেবাতের রোগগুলি হাঁটুতে ব্যথা, ফোলাভাব সহ জয়েন্টের প্রদাহের কারণ হতে পারে।

👉মেনিসকাসের আঘাত: মেনিসকাস হল হাঁটুর জয়েন্টের দুটি কুশন যা হাড়কে শক থেকে রক্ষা করে। এগুলি ঘোরানো, ঝুঁকানো বা ভার বহনের সময় মোচড় বা ছিঁড়ে যেতে পারে।

👉প্যাটেলোফেমোরাল ব্যথা সিন্ড্রোম: এটি হাঁটুর টুপির নীচে ব্যথা, যা অতিরিক্ত ব্যবহার, ভুল সংरेखण বা দুর্বল পেশীগুলির কারণে হতে পারে।

যদি আপনার হাঁটুতে ব্যথা হয় তবে একজন ডাক্তারের সাথে দেখা করা গুরুত্বপূর্ণ যাতে তারা ব্যথার কারণ নির্ণয় করতে পারে এবং সঠিক চিকিৎসা দিতে পারে। চিকিৎসার মধ্যে বিশ্রাম, বরফ, কম্প্রেশন, উচ্চতা (RICE), ওষুধ, ফিজিওথেরাপি বা অস্ত্রোপচার অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে।

অতিরিক্ত চাপ হাঁটুর ব্যথাকে আরও খারাপ করতে পারে, তাই আপনার ব্যথা কম না হওয়া পর্যন্ত ক্রীড়া বা অন্যান্য কার্যকলাপগুলি এড়িয়ে চলা গুরুত্বপূর্ণ। আপনার ওজন কমানো, হাঁটুর পেশী শক্তিশালী করা এবং সঠিক জুতা পরাও হাঁটুর উপর চাপ কমাতে সাহায্য করতে পারে।

17/06/2024

"মুক্তি পেইন রিলিফ সেন্টার" এর পক্ষ থেকে সবাইকে জানাই পবিত্র ঈদুল আযহা'র শুভেচ্ছা

01/06/2024

একটি ক্ষতিগ্রস্ত পেশী হল এমন একটি পেশী যা টানা, ছিঁড়ে বা ফেটে গেছে। এটি একটি আঘাতের কারণে হতে পারে, যেমন পড়ে যাওয়া বা সরাসরি আঘাত, বা এটি অতিরিক্ত ব্যবহারের কারণে হতে পারে। ক্ষতিগ্রস্ত পেশীর লক্ষণগুলির মধ্যে ব্যথা, ফোলাভাব এবং দুর্বলতা অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে। চিকিৎসায় সাধারণত বিশ্রাম, বরফ, কম্প্রেশন এবং উচ্চতা (RICE) পদ্ধতি এবং ওষুধ অন্তর্ভুক্ত থাকে।

ক্ষতিগ্রস্ত পেশী এবং স্নায়ু উভয়ই উল্লেখযোগ্য ব্যথা এবং অক্ষমতা সৃষ্টি করতে পারে। যদি আপনি মনে করেন যে আপনার পেশী বা স্নায়ু ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তবে একজন ডাক্তারের সাথে দেখা করা গুরুত্বপূর্ণ যাতে আপনি সঠিক নির্ণয় এবং চিকিৎসা পেতে পারেন।

31/05/2024

অতিরিক্ত ওজন হাঁটুতে ব্যথা সহ বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যার একটি প্রধান ঝুঁকির কারণ।

কারণ:👇

চাপ বৃদ্ধি: অতিরিক্ত ওজন আপনার হাঁটুর জয়েন্টগুলিতে চাপ বৃদ্ধি করে, বিশেষ করে হাঁটার সময়, যখন আপনার ওজন বারবার জয়েন্টের উপর পড়ে।
মেকানিক্যাল অসামঞ্জস্যতা: অতিরিক্ত ওজন আপনার হাঁটুর সারিবদ্ধতা পরিবর্তন করতে পারে, যা ব্যথা এবং আরও সমস্যার দিকে নিয়ে যেতে পারে।
লক্ষণ:👇

হাঁটুর ব্যথা: হাঁটুতে ব্যথা, বিশেষ করে হাঁটার সময়, সিঁড়ি দিয়ে ওঠা বা নামা, বা দৌড়ানোর সময়।
জয়েন্টের শক্তিশালীতা: হাঁটু নেওয়ানো, বাঁকানো বা সোজা করার সময় ব্যথা বা অসুবিধা।

প্রতিরোধ:👇

👉স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখুন: আপনার জন্য সুস্থ ওজন বজায় রাখা হাঁটুর উপর চাপ কমাতে এবং ব্যথা প্রতিরোধ করতে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।

👉নিয়মিত ব্যায়াম করুন: নিয়মিত ব্যায়াম আপনার হাঁটুর পেশীগুলিকে শক্তিশালী করতে এবং জয়েন্টগুলিকে সমর্থন করতে সাহায্য করতে পারে। কম প্রভাবশালী ব্যায়াম, যেমন সাঁতার কাটা, সাইকেল চালানো বা হাঁটা, হাঁটুর উপর চাপ কমিয়ে ব্যথা প্রতিরোধ করতে সাহায্য করতে পারে।

👉শক্তিশালী পেশী তৈরি করুন: আপনার কোর এবং পা এর পেশীগুলিকে শক্তিশালী করা আপনার হাঁটুর উপর চাপ কমাতে এবং ব্যথা প্রতিরোধ করতে সাহায্য করতে পারে।

👉সঠিক জুতা পরুন: ভালভাবে ফিট করা, সমর্থনকারী জুতা পরুন যা হাঁটার সময় আপনার হাঁটুকে সুরক্ষিত রাখতে সাহায্য করবে।

👉আঘাত এড়িয়ে চলুন: খেলাধুলা বা অন্যান্য কার্যকলাপের সময় আপনার হাঁটুকে আঘাত থেকে রক্ষা করার জন্য সুরক্ষামূলক সরঞ্জাম ব্যবহার করুন।

Mukti Pain Relief Center

31/03/2025

09/07/2024

07/07/2024

05/07/2024

03/07/2024

28/06/2024

26/06/2024

24/06/2024

22/06/2024

17/06/2024

01/06/2024

31/05/2024

Address

Telephone

Website

Alerts

Shortcuts

Share