Dr. Md. Ashraf Uddin Ahmed, Medicine Specialist, Diabetologist

Dr. Md. Ashraf Uddin Ahmed, Medicine Specialist, Diabetologist Dr. Ashraf is a medicine and diabetes specialist as well as a geriatrician(doctor for older person).

সতর্কতার বার্তা: স্ক্যাবিস যখন মহামারীর রূপ নেয়বর্তমানে আমাদের বাংলাদেশে স্ক্যাবিস রোগটি উদ্বেগজনক হারে ছড়িয়ে পড়ছে। এ...
15/06/2025

সতর্কতার বার্তা: স্ক্যাবিস যখন মহামারীর রূপ নেয়
বর্তমানে আমাদের বাংলাদেশে স্ক্যাবিস রোগটি উদ্বেগজনক হারে ছড়িয়ে পড়ছে। এই সময়ে আমাদের প্রত্যেকের সচেতনতা অত্যন্ত জরুরি। তাই নিজেরা সতর্ক হই এবং অন্যদেরও সতর্ক করি। আপনার সন্তানের ত্বকে যদি চুলকানি বা স্ক্যাবিসের লক্ষণ দেখা যায়, তাহলে এই লেখাটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন এবং এর মর্মার্থ বোঝার চেষ্টা করুন।
স্ক্যাবিস: একটি সংক্রামক চর্মরোগ
স্ক্যাবিস (Scabies) হলো সারকোপ্টেস স্ক্যাবিআই (Sarcoptes Scabiei) নামক এক প্রকার ক্ষুদ্র পরজীবী মাইট (Mite) দ্বারা সৃষ্ট একটি তীব্র সংক্রামক চর্মরোগ। এর প্রধান উপসর্গ হলো অসহনীয় চুলকানি।
স্ক্যাবিসের ভয়াবহতা
১. চরম চুলকানি: স্ক্যাবিসের সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো এর তীব্র চুলকানি, যা বিশেষত রাতে বৃদ্ধি পায় এবং ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায়। অনেক শিশু চুলকাতে চুলকাতে ঘুম থেকে জেগে ওঠে এবং যন্ত্রণায় কান্নাকাটি করে।
২. ত্বকে ফুসকুড়ি ও ক্ষত: চুলকানি এবং ঘর্ষণের ফলে ত্বকে ফুসকুড়ি, ঘা এবং সংক্রমণ হতে পারে। কখনো কখনো ত্বকের নিচে পুঁজও জমতে দেখা যায়।
৩. পরিবারে দ্রুত বিস্তার: এই রোগ অত্যন্ত ছোঁয়াচে। পরিবারের একজন আক্রান্ত হলে তার সংস্পর্শে আসা অন্য সদস্যরাও সহজেই আক্রান্ত হতে পারেন।
৪. দীর্ঘমেয়াদী জটিলতা: যদি স্ক্যাবিসের সঠিক চিকিৎসা না হয়, তবে এটি ত্বকে ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন, সেলুলাইটিস এমনকি শিশুদের ক্ষেত্রে কিডনি সমস্যাও সৃষ্টি করতে পারে। তাই সময়মতো সচেতনতা অত্যন্ত জরুরি।
৫. মানসিক অস্বস্তি: অতিরিক্ত চুলকানি ও শারীরিক অস্বস্তি শিশুর মনে চাপ এবং অস্থিরতা তৈরি করে।
স্ক্যাবিস থেকে মুক্তির উপায়
১. চিকিৎসা:
* পারমেথ্রিন - ৫% (Permethrin - 5%) ক্রিম: এটি স্ক্যাবিসের চিকিৎসায় সবচেয়ে কার্যকর। শরীরের গলা থেকে পা পর্যন্ত এই ক্রিম ভালোভাবে লাগিয়ে ১০-১২ ঘণ্টা রেখে সকালে ধুয়ে ফেলতে হয়। এই নিয়মে সামান্য ভুল করলেও স্ক্যাবিস শরীর থেকে যাবে না এবং মাসাধিক কাল ধরে এর অসহ্য যন্ত্রণা ভোগ করতে হতে পারে। শরীরের এক ইঞ্চি জায়গাও যেন বাদ না পড়ে, সেদিকে খেয়াল রাখবেন। রাতে যদি ওয়াশরুমে যান এবং ওষুধ ধুয়ে যায়, তবে পুনরায় প্রয়োগ করুন। যদি প্রথমবারে নিরাময় না হয়, তবে ৭ দিন পর একই নিয়মে পুনরায় ব্যবহার করুন। ব্যবহারের পরদিন সকালে পরিধেয় পোশাক, বিছানার চাদর, বালিশের কভার—সবকিছু গরম পানিতে ৩০ মিনিট সিদ্ধ করে ধুয়ে ফেলুন। নিজেও গরম পানি ও বডি ওয়াশ দিয়ে ভালোভাবে শরীর ঘষে গোসল করুন।
* অন্যান্য ক্রিম ও সলিউশন: আপনার শিশুকে শিশু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দেখানোর পর তার পরামর্শ অনুযায়ী (Permethrin - 5% + Crotamiton) Combined Cream বা Monosulfuram - 25% Solutions ইত্যাদি ব্যবহার করা যেতে পারে।
* আইভারমেকটিন (Ivermectin) ওষুধ: কিছু জটিল বা বারবার সংক্রমিত হওয়ার ক্ষেত্রে শিশু বিশেষজ্ঞ আপনার শিশুকে খাওয়ার আইভারমেকটিন ওষুধ দিতে পারেন।
* অ্যান্টিহিস্টামিন ট্যাবলেট/সিরাপ: চুলকানি কমাতে অ্যান্টিহিস্টামিন জাতীয় ওষুধ কার্যকর। শিশুদের জন্য সিরাপ এবং বড়দের জন্য ট্যাবলেট ব্যবহার করা হয়।
২. পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা:
* আক্রান্ত ব্যক্তির পোশাক, বিছানার চাদর, তোয়ালে গরম পানিতে ৩০ মিনিট ধরে সিদ্ধ করে ধুয়ে কড়া রোদে শুকাতে হবে।
* রোগ সৃষ্টিকারী মাইট ২-৩ দিন পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারে, তাই আক্রান্ত ব্যক্তির ব্যবহৃত জিনিসপত্র ৩ দিন পর্যন্ত অন্য সবার থেকে দূরে রাখতে হবে।
৩. একসাথে চিকিৎসা:
* পরিবারের সকল সদস্যের, এমনকি যাদের উপসর্গ নেই তাদেরও, একসাথে চিকিৎসা গ্রহণ করা অত্যন্ত জরুরি। এটি রোগ নির্মূলে খুব সহায়ক।
৪. নিয়মিত হাত ধোয়া ও শরীর পরিষ্কার রাখা:
* বাইরে থেকে বাসায় ফিরে সবার আগে ভালোভাবে হাত ধোয়ার অভ্যাস করুন। এতে পুনরায় সংক্রমণের সম্ভাবনা কমে যায়।
বিশেষ সতর্কতা
শিশুদের জন্য শিশু বিশেষজ্ঞ এবং গর্ভবতী নারীদের জন্য গাইনি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া আবশ্যক, কারণ কিছু ঔষধ শিশু ও গর্ভবতী নারীদের ক্ষেত্রে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে।
বিশেষ দ্রষ্টব্য
স্ক্যাবিসকে সাধারণ রোগ ভাবা ভুল। এর ভয়াবহতা অনেক। তাই এ বিষয়ে সবসময় সচেতন থাকুন। যারা একবার আক্রান্ত হয়ে সম্পূর্ণ সুস্থ হয়েছেন, তারাও প্রতি মাসে একবার করে পরিবারের সবাই একসাথে পারমেথ্রিন ৫% ক্রিম ব্যবহার করুন এবং পরিধেয় পোশাক ও বিছানার চাদর গরম পানিতে ধুয়ে নিন।
ভালো থাকুন সুস্থ্য থাকুন। সাস্থ্য বিষয়ক আরো কিছু জানতে সাবস্ক্রাইব করতে পারেন আমাদের হেলথ চ্যানেল

https://youtube.com/?si=HVDcaZI4Kufaq5Oa

ডা মো আশরাফ উদ্দিন আহমেদ
সহযোগী অধ্যাপক (মেডিসিন), জেরিয়াট্রিশিয়ান, প্যালিয়েটিভ কেয়ার স্পেশালিষ্ট
বারডেম জেনারেল হাসপাতাল
Email: ashrafbirdem2022@gmail.com

ডা: মোঃ আশরাফ উদ্দিন আহমেদ এম বি বি এস, এফ সি পি এস (মেডিসিন) ট্রেইনড ইন জেরিয়াট্রিক মেডিসিন (ইউ কে) মেডিসিন ও ডায়াবেট.....

11/06/2025

-স্যার আমার ডাইরিয়া হইসে, ভালো হইতেসে না।
-ঔষধ খেয়েছেন কোন?
-জ্বি স্যার, ফিলমেট খাইসি..
-আর?
-এমোডিস ও খাইসি..
-আর?
-জিম্যাক্স খাইসি..
-আর?
-জক্স ও খাইসিলাম একটা..
-আর?
-ইমোটিল নিয়া আসছি, এখনো খাই নাই, তবে কাল রাইতে রস্টিল ট্যাবলেট খাইসিলাম একটা..
- মাশাল্লাহ.. আর কিছু?
- না স্যার আর কিছু না। তয় শইলডা দুর্বল হই গেছে। এট্টু ভিটামিন খাওয়া লাগতে পারে মনে হইতেসে..

-বাহ, ভেরী গুড আইডিয়া। তা কয়দিন হইলো ডাইরিয়া???

-গতকাল দুপুর থেকে শুরু হইসে, আজ সন্ধ্যা পার হইয়ে যাইতেসে। এখনো কমতেসে না। ৮-৯ বার টয়লেট গেছি। স্যার এখন কি করবো?

- এখন বাসায় যাবেন, এরপর সব ঔষধ জানালা দিয়ে ফেলে দিবেন বাইরে।

-হ্যা স্যার?? কি কইলেন সার?

-জ্বী, সব ফেলে দেন। আর আমি চিকিৎসা বলে দিচ্ছি এখন, মন দিয়ে শুনুন।

এরপর তাকে চিকিৎসা দেওয়া হলো।

▒▒▒ ▒▒▒ ▒▒▒

যারা কষ্ট করে এই লেখা পড়ছেন তাদের কেউ কেউ হয়ত জানতে চাচ্ছেন যে চিকিৎসাটা আসলে কি দিয়েছিলাম?
তার আগে বলতে চাই,
উনার মত আপনারাও যদি জেনে থাকেন যে ফিলমেট, ফ্লাজিল, এমোডিস, মেট্রো, জক্স, ইমোটিল এগুলো যত পারেন তত খাওয়াটাই ডাইরিয়ার ক্ষেত্রে আসল করনীয়,
তাইলে সেটা ভুল জানেন।

সঠিক কি করনীয় তা বলে দিচ্ছি আমি, কিন্তু তার আগে আপনাদের জন্য,

" বলুন তো?
কোন সেই পৃথিবীর সেরা হাসপাতাল যেখানে ডাইরিয়ার চিকিৎসা খুব ভালো হয়? যেখানে পৃথিবীর বিভিন্ন স্থান থেকে বিদেশী চিকিৎসক রা এসে এসে চিকিৎসা শিখেন? রিসার্চ করেন?"

গর্ব সহকারে উত্তরটা দিয়ে দেই,
সেই সেরা যায়গাটা আমাদের দেশে। জায়গার নাম ICDDR'B (International Centre for Diarrhoeal Disease Research, Bangladesh)..
অর্থাৎ আমাদের বিখ্যাত "মহাখালী কলেরা হাসপাতাল.."

৫৮ বছর পুরানো সেই প্রতিষ্ঠানে প্রতিদিন শত শত ডাইরিয়ার রোগী যায়।

যদি কখনো সেখানে রোগী হয়ে বা রোগী নিয়ে যান,
তাহলে দেখবেন তারা তাদের এত এত রোগীদের সাধারনত ঐসব ফিলমেট, মেট্রো, এমোডিস, ইমোটিল ইত্যাদির কোনটাই দেয় না।
শুধু তাই ই না, সচরাচর তারা এন্টিবায়োটিক-ই দেয় না। এন্টিবায়োটিক ছাড়াই হাজার হাজার ডাইরিয়ার রোগী তারা ভালো করছে এবং সুনামের সাথেই করছে।

আমার ফ্রেন্ড এর কাকা ওখানে ভর্তি হয়ে ঝগড়া করে এসেছে। ভর্তির দ্বিতীয় দিন ওদের সাথে বিশাল হইচই করে বলেছেন,
" হুমুন্দির ফুতেরা কি চিকিৎসা দেয়? হাগতে হাগতে শেষ হইলাম, আমাকে একটাও এন্টিবায়োটিক দিলো না, হ্যাতেরা কোন চিকিৎসা জানে নি??"

আমার কপাল খারাপ যে ঠিক ঐ সময় আমি উনাকে দেখতে গিয়েছিলাম। উনি হুবহু উপরের কথাগুলোই বলেছিলেন। লজ্জায় মাথা কাটা যায় এমন অবস্থা..

আপনাদের কি মনে হয়? উনারা বেকুব?
ICDDR'B এর ডাক্তার রা চিকিৎসা জানেন না?

যেখানে আপনার বাসার সামনে ফার্মেসী তে গিয়ে ডাইরিয়া হয়েছে বলার আগেই একটা ফিলমেট/ফ্লাজিল বা ইমোটিল গিলায় দেয়, সেখানে এতবড় প্রতিষ্ঠান, দেশ বিদেশের সবাই এক নাম এ চিনে, সেখানে ওরা সেই সব ঔষধ পারতপক্ষে দেয়ই না কেন??
নিশ্চই যুক্তি আছে।

▒▒▒ ▒▒▒ ▒▒▒

যাক,
অনেক ভ্যান ভ্যান করেছি। এবার ডাইরিয়া হলে সঠিক ক্ষেত্রে করনীয় কি সেটা বলে দিচ্ছি..

সুস্থ্য স্বাভাবিক মানুষ আপনি।
একদিন মনের অজান্তে বাইরের খাবার বা জীবানুযুক্ত খাবার বা পানি খেয়েছেন,
আপনার পেটে ভুটভাট শুরু হয়েছে..
কিছুক্ষন পর শুরু হলো ডাইরিয়া.. পানির মত পায়খানা.. ডাইরেক্ট লাইন..সাথে বমি..সাথে জ্বর জ্বর ভাব।

এই রোগটিকে আমরা আমাদের ভাষায় বলি "গ্যাসট্রোএনটেরাইটিস"..

এই ডাইরিয়াটাই আপনাদের বেশী হয় এবং আপনারা অস্থির হয়ে যান বস্তা বস্তা এন্টিবায়োটিক খেয়ে ডাইরিয়া কে "যায়গামত ব্রেক কষাতে"..

আসলে যেটা আপনাদের বুঝতে হবে, এটাকে ব্রেক কষানো টা মূল চিকিৎসা না।
এ সময়ে মূল চিকিৎসা হলো শরীরের পানি ঠিক রাখা।
আবার বলি,
এ সময় মূল চিকিৎসা হলো শরীরের পানি ঠিক রাখা।

ডাইরিয়ার তীব্রতা ১-৫ দিনের মাঝে সাধারনত নিজে থেকেই কমে যাবে। আপনি শুধু শরীরে পানি ঠিক রাখেন।

আপনার যা যা করতে হবে তা হলো,

১.ওরাল স্যালাইন খাবেন, প্রতিবার পায়খানা হবার পর ১ গ্লাস করে।
২. ঘরের বাইরে বানানো কিছু খাবেন না
৩.দুধ এবং দুধের তৈরী কিছু খাবেন না।
৪.ফল ও ফলের রস খাবেন না।
৫.যদি কোন ধরনের ভিটামিন জাতীয় ঔষধ খেতে থাকেন, সেটা বন্ধ করে দিবেন।
৬. ডাইরিয়া ব্রেক কষানোর জন্য কখনোই ইমোটিল জাতীয় ঔষধ (গ্রুপ - লোপেরামাইড) খাবেন না। সাবধান।
৭. ভাত মাছ রেগুলার সব খাবার স্বাভাবিক যেমন খেতেন তেমনই খাবেন।

উপরে যেই ৭ টা কথা বললাম, ডাইরিয়ার চিকিৎসার মূল অংশ ঐটাই।
বাকি থাকে এন্টিবায়োটিক এর প্রসংগ।
সে ক্ষেত্রে সুজোগ করে একবার ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন। তিনি কোন এন্টিবায়োটিক যদি সাজেস্ট করে থাকেন, তাহলে সেটি ই খাবেন।

▒▒▒ ▒▒▒ ▒▒▒

ার্জেন্সী_হাসপাতালে_ভর্তি_লাগবে?

-যদি পর্যাপ্ত স্যলাইন খেতে না পারেন, বমি বেশী হয়..
-যদি আলাদা করে প্রস্রাব হওয়া বন্ধ হয়ে যায় (পায়খানার সময় তো প্রস্রাব হয় ই, আলাদা করে শুধু প্রস্রাব এর কথা বলেছি)
-যদি হাত পা ব্যথা বা কামড়ানো টাইপ কষ্ট শুরু হয়..
-প্রচন্ড নিস্তেজ হয়ে যায়।

উপরের বর্নিত জিনিসগুলো হলে হয়তো হাসপাতালে ভর্তি লাগতে পারে
(বিদ্রঃ মহাখালী কলেরা হাসপাতাল ২৪ ঘন্টা এ কাজে নিয়জিত।)

আর হ্যা, আপনি হয়তো জোয়ান তাগড়া মানুষ। ডাইরিয়া হলে স্যালাইন খেয়ে টেয়ে ম্যানেজ করে ২-৩ দিনের মাঝে হয়তো সুস্থ্য হলেন। ডাক্তার হয়তো দেখানোর প্রয়োজন হলো না।
কিন্তু যদি বাসার বৃদ্ধ এবং একেবারে শিশুদের যদি সামান্য ডাইরিয়াও হয়, সেটার জন্যেও একবার অন্তত ডাক্তার দেখাবেন।

▒▒▒ ▒▒▒ ▒▒▒

পরিশেষে,
এতবড় লেখায় আমার আসল মেসেজ বুঝতে পেরেছেন তো?
ছোট করে আবার বলি,

আপনার এবং আপনার আপনজনকে ডাইরিয়া হলে প্রথমে ঔষধের চাইতে স্যালাইন খেতে উৎসাহী করুন।
ডাইরিয়া হলে বস্তা বস্তা ঔষধ খেয়ে ওটাকে ব্রেক কষানোর জন্য অস্থির হবার দরকার নেই।
ভেতরের তৈরী দুষিত জিনিস বেরিয়ে যেতে দিন।
আপনি স্যালাইন খেয়ে শরীরে পানির পরিমান ঠিক রাখেন।
খাবারের নিয়মগুলো মানেন।
এইটুকু তেই আপনি ৮০% নিরাপদ।
এরপর ডাক্তার যদি মনে করেন যে এন্টিবায়োটিক লাগবে, সেটা যদি দেয়, তাইলে খাবেন। ----সংগৃহীত

https://www.facebook.com/share/p/1Fjoc1weoW/
09/06/2025

https://www.facebook.com/share/p/1Fjoc1weoW/

জরুরী সতর্কতা:
আসুন আমরা আবার মাস্ক পরা শুরু করি। কারণ করোনা তথা COVID-Omicron XBB আগের ভ্যারিয়েন্টগুলোর তুলনায় ভিন্ন ও বিপজ্জনক। এটি সহজে শনাক্তও হয় না, তাই সবার মাস্ক পরা অত্যন্ত জরুরি।

১. COVID-Omicron XBB এর নতুন উপসর্গগুলো:

i) কাশি নেই।
ii) জ্বর নেই।
বেশিরভাগ উপসর্গ হলো—
iii) অস্থিসন্ধিতে ব্যথা।
iv) মাথাব্যথা।
v) গলাব্যথা।
vi) পিঠে ব্যথা।
vii) নিউমোনিয়া।
viii) ক্ষুধা উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যাওয়া।

২. এই ভ্যারিয়েন্টটি ডেল্টার চেয়ে ৫ গুণ বেশি বিষাক্ত এবং মৃত্যুহারও বেশি।

৩. উপসর্গগুলো খুব অল্প সময়েই মারাত্মক আকার ধারণ করে এবং কখনও কখনও কোনো স্পষ্ট উপসর্গ না দেখিয়েই অবস্থা খারাপ হতে শুরু করে।

৪. তাই আরও বেশি সতর্ক থাকা প্রয়োজন।

এই ভ্যারিয়েন্টটি নাসোফ্যারেঞ্জিয়াল (নাকের গভীর অংশ) অঞ্চলে পাওয়া যায় না, বরং সরাসরি ফুসফুসের “উইন্ডো” অংশে আঘাত করে এবং নিউমোনিয়ার লক্ষণ দেখা দেয়।

৫. কিছু রোগীর মধ্যে জ্বর বা ব্যথা না থাকলেও এক্স-রে করলে মৃদু নিউমোনিয়ার লক্ষণ দেখা যাচ্ছে। এছাড়া নাক দিয়ে নেয়া স্যাম্পলে (সোয়াব) পরীক্ষায় নেগেটিভ ফল আসছে, যা পরীক্ষায় ভুল রিপোর্ট (ফলস নেগেটিভ) এর সংখ্যা বাড়াচ্ছে। এ কারণে এই ভাইরাসকে ‘ধূর্ত’ বলা হচ্ছে।

এর মানে হলো— এটি সহজেই ছড়িয়ে পড়ে, সরাসরি ফুসফুসে সংক্রমণ ঘটায়, ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে এবং তীব্র শ্বাসকষ্ট তৈরি করে। এই কারণে COVID-Omicron XBB এত বেশি ছোঁয়াচে ও প্রাণঘাতী হয়ে উঠেছে।

৬. যতটা সম্ভব ভিড় এড়িয়ে চলুন, খোলা জায়গাতেও অন্তত ১.৫ মিটার দূরত্ব বজায় রাখুন, সঠিকভাবে মাস্ক পরুন, এবং নিয়মিত হাত ধুয়ে ফেলুন—even যদি কাশি বা হাঁচি না থাকে।

এই COVID-Omicron XBB "ওয়েভ" প্রথম COVID-19 মহামারির চেয়েও ভয়াবহ।

সতর্কতা, সচেতনতা ও বৈচিত্র্যময় সুরক্ষা ব্যবস্থাই আমাদের রক্ষা করতে পারে।

✅ দয়া করে এই বার্তাটি বন্ধু ও পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে শেয়ার করুন।
✅ শুধুমাত্র নিজের কাছে রেখে দেবেন না।
✅ যত বেশি সম্ভব লোককে জানিয়ে দিন।

ঘরের বাইরে গেলে অবশ্যই মাস্ক পরুন এবং নিজেকে সুরক্ষিত রাখুন।

https://youtu.be/wcYWf2Q23GE?si=v4lj-bcBkfSFxmEDথাইরয়েড হরমোন সম্পর্কে জানুন
31/05/2025

https://youtu.be/wcYWf2Q23GE?si=v4lj-bcBkfSFxmED
থাইরয়েড হরমোন সম্পর্কে জানুন

অবসাদের চাদরে মোড়া এক নীরব রোগ – হাইপোথাইরয়েডিজম। আমাদের গলার কাছে ছোট্ট প্রজাপতির আকারের থাইরয়েড গ্রন্থি য.....

31/05/2025

আজ ৩১ মে ‘বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস’। দিবসটির প্রতিপাদ্য: “তামাক কোম্পানির কূটকৌশল উন্মোচন করি, তামাক ও নিকোটিনমুক্ত বাংলাদেশ গড়ি”। -জাতীয় তামাক নিয়ন্ত্রণ সেল, স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ।

21/05/2025

এল ডি এল কমান, ভালো থাকুন

এলডিএল (LDL) বা "খারাপ" কোলেস্টেরল কমানোর জন্য কিছু নির্দিষ্ট খাবার খুবই সহায়ক। এখানে কিছু গুরুত্বপূর্ণ খাবার এবং সেগুলোর উপকারিতা সম্পর্কে আলোচনা করা হলো:
১. দ্রবণীয় ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার:
* ওটস এবং বার্লি: ওটস এবং বার্লিতে "বিটা-গ্লুকান" নামক এক ধরনের দ্রবণীয় ফাইবার থাকে, যা কোলেস্টেরল শোষণে বাধা দেয় এবং শরীর থেকে এলডিএল কোলেস্টেরল অপসারণে সাহায্য করে। প্রতিদিন সকালে ওটমিল বা বার্লি দিয়ে দিন শুরু করা খুব উপকারী।
* শিম জাতীয় শস্য (Legumes): মটরশুঁটি, মসুর ডাল, ছোলা, রাজমা, এবং অন্যান্য ডাল জাতীয় খাবারে প্রচুর পরিমাণে দ্রবণীয় ফাইবার থাকে, যা এলডিএল কমাতে সাহায্য করে।
* ফল: আপেল, নাশপাতি, কমলালেবু, কলা, এবং অন্যান্য ফল দ্রবণীয় ফাইবারের ভালো উৎস।
* সবজি: ব্রাসেলস স্প্রাউটস, বাঁধাকপি, মিষ্টি আলু এবং অন্যান্য সবজি।
২. অসম্পৃক্ত চর্বি (Unsaturated Fats):
* জলপাই তেল, সরিষার তেল, সূর্যমুখী তেল, ক্যানোলা তেল: এই তেলগুলোতে স্বাস্থ্যকর অসম্পৃক্ত চর্বি থাকে যা স্যাচুরেটেড ফ্যাট এর পরিবর্তে ব্যবহার করলে এলডিএল কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে।
* বাদাম এবং বীজ: আখরোট, কাঠবাদাম, চিয়া বীজ, ফ্ল্যাক্স সিড, কুমড়োর বীজ - এগুলোতে স্বাস্থ্যকর ফ্যাট, ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা কোলেস্টেরল কমাতে সহায়ক।
* অ্যাভোকাডো: এতে মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট এবং ফাইবার থাকে, যা এলডিএল কমাতে এবং এইচডিএল (ভালো কোলেস্টেরল) বাড়াতে সাহায্য করে।
৩. ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার:
* তেলযুক্ত মাছ: স্যালমন, টুনা, ম্যাকেরেল, সার্ডিন – এই মাছগুলোতে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে, যা এলডিএল এবং ট্রাইগ্লিসারাইড কমাতে সাহায্য করে।
* উদ্ভিজ্জ উৎস: ফ্ল্যাক্সসিড, চিয়া সিড, আখরোট, এবং ক্যানোলা তেলও ওমেগা-৩ এর উদ্ভিজ্জ উৎস।
৪. অন্যান্য উপকারী খাবার:
* রসুন: রসুন এলডিএল উৎপাদন কমাতে এবং ধমনীর কাঠিন্য প্রতিরোধে সাহায্য করে। কাঁচা রসুন খাওয়া বেশি উপকারী।
* হলুদ: হলুদে থাকা কারকিউমিন নামক যৌগ কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
* ডাল: মুগ, মসুর, বিউলি, রাজমা, ছোলা ইত্যাদি ডাল উদ্ভিজ্জ প্রোটিন এবং ফাইবারের চমৎকার উৎস।
* টফু এবং সয়া পণ্য: সয়া ভিত্তিক খাবার কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সহায়ক হতে পারে।
কিছু খাবার যা এড়িয়ে চলা উচিত:
* স্যাচুরেটেড ফ্যাট (যেমন – ঘি, মাখন, মাংসের চর্বি, নারকেল তেল, পাম তেল, দুধের সর)
* ট্রান্স ফ্যাট (যেমন – ফাস্ট ফুড, প্রক্রিয়াজাত খাবার, বেকড ফুড, কিছু বিস্কিট ও কেক)
* অতিরিক্ত চিনিযুক্ত খাবার ও পানীয়
* মাংসের কলিজা, মগজ, মাছের ডিম ইত্যাদি।
মনে রাখবেন, সুষম খাদ্যাভ্যাসের পাশাপাশি নিয়মিত ব্যায়াম এবং স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন এলডিএল কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আপনার নির্দিষ্ট শারীরিক অবস্থা বুঝে একজন ডাক্তার বা পুষ্টিবিদের পরামর্শ নেওয়া সবচেয়ে ভালো।

17/05/2025
সম্প্রতি জাপানের বাজারে বিক্রি হওয়া মুরগির মাংসে একটি নতুন ধরনের ব্যাকটেরিয়া শনাক্ত হয়েছে—ইশেরিশিয়া আলবার্টি (Escherichi...
14/05/2025

সম্প্রতি জাপানের বাজারে বিক্রি হওয়া মুরগির মাংসে একটি নতুন ধরনের ব্যাকটেরিয়া শনাক্ত হয়েছে—ইশেরিশিয়া আলবার্টি (Escherichia albertii)। এটি ই. কোলাই ব্যাকটেরিয়ার একটি পরিবর্তিত রূপ, যা মানবদেহে গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করতে পারে। শতাধিক জাপানি নাগরিক এই মাংস খেয়ে আক্রান্ত হয়েছেন। দেখা দিয়েছে ফুড পয়জনিং, ডায়রিয়া, এমনকি কিডনির জটিলতার মতো মারাত্মক উপসর্গ।
এই ঘটনার পর বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. জায়েদুল হাসান জাপানি গবেষকদের সহযোগিতায় একই ধরনের গবেষণা পরিচালনা করেন বাংলাদেশেও। দেশের চারটি জেলা থেকে সংগ্রহ করা হয় ১৭টি ব্রয়লার মুরগির নমুনা। গবেষণার ফল ছিল চমকে দেওয়ার মতো—সবগুলো নমুনাতেই পাওয়া যায় ই. আলবার্টি ব্যাকটেরিয়ার উপস্থিতি।
ই. আলবার্টি একটি ‘জুনোটিক’ ব্যাকটেরিয়া, অর্থাৎ এটি প্রাণী থেকে মানুষের দেহে সংক্রমিত হতে পারে। শুধু পেটের অসুখ বা ডায়রিয়াই নয়, এই ব্যাকটেরিয়া শরীরে ঢুকলে মানুষের দেহ অন্তত একটি অ্যান্টিবায়োটিকের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলে। গবেষণা বলছে, এমন সংক্রমণে ৯৪% ক্ষেত্রে অ্যান্টিবায়োটিক কার্যকর থাকে না। দীর্ঘমেয়াদে এর প্রভাব ভয়াবহ—আপনার ভবিষ্যৎ সন্তানও অ্যান্টিবায়োটিক-প্রতিরোধী জিন নিয়ে জন্ম নিতে পারে।
বিষয়টি এখানেই শেষ নয়। শুধু মাংসেই নয়—মুরগির দোকানে ব্যবহৃত ছুরি, ব্লিডিং কোন এমনকি কর্মীদের হাতেও এই জীবাণুর উপস্থিতি পাওয়া গেছে। অর্থাৎ, রান্না করার আগেই আপনি হয়তো সংক্রমণের ঝুঁকিতে পড়ে যাচ্ছেন—আপনার অজান্তেই।
এখন সময়, আমরা সতর্ক হই। খাবারের গুণগত মান, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা এবং জীবাণু সম্পর্কে বিজ্ঞানভিত্তিক সচেতনতা ছাড়া, আমাদের প্রতিদিনের খাবারই হয়ে উঠতে পারে রোগের উৎস।
সূত্র: Dr. Jayedul Hassan, International Journal of Food Microbiology (IJFM), মার্চ ২০২৫

সংগৃহীতঃসাইকোলজি ও অজানা সব তথ্য।

https://youtu.be/lX03yVoKwTM?si=jjQGPtKZCSn9gqmJ
29/04/2025

https://youtu.be/lX03yVoKwTM?si=jjQGPtKZCSn9gqmJ

পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা পালনে প্রতিবছর লাখো মুসল্লি পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে হাজির হন আরাফাতের ময়দানে। য...

15/03/2025

এন্টিবায়োটিক আবিষ্কার করেছিলেন স্যার আলেকজান্ডার ফ্লেমিং। ফ্লেমিং স্যার বলেছিলেন, "এই এন্টিবায়োটিকের কারণে আজ কোটি কোটি লোক বেঁচে যাবে। অনেক বছর পর এগুলো আর কাজ করবেনা। তুচ্ছ কারণে কোটি কোটি লোক মারা যাবে আবার।''
:
এন্টিবায়োটিক খাওয়ার কিছু নিয়ম আছে। একটা নির্দিষ্ট ডোজে, একটা নির্দিষ্ট মেয়াদ পর্যন্ত এন্টিবায়োটিক খেতে হয়। না খেলে যেটা হতে পারে সেটাকে বলা হয় "এন্টিবায়োটিক রেজিসটেন্স''।
:
ধরি, আমার দেহে এক লক্ষ ব্যাকটেরিয়া আছে। এগুলোকে মারার জন্য আমার ১০টা এম্পিসিলিন খাওয়া দরকার। এম্পিসিলিন এক প্রকার এন্টিবায়োটিক। খেলাম আমি ৭ টা। ব্যাকটেরিয়া মরলো ৭০ হাজার এবং আমি সুস্থ হয়ে গেলাম। ৩০ হাজার ব্যাকটেরিয়া কিন্তু রয়েই গেলো। এগুলো শরীরে ঘাপটি মেরে বসে জটিল এক কান্ড করলো নিজেরা নিজেরা।
:
তারা ভাবলো, যেহেতু এম্পিসিলিন দিয়ে আমাদের ৭০ হাজার ভাইকে হত্যা করা হয়েছে। অতএব আমাদেরকে এম্পিসিলিন প্রুফ জ্যাকেট পরতে হবে এবার। প্ল্যান করে থেমে থাকেনা এরা, বরং সত্যি সত্যি জ্যাকেট তৈরি করে ফেলে এই ব্যাকটেরিয়া গুলো। এরা বাচ্চা-কাচ্চাও পয়দা করে একই সময়ে। বাচ্চাদেরকেও সেই জ্যাকেট পরিয়ে দেয়।
এর ফলে যেটা হয়, পরের বার এম্পিসিলিন নামক এন্টিবায়োটিকটা আর কাজ করেনা।
:
সবচেয়ে ভয়ংকর বিষয় হচ্ছে, জ্যাকেট পরা ব্যাকটেরিয়া গুলো কেবল ঐ ব্যাক্তির শরীরেই বসে থাকেনা। তিনি হাঁচি দেন, কাশি দেন, ব্যাকটেরিয়া গুলো ছড়িয়ে পড়ে পুরো এলাকায়। এক সময় পুরো এলাকায়ই আর ঐ এন্টিবায়োটিক কাজ করেনা। যারা খুব নিয়ম করে ওষুধ খান তারাও বিপদে পড়ে যান সবার সাথে।
:
আমরা খুব ভয়ংকর একটা সময়ের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি দ্রুত। ব্যাকটেরিয়া আর তাদের বিভিন্ন 'জ্যাকেট'এর তুলনায় এন্টিবায়োটিকের সংখ্যা খুব বেশি না। অনেক এন্টিবায়োটিক এখন আর কাজ করেনা, বাকিগুলোর ক্ষমতাও কমে আসছে। আমাদের বড় বড় হসপিটাল থাকবে, সেখানে এফসিপিএস, এমডি, পিএইচডি করা ডাক্তাররা থাকবেন কিন্তু কারোরই কিছু করার থাকবেনা। সামান্য সর্দীতেই রোগী মরে সাফ হয়ে যাবে।
:
উন্নত বিশ্বের চিকিৎসা ব্যবস্থা আলাদা। তারা নিয়ম মেনে ডাক্তারের পরামর্শ মতো ওষুধ খায়। বিপদে আছি আমরা। 'মেডিসিনের বাইবেল' নামে পরিচিত ডেভিডসের বইয়েও আমাদের এই উপমহাদেশের উল্লেখ আছে আলাদা করে। অনেক ট্রিটমেন্টে বলা হয়েছে,
"This organism is registrant against this Drugs in Indian subcontinent''
:
টিভি পত্রিকায় নানান বিষয়ে মানুষকে সচেতন করা হয়। বাথরুম করে হাত ধুতে হবে, কাশি হলে ডাক্তার দেখাতে হবে, নিরাপদ পানি খেতে হবে ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু এন্টিবায়োটিক নিয়ে কোনো কিছু আজও চোখে পড়েনি। অথচ এটা অন্যগুলোর চেয়েও জরুরী। এন্টিবায়োটিক কাজ না করলে এত সচেতনতা দিয়েও আর লাভ হবেনা।
আগুন নিয়ে খেলছে ফার্মেসিওয়ালারা
--------------------------------------------------
রোগী ফার্মেসীতে গিয়ে একটু জ্বরের কথা বললেই ফার্মেসীতে বসে থাকা সেই লোকটি দিয়ে দিচ্ছে Ezithromycin or,cefixime or cefuroxime or levofloxacin নামক কিছু নামকরা দামী এন্টিবায়োটিক, কিন্তুু কতো দিন খেতে হবে সেটা না জানিয়ে সুন্দর করে বলে দেয় এই ওষধটি ১ ডোজ খাবেন সব রোগ ভালো হয়ে যাবে আর এই ভাবেই আস্তে আস্তে Resistance হচ্ছে সব এন্টিবায়োটিক।

চিকিৎসা ব্যবস্থার সাথে যারা জড়িত তাদেরকে এখনই ব্যাপারটা নিয়ে ভাবা উচিত। সবাইকে এন্টিবায়োটিকের সঠিক ব্যবহার বিষয়ে সচেতনতা বাড়াতে হবে। না হলে আমাদের ভবিষ্যত অন্ধকার।

জাহেদ আহমেদ এর লেখা

https://youtu.be/lvFITNlYzSk?si=6uMq7T10_p6h4LDM
01/03/2025

https://youtu.be/lvFITNlYzSk?si=6uMq7T10_p6h4LDM

সেহেরি একটু দেরিতে করবেন। সেহেরীতে খাবার ও পানি বেশি খাবেন। দিনের বেলা শরীর খারাপ লাগলে বাসায় গ্লুকোমিটার দিয়ে স...

Address

Room No 122, Ground Floor, BIRDEM General Hospital, Shahbag
Dhaka
DHAKA-1000

Opening Hours

Monday 15:00 - 19:00
Tuesday 15:00 - 19:00
Wednesday 15:00 - 19:00
Thursday 15:00 - 19:00
Saturday 15:00 - 19:00
Sunday 15:00 - 19:00

Telephone

+8801795544148

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Md. Ashraf Uddin Ahmed, Medicine Specialist, Diabetologist posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr. Md. Ashraf Uddin Ahmed, Medicine Specialist, Diabetologist:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category