Dr.farjana Shova

Dr.farjana Shova Public figure

19/10/2022
27/09/2022

চোখ উঠা বা কনজাংটিভাইটিস, বর্তমানে এই রোগে বড় মানুষ ও শিশুরা আক্রান্ত হচ্ছে।
এটা ভাইরাস জনিত কারনে চোখ উঠলে পানি বেশি পড়ে,আর ব্যাকটেরিয়া জনিত কারন হলে নিঃসরন ঘন ও হলদেটে হয়।
চোখ উঠার লক্ষণ-
* চোখ দিয়ে পানি পড়বে
*চোখ লাল হবে
*চোখ জ্বালাপোড়া করবে ও চুলকানি হবে
*চোখে ময়লা জমবে
*চোখের পাতা ফুলে যাবে।

প্রতিকার-
*চোখে হাত না দেয়া ও না চুলকানো
*বাহিরে গেলে কালো চশমা পরিধান করা
*নরম টিস্যু ব্যাবহার করা
*বেশি আলোতে না যাওয়া
*চোখ উঠলে বিশ্রাম নেওয়া
*জন সমাগম এড়িয়ে চলা
* প্রয়োজনে চক্ষু বিশেষজ্ঞর পরামর্শ নেয়া।

জনসচেতনতা এবং নিয়ম রক্ষা করলে এই রোগ অনেক নিয়ন্ত্রণে আসে এতে ভয়ের কিছু নাই।

28/08/2022

শিশুর প্রথম দাতঁ ও তার যত্নঃ
# শিশুর প্রথম দাতঁ উঠে ৬-৮ মাস বয়সে অনেকের আবার ১০ মাসেও উঠে।
#এখন কথা হল দাঁতের যত্ন নিয়ে.....অনেকে বলবে ছোট বাচ্চার দাঁত তার আবার কিসের যত্ন?? দাঁত উঠার পর থেকেই তার যত্ন নিতে হবে
#প্রতিবার খাওয়ানোর পর আঙ্গুল দিয়ে ব্রাশ করিয়ে দিতে হবে।
# দিনে অন্তত ২বার (সকাল ও রাত) পরিস্কার সুতি কাপর দিয়ে দাতঁ মেজে দিতে হবে।
#১ বছর বয়সের পর থেকে বেবি টুথপেষ্ট দিয়ে দাতঁ পরিস্কার করতে হবে।
# মিষ্টি জাতীয় খাবার খাওয়ার পর বাচ্চাকে কুলি করার অভ্যাস করাতে হবে।

15/08/2022

#বোনদের_দৃষ্টিআকর্ষণ_করছি:
মেয়েদের রক্তদানের ক্ষেত্রে বিষয় গুলো জেনে রাখা উচিৎ।
১) পিরিয়ড চলাকালীন এবং কমপ্লিট হবার ৭ দিনের মধ্যে রক্তদান করা যাবে না। (পিরিয়ড শুরুর প্রথম দিন থেকে ৭ দিন ব্লিডিং হয় এর পরের ৭ দিন সুস্থ হতে সময় লাগে....মোট ১৪ কার্য দিবস অব্ধি রক্তদান থেকে বিরত থাকুন...এই কালে রক্ত পরিশুদ্ধ হয়)

২) সন্তান গর্ভে থাকা অবস্থায় রক্তদান করা যাবে না।
৩) সন্তানের বয়স ২ বছর হওয়ার আগ পর্যন্ত রক্তদান করা যাবে না।
৪) ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের হিমোগ্লোবিন কম থাকে ; সুতরাং প্রতিবার মহিলাদের উচিত হিমোগ্লোবিন টেষ্ট করে রক্তদান করা। হিমোগ্লোবিন ১২.০০ এর নিচে হলে রক্তদান করা যাবে না।
৫) ডায়বেটিস এবং হাই প্রেসার / লো প্রেসার যাদের আছে রক্তদান করা যাবে না। (ডক্টর এর পরামর্শ নিবেন)

৬) অতিরিক্ত এলার্জি যাদের আছে উনারা রক্তদান করতে পারবেন না।
৭) অনিয়মিত পিরিয়ড হলে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে রক্তদান করা উচিৎ।
---
বিঃদ্রঃ বোনদের অনুরোধ - স্বেচ্ছায় রক্তদান নিঃসন্দেহে মহৎ কাজ। তাই, আপনারা অন্তত নিয়ম মেনে রক্তদান করুন। এতে নিজেরই ভালো হবে + যে রোগীকে দিচ্ছেন - উনার ও উপকার হবে।

09/08/2022

🛑নতুন কর্মজীবী মায়ের জন্য বুকের দুধ সংরক্ষণের নির্দেশিকা🛑

✅কক্ষের স্বাভাবিক তাপমাএায়-৪ ঘন্টা
✅রেফ্রিজারেটরে- ১দিন
✅ডিপ ফ্রিজ - ৬ মাস

🛑 শিশুর অবশিষ্টাংশ বা বেচে যাওয়া দুধ ২ ঘন্টার মাঝে শেষ করতে হবে, নতুবা ফেলে দিতে হবে।
🛑 বুকের দুধ কখনো ওভেনে বা চুলায় জ্বাল দেওয়া যাবে না
🛑 সংরক্ষিত বুকের দুধ ঠান্ডা অবস্থায় খাওয়ানো যায়। গরম করতে চাইলে,
🛑 কোনো একটি পাত্রে কুসুম গরম পানি নিয়ে তাতে ফিডার/ কাপ ডুবিয়ে গরম করে নিতে পারেন।
🛑 দুধের তাপমাত্রা হাতের পিছনে চেক করে তবেই শিশুকে দিন।
🛑 প্লাস্টিকের ব্যাগে দুধ সংরক্ষন করবেন না
🛑 ফ্রিজের দরজায় সংরক্ষন না করে ভেতরের দিকে রাখুন

ডিমের সেরা পুষ্টি কিভাবে সিদ্ধ, পোচ নাকি ভাজিতে???  আমরা অনেকেই ডিম boil করে খেতে পছন্দ করি এতে করে ডিমের সব পুষ্টিগুন ব...
06/08/2022

ডিমের সেরা পুষ্টি কিভাবে সিদ্ধ, পোচ নাকি ভাজিতে???
আমরা অনেকেই ডিম boil করে খেতে পছন্দ করি এতে করে ডিমের সব পুষ্টিগুন বজায় থাকে শুধুমাএ fat soluble vitamins (A,D,E,K) ছাড়া,so আমরা যদি একটি boiled ডিম খাই তার সাথে এক গ্লাস দুধ অথবা বাটার যোগ করে খেতে হবে।
*যদি পোচ করতে চাই তবে fry pen এ খুব অল্প পরিমাণ তেল দিয়ে অল্প তাপে fry করতে হবে কারন অধিক তাপে ডিম fry করলে ডিমের যে প্রটিন Albumin সেটা নষ্ট হয়ে যায়।
* আমরা অনেকেই ডিমের সাথে পেঁয়াজ, কাচা মরিচ মিশিয়ে ভেজে খেতে পছন্দ করি এতে test অনেক বেড়ে যায় কিন্তু আমি এই পদ্ধতিটাকে discourage করি কারন High hit এ অনেক সময় নিয়ে ভাজার কারণে ডিমে থাকা প্রটিন নষ্ট হয়ে যায়।

25/07/2022

♥খালিপেটে কিশমিশ খেলে কী হয়?♥
🍇🍇🍇🍇🍇🍇🍇🍇🍇🍇🍇🍇🍇
🎀কিসমিস এর গুনাগুন🎀
ভেজানো কিশমিশ শরীরের জন্য কত উপকারি জানেন? কিশমিশ শরীরে আয়রনের ঘাটতি দূর করার পাশাপাশি রক্তে লাল কণিকার পরিমাণ বাড়ায়।
শুকনো কিশমিশ খাওয়ার পরিবর্তে ভিজিয়ে খেলে উপকার বেশি। কিশমিশ ভেজানো পানি রক্ত ​​পরিষ্কার করতে সাহায্য করে।
প্রতিদিন কিশমিশের পানি খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য, অ্যাসিডিটি থেকে মুক্তি পাবেন ওষুধ ছাড়াই। এছাড়া কিশমিশ হৃদয় ভালো রাখে। নিয়ন্ত্রণে রাখে কোলেস্টেরল।
কিশমিশে প্রচুর ভিটামিন এবং খনিজ আছে। আছে প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। যা সহজে রোগমুক্তির কারণ। আর আছে প্রচুর আয়রন, পটাসিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং ফাইবার।
ভেজানো কিশমিশের উপকারিতা-
🍂১. ব্লাড প্রেসার
উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের প্রাকৃতিক পদ্ধতিগুলোর মধ্যে একটি কিশমিশ। এর মধ্যে থাকা পটাসিয়াম হাই ব্লাড প্রেসার বশে রাখে।

🍂২. রক্ত স্বল্পতা কমায়
রক্ত স্বল্পতা কমাতে কিশমিশ যথেষ্ট উপকারি। নিয়মিত খেলে এর মধ্যে থাকা আয়রন হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়ায়। এছাড়াও এর মধ্যে আছে তামা যা রক্তে লাল রক্তকণিকা তৈরিতে সাহায্য করে।
🍂৩. হজমশক্তি বাড়ায়
সুস্থ থাকার জন্য ভালো হজমশক্তি জরুরি। এক্ষেত্রে কিশমিশ হজমশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। রোজ রাতে এক গ্লাস পানিতে কিশমিশ ভিজিয়ে রাখুন। পরের দিন ভোরে সেই কিশমিশ খান। নিজেই তারপর তফাত খেয়াল করুন দিন পনেরো পরেই।
🍂৪. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
আপনি যদি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বড়াতে চান তবে ভেজা কিশমিশ এবং তার জল নিয়মিত খান। এর মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা রোগের সঙ্গে লড়াই করার ক্ষমতা বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
🍂৫. বিষমুক্ত শরীর
শরীরকে দূষণমুক্ত করতে কিশমিশ খান নিয়মিত। চারিদিকের দূষণে আপনি যখন জেরবার তখন সকালে খালি পেটে ভেজানো কিশমিশ খেলে শরীর বিষমুক্ত হবে। ভেজানো কিশমিশের পাশাপাশি কিশমিশ ভেজানো পানিও খেতে পারেন।
🍂৬. কোষ্ঠকাঠিন্য কমায়
নিয়মিত কিশমিশ খেলে।

16/07/2022

ঈদ পরবর্তী বহুল আলোচিত টপিক.... জ্বর। ইহা নানা রকম উপসর্গ নিয়ে আমাদের চারপাশে ছড়িয়ে পরেছে।এটি এক প্রকার ভাইরাস জ্বর।জ্বরের সাথে কারও কারও আবার ঠান্ডা, কাশি,মাথাব্যাথা,শরীর ব্যাথা,পাতলা পায়খানাও দেখা গিয়ে থাকে।আতঙ্কিত না হয়ে নিকটস্থ স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সে গিয়ে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।যথাসম্ভব বাইরের রোদ এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন, প্রচুর পরিমানে খাবার পানি,লেবুর শরবত,ডাবের পানি,আনারস, আখের রস, তরমুজ, কমলা ইত্যাদি খাবার খান 🍇🍉🍊🍋🍍

Address

Mymensingh
Dhaka

Telephone

+8801311471929

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr.farjana Shova posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category