
04/04/2025
এজন্যই হেনরী কিসিঞ্জার বঙ্গবন্ধুর পরিবার হত্যার পর অনুধাবন করেছিলেন,শেখ রাসেল ছিল ইমাম মাহদী। এজন্য হেনরী কিসিঞ্জার পরে বুঝতে পেরে অনুতপ্ত হোন। হুশ আসলে আরও অনুতপ্ত হোন নারী ও অন্ত:সত্তাদের হত্যা করাও ভুও হয়েছে। প্রোপার হুশে আসার পর বুঝতে পারেন বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করাই ভুল হয়েছে।
কি বলছো এসব!? আমার মাথার উপর দিয়ে যাচ্ছে! ঘটনা খুলে বলো-
মানুষ মৃত্যুর পর শরীরে পচন ধরে। ২৪ ঘন্টায় লাশ ঠান্ডা হয়ে শক্ত হয়,পরে পচন হয়,ফুলে যায়!
সেইখানে ৭২ ঘন্টা ধরে গুলিতে ঝাঝড়া হওয়া রক্ত মাখা বঙ্গবন্ধুর লাশ পড়েছিল। উনার লাশ পঁচে নাই আর রক্ত ছিল উষ্ণ তাজা! এটাই প্রমাণ করে বঙ্গবন্ধু নির্দোষ ছিলেন,মুমিন বান্দা ছিলেন এবং নবীজির প্রকৃত উম্মত ছিলেন।
মুমিম বান্দার লাশ পঁচে না। অনেক কবর খুঁড়ে দেখে লাশ অক্ষত থাকে। এগুলার বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা আছে ধামাচাপা দেওয়ার জন্য।
মেডিকেলের থিওরি মতে লাশ হলেই ইন্টার্নালি বা অভ্যন্তরীণভাবে দেহ ফুলবেই। বিশ্রী দুর্গন্ধ হবেই।
পরিপাকতন্ত্রে বসবাসকারী অণুজীবগুলি শরীরের টিস্যুগুলিকে হজম করতে শুরু করে, ধড় এবং অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ ফুলে যাওয়ার জন্য দায়ী গ্যাসগুলি নির্গত করে এবং পুট্রেসিন এবং ক্যাডাভারিন সহ দুর্গন্ধযুক্ত রাসায়নিক তৈরি করে । টিস্যুর কোষগুলি ভেঙে যায় এবং হাইড্রোলাইটিক এনজাইমগুলি নিঃসরণ করে এবং ত্বকের উপরের স্তরটি আলগা হয়ে যেতে পারে, যার ফলে ত্বক পিছলে যায়।গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল ট্র্যাক্টের পচনের ফলে "পার্জ ফ্লুইড" নামক একটি অন্ধকার, দুর্গন্ধযুক্ত তরল তৈরি হয় যা অন্ত্রের গ্যাসের চাপের কারণে নাক এবং মুখ থেকে জোর করে বেরিয়ে যায়।
এরকম ৭২ ঘন্টা,৩ দিন ধরব রক্ত উষ্ণ কিভাবে থাকে। যারা দাফন করতে নিয়ে গিয়েছিল সেই আর্মিরাও ভয়ে কাঁপছে আর বলেছে," কারে মাইরা ফেলসে! "
এই দুনিয়ায় সর্বশেষ ওলির সপরিবার নিহত হয়েছে।
শেখ ফরিদের বংশধরদের নির্মম হত্যা করেছে।
সিগারেট খাইলে নামাজ রোজা কবুল হয় না,মুমিন বান্দা হয় না এটা আমি ৫৩ টা হুজুরদের জিজ্ঞাসা করেছি। সবার এক কথা, ঈমান না থাকলে নামাজও কোনো কাজে আসবে না। চাবি পাইলা বাড়ি কোথায়? বাড়ির ইট তৈরীতে ঈমান লাগবে।
পাইপ দিয়া ধূমপান করা,এখন সিগারেট খাওয়া সংস্কৃতি। আমিও মাঝে মধ্যে ২-১টা টান দেই, বিশ্ববিদ্যালয় সংস্কৃতি, শ্রমিক সংস্কৃতি, কর্পোরেট আড্ডা। ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। ঈমানের সাথে ধূমপানের সম্পর্ক নাই। তবে,না করাই ভালো, ফেরেশতা আছেন কিছু ধূমপানের ধোয়া সহ্য করতে পারে না। সাথে থাকতে পারে না।
তারপরও বলি," রাখে আল্লাহ মারে কে? মারে আল্লাহ রাখে কে? "
মির্জা গোলাম কাদিয়ানী ইমাম মাহদী নয়। তবে কাদিয়ানীকে ডেভিল পসেসড করে খেলা খেলেছে। শুনতে হাস্যকর মনে হলেও ব্ল্যাকম্যাজিক করে অনেক রাজ্যের রাজা ক্ষমতা ধরে রাখতেন।
কোনো কথা নাই বার্তা নাই,আর্মির এক গ্রুপ ক্ষেপে উঠেছিলেন, ব্রেইন যা করতে বলেছে তাই করেছে। অনেক।আর্মিদের বিশ্বাস কেউ বা কোনো গ্রুপ ডেভিল ব্রেথ বা শয়তানের নিশ্বাস দিয়ে একাজ করিয়েছে। বিশ্বাস হয় আবার নাটকও মনে হয় বাঁচার জন্য নতুন কৌশল।
প্যারাসাইকোলজির ভাষায় এটা পসিবল। বিভিন্ন রাষ্ট্রের নিরাপত্তা গোয়েন্দার রুহানি সৈন্য থাকে যারা চাইলে যেকাওকে ব্রেইন ওয়াশ করিয়ে যা খুশি তাই করে।
ঘুম থেকে উঠে দেখবেন মাথা ব্যাথা, স্মৃতি নাই,সব মনে আছে নির্দিষ্ট কিছু মমেন্ট মনে নাই।
এই খেলা খেলতে পারে সন্দেহের তালিকায় আছে
১. যুক্তরাজ্য
২.ইজরায়েল
৩.মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
চীন নাই? চীন তো মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষে ছিল। আরে বোকা,চীন চেয়েছিল বঙ্গবন্ধুই আসুক ক্ষমতায় তবে নির্বাচনের নিয়মানুযায়ী বঙ্গবন্ধু জিতেছিল। অন্যায় করেছে পাকিস্তান জানে কিন্তু আমেরিকার প্রভাব না পড়ে এজন্য পাকিস্তানকে পাহাড়া দিয়েছিল। পূর্ব পাকিস্তানের নিরাপত্তার জন্য চীন ইতিহাসে অপবাদ নিয়েছে। এগুলার খোলাসা হবে।
বাংলাদেশে নেগেটিভ আর পজিটিভ দুই দিক থেকেই চীন বাঁচিয়েছিল। এর জন্য ভূমিকা রাখে চীনের সমাজতান্ত্রিক নীতির আরেক ভাই রাশিয়া। ইন্দিরা গান্ধীর কথায় রাশিয়া বাংলাদেশের পক্ষে যায়নি, চীনের রাজনৈতিক কৌশলে আর মাওবাদীদের সমর্থনে বাংলাদেশ বেঁচে যায়। বাংলাদেশের আসল বন্ধু চীন গোপনে সাহায্য করে।
চীনের এই ইতিহাস আবিষ্কার করেছে উহান শাখার বাংলাদেশ ছাত্রলীগ।
আওয়ামী লীগের সবাই এক না। কিছু লোক এমনও আছে শুধু অর্ডারের অপেক্ষা। ভারতকেও বাপ ডাকায়া ছাড়ার বহু লোক আছে। ব্যবসা,বানিজ্য,কৃষি, পানির নেগোসিয়েশন চলে।
তিস্তার ন্যায্য হিসাব আজোও পাই নি। বন্ধুত্বই সব।
কলিজা কাইটা খাওয়ানোর পর যদি বলে লবণ কম, এরকম বন্ধুত্বের দরকার নাই।
একারনে, শিব আসবে বাংলাদেশ হতে।হযরত ঈসা আ: এর অবতার। আসমান থেকে আসবে না? আসমানে অক্সিজেন আছে? উনি না ৭ম আসমানে? গিয়েছিল, স্বাভাবিক মৃত্যুও হয়েছে। কোয়ান্টাম বিশ্বে দুনিয়া অতি ক্ষুদ্রতে।
এনার্জি আসতে হলে অবতার নিতে হবে।
ইন্না শা নিয়াকা হুয়াল আবতার।