Mukti homoeo center

Mukti homoeo center Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Mukti homoeo center, Medical and health, Dasuria.

বিছানায় মূত্র ত্যাগ (Bedwetting) বা নকচুরিয়া হলো একটি শারীরিক সমস্যা, যেখানে কেউ ঘুমের মধ্যে অজান্তে মূত্র ত্যাগ করে। এট...
21/01/2025

বিছানায় মূত্র ত্যাগ (Bedwetting) বা নকচুরিয়া হলো একটি শারীরিক সমস্যা, যেখানে কেউ ঘুমের মধ্যে অজান্তে মূত্র ত্যাগ করে। এটি মূলত শিশুদের মধ্যে বেশি দেখা যায় তবে অনেক প্রাপ্তবয়স্কও এই সমস্যায় ভুগতে পারেন।

বিছানায় মূত্র ত্যাগের কারণগুলো

1. শিশুদের ক্ষেত্রে:

মূত্রথলির সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ না আসা।

গভীর ঘুমের কারণে মূত্রত্যাগের অনুভূতি বোঝা না।

মানসিক চাপ বা উদ্বেগ।

পরিবারের জেনেটিক প্রভাব (পারিবারিক ইতিহাস)।

প্রস্রাবের সংক্রমণ (UTI)।

হরমোনের ভারসাম্যহীনতা (যেমন অ্যান্টি-ডিউরেটিক হরমোনের অভাব)।

2. প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে:

মূত্রথলির দুর্বলতা।

স্নায়বিক সমস্যা (যেমন ডায়াবেটিসের কারণে স্নায়ুর ক্ষতি)।

প্রস্টেট গ্রন্থির সমস্যা (পুরুষদের ক্ষেত্রে)।

মানসিক অবস্থা যেমন স্ট্রেস বা ট্রমা।

ইউরিনারি ইনফেকশন।

‌‌ # জীবনযাত্রা ও অভ্যাস পরিবর্তন৷

রাতে শোয়ার আগে বেশি পানি পান এড়িয়ে চলুন।

বাচ্চাদের নিয়মিত সময়মতো মূত্র ত্যাগ করতে অভ্যাস করান।

ঘুমানোর আগে বাথরুমে যেতে বলুন।

মানসিক চাপ কমানোর জন্য রিল্যাক্সেশন অনুশীলন করুন।

ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে হোমিওপ্যাথিক ওষুধ ব্যবহার করুন।

ডা:মহসিন আলী
মুক্তি হোমিও সেন্টার

নাকের পলিপাস (Nasal Polyp) হল নরম, অ-বেদনাদায়ক, নাকের বা সাইনাসের অভ্যন্তরের টিস্যুর অস্বাভাবিক বৃদ্ধি। এটি সাধারণত দীর...
15/01/2025

নাকের পলিপাস (Nasal Polyp) হল নরম, অ-বেদনাদায়ক, নাকের বা সাইনাসের অভ্যন্তরের টিস্যুর অস্বাভাবিক বৃদ্ধি। এটি সাধারণত দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহ, অ্যালার্জি, বা সংক্রমণের কারণে হয়ে থাকে। হোমিওপ্যাথি এই সমস্যার প্রতিকারে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে, বিশেষ করে রোগের প্রাথমিক পর্যায়ে এবং লক্ষণ উপশমে।

পলিপাসের লক্ষণ

1. নাক বন্ধ হওয়া:
দীর্ঘ সময় ধরে নাক বন্ধ থাকে, যা শ্বাস নিতে সমস্যা করে।

2. সর্দি বা নাক দিয়ে জল পড়া:
বিশেষ করে অ্যালার্জি বা সংক্রমণের কারণে নাক দিয়ে ক্রমাগত সর্দি পড়ে।

3. গন্ধ এবং স্বাদ হারানো:
পলিপাস বড় হলে গন্ধ ও স্বাদ বোঝার ক্ষমতা হ্রাস পায়।

4. মাথাব্যথা:
নাক ও সাইনাসে চাপ পড়লে মাথাব্যথা হয়।

5. শ্বাসকষ্ট:
বিশেষ করে রাতে শোবার সময় শ্বাস নিতে কষ্ট হয়।

6. নাক দিয়ে রক্তপাত:
মাঝে মাঝে নাক থেকে রক্ত পড়তে পারে।

হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার গুরুত্ব

হোমিওপ্যাথি রোগের মূল কারণকে লক্ষ্য করে কাজ করে এবং শরীরের স্বাভাবিক প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করে। হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা ধীরে ধীরে পলিপাসের আকার ছোট করতে এবং পুনরায় তা বৃদ্ধি প্রতিরোধ করতে সাহায্য করতে পারে। এটি অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি (প্রদাহ প্রতিরোধকারী) এবং অ্যালার্জি নিয়ন্ত্রণকারী প্রভাব ফেলে।

পলিপাসের প্রতিকারে কার্যকর হোমিওপ্যাথিক ওষুধ

1. Calcarea Carb:
পলিপাসের সঙ্গে শীতের প্রতি অতিসংবেদনশীলতা এবং ঘাম হলে এটি কার্যকর।

2. Teucrium Marum Verum:
যদি পলিপাস নাকের পেছনের অংশে থাকে এবং নাক চুলকায়।

3. Sanguinaria Nitricum:
যদি পলিপাসের কারণে মাথাব্যথা বা গন্ধের সমস্যা হয়।

4. Phosphorus:
যদি পলিপাস থেকে রক্তপাত হয় এবং রোগী দুর্বল বোধ করেন।

5. Thuja Occidentalis:
নাকের পলিপাস, বিশেষত যদি এটি অ্যালার্জি বা সর্দির কারণে হয়।

6. Silicea:
দীর্ঘস্থায়ী সংক্রমণ বা পুঁজ তৈরি হলে।

প্রতিকার এবং পরামর্শ

1. নিয়মিত নাক পরিষ্কার রাখা:
লবণ পানি বা ন্যাসাল স্প্রে দিয়ে নাক পরিষ্কার করলে উপশম হয়।

2. বাষ্প নেওয়া:
বাষ্প গ্রহণ করলে নাকের পলিপাস ছোট করতে সাহায্য করে।

3. অ্যালার্জি নিয়ন্ত্রণ:
ধুলাবালি, ফুলের রেণু, এবং অ্যালার্জি সৃষ্টিকারী জিনিস থেকে দূরে থাকুন।

4. হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের পরামর্শ:
উপযুক্ত ওষুধ এবং ডোজের জন্য অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করে চিকিৎসা নিন।

ডা: মহসিন আলী
মুক্তি হোমিও সেন্টার

Sterility (বন্ধ্যাত্ব) এমন একটি শারীরিক অবস্থা যেখানে একজন পুরুষ বা নারী সন্তান উৎপাদনে অক্ষম হয়ে পড়েন। এটি পুরুষ বা ন...
03/01/2025

Sterility (বন্ধ্যাত্ব) এমন একটি শারীরিক অবস্থা যেখানে একজন পুরুষ বা নারী সন্তান উৎপাদনে অক্ষম হয়ে পড়েন। এটি পুরুষ বা নারীর উভয়ের ক্ষেত্রেই হতে পারে।

Sterility কেন হয়?

বন্ধ্যাত্বের কারণ হতে পারে বিভিন্ন রকমের শারীরিক, মানসিক, বা পরিবেশগত সমস্যা। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কারণগুলো হলো:

1. নারীদের ক্ষেত্রে:

ডিম্বাণু উৎপাদনের সমস্যা (Ovulation Disorder)

ফ্যালোপিয়ান টিউব ব্লক হওয়া

জরায়ুর সমস্যা (Endometriosis বা Uterine Fibroids)

হরমোনাল ভারসাম্যের অভাব

PCOS (Polycystic O***y Syndrome)

2. পুরুষদের ক্ষেত্রে:

শুক্রাণুর নিম্ন মান বা সংখ্যা

শুক্রাণুর অস্বাভাবিক গঠন বা গতি

শুক্রাণু তৈরি না হওয়া

হরমোনাল সমস্যা

ধূমপান, মদ্যপান বা ড্রাগের ব্যবহার

3. উভয়ের ক্ষেত্রেই:

মানসিক চাপ এবং উদ্বেগ

অতিরিক্ত ওজন বা অপুষ্টি

কিছু ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

দীর্ঘমেয়াদী রোগ (ডায়াবেটিস, থাইরয়েড সমস্যা ইত্যাদি)

পরিবেশ দূষণ বা বিষাক্ত রাসায়নিকের সংস্পর্শ

হোমিওপ্যাথিতে Sterility-এর চিকিৎসা

হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা পদ্ধতিতে রোগীকে পুরোপুরি বোঝার চেষ্টা করা হয়। রোগের মূল কারণ, মানসিক অবস্থা, শারীরিক লক্ষণ এবং রোগীর জীবনধারা বিশ্লেষণ করে চিকিৎসা করা হয়।

হোমিওপ্যাথির কার্যকারিতা:

1. হরমোনাল ভারসাম্য পুনরুদ্ধার: হোমিওপ্যাথি হরমোনাল ভারসাম্য পুনরুদ্ধারে সহায়ক হতে পারে।

2. প্রজনন অঙ্গের কার্যকারিতা উন্নতি: এটি ডিম্বাশয়, জরায়ু বা শুক্রাণুর কার্যকারিতা বাড়াতে সহায়তা করতে পারে।

3. মানসিক চাপ দূর করা: হোমিওপ্যাথি মানসিক চাপ এবং উদ্বেগ কমাতে সাহায্য করে, যা বন্ধ্যাত্বের একটি বড় কারণ।

সফলতা:

সঠিক চিকিৎসা এবং রোগীর জীবনযাত্রার পরিবর্তনের মাধ্যমে অনেক ক্ষেত্রেই হোমিওপ্যাথি বন্ধ্যাত্ব নিরাময়ে সফল হয়েছে। তবে এটি রোগীর শারীরিক অবস্থা এবং সমস্যার গভীরতার উপর নির্ভর করে।

আপনি যদি এই বিষয়ে আরও বিশদ পরামর্শ চান, একজন অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।
ডা: মহসিন আলী
মুক্তি হোমিও সেন্টার

আই বি এস (Irritable Bowel Syndrome) রোগের লক্ষণসমূহ:১. পেট ব্যথা: পেটের নিচের অংশে ব্যথা বা অস্বস্তি অনুভূত হয়, যা খাওয...
03/01/2025

আই বি এস (Irritable Bowel Syndrome) রোগের লক্ষণসমূহ:

১. পেট ব্যথা: পেটের নিচের অংশে ব্যথা বা অস্বস্তি অনুভূত হয়, যা খাওয়া বা মলত্যাগের পর কমতে পারে।
২. অস্বাভাবিক মলত্যাগ:

ডায়রিয়া (ঘন ঘন পাতলা পায়খানা)

কোষ্ঠকাঠিন্য (মল শক্ত হয়ে যাওয়া)

ডায়রিয়া ও কোষ্ঠকাঠিন্যের মিশ্রণ।
৩. ফুলে যাওয়া: পেট ফুলে যাওয়া বা গ্যাস জমে থাকা।
৪. মল পরিবর্তন: মলের রঙ, আকার বা ঘনত্বের পরিবর্তন।
৫. মলত্যাগের তাগিদ: মলত্যাগের সময় বেশি চাপ লাগা বা অসম্পূর্ণ মলত্যাগের অনুভূতি।
৬. অতিরিক্ত গ্যাস: পেটে গ্যাসের সমস্যা বেড়ে যাওয়া।
৭. অন্য উপসর্গ: মানসিক চাপ, ক্লান্তি, মাথা ঘোরা বা অন্য মানসিক ও শারীরিক অস্বস্তি।

আই বি এস-এর হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা:

হোমিওপ্যাথি রোগীর শারীরিক ও মানসিক লক্ষণ অনুযায়ী ওষুধ নির্ধারণ করে। আই বি এস-এর জন্য কার্যকর। তবে সঠিক ওষুধ একজন অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করে নিতে হবে।

পরামর্শ:

আই বি এস একটি দীর্ঘমেয়াদী রোগ, তাই চিকিৎসার জন্য ধৈর্য ধরে চলা প্রয়োজন।

খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনুন, যেমন ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার ও প্রচুর পানি পান করুন।

মানসিক চাপ এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন।

কোনো হোমিওপ্যাথিক ওষুধ গ্রহণের আগে একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করুন।

ডা:মহসিন আলী
মুক্তি হোমিও সেন্টার

পাইলস (Hemorrhoids) হলো মলদ্বারের শিরাগুলো ফুলে যাওয়ার একটি অবস্থা। এটি সাধারণত দীর্ঘস্থায়ী কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়রিয়া, গ...
01/01/2025

পাইলস (Hemorrhoids) হলো মলদ্বারের শিরাগুলো ফুলে যাওয়ার একটি অবস্থা। এটি সাধারণত দীর্ঘস্থায়ী কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়রিয়া, গর্ভাবস্থা, বা অতিরিক্ত মলত্যাগের চাপের কারণে হয়। হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা পাইলসের জন্য অত্যন্ত কার্যকর হতে পারে, কারণ এটি রোগের মূল কারণ নিরাময়ে মনোযোগ দেয় এবং প্রাকৃতিক উপায়ে উপশম প্রদান করে।

হোমিওপ্যাথিতে পাইলসের চিকিৎসা

হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় রোগীর শারীরিক লক্ষণ এবং মানসিক অবস্থার ওপর ভিত্তি করে ওষুধ নির্বাচন করা হয়।

হোমিওপ্যাথির গুরুত্ব

1. পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন চিকিৎসা:
হোমিওপ্যাথি প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে তৈরি, ফলে এতে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থাকে না।

2. রোগের মূল কারণ নিরাময়:
এটি কেবল উপসর্গ নয়, বরং রোগের মূল কারণ নিরাময়ে কাজ করে।

3. ব্যক্তিগতকৃত চিকিৎসা:
হোমিওপ্যাথি রোগীর শারীরিক ও মানসিক অবস্থা বিবেচনা করে চিকিৎসা প্রদান করে।

4. প্রতিষেধক ব্যবস্থা:
এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং রোগ পুনরাবৃত্তির সম্ভাবনা কমায়।

সঠিক চিকিৎসার জন্য করণীয়

1. পাইলসের তীব্রতা এবং লক্ষণ সম্পর্কে একজন অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথি চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

2. চিকিৎসার পাশাপাশি স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস, প্রচুর পানি পান, এবং শারীরিক কার্যকলাপে মনোযোগ দিন।

3. মশলাদার খাবার এবং অতিরিক্ত চাপ এড়িয়ে চলুন।

সঠিকভাবে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা গ্রহণ করলে পাইলস সম্পূর্ণভাবে নিরাময় সম্ভব।

ডা: মহসিন আলী
মুক্তি হোমিও সেন্টার

পাইলস (Piles), যা হেমোরয়েডস (Hemorrhoids) নামেও পরিচিত, হলো মলদ্বারের (a**s) বা তার কাছাকাছি রক্তনালী ফুলে যাওয়া বা প্...
31/12/2024

পাইলস (Piles), যা হেমোরয়েডস (Hemorrhoids) নামেও পরিচিত, হলো মলদ্বারের (a**s) বা তার কাছাকাছি রক্তনালী ফুলে যাওয়া বা প্রদাহ হওয়া। এটি সাধারণত দুই ধরনের হয়:

1. অভ্যন্তরীণ পাইলস (Internal piles): মলদ্বারের ভেতরের দিকে ঘটে।

2. বাহ্যিক পাইলস (External piles): মলদ্বারের বাইরের দিকে ঘটে।

পাইলস কেন হয়?

পাইলসের প্রধান কারণ হলো মলত্যাগের সময় অতিরিক্ত চাপ দেওয়া বা দীর্ঘসময় মলদ্বারে চাপ থাকা। এর অন্যান্য কারণগুলো হলো:

1. কোষ্ঠকাঠিন্য (Constipation): দীর্ঘ সময় ধরে শক্ত মলত্যাগ করলে মলদ্বারে চাপ পড়ে।

2. ডায়রিয়া (Diarrhea): অতিরিক্ত বারবার মলত্যাগ করলেও পাইলস হতে পারে।

3. গর্ভাবস্থা (Pregnancy): এই সময়ে পেটের নিচের অংশে চাপ বাড়ে, যা পাইলসের ঝুঁকি বাড়ায়।

4. ওবেসিটি (Obesity): অতিরিক্ত ওজন রক্তনালীর উপর চাপ সৃষ্টি করে।

5. দীর্ঘ সময় বসে থাকা বা দাঁড়িয়ে থাকা: মলদ্বারে রক্ত সঞ্চালনে বাধা সৃষ্টি করে।

6. জেনেটিক প্রবণতা: পারিবারিক ইতিহাস থাকলে পাইলসের ঝুঁকি বেশি।

7. কম ফাইবারযুক্ত খাবার খাওয়া: ফাইবার কম থাকলে কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে।

8. অনিয়মিত জীবনযাপন: অনিয়মিত খাদ্যাভ্যাস এবং পানি কম খাওয়ার কারণে।

পাইলসের লক্ষণ

মলত্যাগের সময় ব্যথা বা রক্তপাত।

মলদ্বারের আশেপাশে ফুলে যাওয়া বা চুলকানি।

মলদ্বারে একটি ছোট নরম বা কঠিন পিণ্ড অনুভূত হওয়া।

মলত্যাগের পরও মল সম্পূর্ণ পরিষ্কার না হওয়ার অনুভূতি।

প্রতিরোধ ও চিকিৎসা

বেশি পরিমাণে ফাইবারযুক্ত খাবার খাওয়া (যেমন ফল, সবজি, এবং শস্য)।

প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে পানি পান করা।

নিয়মিত ব্যায়াম করা।

দীর্ঘ সময় ধরে বসে থাকা বা দাঁড়িয়ে থাকা এড়ানো।

ডা: মহাসিন আলী
মুক্তি হোমিও সেন্টার

গ্যাসের ওষুধ (যেমন অ্যান্টাসিড, প্রোটন পাম্প ইনহিবিটর বা এইচ২ রিসেপ্টর ব্লকার) অতিরিক্ত গ্রহণ করলে বেশ কিছু ক্ষতিকর প্রভ...
30/12/2024

গ্যাসের ওষুধ (যেমন অ্যান্টাসিড, প্রোটন পাম্প ইনহিবিটর বা এইচ২ রিসেপ্টর ব্লকার) অতিরিক্ত গ্রহণ করলে বেশ কিছু ক্ষতিকর প্রভাব পড়তে পারে। এর মধ্যে কিছু উল্লেখযোগ্য দিক হলো:

1. পরিপাকতন্ত্রের সমস্যাঃ

দীর্ঘদিন অ্যান্টাসিড বা গ্যাসের ওষুধ গ্রহণ করলে হজম শক্তি কমে যেতে পারে।

খাবারের পুষ্টি সঠিকভাবে শোষিত না হওয়ার ঝুঁকি থাকে।

2. মিনারেল ঘাটতিঃ

প্রোটন পাম্প ইনহিবিটর দীর্ঘদিন খেলে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, এবং ভিটামিন বি১২-এর শোষণে সমস্যা হতে পারে।

এর ফলে হাড় দুর্বল হয়ে যেতে পারে এবং অস্টিওপোরোসিস হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে।

3. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমেঃ

পেটের অ্যাসিড কমে গেলে ব্যাকটেরিয়া সহজে বেঁচে থাকতে পারে, ফলে সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ে।

ক্লোস্ট্রিডিয়াম ডিফিসাইল (C. difficile) নামে একটি ইনফেকশনের ঝুঁকি থাকতে পারে।

4. কিডনির সমস্যাঃ

দীর্ঘদিন ওষুধ সেবনে কিডনির কার্যক্ষমতা কমে যেতে পারে বা ক্রনিক কিডনি রোগের ঝুঁকি বাড়তে পারে।

5. অতিরিক্ত গ্যাস তৈরিঃ

দীর্ঘমেয়াদে এসব ওষুধ সেবন করলে শরীর ওষুধের উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ে এবং প্রাকৃতিক হজম প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত হতে পারে।

6. অ্যান্টাসিডের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াঃ

অতিরিক্ত গ্রহণে ডায়রিয়া বা কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে।

কিছু অ্যান্টাসিডে সোডিয়াম বেশি থাকে, যা রক্তচাপ বাড়াতে পারে।

পরামর্শ:

গ্যাসের সমস্যার জন্য ওষুধ দীর্ঘদিন ধরে খাওয়া না করে খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন, নিয়মিত ব্যায়াম এবং ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা নেওয়া সবচেয়ে নিরাপদ।

ডা:মহসিন আলী
মুক্তি হোমিও সেন্টার

হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা শ্বাসকষ্টের মতো রোগের চিকিৎসায় কার্যকরী হতে পারে, বিশেষ করে যদি এটি সঠিকভাবে রোগীর লক্ষণ ও শারীরিক অ...
28/12/2024

হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা শ্বাসকষ্টের মতো রোগের চিকিৎসায় কার্যকরী হতে পারে, বিশেষ করে যদি এটি সঠিকভাবে রোগীর লক্ষণ ও শারীরিক অবস্থার উপর ভিত্তি করে প্রয়োগ করা হয়। শ্বাসকষ্টের (যেমন অ্যাজমা, ব্রংকাইটিস বা অ্যালার্জি) ক্ষেত্রে হোমিওপ্যাথি রোগের মূল কারণ এবং রোগীর শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা উন্নত করতে সহায়ক।

শ্বাসকষ্টের হোমিওপ্যাথিক ওষুধ:

নিচে কিছু সাধারণ হোমিওপ্যাথিক ওষুধ এবং তাদের প্রয়োগের দিকনির্দেশনা দেওয়া হলো। তবে ওষুধ নেওয়ার আগে অবশ্যই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

1. Arsenicum Album

শুষ্ক কাশি, রাতের দিকে শ্বাসকষ্ট, এবং ক্লান্তি থাকলে ব্যবহার হয়।

ঠান্ডায় অস্বস্তি বাড়ে এবং গরম পরিবেশে আরাম হয়।

2. Spongia Tosta

শ্বাসকষ্টের সাথে শুষ্ক ও গম্ভীর কাশির জন্য কার্যকর।

মনে হয় যেন শ্বাসনালীতে কিছু আটকে গেছে।

3. Antimonium Tartaricum

যদি ফুসফুসে শ্লেষ্মা জমে থাকে এবং এটি পরিষ্কার করা কষ্টকর হয়।

শিশু এবং বৃদ্ধদের শ্বাসকষ্টে কার্যকর।

4. Ipecacuanha

অতিরিক্ত শ্লেষ্মা এবং শ্বাসকষ্টের জন্য উপকারী।

কাশি ও বমি ভাব থাকলে এটি দেওয়া হয়।

5. Natrum Sulphuricum

আর্দ্র পরিবেশে শ্বাসকষ্টের জন্য উপযুক্ত।

সাধারণত অ্যাজমা রোগীদের জন্য ব্যবহৃত হয়।

6. Kali Bichromicum

ঘন এবং আঠালো শ্লেষ্মা থাকলে এবং তা সহজে বের না হলে ব্যবহৃত হয়।

প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা:

হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার পাশাপাশি প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করাও গুরুত্বপূর্ণ:

1. ধূলা, ধোঁয়া, এবং অ্যালার্জি সৃষ্টি করে এমন বস্তু এড়িয়ে চলুন।

2. স্বাস্থ্যকর খাবার ও পর্যাপ্ত পানি পান নিশ্চিত করুন।

3. নিয়মিত হালকা ব্যায়াম এবং যোগব্যায়াম শ্বাসপ্রশ্বাসের ক্ষমতা উন্নত করতে পারে।

4. ঠান্ডা আবহাওয়ায় সাবধানে থাকুন এবং প্রয়োজন হলে গরম পোশাক পরুন।

গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ:

শ্বাসকষ্ট যদি তীব্র হয় বা হঠাৎ করে বেড়ে যায়, তবে জরুরি ভিত্তিতে চিকিৎসা নিন।

ডা: মহসিন আলী
মুক্তি হোমিও সেন্টার

কিডনিতে পাথর (Renal Calculi) হলে এর বিভিন্ন লক্ষণ দেখা দিতে পারে, যা পাথরের আকার, স্থান এবং প্রস্রাবে বাধার মাত্রার ওপর ...
27/12/2024

কিডনিতে পাথর (Renal Calculi) হলে এর বিভিন্ন লক্ষণ দেখা দিতে পারে, যা পাথরের আকার, স্থান এবং প্রস্রাবে বাধার মাত্রার ওপর নির্ভর করে। সাধারণ লক্ষণগুলো নিচে উল্লেখ করা হলো:

১. তীব্র ব্যথা (Renal Colic)

পিঠের নিচের অংশে, কোমরে বা তলপেটে তীব্র ব্যথা অনুভূত হয়।

ব্যথা একদিক থেকে শুরু করে তলপেটে বা যৌনাঙ্গের দিকে ছড়িয়ে পড়তে পারে।

ব্যথা আসা-যাওয়া করতে পারে এবং বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়।

২. প্রস্রাবের সমস্যা

প্রস্রাব করতে সমস্যা হতে পারে।

ঘন ঘন প্রস্রাবের বেগ হয় কিন্তু প্রস্রাবের পরিমাণ কম থাকে।

প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া বা ব্যথা হতে পারে।

৩. প্রস্রাবে রক্ত (Hematuria)

প্রস্রাবের রঙ গোলাপি, লাল বা বাদামি হয়ে যেতে পারে, যা প্রস্রাবে রক্তের উপস্থিতি নির্দেশ করে।

৪. প্রস্রাবে দুর্গন্ধ বা অস্বচ্ছ রঙ

প্রস্রাব ঘোলা বা মলিন হতে পারে।

দুর্গন্ধযুক্ত প্রস্রাব হতে পারে, যা সংক্রমণের লক্ষণ হতে পারে।

৫. বমি ও বমি ভাব (Nausea & Vomiting)

পাথরের কারণে কিডনির স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যাহত হলে বমি বা বমি ভাব হতে পারে।

৬. জ্বর ও কাঁপুনি

যদি সংক্রমণ ঘটে, তবে জ্বর এবং ঠাণ্ডা লাগার অনুভূতি হতে পারে।

৭. পিঠ বা কোমরে স্থায়ী ব্যথা

যদি পাথর দীর্ঘদিন কিডনিতে থেকে যায় এবং প্রস্রাবে বাধা সৃষ্টি করে, তাহলে পিঠে বা কোমরে স্থায়ী ব্যথা অনুভূত হতে পারে।

৮. প্রস্রাবে পাথরের কণা

অনেক ক্ষেত্রে ছোট আকারের পাথর প্রস্রাবের সঙ্গে বের হয়ে আসতে পারে।

কখন ডাক্তার দেখাবেন:

তীব্র ব্যথা, রক্ত মিশ্রিত প্রস্রাব বা জ্বর হলে।

যদি প্রস্রাব করা বন্ধ হয়ে যায় বা অনেক কষ্ট হয়।

বমি বা দুর্বলতা বেশি হলে।

আপনার লক্ষণ বা শারীরিক অবস্থার ভিত্তিতে সঠিক চিকিৎসা নেওয়া উচিত। প্রচুর পানি পান করা এবং সঠিক খাদ্যাভ্যাস মেনে চলাও গুরুত্বপূর্ণ।
ডা:মহসিন আলী
মুক্তি হোমিও সেন্টার
কিডনিতে পাথরের চিকিৎসা করা হয়।

হৃদরোগীরা আজ থেকে খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করে ফেলুন:★ কী কী খাবার কম পরিমাণে অথবা না খাওয়াই ভালো:কলিজা, মগজ, লাল মাংস যেমন ...
26/12/2024

হৃদরোগীরা আজ থেকে খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করে ফেলুন:

★ কী কী খাবার কম পরিমাণে অথবা না খাওয়াই ভালো:

কলিজা, মগজ, লাল মাংস যেমন খাসি, গরু, ভেড়া, মহিষ,শূকর ইত্যাদি চতুষ্পদী প্রাণীর মাংস, হাঁস-মুরগির চামড়া, হাড়ের মজ্জা, বড় চিংড়ি মাছের মাথা,ননী বা সর সহ দুধ ইত্যাদি।
ঘি,মাখন,ডালডা,নারিকেল এবং এগুলো দিয়ে তৈরি খাবার।

২. কী কী খাবার বেশি খেতে হবে?

দানাদার ও আঁশযুক্ত খাবার ।
সব রকমের ডাল।
সব রকমের শাক-সবজি।
ফল বিশেষ করে টক জাতীয় ফল।
সব রকমের মাছ বিশেষত সমুদ্রের মাছ,ছোট মাছ,
মাছের তেল।
সবজি/ ফলের সালাদ।
বীজ জাতীয় খাবার।
টক দই।

৩.কী কী খাবার একেবারেই খাওয়া উচিত নয়?

বিভিন্ন ধরনের ফাস্টফুট- বার্গার, পিৎজা,কেক, পুডিং, স্যান্ডউইচ, চিপস,আইসক্রিম, বোতলজাত কোমলপানীয়, তেলে ভাঁজা খাবার( বিশেষ করে একই তেলে বার বার ভাঁজা খাবার যেমন: সিংগাড়া,বেগুনী, পিঁয়াজু,সমুসা,চপ, ফ্রেন্চ ফ্রাই,চানাচুর, বিস্কুট ইত্যাদি খাবারে ট্রান্সফ্যাট এবং ক্যালরী সবচেয়ে বেশী থাকে যা স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর)।
প্রয়োজনের অতিরিক্ত তেল,লবণ ও লবণ দিয়ে সংরক্ষিত খাবার।
মিষ্টি ও মিষ্টি জাতীয় খাবার।

*** কার্বোহাইড্রেট বা শর্করা জাতীয় খাবার( ভাত, রুটি, পাউরুটি ইত্যাদি) পরিমাণ মত খেতে হবে। অনেকেই এটা জানেন না যে প্রয়োজনের অতিরিক্ত শর্করা জাতীয় খাবার শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর।
*** রাতে খাবারের পরিমাণ কম হবে, রাতে ঘুমানোর দুই ঘন্টা আগে খাবার খেয়ে নেওয়া ভালো।
*** কুসুম সহ একটি ডিম খেতে পারবেন।

বিশেষ দ্রষ্টব্য: বিভিন্ন রোগের (ডায়াবেটিস, কিডনি রোগ, গাউট বাত, রক্তের পটাশিয়াম বেশি ইত্যাদি) ক্ষেত্রে খাদ্য তালিকা ভিন্ন হবে এবং চিকিৎসকের পরামর্শে সেটাই অনুসরণ করবেন।

ডা:মহসিন আলী
মুক্তি হোমিও সেন্টার

জেনিটাল হার্পিস বা যৌনাঙ্গের হার্পিস (ইংরেজি: Ge***al herpes) হল যৌন সংক্রামক একটি রোগ। এই রোগ হার্পিস সিমপ্লেক্স ভাইরাস...
30/11/2024

জেনিটাল হার্পিস বা যৌনাঙ্গের হার্পিস (ইংরেজি: Ge***al herpes) হল যৌন সংক্রামক একটি রোগ। এই রোগ হার্পিস সিমপ্লেক্স ভাইরাস টাইপ-১ (HSV-1) ও বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সিমপ্লেক্স ভাইরাস টাইপ-২ (HSV-2) সংক্রমণের ফলে হয়।

অধিকাংশ ক্ষেত্রে আক্রান্ত ব্যক্তি জানতেই পারে না যে সে HSV-2 বা HSV-1তে আক্রান্ত।

#সংক্রমণ----

যৌনাংগে HSV-2র বা HSV-1র সংক্রমণ থাকা ব্যক্তির সাথে যৌনসংগম করলে এইরোগ সংক্রমণ হতে পারে। এই ক্ষেত্রে বাইরের থেকে উক্ত ব্যক্তির হার্পিস আছে এমন ধারণা করা সম্ভব হয় না এবং আক্রান্ত ব্যক্তিও তার রোগ সম্পর্কে জ্ঞাত না হতে পারে।

#লক্ষণ ও উপসর্গ----

1. ব্যাথা কিংবা চুলকানি --- গোপনাঙ্গ এর আশে পাশে পাশে ব্যাথা বা চুলকানি অনুভব হতে পারে

2. ছোট আকারের লাল ফোড়া কিংবা সাধা ও ছোট ফোস্কা ---

এগুলো আক্রন্ত হওয়ার কয়েকদিনের মধ্যে প্রকাশ পেতে পারে
৩. আলসার-- আলসার হয় যখন ফোস্কা গুলো গলে যায় কিংবা এর থেকে রক্তক্ষরণ হয়। তখন প্রসাব করতে গেলে ব্যা থা আনুভব হয়

৪. শক্ত আবরণ--- আক্রান্ত স্থানে শক্ত আবরন এর সৃষ্টি হয়ে আলসার এর ক্ষতকে সহজে শুকাতে দেয় না

জেনিটাল হার্পিস আক্রান্ত পুরুষ বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আক্রান্ত ব্যক্তি জানতেই পারে না যে সে হার্পিস সিমপ্লেক্স ভাইরাসতে আক্রান্ত।

সাধারণত এই ভাইরাস দ্বারা সংক্রমিত হওয়ার দুসপ্তাহ পর শরীরের বাইরে এর প্রকাশ ঘটে। এর ঘাগুলি দুই থেকে চার সপ্তাহের ভিতর শরীরে ফুটে ওঠে। ঘাঁগুলি সাধারণত যৌনাঙ্গ বা মলদ্বারের কাছে একটা বা একাধিক গুটির মতো দেখা দেয়। প্রথমে এই গুটিগুলি দেখা দেওয়ার পরে এইগুলি ফেটে গিয়ে স্পর্শকাতর ঘা হয়ে যায়। এই ঘাগুলি ঠিক হতে ২ থেকে চার সপ্তাহ সময় লাগে। এর কয়েক সপ্তাহ কয়েক মাস পর গুটিগুলি পুনরায় দেখা দেয়। অবশ্য পরেরবার ঘাগুলি আগের বারের চেয়ে কম ভয়াবহ হয় এবং সময় মতো শুকায়। এই সংক্রমণ শরীরে অনির্দিষ্ট কাল পর্যন্ত থাকতে পারে। অবশ্য একবছরের ভিতর এই ঘার পরিমাণ ধীরে ধীরে কমতে আরম্ভ করে। এর অন্যান্য উপসর্গ গুলি হল — ফ্লুর মতো জ্বর, গ্রন্থি ফুলে ওঠা ।

#আক্রান্ত স্থানে আন্যান্য লক্ষন সমুহ---

আক্রান্ত স্থানে ঘা তৈরি হয় যা স্পর্শ এর মাধ্যমে আপনার শরীরের আন্যান্য আংশে ও ছড়িয়ে পড়তে পার এমনকি আপনার চোখও আক্রান্ত হতে পারে--

পুরুষ ও মহিলাদের নিচের আংশগুলো তে ঘা হতে পারে যেমন---

১. দুই পাছা ও উরুতে
২. মলদারে
৩. মুখে
৪. প্রাসাব নালিতে

#মহিলাদের আক্রান্ত স্থান ---

১. যৌনি
২. যৌনির বাহিরের আংশে
৩. গলদেশে বা জরায়ুতে

#পুরুষ ----
১. পেনিস এ
২. অন্ডকোষ এ

এছাড়াও কোমড়ে পায়ে ব্যাথা অনুভব হতে পারে

#প্রতিরোধ---

যেকোনো যৌন সংক্রমণ প্রতিরোধের উচিত উপায় হল — যৌন সম্পর্ক না করা অথবা যৌন সংক্রামক রোগ না থাকা একজন ব্যক্তিকে যৌনসঙ্গী করে নেওয়া।

  Attack (  Infarction) #হার্ট অ্যাটাক ( #মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশন)★হার্ট অ্যাটাক বা মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশন তখন ঘটে যখ...
25/11/2024

Attack ( Infarction)
#হার্ট অ্যাটাক ( #মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশন)

★হার্ট অ্যাটাক বা মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশন তখন ঘটে যখন হৃদপিণ্ডে রক্ত সরবরাহ দীর্ঘ সময় ধরে বাধাগ্রস্ত হয়, ফলে হার্টের পেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এই বাধাটি সাধারণত করোনারি ধমনীতে চর্বি জমার (প্ল্যাক) কারণে ঘটে।

Attack ( Infarction)কারণ:
★ করোনারি ধমনীর চর্বি জমে যাওয়া (অ্যাথেরোস্ক্লেরোসিস)।
★ করোনারি ধমনীতে রক্ত জমাট বেঁধে যাওয়া।
★ উচ্চ রক্তচাপ।
★ উচ্চ কোলেস্টেরল লেভেল।
★ ধূমপান বা তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার।

Attack ( Infarction) লক্ষণ:
★ বুকে ব্যথা বা অস্বস্তি (এঞ্জাইনা), যা প্রায়ই বাম হাত বা চোয়ালে ছড়ায়।
★ শ্বাসকষ্ট।
★ বমি বমি ভাব বা বমি।
★ ঠান্ডা ঘাম।
★ অবসাদ বা মাথা ঘোরা।

Attack ( Infarction) Diagnosis:
★ Electrocardiogram (ECG or EKG).
★ Blood tests (Troponin levels).
★ Echocardiogram.
★ Coronary angiography.
★ Stress test.

Attack ( Infarction) প্রতিকার:
★ জরুরি চিকিৎসা (অ্যাম্বুলেন্স ডাকা)।
★ প্রয়োজনে অক্সিজেন সরবরাহ।
★ ব্যথা কমানোর জন্য মরফিন ব্যবহার।
★ হার্ট অ্যাটাক পরবর্তী জীবনধারা পরিবর্তন (ডায়েট, ব্যায়াম, ধূমপান ত্যাগ)।

Attack ( Infarction) Allopathic Management:
★ Aspirin।
★ Nitroglycerin।
★ Beta-blockers।
★ ACE inhibitors।
★ Statins।

Attack ( Infarction) Homoeopathic Medicine:
★ Crataegus।
★ Arnica Montana।
★ Aconitum Napellus।
★ Digitalis।
★ Cactus Grandiflorus।
★ Spigelia।
★ Lachesis।
★ Aurum Metallicum।
★ Kali Carbonicum।
★ Naja Tripudians।

সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে এবং সঠিক চিকিৎসা পেতে অবশ্যই একজন দক্ষ চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ঔষধ সেবন করুন। আপনার সুস্থতাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।

Address

Dasuria

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Mukti homoeo center posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram