𝙅𝙪𝙗𝙖𝙮𝙚𝙧

02/12/2025

❖❖❖ বাকস্বাধীনতা কি? ❖❖❖
বাকস্বাধীনতা হলো কোনো প্রকার ভয়ভীতি, সেন্সরশিপ বা আইনি বাধা ছাড়াই নিজের মতামত প্রকাশ করার অধিকার। এটি একটি মৌলিক মানবাধিকার এবং গণতান্ত্রিক সমাজের অন্যতম প্রধান স্তম্ভ।
বাকস্বাধীনতা গণতন্ত্রের মূল ভিত্তি। জনগণের অবাধ মতপ্রকাশের সুযোগ থাকলে সরকার ও প্রতিষ্ঠানের স্বচ্ছতা এবং জবাবদিহিতা নিশ্চিত হয়। এটি স্বৈরাচার রোধে এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে জনমত গঠনে অপরিহার্য ভূমিকা পালন করে।
জন স্টুয়ার্ট মিলের মতে, ভিন্ন ভিন্ন মতের গঠনমূলক বিতর্কের মাধ্যমেই সত্য উন্মোচিত হয়। সমাজে যখন নানা ধরণের চিন্তা প্রকাশের স্বাধীনতা থাকে, তখনই নতুন ধারণা, উদ্ভাবন এবং সৃজনশীলতার বিকাশ ঘটে।
অন্যায়ের প্রতিবাদ করা এবং শোষিত বা সংখ্যালঘুদের অধিকার রক্ষার প্রধান হাতিয়ার হলো কণ্ঠস্বর তোলার স্বাধীনতা। এটি সামাজিক পরিবর্তন ও সংস্কারের পথ প্রশস্ত করে।
নিজের চিন্তা ও অনুভূতি প্রকাশ করা মানুষের সহজাত প্রবৃত্তি। এটি ব্যক্তির মানসিক বিকাশ ও আত্মমর্যাদার জন্য জরুরি।
একটি মুক্ত, সহনশীল ও উন্নত রাষ্ট্র গড়তে দায়িত্বশীল বাকস্বাধীনতার কোনো বিকল্প নেই।

26/11/2025

একটা বিষয় কি খেয়াল করেছেন? একটা ইস্যু আসে, আরেকটা ইস্যু ঢেকে যায়, তারপর আসে আরেকটা ইস্যু। এভাবেই একটার পর একটা ঘটনা ঘটে চলছে।

26/11/2025

Best movies 🖤

26/10/2025

24/10/2025

বাংলাদেশ হলো এমন একটি রাষ্ট্র যেখানে ছোট অপরাধীদের শাস্তি দেওয়া হয়, আর বড় অপরাধীদের ছেড়ে দেওয়া হয়।

23/10/2025

পুরা একটা জাতির মন পাইলো, শুধু একটা নারীর মন পাইলো না, নায়ক সালমান শাহ।

19/10/2025

নিজেকে সবকিছু থেকে বিচ্ছিন্ন করে ফেলার মধ্যে একটা আলাদা শান্তি আছে।

16/10/2025

বিপদ কেটে গেলে মানুষ অকৃতজ্ঞ হয়ে যায়।

14/10/2025

রিপন মিয়ার কাহিনি কি?
সে কি করেছে?
সবাই এত হতাশ কেন?

10/10/2025

The clichés like “follow your dreams,”
and “live in the moment” are actually correct.

05/10/2025

কিছু বাঙ্গু বুদ্ধিজীবীদের ধারণা হুমায়ুন আহমেদ আগামী দশ থেকে পনের বছরের মধ্যে হারিয়ে যাবেন। মানে হুমায়ূন আহমেদকে মানুষ বেশিদিন মনে রাখবে না। কিন্তু আমি মনে করি হুমায়ুন আহমেদের কিছু কালজয়ী বই, ধারাবাহিক নাটক, চলচিত্র বছরের পর বছর টিকে যাবে। বাদশাহ নামদার, মধ্যাহ্ন, কোথাও কেউ নেই, নক্ষত্রের রাত, শ্রাবণ মেঘের দিন, এগুলো ক্লাসিক হবে। মানে একশ বছর পরেও প্রাসঙ্গিক থাকবে। আর এর মাধ্যমেই টিকে থাকবে হুমায়ুন আহমেদ। তাছাড়া বাঙ্গালিদের মধ্যে হুমায়ুন আহমেদকে বিট করার মত নতুন রাইটার, ফিল্মমেকার তৈরি হচ্ছে না, এবং ভবিষ্যতে হওয়ার সম্ভাবনাও কম, ফলে হুমায়ুন আহমেদের প্রভাব অটোম্যাটিক বৃদ্ধি পাবে। হুমায়ূন আহমেদ এই দেশের সাধারণ মানুষের সাইকোলজি বুঝতে পারতেন, তিনি যেভাবে এই অঞ্চলের সমাজ, সংস্কৃতি এবং সাধারণ মানুষের জীবনকে তুলে ধরেছেন তার সাহিত্য এবং ফিল্মের মাধ্যমে এইটা এখন পর্যন্ত আর কেউ করে দেখাতে পারেনি।
হুমায়ুন আহমেদের কোনো একটা ফিল্মের মাঝখান থেকে একটা অংশ দেখা শুরু করলেও আপনি বুঝতে পারবেন এইটা হুমায়ূন আহমেদ নির্মিত। এই দেশে এমন কোনো ফিল্মমেকার আছেন যাদের একটা র‍্যান্ডম ফিল্মের র‍্যান্ডম অংশ দেখলে আপনি ফিল্মমেকারের নাম বলতে পারবেন? পারবেন না। কিন্তু হুমায়ূন আহমদেরটা পারবেন। কারণ হুমায়ুন আহমেদের একটা নিজস্ব স্টাইল আছে, আর এটাই হলো হুমায়ুন আহমেদের শক্তির জায়গা।
আমি আজ মারা গেলে হয়তো কয়েক বছর পরে আমাকে মনে রাখার মত কেউ থাকবে না, কিন্তু হুমায়ুন আহমেদকে মনের রাখার মত মানুষ থাকবে যুগের পর যুগ।

04/10/2025

হিন্দুদের মন্দিরের একটা বিশেষ স্টাইল আছে, খ্রিস্টানদের গির্জারও একটা বিশেষ স্টাইল আছে, দূর থেকে দেখলে বুঝা যায় এটা একটা মন্দির বা গির্জা, কিন্তু ঢাকা শহরে মুসলিমদের বেশিরভাগ মসজিদগুলোর কোনো বিশেষ স্টাইল নাই, একটা সাধারণ বিল্ডিং এর মত, বাইরে থেকে দেখে বুঝার উপায় নাই এটা মসজিদ নাকি কোনো সাধারণ অ্যাপার্টমেন্টে। মসজিদগুলো এমনভাবে ডিজাইন করে বানাতে হবে, যেন পথিক পাশ দিয়ে হেটে যাওয়ার সময় এক মুহুর্ত দাঁড়িয়ে থাকে, মসজিদের সৌন্দর্য দেখে মুগ্ধ হয়। যেন দূর থেকে দেখেও বুঝা যায় এটা একটা পবিত্র জায়গা। আসলে মানুষের মনের সৌন্দর্য তার কর্মের মাধ্যমেই ফুটে উঠে। যাদের রুচি আছে তারা ঠিকই মনোমুগ্ধকর ডিজাইনের মসজিদ তৈরি করে, তবে এই সংখ্যাটা খুবই কম।