21/09/2025
লিঙ্গের যত্ন নেওয়ার কিছু নিয়ম
১. পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা
প্রতিদিন হালকা গরম পানি দিয়ে লিঙ্গ ধুতে হবে।
ফোরস্কিন থাকলে আস্তে টেনে ভেতরের অংশ পরিষ্কার করতে হবে, যাতে জীবাণু বা ময়লা জমে না থাকে।
সাবান ব্যবহার করলে খুব শক্তিশালী সাবান নয়, বরং হালকা ও সুগন্ধিহীন সাবান ব্যবহার করতে হবে।
২. শুকনো রাখা
ভেজা অবস্থায় দীর্ঘক্ষণ থাকলে ফাঙ্গাস বা ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ হতে পারে।
ধোয়ার পর পরিষ্কার কাপড় বা তোয়ালে দিয়ে মুছে শুকনো রাখতে হবে।
৩. পোশাকের যত্ন
সবসময় পরিষ্কার, আরামদায়ক ও ঢিলেঢালা অন্তর্বাস ব্যবহার করা ভালো।
টাইট আন্ডারওয়্যার বা সিনথেটিক কাপড় বেশি ব্যবহার করলে চুলকানি, ঘাম বা সংক্রমণ হতে পারে।
৪. নিয়মিত পরীক্ষা
যদি অস্বাভাবিক রঙ, গন্ধ, চুলকানি, ফুসকুড়ি বা ক্ষত দেখা দেয়, তবে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে।
যৌন রোগের ঝুঁকি থাকলে নিয়মিত হেলথ চেক-আপ করা উচিত।
৫. হস্তমৈথুন/যৌনমিলনে সতর্কতা
খুব বেশি রুক্ষভাবে বা জোরে হস্তমৈথুন করলে ক্ষতি হতে পারে।
কনডম ব্যবহার করলে নিরাপত্তা পাওয়া যায় এবং সংক্রমণের ঝুঁকি কমে।
৬. জীবনযাত্রার অভ্যাস
ধূমপান, অতিরিক্ত মদ্যপান, মাদক এসব লিঙ্গের রক্তসঞ্চালন নষ্ট করে, ফলে ইরেকশনের সমস্যা হয়।
নিয়মিত ব্যায়াম করলে রক্তসঞ্চালন ভালো থাকে এবং লিঙ্গের কার্যক্ষমতা বাড়ে।
সহজভাবে বললে: পরিচ্ছন্নতা, সতর্কতা আর স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনই হলো লিঙ্গের যত্নের মূল চাবিকাঠি।