Physiotherapy Home Services

Physiotherapy Home Services Physiotherapy Home Service

Our Home Healthcare services will be offering:
@ Physiotherapy
@ Stroke

Physiotherapy-ফিজিওথেরাপি
Speech & Language Therapy-স্পীচ থেরাপি
Occupayional Therapy-অকুপেশনাল থেরাপি
Nursing Service-নার্সিং সার্ভিস
Psycho therapy- সাইকো থেরাপি

Neurological physiotherapy is a specialized branch of physiotherapy that focuses on the treatment and management of cond...
20/02/2023

Neurological physiotherapy is a specialized branch of physiotherapy that focuses on the treatment and management of conditions that affect the nervous system. These conditions can include stroke, Parkinson's disease, multiple sclerosis, cerebral palsy, and spinal cord injuries, among others. Neurological physiotherapy is aimed at helping patients improve their physical function, mobility, and quality of life.

Neurological physiotherapy typically involves a comprehensive assessment of the patient's neurological condition, which includes an evaluation of their movement patterns, strength, balance, coordination, and sensory function. Based on this assessment, a personalized treatment plan is developed, which may include a combination of manual therapy, exercise, and other techniques aimed at improving the patient's physical function and reducing pain.

One of the primary goals of neurological physiotherapy is to help patients regain their independence and ability to perform daily activities. This may include working on improving their ability to walk, transfer from one surface to another, or perform activities such as dressing and grooming.

Neurological physiotherapy can also be beneficial for individuals who have experienced a traumatic brain injury or who are recovering from a surgical procedure that has affected their nervous system. In these cases, physiotherapy can help with the recovery of physical function, balance, and coordination.

Overall, neurological physiotherapy is an important component of the healthcare team for individuals with neurological conditions. It can help improve physical function, reduce pain, and improve quality of life. If you or a loved one is experiencing a neurological condition, it may be helpful to speak with a physiotherapist to see how they can help.

12/02/2023

ব্যায়ামের মস্তিষ্কে বেশ কিছু ইতিবাচক প্রভাব রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে:

এন্ডোরফিন এবং সেরোটোনিনের মতো নিউরোকেমিক্যালের উৎপাদন বৃদ্ধি, যা ব্রেইন এর উন্নতি এবং মানুষিক চাপ কমাতে পারে।

মস্তিষ্কে রক্ত ​​​​প্রবাহ এবং অক্সিজেনেশন উন্নতি, যা ব্রেইন ফাংশন এবং স্মৃতিশক্তি বাড়াতে পারে।

সামগ্রিকভাবে, নিয়মিত ব্যায়াম মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে পারে,

সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখলেন- ভারী লাগছে পা। তাকিয়ে দেখলেন পাটি যেন ফোলা ফোলা। অথবা পায়ের গোড়ালি ব্যথা করছে, হাঁটু ফুলে গেছ...
15/06/2022

সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখলেন-
ভারী লাগছে পা।
তাকিয়ে দেখলেন পাটি যেন ফোলা ফোলা। অথবা পায়ের গোড়ালি ব্যথা করছে, হাঁটু ফুলে গেছে, উরুতে ব্যথা। জুতা পরেছেন, টাইট লাগছে মোজা, হাঁটতে গেছেন- শুরু হলো ব্যথা।


কখনো কখনো এমন পা ফুলে যেতে পারে। পায়ের এমন ফুলে যাওয়া কয়েক দিন পর নিজে নিজে চলে যেতে পারে। তবে অনেক ক্ষেত্রে সহজে যায় না। বিশেষ করে বয়সি লোকদের। কম বয়সি কিংবা তরুণদেরও এমন পা ফুলে যেতে পারে অনেক কারণে। কম বয়সিরা এসব সমস্যাকে অবহেলা করে। কিন্তু এমনটি করা উচিত নয়। কারণ, আপনার এমন হঠাৎ পা ফুলে যাওয়ার পেছনে শরীরের কোনো না কোনো সমস্যা দায়ী। সাময়িক এই আসা-যাওয়া আড়ালের সমস্যাকেই ইঙ্গিত করে। তাই জেনে নিন কেন এমন পা ফুলে যায়, এমন হলে কী করবেন, কী করবেন না, চিকিৎসাই বা কী?

লম্বা জার্নিতে এমন পা ফুলে যাওয়া খুব কমন। পেস্ননে, ট্রেনে, বাসে লম্বা জার্নির পর দেখবেন পা যেন ফোলা ফোলা। কারণ- অনেকক্ষণ পা নড়াচড়াবিহীন থাকায় পায়ের স্বাভাবিক রক্ত চলাচল কমে গিয়ে পায়ে পানি জমতে থাকে। যারা অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে কাজ করেন, তাদের ক্ষেত্রেও এমন হয় দিন শেষে। এজন্য ভ্রমণে মাঝে মধ্যে সিট থেকে উঠে হাঁটা-চলা করবেন, হাত পা নড়ার সুযোগ দেবেন শরীরকে। এক নাগাড়ে কোথাও দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে না থেকে বিশ্রামের সুযোগ দেবেন শরীরকে।

লোকে এমন পা ফুলে যাওয়াকে বলে পায়ে পানি আসা। চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় বলে - ঙবফবসধ (ইডেমা)। শরীরের কোথাও পানি কিংবা জলীয় কিছু জমে গিয়ে ফুলে ওঠাকে বলে- ইডেমা। শরীরের অনেক অংশেই এমন পানি জমতে পারে। মুখ, চোখের নিচের অংশ, পেট, হাত, কোমর, এবং সর্বশেষে পায়ের যে কোনো অংশে। তবে শরীরের কোথাও পানি জমলে সবচেয়ে বেশি পানি জমে পায়ে। বিশেষ করে পায়ের গোড়া, পায়ের পাতা, হাঁটু, পায়ের মাংসল অংশে। কারণ, পানি বা জলীয় পদার্থ শরীরের কোথাও জমা হলে পৃথিবীর গ্রাভিটির আকর্ষণের কারণে শরীরের নিচের দিকে নামতে থাকে বেশি। অনেক কারণেই এমন পা ফুলে যায়। এই কারণগুলোকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়।

১. ইডেমা, ২. ইনফ্লামেশন

শরীরের যে অংশগুলোতে সমস্যা দেখা দিলে ইডেমা হয়ে পা ফুলে যায়, প্রধান সেগুলো হলো : হার্ট, কিডনি, রক্তনালি। এর বাহিরে কিছু ওষুধ খেলে সাইড ইফেক্ট হিসেবে ইডেমা হয়ে পা ফুলে যায়। প্রেগন্যান্ট মায়েদের প্রসূতিকালীন থার্ড ট্রাইমেস্টারের সময়ে এমন ইডেমা দেখা দিতে পারে।

শরীরের কোথাও কোনো ক্ষতের, ইনফেকশনের, ইমিউনিটির সমস্যা দেখা দিলে শরীর স্থায়ীভাবে প্রতিক্রিয়া স্বরূপ আশপাশে ইনফ্ল্যামেশনের মাধ্যমে কোষের ভেতর বাহিরে পানি বা জলীয় পদার্থের সমাবেশ ঘটায়। ফলশ্রম্নতিতে পা কিংবা শরীরের জয়েন্টগুলোতে পানি জমে ফুলে যায়।

হার্টের কাজ শরীরে রক্ত পাম্প করা। কিন্তু এই কাজটি ঠিকমতো করতে না পারলে পা ফুলে যায়। বিশেষ করে হার্ট ফেইলিউর, নির্দিষ্ট করে বললে কনজেস্টিভ হার্ট ফেইলিউর। এমন হার্ট ফেইলিউর হলে হার্টের পেশিগুলো বেশ দুর্বল হয়ে ঠিকমতো রক্তকে সারা শরীরে পাম্প করতে পারে না, তখন এমন পানি জমে পা ফুলে যায়। সঙ্গে নিঃশ্বাস প্রশ্বাসে সমস্যা দেখা দেয়, দুর্বল লাগতে পারে।

কিডনির কাজ শরীরে ছাঁকনির কাজ করা, শরীর থেকে অপ্রয়োজনীয় পানি বের করে দেয়া। কিডনি যখন এমন ফিল্টারিংয়ের কাজ ঠিক মতো করতে না পারে, তখন অতিরিক্ত পানি জমে পা ফুলে যায়। বিশেষ করে একিউট কিডনি ফেইলিউর হলে এমন সমস্যা বেশি দেখা দেয়।

রক্তনালির কাজ শরীরের বিভিন্ন জায়গায় রক্ত এবং বিভিন্ন জলীয় পদার্থকে পৌঁছে দেয়া। কিন্তু কোথাও রক্ত জমাট বেঁধে এই কাজে বাধা দিলে তখন আশপাশে পানি জমে যায়। বিশেষ করে পায়ের রক্তনালিতে রক্ত কোনো কারণে জমাট বেঁধে গেলে আশেপাশে পানি জমে ফুলে ওঠে পা। ডিপ ভেইন থম্ব্রোসিস হলে এমন হয়। এমনটি হলে এটি খুব ভয়ংকর। কারণ, জমাট রক্ত পিন্ড তখন হার্ট কিংবা ফুসফুসে গিয়ে মারাত্মক সমস্যা তৈরি করে পারে।

উচ্চ রক্তচাপ কমানোর জন্য কিছু মেডিসিন খেলে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে পা ফুলে যায়। বিশেষ করে ক্যালসিয়াম চ্যানেল বকার জাতীয় ওষুধে এমন হয়। এসপিরিন, আইব্রম্নপ্রোফেন জাতীয় পেইন কিলার ধরনের মেডিসিন খেলে কারো পা ফুলে যেতে পারে। যারা নিয়মিত জন্মনিরোধ পিল খান, তাদেরও এমন পা ফুলে যায়। এমন ইডেমা হলে সেগুলো সাময়িক, ওষুধ খাওয়া বন্ধ করে দিলে চলে যায়। ডায়াবেটিসের কারণে যারা মেটফরমিন ওষুধটি নিয়মিত খান, তাদেরও কখনো কখনো ওষুধটির পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে পা ফুলে যেতে পারে। এন্টিডিপ্রেসেন্ট জাতীয় ওষুধ খেলে তখন পা ফুলে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

ইনফ্ল্যামেশনের কারণে পা ফুলে যাওয়ার মধ্যে আর্থ্রাইটিস, বিশেষ করে রিউম্যাটয়েড আর্থ্রাইটিস প্রধান। সঙ্গে জয়েন্টের কিছু ইনফ্ল্যামেশনে এমন পা ফুলে যায়। বিশেষ করে হাঁটু এবং গোড়ালিতে এমন হয় বেশি। পা মচকালে পায়ের টেন্ডন, পেশি কিংবা লিগামেন্টে টান খেয়ে পা ফুলে যাওয়া, বিশেষ করে গোড়ালি, খেলোয়াড় থেকে সাধারণ লোকদের নিত্য একটি সমস্যা। অল্প বয়সিদের এটি দেখা যায় বেশি।

যে কোনো সমস্যার প্রথম সমাধান হলো সমস্যাটির কারণ খুঁজে বের করা। তারপর সমস্যাটির সমাধান করতে সেই সমস্যাটির সমাধান করা। কোন কারণে পা ফুলে গেলে সেটি যদি কয়েক দিনের মধ্যে না যায় নিজে নিজে, ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করুন। যত দ্রম্নত চিকিৎসা নেবেন, তত দ্রম্নত আড়ালের কারণটা প্রতিকার করতে পারবেন। চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার আগে কিছু নিয়ম মেনে চললে পা ফোলা কমে যেতে পারে।

এক. লবণ এবং লবণ জাতীয় খাবার কম খাওয়া। খাবারে লবণ কমিয়ে দেয়া।

দুই. নিয়মিত ব্যায়াম করা।

তিন. ঘুমের সময় পায়ের নিচে বালিশ দিয়ে পা কে একটু উঁচু করে রাখা।

+880 1715-571054
wwww.dhakaphysiobd.com
Location: https://maps.app.goo.gl/h6KuxfQ2qpLAMK8g6

টেনিস এলবো বা কনুই ব্যথা  টেনিস এলবো কিহাতে ব্যথা অনেক কারণে হয়। হাতের কনুইয়ের সামান্য নিচে বাইরের পাশে ব্যথা হলে আমরা এ...
14/06/2022

টেনিস এলবো বা কনুই ব্যথা
টেনিস এলবো কি
হাতে ব্যথা অনেক কারণে হয়। হাতের কনুইয়ের সামান্য নিচে বাইরের পাশে ব্যথা হলে আমরা এটাকে টেনিস এলবো বলে থাকি। চিকিত্‍সা ভাষায় এটাকে লেটারেল ইপিকন্ডাইলাইটিস বলা হয়ে থাকে।
টেনিস খেলোয়াড়দের এই সমস্যা বেশি হয়ে থাকে। টেনিস খেলোয়াড়রা টেনিস বল সার্ভ করার সময় হাতের কনুইয়ের বাইরে পাশে বেশি চাপ দেয়, তাই তাঁদের এটি বেশি হয়।
উপসর্গ
♦ হাতের কনুইয়ে ব্যথা অনুভব হয় বলে হাত দিয়ে কোনো কিছু তুলতে সমস্যা হয়। হাতের নড়াচড়া বা কাজকর্মে ব্যথা বেড়ে যায়।
♦ এই ব্যথা কনুই থেকে শুরু হয়ে হাতের আঙুল পর্যন্ত যেতে পারে।
♦ ভেজা কাপড় নিংড়ানো, চামচ দিয়ে কিছু নাড়ানো, দরজা খোলা ও লাগানো কষ্টকর হয়; এমনকি অপরজনের সঙ্গে করমর্দন করতেও অসুবিধা হয়।
যাদের বেশি হয়
♦ হাতুড়ি ও স্ক্রু ড্রাইভার ব্যবহারকারী।
♦ পেইন্টার বা রং মিস্ত্রি।
♦ টাইপিস্ট, স্টেনোগ্রাফার।
♦ কাঠুরে।
♦ টেনিস ও ব্যাডমিন্টন খেলোয়াড়।
♦ অত্যধিক মোটরসাইকেল চালনাকারী।
♦ বিভিন্ন ধরনের আর্থ্রাইটিস যেমন— রিউমাটয়েড, গাউট ও ডায়াবেটিসের রোগী।
♦ সাংসারিক কাজে ব্যস্ত নারী প্রভৃতি মানুষের।
রোগ নির্ণয়
টেনিস এলবো কেন হয়—এর কারণ নির্ণয় করতে হলে প্রথমেই রোগীর অসুবিধার কথাগুলো জানতে হবে। রোগীকে ভালোভাবে পরীক্ষা করতে হবে এবং প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে এক্স-রে ও রক্তের পরীক্ষা যেমন—শর্করা, সিরাম ইউরিক এসিড, আরএ ফ্যাক্টর ইত্যাদি করাতে হবে। অনেক সময় এক্স-রে ও রক্ত পরীক্ষায়ও রোগ শনাক্ত করা যায় না। কনুইয়ের বিশেষ ধরনের আল্ট্রাসাউন্ড এবং এমআরআই করেও অনেক সময় এই রোগ শনাক্ত করা যায়।
চিকিৎসা
হাত দিয়ে কোনো কাজ বা কোনো কিছু বহন করতে না পারলে, রাতের বেলায় বা বিশ্রাম অবস্থায় ব্যথা হলে, একটানা কিছুদিন কনুইয়ে ব্যথা থাকলে, সোজা বা ভাঁজ করতে অসুবিধা হলে, কনুই ফুলে গেলে বা চামড়ার রং পরির্বতন হলে, অন্য কোনো অস্বাভাবিক অসুবিধা বা চিনচিনে ব্যথা অনুভূত হলে চিকিেকর পরামর্শ নিতে হবে।
বেশির ভাগ ক্ষেত্রে কনজারভেটিভ চিকিৎসায় কনুই এলবো সেরে যায়। তবে দুঃখের বিষয়, এই রোগ সেরে যাওয়ার কিছুদিন পর আবার দেখা দিতে পারে।
♦ কনুই এলবোর চিকিৎসায় নন-স্টেরয়েডাল অ্যান্টিইনফ্ল্যামেটরি ড্রাগ সেবন করা যেতে পারে। করটিসন ইনজেকশন পুশ করলে রোগের উপসর্গ দ্রুত কমে
করণীয়
♦ নিয়মিত বরফ বা গরম সেঁক দিলে প্রদাহ, ফোলা ও ব্যথা কমে যায়।
♦ ফোলা ও ব্যথা কমে এলে কনুইয়ের স্বাভাবিক নড়াচড়া ও পেশি শক্তিশালী হওয়ার জন্য ব্যয়াম করতে হবে এতেও না কমলে একজন বিশেষজ্ঞ ফিজিওথেরাপি ডা এর শরণাপন্ন হতে হবে, কন্ডিশন অনুযায়ী ২ থেকে ৩ সপ্তাহ ফিজিওথেরাপি নিলে টেনিস এলবো সম্পন্ন ভালো হয়ে যায়
টেনিস এলবো অথবা যে কোন ধরনের মাংসপেশির ব্যাথা, অাঘাতজনিত ব্যাথার নিরাময়ে যোগাযোগ করতে পারেন অামাদের সাথে
wwww.dhakaphysiobd.com
Location: https://maps.app.goo.gl/h6KuxfQ2qpLAMK8g6

পা মচকে যাওয়া( Ankle Sprain)আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ঘটে যাওয়া একটি সাধারন ঘটনা পা মচকে যাওয়া। পা মচকে যাওয়া এই শব্দটি ...
14/06/2022

পা মচকে যাওয়া( Ankle Sprain)
আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ঘটে যাওয়া একটি সাধারন ঘটনা পা মচকে যাওয়া। পা মচকে যাওয়া এই শব্দটি মূলত বাংলায় ব্যবহৃত হয়। এটার মেডিকেল শব্দ হচ্ছে আঙ্কেল স্প্রেইন( Ankle Sprain) এটা মূলত টাখনু গিরার এক ধরনের ইনজুরি। এই ধরনের ইনজুরিতে হাড়ের তেমন ক্ষতি হয় না তবে হারকে সংযুক্ত করা বিভিন্ন ধরনের লিগামেন্ট ইনজুরি হয়।
কি কি কারণে পা মচকে যেতে পারে?
1. কোন কারণে উঁচু থেকে পা বাঁকানো অবস্থায় পড়ে এ ধরনের
ইনজুরি হতে পারে।
2. স্বেচ্ছায় লাফিয়ে পরার সময় এরকম হতে পারে।
3. খেলাধুলার সময়
4. উঁচু নীচু জায়গায় হাঁটা বা ব্যায়াম করার সময়
লক্ষন সমূহঃ
পা তীব্র ব্যথা অনুভব হয়, পা ফুলে যায়, পা ফেলতে কষ্ট হয়।
কিভাবে এই ধরনের ইনজুরি থেকে নিরাপদ থাকা যায়ঃ
1. খেলাধুলা বা ব্যায়াম করার সময় warm-up এক্সারসাইজ করে নেয়া
2. পা এর সাথে সঠিকভাবে ফিট হওয়া জুতা ব্যবহার করা।
3. হাই হিল সম্পন্ন জুতা পরিহার করা এবং সমান তলা বিশিষ্ট জুতা ব্যবহার করা।
4. অসমতল জায়গায় (যেমন পাহাড় উঁচু-নিচু তল) হাঁটা বা দৌড়ানোর সময় কেডস ব্যাবহার করা।
রোগ নির্ণয়ঃ
রোগ নির্ণয়ের জন্য অনেক সময় এক্সরে এর সাহায্য নেয়া হয়। কিন্তু এক্সরে এর মাধ্যমে শুধুমাত্র হাড়ের ভেঙে যাওয়া ছাড়া আর কিছু দেখা সম্ভব নয়। লিগামেন্ট ইঞ্জুরি হলে এম আর আই বা মাস্কুলোস্কেলিটাল আল্ট্রাসাউন্ড এর সাহায্যে নির্ণয় করা সম্ভব। এমআরআই ব্যয়বহুল হওয়ার কারণে খুব সহজেই এবং যেকোন সময় মুস্কুলোস্কেলেটাল আল্ট্রাসাউন্ড এর সাহায্যে পা মচকে যাওয়ার আসল কারণ চিহ্নিত করা যেতে পারে।
প্রাথমিক চিকিৎসাঃ
R- Rest- পা পূর্ণ বিশ্রামে রাখতে হবে।
I-Ice- ব্যথা নিরাময়ের জন্য আইস প্যাক ব্যবহার করা যায়।
C- compression- পা ফোলা কমাতে চিকিৎসকের সাহায্য নিয়ে ইলাস্টিক ব্যান্ডেজ দিয়ে পা পেঁচিয়ে রাখতে পারেন।
E- Elevation- পা উঁচু রাখার মাধ্যমে পা ফোলা কমানো যায়।
প্রয়োজনে ৩-৫ দিন ব্যথা কমাতে চিকিৎসকের পরামর্শে NSAID (Etoricoxib, Aceclofenac, Naproxen)ওষুধ সেবন করতে পারেন।
যে কাজটি করা যাবে নাঃ পা ম্যসেজ করা যাবে না।
পরিশেষে বলতে চাই সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসা না নিলে পা মচকে যাওয়া থেকে দীর্ঘমেয়াদি ব্যথা এমনকি দীর্ঘমেয়াদি পায়ের স্বাভাবিক নাড়াচাড়া বন্ধ হয়ে যাওয়ার মতো ঘটনা ঘটতে পারে।আর যারা দীর্ঘ মেয়াদি অ্যাংকেল স্পেইন এ ভুগছেন তাদের জন্য একমাএ ও পার্শ প্রতিক্রিয়া বিহীন চিকিৎসা হলো ফিজিওথেরাপি
যে কোন প্রয়োজনে

+880 1715-571054
wwww.dhakaphysiobd.com
Location: https://maps.app.goo.gl/h6KuxfQ2qpLAMK8g6

Common causes of lordosis-Lordosis can affect people of any age. Certain conditions and factors can increase your risk f...
05/06/2022

Common causes of lordosis-

Lordosis can affect people of any age. Certain conditions and factors can increase your risk for lordosis. This includes:

Spondylolisthesis: Spondylolisthesis is a spinal condition in which one of the lower vertebras slips forward onto the bone below. It’s usually treated with therapy or surgery. Find out more about the condition here.
Achondroplasia: Achondroplasia is one of the most common types of dwarfism.

Osteoporosis: Osteoporosis is a bone disease that causes a loss of bone density, which increases your risk of fractures. Learn about its causes, symptoms, and treatments.
Osteosarcoma: Osteosarcoma is a bone cancer that typically develops in the shinbone near the knee, the thighbone near the knee, or the upper arm bone near the shoulder.

Obesity: Obesity is an epidemic in the U.S. This condition puts people at a higher risk for serious diseases, such as type 2 diabetes, heart disease, and cancer.

Poor posture: poor posture is also responsible for lordosis

HEAD/SKULL OR NECK PAIN?HEADACHES?TINNITUS?SPLENIUS CAPITIS & CERVICIS MUSCLES[ANATOMY, FUNCTION AND PATHOPHYSIOLOGY]The...
30/05/2022

HEAD/SKULL OR NECK PAIN?
HEADACHES?
TINNITUS?

SPLENIUS CAPITIS & CERVICIS MUSCLES

[ANATOMY, FUNCTION AND PATHOPHYSIOLOGY]

The splenius capitis attaches to the nuchal ligament of the cervical spine from approximately the level of C3 and down to the spinous processes to the level of approximately T3. From there, it travels superiorly and laterally to attach onto the mastoid process of the temporal bone and the lateral 1/3 to 1/2 of the superior nuchal line of the occiput.

A fun way to remember the direction of fibers of this muscle is that the bilateral splenius capitis muscles are known as the “golf tee” muscles because they hold the head the way a golf tee holds a golf ball (Pic 8).
➡️ If we know the fiber direction of a muscle; in other words, where and how it crosses a joint, we can figure out its actions!

The splenius capitis crosses the neck posteriorly so it extends the head and neck (sagittal plane). It crosses the cervical spinal joints on the side so it laterally flexes the head and neck to the same side (frontal plane). It wraps around the neck/head such that it would pull the mastoid process toward the spine so it causes same-side rotation (transverse plane).

The splenius muscles actual blend together as one muscle, but they are somewhat artificially divided as two separate muscles.
The fibers that attach superiorly onto the head are separated as the splenius “capitis”. The fibers that attach superiorly onto the cervical spine are separated as the splenius “cervicis”. Where they overlap, the splenius cervicis is deep to the capitis.
They have identical joint actions except that the capitis moves both the head and neck. Whereas the cervicis moves just the neck.

The splenii muscles can give you pain in the head/skull, on top of the head (vertex pain) and neck pain if they are too tight or contain trigger points (Pic 9/10). Furthermore it can give you pain when bending your neck backwards/forwards or when rotating your neck.

People that suffer from issues in the splenius muscles often experienced whiplash trauma or work long hours at the desk. Still, no matter how nasty the pain might feel, relief is possible!

"বাড়িয়ে দাও তোমার হাত  !   কাউকে পিছনে ফেলে রেখে এগিয়ে যেও না"২রা এপ্রিল আন্তর্জাতিক অটিজম বা  আত্নসংবৃতি দিবস ।     অট...
02/04/2022

"বাড়িয়ে দাও তোমার হাত ! কাউকে পিছনে ফেলে রেখে এগিয়ে যেও না"

২রা এপ্রিল আন্তর্জাতিক অটিজম বা আত্নসংবৃতি দিবস ।

অটিজম কিঃ আত্মসংবৃতি বা আত্মলীনতা বলতে একটি স্নায়ু-বিকাশমূলক মানসিক রোগকে বোঝায়, যা বয়স তিন বছর হবার পূর্বেই প্রকাশ পায়, একে ইংরেজি পরিভাষায় অটিজম (ইংরেজি: Autism) বলে।

কিভাবে বুঝবেনঃ
* যদি ৬ মাস বয়সের মধ্যে শিশু একা একা না হাসে ।
* ১২ মাস বয়সের মধ্যে আধো আধো বোল বলতে পারছে না, পছন্দের বস্তুর দিকে ইশারা করছে না ।
* ১৬ মাসের মধ্যে কোনো একটি শব্দ বলতে পারে না।
* ২৪ মাস বয়সের মধ্যে দুই বা ততোধিক শব্দ দিয়ে মনের ভাব প্রকাশ করতে পারে না।
* ভাষার ব্যবহার রপ্ত করতে পারার পর আবার ভুলে যাচ্ছে ।
* বয়স উপযোগী সামাজিক আচরণ করছে না ।

অটিজম এর বৈশিষ্ট্যসমূহঃ
* সামাজিক সম্পর্ক তৈরিতে অসুবিধা এবং আশপাশের পরিবেশ ও ব্যক্তির সঙ্গে যোগাযোগের সমস্যা।

* অটিজম বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন ব্যক্তি বা শিশুরা সামাজিকতা পালন করতে পারে না, নিজের আগ্রহ, আবেগ আর অনুভূতি অপরের সঙ্গে শেয়ার করতে পারে না, যেকোনো ধরনের সামাজিক সম্পর্ক শুরু করার জন্য নিজে থেকে কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করে না এবং যদি সে কথা বলতেও পারে, তবু আরেকজনের সঙ্গে কথাবার্তা চালিয়ে যেতে ব্যর্থ হয়। কেউ কেউ ঠিকমতো কথা বলতে পারে না বা একেবারেই কোনো অর্থবোধক শব্দ উচ্চারণ করতে পারে না।

* নাম ধরে ডাকলে সাড়া দেয় না, চোখে চোখ রেখে তাকায় না এবং পরিবেশ অনুযায়ী মুখভঙ্গির পরিবর্তন করে না, অর্থাৎ ভয় পেলে বা খুশি হলে মুখ দেখে বোঝা যায় না।

* অটিজম আছে এমন শিশুরা কল্পনা করে খেলে না। যেমন নিজেকে কোনো চরিত্র ভেবে বা কোনো সাধারণ বস্তুকে গাড়ি বা প্লেন বানিয়ে খেলতে পারে না।

* সহজে বন্ধু তৈরি করতে পারে না এবং অপরের বিষয়ে তাদের আগ্রহ কম তৈরি হয়।

* বারবার একই ধরনের আচরণ করাঃ
একই ধরনের আচরণ বারবার করতে পারে। যেমন হাতে তালি দেওয়া, মেঝেতে ঘুরতে থাকা, বারবার আঙুলের সঙ্গে আঙুল প্যাঁচানো। কখনোবা একটি বস্তুকে বারবার একই রকমভাবে ব্যবহার করা। যেমন খেলনা গাড়ির চাকা বারবার ঘোরানো, কখনোবা একই শব্দ বারবার উচ্চারণ করা।

* অটিজম আছে এমন যারা কথা বলতে পারে, তারা দেখা যায় একই প্রশ্ন বারবার করছে বা প্রশ্নকর্তার প্রশ্নটিই বারবার উচ্চারণ করছে। যেমন যদি তাকে জিজ্ঞেস করা হয়, ‘তোমার নাম কী?’ তবে সে নিজের নাম না বলে বলতে থাকে—‘তোমার নাম কী? তোমার নাম কী? তোমার নাম কী?’

*এই ধরনের বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন শিশুরা রুটিন বা প্যাটার্ন মেনে চলতে পছন্দ করে, রুটিনের ব্যতিক্রম হলে রেগে যায় বা মন খারাপ করে।

* অনেক সময় একই চিন্তা বা একই কাজ বারবার করার অভ্যাস থাকে, আবার কখনো একটি বিশেষ বস্তুর প্রতি অতিরিক্ত আকর্ষণ তৈরি হয়। যেমন খেলনা গাড়ি, চশমা, কলম ইত্যাদি সংগ্রহ করতে চায়।

* শব্দ বা স্পর্শের প্রতি অস্বাভাবিক সাড়া দেয়। যেমন অল্প শব্দেই ভীত হয়ে পড়ে বা অনেক জোরের শব্দেও কোনো প্রতিক্রিয়া হয় না, তেমনি অল্প স্পর্শেই ব্যথা পায় বা অস্বস্তিবোধ করে, আবার উল্টোটাও হতে পারে, অনেক ব্যথা পেলেও কাঁদে না।

অটিজম পাঁচ রকমের-
১) ক্লাসিক্যাল অটিজম ২) এসপারজারস সিনড্রোম
৩) পারভেসিভ ডেভেলপমেন্টাল ডিসওর্ডার
৪) রেট সিনড্রোম ৫) সিডিডি বা চাইল্ডহুড ডিসইন্টারোগেটিভ ডিসওর্ডার।
অটিজম ছেলেদের বেশি দেখা যায়।

💥Jumper's knee 💥Jumper’s knee is inflammation of your patellar tendon, the tendon that connects your kneecap (patella) t...
27/02/2022

💥Jumper's knee 💥

Jumper’s knee is inflammation of your patellar tendon, the tendon that connects your kneecap (patella) to your shin bone (tibia).

Jumper’s knee is a sports-related injury caused by overuse of your knee joint.

Common signs of jumper’s knee include:

Pain and tenderness around your patellar tendon

Swelling

Pain with jumping, running, or walking

Pain when bending or straightening the leg

Tenderness behind the lower part of the kneecap

Jumper’s knee is diagnosed by taking a medical history and doing a physical exam. Sometimes an X-ray may be needed.

The best treatment for jumper's knee is to stop any activity that’s causing the problem until the injury is healed. Other treatment may include:

Nonsteroidal anti-inflammatory medicines

Rest

Elevating the knee

Ice packs to the knee (to help reduce swelling)

Physical Therapy
(C. The Medix Physio)

08/09/2021
04/09/2021
জীবনে একবারও ঘাড় ব্যথায় কষ্ট পান নি এমন মানুষের সংখ্যা খুবই কম। এই সমস্যা অধিকাংশ সময়ে হঠাৎ করেই শুরু হয়। ঘাড় ব্যথা দূর ...
10/08/2021

জীবনে একবারও ঘাড় ব্যথায় কষ্ট পান নি এমন মানুষের সংখ্যা খুবই কম। এই সমস্যা অধিকাংশ সময়ে হঠাৎ করেই শুরু হয়। ঘাড় ব্যথা দূর করতে এর কারণ ও প্রতিকার জানা একান্ত জরুরী।

ঘাড় ব্যাথা কেন হয় এই বিষয়টি আমরা অনেকেই হয়তোবা জানিনা। তাই আসুন এই সমস্যার সম্ভাব্য কারণ সমূহ জেনে নেই।

আমরা অনেক সময় মনের ভুলেই দৈনন্দিন বিভিন্ন কাজের (যেমনঃ
০১) কম্পিউটারের কাজ, টিভি দেখা, পড়াশুনা করা, বাড়ির অন্যান্য কাজ) সময় ঘাড় অস্বাভাবিক ভাবে বাঁকা করে রাখি। ভুল ভঙ্গির কারণে ঘাড়ের উপর চাপ পড়ে এবং ঘাড়ে ব্যথা হয়।

০২) ঘাড়ের মাংসপেশি কোনো কারণে শক্ত হয়ে গেলে ঘাড় একদিকে কাত হয়ে যায়। এই কারণে ঘাড়ে ব্যথা অনুভূত হয়।
ঘাড়ে কোনো কারণে অতিরিক্ত চাপ পড়ে তাহলে মাংসপেশি আংশিক ছিঁড়ে যায়। এর ফলে ঘাড়ে ব্যথা হয়।

০৩) ঘাড়ে যদি অতিরিক্ত হাড় থাকে তাহলে ঘাড়ের রক্তনালী ও স্নায়ুতে চাপ পড়ে এবং ব্যথা হয়।

০৪) বয়স্ক পুরুষ বা নারী ও মেনোপজের পরে মহিলাদের হাড় ক্ষয় হতে থাকে। এসময় ক্যালসিয়ামের পরিমাণও কমে যায়। এজন্য শরীরের বিভিন্ন অংশের হাড়ে ব্যথা অনুভূত হয়।

০৫) উচ্চ রক্তচাপ ঘাড় ব্যথার একটি অন্যতম কারণ। চোখের বিভিন্ন সমস্যা থাকলেও ঘাড় ব্যথা হয়।

০৬) ভারী কোনো কিছু উঁচু করলে ঘাড়ে টান পড়ে। এতে করে এই সমস্যা দেখা দেয়।

০৭) ঘাড় ব্যথার অন্যতম প্রধান কারণ হল শরীরের অতিরিক্ত ওজন। মানসিক চাপের কারণেও হতে পারে ঘাড় ব্যথা।

ঘাড় ব্যথা প্রতিকারে কিছু বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহন করা যেতে পারেঃ

শক্ত সমান বিছানায় ঘুমাতে হবে।
ঘুমানোর সময় ঘাড়ের নিচে বালিশ দিতে হবে।
দরকার হলে বালিশ নিচে টেনে নামিয়ে ঘাড়ের নিচে নিতে হবে।
কাজের জায়গায় চেয়ার টেবিল এমন ভাবে রাখবেন যাতে ঘাড় সামনে না ঝুকিয়ে কাজ করতে না হয়।
ব্যথা বেশি হলে ঘাড়ে হালকা গরম সেক দিতে পারেন।
এসময় ঘাড়ের ব্যয়াম বেশ আরাম দেবে।
ব্যথা এক সপ্তাহের বেশি থাকলে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

ঘাড় ব্যথা প্রতিরোধে নিম্নলিখিত পদ্ধতি সমূহ অনুসরন করা যেতে পারেঃ

সামনের দিকে ঝুঁকে দীর্ঘক্ষণ কাজ করবেন না। কাজের মাঝে কিছু সময় বিশ্রাম নিন।
যারা কম্পিউটারে কাজ করেন তাদের কম্পিউটারের মনিটর চোখের লেভেল অনুযায়ী রাখুন।
শোয়ার সময় এক সাইজের বালিশ ব্যবহার করুন, যার অর্ধেকটুকু মাথা ও বাকি অর্ধেকটুকু ঘাড়ের দিকে থাকবে।
ঘাড়ের মাংসপেশির স্বাভাবিকতা ঠিক রাখার জন্য ফিজিওথেরাপি বিশেষজ্ঞের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যায়াম করুন।
দুশ্চিন্তামুক্ত থাকতে হবে এবং প্রতিদিন ৬-৮ ঘণ্টা ঘুমাতে হবে।

ঘাড় ব্যথা জনিত ফ্রি কন্সালটেন্সি পেতে,
+880 1715-571054
Availabe on Whatsapp
বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন
https://dhakaphysiobd.com

Address

309/B, 3 E Nakhalpara Road
Dhaka
1215

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Physiotherapy Home Services posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Physiotherapy Home Services:

Share

Our Home Services

Physiotherapy-ফিজিওথেরাপি

Speech & Language Therapy-স্পীচ থেরাপি

Occupayional Therapy-অকুপেশনাল থেরাপি

Nursing Service-নার্সিং সার্ভিস