M/S Raqib Medical Centre

M/S Raqib Medical Centre Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from M/S Raqib Medical Centre, Medical and health, Latif Market, Barabo, Mouchak, Kaliakoir, Gazipur, Dhaka.

26/11/2023
29/05/2023

শরীরের গুরুত্বপূর্ণ এক অঙ্গ হলো কিডনি। বিশেষজ্ঞদের মতে, কিডনি শরীরের ফিল্টার রূপে কাজ করে। এই অঙ্গটি প্রস্রাবের সঙ্গে একাধিক ক্ষতিকর পদার্থ দেহের বাইরে বের করে দেয়। এটিই কিডনির মূল কাজ। এছাড়া ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রণ ও বিভিন্ন হরমোন তৈরির কাজটিও সামলায় অঙ্গটি।
তবে অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার কারণে কিডনিতে জমতে থাকে বিষাক্ত সব পদার্থ। এর থেকেই পরবর্তী সময়ে একাধিক রোগ বাসা বাঁধে কিডনিতে। তাই বিশেষজ্ঞরা বারবার কিডনি ডিটক্স করার পরামর্শ দেন। কিছু খাবার আছে যার মাধ্যমে সহজেই আপনি কিডনিতে জমে থাকা টক্সিন দূর করতে পারবেন।

কিডনির স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য ভিনেগার। কিডনির অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমিয়ে দেয়। ফলে স্বাভাবিক গতিতে নিজের কাজ করে যেতে পারে অঙ্গটি।

এ বিষয়ে অ্যাডভান্স ইউরোলজি ইনস্টিটিউট জানাচ্ছে, অ্যাপেল সিডার ভিনেগার নিয়মিত ব্যবহারে শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট প্রবেশ করে।

ফলে ব্লাড সুগার ও ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রণে থাকে। এমনকি কিডনিতে জমে থাকা একাধিক ক্ষতিকর পদার্থ বের করে দেওয়ার কাজেও অ্যাপেল সিডার ভিনেগার দারুণ উপকারী।

কিডনি বিনস

কিডনি বিনসে থাকে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। যা কিডনি থেকে টক্সিন বের করে দিতে পারে। এছাড়া এই খাবারে রয়েছে ভিটামিন বি, ফাইবার ও কিছু খনিজ থাকে। কিডনির স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে।

লেবুর রস

গবেষণায় দেখা গেছে, লেবু ইউরিনে সাইট্রিক লেভেল বাড়িয়ে দেয়। ফলে খুব সহজেই দেহ থেকে টক্সিন বেরিয়ে যেতে পারে। এছাড়া নিয়মিত লেবুর রস পান করলে ক্যালশিয়াম অক্সালেটও মূত্রের সঙ্গে দেহের বাইরে বেরিয়ে যায়। ফলে কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি কমে।

খেজুর

খেজুর অত্যন্ত উপকারী এক খাবার। জানলে অবাক হবেন, এই ফল খেলে কিডনি স্টোনে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমে। এই ফলে উপস্থিত ফাইবার কিডনিতে পাথর জমতে দেয় না।

পর্যাপ্ত পানি পান করতে হবে

শরীর থেকে টক্সিন বের করতে পানির ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাই পর্যাপ্ত পানি পান করতে হবে। বিশেষজ্ঞদের মতে, গরম আবহাওয়ায় দিনে অন্তত ৮ গ্লাস পানি পান করতে হবে।

আর যারা বাইরে কাজ করেন তারা এর চেয়েও বেশি পান করবেন। মনে রাখবেন পানিশূন্যতার কারণে কিন্তু কিডনি নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তাই কিডনি ভালো রাখতে পর্যাপ্ত পানি পান করা জরুরি।

29/08/2022

#গর্ভাবস্থায়_ফলিক_এসিড

ফলিক এসিড কি?

ফলিক এসিড হলো ভিটামিন- বি৯ এর কৃত্রিম রূপ যা ফলেট (Folate) নামেও পরিচিত। শরীরের প্রত্যেকটি কোষের স্বাভাবিক বৃদ্ধি এবং গঠনের জন্য এ ভিটামিন প্রয়োজন। এটি আমাদের শরীরে লোহিত রক্তকণিকা তৈরি করে যা শরীরের প্রত্যেকটি অঙ্গে অক্সিজেন পরিবহনে সাহায্য করে।

গর্ভাবস্থায় ফলিক এসিড কেন দরকার?

আপনি যদি গর্ভধারণ করেন বা গর্ভধারণের পরিকল্পনা করেন সেক্ষেত্রে পর্যাপ্ত পরিমানে ফলিক এসিড গ্রহন করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। গর্ভাবস্থায় ফলিক এসিড নিউরাল টিউব ডিফেক্ট (NTD) যেমন- স্পাইনাল কর্ড (Spina Bifida) ও ব্রেইনের (anencephaly) জন্মগত ত্রুটি প্রতিরোধে সাহায্য করে। নিউরাল টিউব হলো ভ্রুনের একটি অংশ যা থেকে মেরুদণ্ড ও মস্তিষ্কের গঠন হয়।

Centers for Disease Control and Prevention (CDC) এর মতে যে সব মহিলা গর্ভধারণে অন্তত একমাস আগে থেকে বা গর্ভধারণের প্রথম ট্রাইমেস্টারে নিয়মিত ফলিক এসিড গ্রহন করে তাদের গর্ভের শিশুর নিউরাল টিউব ডিফেক্ট এর ঝুঁকি প্রায় ৭০ ভাগ কমে যায়।

আরও কিছু গবেষণায় দেখা গেছে ফলিক এসিড গর্ভের শিশুর আরও কিছু জন্মগত ত্রুটি প্রতিরোধ করে, যেমন- ঠোঁট কাটা (cleft lip), তালু কাটা (cleft palate) এবং আরও কিছু হৃদপিণ্ড সংক্রান্ত জটিলতা। এছাড়াও এটি গর্ভাবস্থায় মায়েদের প্রি-এক্লাম্পশিয়ার ঝুঁকি কমায়।
এছারাও গর্ভাবস্থায় প্লাসেন্টা এবং বেড়ে ওঠা শিশুর কোষের দ্রুত বৃদ্ধির জন্য পর্যাপ্ত ফলিক এসিড গ্রহন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

কতটুকু ফলিক এসিড দরকার?

নিউরাল টিউব ডিফক্ট এর ঝুঁকি কমাতে বিশেষজ্ঞরা সাধারনত গর্ভধারণের অন্তত একমাস আগে থেকে দৈনিক ৪০০ মাইক্রোগ্রাম (mcg) ফলিক এসিড গ্রহনের পরামর্শ দেন। কিছু কিছু বিশেষজ্ঞ গর্ভবতী হলে ফলিক এসিড গ্রহনের পরিমান দৈনিক ৬০০ মাইক্রোগ্রাম করার কথা বলে থাকেন।তবে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ ছাড়া কখনোই দৈনিক ১০০০ মাইক্রোগ্রামের বেশী ফলিক এসিড গ্রহন করা উচিত নয়।

কিভাবে ফলিক এসিডের চাহিদা পূরণ করা যায়?

ফলিক এসিডের প্রাকৃতিক উৎসগুলো হলো

ডাল( যেমন- মসুর, মুগ, মাষকালাই, বুটের ডাল), সবুজ শাক-সবজি( যেমন-পুঁইশাক, পাটশাক, মুলাশাক, সরিষা শাক, মটরশুঁটি, শিম, বরবটি, বাঁধাকপি, গাজর), কমলা বা টক জাতীয় ফল(কমলা ৫৫ মাইক্রোগ্রামের মতো ফলিক এসিড বহন করে), ব্রোকলি(ব্রোকলির প্রত্যেক আধা কাপে ১০৪ মাইক্রোগ্রাম ফলিক এসিড থাকে)।


নিজে সচেতন হোন

22/08/2022

ডায়াবেটিসের সব ধরনের চিকিৎসার মধ্যে ইনসুলিন সবচেয়ে নিরাপদ। কারণ, এর তেমন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। কিডনি বা যকৃৎ অকৃতকার্যতার রোগী, হৃদ্‌যন্ত্র অকৃতকার্যতা বা হাসপাতালে সংকটাপন্ন রোগীর জন্যও ইনসুলিনই নিরাপদ ভরসা। ডায়াবেটিস চিকিৎসায় ১০০ বছরের বেশি সময় ধরে তাই ইনসুলিনের বিকল্প নেই।

KIDNEY STONE
11/08/2022

KIDNEY STONE

18/07/2022

স্ট্রোক সাধারণত বাথরুমেই বেশি হয় কেন ?

স্ট্রোক সাধারণত বাথরুমেই বেশি হয়ে থাকে কারন, বাথরুমে ঢুকে স্নান করার সময় আমরা প্রথমেই মাথা এবং চুল ভেজাই যা একদম উচিৎ নয়। এটি একটি ভুল পদ্ধতি।

এইভাবে প্রথমেই মাথায় জল দিলে রক্ত দ্রুত মাথায় উঠে যায় এবং কৈশিক ও ধমনী একসাথে ছিঁড়ে যেতে পারে। ফলস্বরূপ ঘটে স্ট্রোক অতঃপর মাটিতে পড়ে যাওয়া।

কানাডার মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন জার্নালে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্ট্রোক বা মিনি স্ট্রোকের কারণে যে ধরনের ঝুঁকির কথা আগে ধারণা করা হতো, প্রকৃতপক্ষে এই ঝুঁকি দীর্ঘস্থায়ী এবং আরও ভয়াবহ।

বিশ্বের একাধিক গবেষণা রিপোর্ট অনুযায়ী, স্নানের সময় স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু বা পক্ষাঘাতে আক্রান্ত হওয়ার ঘটনা দিনের পর দিন বেড়েই চলেছে। চিকিৎসকদের মতে স্নান করার সময় কিছু নিয়ম মেনে স্নান করা উচিত।

সঠিক নিয়ম মেনে স্নান না করলে হতে পারে মৃত্যুও। স্নান করার সময় প্রথমেই মাথা এবং চুল ভেজানো একদম উচিৎ নয়। কারণ, মানুষের শরীরে রক্ত সঞ্চালন একটা নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় হয়ে থাকে। শরীরের তাপমাত্রা বাইরের তাপমাত্রার সঙ্গে মানিয়ে নিতে কিছুটা সময় লাগে। চিকিৎসকদের মতে, মাথায় প্রথমেই জল দিলে সঙ্গে সঙ্গে রক্ত সঞ্চালনের গতি বহু গুণ বেড়ে যায়। সেসময় বেড়ে যেতে পারে স্ট্রোকের ঝুঁকিও।

তা ছাড়া মাত্রাতিরিক্ত রক্তচাপের ফলে মস্তিষ্কের ধমনী ছিঁড়ে যেতে পারে।

স্নানের সঠিক নিয়মঃ- সবার আগে আমাদের অজু করতে হবে।

তারপর পায়ের পাতা ভেজাতে হবে। এরপর আস্তে আস্তে উপর দিকে কাঁধ পর্যন্ত ভেজাতে হবে। তারপর মুখে জল দিতে হবে। সবার শেষে মাথায় জল দেওয়া উচিত।

এই পদ্ধতি যাদের উচ্চ রক্তচাপ, উচ্চ কোলেস্টেরল এবং মাইগ্রেন আছে তাদের অবশ্যই পালন করা উচিৎ।

এই তথ্যগুলো বয়স্ক মা-বাবা এবং আত্মীয় পরিজনদের অবশ্যই জানিয়ে রাখুন।
ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন।

18/07/2022

বয়স বাড়ার সাথে সাথে দুটো জিনিস নিয়মিত চেক করুন।
১) ব্লাড প্রেসার।
২) ব্লাড সুগার।
তিনটি জিনিস একেবারেই ভুলে যান।
১) বয়স বাড়ছে এটা নিয়ে দুশ্চিন্তা,
২) অতীত নিয়ে অনুশোচনা,
৩) সবসময় দুঃখে কাতর হওয়া।
চারটি জিনিস খাবার থেকে যত পারুন কমিয়ে নিন।
১) লবন,
২) চিনি,
৩) দুগ্ধ /ডিম জাতীয় খাবার,
৪) স্ট্রাচি/কার্ব জাতীয় খাবার।
চারটি জিনিস খাবারে যত পারুন বাড়িয়ে নিন।
১) সব রকমের সবুজ শাক
২)সব রকম সবুজ সব্জি , সীম বা মটরশুটি ইত্যাদি
৩) ফলমূল,
৪) বাদাম।
সুখে কিংবা দুখে চারটি জিনিস সবসময় সাথে রাখুন।
১) একজন প্রকৃত ভালো বন্ধু,
২) নিজের পরিবার,
৩) সবসময় সুচিন্তা,
৪) একটি নিরাপদ ঘর কিংবা আশ্রয়।
পাঁচটি জিনিসের চর্চা রাখুন।
১) রোজা রাখা,
২) সবার সাথে হাসিমুখে কথা বলা,
৩) মানুষের সাথে ভালো আচরণ করা,
৪)নিয়মিত শরীর চর্চা করা,
৫) ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা।
ছয়টি জিনিস এড়িয়ে চলুন।
১) কর্য,
২) লোভ,
৩) আলস্য,
৪) ঘৃণা,
৫) সময়ের অপচয়,
৬) পরচর্চা।
ছয়টি জিনিস কখনোই করবেন না।
১) অতিরিক্ত ক্ষুধা নিয়ে খেতে যাওয়া,
২) অতিরিক্ত পিপাসায় কাতর হয়ে পানি পান করা,
৩) অতিরিক্ত দূর্বল হয়ে ঘুমোতে যাওয়া,
৪) অতিরিক্ত দূর্বল হয়ে বিশ্রাম নেয়া,
৫) একেবারে অসুস্থ হয়ে ডাক্তারের কাছে যাওয়া

Address

Latif Market, Barabo, Mouchak, Kaliakoir, Gazipur
Dhaka
1703

Telephone

+8801748494480

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when M/S Raqib Medical Centre posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram