পুরুষের স্বাস্থ্য ও যৌন সমস্যার সমাধান

  • Home
  • Bangladesh
  • Dhaka
  • পুরুষের স্বাস্থ্য ও যৌন সমস্যার সমাধান

পুরুষের স্বাস্থ্য ও যৌন সমস্যার সমাধান To help men for better life.

05/07/2021

১. আপনার সমস্ত শরীর ভীত যখন আপনি সকালে উঠে চিনি যুক্ত চা কফি পান করছেন।
২. আপনার কিডনি আতঙ্কিত যখন আপনি ২৪ ঘন্টায় ১০ গ্লাস পানি পান করতে ব্যর্থ হচ্ছেন।
৩. আপনার গলব্লাডার ভীত যখন আপনি রাত ১১টার মধ্যে ঘুমাতে এবং সূর্যোদয়ের সাথে সাথে বিছানা ছাড়তে ব্যর্থ হচ্ছেন।
৪. আপনার ক্ষুদ্রান্ত্র আতঙ্কিত যখন আপনি ঠান্ডা এবং বাসী খাবার খাচ্ছেন।
৫. বৃহদান্ত্র আতঙ্কিত যখন আপনি ভাজাপোড়া এবং ঝাল মশলাযুক্ত খাবার বেশি খাচ্ছেন।
৬. ফুসফুস তখন ভীত যখন আপনি ধোঁয়া, ধুলা এবং বিড়ি ও সিগারেটের বিষাক্ত আবহাওয়ায় থাকছেন।
৭. লিভার ভীত যখন আপনি অতিরিক্ত ভাজা, জাঙ্কফুড এবং ফাস্টফুড খাচ্ছেন।
৮. হৃদপিন্ড ভীত যখন আপনি বেশি লবন এবং কোলেস্টরলযুক্ত খাবার খাচ্ছেন।
৯. প্যানক্রিয়াস আতঙ্কিত যখন আপনি সহজলভ্য এবং সুস্বাদু বলে প্রচুর মিষ্টিজাত খাবার খাচ্ছেন।
১০. আপনার চোখ আতঙ্কিত যখন আপনি অন্ধকারে মোবাইলের আলো এবং কম্পিউটার স্ক্রীনের আলোয় কাজ করছেন।
এবং
১১. আপনার মস্তিষ্ক ভীত যখন আপনি নেতিবাচক চিন্তাকে প্রশ্রয় দেয়া শুরু করেছেন।
আপনার শরীরের অঙ্গ প্রতঙ্গসমূহের যত্ন নিন এবং তাদের আতঙ্কিত করবেন না।
এই সব অঙ্গপ্রত্যঙ্গ প্রচন্ড ব্যয়বহুল এবং বাজারে সহজে কিনতে পাওয়া যায় না। কোনোটা পাওয়া গেলেও আপনার শরীর সেটাকে সম্ভবত গ্রহণ করবে না। অতএব, নিজের অঙ্গ প্রত্যঙ্গসমূহকে সুস্থ রাখুন।
#সিদ্ধান্ত__আপনার ।
ধন্যবাদ ডাঃ জাহাঙ্গীর কবির..

02/06/2021

লে হালুয়া ! অচেনা কবিকে ধন্যবাদ।- তারিক হক

বৌ কী জিনিস
*****************
স্বামী অফিস থেকে ফিরে চুপচাপ বসে আছে দেখে বৌ জিজ্ঞেস করল, কি হয়েছে?
স্বামী --অফিসের ছাদ ভেঙে পড়ে সকলেই মারা গেছে ।
বৌ--- সর্বনাশ, সেকি। তোমার কিছু হয়নি তো?
স্বামী ---- আমি তখন বাইরে সিগারেট খেতে গিয়েছিলাম।
বৌ---- ঠাকুর বাঁচিয়েছেন।
জয় ঠাকুর।
সন্ধ্যার সময় টিভি চালিয়ে বৌ শুনলো, যারা মারা গেছে তাদের পরিবারকে সরকার 2 কোটি টাকার অনুদান দিয়েছেন ।
বৌ -- কতবার বলেছি সিগারেট ছেড়ে দাও, আমার কোনও কথাই তো শুনবে না । জালিয়ে খেলে আমাকে সারা জীবন।
তার পরে
বেশ কিছুদিন পর স্বামী আবার অফিস থেকে ফিরে এসে চুপচাপ বসে আছে,
বৌ জিজ্ঞেস করল, কি হয়েছে? এত চুপচাপ কেন?
স্বামী :- আর বোলোনা,আমাদের অনেককেই আসাম,মিজোরামে বদলি করে দিয়েছে।
বৌ :- কেন?
স্বামীঃ- এটা শাস্তির বদলি।
বৌ :- শাস্তি কেন?
স্বামী :- অফিসে সিগারেট খাওয়ার অপরাধে।
বৌ :- ও,,, যাক তুমি চিন্তা কোরোনা, আমি সব সামলে নেব,বরং তোমার একটু বাইরে ঘোরা হবে।
স্বামী :-শুধু তো বদলি নয়, আরও শাস্তি স্বরূপ সরকার ঠিক করেছে ওদের মাইনে ওদের হাতে না দিয়ে ওদের বৌদের হাতে তুলে দেওয়া হবে।
বৌ :-আরিব্বাস্ ,তুমি একদম চিন্তা কোরোনা,আমি ঠিক মত টাকা পাঠিয়ে দেব।
স্বামীঃ-তা কি করে হবে, তোমার আপত্তির জন্য আমি তো কবেই সিগারেট ছেড়ে দিয়েছি।
বৌ :- হায়রে পোড়া কপাল আমার, তুমি একটা আস্ত কাপুরুষ, নাহলে কেউ বৌয়ের কথায় ওঠাবসা করে?

29/05/2021

আপনি জানেন কি?

১.পর্ণ সিনেমা কখনও যৌন শিক্ষার মাধ্যম নয়!
এর বেশির ভাগ ই মিথ্যা

২.ব্লোজব বা ওরাল সেক্সের চর্চা পর্ণ সিনেমা থেকে মানুষ অনুপ্রেরণা পায়!!

৩.নারীর কাছে লিঙ্গের দৈর্ঘ্যের সাইজের থেকে পুরুত্বের গুরুত্ব বেশি!

৪.নারী পুরুষের শক্ত হাত অনেক বেশি পছন্দ করে!

৫.যৌনতার আসল রহস্য কিন্ত সততা, বিশ্বাস, পারষ্পরিক যোগাযোগ। এগুলো নষ্ট হলে যৌন জীবন ে সুখ থাকে না!

28/05/2021

অচেনা কবিকে ধন্যবাদ।

এক শিক্ষকের স্ত্রী মাঝরাতে উঠে দেখলেন, স্বামী দু চোখ লাল করে উদভ্রান্তের মতো একটা পরীক্ষার খাতা খুলে একদৃষ্টে খাতার দিকে তাকিয়ে আছেন।
স্ত্রী : রাত দশটা থেকে দেখছি এই খাতাটা নিয়েই বসে আছো ?
শিক্ষকঃ একে কত নাম্বার দেব বুঝতে পারছি না।
স্ত্রীঃ কেন? কী লিখেছে?
শিক্ষকঃ লিখেছে, 'সম্রাট আকবর বিপদের দিনে জাঙ্গিয়া পরিতেন না'।

স্ত্রীতো অবাক।

স্ত্রীঃ জাঙ্গিয়া পরিতেন না? মানে তখন তো জাঙ্গিয়ার কোম্পানিই ছিল না!
শিক্ষকঃ সেটাই তো ভাবছি। কেন যে ছেলেটা এটা লিখল।

স্ত্রী ঘুমাতে গেলেন।

ভোর রাত্রে বেশ জোরে একটা শব্দে স্ত্রীর ঘুম ভেঙে গেল। উঠে দেখলেন, স্বামী উন্মাদের মত সারা ঘরে নেচে বেড়াচ্ছেন, সারা ঘরে খাতা কলম ছড়ানো। স্ত্রীকে দেখে স্বামী আরো খুশী।

শিক্ষকঃ, গিন্নী, নাম্বার দিয়েছি।
স্ত্রীঃ কত দিয়েছ?
শিক্ষকঃ শূন্য।

স্ত্রী অবাক।

স্ত্রীঃ সারারাত জেগে খাতা দেখে শুধু শূন্য দিলে ?
শিক্ষকঃ কারোটা নকল করেছে।
স্ত্রীঃ নকল? তার মানে আরো অনেকে লিখেছে?
শিক্ষকঃ না।
স্ত্রীঃ তবে?
শিক্ষকঃ ছেলেটা দেখতে ভুল করেছে । যারটা দেখে সে নকল করেছিল সে লেখেছিল 'সম্রাট আকবর বিপদের দিনে ভাঙ্গিয়া পড়িতেন না'।

আর এই গাধাটা লিখেছে "সম্রাট আকবর বিপদের দিনে জাঙ্গিয়া পরিতেন না।"

28/05/2021

একটু হাসুন।

বাড়ি ফিরে টেবিলে বসে খাবার মুখে দিতেই মেজাজটা খিঁচড়ে গেল। গিন্নিকে খেঁকিয়ে বললাম, "সমস্ত দিন করোটা কি? এত বিস্বাদ রান্না খাওয়া যায়?"

মহিলা শান্তমুখে ফোন তুলে কাকে যেন লাগালেন, "আমার স্বামী মুখে স্বাদ পাচ্ছেন না!"

খুশি হয়ে ভাবলাম বাবা, আমার বিবি কত কেয়ারফুল আমার খাবার দাবারের ব্যাপারে আর বাইরে থেকেও নিশ্চয়ই কিছু খাবার দাবারও আনাচ্ছে, আহা...!!!!

ওমা, পাঁচ মিনিটের মধ্যেই প্যাঁপ্পো প্যাঁপ্পো করে অ্যামবুলেন্স চলে এল, আর কয়েকজন মহাকাশচারী মিলে আমাকে বগলদাবা করে নিয়ে গিয়ে কিনা দিব্বি কোয়ারান্টাইন করে দিল!

রোজ বাড়ি থেকেই খাবার আসে, সঙ্গে একটি চিঠি।

মাত্র দুটি শব্দ; “স্বাদ পাচ্ছ?"

বিঃ দ্রঃ আগামী মাস ছয়েক টেবিলে যা পাবেন, নিঃশব্দে খেয়ে উঠুন, কোনো আওয়াজ করবেন না, ঝামেলায় পড়তে পারেন।

সংগৃহিত

27/05/2021

কিভাবে পেনিস ( Dick/ c**k) বড় করবেন??

এটা নিয়ে চিন্তা ভাবনার, গবেষণার যেন শেষ নেই।
নারীর চাহিদা যৌন পূরন করতে পেনিসের সাইজ স্ত্রীর যৌনিপথের খাপে খাপ না হলে কিছুটা ঘাটতি দেখা যায়।
কখনও নারী মুখ বুজে সহ্য করে কখনও
লাজ লজ্জা ত্যাগ করে পুরুষের কাছে অপূর্ণতার কথা জানান দেয় কেউ আবার বিকল্প উপায় অবলম্বন করে। বাংলাদেশের পুরুষের শক্ত অবস্থায় পেনিসের গড়
সাইজ ৫.৫ ইঞ্চি ১৩.৫ সেমি আর ইউরোপ আমেরিকার বিশেষ করে আফ্রিকানদের সাইজ আর একটু বেশি বড় হয়।

এখন জেনে নেওয়া যাক কি উপায়ে পেনিস বড় করা যায়।
হরমোন থেরাপি
সার্জারি
এক্সারসাইজ

যাদের সেক্স হরমোন লেবেল কম থাকে তারা যদি
সঠিক মাত্রায় সেক্স হরমোন সমৃদ্ধ খাবার বা মেডিসিন নেয় তাহলে ঘাটতি পূরন হবে।

সার্জারির মাধ্যমে কিছুটা বৃদ্ধি করা যায়।
তবে কিছুটা রিস্কি।

এক্সারসাইজ নিয়মিত অনুশীলন করতে হবে
তার মধ্যে কেইগেইল এক্সারসাইজ, জেলকিইন, স্ট্রেচিং অন্যতম।

আজ আমরা জন কলিন্সের পেনিস ইনলার্জমেন্ট
অব বাইবেল বইয়ের ব্যায়ামের নিয়মটা বলবো।

উনি ১৫০০০ প্লাস পুরুষের মাঝে গবেষণা করে ৯০ভাগ সাড়া পেয়েছেন, যার কোন সাইড ইফেক্ট নেই,প্রাকৃতিক উপায়।

১. প্রথমে লিঙ্গটা কুসুম গরম পানিতে মিনিট দুয়েক ভিজিয়ে নিন।তারপর গরম আরামদায়ক কাপড় দিয়ে মুছে দুই মিনিট চেপে ধরে রাখুন,এতে করে লিঙ্গের রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পাবে।

২.প্রথমে হাতে জেল বা ম্যাসেজ লুব মেখে নিন,ভ্যাসলিন হলেও চলবে।
লিঙ্গকে নীচের দিকে টানুন ৪০ সেকেন্ড ধরে রাখুন, হালকা চাপ দিয়ে বেশি দিবেন না।

৩.লিঙ্গকে উপরের দিকে টানুন, ৪০ সেকেন্ড ধরে রাখুন।

৪.এবার ডানে টানুন ৪০ সেকেন্ড ধরে রাখুন।

৫.বামে টানুন,৪০ সেকেন্ড ধরে রাখুন।

৬. চারদিকে রোটেশন করুন,৪০ সেকেন্ড ধরে
দুই মাস করুন। এভাবে করলে ২-৬ ইঞ্চি পর্যন্ত বৃদ্ধি সম্ভব। এটার রিভিউ অনেক ভাল।
আর দেরি নয়,আজ থেকেনশুরু করে দিন।

26/05/2021

বজ্রপাত থেকে বাঁচতে বাংলাদেশ
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স
অধিদপ্তর ২০টি জরুরি নির্দেশনা
দিয়েছে।
নির্দেশনাগুলো হলো-

১. বজ্রপাতে ও ঝড়ের সময় বাড়ির ধাতব
কল, সিঁড়ির ধাতব রেলিং, পাইপ
ইত্যাদি স্পর্শ করবেন না।
২. প্রতিটি বিল্ডিংয়ে বজ্র নিরোধক
দণ্ড স্থাপন নিশ্চিত করুন।
৩. খোলাস্থানে অনেকে একত্রে
থাকাকালীন বজ্রপাত শুরু হলে
প্রত্যেকে ৫০ থেকে ১০০ ফুট দূরে দূরে
সরে যান।
৪. কোনো বাড়িতে যদি পর্যাপ্ত
নিরাপত্তা ব্যবস্থা না থাকে তাহলে
সবাই এক কক্ষে না থেকে আলাদা
আলাদা কক্ষে যান।
৫. খোলা জায়গায় কোনো বড় গাছের
নিচে আশ্রয় নেয়া যাবে না। গাছ
থেকে চার মিটার দূরে থাকতে হবে।
৬. ছেঁড়া বৈদ্যুতিক তার থেকে দূরে
থাকতে হবে। বৈদ্যুতিক তারের নিচ
থেকে নিরাপদ দূতত্বে থাকতে হবে।
৭. ক্ষয়ক্ষতি কমানোর জন্য বৈদ্যুতিক
যন্ত্রপাতির প্লাগগুলো লাইন থেকে
বিচ্ছিন্ন রাখতে হবে।
৮. বজ্রপাতে আহতদের বৈদ্যুতিক শকে
মতো করেই চিকিৎসা দিতে হবে।
৯. এপ্রিল-জুন মাসে বজ্রপাত বেশি হয়।
এই সময়ে আকাশে মেঘ দেখা গেলে
ঘরে অবস্থান করুন।
১০. যত দ্রুত সম্ভব দালান বা কংক্রিটের
ছাউনির নিচে আশ্রয় নিন।
১১. বজ্রপাতের সময় বাড়িতে থাকলে
জানালার কাছাকাছি বা বারান্দায়
থাকবেন না এবং ঘরের ভেতরে
বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম থেকে দূরে থাকুন।
১২. ঘন-কালো মেঘ দেখা গেলে অতি
জরুরি প্রয়োজনে রাবারের জুতা পরে
বাইরে বের হতে পারেন।
১৩. উঁচু গাছপালা, বৈদ্যুতিক খুঁটি, তার,
ধাতব খুঁটি ও মোবাইল টাওয়ার ইত্যাদি
থেকে দূরে থাকুন।
১৪. বজ্রপাতের সময় জরুরি প্রয়োজনে
প্লাস্টিক বা কাঠের হাতলযুক্ত ছাতা
ব্যবহার করুন।
১৫. বজ্রপাতের সময় খোলা জায়গা, মাঠ
বা উঁচু স্থানে থাকবেন না।
১৬. কালো মেঘ দেখা দিলে নদী, পুকুর,
ডোবা, জলাশয় থেকে দূরে থাকুন।
১৭. বজ্রপাতের সময় শিশুদের খোলা
মাঠে খেলাধুলা থেকে বিরত রাখুন
এবং নিজেরাও বিরত থাকুন।
১৮. বজ্রপাতের সময় খোলা মাঠে
থাকলে পায়ের আঙুলের ওপর ভর দিয়ে
এবং কানে আঙুল দিয়ে মাথা নিচু করে
বসে পড়ুন।
১৯. বজ্রপাতের সময় গাড়ির মধ্যে
অবস্থান করলে, গাড়ির থাতব অংশের
সঙ্গে শরীরের সংযোগ ঘটাবেন না।
সম্ভব হলে গাড়িটিকে নিয়ে কোনো
কংক্রিটের ছাউনির নিচে আশ্রয় নিন।
২০. বজ্রপাতের সময় মাছ ধরা বন্ধ রেখে
নৌকার ছাউনির নিচে অবস্থান করুন।

22/05/2021

দাত ব্রাশ করার পেস্ট বিক্রি করা খারাপ কিছু না৷কিন্তু চলন্ত বাসের মধ্যে বা রাস্তার ধারে দাড়িয়ে যদি কেউ বলে " তিন মিনিটে দাতের সব দাগ দূর করে দিবো" এবং তাতে যদি এমন ক্ষতিকর পদার্থ মেশানো থাকে যা ওরাল ক্যান্সার তৈরী করে তাহলে সেটি ক্ষতিকর, তাদের শাস্তি হওয়া দরকার।
ফর্সা হওয়ার ক্রিম বিক্রি সারা বিশ্বব্যাপী হয়,এতে দোষের কিছু নেই। আমাদের দেশের মার্কেটেও পাওয়া যায়। কোনটায় কতটুকু ফর্সা হয় বা আদৌ হয় কিনা সেটা পরের বিষয় কিন্তু প্রধান বিষয় এই ক্রিমগুলো যথাযথ মাধ্যম হয়ে তারপর মার্কেটে আসে। কেনো যথাযথ মাধ্যম হয়ে তারপর আসতে হয়? কারন যথাযথ মাধ্যম হয়ে আসলে তখনই কেবল কর্তৃপক্ষ এটির গুনাগুন সম্পর্কে জানতে পারে এবং ক্ষতিকর কিছু মেশানো থাকলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারে।
কোনো ধরনের সরকারি মাধ্যম ব্যবহার না করে নিজের অসদুপায় ব্যবহার করে দেশে ক্রিম এনে, ফেসবুক লাইভে এসে রং ফর্সাকারী ক্রিম বিক্রি করা অন্যায়। এ অন্যায় আরও গুরুতর হয় যখন এগুলো নিয়ে উদ্ভট সব কথা বলা হয়৷ স্কিনের যতগুলো লেয়ারই নেই ততগুলো লেয়ার নাকি ফর্সা হয়, ট্যারা চোখ ভালো হয়ে যায়সহ নানারকম হাস্যকর কথা বলাটা সাধারন মানুষের সাথে প্রতারণা। সবচেয়ে ভয়ংকর হলো এগুলোতে ত্বকের ক্যান্সার সৃষ্টিকারী ক্ষতিকর ভারী ধাতু পাওয়া গিয়েছে৷ এই সংখ্যা একজন দুইজন না,অনেক। কেউ ধরা পরে আজ কেউ পরবে কাল। তবে আপনাদের সচেতন হতে হবে এসব দেখার পর।
আমি কেনো এগুলো নিয়ে কথা বলি? আমার কি কোনো রং ফর্সাকারী ক্রিমের দোকান আছে? যেটার মার্কেটিং করতে চাই? একদম না। আমি সমালোচনা করি সেসব কাজের যেগুলো মানুষদের প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে মানুষকে ক্ষতি করছে।কিছুদিন আগেও ভিডিও করে বলার চেষ্টা করেছি এসবের বিরুদ্ধে। আমি মনে করি এগুলো না বলা অন্যায়৷ তাই সকল রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে আমি এগুলো বলছি এবং সামনে আরও বলবো৷ উদ্দেশ্য একটাই একটু যদি সবাই সচেতন হয়। নিজের ক্ষতিও যদি করেন সেটা যেনো জেনে করেন না জেনে নয়৷
অসুন্দরের সমালোচনা করতে হয়,অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে হয়। আর যখন এসব করা থেমে যায় তখন সমাজ অসুন্দর আর অন্যায় দিয়ে ভরে যায়।

ভালো থাকুন সবাই৷

22/05/2021

কত ভালো আছি কীভাবে মাপবো?
কোনো প্রাপ্তিই আমাদের মন ভরায়না! শুধু চাই আর চাই! আর ভাবি আমারতো কিছুই নাই! অথচ সুখী হবার একটা সহজ শিক্ষা হাদীসে প্রায়ই বলা হয়েছে-
রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন : (পার্থিব ব্যাপারে) তুমি তোমার চেয়ে দুর্বলের উপর দৃষ্টি রাখবে, যে ব্যক্তি তোমার চেয়ে উচুঁ তার উপর দৃষ্টি রাখবে না। এরূপ করলে তুমি আল্লাহ প্রদত্ত নি‘আমতের প্রতি অবহেলা ও তাচ্ছিল্য প্রকাশ করার অপরাধ হতে বেঁচে যাবে। (তাহলে মন অযাচিত কামনায় হা হুতাশ করবেনা)
বুখারী এবং মুসলিমের বর্ণনায় রয়েছে- রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ তোমাদের কারো নজর যদি এমন লোকের উপর পড়ে, যাকে মাল-ধন ও দৈহিক গঠনে অধিক মর্যাদা দেয়া হয়েছে তবে সে যেন এমন লোকের দিকে নজর দেয়, যে তার চেয়ে নিম্ন স্তরে রয়েছে।
নিজেদের কামনায় লাগাম টানুন। আল্লাহর প্রতি সদা সর্বদা শোকরগুজার হয়ে নিজের প্রাপ্ত নিয়ামতের হিসাব করুন।
রেফারেন্সঃ
বুখারী ৬৪৯০, মুসলিম ২৯৬৩
বুলুগুল মারাম, হাদিস নং ১৪৩৮

20/05/2021

যুক্তরাজ্যের ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিসেস ( NHS) এবং ডায়াবেটিস ইউকে এর তথ্যমতে ডায়াবেটিস কন্ট্রোলের নিয়মগুলো নিম্নরূপঃ
১.পর্যাপ্ত পানি পান করুন।
২.শর্করা জাতীয় খাবার নিয়ন্ত্রণ করুন। ( শর্করা বাদ নয়)
৩.খাদ্য তালিকায় লাল চালের ভাত ও লাল আটার রুটি রাখুন৷ আপনার জন্য কতটুকু প্রয়োজন সেটা জেনে খান৷
৪.খাদ্য তালিকায় নানা উজ্জ্বল রং এর ফল ও সবজি রাখুন।
৫.আমিষ উপকারি এই রোগের মানুষদের তবে বেশী আমিষ খাওয়ায় সতর্কতা রয়েছে কারন বেশী আমিষ কিডনীতে চাপ প্রয়োগ করে৷ডায়াবেটিস রোগীদের কিডনী এমনিতেই নাজুক থাকে। আমিষের জন্য ডিম, ছোলা ও ডাল খেতে পারেন৷
৬.গরুর মাংসের বদলে মাছ বেছে নিন।
৭.দই, ঘি, মাখন নয় কম ফ্যাটযুক্ত দুধ খাওয়া উচিত৷
৮.কাঁচা লবন, বেশী ভাজা বা তৈলাক্ত খাবার, শুকনো ফল পরিহার করুন।
৯.প্রধান খাবারের পরপরই ফল খাবেন না।
১০.প্রতিদিন কমপক্ষে ৩০-৪০ মিনিট যে কোনো ধরনের কায়িক পরিশ্রম করুন৷ হাটা হলে সবচেয়ে ভালো হয়৷
১১.সঠিক সময়ে ঘুমাতে যাওয়া ও সঠিক সময়ে খাওয়ার অভ্যাস করুন।
১২. একবারে অনেক বেশী নয়। অল্প করে দিনে কয়েকবার খাওয়াদাওয়া করুন।
১৩.শরীরের ওজন যাতে বেড়ে না যায় সেদিকে নজর দিন।
১৪. ধূমপান ও এলকোহল থেকে বিরত থাকুন।
১৫. মিষ্টি একেবারে খাওয়া যাবেনা এ ধারনা ভুল। খুবই সামান্য পরিমানে ডায়েবেটিস আক্রান্ত রোগীও খেতে পারেন৷
১৬. নিয়মিত ডায়াবেটিস পরীক্ষা করান।
১৭. পায়ের অনুভূতি পরীক্ষা করুন, প্রতিমাসে একবার রক্তচাপ পরীক্ষা করুন, কয়েকমাস পরপর চোখ পরীক্ষা করুন এবং এসব পরীক্ষার ফল নিয়মিত আপনার ডাক্তারকে অবহিত করুন।

এটা নিয়ে বিবিসি বাংলা নিউজও করেছে।

আমিও তো সারাদিন এগুলোই বলি। আসুন না জেনে কোনো ভ্রান্ত ধারনায় নিজের জন্য বিপদ ডেকে না আনি৷ জার্নালই সত্য বাকী সব ব্যক্তি পর্যায়ের তথ্য।
আসুন ডায়াবেটিস সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানি। ডায়াবেটিস বিশেষজ্ঞ এর পরামর্শ নিন৷ অন্য কোনো বিশেষজ্ঞের না।
ভালো থাকুন সবাই।

09/05/2021

যারা হস্তমৈথুন করেছেন তারা তো ইতিমধ্যে যা ক্ষতি করার করেই ফেলেছেন। এত অল্প বয়সে যারা এই গোপন গুনাহে জড়িত ছিলেন তাদের মধ্যে যারা এখন বিবাহিত,তারা বুঝছেন নিশ্চয়ই নিজেদের কতটা ক্ষতি করেছেন।

হস্তমৈথুনের ফলে যে ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে:

১. অকাল বীর্যপাত(Premature Ejaculation)। অর্থাৎ খুব অল্প সময়ে বীর্যপাত ঘটে। ফলে স্বামী তার স্ত্রীকে সন্তুষ্ট করতে অক্ষম হয়। বৈবাহিক সম্পর্ক বেশিদিন স্থায়ী হয় না।

২. বীর্য পাতলা হয়ে যায় (Temporary Oligospermia)- Oligospermia হলে বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা কমে যায়। তখন বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা হয় ২০ মিলিয়নের কম। যার ফলে Male infertility দেখা দেয়। অর্থাৎ সন্তান জন্মদানে ব্যর্থতা দেখা দিতে পারে। একজন পুরুষ যখন স্ত্রীকে রমন করেন তখন তার পুরুষাঙ্গ থেকে যে বীর্য বের হয় সেই বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা হয় ৪২ কোটির মত।

৩. বিজ্ঞান বলে, কোনও পুরুষের থেকে যদি ২০ কোটির কম শুক্রাণু বের হয় তাহলে সে পুরুষ কোনও সন্তানের জন্ম দিতে পারেন না। অতিরিক্ত হস্তমৈথুন পুরুষের যৌনাঙ্গকে দুর্বল করে দেয়।

4. নার্ভাস সিস্টেম, হার্ট, ডাইজেস্টিভ সিস্টেম, ইউরিনারি সিস্টেম এবং আরও অন্যান্য সিস্টেম ক্ষতিগ্রস্ত হয় । পুরো শরীর দুর্বল হয়ে যায় এবং শরীর রোগ-বালাইয়ের যাদুঘর হয়ে যায়।

৫. চোখের ক্ষতি হয়।

৬. স্মরণ শক্তি কমে যায়।

৭. মাথা ব্যথা হয় ইত্যাদি আরও অনেক সমস্যা হয় হস্তমৈথুনের কারণে।

৮. আরেকটি সমস্যা হল Leakage of semen। অর্থাৎ সামান্য উত্তেজনায় যৌনাঙ্গ থেকে তরল পদার্থ বের হওয়া।
শারীরিক ব্যথা এবং মাথা ঘোরা।

৯. যৌন ক্রিয়ার সাথে জড়িত স্নায়ুতন্ত্র দুর্বল হওয়া অথবা ঠিক মত কাজ না করার পরিস্থিতি সৃষ্টি হওয়া।

১০. শরীরের অন্যান্য অঙ্গ যেমন: হজম প্রক্রিয়া এবং প্রসাব প্রক্রিয়ায় সমস্যা সৃষ্টি করে। দ্রুত বীর্যস্থলনের প্রধান কারণ অতিরিক্ত হস্তমৈথুন।

১১. হস্তমৈথুনের ফলে অনেকেই কানে কম শুনতে পারেন।

কিভাবে বাঁচবেনঃ-

১. খুব দ্রুত বিয়ে করে ফেলা,সেটা সম্ভব না হলে নিজের নফসকে কষ্ট দিতে রাসূল(সাঃ)এর আদেশ অনুযায়ী সাওম পালন করা।

২. বেশি বেশি আল্লাহকে ভালোবাসা, দ্বীনি খেদমতে সময় ব্যয় করা এবং নামাজে মনোযোগী হওয়া।

৩. নিজেকে যথাসম্ভব ব্যস্ত রাখা এবং দৃষ্টি হেফাজত করা।কোন ব্যক্তি বা অশ্লীল ছবির দিকে দৃষ্টিপাত করা, সেটা জীবিত মানুষের হোক কিংবা আঁকা হোক, বাঁধহীন দৃষ্টি ব্যক্তিকে হারামের দিকে নিয়ে যায়।

৪. কোন কোন সময় হস্তমৈথুন বেশি করেন, সেই সময়গুলো চিহ্নিত করুন। বাথরুম বা ঘুমাতে যাওয়ার আগে যদি উত্তেজিত থাকেন, বা হঠাৎ কোনও সময়ে যদি এমন ইচ্ছে হয়, তাহলে সঙ্গে সঙ্গে কোনও শারীরিক পরিশ্রমের কাজে লাগে যান। যেমন কোনও ব্যায়াম করতে পারেন। যতক্ষণ না শরীর ক্লান্ত হয়ে যায়, অর্থাৎ হস্তমৈথুন করার মত আর শক্তি না থাকে, ততক্ষণ পর্যন্ত সেই কাজ বা ব্যায়াম করুন। গোসল করার সময় এমন ইচ্ছে জাগলে শুধু ঠাণ্ডা জল ব্যবহার করুন এবং দ্রুত বাথরুম থেকে বেরিয়ে আসুন।ল

৫. ধৈর্য ধরতে হবে। একদিনেই নেশা থেকে মুক্তি পাবেন, এমন হবে না। একাগ্রতা থাকলে ধীরে ধীরে যে কোন নেশা থেকেই বের হয়ে আসা যায়। মাঝে মাঝে ভুল হয়ে যাবে। তখন হতাশ হয়ে সব ছেড়ে দেবেন না। চেষ্টা করে যান।

৬. হস্তমৈথুনে চরমভাবে এডিক্টেড হলে কখনোই একা থাকবেন না, ঘরে সময় কম কাটাবেন, বাইরে বেশি সময় কাটাবেন। জগিং করতে পারেন, সাইকেল নিয়ে ঘুরে আসতে পারেন। ছাত্র হলে ক্লাসমেটদের সাথে একসাথে পড়াশুনা করতে পারেন। লাইব্রেরি বা কফি শপে গিয়ে সময় কাটাতে পারেন।

৭. বেশি রাত জাগা যাবেনা। এশার নামাজ পড়েই দ্রুত ঘুমিয়ে পড়তে হবে।‍ঘুমানোর সময় ইসলামী আদবগুলো মেনে চলা। যেমন- ঘুমানোর দোয়াগুলো পড়া, ডান পার্শ্বে কাত হয়ে শোয়া, পেটের উপর ভর দিয়ে না-ঘুমানো; যেহেতু এ সম্পর্কে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নিষেধ আছে।

৮. সেক্সুয়াল ব্যাপারগুলো একেবারেই এড়িয়ে চলবেন। এধরনের কোনও শব্দ বা মন্তব্য শুনবেন না।

৯. নিজের সাথে সবসময় ইসলামিক সাইন নিয়ে চলুন। যেমন আপনার মোবাইল ফোন বা কম্পিউটারের স্ক্রীনে লিখে রাখুন আল্লাহ আমাকে দেখছেন।

১০. ছোট ছোট টার্গেট সেট করুন। ধরুন প্রথম টার্গেট টানা দুইদিন হস্তমৈথুন করবেন না। দুইদিন না করে পারলে ধীরে ধীরে সময় বাড়াবেন।

১১. যখন তখন বিছানায় যাবেন না। কোথাও বসলে অন্যদের সঙ্গ নিয়ে বসুন।

১২. বন্ধুবান্ধব ও পরিবারের সবার সাথে বেশি সময় কাটান।

১৩. ধ্যান বা মেডিটেশন করতে পারেন। যোগ ব্যায়াম করতে পারেন।

১৪. যে মেয়ে বা মহিলা আপনার জন্য লা-মাহরাম বা যাদের সাথে দেখা করা নিষেধ তাদের সাথে কথা না বলুন।

১৫. বিকেলের পরে উত্তেজক ও গুরুপাক খাবার খাবেন না।

★ যে পরিমান ক্যালরী হস্তমৈথুনে খরচ হয়,তাতে শরীর খুব দ্রুত ভেঙে যায়৷ একারনে যে ছেলে অলরেডি হস্তমৈথুন থেকে ফিরে এসেছেন,তার জন্য নিয়মিত বিভিন্ন ফল, ডিম, দুধ, ছোলা খাওয়ার পরামর্শ রইলো।।এবার আসা যাক, যারা হস্ত-মৈথুন ছেড়ে দিয়েছেন কিছুদিন হল, বা বেশ অনেকদিনই হল তাদের ক্ষেত্রে কি করা যেতে পারে। এই বিষয় টা নিয়ে বেশি ভাববেন না, কারণ আমাদের শরীর নিজে থেকেই এই ক্ষতি পুরন করে নেয়। কিন্তু তারপর ও আরও বেশি করে পুষ্টিকর খাবার খাওয়া উচিত। পুষ্টিকর বলতে বেশি করে ফল খান, এর সাথে দুধ, ডিম, মাছ, চিকেন, মধু এসব বেশি করে খান।

কেউ যদি এই গুনাহটি করে ফেলে তাহলে তার উচিত অনতিবিলম্বে তওবা করা, ক্ষমা প্রার্থনা করা, নেকীর কাজ করা এবং ক্ষমাপ্রাপ্তির ব্যাপারে হতাশ না হওয়া। কেননা এ পাপটি একটি কবিরা গুনাহ্।

01/05/2021

দ্রুত বীর্যপাত কেন হচ্ছে???

মানসিক ভীতি কাজ করে, এই বুঝি বৌ এর কাছে যেয়ে লজ্জিত হতে হবে!! মস্তিষ্ক এই চিন্তা বার বার করায় বেশ পেনিস সংবেদনশীল হয়ে যায়, সময়ের উপর নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারে না।

দীর্ঘদিন ধরে হস্তমৈথুন করে করে সময়ের সেট আপ কমিয়ে রাখা হয়।কারও দুই মিনিট কারও বা তিন মিনিটে ঝামেলা শেষ। এটা একদিনের অভ্যাস না।
ছান্দিক হাতের সঞ্চালনে দ্রুত সময়ে বীর্যটা বের হয়ে যায়, আর এটাতে ঐ ব্যক্তি অভ্যস্ত হয়ে উঠে।
তবে যাদের হস্তমৈথুনের রিদম টা এলোমেলো, উরু ধরো, মস্তিষ্কে যৌন চিন্তা কম আসে,সেক্স নিয়ে কম ভাবে তাদের সময় টা বেশি থাকে।

কিশোর বয়সে অতিরিক্ত স্বপ্ন দোষ আরও বেশি দূর্বল করে দেয়।কোনভাবেই আর নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারেনা।

কিভাবে দীর্ঘ সময় নিয়ে সহবাস করবেন???

নিজেই ঠিক করুন ! কতসময় ধরে রাখতে চান??
আপনার স্ত্রী কত সময় চাচ্ছে??

***হাই স্পিড, তাল মিলিয়ে সঞ্চালন বাদ দিবেন।
**** মিল্ক শেক খাওয়া শুরু করুন,এক্সট্রা এনার্জি পাবেন।
*** শরীরে উত্তেজনা দরকার, মনে নয়।
এর জন্য ইয়োগা, কেইগেলএক্সারসাইজ করুন।

**** বীর্যবের হওয়ার উপক্রম হওয়ার আগেই
ব্রেক কষে দিবেন।মস্তিষ্কে সিগন্যাল যাওয়ার আগেই ব্রেক কষবেন।

*** যারা একেবারেই নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারেন না তারা
কিছু মেডিসিন সেবা নিবেন,এর মধ্যে নিজেকে গড়ে তুলুন। ঔষধ ছাড়া পরবর্তীতে চেষ্টা করুন।
এর জন্য বারবার সহবাস খুবই জরুরি।

******* বুক ভরে বাতাস নিবেন, ধীরে ধীরে ছাড়বেন।
সব সময় এই ব্যায়াম টি করুন।

***** যৌন মিলনের সময় হাত আর হাঁটুর উপর চাপ দিবেন। লিঙ্গের মাথায় চাপ কমিয়ে আনুন।
চেপে সহবাস করুন, তলপেটের উপর চাপ রাখুন।

***- প্রচুর ফোরপ্লে নিজে করুন আর স্ত্রীকে করে দিতে বলুন।
আপনার শরীরের সুড়সুড়ি বেশি থাকলে বেশি আলিঙ্গন করুন,চুম্বন করতে বলুন স্ত্রী কে। তাহলে
সুড়সুড়ি কমে যাবে বিশেষ করে স্বামীর নিপল চোষন ( দুধের বোটা) স্ত্রী যদি সুড়সুড়ি কমিয়ে দেয়, এতেও উপকৃত হবেন।

*** সহবাসের জন্য দশটি পজিশন নিজেরা বাছাই করে নিন।না জানলে গুগলে সার্চ দিন ( ডামি কার্টুনের পিক দেখে বুঝে নিন))

প্রতিটি পজিশনে ১ মিনিট সময় বরাদ্দ রাখলেও দশমিনিট সহবাস সহজেই করতে পারবেন।
বিরতি নিয়ে নিয়ে সহবাস করতে পারেন, সমস্যা দূর হবে।ঘেমে গেলে স্যালাইনের পানি বেশি পরিমানে খান।

**** রুমটা কোলাহল মুক্ত রাখার চেষ্টা করুন আর সুগন্ধি রজনী গন্ধা ফুল ঘরে রাখুন।

স্ত্রী উচিৎ স্বামী কে সহযোগিতা করা,বারবার উৎসাহ দিন, আপনার স্বামী অবশ্যই পারবে।
এটা কোন রোগ নয়,এটা সমস্যা। যখন বের হওয়ার বিন্দুমাত্র আভাস পাবেন, তখন স্ত্রীর উচিৎ স্বামীর লিঙ্গের মাথাটা ত্রিশ সেকেন্ড চেপে ধরা, স্বাভাবিক হলে সহবাস শুরু করুন।
প্রথমদিকে বিরক্তিকর লাগলেও কিছু দিন পর ফলাফল পাবেন।

***** স্ত্রীর উচিৎ সহবাসের সময় শব্দ করে বা কথা বলে
রেসপন্স করা,এতে স্বামীর উৎসাহ বেড়ে যায়।
মুখের মধ্যে অনুভূতি চেপে রাখবেন না।

*** অন্য মনস্ক হয়ে সহবাস করুন।

01/05/2021

আপনার শিশুকে রক্ষা করুন !

১. আপনার শিশুকে কারো কোলে বসতে দিবেন না।

২. সন্তানের বয়স দু’বছরের বেশী হলেই তার সামনে আর আপনি কাপড়চোপড় পাল্টাবেন না।

৩. প্রাপ্ত বয়স্ক কেউ আপনার শিশুকে উদ্দেশ্য করে বলছে: ‘আমার বৌ’, ‘আমার স্বামী’- এটা অ্যালাউ করবেন না।

৪. আপনার শিশু যখন বলছে সে খেলতে যাচ্ছে, কোন্ ধরণের খেলা সে খেলছে সেদিকে লক্ষ্য রাখুন, উঠতি বয়সি বাচ্চাদের মধ্যে অ্যাবিউজিং প্রবণতা পাওয়া যাচ্ছে।

৫. স্বাচ্ছন্দবোধ করছে না এমন কারো সাথে কোথাও যেতে আপনার শিশুকে জোরাজুরি করবেন না। পাশাপাশি লক্ষ্য রাখুন, আপনার শিশু বিশেষ কোন প্রাপ্ত বয়স্কের ভক্ত হয়ে উঠেছে কিনা।

৬. দারুণ প্রাণচ্ছল কোন শিশু হঠাৎ নির্জিব হয়ে গেলে, তাকে প্রশ্ন করুণ। তার মনের অবস্থাটা পড়তে চেষ্টা করুণ।

৭. বয়:সন্ধি পেরোচ্ছে এমন বাচ্চাকে যৌনমূল্যবোধ সম্পর্কে শিক্ষা দিন। আপনি যদি এ কাজ না করেন, তবে সমাজ তাকে ভুল টা শিখিয়ে দেবে।

৮. কোন ছবি, কার্টুন ইত্যাদি বাচ্চাদের জন্য আনলে আগে তা নিজে দেখুন। কোন বই সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে তবেই তা কোমলমতি সন্তানের হাতে দিন।

৯. আপনি নিশ্চিত হন যে আপনি প্যারেন্টাল কন্ট্রোল অপশন অ্যাক্টিভেট করে রেখেছেন কেবল নেটওয়ার্কে, বিশেষ করে সেই সমস্ত নেটওয়ার্কে যেখানে আপনার শিশু প্রায়শই ভিজিট করে।

১০. তিন বছর বয়স হয়েছে এমন সন্তানকে তাদের ব্যক্তিগত গোপন স্থানসমূহ কিভাবে পরিস্কারপরিচ্ছন্ন রাখতে হয় তা শেখান। সতর্ক করে দিন যেন সেসব এলাকা কেউ স্পর্শ করতে না পারে- নিষিদ্ধদের মধ্যে আপনিও আছেন (মনে রাখবেন চ্যারিটি বিগিনস অ্যাট হোম এ্যান্ড উইথ ইউ)।

১১. কালো তালিকাভুক্ত করুণ সেই সব বই, গান, মুভি, পরিবার বা ব্যক্তিকে- আপনি মনে করেন যে বা যা আপনার শিশুর মনের সৌন্দর্য নষ্ট করতে পারে।

১২. আপনার শিশুকে ভিড়ের বাইরে গিয়ে দাড়ানোর মূল্যবোধ শেখান।

১৩. আপনার শিশু যদি কারো সম্পর্কে অভিযোগ করে তবে দয়া করে বিষয়টি নিয়ে মুখ বুজে থাকবেন না।

মনে রাখবেন আপনি হয় বাবা মা হবেন দু’দিন বাদে, যে কোন ব্যথা কিন্তু সারাজীবন বয়ে বেড়াতে হয়...

আপনার সচেতনতা আপনার পরিবারের নিরাপত্তা।
(সংগৃহীত)

30/04/2021

Consensual S*x: বিপদ টা কোথায়?

❓আপনার হাজব্যান্ড/ওয়াইফ অন্য কারো সাথে এফেয়ার বা ফিজিক্যাল ইন্টিম্যাসিতে জড়িয়েছে?
---- "তারা দুজন দুজনার সম্মতিতে যা করার করেছে। এরা তো Consenting Adult! দোষ দেখলেন কোথায়? "

❓মেয়ে বয়ফ্রেন্ডের সাথে সেক্স করতে গিয়ে মরে গেছে?
---- "আরে আরে থামেন! হত্যা না এক্সিডেন্ট পরে বুঝব! R**e বলার আগে ১০ বার ভাবেন! দুইজনই কিন্তু Consenting Adult !"

❓বড়লোকের 'রক্ষিতা'র লাশ পাওয়া গেছে?
----- "Don't dare to do victim blaming! They were consenting adults!"

আজকাল শুরু হইছে, এই এক Consensual S*x এর যুগ! দুইজন এডাল্ট মানুষের সম্মতি থাকলে তারা s*x করুক, হাঁচি দিক, মদ খাক, মইরে যাক কিচ্ছু বলতে পারবেন না। সাতখুন মাফ।

মাঝখান দিয়ে এই ধরেন মাঝেমধ্যে একজন দুইজন নিজে মরবে, কিংবা খুন হবে - দেখবেন, শুনবেন, স্ট্যাটাস দিবেন, ঘুমায় যাবেন! ব্যস এতোটুকুই! চিন্তা নেই কয়দিন পর একই কাহিনী রিপিট হবে!

R**e এবং Molestation এর গ্রাউন্ডে Consensual S*x এর কন্সেপ্ট যে অত্যন্ত জরুরী আমার তাতে বিন্দুমাত্র কোন দ্বিমত নেই। Consent এর বেসিক কন্সেপ্ট টির বিরুদ্ধে এই লেখাটি নয়।

আমার আপত্তি, Consensual S*x এর ধোঁয়া দিয়ে Unethical কাজকে জাস্টিফাই এবং পবিত্র করার নতুন ট্রেন্ডটার বিরুদ্ধে।

আপনি মিলিয়ে দেখলে বুঝবেন, বছর কয়েক আগেও যেটাকে আপনি খুব নোংরা ব্যাপার ভাবতেন, সমাজের জন্যে ক্ষতিকর ভাবতেন সেটা 'Consensual S*x' এর ফ্রেমে দেখলে আজকাল খুব 'বড় অপরাধ' লাগবে না।

উল্টো, অত্যন্ত অসহায়ের মত আপনি আবিষ্কার করবেন যে, আপনি আসলে 'খারাপ' কে 'খারাপ' বলতে ইতস্তত করছেন, ঠিকঠাক 'ঘৃণা' করতে পারছেন না।

Extramarital relationship, Sugar daddy culture, Prostitution, ছেলে মেয়ের গ্রুপ সেক্স, মাল্টিপল সেক্সুয়াল পার্টনার, ভার্চুয়াল সেক্স, প্রি ম্যারিটাল সেক্স সব দেখেছেন আস্তে আস্তে কেমন গায়ে সয়ে যাচ্ছে?!

বিবাহিত দম্পতিদের বড় একটা অংশ সোশ্যাল মিডিয়ায় র‍্যান্ডম রিলেশনশিপে জড়াচ্ছে। সেগুলোতে সেক্স থাকেনা অনেক ক্ষেত্রেই কিন্তু বিশাল ইমোশনাল এটাচমেন্ট থাকে। মানুষ ভার্চুয়াল দুনিয়ার এমন বন্ধুত্বে এখন লজ্জিত নয়। কেউ কেউ তো বুক ফুলিয়ে বলে - "কারো তো কোন ক্ষতি হচ্ছেনা!"। ব্রক্ষ্মাস্ত্র হল - দু'জনার সম্মতি। কিসের পাপ এতে?

একজন বাবা/মা হিসেবে, স্ত্রী/স্বামী হিসেবে, ভাই/বোন হিসেবে উপরের জিনিসগুলোর প্রতিবাদ করতে যান! বাঁধা দিতে যান - সবার আগে ধরা খাবেন Consensual S*x এই পয়েন্টে! এমন কি আপনার হাঁটুর বয়সী সন্তানই আপনার উপর চড়াও হয়ে বলে বসবে- 'দুজন দু'জনের কন্সেন্টে আমরা যা ইচ্ছা তাই করি, তোমার এতো সমস্যা কোথায়?"

আপনার নিজেকে বেকুব মনে হবে! ব্যাকডেটেড মনে হব! কি যুক্তি দেবেন সেই ভাবনায় পড়বেন। না সামাজিক অবক্ষয়ের ভয়, না ধর্মের বাঁধা নিষেধ কোন কিছু ধোপে টিকবে না। 'দু'জনার সম্মতি' ই এখন সব কিছু!
এমনকি প্রশ্ন উঠতে পারে - আপনি কোন যুক্তিতে কাজগুলোকে Unethical বলবেন সেটা নিয়েও।

ধরেন একটা ঘটনা ঘটল। সরল মনে বললেন- "মেয়ের এটা করা ঠিক হয়নি" - এক দল চড়ে আসবে কেন ভিক্টিম ব্লেমিং করছেন? ধরেন বললেন "ছেলে মহা অন্যায় করেছে "- একদল বলবে 'সে তো আর জোর করেনি! সম্মতিতেই হয়েছে' - ব্যস কেইস ডিসমিস! আপনি আসলে কনফিউজড হয়ে যাবেন আসলেই কি তারা অন্যায় কিছু করেছে না কি আপনি ই ওভার রিয়্যাক্টিভ!
(ভিক্টিম ব্লেমিং নিঃসন্দেহে জঘন্য। সেটার কন্টেক্স আর উপরের উদাহরণ এক নয়)

যেসব মানুষ এসব কাজে কোন অন্যায় দেখেনা তারা ফান্ডামেন্টালি যে পয়েন্টটা মিস করে তা হল, S*x is not just S*x! S*x এমন একটা টপিক যার লেজ টানলে moral ground এর প্রসংগ আসবেই, ethical boundary এর প্রসংগ আসবেই। 'সমাজের কি হবে' এই আতংকটা তো আসবেই আসবে!

ট্যানারির আশেপাশে যাদের বাড়ি, অথবা ডাস্টবিনের পাশে যারা থাকেন একটানা সেসব জায়গায় থাকতে থাকতে তাদের অভ্যস্ততা এসে যায়। সেই দূর্গন্ধ আর দূর্গন্ধ লাগেনা। আমাদের দশা হবে সেরকম! সমাজ পচে যাবে, গন্ধটাও নাকে পৌঁছাবেনা।

কন্সেন্ট সহ সেক্স মানে নিঃসন্দেহে সেই সম্পর্কে ব্যক্তি নিরাপদ। কিন্তু সমাজ কতটা নিরাপদ হল সেই প্রশ্নটি কিন্তু থেকেই যায়। তাই Consent সহ S*x হলেও আমি সমাজের সচেতন মানুষ হিসেবে অবশ্যই কিছু কিছু S*x কে ঘৃণা করতে চাই। মন থেকে খারাপ বলে বিশ্বাস করতে চাই।
© ডা. সুষমা রেজা।

26/04/2021

ডেইলি_আমল_চার্টঃ-
▂▂▂▂▂▂
১। ফরজ নামাযঃ (৫ ওয়াক্ত)
আর কিচ্ছু না করলেও ফরজ নামায বাদ দেয়ার কোনো সুযোগই নেই।
[প্রতি ফরয নামাজের শেষে একবার আয়াতুল কুরসি পাঠ করবেন]

▂▂▂▂▂▂
২। সুন্নাত নামাযঃ (দিনে ১২ রাকাত)
(ফজর এর আগে ২ রাকাত ; জোহরের আগে ৪ এবং পরে ২ ;মাগরিবের পরে ২;এশার পরে ২ রাকাত)।

▂▂▂▂▂▂
৩। তাহাজ্জুদঃ [তাহাজ্জুদ দুয়া কবুলের শ্রেষ্ঠ সময়। এসময় আল্লাহ প্রথম আসমানে নেমে আসেন (বুখারীঃ ১১৪৫ দ্রষ্টব্য)]

▂▂▂▂▂▂
৪। কুরআন পড়াঃ [নিয়মিত কুরআন পাঠ কিয়ামতের দিন নূর স্বরূপ হয়ে দাঁড়াবে। ফজরের পর চাইলেই ৫ মিনিট হলেও অন্তত মুখস্ত সুরাগুলোই রিপিট করে তিলাওয়াত করা যায়, বড় সুরা যদি মুখস্ত না থাকে বা দেখে তিলাওয়াতের সুযোগ নাও হয়]২৪ ঘন্টার দিনে নামায ব্যতীত কমপক্ষে ৩০ আয়াত পড়তে হবে। সুরা ইখলাস দশবার কিংবা শুধু সুরা মুলক(৩০ আয়াত)।

▂▂▂▂▂▂
৫। আয়াতুল কুরসীঃ [ রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি প্রত্যেক ফরজ নামাজ শেষে আয়াতুল কুরসি পড়ে, তার জান্নাতে প্রবেশ করতে মৃত্যু ছাড়া আর কোনো বাধা থাকে না। -(নাসাঈ) ]... সুবহান আল্লাহ!

▂▂▂▂▂▂
৬। 'ঘুমানোর আগে সুরা বাকারার শেষ দুই আয়াত পড়াঃ [রাসুলুলাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “যে ব্যক্তি রাতের বেলা সুরা বাক্বারার শেষ দুই আয়াত পড়বে সেটা তার জন্য যথেষ্ঠ হবে।”]- বুখারি ৫০১০, মুসলিম ৮০৭।

▂▂▂▂▂▂
৭। সাইয়্যেদুল ইসতিগফারঃ
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, ‘যে ব্যক্তি দৃঢ় বিশ্বাসের সাথে এই দো‘আ পাঠ করবে, দিনে পাঠ করে রাতে মারা গেলে কিংবা রাতে পাঠ করে দিনে মারা গেলে, সে জান্নাতী হবে’। - (মিশকাত হা/২৩৩৫)]
দিনে দুইবার পড়তে হবে।

▂▂▂▂▂▂
৮। ওযুর দু’আ; কালেমা শাহাদাতঃ
রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন-‘যে ব্যক্তি উত্তমরূপে অযু করার পর ‘আশহাদু আন লা~ ইলা-হা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা~ শারী-কা লাহু ওয়া আশহাদু আন্না মুহাম্মাদান 'আবদুহু ওয়া রাসূ-লু-হু’ বলবে-- তার জন্য জান্নাতের আটটি দরজাই খুলে দেওয়া হবে। সে যে দরজা দিয়ে ইচ্ছা প্রবেশ করতে পারবে- (সহীহ মুসলিম ১/১২২)]

▂▂▂▂▂▂
৯। তাহিয়াতুল ওযুঃ
(রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “যে মুসলমান সুন্দররুপে অজু করে তারপর দাঁড়িয়ে দেহ ও মনকে পুরোপুরি তার প্রতি নিবদ্ধ রেখে দুই রাকআত নামাজ আদায় করে, তার জন্য জান্নাত ওয়াজিব হয়ে যায়।” - (সহিহ মুসলিমঃ ২৩৪, আবু দাউদঃ৩০৪)
ওযুর পরে দুই রাকাত নফল নামাযের এতই সাওয়াব! আলহামুদুলিল্লাহ! রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম জান্নাতে বেলাল রাঃ এর পদধ্বনি শুনে এসেছেন, যিনি নিয়মিত এই নামায পড়তেন)।

▂▂▂▂▂▂
১০। দরুদঃ (৫ ওয়াক্ত আযানের জবাব দেয়ার পর একবার করে মোট ৫ বার পড়বেন। শুক্রবার আরো বেশি করে পড়বেন)
রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন- ‘যে ব্যক্তি আমার প্রতি একবার দরূদ পাঠ করে। আল্লাহ তার প্রতি দশবার রহমত নাযিল করেন, এবং তার দশটি গোনাহ (সগীরা) মাফ করা হয়, ও তার দশটি মর্যাদা বৃদ্ধি করা হয়।’- (নাসাঈ)
“আল্লাহুম্মা সল্লি 'আলা মুহাম্মাদিও ওয়া ’আলা আলি মুহাম্মাদ কামা সল্লাইতা 'আলা ইব্রহী-মা ওয়া ’আলা আলি ইব্রহী-মা ইন্নাকা হামীদুম মাজী-দ। আল্লাহুম্মা বারিক 'আলা মুহাম্মাদ ওয়া ’আলা আলি মুহাম্মাদ কামা বা-রাকতা 'আলা ইব্রহী-মা ওয়া ’আলা আলি ইব্রহী-মা ইন্নাকা হামী-দুম মাজী-দ”।
সবচেয়ে সংক্ষিপ্ত দরুদঃ সল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম’।

▂▂▂▂▂▂
১১। দৈনিক ৭০ বার ইস্তিগফারঃ
(নিয়মিত ইস্তিগফারে দুয়া কবুল বেশি হয়, অনেক গুনাহ মাফ হয়, আল্লাহর শাস্তি ও বিপদ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়, রিযিক প্রশস্ত হয়। প্রতিটিই সহীহ সনদে বর্ণিত হাদীস থেকে নেয়া)
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নিষ্পাপ হওয়া সত্ত্বেও প্রতিদিন ৭০ থেকে ১০০ বার তওবা ও ইস্তিগফার করতেন। আমরা নাহয় ৭০ বার অন্তত নিয়মিত করি??

▂▂▂▂▂▂
১২।সুবহানআল্লাহ্ ... আলহামদুলিল্লাহ্... আল্লাহু আকবার
প্রতি ফরজ নামাযের পর এই তিনটি যিকির ৩৩ বার অথবা ১০ বার করে পড়তে হবে। দুইটাই হাদীসে এসেছে। ৩৩ বা ১০ যেটাই হোক, নিয়মিত আমল করতে হবে। অনিয়মিত ৩৩ এর চেয়ে নিয়মিত ১০ অনেক ভালো।

▂▂▂▂▂▂
১৩। ২৪ ঘন্টার দিনে ১০০ বার সুবহানআল্লাহ্ঃ
প্রতিদিন ১০০ বার সুবহান আল্লাহ্ পাঠ করলে ১০০০ সাওয়াব লিখা হয় এবং ১০০০ গুনাহ মাফ করা হয় । [সহীহ মুসলিম-৪/২০৭৩]

▂▂▂▂▂▂
১৪। ২৪ ঘণ্টার দিনে ১০০ বার সুবহানাল্লাহি ওয়াবিহামদিহিঃ
যে ব্যক্তি প্রতিদিন ‘সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি’ ১০০ বার পাঠ করবে সমুদ্রের ফেনা পরিমান (সগীরা) গুনাহ থাকলেও তাকে মাফ করে দেওয়া হবে। [সহীহ আল-বুখারী-৭/১৬৮,সহীহ মুসলি।

▂▂▂▂▂▂
১৫। সাদাকাঃ (দান-সাদাকার গুরুত্ব নিয়েঅসংখ্য সহীহ হাদিস রয়েছে। একটা খেজুরের অর্ধেক হলেও দান করে জাহান্নাম থেকে বাঁচতে বলা হয়েছে- এটাই কি যথেষ্ট নয় সাদাকার গুরুত্ব বোঝাতে?)
২৪ ঘণ্টার দিনে অন্তত এক টাকা হলেও হিসাব করে দান করতে হবে। প্রতিদিন হয়ত বের হয়ে দেয়ার সুযোগ নাও হতে পারে। সেক্ষেত্রে, একটা জায়গায় নিয়ত করে জমা করতে হবে আর নিজে বের হলে বা অন্য কেউ বের হলে তাকে দিয়ে দেওয়াতে হবে।

▂▂▂▂▂▂
১৬। ঘুমের আগে ওযু + আয়াতুল কুরসীঃ
(রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যখন তুমি তোমার শয্যা গ্রহণের ইচ্ছা করবে, তখন সালাতের ন্যায় অজু করে ডান কাত হয়ে শয়ন করবে।’ (বুখারি ও মুসলিম)
যে ব্যক্তি পবিত্রাবস্থায় (অজু অবস্থায়) ঘুমায় তার সাথে একজন ফেরেশতা নিয়োজিত থাকে। অতঃপর সে ব্যক্তি ঘুম থেকে জাগ্রত হওয়ার সাথে সাথেই আল্লাহ্র সমীপে ফেরেশতাটি প্রার্থনায় বলে থাকে, হে আল্লাহ্! তোমার এ বান্দাকে ক্ষমা করে দাও, কেননা সে পবিত্রাবস্থায় ঘুমিয়েছিল।’ (সহীহ ইবনে হিব্বান)

▂▂▂▂▂▂
১৭। তিন কূলঃ
(রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম প্রতি রাতে যখন ঘুমাতে যেতেন, তখন নিজের উভয় হাত এক সঙ্গে মিলাতেন। তারপর উভয় হাতে ফুঁক দিতেন এবং সূরা ইখলাস, সূরা ফালাক, সূরা নাস পড়তেন। তারপর দেহের যতটুকু অংশ সম্ভব হাত বুলিয়ে নিতেন। তিনি মাথা, মুখমণ্ডল ও শরীরের সামনের অংশ থেকে শুরু করতেন। তিনি এরূপ তিনবার করতেন। -সহিহ বুখারী।

26/04/2021

এই পোস্টে আপনার মনে উদিত যৌনবিষয়ক সাধারণ প্রশ্নের উত্তর আছে। তাই সতর্কতার সাথে পড়ুন।
★ লিঙ্গ বড় করা যায় ?
উত্তর- না
★ লিঙ্গ মোটা করা যায়?
উত্তর- না
★ লিঙ্গ লম্বা করা যায় ?
উত্তর- না
★ ওয়াইফের সাথে/গার্লফ্রেন্ডের সাথে কথা বললে লিঙ্গের মাথায় আঠালো পদার্থ / বীর্য চলে আসে, কি ওষুধ খাব ?
উত্তর- এটা স্বাভাবিক বিষয়, কোন রোগ না, তাই ওষুধ খাওয়ার প্রয়োজন নেই। আঠালো যে পদার্থ আসে তা বীর্য না।
★ পায়খানা করার সময় কোথ দিলে প্রস্রাবের সাথে আঠালো বা বীর্যের মত পদার্থ বের হয়। কি করব ?
উত্তর- এটা স্বাভাবিক বিষয় , কোন রোগ না , তাই ওষুধ খাওয়ার প্রয়োজন নেই।
★ আমার স্বপ্নদোষ হচ্ছে, খুব টেনশন এ আছি। মাসে কতবার স্বপ্নদোষ হওয়া স্বাভাবিক ?
উত্তর- স্বপ্নদোষ একটি স্বাভাবিক বিষয়। মাসে ৮ থেকে ১০ বার স্বপ্নদোষ হলেও টেনশনের কোন কারণ নেই। টেনশন ফ্রি থাকুন পুষ্টিকর খাবার খান। রাতে ঘুমানোর আগে প্রস্রাব করে ঘুমাবেন। কোন খারাপ চিন্তা করবেন না।
★ আমার লিঙ্গ ছোট আমি কি বিয়ে করতে পারব ?
উত্তর- উত্থিত অবস্থায় / উত্তেজিত অবস্থায় লিঙ্গ ৩.৫ ইঞ্চির চেয়ে বেশি হলে তা স্বাভাবিক।
★ উত্থিত অবস্থা ছাড়া / উত্তেজিত অবস্থা ছাড়া আমার লিঙ্গ খুব ছোট হয়ে থাকে । কি করব ?
উত্তর- কথিত অবস্থা ছাড়া বা উত্তেজিত অবস্থা ছাড়া লিঙ্গ ছোট হয়ে থাকবে এটাই স্বাভাবিক। দেখতে হবে ঠিকভাবে উত্থান হয় কিনা। ঠিকভাবে উত্থান হলে টেনশনের কোন কারণ নেই।
★ লিঙ্গে একটা মালিশ ব্যবহার করতে চাই , ভালো কোম্পানির একটা মালিশের নাম বলে দেন
উত্তর- পৃথিবীতে যত লিঙ্গের মালিশ আছে , তা লিঙ্গ বড় করা অথবা মোটা করা অথবা দীর্ঘ করার জন্য কোন কাজ করে না । তাই কোন মালিশ ব্যবহার করার প্রয়োজন নেই।
★ দেশের বড় বড় নামকরা কয়েকটি কোম্পানি লিঙ্গ বড় করার , বক্রতা দূর করার , ও মজবুত করার জন্য ক্রিম বা তেল বাজারে নিয়ে এসেছে । আপনি বললেন এগুলো কোন কাজ করে না তাহলে তারা কেন নিয়ে আসলো ?
উত্তর- তারা কেন নিয়ে আসছে উত্তর আমাদের কাছে নাই । তাদের কাছে আছে। তবে আমরা বুঝি এ বিষয়ে আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞান কি বলছে তা। আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞান বলছে কোন মালিশ বা অয়েল/ তেল লিঙ্গ বড় বা মোটা করতে পারেনা। আমার প্রায় ১৮ বছরের অভিজ্ঞতার আলোকে আমি দেখেছি ,এই তেল বা মালিশ বা ক্রিম রোগীকে মানসিক তৃপ্তি প্রদান করে ,মানসিক প্রশান্তির জন্য দেয়া যায় কিন্তু এর দ্বারা কোন রেজাল্ট আসে না।
★ লিঙ্গ আগা মোটা গোড়া চিকন , এ সমস্যার জন্য কি করব ?
উত্তর - এটা কোন সমস্যা না। স্বাভাবিক। এর জন্য কোন মেডিসিন ব্যবহার করতে হবে না।
★আমার লিঙ্গ এক দিকে একটু বাকা , এর জন্য কি ওষুধ ব্যবহার করব ?
উত্তর- লিঙ্গ একটু বাঁকা এটা পার্সোনাল লাইফে কোন সমস্যা করবে না , এটার জন্য কোন মেডিসিন প্রয়োজন নেই।
★ গরমে আমার অন্ডকোষ ঝুলে যায়। এটাকি কোন রোগ ?
উত্তর- অন্ডকোষ গরমে ঝুলে যাবে আবার ঠান্ডায় বা শীতে ছোট হয়ে যাবে । এটাই স্বাভাবিক।
★ আমার বীর্য পাতলা হয়ে গেছে। আমি কি বাবা হতে পারব ?
উত্তর - বীর্য পাতলা অথবা ঘন হওয়ার সাথে বাবা হওয়ার সম্পর্ক নেই। বিশ্বের মধ্যে শুক্রের পরিমাণ, গুণগত মান ঠিক আছে কিনা তার উপর নির্ভর করে আপনি বাবা হতে পারবেন কিনা। সিমেন এনালাইসিস নামের একটা বীর্য পরীক্ষা আছে। যা চাইলে করে দেখতে পারেন আপনার বাসার পাশের কোন ভাল ডায়াগনস্টিক সেন্টার থেকে। এই পরীক্ষার মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন আপনি বাবা হতে পারবেন কি পারবেন না।
★ সপ্তাহে 2 বার হস্তমৈথুন করি , আমার কি কোনো সমস্যা হবে ?
উত্তর- মেডিকেল সাইন্স বলে পরিমিত (সপ্তাহে 2 বার হস্তমৈথুন ) করলে শারীরিক কোনো সমস্যা হয় না। কোন কোন ক্ষেত্রে যৌন সমস্যার চিকিৎসা হিসেবে হস্তমৈথুনকে ব্যবহার করা হয়। তবে যেহেতু হস্তমৌথুন একটি অস্বাভাবিক প্রক্রিয়া , তাই অতিরিক্ত অবশ্যই খারাপ।
ইসলাম ধর্মে হস্তমৈথুন হারাম। তাই , হস্তমৈথুন করবেন না । ধর্মীয় অনুশাসন ও বিধি-বিধান মেনে চলুন। দ্রুত বিয়ে করে ফেলুন ।
★ আমি আগে অনেক হস্তমৈথুন করেছি, এখন আর করিনা । কি করলে আগের হস্তমৈথুনজনিত গ্যাপ পূরণ হবে।
উত্তর- হস্তমৈথুন জনিত গ্যাপ বলতে কিছু নাই । আপনি ,১) টেনশন ফ্রি থাকুন ২) পুষ্টিকর খাবার খান ৩) সকালে ও রাতে চার/পাঁচটা খোরমা খেজুর 2 চা চামচ খাঁটি মধু সহ খাবেন।
★ আমার একটু যৌন দুর্বলতা মনে হচ্ছে , আমি কি খেতে পারি ?
আপনি ,১) অশ্বগন্ধা চূর্ণ ২) শিমুল মূল চূর্ণ ৩) শতমূলী চূর্ণ ৪) তেতুল বীজ চূর্ণ একসাথে সবগুলো মেশাবেন। একসাথে বিছানোর পর এখান থেকে 2 চা চামচ পাউডার 2 চা চামচ মধুর সাথে মিশাবেন , মিশিয়ে হালুয়ার মতো তৈরি করে ফেলবেন। সকালে খাবার পর খাবেন ও রাতে খাবার পর খাবেন। এগুলো যেহেতু প্রাকৃতিক উপাদান তাই নিরাপদ।
ডায়াবেটিস থাকলে মধু খাওয়া যাবে না , উচ্চ রক্তচাপ থাকলে 2 চা চামচ এর জায়গায় চূর্ণ 1 চা-চামচ খেতে হবে।
★ মাসিক চলাকালীন সময়ে কি স্ত্রী সহবাস করা যাবে ?
উত্তর - ইসলাম ধর্মে ও মেডিকেল সাইন্স এ মাসিক চলাকালীন সময়ে সহবাস করা নিষিদ্ধ।
★ গর্ভাবস্থায় আমি আমার স্ত্রীর সাথে সহবাস করতে পারব ?
উত্তর- প্রথম তিন মাস ও শেষের তিন মাস সহবাস করা যাবে না। এরমধ্যে এর সময় সহবাস করা যাবে তবে তা খুব সতর্কতার সাথে।
★ রাস্তায় পোস্টার / কেবল টিভির ডিশ এর বিজ্ঞাপনে / ইদানিং ফেসবুকে ইউটিউবে দেখা যায় বিভিন্ন হারবাল/আয়ুর্বেদিক/­ইউনানী/হোমিও প্রতিষ্ঠান চুক্তিতে, গ্যারান্টি দিতে চিকিৎসা করে।এমনকি তারা বলে 3 দিনে অথবা 7 দিনে 100% গ্যারান্টি তে রোগ ভালো করে দেবে তারা। তাদের কাছে কি যাওয়া যাবে ?
উত্তর- মেডিকেল আইন অনুযায়ী 100% গ্যারান্টি অথবা চুক্তিতে 3 দিন বা 7 দিনে চিকিৎসা করা বা এজাতীয় বিজ্ঞাপন প্রচার করা বেআইনি। যারা এগুলো করে তারা রোগীদের সাথে প্রতারণা করার জন্য এমন মুখরোচক কথা দিয়ে বিজ্ঞাপন করে। তাদের কাছে যাওয়া যাবে না। এমনকি ইদানিং ফেসবুকে বা ইউটিউবে বিভিন্ন ফুড সাপ্লিমেন্ট বা ডায়েটারী সাপ্লিমেন্ট বিভিন্ন দেশের নাম দিয়ে বিক্রি করা হচ্ছে। বলা হচ্ছে এগুলোর কোন সাইডএফেক্ট নাই। এগুলো থেকে দূরে থাকতে হবে । এগুলো উপকার করতে পারবে না উল্টা ক্ষতি করবে। আজীবনের জন্য যৌন অক্ষমতা তৈরি করে ফেলবে এই জাতীয় প্রতিষ্ঠান , ফুড সাপ্লিমেন্ট/­ডায়েটারী সাপ্লিমেন্ট ,ওষুধগুলো।
★ আমি মোটা হতে চাই,স্বাস্থ্য ভালো করার জন্য একটি ওষুধের নাম বলে দিন ?
উত্তর- পৃথিবীতে মোটা হওয়ার জন্য সত্যিকারের কোনো ওষুধ নেই। বাজারে মোটা হওয়ার জন্য যেসকল ওষুধ আছে বা রুচিবর্ধক যেসকল ওষুধ আছে তা সব কেমিক্যাল দিয়ে তৈরি করা। এতে স্টেরয়েড ব্যবহার করা হয়েছে । মোটা হতে চাইলে আগে দেখতে হবে পেটের বা হজমের কোন সমস্যা আছে কিনা , হজমের সমস্যা দূর করার পর প্রচুর পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। বেশি করে ভাত, ডাল, ডিম, মাছ, মাংস/গোস্ত , দুধ , ছোলা বুট সিদ্ধ করা খেতে হবে। সাথে দেশি ফল খেতে হবে। পর্যাপ্ত শাকসবজি রাখতে হবে প্রতিবার খাবারের সাথে। এরপরেও যদি স্বাস্থ্য ভালো না হয় তাহলে একজন ডাক্তারের সাথে সরাসরি দেখা করতে হবে। কিন্তু বাজার থেকে নিজে নিজে স্বাস্থ্য মোটা করার কোন ওষুধ খাওয়া যাবেনা।
এর বাইরে কোন প্রশ্ন থাকলে সংক্ষেপে প্রশ্ন করতে পারেন।
ধন্যবাদ।

Address

Mirpur 10
Dhaka
1200

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when পুরুষের স্বাস্থ্য ও যৌন সমস্যার সমাধান posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category