29/08/2025
সালফারের ছদ্মবেশী চরিত্র এবং মানসিকতা
১) ডা. রাধারমন বিশ্বাস তার মানসিক মনোব্যাধি বইতে লিখেছেন, সালফার একটা ভন্ড প্রতারক, সে নিজের কু চরিত্র ঢেকে রেখে মানুষকে দেখায় আমি কত পন্ডিত। সে নিজেকে হুজুর তাবিজ কবস, ঝাড়ু সাধু পন্ডিত, দেবতা বানায় মানুষের মাঝে, কিন্তু ভিতরে থাকে তার একটা ভন্ড চরিত্র। আর তাহা হইল,মন দখল করে সুন্দরী নারীকে বস করা এবং, শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত করা।
ডা. রাধারমন বিশ্বাস তার মনোব্যাধি বইতে আমার ৩০ বছরের অভিজ্ঞতায় ব্যাখ্যা করেছিলেন, কোন নারী পুরষকে সে বসে আনতে না পারিলে তাকে হুমকি ভিতি প্রদর্শন করে তার দূর্বলতার স্থানে, কারন সে আমি দেবতা বা হুজুরকে আমার তাবিজ হাতের রেখা কবিরাজি পন্ডিত বিশ্বাস করে ফেলেছে ।অতঃপর সালফার কু চিন্তা সোরার রাজা ভন্ড তার শারীরিরে স্পর্শ করে বিভিন্ন কথা বলতে থাকে, তুমি সুন্দর,তুমি সুধু আমার আমি তোমাকে ভালবাসি এগুলি সব মিথ্যা, এগুলি তাকে বস করার কৌশল মাত্র। তার ভিতর থাকে সবই ভুল ভুল উদ্দেশ্য একটাই তাকে সহবাস করে তাকে চুষে খাওয়া।
ডা. রাধারমন তার চরিত্র একটি গল্পের মাধ্যমে তুলে ধরেছিলেন,যদি সে নারী তার বসে আসতে না পারে তাহলে তাকে ভয়, দেখায় তুমি যদি রাজি না হও তাহলে আমি আগামীকাল সমগ্র মহিলাদের সামনে বলে দেব তুমি একটা খারাপ চরিত্রের নারী, গ্রামে তোমার এক পুরুষের সাথে অবৈধ সম্পর্ক আছে যা তুমি দেবতার,আমি হুজুরের সামনে স্বীকার করেছো তখন তোমার লজ্জা সরম মান হুস কোথায় থাকবে, এই ভয়ে আর ওমনি সে রাজি হয়,।আপনি এসব বলতে যাবেন না আমি এমন নয়,।তাহলে তুমি রাজি হয়ে যাও। আসো সোনা কাছে আসো, আস্তে আস্তে ধরে বসে, এবং শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হয়ে, প্রায় এমন ভাবে সহবাস করে তাকে ভোগ করতে থাকে একটা সময় সম্পুর্ন ছেড়ে আরেকজনকে ধরে। এটা সোরা মায়াজম কুচিন্তা ১৪ আনা হিসেবে ধরেছেন মহামান্য হ্যানিম্যান।
২) এবার আসি হেরিংস গাইডিং থেকে,হেরিং বলেছেন He is very selfish সালফার একজন,চরম স্বার্থপর, পরছিদ্রান্বেসী অতি ছোট জিনিস বড় করে ভাবা, এবং পরকে ছোট করা হেয় করা তার কাজ। কারন সে নিজেকে শেরা হিসেবে পরিচয় দেয় অন্যের সামনে এর পিছনে থাকে তার ছোট বড় বহু স্বার্থ।
৩) ডা. নীলমনি ঘটকের মতে সে নিজের গন্ধ নিজে শোকে, ভন্ড প্রতারক নামাজ প্রার্থনা করে মানুষকে দেখানোর জন্য, উদ্দেশ্য ভিতরে সার্থ হাসিল করা। দেখায় মহাজ্ঞানী অথচ ফুটপাতের দ্রব্য ভক্ষনে তার লজ্জা নাই, এটা তার হইতে পারে ছোট স্বার্থ। যেমনটা ছেড়া জুতা পরিয়া নিজেকে প্রনিপ্রধান মনে করা। কারোর দোষ বদনাম করা তার নিত্য অভ্যাস। কিন্তু প্রশংসা করা তার স্বার্থ অভ্যাস, যে যতটা প্রশংসার দাবীদার তার ততটুকু প্রশংসা করা উপযুক্ত। কিন্তু অতিরিক্ত প্রশংসা সালফারের রোগী করে থাকে এর কারন ভিতরে তাহার একটা উদ্দেশ্য প্রণীত থাকে, কোন না কোন স্বার্থ নারী হাসিল কি দ্রব্য হাসিল। চানক্য নীতি কেহ পড়েছেন কি না জানি না, আমি কয়েকবার পড়েছি, সেখানে পন্ডিত চানক্য বলেছে কারন ছাড়া অতিরিক্ত প্রশংসা করলে বুঝবেন উদ্দেশ্য খারাপ।
৪) ডা. জেমস টাইলার কেন্টের মতে = ছেড়া ছিন্ন বস্ত্র পরিয়া নিজেকে পন্ডিত মনে করা তার কাজ।, চেয়ারে বসে সামনের দিকে ঝুকে বসে কেহ বা পিছনে চেয়ারে হেলান দিয়ে রাজা সাজে। সকলে আমাকে পন্ডিত মনে করুন।
৫) এন সি ঘোষের মতে, সে হাটার সময় মাথা নুয়ে এককথায় রাস্তার দিকে মাথা গুজে চলে। নোংরা নানুষ ভাব দেখায় বড় বড়,। স্বান করতে চাহে না।
৬) ডা.বাটলার এর মতে সালফার পুরুষ ঘন ঘন মেয়েদের শরীরে হাত দ্বারা প্রথম স্পর্শ করে যা তার প্রথম পথ চলা একে একে মানিয়ে নেওয়া, এর পর বড় পদক্ষেপ। মনে রাখবেন মানুষের যাবতীয় খারাপ কাজের পিছনে সোরা মায়াজম ১৪ আনা, আর বাকি ২ আনা সাইকোসিস, সিফিলিস। হ্যানিম্যান বলেন সোরা যদি না থাকিত বাকি গুলো হয়তো আসিত না।
৭) ডা. হর্নবার্গ বলেন, সালফার হাটিবার সময় পা ফেলে ঝোকে ঝোকে শরীরটা একটা দোলা দিয়ে। তার শরীরের বিভিন্ন অংশ থেকে গন্ধ বের হতে থাকে, সেটাতে তার অসহ্য হয় না বরং তা সে পছন্দ করে।
৮) S k Dubey বলেন Everything seems full of beauty সে সবকিছু কে সুন্দর মনে করে, ভন্ড সাহিত্যক, কবিতা ছুড়ে উদ্দেশ্য উন্যকে আসে আনা। Nothing appeals to him. অন্যদের প্রাধান্য দেয় না তাদের কথা বলার সুযোগ দেয় না। একাই বলতে চায়।
৯) ডা. স্টাফ বলেন, He is very much lascivious person, সে খুব কামুক রোগী। He wants to cover all women persons for coition and wants to take from women things by make her hand. সে সকল নারীকে বসে আনতে চায় সহবাস অভিসন্ধি করিবার জন্য। এবং বিভিন্ন খাদ্য, খেতে চায় তার নিজের হাতের তৈরি দ্রব্য। আবার সকলকে প্রশংসা করে তবে তাহা মন হইতে নহে, পিছনে তাহার স্বার্থ রহে।
Collected